
প্রশ্ন: সৈয়দ নজরুল ইসলামের জন্ম ও শিক্ষাজীবন সম্পর্কে বলুন।
উত্তর: সৈয়দ নজরুল ইসলামের জন্ম ১৯২৫ সালে। তৎকালীন ময়মনসিংহ জেলা আর বর্তমানের কিশোরগঞ্জ জেলার যশোদল ইউনিয়নের বীরদামপাড়া গ্রামে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। বাল্যকালে তাঁর ডাকনাম ছিল গোলাপ। তাঁর লেখাপড়ার শুরু হয় যশোদল মিডল ইংলিশ স্কুলে। এরপর কিশোরগঞ্জ আজিমুদ্দিন হাই স্কুল আর ময়মনসিংহ জিলা স্কুলে। ময়মনসিংহ জিলা স্কুল থেকে ১৯৪১ সালে দুই বিষয়ে লেটার মার্কসসহ প্রথম বিভাগে ম্যাট্রিক পাস করেন। ১৯৪৩ সালে আনন্দমোহন কলেজ থেকে কৃতিত্বের সঙ্গে প্রথম বিভাগে আইএ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন। এরপর ভর্তি হন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগে। সৈয়দ নজরুল ইসলাম ১৯৪৬ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কৃতিত্বের সঙ্গে বিএ অনার্স ও ১৯৪৭ সালে এমএ এবং ১৯৫৩ সালে এলএলবি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন।
প্রশ্ন: সৈয়দ নজরুল ইসলামের কর্মজীবন সম্পর্কে কিছু জানেন?
উত্তর: ১৯৪৯ সালে সৈয়দ নজরুল ইসলাম পাকিস্তান সেন্ট্রাল সুপিরিয়র সার্ভিস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে কর বিভাগে অফিসার পদে যোগদান করেন। কিন্তু স্বাধীনচেতা সৈয়দ নজরুলের সরকারি কর বিভাগে চাকরি মনে ধরেনি। দুই বছরের মধ্যে চাকরিতে ইস্তফা দিয়ে আনন্দমোহন কলেজে ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক হিসেবে যোগদান করেন। কিছুদিন পর এ পেশা ছেড়ে আইন ব্যবসায় এবং রাজনীতিতে মনোনিবেশ করেন।
প্রশ্ন: সৈয়দ নজরুল ইসলাম কীভাবে রাজনীতিতে আসেন?
উত্তর: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নকালেই জড়িয়ে পড়েন রাজনীতিতে। ১৯৪৬-১৯৪৭ সালে সলিমুল্লাহ হল ছাত্র সংসদের ভিপি ছিলেন তিনি। পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী উর্দুকে রাষ্ট্রভাষা করে যখন পূর্ববাংলার ওপর অযাচিতভাবে চাপিয়ে দিতে চেয়েছিল, তখনই তিনি যোগ দেন রাষ্ট্রভাষার আন্দোলনে। মহান ভাষা আন্দোলনে তার ভূমিকা অনন্য। সেদিনের সেই আন্দোলনের অন্যতম সংগঠন রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদের হয়ে তিনি দায়িত্ব পালন করেছেন। ২ মার্চ ১৯৪৮ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফজলুল হক হলে আয়োজিত এক সভায় পাকিস্তান তমদ্দুন মজলিশ, পাকিস্তান গণতান্ত্রিক যুবলীগ, পূর্ব পাকিস্তান মুসলিম ছাত্রলীগ, গণ আজাদী লীগসহ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের নিয়ে একটি পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠিত হয়। সেই কমিটিতেও ছিলেন সৈয়দ নজরুল ইসলাম। ভাষা আন্দোলন থেকে সেই যে শুরু হলো, এরপর ’৬৬-এর ৬ দফা, ’৬৯-এর গণ-অভ্যুত্থান, মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বদান, মুক্তিযুদ্ধকালীন সরকারের উপ ও ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব পালন ইত্যাদি সবই তিনি করেছেন। ১৯৭১ সালে মুজিবনগর থেকে প্রকাশিত ‘জয় বাংলা’ পত্রিকা তাঁকে সংকট-মানব হিসেবে অভিহিত করে।
প্রশ্ন: ক্রীড়াক্ষেত্রে সৈয়দ নজরুল ইসলামের ভূমিকা সম্পর্কে বলেন।
উত্তর: সার্বক্ষণিক ছাত্র আন্দোলনের কর্মী হলেও খেলাধুলার সঙ্গে সৈয়দ নজরুল ইসলাম ওতপ্রোতভাবে জড়িত ছিলেন। রাজনীতির পাশাপাশি নিজেকে সমানতালে যুক্ত রেখেছিলেন ক্রীড়াঙ্গনের সঙ্গে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নকালে তিনি খেলেছেন ক্রিকেট এবং হকি। এসব খেলায় পারদর্শী হওয়ায় তাঁকে দলের অধিনায়ক করা হয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হকি ও ক্রিকেট টিমের ক্যাপ্টেন থাকা অবস্থায় দলকে সংগঠিত করেছেন, দলের জন্য ছিনিয়ে এনেছেন বিজয়। খেলাধুলার প্রতি তাঁর অনুরাগের ফলে পরবর্তী সময়ে তাঁকে ডাকসুর ক্রীড়া সম্পাদক করা হয়। মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে তিনি স্বাধীন বাংলা ফুটবল দল গঠনেও ভূমিকা রাখেন। দলটি গঠন করার জন্য ১৯৭১ সালের ১৩ জুন গঠিত হয় ‘বাংলাদেশ ক্রীড়া সমিতি’। তিনি ছিলেন এর প্রধান পৃষ্ঠপোষক।
প্রশ্ন: আইনের ধারাবাহিকতা বলবৎকরণ আদেশ ১৯৭১ কে জারি করেন?
উত্তর: বাংলাদেশের অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রে প্রদত্ত ক্ষমতাবলে আইনের ধারাবাহিকতা বলবৎকরণ আদেশ নামে একটি আদেশ জারি করেন। ঘোষণাপত্রের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পর্যন্ত বাংলাদেশে যেসব আইন চালু ছিল, তা রক্ষা ছিল এই আদেশের উদ্দেশ্য।
প্রশ্ন: সৈয়দ নজরুল ইসলাম কীভাবে মারা যান?
উত্তর: শেখ মুজিবুর রহমানের নিহতের পর খন্দকার মোশতাক আহমদ রাষ্ট্রপতি হয়ে পুরোনো সহকর্মীর কয়েকজনকে নিজের মন্ত্রণালয়ে অন্তর্ভুক্ত করেন। কিন্তু সৈয়দ নজরুলসহ জাতীয় চার নেতা সেই মন্ত্রিসভায় যোগদানে অস্বীকৃতি জানালে ২৩ আগস্ট তাঁদের গ্রেপ্তার করে কারাগারে বন্দি করা হয়। ৩ নভেম্বর মধ্যরাতে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে সৈয়দ নজরুল ইসলামসহ জাতীয় চার নেতাকে নির্মম ও নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়। শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার মাত্র আড়াই মাস পর জেলহত্যার এ ঘটনায় পুরো দেশ স্তম্ভিত হয়ে পড়ে। নৃশংস এ ঘটনার আগে দেশবাসী বুঝতেই পারেনি, এভাবে জাতীয় চার নেতাকে হত্যা করা হতে পারে। এর পর থেকে প্রতিবছর ৩ নভেম্বর জেলহত্যা দিবস হিসেবে পালিত হয়ে আসছে।

প্রশ্ন: সৈয়দ নজরুল ইসলামের জন্ম ও শিক্ষাজীবন সম্পর্কে বলুন।
উত্তর: সৈয়দ নজরুল ইসলামের জন্ম ১৯২৫ সালে। তৎকালীন ময়মনসিংহ জেলা আর বর্তমানের কিশোরগঞ্জ জেলার যশোদল ইউনিয়নের বীরদামপাড়া গ্রামে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। বাল্যকালে তাঁর ডাকনাম ছিল গোলাপ। তাঁর লেখাপড়ার শুরু হয় যশোদল মিডল ইংলিশ স্কুলে। এরপর কিশোরগঞ্জ আজিমুদ্দিন হাই স্কুল আর ময়মনসিংহ জিলা স্কুলে। ময়মনসিংহ জিলা স্কুল থেকে ১৯৪১ সালে দুই বিষয়ে লেটার মার্কসসহ প্রথম বিভাগে ম্যাট্রিক পাস করেন। ১৯৪৩ সালে আনন্দমোহন কলেজ থেকে কৃতিত্বের সঙ্গে প্রথম বিভাগে আইএ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন। এরপর ভর্তি হন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগে। সৈয়দ নজরুল ইসলাম ১৯৪৬ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কৃতিত্বের সঙ্গে বিএ অনার্স ও ১৯৪৭ সালে এমএ এবং ১৯৫৩ সালে এলএলবি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন।
প্রশ্ন: সৈয়দ নজরুল ইসলামের কর্মজীবন সম্পর্কে কিছু জানেন?
উত্তর: ১৯৪৯ সালে সৈয়দ নজরুল ইসলাম পাকিস্তান সেন্ট্রাল সুপিরিয়র সার্ভিস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে কর বিভাগে অফিসার পদে যোগদান করেন। কিন্তু স্বাধীনচেতা সৈয়দ নজরুলের সরকারি কর বিভাগে চাকরি মনে ধরেনি। দুই বছরের মধ্যে চাকরিতে ইস্তফা দিয়ে আনন্দমোহন কলেজে ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক হিসেবে যোগদান করেন। কিছুদিন পর এ পেশা ছেড়ে আইন ব্যবসায় এবং রাজনীতিতে মনোনিবেশ করেন।
প্রশ্ন: সৈয়দ নজরুল ইসলাম কীভাবে রাজনীতিতে আসেন?
উত্তর: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নকালেই জড়িয়ে পড়েন রাজনীতিতে। ১৯৪৬-১৯৪৭ সালে সলিমুল্লাহ হল ছাত্র সংসদের ভিপি ছিলেন তিনি। পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী উর্দুকে রাষ্ট্রভাষা করে যখন পূর্ববাংলার ওপর অযাচিতভাবে চাপিয়ে দিতে চেয়েছিল, তখনই তিনি যোগ দেন রাষ্ট্রভাষার আন্দোলনে। মহান ভাষা আন্দোলনে তার ভূমিকা অনন্য। সেদিনের সেই আন্দোলনের অন্যতম সংগঠন রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদের হয়ে তিনি দায়িত্ব পালন করেছেন। ২ মার্চ ১৯৪৮ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফজলুল হক হলে আয়োজিত এক সভায় পাকিস্তান তমদ্দুন মজলিশ, পাকিস্তান গণতান্ত্রিক যুবলীগ, পূর্ব পাকিস্তান মুসলিম ছাত্রলীগ, গণ আজাদী লীগসহ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের নিয়ে একটি পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠিত হয়। সেই কমিটিতেও ছিলেন সৈয়দ নজরুল ইসলাম। ভাষা আন্দোলন থেকে সেই যে শুরু হলো, এরপর ’৬৬-এর ৬ দফা, ’৬৯-এর গণ-অভ্যুত্থান, মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বদান, মুক্তিযুদ্ধকালীন সরকারের উপ ও ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব পালন ইত্যাদি সবই তিনি করেছেন। ১৯৭১ সালে মুজিবনগর থেকে প্রকাশিত ‘জয় বাংলা’ পত্রিকা তাঁকে সংকট-মানব হিসেবে অভিহিত করে।
প্রশ্ন: ক্রীড়াক্ষেত্রে সৈয়দ নজরুল ইসলামের ভূমিকা সম্পর্কে বলেন।
উত্তর: সার্বক্ষণিক ছাত্র আন্দোলনের কর্মী হলেও খেলাধুলার সঙ্গে সৈয়দ নজরুল ইসলাম ওতপ্রোতভাবে জড়িত ছিলেন। রাজনীতির পাশাপাশি নিজেকে সমানতালে যুক্ত রেখেছিলেন ক্রীড়াঙ্গনের সঙ্গে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নকালে তিনি খেলেছেন ক্রিকেট এবং হকি। এসব খেলায় পারদর্শী হওয়ায় তাঁকে দলের অধিনায়ক করা হয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হকি ও ক্রিকেট টিমের ক্যাপ্টেন থাকা অবস্থায় দলকে সংগঠিত করেছেন, দলের জন্য ছিনিয়ে এনেছেন বিজয়। খেলাধুলার প্রতি তাঁর অনুরাগের ফলে পরবর্তী সময়ে তাঁকে ডাকসুর ক্রীড়া সম্পাদক করা হয়। মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে তিনি স্বাধীন বাংলা ফুটবল দল গঠনেও ভূমিকা রাখেন। দলটি গঠন করার জন্য ১৯৭১ সালের ১৩ জুন গঠিত হয় ‘বাংলাদেশ ক্রীড়া সমিতি’। তিনি ছিলেন এর প্রধান পৃষ্ঠপোষক।
প্রশ্ন: আইনের ধারাবাহিকতা বলবৎকরণ আদেশ ১৯৭১ কে জারি করেন?
উত্তর: বাংলাদেশের অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রে প্রদত্ত ক্ষমতাবলে আইনের ধারাবাহিকতা বলবৎকরণ আদেশ নামে একটি আদেশ জারি করেন। ঘোষণাপত্রের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পর্যন্ত বাংলাদেশে যেসব আইন চালু ছিল, তা রক্ষা ছিল এই আদেশের উদ্দেশ্য।
প্রশ্ন: সৈয়দ নজরুল ইসলাম কীভাবে মারা যান?
উত্তর: শেখ মুজিবুর রহমানের নিহতের পর খন্দকার মোশতাক আহমদ রাষ্ট্রপতি হয়ে পুরোনো সহকর্মীর কয়েকজনকে নিজের মন্ত্রণালয়ে অন্তর্ভুক্ত করেন। কিন্তু সৈয়দ নজরুলসহ জাতীয় চার নেতা সেই মন্ত্রিসভায় যোগদানে অস্বীকৃতি জানালে ২৩ আগস্ট তাঁদের গ্রেপ্তার করে কারাগারে বন্দি করা হয়। ৩ নভেম্বর মধ্যরাতে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে সৈয়দ নজরুল ইসলামসহ জাতীয় চার নেতাকে নির্মম ও নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়। শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার মাত্র আড়াই মাস পর জেলহত্যার এ ঘটনায় পুরো দেশ স্তম্ভিত হয়ে পড়ে। নৃশংস এ ঘটনার আগে দেশবাসী বুঝতেই পারেনি, এভাবে জাতীয় চার নেতাকে হত্যা করা হতে পারে। এর পর থেকে প্রতিবছর ৩ নভেম্বর জেলহত্যা দিবস হিসেবে পালিত হয়ে আসছে।

প্রশ্ন: সৈয়দ নজরুল ইসলামের জন্ম ও শিক্ষাজীবন সম্পর্কে বলুন।
উত্তর: সৈয়দ নজরুল ইসলামের জন্ম ১৯২৫ সালে। তৎকালীন ময়মনসিংহ জেলা আর বর্তমানের কিশোরগঞ্জ জেলার যশোদল ইউনিয়নের বীরদামপাড়া গ্রামে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। বাল্যকালে তাঁর ডাকনাম ছিল গোলাপ। তাঁর লেখাপড়ার শুরু হয় যশোদল মিডল ইংলিশ স্কুলে। এরপর কিশোরগঞ্জ আজিমুদ্দিন হাই স্কুল আর ময়মনসিংহ জিলা স্কুলে। ময়মনসিংহ জিলা স্কুল থেকে ১৯৪১ সালে দুই বিষয়ে লেটার মার্কসসহ প্রথম বিভাগে ম্যাট্রিক পাস করেন। ১৯৪৩ সালে আনন্দমোহন কলেজ থেকে কৃতিত্বের সঙ্গে প্রথম বিভাগে আইএ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন। এরপর ভর্তি হন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগে। সৈয়দ নজরুল ইসলাম ১৯৪৬ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কৃতিত্বের সঙ্গে বিএ অনার্স ও ১৯৪৭ সালে এমএ এবং ১৯৫৩ সালে এলএলবি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন।
প্রশ্ন: সৈয়দ নজরুল ইসলামের কর্মজীবন সম্পর্কে কিছু জানেন?
উত্তর: ১৯৪৯ সালে সৈয়দ নজরুল ইসলাম পাকিস্তান সেন্ট্রাল সুপিরিয়র সার্ভিস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে কর বিভাগে অফিসার পদে যোগদান করেন। কিন্তু স্বাধীনচেতা সৈয়দ নজরুলের সরকারি কর বিভাগে চাকরি মনে ধরেনি। দুই বছরের মধ্যে চাকরিতে ইস্তফা দিয়ে আনন্দমোহন কলেজে ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক হিসেবে যোগদান করেন। কিছুদিন পর এ পেশা ছেড়ে আইন ব্যবসায় এবং রাজনীতিতে মনোনিবেশ করেন।
প্রশ্ন: সৈয়দ নজরুল ইসলাম কীভাবে রাজনীতিতে আসেন?
উত্তর: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নকালেই জড়িয়ে পড়েন রাজনীতিতে। ১৯৪৬-১৯৪৭ সালে সলিমুল্লাহ হল ছাত্র সংসদের ভিপি ছিলেন তিনি। পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী উর্দুকে রাষ্ট্রভাষা করে যখন পূর্ববাংলার ওপর অযাচিতভাবে চাপিয়ে দিতে চেয়েছিল, তখনই তিনি যোগ দেন রাষ্ট্রভাষার আন্দোলনে। মহান ভাষা আন্দোলনে তার ভূমিকা অনন্য। সেদিনের সেই আন্দোলনের অন্যতম সংগঠন রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদের হয়ে তিনি দায়িত্ব পালন করেছেন। ২ মার্চ ১৯৪৮ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফজলুল হক হলে আয়োজিত এক সভায় পাকিস্তান তমদ্দুন মজলিশ, পাকিস্তান গণতান্ত্রিক যুবলীগ, পূর্ব পাকিস্তান মুসলিম ছাত্রলীগ, গণ আজাদী লীগসহ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের নিয়ে একটি পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠিত হয়। সেই কমিটিতেও ছিলেন সৈয়দ নজরুল ইসলাম। ভাষা আন্দোলন থেকে সেই যে শুরু হলো, এরপর ’৬৬-এর ৬ দফা, ’৬৯-এর গণ-অভ্যুত্থান, মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বদান, মুক্তিযুদ্ধকালীন সরকারের উপ ও ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব পালন ইত্যাদি সবই তিনি করেছেন। ১৯৭১ সালে মুজিবনগর থেকে প্রকাশিত ‘জয় বাংলা’ পত্রিকা তাঁকে সংকট-মানব হিসেবে অভিহিত করে।
প্রশ্ন: ক্রীড়াক্ষেত্রে সৈয়দ নজরুল ইসলামের ভূমিকা সম্পর্কে বলেন।
উত্তর: সার্বক্ষণিক ছাত্র আন্দোলনের কর্মী হলেও খেলাধুলার সঙ্গে সৈয়দ নজরুল ইসলাম ওতপ্রোতভাবে জড়িত ছিলেন। রাজনীতির পাশাপাশি নিজেকে সমানতালে যুক্ত রেখেছিলেন ক্রীড়াঙ্গনের সঙ্গে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নকালে তিনি খেলেছেন ক্রিকেট এবং হকি। এসব খেলায় পারদর্শী হওয়ায় তাঁকে দলের অধিনায়ক করা হয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হকি ও ক্রিকেট টিমের ক্যাপ্টেন থাকা অবস্থায় দলকে সংগঠিত করেছেন, দলের জন্য ছিনিয়ে এনেছেন বিজয়। খেলাধুলার প্রতি তাঁর অনুরাগের ফলে পরবর্তী সময়ে তাঁকে ডাকসুর ক্রীড়া সম্পাদক করা হয়। মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে তিনি স্বাধীন বাংলা ফুটবল দল গঠনেও ভূমিকা রাখেন। দলটি গঠন করার জন্য ১৯৭১ সালের ১৩ জুন গঠিত হয় ‘বাংলাদেশ ক্রীড়া সমিতি’। তিনি ছিলেন এর প্রধান পৃষ্ঠপোষক।
প্রশ্ন: আইনের ধারাবাহিকতা বলবৎকরণ আদেশ ১৯৭১ কে জারি করেন?
উত্তর: বাংলাদেশের অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রে প্রদত্ত ক্ষমতাবলে আইনের ধারাবাহিকতা বলবৎকরণ আদেশ নামে একটি আদেশ জারি করেন। ঘোষণাপত্রের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পর্যন্ত বাংলাদেশে যেসব আইন চালু ছিল, তা রক্ষা ছিল এই আদেশের উদ্দেশ্য।
প্রশ্ন: সৈয়দ নজরুল ইসলাম কীভাবে মারা যান?
উত্তর: শেখ মুজিবুর রহমানের নিহতের পর খন্দকার মোশতাক আহমদ রাষ্ট্রপতি হয়ে পুরোনো সহকর্মীর কয়েকজনকে নিজের মন্ত্রণালয়ে অন্তর্ভুক্ত করেন। কিন্তু সৈয়দ নজরুলসহ জাতীয় চার নেতা সেই মন্ত্রিসভায় যোগদানে অস্বীকৃতি জানালে ২৩ আগস্ট তাঁদের গ্রেপ্তার করে কারাগারে বন্দি করা হয়। ৩ নভেম্বর মধ্যরাতে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে সৈয়দ নজরুল ইসলামসহ জাতীয় চার নেতাকে নির্মম ও নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়। শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার মাত্র আড়াই মাস পর জেলহত্যার এ ঘটনায় পুরো দেশ স্তম্ভিত হয়ে পড়ে। নৃশংস এ ঘটনার আগে দেশবাসী বুঝতেই পারেনি, এভাবে জাতীয় চার নেতাকে হত্যা করা হতে পারে। এর পর থেকে প্রতিবছর ৩ নভেম্বর জেলহত্যা দিবস হিসেবে পালিত হয়ে আসছে।

প্রশ্ন: সৈয়দ নজরুল ইসলামের জন্ম ও শিক্ষাজীবন সম্পর্কে বলুন।
উত্তর: সৈয়দ নজরুল ইসলামের জন্ম ১৯২৫ সালে। তৎকালীন ময়মনসিংহ জেলা আর বর্তমানের কিশোরগঞ্জ জেলার যশোদল ইউনিয়নের বীরদামপাড়া গ্রামে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। বাল্যকালে তাঁর ডাকনাম ছিল গোলাপ। তাঁর লেখাপড়ার শুরু হয় যশোদল মিডল ইংলিশ স্কুলে। এরপর কিশোরগঞ্জ আজিমুদ্দিন হাই স্কুল আর ময়মনসিংহ জিলা স্কুলে। ময়মনসিংহ জিলা স্কুল থেকে ১৯৪১ সালে দুই বিষয়ে লেটার মার্কসসহ প্রথম বিভাগে ম্যাট্রিক পাস করেন। ১৯৪৩ সালে আনন্দমোহন কলেজ থেকে কৃতিত্বের সঙ্গে প্রথম বিভাগে আইএ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন। এরপর ভর্তি হন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগে। সৈয়দ নজরুল ইসলাম ১৯৪৬ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কৃতিত্বের সঙ্গে বিএ অনার্স ও ১৯৪৭ সালে এমএ এবং ১৯৫৩ সালে এলএলবি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন।
প্রশ্ন: সৈয়দ নজরুল ইসলামের কর্মজীবন সম্পর্কে কিছু জানেন?
উত্তর: ১৯৪৯ সালে সৈয়দ নজরুল ইসলাম পাকিস্তান সেন্ট্রাল সুপিরিয়র সার্ভিস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে কর বিভাগে অফিসার পদে যোগদান করেন। কিন্তু স্বাধীনচেতা সৈয়দ নজরুলের সরকারি কর বিভাগে চাকরি মনে ধরেনি। দুই বছরের মধ্যে চাকরিতে ইস্তফা দিয়ে আনন্দমোহন কলেজে ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক হিসেবে যোগদান করেন। কিছুদিন পর এ পেশা ছেড়ে আইন ব্যবসায় এবং রাজনীতিতে মনোনিবেশ করেন।
প্রশ্ন: সৈয়দ নজরুল ইসলাম কীভাবে রাজনীতিতে আসেন?
উত্তর: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নকালেই জড়িয়ে পড়েন রাজনীতিতে। ১৯৪৬-১৯৪৭ সালে সলিমুল্লাহ হল ছাত্র সংসদের ভিপি ছিলেন তিনি। পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী উর্দুকে রাষ্ট্রভাষা করে যখন পূর্ববাংলার ওপর অযাচিতভাবে চাপিয়ে দিতে চেয়েছিল, তখনই তিনি যোগ দেন রাষ্ট্রভাষার আন্দোলনে। মহান ভাষা আন্দোলনে তার ভূমিকা অনন্য। সেদিনের সেই আন্দোলনের অন্যতম সংগঠন রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদের হয়ে তিনি দায়িত্ব পালন করেছেন। ২ মার্চ ১৯৪৮ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফজলুল হক হলে আয়োজিত এক সভায় পাকিস্তান তমদ্দুন মজলিশ, পাকিস্তান গণতান্ত্রিক যুবলীগ, পূর্ব পাকিস্তান মুসলিম ছাত্রলীগ, গণ আজাদী লীগসহ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের নিয়ে একটি পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠিত হয়। সেই কমিটিতেও ছিলেন সৈয়দ নজরুল ইসলাম। ভাষা আন্দোলন থেকে সেই যে শুরু হলো, এরপর ’৬৬-এর ৬ দফা, ’৬৯-এর গণ-অভ্যুত্থান, মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বদান, মুক্তিযুদ্ধকালীন সরকারের উপ ও ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব পালন ইত্যাদি সবই তিনি করেছেন। ১৯৭১ সালে মুজিবনগর থেকে প্রকাশিত ‘জয় বাংলা’ পত্রিকা তাঁকে সংকট-মানব হিসেবে অভিহিত করে।
প্রশ্ন: ক্রীড়াক্ষেত্রে সৈয়দ নজরুল ইসলামের ভূমিকা সম্পর্কে বলেন।
উত্তর: সার্বক্ষণিক ছাত্র আন্দোলনের কর্মী হলেও খেলাধুলার সঙ্গে সৈয়দ নজরুল ইসলাম ওতপ্রোতভাবে জড়িত ছিলেন। রাজনীতির পাশাপাশি নিজেকে সমানতালে যুক্ত রেখেছিলেন ক্রীড়াঙ্গনের সঙ্গে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নকালে তিনি খেলেছেন ক্রিকেট এবং হকি। এসব খেলায় পারদর্শী হওয়ায় তাঁকে দলের অধিনায়ক করা হয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হকি ও ক্রিকেট টিমের ক্যাপ্টেন থাকা অবস্থায় দলকে সংগঠিত করেছেন, দলের জন্য ছিনিয়ে এনেছেন বিজয়। খেলাধুলার প্রতি তাঁর অনুরাগের ফলে পরবর্তী সময়ে তাঁকে ডাকসুর ক্রীড়া সম্পাদক করা হয়। মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে তিনি স্বাধীন বাংলা ফুটবল দল গঠনেও ভূমিকা রাখেন। দলটি গঠন করার জন্য ১৯৭১ সালের ১৩ জুন গঠিত হয় ‘বাংলাদেশ ক্রীড়া সমিতি’। তিনি ছিলেন এর প্রধান পৃষ্ঠপোষক।
প্রশ্ন: আইনের ধারাবাহিকতা বলবৎকরণ আদেশ ১৯৭১ কে জারি করেন?
উত্তর: বাংলাদেশের অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রে প্রদত্ত ক্ষমতাবলে আইনের ধারাবাহিকতা বলবৎকরণ আদেশ নামে একটি আদেশ জারি করেন। ঘোষণাপত্রের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পর্যন্ত বাংলাদেশে যেসব আইন চালু ছিল, তা রক্ষা ছিল এই আদেশের উদ্দেশ্য।
প্রশ্ন: সৈয়দ নজরুল ইসলাম কীভাবে মারা যান?
উত্তর: শেখ মুজিবুর রহমানের নিহতের পর খন্দকার মোশতাক আহমদ রাষ্ট্রপতি হয়ে পুরোনো সহকর্মীর কয়েকজনকে নিজের মন্ত্রণালয়ে অন্তর্ভুক্ত করেন। কিন্তু সৈয়দ নজরুলসহ জাতীয় চার নেতা সেই মন্ত্রিসভায় যোগদানে অস্বীকৃতি জানালে ২৩ আগস্ট তাঁদের গ্রেপ্তার করে কারাগারে বন্দি করা হয়। ৩ নভেম্বর মধ্যরাতে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে সৈয়দ নজরুল ইসলামসহ জাতীয় চার নেতাকে নির্মম ও নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়। শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার মাত্র আড়াই মাস পর জেলহত্যার এ ঘটনায় পুরো দেশ স্তম্ভিত হয়ে পড়ে। নৃশংস এ ঘটনার আগে দেশবাসী বুঝতেই পারেনি, এভাবে জাতীয় চার নেতাকে হত্যা করা হতে পারে। এর পর থেকে প্রতিবছর ৩ নভেম্বর জেলহত্যা দিবস হিসেবে পালিত হয়ে আসছে।

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক রেড ক্রস এবং রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটিজ ফেডারেশন। প্রতিষ্ঠানটিতে অ্যাসিস্ট্যান্ট অফিসার (ফিন্যান্স অ্যান্ড অ্যাডমিনিস্ট্রেশন) পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১১ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
১৬ ঘণ্টা আগে
ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের বিভিন্ন পদের লিখিত পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, আগামী ২০ ডিসেম্বর এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) প্রতিষ্ঠানটির উপসচিব (প্রশাসন-১) মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগে
জাতীয় হৃদ্রোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের (এনআইসিভিডি) ৪ ক্যাটাগরির পদের চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে ১৭ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক অধ্যাপক ডা. আব্দুল ওয়াদুদ চৌধুরী স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগে
ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশে (টিসিবি) প্রথম শ্রেণির (৯ম গ্রেড) সহকারী পরিচালক পদের মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ২৩ ডিসেম্বর এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। করপোরেশনের অতিরিক্ত পরিচালক (প্রশাসন) মো. রবিউল মোর্শেদ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক রেড ক্রস এবং রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটিজ ফেডারেশন। প্রতিষ্ঠানটিতে অ্যাসিস্ট্যান্ট অফিসার (ফিন্যান্স অ্যান্ড অ্যাডমিনিস্ট্রেশন) পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১১ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: অ্যাসিস্ট্যান্ট অফিসার (ফিন্যান্স অ্যান্ড অ্যাডমিনিস্ট্রেশন)।
পদসংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতকোত্তির ডিগ্রি।
অন্যান্য যোগ্যতা: অর্থ ও প্রশাসন সম্পর্কিত কাজে দক্ষতা।
অভিজ্ঞতা: কমপক্ষে ২ বছর।
চাকরির ধরন: চুক্তিভিত্তিক।
কর্মক্ষেত্র: অফিসে।
প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ উভয় প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
বয়সসীমা: উল্লেখ নেই।
কর্মস্থল: কক্সবাজার।
বেতন: ৬০ হাজার টাকা (মাসিক)।
সুযোগ–সুবিধা: প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী উৎসব বোনাস, জীবন ও চিকিৎসা বিমা, প্রভিডেন্ট ফান্ড এবং গ্র্যাচুইটি, পরিবহন ভাতা, শিশু শিক্ষা ভাতার ব্যবস্থা রয়েছে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ২০ ডিসেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক রেড ক্রস এবং রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটিজ ফেডারেশন। প্রতিষ্ঠানটিতে অ্যাসিস্ট্যান্ট অফিসার (ফিন্যান্স অ্যান্ড অ্যাডমিনিস্ট্রেশন) পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১১ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: অ্যাসিস্ট্যান্ট অফিসার (ফিন্যান্স অ্যান্ড অ্যাডমিনিস্ট্রেশন)।
পদসংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতকোত্তির ডিগ্রি।
অন্যান্য যোগ্যতা: অর্থ ও প্রশাসন সম্পর্কিত কাজে দক্ষতা।
অভিজ্ঞতা: কমপক্ষে ২ বছর।
চাকরির ধরন: চুক্তিভিত্তিক।
কর্মক্ষেত্র: অফিসে।
প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ উভয় প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
বয়সসীমা: উল্লেখ নেই।
কর্মস্থল: কক্সবাজার।
বেতন: ৬০ হাজার টাকা (মাসিক)।
সুযোগ–সুবিধা: প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী উৎসব বোনাস, জীবন ও চিকিৎসা বিমা, প্রভিডেন্ট ফান্ড এবং গ্র্যাচুইটি, পরিবহন ভাতা, শিশু শিক্ষা ভাতার ব্যবস্থা রয়েছে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ২০ ডিসেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

সৈয়দ নজরুল ইসলামের জন্ম ১৯২৫ সালে। তৎকালীন ময়মনসিংহ জেলা আর বর্তমানের কিশোরগঞ্জ জেলার যশোদল ইউনিয়নের বীরদামপাড়া গ্রামে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। বাল্যকালে তাঁর ডাকনাম ছিল গোলাপ। তাঁর লেখাপড়ার শুরু হয় যশোদল মিডল ইংলিশ স্কুলে। এরপর কিশোরগঞ্জ আজিমুদ্দিন হাই স্কুল আর ময়মনসিংহ জিলা স্কুলে। ময়মনসিংহ জিলা স্কুল
৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৪
ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের বিভিন্ন পদের লিখিত পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, আগামী ২০ ডিসেম্বর এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) প্রতিষ্ঠানটির উপসচিব (প্রশাসন-১) মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগে
জাতীয় হৃদ্রোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের (এনআইসিভিডি) ৪ ক্যাটাগরির পদের চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে ১৭ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক অধ্যাপক ডা. আব্দুল ওয়াদুদ চৌধুরী স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগে
ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশে (টিসিবি) প্রথম শ্রেণির (৯ম গ্রেড) সহকারী পরিচালক পদের মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ২৩ ডিসেম্বর এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। করপোরেশনের অতিরিক্ত পরিচালক (প্রশাসন) মো. রবিউল মোর্শেদ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের বিভিন্ন পদের লিখিত পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, আগামী ২০ ডিসেম্বর এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) প্রতিষ্ঠানটির উপসচিব (প্রশাসন-১) মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
পদগুলো হলো সাঁট মুদ্রাক্ষরিক কাম কম্পিউটার অপারেটর, কম্পিউটার অপারেটর, অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক ও অফিস সহায়ক।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ২০ ডিসেম্বর শনিবার সকাল ১০টা থেকে বেলা সাড়ে ১১টা পর্যন্ত প্রথম ৩টি পদের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে এবং একই দিন সকাল ১০টা থেকে বেলা ১১টা পর্যন্ত অফিস সহায়ক পদের পরীক্ষা রাজধানীর ৮টি কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হবে। ইতিমধ্যে প্রার্থীদের মোবাইল নম্বরে পরীক্ষা-সংক্রান্ত মেসেজ পাঠানো হয়েছে।
কেন্দ্রগুলো হলো আজিমপুর গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ; পোস্ট অফিস হাইস্কুল, মতিঝিল; মতিঝিল মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজ; আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ, মতিঝিল; মতিঝিল সরকারি বালক উচ্চবিদ্যালয়; মতিঝিল সরকারি বালিকা বিদ্যালয়; বিটিসিএল আইডিয়াল হাইস্কুল, মতিঝিল ও সেগুনবাগিচা হাইস্কুল।

ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের বিভিন্ন পদের লিখিত পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, আগামী ২০ ডিসেম্বর এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) প্রতিষ্ঠানটির উপসচিব (প্রশাসন-১) মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
পদগুলো হলো সাঁট মুদ্রাক্ষরিক কাম কম্পিউটার অপারেটর, কম্পিউটার অপারেটর, অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক ও অফিস সহায়ক।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ২০ ডিসেম্বর শনিবার সকাল ১০টা থেকে বেলা সাড়ে ১১টা পর্যন্ত প্রথম ৩টি পদের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে এবং একই দিন সকাল ১০টা থেকে বেলা ১১টা পর্যন্ত অফিস সহায়ক পদের পরীক্ষা রাজধানীর ৮টি কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হবে। ইতিমধ্যে প্রার্থীদের মোবাইল নম্বরে পরীক্ষা-সংক্রান্ত মেসেজ পাঠানো হয়েছে।
কেন্দ্রগুলো হলো আজিমপুর গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ; পোস্ট অফিস হাইস্কুল, মতিঝিল; মতিঝিল মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজ; আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ, মতিঝিল; মতিঝিল সরকারি বালক উচ্চবিদ্যালয়; মতিঝিল সরকারি বালিকা বিদ্যালয়; বিটিসিএল আইডিয়াল হাইস্কুল, মতিঝিল ও সেগুনবাগিচা হাইস্কুল।

সৈয়দ নজরুল ইসলামের জন্ম ১৯২৫ সালে। তৎকালীন ময়মনসিংহ জেলা আর বর্তমানের কিশোরগঞ্জ জেলার যশোদল ইউনিয়নের বীরদামপাড়া গ্রামে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। বাল্যকালে তাঁর ডাকনাম ছিল গোলাপ। তাঁর লেখাপড়ার শুরু হয় যশোদল মিডল ইংলিশ স্কুলে। এরপর কিশোরগঞ্জ আজিমুদ্দিন হাই স্কুল আর ময়মনসিংহ জিলা স্কুলে। ময়মনসিংহ জিলা স্কুল
৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৪
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক রেড ক্রস এবং রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটিজ ফেডারেশন। প্রতিষ্ঠানটিতে অ্যাসিস্ট্যান্ট অফিসার (ফিন্যান্স অ্যান্ড অ্যাডমিনিস্ট্রেশন) পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১১ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
১৬ ঘণ্টা আগে
জাতীয় হৃদ্রোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের (এনআইসিভিডি) ৪ ক্যাটাগরির পদের চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে ১৭ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক অধ্যাপক ডা. আব্দুল ওয়াদুদ চৌধুরী স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগে
ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশে (টিসিবি) প্রথম শ্রেণির (৯ম গ্রেড) সহকারী পরিচালক পদের মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ২৩ ডিসেম্বর এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। করপোরেশনের অতিরিক্ত পরিচালক (প্রশাসন) মো. রবিউল মোর্শেদ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

জাতীয় হৃদ্রোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের (এনআইসিভিডি) ৪ ক্যাটাগরির পদের চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে ১৭ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক অধ্যাপক ডা. আব্দুল ওয়াদুদ চৌধুরী স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
পদগুলো হলো সাঁটমুদ্রাক্ষরিক কাম কম্পিউটার অপারেটর, ডেটা এন্ট্রি অপারেটর, টেকনিশিয়ান হার্ট অ্যান্ড লাং এবং গাড়িচালক। এসব প্রার্থীর রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, এসব পদে জনবল নিয়োগের লক্ষ্যে অনুষ্ঠিত লিখিত, ব্যবহারিক (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) ও মৌখিক পরীক্ষার ফলাফল বিভাগীয় নির্বাচন কমিটির সভার সুপারিশের ভিত্তিতে প্রার্থীদের নিয়োগের জন্য সাময়িকভাবে সুপারিশ করা হয়েছে।
সাময়িকভাবে সুপারিশ করা প্রার্থীদের নিয়োগপত্র যথাসময়ে জাতীয় হৃদ্রোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের ওয়েবসাইটে প্রকাশ ও নিজ নিজ প্রার্থীর স্থায়ী ঠিকানায় পাঠানো হবে। প্রকাশিত ফলাফলে কোনো ভুলত্রুটি পরিলক্ষিত হলে তা সংশোধনের ক্ষমতা যথাযথ কর্তৃপক্ষ সংরক্ষণ করে বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।

জাতীয় হৃদ্রোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের (এনআইসিভিডি) ৪ ক্যাটাগরির পদের চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে ১৭ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক অধ্যাপক ডা. আব্দুল ওয়াদুদ চৌধুরী স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
পদগুলো হলো সাঁটমুদ্রাক্ষরিক কাম কম্পিউটার অপারেটর, ডেটা এন্ট্রি অপারেটর, টেকনিশিয়ান হার্ট অ্যান্ড লাং এবং গাড়িচালক। এসব প্রার্থীর রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, এসব পদে জনবল নিয়োগের লক্ষ্যে অনুষ্ঠিত লিখিত, ব্যবহারিক (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) ও মৌখিক পরীক্ষার ফলাফল বিভাগীয় নির্বাচন কমিটির সভার সুপারিশের ভিত্তিতে প্রার্থীদের নিয়োগের জন্য সাময়িকভাবে সুপারিশ করা হয়েছে।
সাময়িকভাবে সুপারিশ করা প্রার্থীদের নিয়োগপত্র যথাসময়ে জাতীয় হৃদ্রোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের ওয়েবসাইটে প্রকাশ ও নিজ নিজ প্রার্থীর স্থায়ী ঠিকানায় পাঠানো হবে। প্রকাশিত ফলাফলে কোনো ভুলত্রুটি পরিলক্ষিত হলে তা সংশোধনের ক্ষমতা যথাযথ কর্তৃপক্ষ সংরক্ষণ করে বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।

সৈয়দ নজরুল ইসলামের জন্ম ১৯২৫ সালে। তৎকালীন ময়মনসিংহ জেলা আর বর্তমানের কিশোরগঞ্জ জেলার যশোদল ইউনিয়নের বীরদামপাড়া গ্রামে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। বাল্যকালে তাঁর ডাকনাম ছিল গোলাপ। তাঁর লেখাপড়ার শুরু হয় যশোদল মিডল ইংলিশ স্কুলে। এরপর কিশোরগঞ্জ আজিমুদ্দিন হাই স্কুল আর ময়মনসিংহ জিলা স্কুলে। ময়মনসিংহ জিলা স্কুল
৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৪
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক রেড ক্রস এবং রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটিজ ফেডারেশন। প্রতিষ্ঠানটিতে অ্যাসিস্ট্যান্ট অফিসার (ফিন্যান্স অ্যান্ড অ্যাডমিনিস্ট্রেশন) পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১১ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
১৬ ঘণ্টা আগে
ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের বিভিন্ন পদের লিখিত পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, আগামী ২০ ডিসেম্বর এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) প্রতিষ্ঠানটির উপসচিব (প্রশাসন-১) মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগে
ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশে (টিসিবি) প্রথম শ্রেণির (৯ম গ্রেড) সহকারী পরিচালক পদের মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ২৩ ডিসেম্বর এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। করপোরেশনের অতিরিক্ত পরিচালক (প্রশাসন) মো. রবিউল মোর্শেদ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশে (টিসিবি) প্রথম শ্রেণির (৯ম গ্রেড) সহকারী পরিচালক পদের মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ২৩ ডিসেম্বর এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
করপোরেশনের অতিরিক্ত পরিচালক (প্রশাসন) মো. রবিউল মোর্শেদ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এর আগে, গত ২৭ সেপ্টেম্বর সহকারী পরিচালক পদের লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এতে ৪২ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।
লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীরা মৌখিক পরীক্ষায় অংশ নেবেন। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, মৌখিক পরীক্ষা ২৩ ডিসেম্বর সকাল ১০টা থেকে কাওরান বাজারে অবস্থিত টিসিবির প্রধান কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হবে। বিজ্ঞপ্তিতে লিখিত পরীক্ষায় নির্বাচিত প্রার্থীদের উল্লিখিত তারিখ ও সময়ে মৌখিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য অনুরোধ করা হয়েছে।
প্রার্থীদেরকে লিখিত পরীক্ষার প্রবেশপত্র সঙ্গে নিয়ে মৌখিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হবে। মৌখিক পরীক্ষার সময় বিজ্ঞপ্তিতে উল্লিখিত কাগজপত্রের মূল কপি প্রদর্শন করে প্রতিটির ১টি করে ফটোকপি সত্যায়িত (প্রথম শ্রেণির গেজেটেড কর্মকর্তা কর্তৃক সত্যায়িত) দাখিল করতে হবে।

ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশে (টিসিবি) প্রথম শ্রেণির (৯ম গ্রেড) সহকারী পরিচালক পদের মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ২৩ ডিসেম্বর এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
করপোরেশনের অতিরিক্ত পরিচালক (প্রশাসন) মো. রবিউল মোর্শেদ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এর আগে, গত ২৭ সেপ্টেম্বর সহকারী পরিচালক পদের লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এতে ৪২ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।
লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীরা মৌখিক পরীক্ষায় অংশ নেবেন। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, মৌখিক পরীক্ষা ২৩ ডিসেম্বর সকাল ১০টা থেকে কাওরান বাজারে অবস্থিত টিসিবির প্রধান কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হবে। বিজ্ঞপ্তিতে লিখিত পরীক্ষায় নির্বাচিত প্রার্থীদের উল্লিখিত তারিখ ও সময়ে মৌখিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য অনুরোধ করা হয়েছে।
প্রার্থীদেরকে লিখিত পরীক্ষার প্রবেশপত্র সঙ্গে নিয়ে মৌখিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হবে। মৌখিক পরীক্ষার সময় বিজ্ঞপ্তিতে উল্লিখিত কাগজপত্রের মূল কপি প্রদর্শন করে প্রতিটির ১টি করে ফটোকপি সত্যায়িত (প্রথম শ্রেণির গেজেটেড কর্মকর্তা কর্তৃক সত্যায়িত) দাখিল করতে হবে।

সৈয়দ নজরুল ইসলামের জন্ম ১৯২৫ সালে। তৎকালীন ময়মনসিংহ জেলা আর বর্তমানের কিশোরগঞ্জ জেলার যশোদল ইউনিয়নের বীরদামপাড়া গ্রামে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। বাল্যকালে তাঁর ডাকনাম ছিল গোলাপ। তাঁর লেখাপড়ার শুরু হয় যশোদল মিডল ইংলিশ স্কুলে। এরপর কিশোরগঞ্জ আজিমুদ্দিন হাই স্কুল আর ময়মনসিংহ জিলা স্কুলে। ময়মনসিংহ জিলা স্কুল
৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৪
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক রেড ক্রস এবং রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটিজ ফেডারেশন। প্রতিষ্ঠানটিতে অ্যাসিস্ট্যান্ট অফিসার (ফিন্যান্স অ্যান্ড অ্যাডমিনিস্ট্রেশন) পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১১ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
১৬ ঘণ্টা আগে
ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের বিভিন্ন পদের লিখিত পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, আগামী ২০ ডিসেম্বর এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) প্রতিষ্ঠানটির উপসচিব (প্রশাসন-১) মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগে
জাতীয় হৃদ্রোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের (এনআইসিভিডি) ৪ ক্যাটাগরির পদের চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে ১৭ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক অধ্যাপক ডা. আব্দুল ওয়াদুদ চৌধুরী স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগে