নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সৌদি সরকারের ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আমন্ত্রণে পবিত্র ওমরাহ পালন করতে গেলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) আরবি বিভাগের তিন শিক্ষার্থী। বিভাগের চেয়ারম্যান ড. যুবাইর মুহাম্মদ এহসানুল হক বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
‘দুই পবিত্র মসজিদের খাদেম বাদশাহ সালমান বিন আবদুল আজিজ আল সউদের মেহমান’ শীর্ষক প্রকল্পের অংশ হিসেবে তাঁরাসহ বাংলাদেশ থেকে ৩০ জন এ আমন্ত্রণ পেয়েছেন। বিশ্বব্যাপী এক হাজার ইসলামি চিন্তাবিদ, পেশাবিদ, শিক্ষার্থীকে এই প্রকল্পের অধীনে সৌদি সরকার রাজকীয়ভাবে ওমরাহ পালনের সুযোগ দিচ্ছে।
সৌদি সরকারের আমন্ত্রণ পাওয়া ঢাবির তিন শিক্ষার্থী হলেন—আরবি বিভাগের মাস্টার্সের শিক্ষার্থী ইজাজুল হক ও মোহাম্মদ রইস উদ্দিন এবং তৃতীয় বর্ষের হামিদা ইসলাম।
সফরে অংশ নেওয়া ঢাবি আরবি বিভাগের মাস্টার্সের শিক্ষার্থী ইজাজুল হক বলেন, ‘আরবি বিভাগের চেয়ারম্যান মহোদয়ের মাধ্যমে ঢাকাস্থ সৌদি দূতাবাসের এই রাজকীয় আমন্ত্রণ পেয়ে আমি নিজেকে ভাগ্যবান মনে করছি। সৌদি আরবের এই আন্তর্জাতিক প্রোগ্রামে বাংলাদেশ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে উপস্থাপন করতে পেরে আমি গর্বিত। পবিত্র দুই শহর ভ্রমণ, পবিত্র ওমরাহ পালন এবং মহানবী (সা.)-এর রওজা পাক জিয়ারত আমার কাছে স্বপ্নের মতো।’
আরবি বিভাগের চেয়ারম্যান ড. যুবাইর মুহাম্মদ এহসানুল হক বলেন, ‘ঢাকাস্থ সৌদি রাষ্ট্রদূত ঈসা ইউসুফ আদ-দুহাইলান একজন মননশীল চিন্তার মানুষ। তিনি সৌদি আরবের সঙ্গে বাংলাদেশের নতুন যুগের সূচনা করেছেন। এই ওমরাহ প্রকল্পে অন্য পেশাবিদদের সঙ্গে ঢাবিসহ দেশসেরা কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র প্রতিনিধিদের আমন্ত্রণ জানিয়ে নতুন প্রজন্মের প্রতি দায়বদ্ধতার প্রমাণ দিয়েছেন। আমাদের শিক্ষার্থীদের এতে অংশগ্রহণ আমাদের আনন্দিত করেছে।’

সৌদি সরকারের ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আমন্ত্রণে পবিত্র ওমরাহ পালন করতে গেলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) আরবি বিভাগের তিন শিক্ষার্থী। বিভাগের চেয়ারম্যান ড. যুবাইর মুহাম্মদ এহসানুল হক বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
‘দুই পবিত্র মসজিদের খাদেম বাদশাহ সালমান বিন আবদুল আজিজ আল সউদের মেহমান’ শীর্ষক প্রকল্পের অংশ হিসেবে তাঁরাসহ বাংলাদেশ থেকে ৩০ জন এ আমন্ত্রণ পেয়েছেন। বিশ্বব্যাপী এক হাজার ইসলামি চিন্তাবিদ, পেশাবিদ, শিক্ষার্থীকে এই প্রকল্পের অধীনে সৌদি সরকার রাজকীয়ভাবে ওমরাহ পালনের সুযোগ দিচ্ছে।
সৌদি সরকারের আমন্ত্রণ পাওয়া ঢাবির তিন শিক্ষার্থী হলেন—আরবি বিভাগের মাস্টার্সের শিক্ষার্থী ইজাজুল হক ও মোহাম্মদ রইস উদ্দিন এবং তৃতীয় বর্ষের হামিদা ইসলাম।
সফরে অংশ নেওয়া ঢাবি আরবি বিভাগের মাস্টার্সের শিক্ষার্থী ইজাজুল হক বলেন, ‘আরবি বিভাগের চেয়ারম্যান মহোদয়ের মাধ্যমে ঢাকাস্থ সৌদি দূতাবাসের এই রাজকীয় আমন্ত্রণ পেয়ে আমি নিজেকে ভাগ্যবান মনে করছি। সৌদি আরবের এই আন্তর্জাতিক প্রোগ্রামে বাংলাদেশ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে উপস্থাপন করতে পেরে আমি গর্বিত। পবিত্র দুই শহর ভ্রমণ, পবিত্র ওমরাহ পালন এবং মহানবী (সা.)-এর রওজা পাক জিয়ারত আমার কাছে স্বপ্নের মতো।’
আরবি বিভাগের চেয়ারম্যান ড. যুবাইর মুহাম্মদ এহসানুল হক বলেন, ‘ঢাকাস্থ সৌদি রাষ্ট্রদূত ঈসা ইউসুফ আদ-দুহাইলান একজন মননশীল চিন্তার মানুষ। তিনি সৌদি আরবের সঙ্গে বাংলাদেশের নতুন যুগের সূচনা করেছেন। এই ওমরাহ প্রকল্পে অন্য পেশাবিদদের সঙ্গে ঢাবিসহ দেশসেরা কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র প্রতিনিধিদের আমন্ত্রণ জানিয়ে নতুন প্রজন্মের প্রতি দায়বদ্ধতার প্রমাণ দিয়েছেন। আমাদের শিক্ষার্থীদের এতে অংশগ্রহণ আমাদের আনন্দিত করেছে।’
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সৌদি সরকারের ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আমন্ত্রণে পবিত্র ওমরাহ পালন করতে গেলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) আরবি বিভাগের তিন শিক্ষার্থী। বিভাগের চেয়ারম্যান ড. যুবাইর মুহাম্মদ এহসানুল হক বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
‘দুই পবিত্র মসজিদের খাদেম বাদশাহ সালমান বিন আবদুল আজিজ আল সউদের মেহমান’ শীর্ষক প্রকল্পের অংশ হিসেবে তাঁরাসহ বাংলাদেশ থেকে ৩০ জন এ আমন্ত্রণ পেয়েছেন। বিশ্বব্যাপী এক হাজার ইসলামি চিন্তাবিদ, পেশাবিদ, শিক্ষার্থীকে এই প্রকল্পের অধীনে সৌদি সরকার রাজকীয়ভাবে ওমরাহ পালনের সুযোগ দিচ্ছে।
সৌদি সরকারের আমন্ত্রণ পাওয়া ঢাবির তিন শিক্ষার্থী হলেন—আরবি বিভাগের মাস্টার্সের শিক্ষার্থী ইজাজুল হক ও মোহাম্মদ রইস উদ্দিন এবং তৃতীয় বর্ষের হামিদা ইসলাম।
সফরে অংশ নেওয়া ঢাবি আরবি বিভাগের মাস্টার্সের শিক্ষার্থী ইজাজুল হক বলেন, ‘আরবি বিভাগের চেয়ারম্যান মহোদয়ের মাধ্যমে ঢাকাস্থ সৌদি দূতাবাসের এই রাজকীয় আমন্ত্রণ পেয়ে আমি নিজেকে ভাগ্যবান মনে করছি। সৌদি আরবের এই আন্তর্জাতিক প্রোগ্রামে বাংলাদেশ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে উপস্থাপন করতে পেরে আমি গর্বিত। পবিত্র দুই শহর ভ্রমণ, পবিত্র ওমরাহ পালন এবং মহানবী (সা.)-এর রওজা পাক জিয়ারত আমার কাছে স্বপ্নের মতো।’
আরবি বিভাগের চেয়ারম্যান ড. যুবাইর মুহাম্মদ এহসানুল হক বলেন, ‘ঢাকাস্থ সৌদি রাষ্ট্রদূত ঈসা ইউসুফ আদ-দুহাইলান একজন মননশীল চিন্তার মানুষ। তিনি সৌদি আরবের সঙ্গে বাংলাদেশের নতুন যুগের সূচনা করেছেন। এই ওমরাহ প্রকল্পে অন্য পেশাবিদদের সঙ্গে ঢাবিসহ দেশসেরা কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র প্রতিনিধিদের আমন্ত্রণ জানিয়ে নতুন প্রজন্মের প্রতি দায়বদ্ধতার প্রমাণ দিয়েছেন। আমাদের শিক্ষার্থীদের এতে অংশগ্রহণ আমাদের আনন্দিত করেছে।’

সৌদি সরকারের ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আমন্ত্রণে পবিত্র ওমরাহ পালন করতে গেলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) আরবি বিভাগের তিন শিক্ষার্থী। বিভাগের চেয়ারম্যান ড. যুবাইর মুহাম্মদ এহসানুল হক বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
‘দুই পবিত্র মসজিদের খাদেম বাদশাহ সালমান বিন আবদুল আজিজ আল সউদের মেহমান’ শীর্ষক প্রকল্পের অংশ হিসেবে তাঁরাসহ বাংলাদেশ থেকে ৩০ জন এ আমন্ত্রণ পেয়েছেন। বিশ্বব্যাপী এক হাজার ইসলামি চিন্তাবিদ, পেশাবিদ, শিক্ষার্থীকে এই প্রকল্পের অধীনে সৌদি সরকার রাজকীয়ভাবে ওমরাহ পালনের সুযোগ দিচ্ছে।
সৌদি সরকারের আমন্ত্রণ পাওয়া ঢাবির তিন শিক্ষার্থী হলেন—আরবি বিভাগের মাস্টার্সের শিক্ষার্থী ইজাজুল হক ও মোহাম্মদ রইস উদ্দিন এবং তৃতীয় বর্ষের হামিদা ইসলাম।
সফরে অংশ নেওয়া ঢাবি আরবি বিভাগের মাস্টার্সের শিক্ষার্থী ইজাজুল হক বলেন, ‘আরবি বিভাগের চেয়ারম্যান মহোদয়ের মাধ্যমে ঢাকাস্থ সৌদি দূতাবাসের এই রাজকীয় আমন্ত্রণ পেয়ে আমি নিজেকে ভাগ্যবান মনে করছি। সৌদি আরবের এই আন্তর্জাতিক প্রোগ্রামে বাংলাদেশ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে উপস্থাপন করতে পেরে আমি গর্বিত। পবিত্র দুই শহর ভ্রমণ, পবিত্র ওমরাহ পালন এবং মহানবী (সা.)-এর রওজা পাক জিয়ারত আমার কাছে স্বপ্নের মতো।’
আরবি বিভাগের চেয়ারম্যান ড. যুবাইর মুহাম্মদ এহসানুল হক বলেন, ‘ঢাকাস্থ সৌদি রাষ্ট্রদূত ঈসা ইউসুফ আদ-দুহাইলান একজন মননশীল চিন্তার মানুষ। তিনি সৌদি আরবের সঙ্গে বাংলাদেশের নতুন যুগের সূচনা করেছেন। এই ওমরাহ প্রকল্পে অন্য পেশাবিদদের সঙ্গে ঢাবিসহ দেশসেরা কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র প্রতিনিধিদের আমন্ত্রণ জানিয়ে নতুন প্রজন্মের প্রতি দায়বদ্ধতার প্রমাণ দিয়েছেন। আমাদের শিক্ষার্থীদের এতে অংশগ্রহণ আমাদের আনন্দিত করেছে।’

শায়খ জুলফিকার আহমদ নকশবন্দি ১৯৫৩ সালের ১ এপ্রিল পাকিস্তানের ঝং জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি নকশবন্দি তরিকার একজন খ্যাতিমান সুফি সাধক ছিলেন এবং দেওবন্দি আন্দোলনের সঙ্গে তাঁর গভীর সম্পর্ক ছিল। ইসলামি আধ্যাত্মিকতা, তাজকিয়া ও আত্মশুদ্ধির ক্ষেত্রে তিনি বিশ্বব্যাপী সুপরিচিত ছিলেন।
৩৬ মিনিট আগে
ইসলামে দান-সদকা অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ একটি আমল। পবিত্র কোরআন ও হাদিসে এর অসংখ্য ফজিলতের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। সদকা কেবল দরিদ্রের প্রয়োজনই মেটায় না, বরং এটি বান্দা ও তার প্রতিপালকের মধ্যে সম্পর্ককে আরও মজবুত করে।
৯ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১৫ ঘণ্টা আগে
ভুল করা মানুষের স্বভাবজাত বিষয়। জীবন চলার পথে ছোট-বড় ভুল সবারই হয়। কিন্তু সে ভুলকে কীভাবে সংশোধন করতে হবে, তা মানবজাতির সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষাবিদ হজরত মুহাম্মদ (সা.) শিখিয়ে গেছেন। তিনি ভুলকে লজ্জা বা অপমানের কারণ হিসেবে দেখেননি; বরং এটিকে ইতিবাচক পরিবর্তনের একটি সুযোগ হিসেবে গ্রহণ করেছেন।
১ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

প্রখ্যাত সুফি সাধক, নকশবন্দি তরিকার প্রভাবশালী পীর ও ইসলামিক স্কলার শায়খ জুলফিকার আহমদ নকশবন্দি ইন্তেকাল করেছেন।
আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) পাকিস্তানের লাহোরে তিনি শেষনিশ্বাস ত্যাগ করেন। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।
তাঁর ইন্তেকালের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন তাঁরই খলিফা মাওলানা মাসুমুল হক। একই তথ্য নিশ্চিত করেছেন পাকিস্তানের গণমাধ্যম ম্যাসেজ টিভির পরিচালক আবদুল মতিন।
শায়খ জুলফিকার আহমদ নকশবন্দি ১৯৫৩ সালের ১ এপ্রিল পাকিস্তানের ঝং জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি নকশবন্দি তরিকার একজন খ্যাতিমান সুফি সাধক ছিলেন এবং দেওবন্দি আন্দোলনের সঙ্গে তাঁর গভীর সম্পর্ক ছিল। ইসলামি আধ্যাত্মিকতা, তাজকিয়া ও আত্মশুদ্ধির ক্ষেত্রে তিনি বিশ্বব্যাপী সুপরিচিত ছিলেন।
শায়খ জুলফিকার আহমদ ঝং জেলায় মাহদুল ফাকির আল ইসলামি নামে একটি ইসলামি প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করেন। প্রতিষ্ঠানটি তাজকিয়া, ইসলাহে নফস ও সুফি শিক্ষার একটি গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র হিসেবে পরিচিত। দেশ-বিদেশে তাঁর অসংখ্য মুরিদ ও অনুসারী রয়েছেন।
শায়খ জুলফিকার আহমদ নকশবন্দি বিশ্বের বিভিন্ন দেশে দাওয়াতি সফর করেছেন। দারুল উলুম দেওবন্দসহ বহু গুরুত্বপূর্ণ ইসলামি প্রতিষ্ঠানে তিনি বক্তব্য দিয়েছেন। তাঁর বয়ান ও নসিহত ইউটিউবসহ বিভিন্ন ডিজিটাল মাধ্যমে ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করে।
শায়খ জুলফিকার আহমদ একজন প্রথিতযশা লেখকও ছিলেন। ফিকহ, আত্মশুদ্ধি, পারিবারিক জীবন এবং নারীদের ইসলামি ভূমিকা বিষয়ে রচিত তাঁর বহু গ্রন্থ মুসলিম সমাজে বিশেষভাবে সমাদৃত।

প্রখ্যাত সুফি সাধক, নকশবন্দি তরিকার প্রভাবশালী পীর ও ইসলামিক স্কলার শায়খ জুলফিকার আহমদ নকশবন্দি ইন্তেকাল করেছেন।
আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) পাকিস্তানের লাহোরে তিনি শেষনিশ্বাস ত্যাগ করেন। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।
তাঁর ইন্তেকালের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন তাঁরই খলিফা মাওলানা মাসুমুল হক। একই তথ্য নিশ্চিত করেছেন পাকিস্তানের গণমাধ্যম ম্যাসেজ টিভির পরিচালক আবদুল মতিন।
শায়খ জুলফিকার আহমদ নকশবন্দি ১৯৫৩ সালের ১ এপ্রিল পাকিস্তানের ঝং জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি নকশবন্দি তরিকার একজন খ্যাতিমান সুফি সাধক ছিলেন এবং দেওবন্দি আন্দোলনের সঙ্গে তাঁর গভীর সম্পর্ক ছিল। ইসলামি আধ্যাত্মিকতা, তাজকিয়া ও আত্মশুদ্ধির ক্ষেত্রে তিনি বিশ্বব্যাপী সুপরিচিত ছিলেন।
শায়খ জুলফিকার আহমদ ঝং জেলায় মাহদুল ফাকির আল ইসলামি নামে একটি ইসলামি প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করেন। প্রতিষ্ঠানটি তাজকিয়া, ইসলাহে নফস ও সুফি শিক্ষার একটি গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র হিসেবে পরিচিত। দেশ-বিদেশে তাঁর অসংখ্য মুরিদ ও অনুসারী রয়েছেন।
শায়খ জুলফিকার আহমদ নকশবন্দি বিশ্বের বিভিন্ন দেশে দাওয়াতি সফর করেছেন। দারুল উলুম দেওবন্দসহ বহু গুরুত্বপূর্ণ ইসলামি প্রতিষ্ঠানে তিনি বক্তব্য দিয়েছেন। তাঁর বয়ান ও নসিহত ইউটিউবসহ বিভিন্ন ডিজিটাল মাধ্যমে ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করে।
শায়খ জুলফিকার আহমদ একজন প্রথিতযশা লেখকও ছিলেন। ফিকহ, আত্মশুদ্ধি, পারিবারিক জীবন এবং নারীদের ইসলামি ভূমিকা বিষয়ে রচিত তাঁর বহু গ্রন্থ মুসলিম সমাজে বিশেষভাবে সমাদৃত।

সৌদি সরকারের ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আমন্ত্রণে পবিত্র ওমরাহ পালন করতে গেলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) আরবি বিভাগের তিন শিক্ষার্থী। বিভাগের চেয়ারম্যান ড. যুবাইর মুহাম্মদ এহসানুল হক বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
০৮ মার্চ ২০২৪
ইসলামে দান-সদকা অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ একটি আমল। পবিত্র কোরআন ও হাদিসে এর অসংখ্য ফজিলতের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। সদকা কেবল দরিদ্রের প্রয়োজনই মেটায় না, বরং এটি বান্দা ও তার প্রতিপালকের মধ্যে সম্পর্ককে আরও মজবুত করে।
৯ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১৫ ঘণ্টা আগে
ভুল করা মানুষের স্বভাবজাত বিষয়। জীবন চলার পথে ছোট-বড় ভুল সবারই হয়। কিন্তু সে ভুলকে কীভাবে সংশোধন করতে হবে, তা মানবজাতির সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষাবিদ হজরত মুহাম্মদ (সা.) শিখিয়ে গেছেন। তিনি ভুলকে লজ্জা বা অপমানের কারণ হিসেবে দেখেননি; বরং এটিকে ইতিবাচক পরিবর্তনের একটি সুযোগ হিসেবে গ্রহণ করেছেন।
১ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

ইসলামে দান-সদকা অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ একটি আমল। পবিত্র কোরআন ও হাদিসে এর অসংখ্য ফজিলতের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। সদকা কেবল দরিদ্রের প্রয়োজনই মেটায় না, বরং এটি বান্দা ও তার প্রতিপালকের মধ্যে সম্পর্ককে আরও মজবুত করে। মহানবী (সা.) সদকার এমন কিছু অসামান্য ফজিলত বর্ণনা করেছেন, যা আমাদের জীবনে এর গুরুত্ব আরও বাড়িয়ে দেয়।
সদকার এক অন্যতম ফজিলত হলো, এটি আল্লাহর ক্রোধ প্রশমিত করে। হাদিসে মহানবী (সা.) বলেন, ‘দান-সদকা আল্লাহর ক্রোধ কমায় এবং মানুষকে অপমৃত্যু থেকে রক্ষা করে।’ (জামে তিরমিজি)
মানুষ জীবনে ইচ্ছায়-অনিচ্ছায় নানা পাপ করে আল্লাহর নাফরমানিতে লিপ্ত হয়, ফলে সে আল্লাহর বিরাগভাজন হয়। এমতাবস্থায় আল্লাহর রাগ কমানোর জন্য এবং তাঁর সন্তুষ্টি ফিরে পাওয়ার জন্য সদকা এক ফলপ্রসূ আমল। সদকার বরকতে আল্লাহ সেই রাগ দূর করে দেন। এ ছাড়া, এই হাদিসের মাধ্যমে জানা যায়, সদকার কারণে আল্লাহ তাআলা দানশীল ব্যক্তিকে অপমৃত্যু থেকে রক্ষা করেন এবং তাকে ইমানের সঙ্গে মৃত্যু দান করেন।
দান-সদকা যে শুধু পরকালে সওয়াব বৃদ্ধি করে তা নয়; বরং এর বরকতে আল্লাহ দুনিয়ার সম্পদও বহুগুণ বাড়িয়ে দেন। এক হাদিসে আবু উমামা (রা.) থেকে বর্ণিত, আবু জর (রা.) রাসুল (সা.)-কে জিজ্ঞেস করলেন, ‘হে আল্লাহর রাসুল, সদকা কী?’ জবাবে তিনি বললেন, ‘কয়েক গুণ। (অর্থাৎ, কোনো ব্যক্তি যে পরিমাণ আল্লাহর জন্য দান করবে, তার কয়েক গুণ বেশি সওয়াব সে পাবে)। আর আল্লাহ তাআলা বিপুল ভান্ডারের অধিকারী।’ (মুসনাদে আহমাদ)
অনেক হাদিসবিশারদ এই হাদিসের ব্যাখ্যায় বলেছেন, সদকার বরকতে আল্লাহ দুনিয়ায়ও সম্পদ বহুগুণ বাড়িয়ে দেন। আর পরকালে যে প্রতিদান সে পাবে, তা হবে এর চেয়েও বহুগুণ বেশি। বাস্তবেও দেখা যায়, যে ব্যক্তি আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস রেখে নিষ্ঠার সঙ্গে দান করেন, তাঁর সম্পদ অদ্ভুতভাবে বেড়ে যায়।

ইসলামে দান-সদকা অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ একটি আমল। পবিত্র কোরআন ও হাদিসে এর অসংখ্য ফজিলতের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। সদকা কেবল দরিদ্রের প্রয়োজনই মেটায় না, বরং এটি বান্দা ও তার প্রতিপালকের মধ্যে সম্পর্ককে আরও মজবুত করে। মহানবী (সা.) সদকার এমন কিছু অসামান্য ফজিলত বর্ণনা করেছেন, যা আমাদের জীবনে এর গুরুত্ব আরও বাড়িয়ে দেয়।
সদকার এক অন্যতম ফজিলত হলো, এটি আল্লাহর ক্রোধ প্রশমিত করে। হাদিসে মহানবী (সা.) বলেন, ‘দান-সদকা আল্লাহর ক্রোধ কমায় এবং মানুষকে অপমৃত্যু থেকে রক্ষা করে।’ (জামে তিরমিজি)
মানুষ জীবনে ইচ্ছায়-অনিচ্ছায় নানা পাপ করে আল্লাহর নাফরমানিতে লিপ্ত হয়, ফলে সে আল্লাহর বিরাগভাজন হয়। এমতাবস্থায় আল্লাহর রাগ কমানোর জন্য এবং তাঁর সন্তুষ্টি ফিরে পাওয়ার জন্য সদকা এক ফলপ্রসূ আমল। সদকার বরকতে আল্লাহ সেই রাগ দূর করে দেন। এ ছাড়া, এই হাদিসের মাধ্যমে জানা যায়, সদকার কারণে আল্লাহ তাআলা দানশীল ব্যক্তিকে অপমৃত্যু থেকে রক্ষা করেন এবং তাকে ইমানের সঙ্গে মৃত্যু দান করেন।
দান-সদকা যে শুধু পরকালে সওয়াব বৃদ্ধি করে তা নয়; বরং এর বরকতে আল্লাহ দুনিয়ার সম্পদও বহুগুণ বাড়িয়ে দেন। এক হাদিসে আবু উমামা (রা.) থেকে বর্ণিত, আবু জর (রা.) রাসুল (সা.)-কে জিজ্ঞেস করলেন, ‘হে আল্লাহর রাসুল, সদকা কী?’ জবাবে তিনি বললেন, ‘কয়েক গুণ। (অর্থাৎ, কোনো ব্যক্তি যে পরিমাণ আল্লাহর জন্য দান করবে, তার কয়েক গুণ বেশি সওয়াব সে পাবে)। আর আল্লাহ তাআলা বিপুল ভান্ডারের অধিকারী।’ (মুসনাদে আহমাদ)
অনেক হাদিসবিশারদ এই হাদিসের ব্যাখ্যায় বলেছেন, সদকার বরকতে আল্লাহ দুনিয়ায়ও সম্পদ বহুগুণ বাড়িয়ে দেন। আর পরকালে যে প্রতিদান সে পাবে, তা হবে এর চেয়েও বহুগুণ বেশি। বাস্তবেও দেখা যায়, যে ব্যক্তি আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস রেখে নিষ্ঠার সঙ্গে দান করেন, তাঁর সম্পদ অদ্ভুতভাবে বেড়ে যায়।

সৌদি সরকারের ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আমন্ত্রণে পবিত্র ওমরাহ পালন করতে গেলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) আরবি বিভাগের তিন শিক্ষার্থী। বিভাগের চেয়ারম্যান ড. যুবাইর মুহাম্মদ এহসানুল হক বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
০৮ মার্চ ২০২৪
শায়খ জুলফিকার আহমদ নকশবন্দি ১৯৫৩ সালের ১ এপ্রিল পাকিস্তানের ঝং জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি নকশবন্দি তরিকার একজন খ্যাতিমান সুফি সাধক ছিলেন এবং দেওবন্দি আন্দোলনের সঙ্গে তাঁর গভীর সম্পর্ক ছিল। ইসলামি আধ্যাত্মিকতা, তাজকিয়া ও আত্মশুদ্ধির ক্ষেত্রে তিনি বিশ্বব্যাপী সুপরিচিত ছিলেন।
৩৬ মিনিট আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১৫ ঘণ্টা আগে
ভুল করা মানুষের স্বভাবজাত বিষয়। জীবন চলার পথে ছোট-বড় ভুল সবারই হয়। কিন্তু সে ভুলকে কীভাবে সংশোধন করতে হবে, তা মানবজাতির সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষাবিদ হজরত মুহাম্মদ (সা.) শিখিয়ে গেছেন। তিনি ভুলকে লজ্জা বা অপমানের কারণ হিসেবে দেখেননি; বরং এটিকে ইতিবাচক পরিবর্তনের একটি সুযোগ হিসেবে গ্রহণ করেছেন।
১ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ রোববার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ২৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বাংলা, ২২ জমাদিউস সানি ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১১ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১২ মিনিট | ০৬: ৩১ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৫৪ মিনিট | ০৩: ৩৭ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৩৮ মিনিট | ০৫: ১২ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৪ মিনিট | ০৬: ৩৩ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৪ মিনিট | ০৫: ১১ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ রোববার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ২৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বাংলা, ২২ জমাদিউস সানি ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১১ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১২ মিনিট | ০৬: ৩১ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৫৪ মিনিট | ০৩: ৩৭ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৩৮ মিনিট | ০৫: ১২ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৪ মিনিট | ০৬: ৩৩ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৪ মিনিট | ০৫: ১১ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

সৌদি সরকারের ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আমন্ত্রণে পবিত্র ওমরাহ পালন করতে গেলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) আরবি বিভাগের তিন শিক্ষার্থী। বিভাগের চেয়ারম্যান ড. যুবাইর মুহাম্মদ এহসানুল হক বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
০৮ মার্চ ২০২৪
শায়খ জুলফিকার আহমদ নকশবন্দি ১৯৫৩ সালের ১ এপ্রিল পাকিস্তানের ঝং জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি নকশবন্দি তরিকার একজন খ্যাতিমান সুফি সাধক ছিলেন এবং দেওবন্দি আন্দোলনের সঙ্গে তাঁর গভীর সম্পর্ক ছিল। ইসলামি আধ্যাত্মিকতা, তাজকিয়া ও আত্মশুদ্ধির ক্ষেত্রে তিনি বিশ্বব্যাপী সুপরিচিত ছিলেন।
৩৬ মিনিট আগে
ইসলামে দান-সদকা অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ একটি আমল। পবিত্র কোরআন ও হাদিসে এর অসংখ্য ফজিলতের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। সদকা কেবল দরিদ্রের প্রয়োজনই মেটায় না, বরং এটি বান্দা ও তার প্রতিপালকের মধ্যে সম্পর্ককে আরও মজবুত করে।
৯ ঘণ্টা আগে
ভুল করা মানুষের স্বভাবজাত বিষয়। জীবন চলার পথে ছোট-বড় ভুল সবারই হয়। কিন্তু সে ভুলকে কীভাবে সংশোধন করতে হবে, তা মানবজাতির সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষাবিদ হজরত মুহাম্মদ (সা.) শিখিয়ে গেছেন। তিনি ভুলকে লজ্জা বা অপমানের কারণ হিসেবে দেখেননি; বরং এটিকে ইতিবাচক পরিবর্তনের একটি সুযোগ হিসেবে গ্রহণ করেছেন।
১ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

ভুল করা মানুষের স্বভাবজাত বিষয়। জীবন চলার পথে ছোট-বড় ভুল সবারই হয়। কিন্তু সে ভুলকে কীভাবে সংশোধন করতে হবে, তা মানবজাতির সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষাবিদ হজরত মুহাম্মদ (সা.) শিখিয়ে গেছেন। তিনি ভুলকে লজ্জা বা অপমানের কারণ হিসেবে দেখেননি; বরং এটিকে ইতিবাচক পরিবর্তনের একটি সুযোগ হিসেবে গ্রহণ করেছেন। মহানবী (সা.) কঠোরতা নয়, বরং ভদ্রতা, কোমলতা, সহানুভূতি এবং সৃজনশীলতার মাধ্যমে মানুষের ভুলত্রুটি শুধরেছেন।
ভুল সংশোধনে তাঁর প্রথম কৌশল ছিল কৌশলগত নীরবতা এবং ইঙ্গিতপূর্ণ আচরণ। তিনি সরাসরি সমালোচনা না করে এমনভাবে আচরণ করতেন, যেন ভুলকারী নিজেই নিজের ভুল বুঝতে পারে। একবার সাহাবিদের কোনো কাজে ভুল দেখতে পেলে তিনি তাঁদের ছেড়ে অন্য পথে হেঁটেছেন, যা দেখে তাঁরা নিজেদের ভুল বুঝতে পেরেছেন। আবার কখনো কখনো, বিশেষ করে যখন ভুলটি গুরুতর হতো, তখন তিনি কথার পুনরাবৃত্তি করে এর গুরুত্ব বোঝাতেন। তাঁর আরেকটি অসাধারণ পদ্ধতি ছিল দুর্বল ও অসহায়দের প্রতি কোমল আচরণ। একইভাবে, তিনি মানুষকে আল্লাহর ক্ষমতা ও করুণার কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে ভুল থেকে ফিরিয়ে আনতেন।
মানুষের মর্যাদা রক্ষা ছিল তাঁর ভুল সংশোধনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ দিক। তিনি কখনো জনসমক্ষে কাউকে লজ্জা দিতেন না। তাই অনেক সময় তিনি বলতেন, ‘লোকদের কী হয়েছে যে তারা এমন এমন কাজ করছে!’ এভাবে তিনি ব্যক্তির পরিচয় গোপন রেখে সাধারণ ভুলকারীদের সতর্ক করতেন। এমনকি যারা বারবার একই ভুল করত, তাদেরও তিনি তিরস্কারের পরিবর্তে ভালোবাসা ও দোয়া করতেন। তাঁর এই সহানুভূতিশীল পদ্ধতি প্রমাণ করে, ভুল শুধরানোর মূল উদ্দেশ্য হলো ব্যক্তিকে পরিশুদ্ধ করা, অপমান করা নয়।
রাসুল (সা.)-এর এ কৌশলগুলো আমাদের শেখায়, ভুল সংশোধন একটি শিল্প, যেখানে ভালোবাসা, সহমর্মিতা এবং সম্মানই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। এটি শুধু একটি ত্রুটি দূর করার বিষয় নয়; বরং ব্যক্তির অন্তরকে আলোকময় করে তোলার এক মহৎ প্রক্রিয়া।

ভুল করা মানুষের স্বভাবজাত বিষয়। জীবন চলার পথে ছোট-বড় ভুল সবারই হয়। কিন্তু সে ভুলকে কীভাবে সংশোধন করতে হবে, তা মানবজাতির সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষাবিদ হজরত মুহাম্মদ (সা.) শিখিয়ে গেছেন। তিনি ভুলকে লজ্জা বা অপমানের কারণ হিসেবে দেখেননি; বরং এটিকে ইতিবাচক পরিবর্তনের একটি সুযোগ হিসেবে গ্রহণ করেছেন। মহানবী (সা.) কঠোরতা নয়, বরং ভদ্রতা, কোমলতা, সহানুভূতি এবং সৃজনশীলতার মাধ্যমে মানুষের ভুলত্রুটি শুধরেছেন।
ভুল সংশোধনে তাঁর প্রথম কৌশল ছিল কৌশলগত নীরবতা এবং ইঙ্গিতপূর্ণ আচরণ। তিনি সরাসরি সমালোচনা না করে এমনভাবে আচরণ করতেন, যেন ভুলকারী নিজেই নিজের ভুল বুঝতে পারে। একবার সাহাবিদের কোনো কাজে ভুল দেখতে পেলে তিনি তাঁদের ছেড়ে অন্য পথে হেঁটেছেন, যা দেখে তাঁরা নিজেদের ভুল বুঝতে পেরেছেন। আবার কখনো কখনো, বিশেষ করে যখন ভুলটি গুরুতর হতো, তখন তিনি কথার পুনরাবৃত্তি করে এর গুরুত্ব বোঝাতেন। তাঁর আরেকটি অসাধারণ পদ্ধতি ছিল দুর্বল ও অসহায়দের প্রতি কোমল আচরণ। একইভাবে, তিনি মানুষকে আল্লাহর ক্ষমতা ও করুণার কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে ভুল থেকে ফিরিয়ে আনতেন।
মানুষের মর্যাদা রক্ষা ছিল তাঁর ভুল সংশোধনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ দিক। তিনি কখনো জনসমক্ষে কাউকে লজ্জা দিতেন না। তাই অনেক সময় তিনি বলতেন, ‘লোকদের কী হয়েছে যে তারা এমন এমন কাজ করছে!’ এভাবে তিনি ব্যক্তির পরিচয় গোপন রেখে সাধারণ ভুলকারীদের সতর্ক করতেন। এমনকি যারা বারবার একই ভুল করত, তাদেরও তিনি তিরস্কারের পরিবর্তে ভালোবাসা ও দোয়া করতেন। তাঁর এই সহানুভূতিশীল পদ্ধতি প্রমাণ করে, ভুল শুধরানোর মূল উদ্দেশ্য হলো ব্যক্তিকে পরিশুদ্ধ করা, অপমান করা নয়।
রাসুল (সা.)-এর এ কৌশলগুলো আমাদের শেখায়, ভুল সংশোধন একটি শিল্প, যেখানে ভালোবাসা, সহমর্মিতা এবং সম্মানই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। এটি শুধু একটি ত্রুটি দূর করার বিষয় নয়; বরং ব্যক্তির অন্তরকে আলোকময় করে তোলার এক মহৎ প্রক্রিয়া।

সৌদি সরকারের ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আমন্ত্রণে পবিত্র ওমরাহ পালন করতে গেলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) আরবি বিভাগের তিন শিক্ষার্থী। বিভাগের চেয়ারম্যান ড. যুবাইর মুহাম্মদ এহসানুল হক বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
০৮ মার্চ ২০২৪
শায়খ জুলফিকার আহমদ নকশবন্দি ১৯৫৩ সালের ১ এপ্রিল পাকিস্তানের ঝং জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি নকশবন্দি তরিকার একজন খ্যাতিমান সুফি সাধক ছিলেন এবং দেওবন্দি আন্দোলনের সঙ্গে তাঁর গভীর সম্পর্ক ছিল। ইসলামি আধ্যাত্মিকতা, তাজকিয়া ও আত্মশুদ্ধির ক্ষেত্রে তিনি বিশ্বব্যাপী সুপরিচিত ছিলেন।
৩৬ মিনিট আগে
ইসলামে দান-সদকা অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ একটি আমল। পবিত্র কোরআন ও হাদিসে এর অসংখ্য ফজিলতের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। সদকা কেবল দরিদ্রের প্রয়োজনই মেটায় না, বরং এটি বান্দা ও তার প্রতিপালকের মধ্যে সম্পর্ককে আরও মজবুত করে।
৯ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১৫ ঘণ্টা আগে