ইজাজুল হক, ঢাকা

রাজধানী ঢাকার অদূরে সাভারের আশুলিয়ায় গড়ে উঠেছে নান্দনিক স্থাপত্য জেবুন নেসা মসজিদ। শিল্প এলাকা আশুলিয়ার জামগড়ায় নির্মিত এই স্থাপনায় পরিবেশবান্ধব নকশা গুরুত্ব পেয়েছে। ঢাকার আজিমপুরের মেয়র মোহাম্মদ হানিফ জামে মসজিদ, দক্ষিণখানের বায়তুর রউফ মসজিদ কিংবা লক্ষ্মীপুরের রামগতির আস-সালাম জামে মসজিদের পর প্রাকৃতিক নকশায় নির্মিত মসজিদের ধারায় এটি নতুন সংযোজন।
মসজিদটি এমন এক সময়ে নির্মিত হলো, যখন বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধির প্রভাবে বাংলাদেশের আবহাওয়া দিন দিন খারাপ হচ্ছে, তাপমাত্রা অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে ফেলছে এবং প্রচণ্ড দাবদাহে জনজীবন অতিষ্ঠ হয়ে উঠছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে সৃষ্ট এসব সংকট থেকে মুক্তির একটিই পথ—প্রকৃতি বাঁচাতে হবে এবং আমাদের যান্ত্রিক জীবন যতটুকু সম্ভব প্রাকৃতিক উপাদানে সাজাতে হবে; এমন সব উপাদান ত্যাগ করতে হবে, যা পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর।
সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমানের এই দেশে মানুষকে পরিবেশ সম্পর্কে সচেতন করতে ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর পরিবেশবান্ধব উদ্যোগ প্রয়োজন। কারণ ইসলাম এই বিষয়কে সর্বতোভাবে সমর্থন করে। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘জল-স্থলে মানুষের কৃতকর্মের কারণেই বিপর্যয় সৃষ্টি হয়েছে।’ (সুরা রুম: ৪১) তাফসিরকারগণ বলেন, এখানে পরিবেশের ভারসাম্য নষ্টের পেছনে যে মানুষের হাত রয়েছে, সে কথাও অন্তর্ভুক্ত। সুতরাং ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের নকশা থেকে শুরু করে সবকিছুতে পরিবেশ রক্ষার স্পষ্ট বার্তা থাকা উচিত।
ঢাকার স্থাপত্য প্রতিষ্ঠান স্টুডিও মরফোজেনেসিসের অন্যতম পরিচালক সাইকা ইকবাল মেঘনা জেবুন নেসা মসজিদের প্রধান স্থপতি। তিনি বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) থেকে স্থাপত্যে পড়াশোনা করেছেন এবং কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনায়ও যুক্ত রয়েছেন। মসজিদের জমিদাতা নিজের প্রয়াত মা জেবুন নেসার নামেই এর নামকরণ করেন।
একটি ছায়াঘেরা পুকুরের পাড়ে গোলাপি ইটের বুননে দাঁড়িয়ে থাকা অভিনব নকশার এই মসজিদ যেকোনো দর্শকেরই দৃষ্টি কাড়ে। মসজিদের ভেতর-বাইরের পরিবেশ এতই চমৎকার ও প্রাকৃতিক যে এই এলাকার শ্রমিক, পথচারী ও মুসল্লিদের দুদণ্ড প্রশান্তির কেন্দ্র হয়ে উঠেছে।
নকশাকারদের মতে, মসজিদটি সমতল থেকে কিছুটা উঁচুতে অবস্থিত। বৃষ্টির মৌসুমে ভারী বর্ষণ হলে যেন তা উপচে পড়ে মসজিদের ভেতরে প্রবেশ না করে, সে জন্যই প্রচলিত এই শৈলী গ্রহণ করা হয়েছে। আশপাশের ভারী শিল্প এলাকার কঠোরতা থেকে কোমলতার দিকে আনতেই মসজিদের গায়ে গোলাপি রং ব্যবহার করা হয়েছে। এই ধুলোময় গোলাপি আভা ঐতিহাসিক মোগল, সুলতানি ও ইন্দো-সারাসেনিক স্থাপত্যে ব্যবহৃত লাল-গোলাপি মাটির প্রতিনিধিত্ব করে।
সামনের আলোহীন আবদ্ধ মিহরাবের প্রচলিত নকশার বিপরীতে এই মসজিদে রয়েছে ব্যতিক্রমী এক খোলা মিহরাব। সামনে রয়েছে স্বচ্ছ পানির কৃত্রিম জলাধার। এরপর রয়েছে বড় প্রাকৃতিক পুকুর। প্রশস্ত খোলা খিলান দিয়ে মুসল্লিরা সামনের জলাশয় ও পুকুরটি স্পষ্ট দেখতে পান। অবশ্য বাতাসের সরাসরি ক্ষতিকর প্রবাহ থেকে রক্ষা পেতে জলাশয়ের পর পুকুরপাড়ে মসজিদের সামনের খিলানের সমপরিমাণ কাচ দিয়ে ঘিরে রাখা হয়েছে।
জেবুন নেসা মসজিদ যেন মুক্ত বাতাসে শ্বাস নেওয়ার এক নিরাপদ আস্তানা। স্থপতিদের ভাষায় এর নাম দেওয়া হয়েছে ‘ব্রেদিং প্যাভিলিয়ন’। মসজিদের চারপাশের দেয়ালগুলোতে রয়েছে অসংখ্য আয়তাকার ছিদ্র, যা দিয়ে আলো-বাতাস প্রবাহিত হয়। মসজিদের স্থপতি সাইকা ইকবাল মেঘনা বলেন, ‘এসব ছিদ্র প্রাচীন ইসলামি স্থাপত্যের আদলে মসজিদের ভেতরে আলোর মায়াজাল বোনে। ছোট ছোট ছিদ্রের মধ্য দিয়ে পরিশোধিত আলোর মিছিল যেন মসজিদের ভেতরে ঝাড়বাতির আবহ তৈরি করে।’
প্রাকৃতিক বায়ু চলাচলের জন্য মসজিদের সামনে-পেছনে আধখোলা কাঠামো রয়েছে, যা একই সঙ্গে সূর্যের সরাসরি আলো ও বৃষ্টি থেকে নিস্তার দেয়। ভেতরের কাঠামো গোলাকার হয়ে ওপরে উঠে বিশালাকার অগভীর গম্বুজ তৈরি করেছে। মাঝখানে কোনো স্তম্ভ নেই। গম্বুজের বাইরের চারপাশে কিছুটা ফাঁকা রেখে গড়ে ওঠা হালকা বাঁকানো ছিদ্রযুক্ত চারদেয়াল মসজিদের নকশাকে নান্দনিক ও পরিবেশবান্ধব করে তুলেছে। মসজিদের সামনে লাগানো হয়েছে বিভিন্ন প্রকারের উদ্ভিদ।
পূর্ব পাশে বাইরে একটি ইস্পাতের সিঁড়ি রয়েছে। সিঁড়ির ওপরে অর্ধচাঁদ আকারের একটি ফ্লোর তৈরি করা হয়েছে, যেখান থেকে সরাসরি নিচতলার ইমাম ও মুসল্লিদের স্থান দেখা যায়। মেজ্জানাইন নামের এই স্থান নারীদের নামাজের জন্য বরাদ্দ। স্থপতি সাইকা ইকবাল মেঘনা বলেন, ‘একজন ধর্মপ্রাণ নারীর নামে নির্মিত এই মসজিদে নারীদেরও সমান গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। একজন নারী হিসেবে এই মসজিদের নকশা করতে পেরে আমি গর্বিত।’
লাল সিমেন্ট ও ভাঙা ইটের টুকরোয় তৈরি হয়েছে খানিক প্রসারিত বাইরের মেঝেটি। সেখানে এক পাশে রয়েছে স্বচ্ছতা ও পবিত্রতার প্রতীক ফিরোজা মোজাইকে তৈরি অজুখানা। কিছুটা নিচু আলাদা ছাদে নির্মিত হয়েছে অজুখানাটি, যেখান থেকে পাশের বড় পুকুরটি স্পষ্ট দেখা যায়। পূর্ব পাশের মাটির উঠোনে গজাচ্ছে সবুজ ঘাস। সব মিলিয়ে জেবুন নেসা মসজিদের নকশা দুর্দান্ত বলা যায়। এ যেন প্রকৃতির মাঝে বসে স্রষ্টার কৃতজ্ঞতায় নুয়ে পড়ার সেরা আয়োজন।
তথ্যঋণ: ডিজিন ডটকম

রাজধানী ঢাকার অদূরে সাভারের আশুলিয়ায় গড়ে উঠেছে নান্দনিক স্থাপত্য জেবুন নেসা মসজিদ। শিল্প এলাকা আশুলিয়ার জামগড়ায় নির্মিত এই স্থাপনায় পরিবেশবান্ধব নকশা গুরুত্ব পেয়েছে। ঢাকার আজিমপুরের মেয়র মোহাম্মদ হানিফ জামে মসজিদ, দক্ষিণখানের বায়তুর রউফ মসজিদ কিংবা লক্ষ্মীপুরের রামগতির আস-সালাম জামে মসজিদের পর প্রাকৃতিক নকশায় নির্মিত মসজিদের ধারায় এটি নতুন সংযোজন।
মসজিদটি এমন এক সময়ে নির্মিত হলো, যখন বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধির প্রভাবে বাংলাদেশের আবহাওয়া দিন দিন খারাপ হচ্ছে, তাপমাত্রা অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে ফেলছে এবং প্রচণ্ড দাবদাহে জনজীবন অতিষ্ঠ হয়ে উঠছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে সৃষ্ট এসব সংকট থেকে মুক্তির একটিই পথ—প্রকৃতি বাঁচাতে হবে এবং আমাদের যান্ত্রিক জীবন যতটুকু সম্ভব প্রাকৃতিক উপাদানে সাজাতে হবে; এমন সব উপাদান ত্যাগ করতে হবে, যা পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর।
সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমানের এই দেশে মানুষকে পরিবেশ সম্পর্কে সচেতন করতে ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর পরিবেশবান্ধব উদ্যোগ প্রয়োজন। কারণ ইসলাম এই বিষয়কে সর্বতোভাবে সমর্থন করে। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘জল-স্থলে মানুষের কৃতকর্মের কারণেই বিপর্যয় সৃষ্টি হয়েছে।’ (সুরা রুম: ৪১) তাফসিরকারগণ বলেন, এখানে পরিবেশের ভারসাম্য নষ্টের পেছনে যে মানুষের হাত রয়েছে, সে কথাও অন্তর্ভুক্ত। সুতরাং ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের নকশা থেকে শুরু করে সবকিছুতে পরিবেশ রক্ষার স্পষ্ট বার্তা থাকা উচিত।
ঢাকার স্থাপত্য প্রতিষ্ঠান স্টুডিও মরফোজেনেসিসের অন্যতম পরিচালক সাইকা ইকবাল মেঘনা জেবুন নেসা মসজিদের প্রধান স্থপতি। তিনি বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) থেকে স্থাপত্যে পড়াশোনা করেছেন এবং কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনায়ও যুক্ত রয়েছেন। মসজিদের জমিদাতা নিজের প্রয়াত মা জেবুন নেসার নামেই এর নামকরণ করেন।
একটি ছায়াঘেরা পুকুরের পাড়ে গোলাপি ইটের বুননে দাঁড়িয়ে থাকা অভিনব নকশার এই মসজিদ যেকোনো দর্শকেরই দৃষ্টি কাড়ে। মসজিদের ভেতর-বাইরের পরিবেশ এতই চমৎকার ও প্রাকৃতিক যে এই এলাকার শ্রমিক, পথচারী ও মুসল্লিদের দুদণ্ড প্রশান্তির কেন্দ্র হয়ে উঠেছে।
নকশাকারদের মতে, মসজিদটি সমতল থেকে কিছুটা উঁচুতে অবস্থিত। বৃষ্টির মৌসুমে ভারী বর্ষণ হলে যেন তা উপচে পড়ে মসজিদের ভেতরে প্রবেশ না করে, সে জন্যই প্রচলিত এই শৈলী গ্রহণ করা হয়েছে। আশপাশের ভারী শিল্প এলাকার কঠোরতা থেকে কোমলতার দিকে আনতেই মসজিদের গায়ে গোলাপি রং ব্যবহার করা হয়েছে। এই ধুলোময় গোলাপি আভা ঐতিহাসিক মোগল, সুলতানি ও ইন্দো-সারাসেনিক স্থাপত্যে ব্যবহৃত লাল-গোলাপি মাটির প্রতিনিধিত্ব করে।
সামনের আলোহীন আবদ্ধ মিহরাবের প্রচলিত নকশার বিপরীতে এই মসজিদে রয়েছে ব্যতিক্রমী এক খোলা মিহরাব। সামনে রয়েছে স্বচ্ছ পানির কৃত্রিম জলাধার। এরপর রয়েছে বড় প্রাকৃতিক পুকুর। প্রশস্ত খোলা খিলান দিয়ে মুসল্লিরা সামনের জলাশয় ও পুকুরটি স্পষ্ট দেখতে পান। অবশ্য বাতাসের সরাসরি ক্ষতিকর প্রবাহ থেকে রক্ষা পেতে জলাশয়ের পর পুকুরপাড়ে মসজিদের সামনের খিলানের সমপরিমাণ কাচ দিয়ে ঘিরে রাখা হয়েছে।
জেবুন নেসা মসজিদ যেন মুক্ত বাতাসে শ্বাস নেওয়ার এক নিরাপদ আস্তানা। স্থপতিদের ভাষায় এর নাম দেওয়া হয়েছে ‘ব্রেদিং প্যাভিলিয়ন’। মসজিদের চারপাশের দেয়ালগুলোতে রয়েছে অসংখ্য আয়তাকার ছিদ্র, যা দিয়ে আলো-বাতাস প্রবাহিত হয়। মসজিদের স্থপতি সাইকা ইকবাল মেঘনা বলেন, ‘এসব ছিদ্র প্রাচীন ইসলামি স্থাপত্যের আদলে মসজিদের ভেতরে আলোর মায়াজাল বোনে। ছোট ছোট ছিদ্রের মধ্য দিয়ে পরিশোধিত আলোর মিছিল যেন মসজিদের ভেতরে ঝাড়বাতির আবহ তৈরি করে।’
প্রাকৃতিক বায়ু চলাচলের জন্য মসজিদের সামনে-পেছনে আধখোলা কাঠামো রয়েছে, যা একই সঙ্গে সূর্যের সরাসরি আলো ও বৃষ্টি থেকে নিস্তার দেয়। ভেতরের কাঠামো গোলাকার হয়ে ওপরে উঠে বিশালাকার অগভীর গম্বুজ তৈরি করেছে। মাঝখানে কোনো স্তম্ভ নেই। গম্বুজের বাইরের চারপাশে কিছুটা ফাঁকা রেখে গড়ে ওঠা হালকা বাঁকানো ছিদ্রযুক্ত চারদেয়াল মসজিদের নকশাকে নান্দনিক ও পরিবেশবান্ধব করে তুলেছে। মসজিদের সামনে লাগানো হয়েছে বিভিন্ন প্রকারের উদ্ভিদ।
পূর্ব পাশে বাইরে একটি ইস্পাতের সিঁড়ি রয়েছে। সিঁড়ির ওপরে অর্ধচাঁদ আকারের একটি ফ্লোর তৈরি করা হয়েছে, যেখান থেকে সরাসরি নিচতলার ইমাম ও মুসল্লিদের স্থান দেখা যায়। মেজ্জানাইন নামের এই স্থান নারীদের নামাজের জন্য বরাদ্দ। স্থপতি সাইকা ইকবাল মেঘনা বলেন, ‘একজন ধর্মপ্রাণ নারীর নামে নির্মিত এই মসজিদে নারীদেরও সমান গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। একজন নারী হিসেবে এই মসজিদের নকশা করতে পেরে আমি গর্বিত।’
লাল সিমেন্ট ও ভাঙা ইটের টুকরোয় তৈরি হয়েছে খানিক প্রসারিত বাইরের মেঝেটি। সেখানে এক পাশে রয়েছে স্বচ্ছতা ও পবিত্রতার প্রতীক ফিরোজা মোজাইকে তৈরি অজুখানা। কিছুটা নিচু আলাদা ছাদে নির্মিত হয়েছে অজুখানাটি, যেখান থেকে পাশের বড় পুকুরটি স্পষ্ট দেখা যায়। পূর্ব পাশের মাটির উঠোনে গজাচ্ছে সবুজ ঘাস। সব মিলিয়ে জেবুন নেসা মসজিদের নকশা দুর্দান্ত বলা যায়। এ যেন প্রকৃতির মাঝে বসে স্রষ্টার কৃতজ্ঞতায় নুয়ে পড়ার সেরা আয়োজন।
তথ্যঋণ: ডিজিন ডটকম

জীবনে প্রিয়জন হারানো এক অপূরণীয় বেদনা। এই কঠিন মুহূর্তে মানুষ কীভাবে আচরণ করবে, কেমনভাবে শোক প্রকাশ করবে—সেই বিষয়ে ইসলাম দিয়েছে পরিপূর্ণ দিকনির্দেশনা। ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি হলো—শোক প্রকাশে ভারসাম্য রাখা, কষ্টকে অস্বীকার না করা, আবার সীমালঙ্ঘনও না করা।
৩ ঘণ্টা আগে
আজ মঙ্গলবার ভোরে যখন কুয়াশাভেজা প্রকৃতিতে ফজরের আজান ধ্বনিত হচ্ছিল, এর ঠিক কিছু পরেই চিরদিনের জন্য চোখ বুজলেন বাংলাদেশের ইতিহাসের অন্যতম রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব খালেদা জিয়া। দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে তিনি শুধু একজন সফল প্রধানমন্ত্রীই ছিলেন না, বরং মুসলিম উম্মাহর স্বার্থরক্ষা এবং ইসলামি মূল্যবোধকে...
৪ ঘণ্টা আগে
মানুষের জন্ম যেমন অবশ্যম্ভাবী, তেমনি তার মৃত্যুও পৃথিবীর এক অমোঘ সত্য। জীবনে চলার পথে যত সাফল্য, ব্যস্ততা বা আকাঙ্ক্ষা থাকুক; মৃত্যুর মুহূর্তে সবকিছু থেমে যায়। ইসলাম এই বাস্তবতাকে অত্যন্ত গভীরভাবে তুলে ধরেছে এবং আমাদের মনে করিয়ে দিয়েছে যে প্রতিটি প্রাণী একদিন তার প্রভুর কাছে ফিরে যাবে।
৬ ঘণ্টা আগে
ইসলামি শরিয়তে পানি না থাকলে অথবা পানি ব্যবহারে অক্ষম হলে অজু ও গোসলের বিকল্প হিসেবে তায়াম্মুম করার অনুমতি দেওয়া হয়েছে। পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেছেন, ‘তোমরা যদি পীড়িত হও বা সফরে থাকো বা তোমাদের কেউ শৌচালয় থেকে আসে বা তোমরা স্ত্রীর সঙ্গে মিলিত হও এবং পানি না পাও...
৮ ঘণ্টা আগেইসলাম ডেস্ক

জীবনে প্রিয়জন হারানো এক অপূরণীয় বেদনা। এই কঠিন মুহূর্তে মানুষ কীভাবে আচরণ করবে, কেমনভাবে শোক প্রকাশ করবে—সেই বিষয়ে ইসলাম দিয়েছে পরিপূর্ণ দিকনির্দেশনা। ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি হলো—শোক প্রকাশে ভারসাম্য রাখা, কষ্টকে অস্বীকার না করা, আবার সীমালঙ্ঘনও না করা।
ইসলাম এ বিপদে ধৈর্য ও আল্লাহর সিদ্ধান্তে সন্তুষ্ট থাকার শিক্ষা দেয়। তবে কান্না করাকে নিষেধ করেনি, বরং তা স্বাভাবিক ও মানবিক অনুভূতির প্রকাশ হিসেবে বিবেচিত। রাসুলুল্লাহও (সা.) কেঁদেছেন তাঁর সন্তান ইবরাহিম (রা.)-এর মৃত্যুর সময়।
সাহাবি আবদুর রহমান ইবনে আউফ (রা.) বিস্ময় প্রকাশ করলে নবীজি (সা.) বলেন, ‘এ কান্না স্নেহ-ভালোবাসার প্রকাশ। আমার হৃদয় বেদনাহত, চোখ দুটো সিক্ত, তবে আমি বলছি সেই কথাই, যা আমার রবকে সন্তুষ্ট করে। ইবরাহিম, তোমার বিচ্ছেদে আমরা শোকাহত।’ (সহিহ বুখারি)
ইসলাম কান্নাকে মানবিক বললেও অতিরিক্ত বিলাপ, উচ্চ স্বরে চিৎকার, গায়ে চপেটাঘাত, জামাকাপড় ছিঁড়ে ফেলা বা আকুতি-মিনতি করতে কঠোরভাবে নিষেধ করেছে। রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘মৃতের জন্য বিলাপ করা জাহিলি যুগের প্রথা। বিলাপকারী যদি মৃত্যুর আগে তওবা না করে, তবে কিয়ামতের দিন তাকে আগুনের পোশাক ও আলকাতরার চাদর পরানো হবে।’ (সুনানে ইবনে মাজাহ)

জীবনে প্রিয়জন হারানো এক অপূরণীয় বেদনা। এই কঠিন মুহূর্তে মানুষ কীভাবে আচরণ করবে, কেমনভাবে শোক প্রকাশ করবে—সেই বিষয়ে ইসলাম দিয়েছে পরিপূর্ণ দিকনির্দেশনা। ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি হলো—শোক প্রকাশে ভারসাম্য রাখা, কষ্টকে অস্বীকার না করা, আবার সীমালঙ্ঘনও না করা।
ইসলাম এ বিপদে ধৈর্য ও আল্লাহর সিদ্ধান্তে সন্তুষ্ট থাকার শিক্ষা দেয়। তবে কান্না করাকে নিষেধ করেনি, বরং তা স্বাভাবিক ও মানবিক অনুভূতির প্রকাশ হিসেবে বিবেচিত। রাসুলুল্লাহও (সা.) কেঁদেছেন তাঁর সন্তান ইবরাহিম (রা.)-এর মৃত্যুর সময়।
সাহাবি আবদুর রহমান ইবনে আউফ (রা.) বিস্ময় প্রকাশ করলে নবীজি (সা.) বলেন, ‘এ কান্না স্নেহ-ভালোবাসার প্রকাশ। আমার হৃদয় বেদনাহত, চোখ দুটো সিক্ত, তবে আমি বলছি সেই কথাই, যা আমার রবকে সন্তুষ্ট করে। ইবরাহিম, তোমার বিচ্ছেদে আমরা শোকাহত।’ (সহিহ বুখারি)
ইসলাম কান্নাকে মানবিক বললেও অতিরিক্ত বিলাপ, উচ্চ স্বরে চিৎকার, গায়ে চপেটাঘাত, জামাকাপড় ছিঁড়ে ফেলা বা আকুতি-মিনতি করতে কঠোরভাবে নিষেধ করেছে। রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘মৃতের জন্য বিলাপ করা জাহিলি যুগের প্রথা। বিলাপকারী যদি মৃত্যুর আগে তওবা না করে, তবে কিয়ামতের দিন তাকে আগুনের পোশাক ও আলকাতরার চাদর পরানো হবে।’ (সুনানে ইবনে মাজাহ)

রাজধানী ঢাকার অদূরে সাভারের আশুলিয়ায় গড়ে উঠেছে নান্দনিক স্থাপত্য জেবুন নেসা মসজিদ। শিল্প এলাকা আশুলিয়ার জামগড়ায় নির্মিত এই স্থাপনায় পরিবেশবান্ধব নকশা গুরুত্ব পেয়েছে। ঢাকার আজিমপুরের মেয়র মোহাম্মদ হানিফ জামে মসজিদ, দক্ষিণখানের বায়তুর রউফ মসজিদ কিংবা লক্ষ্মীপুরের রামগতির আস-সালাম জামে মসজিদের পর প্রাক
০৩ মে ২০২৪
আজ মঙ্গলবার ভোরে যখন কুয়াশাভেজা প্রকৃতিতে ফজরের আজান ধ্বনিত হচ্ছিল, এর ঠিক কিছু পরেই চিরদিনের জন্য চোখ বুজলেন বাংলাদেশের ইতিহাসের অন্যতম রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব খালেদা জিয়া। দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে তিনি শুধু একজন সফল প্রধানমন্ত্রীই ছিলেন না, বরং মুসলিম উম্মাহর স্বার্থরক্ষা এবং ইসলামি মূল্যবোধকে...
৪ ঘণ্টা আগে
মানুষের জন্ম যেমন অবশ্যম্ভাবী, তেমনি তার মৃত্যুও পৃথিবীর এক অমোঘ সত্য। জীবনে চলার পথে যত সাফল্য, ব্যস্ততা বা আকাঙ্ক্ষা থাকুক; মৃত্যুর মুহূর্তে সবকিছু থেমে যায়। ইসলাম এই বাস্তবতাকে অত্যন্ত গভীরভাবে তুলে ধরেছে এবং আমাদের মনে করিয়ে দিয়েছে যে প্রতিটি প্রাণী একদিন তার প্রভুর কাছে ফিরে যাবে।
৬ ঘণ্টা আগে
ইসলামি শরিয়তে পানি না থাকলে অথবা পানি ব্যবহারে অক্ষম হলে অজু ও গোসলের বিকল্প হিসেবে তায়াম্মুম করার অনুমতি দেওয়া হয়েছে। পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেছেন, ‘তোমরা যদি পীড়িত হও বা সফরে থাকো বা তোমাদের কেউ শৌচালয় থেকে আসে বা তোমরা স্ত্রীর সঙ্গে মিলিত হও এবং পানি না পাও...
৮ ঘণ্টা আগেইসলাম ডেস্ক

আজ মঙ্গলবার ভোরে যখন কুয়াশাভেজা প্রকৃতিতে ফজরের আজান ধ্বনিত হচ্ছিল, এর ঠিক কিছু পরেই চিরদিনের জন্য চোখ বুজলেন বাংলাদেশের ইতিহাসের অন্যতম রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব খালেদা জিয়া। দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে তিনি শুধু একজন সফল প্রধানমন্ত্রীই ছিলেন না, বরং মুসলিম উম্মাহর স্বার্থরক্ষা এবং ইসলামি মূল্যবোধকে রাষ্ট্রীয় ও সামাজিকভাবে প্রতিষ্ঠিত করার অন্যতম এক বাতিঘর ছিলেন।
বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর যে কজন রাজনৈতিক নেতৃত্ব ধর্মীয় চেতনা ও মুসলমানদের অধিকার রক্ষায় আপসহীন ভূমিকা রেখেছেন, খালেদা জিয়ার নাম সেখানে অনেকটা অগ্রভাগেই থাকবে।
খালেদা জিয়া শুধু রাজনীতির ময়দানেই বিচরণ করেননি, তিনি অন্তরে লালন করতেন বাংলাদেশি মুসলিম জাতীয়তাবাদের আদর্শ। গৃহবধূ থেকে দেশের শীর্ষ নেতৃত্বে উঠে আসার দীর্ঘ লড়াইয়ে তিনি সব সময় আলেমসমাজকে পরম মমতায় কাছে টেনে নিয়েছেন।
১৯৯১ সালে এরশাদ সরকারের পতনের পর যখন নানামুখী রাজনৈতিক চাপ ছিল, তখন খালেদা জিয়া দৃঢ়তার সঙ্গে সংবিধানের প্রস্তাবনায় ‘বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম’ এবং ‘রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম’ বজায় রাখার পক্ষে অবস্থান নেন। ২০০৫ সালের সংসদীয় কার্যবিবরণী সাক্ষ্য দেয়, তিনি বারবার সংসদে দাঁড়িয়ে রাষ্ট্রধর্ম ইসলামের মর্যাদা রক্ষার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেছিলেন।
আলেমসমাজ ও মাদ্রাসাশিক্ষার্থীদের হৃদয়ে খালেদা জিয়া অমর হয়ে থাকবেন তাঁর শিক্ষা সংস্কারের জন্য।
বায়তুল মোকাররম মসজিদের সংস্কার, জাতীয় ঈদগাহের আধুনিকায়ন এবং ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ইমাম-মুয়াজ্জিন প্রশিক্ষণ কার্যক্রমের পরিধি বাড়ানো ছিল তাঁর নিয়মিত কাজের অংশ। আল্লাহর ওলিদের মাজার রক্ষণাবেক্ষণেও তিনি ছিলেন অত্যন্ত আন্তরিক। পাশাপাশি হজযাত্রীদের যাতায়াত সহজ করতে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসকে শক্তিশালী করা এবং সৌদি সরকারের সঙ্গে সফল কূটনীতির মাধ্যমে ভিসা সমস্যার সমাধান করেছিলেন তিনি।
খালেদা জিয়ার শাসনামলেই বাংলাদেশে শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংকিং ও ইসলামি আর্থিক ব্যবস্থা দ্রুত বিস্তৃত হয়। মধ্যবিত্ত মানুষের কাছে ইসলামি ব্যাংকিংকে আস্থার জায়গায় নিয়ে যেতে তাঁর সরকার নীতিগত সহায়তা প্রদান করে। আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও ওআইসিসহ সৌদি আরব, মালয়েশিয়া ও ব্রুনাইয়ের মতো মুসলিম দেশগুলোর সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক এক অনন্য উচ্চতায় পৌঁছেছিল।
২০০৫ সালে ইউরোপে নবীজি (সা.)-কে নিয়ে অবমাননাকর কার্টুন প্রকাশিত হলে তাঁর সরকার রাষ্ট্রীয়ভাবে কঠোর নিন্দা জানিয়েছিল।
আজ ফজরের পর তিনি যখন মহান রবের ডাকে সাড়া দিয়ে চলে গেলেন, তখন পেছনে রেখে গেছেন এমন এক কর্মময় জীবন, যা এ দেশের ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের কাছে চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে। রাষ্ট্রীয়ভাবে ইসলামের মর্যাদা রক্ষা এবং ইসলামি প্রতিষ্ঠানগুলোকে শক্তিশালী করার যে বীজ তিনি বপন করেছিলেন, তা আজ এক বিশাল মহিরুহে পরিণত হয়েছে।
আল্লাহ তাঁকে তাঁর সকল নেক আমল কবুল করে এবং ভুলত্রুটি ক্ষমা করে জান্নাতুল ফিরদাউসের উচ্চ মাকাম দান করুন।

আজ মঙ্গলবার ভোরে যখন কুয়াশাভেজা প্রকৃতিতে ফজরের আজান ধ্বনিত হচ্ছিল, এর ঠিক কিছু পরেই চিরদিনের জন্য চোখ বুজলেন বাংলাদেশের ইতিহাসের অন্যতম রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব খালেদা জিয়া। দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে তিনি শুধু একজন সফল প্রধানমন্ত্রীই ছিলেন না, বরং মুসলিম উম্মাহর স্বার্থরক্ষা এবং ইসলামি মূল্যবোধকে রাষ্ট্রীয় ও সামাজিকভাবে প্রতিষ্ঠিত করার অন্যতম এক বাতিঘর ছিলেন।
বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর যে কজন রাজনৈতিক নেতৃত্ব ধর্মীয় চেতনা ও মুসলমানদের অধিকার রক্ষায় আপসহীন ভূমিকা রেখেছেন, খালেদা জিয়ার নাম সেখানে অনেকটা অগ্রভাগেই থাকবে।
খালেদা জিয়া শুধু রাজনীতির ময়দানেই বিচরণ করেননি, তিনি অন্তরে লালন করতেন বাংলাদেশি মুসলিম জাতীয়তাবাদের আদর্শ। গৃহবধূ থেকে দেশের শীর্ষ নেতৃত্বে উঠে আসার দীর্ঘ লড়াইয়ে তিনি সব সময় আলেমসমাজকে পরম মমতায় কাছে টেনে নিয়েছেন।
১৯৯১ সালে এরশাদ সরকারের পতনের পর যখন নানামুখী রাজনৈতিক চাপ ছিল, তখন খালেদা জিয়া দৃঢ়তার সঙ্গে সংবিধানের প্রস্তাবনায় ‘বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম’ এবং ‘রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম’ বজায় রাখার পক্ষে অবস্থান নেন। ২০০৫ সালের সংসদীয় কার্যবিবরণী সাক্ষ্য দেয়, তিনি বারবার সংসদে দাঁড়িয়ে রাষ্ট্রধর্ম ইসলামের মর্যাদা রক্ষার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেছিলেন।
আলেমসমাজ ও মাদ্রাসাশিক্ষার্থীদের হৃদয়ে খালেদা জিয়া অমর হয়ে থাকবেন তাঁর শিক্ষা সংস্কারের জন্য।
বায়তুল মোকাররম মসজিদের সংস্কার, জাতীয় ঈদগাহের আধুনিকায়ন এবং ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ইমাম-মুয়াজ্জিন প্রশিক্ষণ কার্যক্রমের পরিধি বাড়ানো ছিল তাঁর নিয়মিত কাজের অংশ। আল্লাহর ওলিদের মাজার রক্ষণাবেক্ষণেও তিনি ছিলেন অত্যন্ত আন্তরিক। পাশাপাশি হজযাত্রীদের যাতায়াত সহজ করতে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসকে শক্তিশালী করা এবং সৌদি সরকারের সঙ্গে সফল কূটনীতির মাধ্যমে ভিসা সমস্যার সমাধান করেছিলেন তিনি।
খালেদা জিয়ার শাসনামলেই বাংলাদেশে শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংকিং ও ইসলামি আর্থিক ব্যবস্থা দ্রুত বিস্তৃত হয়। মধ্যবিত্ত মানুষের কাছে ইসলামি ব্যাংকিংকে আস্থার জায়গায় নিয়ে যেতে তাঁর সরকার নীতিগত সহায়তা প্রদান করে। আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও ওআইসিসহ সৌদি আরব, মালয়েশিয়া ও ব্রুনাইয়ের মতো মুসলিম দেশগুলোর সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক এক অনন্য উচ্চতায় পৌঁছেছিল।
২০০৫ সালে ইউরোপে নবীজি (সা.)-কে নিয়ে অবমাননাকর কার্টুন প্রকাশিত হলে তাঁর সরকার রাষ্ট্রীয়ভাবে কঠোর নিন্দা জানিয়েছিল।
আজ ফজরের পর তিনি যখন মহান রবের ডাকে সাড়া দিয়ে চলে গেলেন, তখন পেছনে রেখে গেছেন এমন এক কর্মময় জীবন, যা এ দেশের ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের কাছে চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে। রাষ্ট্রীয়ভাবে ইসলামের মর্যাদা রক্ষা এবং ইসলামি প্রতিষ্ঠানগুলোকে শক্তিশালী করার যে বীজ তিনি বপন করেছিলেন, তা আজ এক বিশাল মহিরুহে পরিণত হয়েছে।
আল্লাহ তাঁকে তাঁর সকল নেক আমল কবুল করে এবং ভুলত্রুটি ক্ষমা করে জান্নাতুল ফিরদাউসের উচ্চ মাকাম দান করুন।

রাজধানী ঢাকার অদূরে সাভারের আশুলিয়ায় গড়ে উঠেছে নান্দনিক স্থাপত্য জেবুন নেসা মসজিদ। শিল্প এলাকা আশুলিয়ার জামগড়ায় নির্মিত এই স্থাপনায় পরিবেশবান্ধব নকশা গুরুত্ব পেয়েছে। ঢাকার আজিমপুরের মেয়র মোহাম্মদ হানিফ জামে মসজিদ, দক্ষিণখানের বায়তুর রউফ মসজিদ কিংবা লক্ষ্মীপুরের রামগতির আস-সালাম জামে মসজিদের পর প্রাক
০৩ মে ২০২৪
জীবনে প্রিয়জন হারানো এক অপূরণীয় বেদনা। এই কঠিন মুহূর্তে মানুষ কীভাবে আচরণ করবে, কেমনভাবে শোক প্রকাশ করবে—সেই বিষয়ে ইসলাম দিয়েছে পরিপূর্ণ দিকনির্দেশনা। ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি হলো—শোক প্রকাশে ভারসাম্য রাখা, কষ্টকে অস্বীকার না করা, আবার সীমালঙ্ঘনও না করা।
৩ ঘণ্টা আগে
মানুষের জন্ম যেমন অবশ্যম্ভাবী, তেমনি তার মৃত্যুও পৃথিবীর এক অমোঘ সত্য। জীবনে চলার পথে যত সাফল্য, ব্যস্ততা বা আকাঙ্ক্ষা থাকুক; মৃত্যুর মুহূর্তে সবকিছু থেমে যায়। ইসলাম এই বাস্তবতাকে অত্যন্ত গভীরভাবে তুলে ধরেছে এবং আমাদের মনে করিয়ে দিয়েছে যে প্রতিটি প্রাণী একদিন তার প্রভুর কাছে ফিরে যাবে।
৬ ঘণ্টা আগে
ইসলামি শরিয়তে পানি না থাকলে অথবা পানি ব্যবহারে অক্ষম হলে অজু ও গোসলের বিকল্প হিসেবে তায়াম্মুম করার অনুমতি দেওয়া হয়েছে। পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেছেন, ‘তোমরা যদি পীড়িত হও বা সফরে থাকো বা তোমাদের কেউ শৌচালয় থেকে আসে বা তোমরা স্ত্রীর সঙ্গে মিলিত হও এবং পানি না পাও...
৮ ঘণ্টা আগেইসলাম ডেস্ক

মানুষের জন্ম যেমন অবশ্যম্ভাবী, তেমনি তার মৃত্যুও পৃথিবীর এক অমোঘ সত্য। জীবনে চলার পথে যত সাফল্য, ব্যস্ততা বা আকাঙ্ক্ষা থাকুক; মৃত্যুর মুহূর্তে সবকিছু থেমে যায়। ইসলাম এই বাস্তবতাকে অত্যন্ত গভীরভাবে তুলে ধরেছে এবং আমাদের মনে করিয়ে দিয়েছে যে প্রতিটি প্রাণী একদিন তার প্রভুর কাছে ফিরে যাবে।
মৃত্যু অবধারিত সত্য। তা থেকে পালানোর কোনো পথ নেই। কোনো বস্তু জীবনের অস্তিত্ব লাভ করলে তার মৃত্যু সুনিশ্চিত। কোরআন ও হাদিসে এ ব্যাপারে অসংখ্য বর্ণনা রয়েছে।
কেউ যখন মারা যায়, তার মৃত্যুর খবর শুনলে একটি দোয়া পড়তে হয়, দোয়াটি বর্ণিত হয়েছে পবিত্র কোরআনের সুরা বাকারার ১৫৬ নম্বর আয়াতে।
দোয়াটি হলো: ‘ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন, আল্লাহুম্মা আজিরনি ফি মুসিবাতি; ওয়া আখলিফ-লি খাইরাম মিনহা।’
দোয়ার অর্থ: ‘আমরা আল্লাহর এবং নিশ্চয় আল্লাহর কাছেই ফিরে যাব। হে আল্লাহ, আমাকে আমার এই বিপদে বিনিময় দান করুন এবং আমার জন্য এর চেয়ে উত্তম ব্যবস্থা করে দিন।’

মানুষের জন্ম যেমন অবশ্যম্ভাবী, তেমনি তার মৃত্যুও পৃথিবীর এক অমোঘ সত্য। জীবনে চলার পথে যত সাফল্য, ব্যস্ততা বা আকাঙ্ক্ষা থাকুক; মৃত্যুর মুহূর্তে সবকিছু থেমে যায়। ইসলাম এই বাস্তবতাকে অত্যন্ত গভীরভাবে তুলে ধরেছে এবং আমাদের মনে করিয়ে দিয়েছে যে প্রতিটি প্রাণী একদিন তার প্রভুর কাছে ফিরে যাবে।
মৃত্যু অবধারিত সত্য। তা থেকে পালানোর কোনো পথ নেই। কোনো বস্তু জীবনের অস্তিত্ব লাভ করলে তার মৃত্যু সুনিশ্চিত। কোরআন ও হাদিসে এ ব্যাপারে অসংখ্য বর্ণনা রয়েছে।
কেউ যখন মারা যায়, তার মৃত্যুর খবর শুনলে একটি দোয়া পড়তে হয়, দোয়াটি বর্ণিত হয়েছে পবিত্র কোরআনের সুরা বাকারার ১৫৬ নম্বর আয়াতে।
দোয়াটি হলো: ‘ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন, আল্লাহুম্মা আজিরনি ফি মুসিবাতি; ওয়া আখলিফ-লি খাইরাম মিনহা।’
দোয়ার অর্থ: ‘আমরা আল্লাহর এবং নিশ্চয় আল্লাহর কাছেই ফিরে যাব। হে আল্লাহ, আমাকে আমার এই বিপদে বিনিময় দান করুন এবং আমার জন্য এর চেয়ে উত্তম ব্যবস্থা করে দিন।’

রাজধানী ঢাকার অদূরে সাভারের আশুলিয়ায় গড়ে উঠেছে নান্দনিক স্থাপত্য জেবুন নেসা মসজিদ। শিল্প এলাকা আশুলিয়ার জামগড়ায় নির্মিত এই স্থাপনায় পরিবেশবান্ধব নকশা গুরুত্ব পেয়েছে। ঢাকার আজিমপুরের মেয়র মোহাম্মদ হানিফ জামে মসজিদ, দক্ষিণখানের বায়তুর রউফ মসজিদ কিংবা লক্ষ্মীপুরের রামগতির আস-সালাম জামে মসজিদের পর প্রাক
০৩ মে ২০২৪
জীবনে প্রিয়জন হারানো এক অপূরণীয় বেদনা। এই কঠিন মুহূর্তে মানুষ কীভাবে আচরণ করবে, কেমনভাবে শোক প্রকাশ করবে—সেই বিষয়ে ইসলাম দিয়েছে পরিপূর্ণ দিকনির্দেশনা। ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি হলো—শোক প্রকাশে ভারসাম্য রাখা, কষ্টকে অস্বীকার না করা, আবার সীমালঙ্ঘনও না করা।
৩ ঘণ্টা আগে
আজ মঙ্গলবার ভোরে যখন কুয়াশাভেজা প্রকৃতিতে ফজরের আজান ধ্বনিত হচ্ছিল, এর ঠিক কিছু পরেই চিরদিনের জন্য চোখ বুজলেন বাংলাদেশের ইতিহাসের অন্যতম রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব খালেদা জিয়া। দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে তিনি শুধু একজন সফল প্রধানমন্ত্রীই ছিলেন না, বরং মুসলিম উম্মাহর স্বার্থরক্ষা এবং ইসলামি মূল্যবোধকে...
৪ ঘণ্টা আগে
ইসলামি শরিয়তে পানি না থাকলে অথবা পানি ব্যবহারে অক্ষম হলে অজু ও গোসলের বিকল্প হিসেবে তায়াম্মুম করার অনুমতি দেওয়া হয়েছে। পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেছেন, ‘তোমরা যদি পীড়িত হও বা সফরে থাকো বা তোমাদের কেউ শৌচালয় থেকে আসে বা তোমরা স্ত্রীর সঙ্গে মিলিত হও এবং পানি না পাও...
৮ ঘণ্টা আগেইসলাম ডেস্ক

ইসলামি শরিয়তে পানি না থাকলে অথবা পানি ব্যবহারে অক্ষম হলে অজু ও গোসলের বিকল্প হিসেবে তায়াম্মুম করার অনুমতি দেওয়া হয়েছে। পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেছেন, ‘তোমরা যদি পীড়িত হও বা সফরে থাকো বা তোমাদের কেউ শৌচালয় থেকে আসে বা তোমরা স্ত্রীর সঙ্গে মিলিত হও এবং পানি না পাও, তবে পবিত্র মাটি দিয়ে তায়াম্মুম করবে; অর্থাৎ তোমাদের মুখমণ্ডল ও হাত মাসেহ করবে। আল্লাহ তোমাদের কষ্ট দিতে চান না; তিনি শুধু তোমাদের পবিত্র করতে এবং তোমাদের প্রতি তাঁর অনুগ্রহ সম্পূর্ণ করতে চান, যাতে তোমরা কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করো।’ (সুরা মায়িদা: ৬)
পবিত্র কোরআনের এই আয়াত এবং সংশ্লিষ্ট হাদিসগুলোর আলোকে ফকিহরা শীতকালে তায়াম্মুমের বিধান সম্পর্কে যে সমাধান দিয়েছেন, তার সারমর্ম নিচে তুলে ধরা হলো:
তায়াম্মুম কখন বৈধ?
যদি প্রচণ্ড ঠান্ডায় পানি ব্যবহার করলে মৃত্যুঝুঁকি থাকে অথবা শরীরের কোনো অঙ্গ অকার্যকর হয়ে যাওয়ার প্রবল আশঙ্কা থাকে, তবে তায়াম্মুম করা যাবে। অসুস্থ ব্যক্তির ক্ষেত্রে পানি ব্যবহারে রোগ বৃদ্ধি পাওয়ার বা সুস্থ হতে দীর্ঘ সময় লাগার অকাট্য প্রমাণ বা প্রবল ধারণা থাকলে তায়াম্মুম বৈধ।
তায়াম্মুম কখন বৈধ নয়?
ক্ষতি হওয়ার নিশ্চিত বা প্রবল আশঙ্কা না থেকে কেবল সাধারণ ঠান্ডার ভয় বা অলসতাবশত তায়াম্মুম করা জায়েজ নয়। (আল বাহরুর রায়েক: ১/১৪৮, ফাতাওয়া কাজিখান: ১/৫৮)
প্রতিকূলতায় অজুর সওয়াব
আমাদের দেশে সাধারণত যে মাত্রার শীত পড়ে, তাতে পানি ব্যবহার করলে মৃত্যু বা গুরুতর অসুস্থ হওয়ার ঝুঁকি খুব একটা থাকে না। সামান্য কষ্ট হলেও তা সহ্য করে অজু করা ইমানি দৃঢ়তার পরিচয়। এই কষ্টের বিনিময়ে আল্লাহ তাআলা দ্বিগুণ সওয়াব দান করেন। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘প্রচণ্ড ঠান্ডার মৌসুমে যে ব্যক্তি পূর্ণরূপে অজু করবে, তাকে দ্বিগুণ সওয়াব দেওয়া হবে।’ (মাজমাউজ জাওয়ায়িদ)
অন্য এক হাদিসে রাসুলুল্লাহ (সা.) প্রতিকূল পরিবেশে পূর্ণরূপে অজু করাকে পাপ মোচন এবং মর্যাদা বৃদ্ধির অন্যতম আমল হিসেবে উল্লেখ করেছেন। (জামে তিরমিজি)

ইসলামি শরিয়তে পানি না থাকলে অথবা পানি ব্যবহারে অক্ষম হলে অজু ও গোসলের বিকল্প হিসেবে তায়াম্মুম করার অনুমতি দেওয়া হয়েছে। পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেছেন, ‘তোমরা যদি পীড়িত হও বা সফরে থাকো বা তোমাদের কেউ শৌচালয় থেকে আসে বা তোমরা স্ত্রীর সঙ্গে মিলিত হও এবং পানি না পাও, তবে পবিত্র মাটি দিয়ে তায়াম্মুম করবে; অর্থাৎ তোমাদের মুখমণ্ডল ও হাত মাসেহ করবে। আল্লাহ তোমাদের কষ্ট দিতে চান না; তিনি শুধু তোমাদের পবিত্র করতে এবং তোমাদের প্রতি তাঁর অনুগ্রহ সম্পূর্ণ করতে চান, যাতে তোমরা কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করো।’ (সুরা মায়িদা: ৬)
পবিত্র কোরআনের এই আয়াত এবং সংশ্লিষ্ট হাদিসগুলোর আলোকে ফকিহরা শীতকালে তায়াম্মুমের বিধান সম্পর্কে যে সমাধান দিয়েছেন, তার সারমর্ম নিচে তুলে ধরা হলো:
তায়াম্মুম কখন বৈধ?
যদি প্রচণ্ড ঠান্ডায় পানি ব্যবহার করলে মৃত্যুঝুঁকি থাকে অথবা শরীরের কোনো অঙ্গ অকার্যকর হয়ে যাওয়ার প্রবল আশঙ্কা থাকে, তবে তায়াম্মুম করা যাবে। অসুস্থ ব্যক্তির ক্ষেত্রে পানি ব্যবহারে রোগ বৃদ্ধি পাওয়ার বা সুস্থ হতে দীর্ঘ সময় লাগার অকাট্য প্রমাণ বা প্রবল ধারণা থাকলে তায়াম্মুম বৈধ।
তায়াম্মুম কখন বৈধ নয়?
ক্ষতি হওয়ার নিশ্চিত বা প্রবল আশঙ্কা না থেকে কেবল সাধারণ ঠান্ডার ভয় বা অলসতাবশত তায়াম্মুম করা জায়েজ নয়। (আল বাহরুর রায়েক: ১/১৪৮, ফাতাওয়া কাজিখান: ১/৫৮)
প্রতিকূলতায় অজুর সওয়াব
আমাদের দেশে সাধারণত যে মাত্রার শীত পড়ে, তাতে পানি ব্যবহার করলে মৃত্যু বা গুরুতর অসুস্থ হওয়ার ঝুঁকি খুব একটা থাকে না। সামান্য কষ্ট হলেও তা সহ্য করে অজু করা ইমানি দৃঢ়তার পরিচয়। এই কষ্টের বিনিময়ে আল্লাহ তাআলা দ্বিগুণ সওয়াব দান করেন। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘প্রচণ্ড ঠান্ডার মৌসুমে যে ব্যক্তি পূর্ণরূপে অজু করবে, তাকে দ্বিগুণ সওয়াব দেওয়া হবে।’ (মাজমাউজ জাওয়ায়িদ)
অন্য এক হাদিসে রাসুলুল্লাহ (সা.) প্রতিকূল পরিবেশে পূর্ণরূপে অজু করাকে পাপ মোচন এবং মর্যাদা বৃদ্ধির অন্যতম আমল হিসেবে উল্লেখ করেছেন। (জামে তিরমিজি)

রাজধানী ঢাকার অদূরে সাভারের আশুলিয়ায় গড়ে উঠেছে নান্দনিক স্থাপত্য জেবুন নেসা মসজিদ। শিল্প এলাকা আশুলিয়ার জামগড়ায় নির্মিত এই স্থাপনায় পরিবেশবান্ধব নকশা গুরুত্ব পেয়েছে। ঢাকার আজিমপুরের মেয়র মোহাম্মদ হানিফ জামে মসজিদ, দক্ষিণখানের বায়তুর রউফ মসজিদ কিংবা লক্ষ্মীপুরের রামগতির আস-সালাম জামে মসজিদের পর প্রাক
০৩ মে ২০২৪
জীবনে প্রিয়জন হারানো এক অপূরণীয় বেদনা। এই কঠিন মুহূর্তে মানুষ কীভাবে আচরণ করবে, কেমনভাবে শোক প্রকাশ করবে—সেই বিষয়ে ইসলাম দিয়েছে পরিপূর্ণ দিকনির্দেশনা। ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি হলো—শোক প্রকাশে ভারসাম্য রাখা, কষ্টকে অস্বীকার না করা, আবার সীমালঙ্ঘনও না করা।
৩ ঘণ্টা আগে
আজ মঙ্গলবার ভোরে যখন কুয়াশাভেজা প্রকৃতিতে ফজরের আজান ধ্বনিত হচ্ছিল, এর ঠিক কিছু পরেই চিরদিনের জন্য চোখ বুজলেন বাংলাদেশের ইতিহাসের অন্যতম রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব খালেদা জিয়া। দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে তিনি শুধু একজন সফল প্রধানমন্ত্রীই ছিলেন না, বরং মুসলিম উম্মাহর স্বার্থরক্ষা এবং ইসলামি মূল্যবোধকে...
৪ ঘণ্টা আগে
মানুষের জন্ম যেমন অবশ্যম্ভাবী, তেমনি তার মৃত্যুও পৃথিবীর এক অমোঘ সত্য। জীবনে চলার পথে যত সাফল্য, ব্যস্ততা বা আকাঙ্ক্ষা থাকুক; মৃত্যুর মুহূর্তে সবকিছু থেমে যায়। ইসলাম এই বাস্তবতাকে অত্যন্ত গভীরভাবে তুলে ধরেছে এবং আমাদের মনে করিয়ে দিয়েছে যে প্রতিটি প্রাণী একদিন তার প্রভুর কাছে ফিরে যাবে।
৬ ঘণ্টা আগে