কাউসার লাবীব
মহান আল্লাহ মানুষকে বিভিন্নভাবে পরীক্ষা করেন, যার মধ্যে বিপদ-আপদ অন্যতম এক মাধ্যম। দুঃখ-কষ্ট, রোগ-বালাই, অভাব-অনটন, বিরহ-টেনশন বা প্রিয়জনের বিয়োগ—এসবই হতে পারে একেকটি পরীক্ষা। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, তোমাদের ভয় ও ক্ষুধা এবং ধন-সম্পদ, জীবন, ফল-ফসলের ক্ষয়ক্ষতি (এসবের) কোনো কিছুর দ্বারা নিশ্চয়ই পরীক্ষা করব। (সুরা বাকারা: ১৫৫)। তিনি আরও বলেন, ‘মানুষ কি মনে করে যে—‘আমরা ইমান এনেছি’ বললেই তাদের অব্যাহতি দিয়ে দেওয়া হবে, তাদের আর পরীক্ষা করা হবে না?’ (সুরা আনকাবুত: ২)
বিপদের মাধ্যমে আল্লাহ তাআলা বান্দার ধৈর্য, ইমান এবং তাঁর প্রতি নির্ভরতা যাচাই করেন। বিপদে যারা ধৈর্য ধরে, আল্লাহ তাদের জন্য অপার প্রতিদান রাখেন। তিনি বলেন, ‘ধৈর্যশীলদের সুসংবাদ দাও।’ (সুরা বাকারা: ১৫৫)। এ ছাড়া মহানবী (সা.) বলেন, আল্লাহ যার কল্যাণ চান, তাকে দুঃখ-কষ্টে ফেলেন। (সহিহ্ বুখারি: ৫৬৪৫)
বিপদে ভেঙে পড়া বিশ্বাসী বান্দার বৈশিষ্ট্য নয়। বিপদ আত্মশুদ্ধি ও আল্লাহর নৈকট্য লাভের এক মহান সুযোগ। সঠিক মনোভাব থাকলে বিপদও নেয়ামত হয়ে উঠতে পারে। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘নিশ্চয়ই যারা বিপদকালে বলে থাকে—আমরা আল্লাহরই আর আমরা তাঁরই দিকে প্রত্যাবর্তনকারী। তাদের প্রতি রয়েছে তাদের প্রতিপালকের পক্ষ থেকে অনুগ্রহ ও করুণা আর তারাই হেদায়াতপ্রাপ্ত।’ (সুরা বাকারা: ১৫৬-১৫৭)
ক্ষণস্থায়ী এ জীবনে বিপদ এলে জাগতিক বৈধ প্রচেষ্টার মাধ্যমে বিপদ থেকে মুক্তি পাওয়ার প্রচেষ্টা চালাতে হবে—এটা সত্য। পাশাপাশি ধৈর্যও ধরতে হবে। এ ছাড়া আল্লাহর ভয় অন্তরে সজীব রাখতে হবে। কেননা আল্লাহ তাআলাই বিপদ-আপদ থেকে বান্দাকে মুক্তি দেন। তাঁর দয়া ছাড়া বিপদ থেকে মুক্তি পাওয়া কোনোভাবেই সম্ভব নয়। পবিত্র কোরআনে এসেছে, ‘আর যে আল্লাহকে ভয় করে, আল্লাহ তার জন্য (সমস্যা থেকে উদ্ধার পাওয়ার) কোনো না কোনো পথ বের করে দেন। (সুরা তালাক: ২)
মহান আল্লাহ মানুষকে বিভিন্নভাবে পরীক্ষা করেন, যার মধ্যে বিপদ-আপদ অন্যতম এক মাধ্যম। দুঃখ-কষ্ট, রোগ-বালাই, অভাব-অনটন, বিরহ-টেনশন বা প্রিয়জনের বিয়োগ—এসবই হতে পারে একেকটি পরীক্ষা। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, তোমাদের ভয় ও ক্ষুধা এবং ধন-সম্পদ, জীবন, ফল-ফসলের ক্ষয়ক্ষতি (এসবের) কোনো কিছুর দ্বারা নিশ্চয়ই পরীক্ষা করব। (সুরা বাকারা: ১৫৫)। তিনি আরও বলেন, ‘মানুষ কি মনে করে যে—‘আমরা ইমান এনেছি’ বললেই তাদের অব্যাহতি দিয়ে দেওয়া হবে, তাদের আর পরীক্ষা করা হবে না?’ (সুরা আনকাবুত: ২)
বিপদের মাধ্যমে আল্লাহ তাআলা বান্দার ধৈর্য, ইমান এবং তাঁর প্রতি নির্ভরতা যাচাই করেন। বিপদে যারা ধৈর্য ধরে, আল্লাহ তাদের জন্য অপার প্রতিদান রাখেন। তিনি বলেন, ‘ধৈর্যশীলদের সুসংবাদ দাও।’ (সুরা বাকারা: ১৫৫)। এ ছাড়া মহানবী (সা.) বলেন, আল্লাহ যার কল্যাণ চান, তাকে দুঃখ-কষ্টে ফেলেন। (সহিহ্ বুখারি: ৫৬৪৫)
বিপদে ভেঙে পড়া বিশ্বাসী বান্দার বৈশিষ্ট্য নয়। বিপদ আত্মশুদ্ধি ও আল্লাহর নৈকট্য লাভের এক মহান সুযোগ। সঠিক মনোভাব থাকলে বিপদও নেয়ামত হয়ে উঠতে পারে। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘নিশ্চয়ই যারা বিপদকালে বলে থাকে—আমরা আল্লাহরই আর আমরা তাঁরই দিকে প্রত্যাবর্তনকারী। তাদের প্রতি রয়েছে তাদের প্রতিপালকের পক্ষ থেকে অনুগ্রহ ও করুণা আর তারাই হেদায়াতপ্রাপ্ত।’ (সুরা বাকারা: ১৫৬-১৫৭)
ক্ষণস্থায়ী এ জীবনে বিপদ এলে জাগতিক বৈধ প্রচেষ্টার মাধ্যমে বিপদ থেকে মুক্তি পাওয়ার প্রচেষ্টা চালাতে হবে—এটা সত্য। পাশাপাশি ধৈর্যও ধরতে হবে। এ ছাড়া আল্লাহর ভয় অন্তরে সজীব রাখতে হবে। কেননা আল্লাহ তাআলাই বিপদ-আপদ থেকে বান্দাকে মুক্তি দেন। তাঁর দয়া ছাড়া বিপদ থেকে মুক্তি পাওয়া কোনোভাবেই সম্ভব নয়। পবিত্র কোরআনে এসেছে, ‘আর যে আল্লাহকে ভয় করে, আল্লাহ তার জন্য (সমস্যা থেকে উদ্ধার পাওয়ার) কোনো না কোনো পথ বের করে দেন। (সুরা তালাক: ২)
ইসলামের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিধান হজ। আর্থিকভাবে সামর্থ্যবান এবং শারীরিকভাবে সুস্থ প্রাপ্তবয়স্ক মুসলমানদের ওপর হজ ফরজ। ফরজ হজ যথাসম্ভব দ্রুত আদায় করা উচিত।
১১ ঘণ্টা আগেনবী করিম (সা.)-এর ভালোবাসায় প্রকৃত মুমিনের হৃদয় সব সময় সিক্ত থাকে। তাঁকে দেখার বাসনা জাগে মনের গহিনে। তাঁকে কীভাবে দেখব, তিনি তো দুনিয়া থেকে চলে গেছেন দেড় হাজার বছর আগে। কিন্তু কিছু আমলের মাধ্যমে নবীপ্রেমিক পাগলপ্রায় উম্মতের দিলের কামনা অল্প করে হলেও পূরণ হতে পারে। স্বপ্নে দেখা মিলতে পারে প্রিয়...
১ দিন আগেগোটা পৃথিবীটাই এখন হাতের মুঠোয়। হজ ব্যবস্থাপনায়ও প্রযুক্তি আর উদ্ভাবনীর সন্নিবেশ ঘটেছে। হজের নিবন্ধন, তাঁবু বরাদ্দ, হোটেল ভাড়া ও অন্যান্য সার্ভিস কোম্পানির সঙ্গে চুক্তি, ভিসা প্রক্রিয়াকরণ প্রভৃতিই সম্পন্ন হচ্ছে তথ্য প্রযুক্তিকে ব্যবহার করে।
২ দিন আগেমা—ছোট্ট এ শব্দের মাঝে লুকিয়ে রয়েছে ভালোবাসা, ত্যাগ ও স্নেহের প্রতিচ্ছবি। সন্তানের জন্য মা নিজের আরাম-আয়েশ, ঘুম, এমনকি জীবন পর্যন্ত ত্যাগ করতে প্রস্তুত থাকেন। মা শুধু সন্তান জন্মই দেন না; বরং তার মানসিক, নৈতিক ও আত্মিক গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। তিনি সন্তানের প্রথম শিক্ষিকা...
২ দিন আগে