আবরার নাঈম

সময় অতি মূল্যবান জিনিস। সময় থাকতে সময়ের মূল্য দিতে হয়। অতীতে যারা সময়ের মূল্য দিয়েছে, আজ আমরা তাদের শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করি। সময়কে মূল্যায়ন করলে সময়ও আমাকে স্মরণীয় করে রাখবে স্মৃতির পাতায়। পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ তাআলা সময়ের শপথ করে বলেন, ‘শপথ সময়ের।’ (সুরা আসর: ১)
আমরা নানাভাবে সময় অপচয় করি। সময়ের অপব্যবহার করি। বর্তমানে সবচেয়ে ভয়ানক একসময় নষ্টকারী যন্ত্র হলো মোবাইল ফোন। এতে ছোট-বড় সবাই আক্রান্ত। দুই বছরের শিশু থেকে আশি বছরের বৃদ্ধ পর্যন্ত মোবাইলে আসক্ত। ফেসবুক, ইউটিউব, মেসেঞ্জার, ইমু, হোয়াটসঅ্যাপে ঘণ্টার পর ঘণ্টা অযথা সময় কাটিয়ে দেয় তারা। রাতের পর রাত কেটে যায় মোবাইলে গেম খেলে। দীর্ঘ রাত জাগার কারণে ফজরের নামাজও কাজা হয়ে যায়।
পূর্বসূরিদের কাছে সময়ের গুরুত্ব ছিল অপরিসীম। আমাদের পূর্বসূরিরা সময়ের মূল্য বুঝতেন। সময়কে সঠিক কাজে ব্যয় করতেন। সে জন্য আজ তাদের আমরা ভক্তি ও শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করি। প্রসিদ্ধ তাবেয়ি হজরত হাসান বসরি (রহ.) বলতেন, প্রতিটি দিনই আদমসন্তানকে ডেকে বলে যায়, ‘আদমসন্তান, আমি নতুন একটি দিন। আমার মাঝে মানুষ যে কাজ করে, আমি তার সাক্ষী হয়ে থাকি।
যদি আমি চলে যাই, তবে পেছনে আর কখনো ফিরে আসি না। তাই তোমার যা ইচ্ছা, সামনে পাঠাও। ভবিষ্যৎজীবনে তুমি তারই প্রতিদান পাবে। আর যার পেছানোর ইচ্ছে করে, তাকে পিছিয়ে রাখো। মনে রেখো সময় কখনো ফিরে আসে না।’ (আল হাসানুল বসরি: ১৪০)
ইয়াহইয়া বিন মুয়াজ (রহ.) কতই-না চমৎকার বলেছেন, ‘রাত দীর্ঘ হয়। ঘুমিয়ে রাতকে তুমি ছোট করে ফেলো না। দিন হয় স্বচ্ছ ও নির্মল। তাই তোমার পাপ দিয়ে দিনকে পঙ্কিল কোরো না।’ (সিফাতুস সাফওয়া: ৪ / ৯৪)

সময় অতি মূল্যবান জিনিস। সময় থাকতে সময়ের মূল্য দিতে হয়। অতীতে যারা সময়ের মূল্য দিয়েছে, আজ আমরা তাদের শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করি। সময়কে মূল্যায়ন করলে সময়ও আমাকে স্মরণীয় করে রাখবে স্মৃতির পাতায়। পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ তাআলা সময়ের শপথ করে বলেন, ‘শপথ সময়ের।’ (সুরা আসর: ১)
আমরা নানাভাবে সময় অপচয় করি। সময়ের অপব্যবহার করি। বর্তমানে সবচেয়ে ভয়ানক একসময় নষ্টকারী যন্ত্র হলো মোবাইল ফোন। এতে ছোট-বড় সবাই আক্রান্ত। দুই বছরের শিশু থেকে আশি বছরের বৃদ্ধ পর্যন্ত মোবাইলে আসক্ত। ফেসবুক, ইউটিউব, মেসেঞ্জার, ইমু, হোয়াটসঅ্যাপে ঘণ্টার পর ঘণ্টা অযথা সময় কাটিয়ে দেয় তারা। রাতের পর রাত কেটে যায় মোবাইলে গেম খেলে। দীর্ঘ রাত জাগার কারণে ফজরের নামাজও কাজা হয়ে যায়।
পূর্বসূরিদের কাছে সময়ের গুরুত্ব ছিল অপরিসীম। আমাদের পূর্বসূরিরা সময়ের মূল্য বুঝতেন। সময়কে সঠিক কাজে ব্যয় করতেন। সে জন্য আজ তাদের আমরা ভক্তি ও শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করি। প্রসিদ্ধ তাবেয়ি হজরত হাসান বসরি (রহ.) বলতেন, প্রতিটি দিনই আদমসন্তানকে ডেকে বলে যায়, ‘আদমসন্তান, আমি নতুন একটি দিন। আমার মাঝে মানুষ যে কাজ করে, আমি তার সাক্ষী হয়ে থাকি।
যদি আমি চলে যাই, তবে পেছনে আর কখনো ফিরে আসি না। তাই তোমার যা ইচ্ছা, সামনে পাঠাও। ভবিষ্যৎজীবনে তুমি তারই প্রতিদান পাবে। আর যার পেছানোর ইচ্ছে করে, তাকে পিছিয়ে রাখো। মনে রেখো সময় কখনো ফিরে আসে না।’ (আল হাসানুল বসরি: ১৪০)
ইয়াহইয়া বিন মুয়াজ (রহ.) কতই-না চমৎকার বলেছেন, ‘রাত দীর্ঘ হয়। ঘুমিয়ে রাতকে তুমি ছোট করে ফেলো না। দিন হয় স্বচ্ছ ও নির্মল। তাই তোমার পাপ দিয়ে দিনকে পঙ্কিল কোরো না।’ (সিফাতুস সাফওয়া: ৪ / ৯৪)
আবরার নাঈম

সময় অতি মূল্যবান জিনিস। সময় থাকতে সময়ের মূল্য দিতে হয়। অতীতে যারা সময়ের মূল্য দিয়েছে, আজ আমরা তাদের শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করি। সময়কে মূল্যায়ন করলে সময়ও আমাকে স্মরণীয় করে রাখবে স্মৃতির পাতায়। পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ তাআলা সময়ের শপথ করে বলেন, ‘শপথ সময়ের।’ (সুরা আসর: ১)
আমরা নানাভাবে সময় অপচয় করি। সময়ের অপব্যবহার করি। বর্তমানে সবচেয়ে ভয়ানক একসময় নষ্টকারী যন্ত্র হলো মোবাইল ফোন। এতে ছোট-বড় সবাই আক্রান্ত। দুই বছরের শিশু থেকে আশি বছরের বৃদ্ধ পর্যন্ত মোবাইলে আসক্ত। ফেসবুক, ইউটিউব, মেসেঞ্জার, ইমু, হোয়াটসঅ্যাপে ঘণ্টার পর ঘণ্টা অযথা সময় কাটিয়ে দেয় তারা। রাতের পর রাত কেটে যায় মোবাইলে গেম খেলে। দীর্ঘ রাত জাগার কারণে ফজরের নামাজও কাজা হয়ে যায়।
পূর্বসূরিদের কাছে সময়ের গুরুত্ব ছিল অপরিসীম। আমাদের পূর্বসূরিরা সময়ের মূল্য বুঝতেন। সময়কে সঠিক কাজে ব্যয় করতেন। সে জন্য আজ তাদের আমরা ভক্তি ও শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করি। প্রসিদ্ধ তাবেয়ি হজরত হাসান বসরি (রহ.) বলতেন, প্রতিটি দিনই আদমসন্তানকে ডেকে বলে যায়, ‘আদমসন্তান, আমি নতুন একটি দিন। আমার মাঝে মানুষ যে কাজ করে, আমি তার সাক্ষী হয়ে থাকি।
যদি আমি চলে যাই, তবে পেছনে আর কখনো ফিরে আসি না। তাই তোমার যা ইচ্ছা, সামনে পাঠাও। ভবিষ্যৎজীবনে তুমি তারই প্রতিদান পাবে। আর যার পেছানোর ইচ্ছে করে, তাকে পিছিয়ে রাখো। মনে রেখো সময় কখনো ফিরে আসে না।’ (আল হাসানুল বসরি: ১৪০)
ইয়াহইয়া বিন মুয়াজ (রহ.) কতই-না চমৎকার বলেছেন, ‘রাত দীর্ঘ হয়। ঘুমিয়ে রাতকে তুমি ছোট করে ফেলো না। দিন হয় স্বচ্ছ ও নির্মল। তাই তোমার পাপ দিয়ে দিনকে পঙ্কিল কোরো না।’ (সিফাতুস সাফওয়া: ৪ / ৯৪)

সময় অতি মূল্যবান জিনিস। সময় থাকতে সময়ের মূল্য দিতে হয়। অতীতে যারা সময়ের মূল্য দিয়েছে, আজ আমরা তাদের শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করি। সময়কে মূল্যায়ন করলে সময়ও আমাকে স্মরণীয় করে রাখবে স্মৃতির পাতায়। পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ তাআলা সময়ের শপথ করে বলেন, ‘শপথ সময়ের।’ (সুরা আসর: ১)
আমরা নানাভাবে সময় অপচয় করি। সময়ের অপব্যবহার করি। বর্তমানে সবচেয়ে ভয়ানক একসময় নষ্টকারী যন্ত্র হলো মোবাইল ফোন। এতে ছোট-বড় সবাই আক্রান্ত। দুই বছরের শিশু থেকে আশি বছরের বৃদ্ধ পর্যন্ত মোবাইলে আসক্ত। ফেসবুক, ইউটিউব, মেসেঞ্জার, ইমু, হোয়াটসঅ্যাপে ঘণ্টার পর ঘণ্টা অযথা সময় কাটিয়ে দেয় তারা। রাতের পর রাত কেটে যায় মোবাইলে গেম খেলে। দীর্ঘ রাত জাগার কারণে ফজরের নামাজও কাজা হয়ে যায়।
পূর্বসূরিদের কাছে সময়ের গুরুত্ব ছিল অপরিসীম। আমাদের পূর্বসূরিরা সময়ের মূল্য বুঝতেন। সময়কে সঠিক কাজে ব্যয় করতেন। সে জন্য আজ তাদের আমরা ভক্তি ও শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করি। প্রসিদ্ধ তাবেয়ি হজরত হাসান বসরি (রহ.) বলতেন, প্রতিটি দিনই আদমসন্তানকে ডেকে বলে যায়, ‘আদমসন্তান, আমি নতুন একটি দিন। আমার মাঝে মানুষ যে কাজ করে, আমি তার সাক্ষী হয়ে থাকি।
যদি আমি চলে যাই, তবে পেছনে আর কখনো ফিরে আসি না। তাই তোমার যা ইচ্ছা, সামনে পাঠাও। ভবিষ্যৎজীবনে তুমি তারই প্রতিদান পাবে। আর যার পেছানোর ইচ্ছে করে, তাকে পিছিয়ে রাখো। মনে রেখো সময় কখনো ফিরে আসে না।’ (আল হাসানুল বসরি: ১৪০)
ইয়াহইয়া বিন মুয়াজ (রহ.) কতই-না চমৎকার বলেছেন, ‘রাত দীর্ঘ হয়। ঘুমিয়ে রাতকে তুমি ছোট করে ফেলো না। দিন হয় স্বচ্ছ ও নির্মল। তাই তোমার পাপ দিয়ে দিনকে পঙ্কিল কোরো না।’ (সিফাতুস সাফওয়া: ৪ / ৯৪)

পরকালীন জীবনে সফল হতে আল্লাহর হুকুম পালনের পাশাপাশি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সুন্নাহ ও আদর্শ অনুসরণ করা অপরিহার্য। পরকাল এক ধ্রুব সত্য; প্রত্যেক প্রাণীকে মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করে এই জগতে প্রবেশ করতে হবে।
৩ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১০ ঘণ্টা আগে
গাজা শহরের পশ্চিমে অবস্থিত আশ-শাতি শরণার্থীশিবিরে এক বিশাল কোরআনিক শোভাযাত্রা ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই আয়োজনে প্রায় ৫০০ জন পবিত্র কোরআনের হাফেজ ও হাফেজা অংশগ্রহণ করেন। দুই বছর ধরে ইসরায়েলি ধ্বংসাত্মক যুদ্ধের কবলে পিষ্ট এই জনপদে শোভাযাত্রাটি আনন্দ ও উদ্যাপনের এক নতুন আমেজ নিয়ে আসে।
১৮ ঘণ্টা আগে
আগামী ২, ৩ ও ৪ জানুয়ারি তাবলিগ জামাত বাংলাদেশের (শুরায়ি নেজাম) ব্যবস্থাপনায় খুরুজের জোড় অনুষ্ঠিত হবে। এ উপলক্ষে প্রয়োজনীয় মাঠ প্রস্তুতির কাজ প্রায় সম্পন্ন হয়েছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
১৯ ঘণ্টা আগেইসলাম ডেস্ক

পরকালীন জীবনে সফল হতে আল্লাহর হুকুম পালনের পাশাপাশি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সুন্নাহ ও আদর্শ অনুসরণ করা অপরিহার্য। পরকাল এক ধ্রুব সত্য; প্রত্যেক প্রাণীকে মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করে এই জগতে প্রবেশ করতে হবে। কিয়ামতের কঠিন ময়দানে হাশর-নশর শেষে মানুষের চিরস্থায়ী ঠিকানা নির্ধারণ করা হবে। সেদিন কেউ কারও উপকারে আসবে না, এমনকি বাবা-মা বা সন্তান-সন্ততির কথাও কারও স্মরণে থাকবে না। প্রত্যেকেই ‘ইয়া নাফসি, ইয়া নাফসি’ (হায় আমার কী হবে) বলে আর্তনাদ করতে থাকবে।
পবিত্র কোরআনে সেই বিভীষিকাময় দিনের বর্ণনা দিয়ে ইরশাদ হয়েছে, ‘সেদিন মানুষ পালিয়ে যাবে তার ভাই, মা, বাবা, স্ত্রী ও সন্তান-সন্ততি থেকে। সেদিন তাদের প্রত্যেকেই নিজেকে নিয়ে ব্যস্ত থাকবে। সেদিন কিছু চেহারা হবে উজ্জ্বল, সহাস্য ও প্রফুল্ল। আর কিছু চেহারা হবে ধূলিমলিন ও অন্ধকারাচ্ছন্ন।’ (সুরা আবাসা: ৩৪-৪০)
রাসুলুল্লাহ (সা.) তাঁর উম্মতকে জাহান্নাম থেকে বাঁচানোর জন্য বিভিন্ন সতর্কবাণী দিয়েছেন। সহিহ্ মুসলিমের এক হাদিসে পাঁচ শ্রেণির জাহান্নামির কথা উল্লেখ করা হয়েছে: ১. বিবেচনাহীন ব্যক্তি: এমন দুর্বল মানুষ যার ভালো-মন্দের পার্থক্য করার বুদ্ধি নেই এবং নিজের পরিবারের উন্নতির ফিকির না করে অন্যের তাঁবেদারি করে। ২. লোভী খিয়ানতকারী: যে অতি সামান্য বিষয়েও খিয়ানত বা বিশ্বাসভঙ্গ করে এবং যার লোভ সবার কাছে প্রকাশ্য। ৩. প্রতারক: যে ব্যক্তি পরিবার ও ধন-সম্পদের বিষয়ে মানুষের সঙ্গে সকাল-সন্ধ্যা প্রতারণা বা ধোঁকাবাজি করে। ৪. কৃপণ: যে আল্লাহর পথে ব্যয় না করে সম্পদ কুক্ষিগত করে রাখে। ৫. মিথ্যুক ও অশ্লীলভাষী: যারা সর্বদা মিথ্যা কথা বলে এবং অশ্লীল কথাবার্তা বা গালাগালিতে লিপ্ত থাকে।
পরকালের চিরস্থায়ী জীবনে মুক্তি পেতে হলে দুনিয়ার এই ক্ষণস্থায়ী জীবনে লোভ, প্রতারণা ও পাপাচার ত্যাগ করে মহান আল্লাহর প্রতি অনুগত হওয়া এবং নবীজি (সা.)-এর দেখানো পথে চলা একান্ত জরুরি।

পরকালীন জীবনে সফল হতে আল্লাহর হুকুম পালনের পাশাপাশি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সুন্নাহ ও আদর্শ অনুসরণ করা অপরিহার্য। পরকাল এক ধ্রুব সত্য; প্রত্যেক প্রাণীকে মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করে এই জগতে প্রবেশ করতে হবে। কিয়ামতের কঠিন ময়দানে হাশর-নশর শেষে মানুষের চিরস্থায়ী ঠিকানা নির্ধারণ করা হবে। সেদিন কেউ কারও উপকারে আসবে না, এমনকি বাবা-মা বা সন্তান-সন্ততির কথাও কারও স্মরণে থাকবে না। প্রত্যেকেই ‘ইয়া নাফসি, ইয়া নাফসি’ (হায় আমার কী হবে) বলে আর্তনাদ করতে থাকবে।
পবিত্র কোরআনে সেই বিভীষিকাময় দিনের বর্ণনা দিয়ে ইরশাদ হয়েছে, ‘সেদিন মানুষ পালিয়ে যাবে তার ভাই, মা, বাবা, স্ত্রী ও সন্তান-সন্ততি থেকে। সেদিন তাদের প্রত্যেকেই নিজেকে নিয়ে ব্যস্ত থাকবে। সেদিন কিছু চেহারা হবে উজ্জ্বল, সহাস্য ও প্রফুল্ল। আর কিছু চেহারা হবে ধূলিমলিন ও অন্ধকারাচ্ছন্ন।’ (সুরা আবাসা: ৩৪-৪০)
রাসুলুল্লাহ (সা.) তাঁর উম্মতকে জাহান্নাম থেকে বাঁচানোর জন্য বিভিন্ন সতর্কবাণী দিয়েছেন। সহিহ্ মুসলিমের এক হাদিসে পাঁচ শ্রেণির জাহান্নামির কথা উল্লেখ করা হয়েছে: ১. বিবেচনাহীন ব্যক্তি: এমন দুর্বল মানুষ যার ভালো-মন্দের পার্থক্য করার বুদ্ধি নেই এবং নিজের পরিবারের উন্নতির ফিকির না করে অন্যের তাঁবেদারি করে। ২. লোভী খিয়ানতকারী: যে অতি সামান্য বিষয়েও খিয়ানত বা বিশ্বাসভঙ্গ করে এবং যার লোভ সবার কাছে প্রকাশ্য। ৩. প্রতারক: যে ব্যক্তি পরিবার ও ধন-সম্পদের বিষয়ে মানুষের সঙ্গে সকাল-সন্ধ্যা প্রতারণা বা ধোঁকাবাজি করে। ৪. কৃপণ: যে আল্লাহর পথে ব্যয় না করে সম্পদ কুক্ষিগত করে রাখে। ৫. মিথ্যুক ও অশ্লীলভাষী: যারা সর্বদা মিথ্যা কথা বলে এবং অশ্লীল কথাবার্তা বা গালাগালিতে লিপ্ত থাকে।
পরকালের চিরস্থায়ী জীবনে মুক্তি পেতে হলে দুনিয়ার এই ক্ষণস্থায়ী জীবনে লোভ, প্রতারণা ও পাপাচার ত্যাগ করে মহান আল্লাহর প্রতি অনুগত হওয়া এবং নবীজি (সা.)-এর দেখানো পথে চলা একান্ত জরুরি।

সময় অতি মূল্যবান জিনিস। সময় থাকতে সময়ের মূল্য দিতে হয়। অতীতে যারা সময়ের মূল্য দিয়েছে, আজ আমরা তাদের শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করি। সময়কে মূল্যায়ন করলে সময়ও আমাকে স্মরণীয় করে রাখবে স্মৃতির পাতায়।
৩০ এপ্রিল ২০২৪
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১০ ঘণ্টা আগে
গাজা শহরের পশ্চিমে অবস্থিত আশ-শাতি শরণার্থীশিবিরে এক বিশাল কোরআনিক শোভাযাত্রা ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই আয়োজনে প্রায় ৫০০ জন পবিত্র কোরআনের হাফেজ ও হাফেজা অংশগ্রহণ করেন। দুই বছর ধরে ইসরায়েলি ধ্বংসাত্মক যুদ্ধের কবলে পিষ্ট এই জনপদে শোভাযাত্রাটি আনন্দ ও উদ্যাপনের এক নতুন আমেজ নিয়ে আসে।
১৮ ঘণ্টা আগে
আগামী ২, ৩ ও ৪ জানুয়ারি তাবলিগ জামাত বাংলাদেশের (শুরায়ি নেজাম) ব্যবস্থাপনায় খুরুজের জোড় অনুষ্ঠিত হবে। এ উপলক্ষে প্রয়োজনীয় মাঠ প্রস্তুতির কাজ প্রায় সম্পন্ন হয়েছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
১৯ ঘণ্টা আগেইসলাম ডেস্ক

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ সোমবার, ২৯ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ১৪ পৌষ ১৪৩২ বাংলা, ০৮ রজব ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১৮ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১৯ মিনিট | ০৬: ৩৯ মিনিট |
| জোহর | ১২: ০১ মিনিট | ০৩: ৪৪ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৪৫ মিনিট | ০৫: ২০ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ২২ মিনিট | ০৬: ৪১ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৪২ মিনিট | ০৫: ১৮ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ সোমবার, ২৯ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ১৪ পৌষ ১৪৩২ বাংলা, ০৮ রজব ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১৮ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১৯ মিনিট | ০৬: ৩৯ মিনিট |
| জোহর | ১২: ০১ মিনিট | ০৩: ৪৪ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৪৫ মিনিট | ০৫: ২০ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ২২ মিনিট | ০৬: ৪১ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৪২ মিনিট | ০৫: ১৮ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

সময় অতি মূল্যবান জিনিস। সময় থাকতে সময়ের মূল্য দিতে হয়। অতীতে যারা সময়ের মূল্য দিয়েছে, আজ আমরা তাদের শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করি। সময়কে মূল্যায়ন করলে সময়ও আমাকে স্মরণীয় করে রাখবে স্মৃতির পাতায়।
৩০ এপ্রিল ২০২৪
পরকালীন জীবনে সফল হতে আল্লাহর হুকুম পালনের পাশাপাশি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সুন্নাহ ও আদর্শ অনুসরণ করা অপরিহার্য। পরকাল এক ধ্রুব সত্য; প্রত্যেক প্রাণীকে মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করে এই জগতে প্রবেশ করতে হবে।
৩ ঘণ্টা আগে
গাজা শহরের পশ্চিমে অবস্থিত আশ-শাতি শরণার্থীশিবিরে এক বিশাল কোরআনিক শোভাযাত্রা ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই আয়োজনে প্রায় ৫০০ জন পবিত্র কোরআনের হাফেজ ও হাফেজা অংশগ্রহণ করেন। দুই বছর ধরে ইসরায়েলি ধ্বংসাত্মক যুদ্ধের কবলে পিষ্ট এই জনপদে শোভাযাত্রাটি আনন্দ ও উদ্যাপনের এক নতুন আমেজ নিয়ে আসে।
১৮ ঘণ্টা আগে
আগামী ২, ৩ ও ৪ জানুয়ারি তাবলিগ জামাত বাংলাদেশের (শুরায়ি নেজাম) ব্যবস্থাপনায় খুরুজের জোড় অনুষ্ঠিত হবে। এ উপলক্ষে প্রয়োজনীয় মাঠ প্রস্তুতির কাজ প্রায় সম্পন্ন হয়েছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
১৯ ঘণ্টা আগেইসলাম ডেস্ক

গাজা শহরের পশ্চিমে অবস্থিত আশ-শাতি শরণার্থীশিবিরে এক বিশাল কোরআনিক শোভাযাত্রা ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই আয়োজনে প্রায় ৫০০ জন পবিত্র কোরআনের হাফেজ ও হাফেজা অংশগ্রহণ করেন। দুই বছর ধরে ইসরায়েলি ধ্বংসাত্মক যুদ্ধের কবলে পিষ্ট এই জনপদে শোভাযাত্রাটি আনন্দ ও উদ্যাপনের এক নতুন আমেজ নিয়ে আসে।
আইয়াদুল খাইর ফাউন্ডেশন এবং কুয়েতভিত্তিক চ্যারিটেবল ফাউন্ডেশন আলিয়ার যৌথ উদ্যোগে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। ‘গাজা কোরআনের হাফেজদের মাধ্যমে প্রস্ফুটিত হচ্ছে’—এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে আয়োজিত হয় অনুষ্ঠানটি।
তাকবির ও তাহলিলের ধ্বনিতে মুখরিত হয়ে আশ-শাতি শিবিরের ভেতর থেকে শোভাযাত্রাটি শুরু হয়। সুশৃঙ্খলভাবে হাফেজ ও হাফেজারা সারিবদ্ধ হয়ে এতে অংশ নেন। তাঁদের হাতে ছিল পবিত্র কোরআন, ফিলিস্তিনের জাতীয় পতাকা এবং ধৈর্য ও আশার প্রতীকসংবলিত নানা ফেস্টুন।
রাস্তার দুই পাশে দাঁড়িয়ে থাকা সাধারণ মানুষ করতালি ও দোয়ার মাধ্যমে এই গর্বের মুহূর্তের সঙ্গী হন। দীর্ঘদিনের বোমাবর্ষণ আর ধ্বংসস্তূপে অভ্যস্ত হয়ে যাওয়া রাস্তাগুলো এদিন এক স্বর্গীয় প্রশান্তি আর জন-উৎসবে রূপ নেয়।
অনুষ্ঠানের শেষে হাফেজ ও হাফেজাদের মধ্যে সম্মাননা সনদ ও বিশেষ উপহার বিতরণ করা হয়।
আয়োজকেরা জানান, গাজা উপত্যকার এই কঠিন বাস্তবতায় ধর্মীয় পরিচয় রক্ষা এবং নৈতিক মূল্যবোধকে জাগ্রত রাখাই ছিল এ সামাজিক উদ্যোগের প্রধান লক্ষ্য।
সূত্র: আল-আহেদ নিউজ

গাজা শহরের পশ্চিমে অবস্থিত আশ-শাতি শরণার্থীশিবিরে এক বিশাল কোরআনিক শোভাযাত্রা ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই আয়োজনে প্রায় ৫০০ জন পবিত্র কোরআনের হাফেজ ও হাফেজা অংশগ্রহণ করেন। দুই বছর ধরে ইসরায়েলি ধ্বংসাত্মক যুদ্ধের কবলে পিষ্ট এই জনপদে শোভাযাত্রাটি আনন্দ ও উদ্যাপনের এক নতুন আমেজ নিয়ে আসে।
আইয়াদুল খাইর ফাউন্ডেশন এবং কুয়েতভিত্তিক চ্যারিটেবল ফাউন্ডেশন আলিয়ার যৌথ উদ্যোগে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। ‘গাজা কোরআনের হাফেজদের মাধ্যমে প্রস্ফুটিত হচ্ছে’—এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে আয়োজিত হয় অনুষ্ঠানটি।
তাকবির ও তাহলিলের ধ্বনিতে মুখরিত হয়ে আশ-শাতি শিবিরের ভেতর থেকে শোভাযাত্রাটি শুরু হয়। সুশৃঙ্খলভাবে হাফেজ ও হাফেজারা সারিবদ্ধ হয়ে এতে অংশ নেন। তাঁদের হাতে ছিল পবিত্র কোরআন, ফিলিস্তিনের জাতীয় পতাকা এবং ধৈর্য ও আশার প্রতীকসংবলিত নানা ফেস্টুন।
রাস্তার দুই পাশে দাঁড়িয়ে থাকা সাধারণ মানুষ করতালি ও দোয়ার মাধ্যমে এই গর্বের মুহূর্তের সঙ্গী হন। দীর্ঘদিনের বোমাবর্ষণ আর ধ্বংসস্তূপে অভ্যস্ত হয়ে যাওয়া রাস্তাগুলো এদিন এক স্বর্গীয় প্রশান্তি আর জন-উৎসবে রূপ নেয়।
অনুষ্ঠানের শেষে হাফেজ ও হাফেজাদের মধ্যে সম্মাননা সনদ ও বিশেষ উপহার বিতরণ করা হয়।
আয়োজকেরা জানান, গাজা উপত্যকার এই কঠিন বাস্তবতায় ধর্মীয় পরিচয় রক্ষা এবং নৈতিক মূল্যবোধকে জাগ্রত রাখাই ছিল এ সামাজিক উদ্যোগের প্রধান লক্ষ্য।
সূত্র: আল-আহেদ নিউজ

সময় অতি মূল্যবান জিনিস। সময় থাকতে সময়ের মূল্য দিতে হয়। অতীতে যারা সময়ের মূল্য দিয়েছে, আজ আমরা তাদের শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করি। সময়কে মূল্যায়ন করলে সময়ও আমাকে স্মরণীয় করে রাখবে স্মৃতির পাতায়।
৩০ এপ্রিল ২০২৪
পরকালীন জীবনে সফল হতে আল্লাহর হুকুম পালনের পাশাপাশি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সুন্নাহ ও আদর্শ অনুসরণ করা অপরিহার্য। পরকাল এক ধ্রুব সত্য; প্রত্যেক প্রাণীকে মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করে এই জগতে প্রবেশ করতে হবে।
৩ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১০ ঘণ্টা আগে
আগামী ২, ৩ ও ৪ জানুয়ারি তাবলিগ জামাত বাংলাদেশের (শুরায়ি নেজাম) ব্যবস্থাপনায় খুরুজের জোড় অনুষ্ঠিত হবে। এ উপলক্ষে প্রয়োজনীয় মাঠ প্রস্তুতির কাজ প্রায় সম্পন্ন হয়েছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
১৯ ঘণ্টা আগেইসলাম ডেস্ক

আগামী ২, ৩ ও ৪ জানুয়ারি তাবলিগ জামাত বাংলাদেশের (শুরায়ি নেজাম) ব্যবস্থাপনায় খুরুজের জোড় অনুষ্ঠিত হবে। এ উপলক্ষে প্রয়োজনীয় মাঠ প্রস্তুতির কাজ প্রায় সম্পন্ন হয়েছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
তাবলিগ জামাত বাংলাদেশের (শুরায়ি নেজাম) মিডিয়া সমন্বয়ক হাবিবুল্লাহ রায়হান জানান, এই জোড়ে তাঁরাই অংশগ্রহণ করবেন, যাঁরা আল্লাহর রাস্তায় এক চিল্লা, তিন চিল্লা ও বিদেশ সফরের উদ্দেশ্যে বের হবেন এবং যাঁরা মেহনতের মাধ্যমে সাথিদের এই কাজে উদ্বুদ্ধ করে সঙ্গে নিয়ে আসবেন।
একটি মহল শুরায়ি নেজামের এই খুরুজের জোড়কে বিশ্ব ইজতেমা বলে অপপ্রচার চালাচ্ছে জানিয়ে সবাইকে সতর্ক করে হাবিবুল্লাহ রায়হান বলেন, এটি কোনো ইজতেমা নয়; বরং সীমিত পরিসরে খুরুজের প্রস্তুতিমূলক জোড়।
এদিকে নির্ধারিত সময় অনুযায়ী টঙ্গীতে ৫৯তম বিশ্ব ইজতেমা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনের পর তা আয়োজন করা হবে। সরকারের এ সিদ্ধান্তের প্রতি পূর্ণ সমর্থন জানিয়ে তাবলিগ জামাত বাংলাদেশ (শুরায়ি নেজাম) গত ৩ নভেম্বর জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে বিষয়টি দেশবাসীকে অবহিত করেছে।

আগামী ২, ৩ ও ৪ জানুয়ারি তাবলিগ জামাত বাংলাদেশের (শুরায়ি নেজাম) ব্যবস্থাপনায় খুরুজের জোড় অনুষ্ঠিত হবে। এ উপলক্ষে প্রয়োজনীয় মাঠ প্রস্তুতির কাজ প্রায় সম্পন্ন হয়েছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
তাবলিগ জামাত বাংলাদেশের (শুরায়ি নেজাম) মিডিয়া সমন্বয়ক হাবিবুল্লাহ রায়হান জানান, এই জোড়ে তাঁরাই অংশগ্রহণ করবেন, যাঁরা আল্লাহর রাস্তায় এক চিল্লা, তিন চিল্লা ও বিদেশ সফরের উদ্দেশ্যে বের হবেন এবং যাঁরা মেহনতের মাধ্যমে সাথিদের এই কাজে উদ্বুদ্ধ করে সঙ্গে নিয়ে আসবেন।
একটি মহল শুরায়ি নেজামের এই খুরুজের জোড়কে বিশ্ব ইজতেমা বলে অপপ্রচার চালাচ্ছে জানিয়ে সবাইকে সতর্ক করে হাবিবুল্লাহ রায়হান বলেন, এটি কোনো ইজতেমা নয়; বরং সীমিত পরিসরে খুরুজের প্রস্তুতিমূলক জোড়।
এদিকে নির্ধারিত সময় অনুযায়ী টঙ্গীতে ৫৯তম বিশ্ব ইজতেমা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনের পর তা আয়োজন করা হবে। সরকারের এ সিদ্ধান্তের প্রতি পূর্ণ সমর্থন জানিয়ে তাবলিগ জামাত বাংলাদেশ (শুরায়ি নেজাম) গত ৩ নভেম্বর জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে বিষয়টি দেশবাসীকে অবহিত করেছে।

সময় অতি মূল্যবান জিনিস। সময় থাকতে সময়ের মূল্য দিতে হয়। অতীতে যারা সময়ের মূল্য দিয়েছে, আজ আমরা তাদের শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করি। সময়কে মূল্যায়ন করলে সময়ও আমাকে স্মরণীয় করে রাখবে স্মৃতির পাতায়।
৩০ এপ্রিল ২০২৪
পরকালীন জীবনে সফল হতে আল্লাহর হুকুম পালনের পাশাপাশি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সুন্নাহ ও আদর্শ অনুসরণ করা অপরিহার্য। পরকাল এক ধ্রুব সত্য; প্রত্যেক প্রাণীকে মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করে এই জগতে প্রবেশ করতে হবে।
৩ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১০ ঘণ্টা আগে
গাজা শহরের পশ্চিমে অবস্থিত আশ-শাতি শরণার্থীশিবিরে এক বিশাল কোরআনিক শোভাযাত্রা ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই আয়োজনে প্রায় ৫০০ জন পবিত্র কোরআনের হাফেজ ও হাফেজা অংশগ্রহণ করেন। দুই বছর ধরে ইসরায়েলি ধ্বংসাত্মক যুদ্ধের কবলে পিষ্ট এই জনপদে শোভাযাত্রাটি আনন্দ ও উদ্যাপনের এক নতুন আমেজ নিয়ে আসে।
১৮ ঘণ্টা আগে