ইসলাম ডেস্ক

দেখতে অনেকটা গুইসাপের মতো, মরুভূমিতে বসবাস করা প্রাণীটি দেশে সান্ডা নামে পরিচিতি পেয়েছে। আরবদের কাছে এই সরীসৃপের মাংস উপাদেয় খাবার হিসেবে সমাদৃত। আমাদের দেশে যেহেতু সান্ডা পাওয়া যায় না—তাই তা খাওয়ার প্রচলনও নেই। তবে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ বিভিন্ন ভিডিওতে দেখা যায়—মধ্যপ্রাচ্যের মুসলমানরা সান্ডা খাচ্ছেন। ভুনা, দোপিঁয়াজা, স্যুপ, বিরিয়ানি বা নানা রেসিপিতে তাঁরা সান্ডা খেয়ে থাকেন। এসব ভিডিও দেখার পর মনে প্রশ্ন জাগে—সান্ডা খাওয়া কি ইসলামে জায়েজ?
সান্ডা কী?
সান্ডা আরবিতে ‘দব’ (ضبّ) এবং ইংরেজিতে ইউরোমাস্টিকস (Uromastyx) নামে পরিচিত। এদের একটি বিশেষ বৈশিষ্ট্য হলো, মোটা ও শক্তিশালী লেজ—যা কাঁটার মতো খাঁজযুক্ত। এই লেজ এরা আত্মরক্ষার জন্য ব্যবহার করে থাকে। এরা দিনের বেশির ভাগ সময় কাটায় রোদ পোহাতে। রাতের বেলা বা কোনো বিপদের সময় আশ্রয় নেয় গর্তে। অনেক দেশে সান্ডা আয়ুর্বেদিক চিকিৎসায় এবং বলবর্ধক খাদ্য হিসেবেও ব্যবহৃত হয়।
সান্ডা কি খায়?
সান্ডা তৃণভোজী প্রাণী। মাঝে মাঝে এরা পোকামাকড়ও খেয়ে থাকে। বিশেষ করে যখন গ্রীষ্মকালে আবহাওয়া অত্যন্ত গরম থাকে এবং উদ্ভিজ্জ খাবার কম সহজলভ্য থাকে তখন তারা পোকামাকড়ও খায়। ডিম থেকে সদ্য ফোটা বাচ্চা সান্ডারা প্রথমে এদের মায়ের মল খায়।
সান্ডা ও গুইসাপের পার্থক্য
সান্ডার বিষয়ে হাদিসে যা আছে
ইবনে আব্বাস (রা.) বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সঙ্গে আমি ও খালিদ ইবনে ওয়ালিদ হজরত মায়মুনা (রা.)-এর ঘরে গেলাম। তখন ভুনা দব বা সান্ডা আনা হলো। আল্লাহর রাসুল সেদিকে হাত বাড়াচ্ছিলেন—তখন মায়মুনা (রা.)-এর ঘরে উপস্থিত এক নারী বলে উঠলেন, আপনারা আল্লাহর রাসুলকে জানান, তিনি কী খেতে যাচ্ছেন। তখন তাঁরা বললেন, হে আল্লাহর রাসুল, এটি দব। এ কথা শুনে রাসুলুল্লাহ (সা.) হাত তুলে নিলেন। আমি বললাম, হে আল্লাহর রাসুল, এটা কি হারাম? রাসুলুল্লাহ (সা.) বললেন, না, হারাম নয়। কিন্তু এটা আমাদের এলাকার খাদ্য নয়, তাই আমি এর প্রতি আগ্রহ বোধ করি না। তখন রাসুল (সা.)-এর সামনেই খালিদ বিন ওয়ালিদ পাত্রটি টেনে নিয়ে সান্ডার মাংস খেলেন। (সহিহ্ বুখারি: ৫৫৩৭, সহিহ্ মুসলিম: ১৯৪৪)
সান্ডা খাওয়া কি জায়েজ
ইমাম শাফেয়ি, ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল ও ইমাম মালেক (রহ.)-সহ অধিকাংশ ইসলামি পণ্ডিতের মতে, দব বা সান্ডা খাওয়া হালাল। কেননা নবীজি (সা.)-এর সামনে সান্ডা খাওয়া হয়েছে—তিনি নিষেধ করেননি।
তবে হানাফি ফকিহদের মতে, সান্ডা খাওয়া অনুচিত বা মাকরুহে তাহরিমি। তাঁদের গবেষণা মতে, সান্ডা হলো খাবাইস বা নাপাক এবং অরুচিকর প্রাণীর অন্তর্ভুক্ত।
তাঁরা বলেন, যেসব হাদিসে সান্ডা খাওয়ার উল্লেখ পাওয়া যায়, সেগুলো পবিত্র কোরআনের এই আয়াত অবতীর্ণ হওয়ার আগের ঘটনা—‘আর তিনি তাদের জন্য অপবিত্র বস্তুসমূহ হারাম করেছেন।’ (সুরা আরাফ: ১৫৭)
আরও খবর পড়ুন:

দেখতে অনেকটা গুইসাপের মতো, মরুভূমিতে বসবাস করা প্রাণীটি দেশে সান্ডা নামে পরিচিতি পেয়েছে। আরবদের কাছে এই সরীসৃপের মাংস উপাদেয় খাবার হিসেবে সমাদৃত। আমাদের দেশে যেহেতু সান্ডা পাওয়া যায় না—তাই তা খাওয়ার প্রচলনও নেই। তবে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ বিভিন্ন ভিডিওতে দেখা যায়—মধ্যপ্রাচ্যের মুসলমানরা সান্ডা খাচ্ছেন। ভুনা, দোপিঁয়াজা, স্যুপ, বিরিয়ানি বা নানা রেসিপিতে তাঁরা সান্ডা খেয়ে থাকেন। এসব ভিডিও দেখার পর মনে প্রশ্ন জাগে—সান্ডা খাওয়া কি ইসলামে জায়েজ?
সান্ডা কী?
সান্ডা আরবিতে ‘দব’ (ضبّ) এবং ইংরেজিতে ইউরোমাস্টিকস (Uromastyx) নামে পরিচিত। এদের একটি বিশেষ বৈশিষ্ট্য হলো, মোটা ও শক্তিশালী লেজ—যা কাঁটার মতো খাঁজযুক্ত। এই লেজ এরা আত্মরক্ষার জন্য ব্যবহার করে থাকে। এরা দিনের বেশির ভাগ সময় কাটায় রোদ পোহাতে। রাতের বেলা বা কোনো বিপদের সময় আশ্রয় নেয় গর্তে। অনেক দেশে সান্ডা আয়ুর্বেদিক চিকিৎসায় এবং বলবর্ধক খাদ্য হিসেবেও ব্যবহৃত হয়।
সান্ডা কি খায়?
সান্ডা তৃণভোজী প্রাণী। মাঝে মাঝে এরা পোকামাকড়ও খেয়ে থাকে। বিশেষ করে যখন গ্রীষ্মকালে আবহাওয়া অত্যন্ত গরম থাকে এবং উদ্ভিজ্জ খাবার কম সহজলভ্য থাকে তখন তারা পোকামাকড়ও খায়। ডিম থেকে সদ্য ফোটা বাচ্চা সান্ডারা প্রথমে এদের মায়ের মল খায়।
সান্ডা ও গুইসাপের পার্থক্য
সান্ডার বিষয়ে হাদিসে যা আছে
ইবনে আব্বাস (রা.) বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সঙ্গে আমি ও খালিদ ইবনে ওয়ালিদ হজরত মায়মুনা (রা.)-এর ঘরে গেলাম। তখন ভুনা দব বা সান্ডা আনা হলো। আল্লাহর রাসুল সেদিকে হাত বাড়াচ্ছিলেন—তখন মায়মুনা (রা.)-এর ঘরে উপস্থিত এক নারী বলে উঠলেন, আপনারা আল্লাহর রাসুলকে জানান, তিনি কী খেতে যাচ্ছেন। তখন তাঁরা বললেন, হে আল্লাহর রাসুল, এটি দব। এ কথা শুনে রাসুলুল্লাহ (সা.) হাত তুলে নিলেন। আমি বললাম, হে আল্লাহর রাসুল, এটা কি হারাম? রাসুলুল্লাহ (সা.) বললেন, না, হারাম নয়। কিন্তু এটা আমাদের এলাকার খাদ্য নয়, তাই আমি এর প্রতি আগ্রহ বোধ করি না। তখন রাসুল (সা.)-এর সামনেই খালিদ বিন ওয়ালিদ পাত্রটি টেনে নিয়ে সান্ডার মাংস খেলেন। (সহিহ্ বুখারি: ৫৫৩৭, সহিহ্ মুসলিম: ১৯৪৪)
সান্ডা খাওয়া কি জায়েজ
ইমাম শাফেয়ি, ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল ও ইমাম মালেক (রহ.)-সহ অধিকাংশ ইসলামি পণ্ডিতের মতে, দব বা সান্ডা খাওয়া হালাল। কেননা নবীজি (সা.)-এর সামনে সান্ডা খাওয়া হয়েছে—তিনি নিষেধ করেননি।
তবে হানাফি ফকিহদের মতে, সান্ডা খাওয়া অনুচিত বা মাকরুহে তাহরিমি। তাঁদের গবেষণা মতে, সান্ডা হলো খাবাইস বা নাপাক এবং অরুচিকর প্রাণীর অন্তর্ভুক্ত।
তাঁরা বলেন, যেসব হাদিসে সান্ডা খাওয়ার উল্লেখ পাওয়া যায়, সেগুলো পবিত্র কোরআনের এই আয়াত অবতীর্ণ হওয়ার আগের ঘটনা—‘আর তিনি তাদের জন্য অপবিত্র বস্তুসমূহ হারাম করেছেন।’ (সুরা আরাফ: ১৫৭)
আরও খবর পড়ুন:
ইসলাম ডেস্ক

দেখতে অনেকটা গুইসাপের মতো, মরুভূমিতে বসবাস করা প্রাণীটি দেশে সান্ডা নামে পরিচিতি পেয়েছে। আরবদের কাছে এই সরীসৃপের মাংস উপাদেয় খাবার হিসেবে সমাদৃত। আমাদের দেশে যেহেতু সান্ডা পাওয়া যায় না—তাই তা খাওয়ার প্রচলনও নেই। তবে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ বিভিন্ন ভিডিওতে দেখা যায়—মধ্যপ্রাচ্যের মুসলমানরা সান্ডা খাচ্ছেন। ভুনা, দোপিঁয়াজা, স্যুপ, বিরিয়ানি বা নানা রেসিপিতে তাঁরা সান্ডা খেয়ে থাকেন। এসব ভিডিও দেখার পর মনে প্রশ্ন জাগে—সান্ডা খাওয়া কি ইসলামে জায়েজ?
সান্ডা কী?
সান্ডা আরবিতে ‘দব’ (ضبّ) এবং ইংরেজিতে ইউরোমাস্টিকস (Uromastyx) নামে পরিচিত। এদের একটি বিশেষ বৈশিষ্ট্য হলো, মোটা ও শক্তিশালী লেজ—যা কাঁটার মতো খাঁজযুক্ত। এই লেজ এরা আত্মরক্ষার জন্য ব্যবহার করে থাকে। এরা দিনের বেশির ভাগ সময় কাটায় রোদ পোহাতে। রাতের বেলা বা কোনো বিপদের সময় আশ্রয় নেয় গর্তে। অনেক দেশে সান্ডা আয়ুর্বেদিক চিকিৎসায় এবং বলবর্ধক খাদ্য হিসেবেও ব্যবহৃত হয়।
সান্ডা কি খায়?
সান্ডা তৃণভোজী প্রাণী। মাঝে মাঝে এরা পোকামাকড়ও খেয়ে থাকে। বিশেষ করে যখন গ্রীষ্মকালে আবহাওয়া অত্যন্ত গরম থাকে এবং উদ্ভিজ্জ খাবার কম সহজলভ্য থাকে তখন তারা পোকামাকড়ও খায়। ডিম থেকে সদ্য ফোটা বাচ্চা সান্ডারা প্রথমে এদের মায়ের মল খায়।
সান্ডা ও গুইসাপের পার্থক্য
সান্ডার বিষয়ে হাদিসে যা আছে
ইবনে আব্বাস (রা.) বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সঙ্গে আমি ও খালিদ ইবনে ওয়ালিদ হজরত মায়মুনা (রা.)-এর ঘরে গেলাম। তখন ভুনা দব বা সান্ডা আনা হলো। আল্লাহর রাসুল সেদিকে হাত বাড়াচ্ছিলেন—তখন মায়মুনা (রা.)-এর ঘরে উপস্থিত এক নারী বলে উঠলেন, আপনারা আল্লাহর রাসুলকে জানান, তিনি কী খেতে যাচ্ছেন। তখন তাঁরা বললেন, হে আল্লাহর রাসুল, এটি দব। এ কথা শুনে রাসুলুল্লাহ (সা.) হাত তুলে নিলেন। আমি বললাম, হে আল্লাহর রাসুল, এটা কি হারাম? রাসুলুল্লাহ (সা.) বললেন, না, হারাম নয়। কিন্তু এটা আমাদের এলাকার খাদ্য নয়, তাই আমি এর প্রতি আগ্রহ বোধ করি না। তখন রাসুল (সা.)-এর সামনেই খালিদ বিন ওয়ালিদ পাত্রটি টেনে নিয়ে সান্ডার মাংস খেলেন। (সহিহ্ বুখারি: ৫৫৩৭, সহিহ্ মুসলিম: ১৯৪৪)
সান্ডা খাওয়া কি জায়েজ
ইমাম শাফেয়ি, ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল ও ইমাম মালেক (রহ.)-সহ অধিকাংশ ইসলামি পণ্ডিতের মতে, দব বা সান্ডা খাওয়া হালাল। কেননা নবীজি (সা.)-এর সামনে সান্ডা খাওয়া হয়েছে—তিনি নিষেধ করেননি।
তবে হানাফি ফকিহদের মতে, সান্ডা খাওয়া অনুচিত বা মাকরুহে তাহরিমি। তাঁদের গবেষণা মতে, সান্ডা হলো খাবাইস বা নাপাক এবং অরুচিকর প্রাণীর অন্তর্ভুক্ত।
তাঁরা বলেন, যেসব হাদিসে সান্ডা খাওয়ার উল্লেখ পাওয়া যায়, সেগুলো পবিত্র কোরআনের এই আয়াত অবতীর্ণ হওয়ার আগের ঘটনা—‘আর তিনি তাদের জন্য অপবিত্র বস্তুসমূহ হারাম করেছেন।’ (সুরা আরাফ: ১৫৭)
আরও খবর পড়ুন:

দেখতে অনেকটা গুইসাপের মতো, মরুভূমিতে বসবাস করা প্রাণীটি দেশে সান্ডা নামে পরিচিতি পেয়েছে। আরবদের কাছে এই সরীসৃপের মাংস উপাদেয় খাবার হিসেবে সমাদৃত। আমাদের দেশে যেহেতু সান্ডা পাওয়া যায় না—তাই তা খাওয়ার প্রচলনও নেই। তবে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ বিভিন্ন ভিডিওতে দেখা যায়—মধ্যপ্রাচ্যের মুসলমানরা সান্ডা খাচ্ছেন। ভুনা, দোপিঁয়াজা, স্যুপ, বিরিয়ানি বা নানা রেসিপিতে তাঁরা সান্ডা খেয়ে থাকেন। এসব ভিডিও দেখার পর মনে প্রশ্ন জাগে—সান্ডা খাওয়া কি ইসলামে জায়েজ?
সান্ডা কী?
সান্ডা আরবিতে ‘দব’ (ضبّ) এবং ইংরেজিতে ইউরোমাস্টিকস (Uromastyx) নামে পরিচিত। এদের একটি বিশেষ বৈশিষ্ট্য হলো, মোটা ও শক্তিশালী লেজ—যা কাঁটার মতো খাঁজযুক্ত। এই লেজ এরা আত্মরক্ষার জন্য ব্যবহার করে থাকে। এরা দিনের বেশির ভাগ সময় কাটায় রোদ পোহাতে। রাতের বেলা বা কোনো বিপদের সময় আশ্রয় নেয় গর্তে। অনেক দেশে সান্ডা আয়ুর্বেদিক চিকিৎসায় এবং বলবর্ধক খাদ্য হিসেবেও ব্যবহৃত হয়।
সান্ডা কি খায়?
সান্ডা তৃণভোজী প্রাণী। মাঝে মাঝে এরা পোকামাকড়ও খেয়ে থাকে। বিশেষ করে যখন গ্রীষ্মকালে আবহাওয়া অত্যন্ত গরম থাকে এবং উদ্ভিজ্জ খাবার কম সহজলভ্য থাকে তখন তারা পোকামাকড়ও খায়। ডিম থেকে সদ্য ফোটা বাচ্চা সান্ডারা প্রথমে এদের মায়ের মল খায়।
সান্ডা ও গুইসাপের পার্থক্য
সান্ডার বিষয়ে হাদিসে যা আছে
ইবনে আব্বাস (রা.) বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সঙ্গে আমি ও খালিদ ইবনে ওয়ালিদ হজরত মায়মুনা (রা.)-এর ঘরে গেলাম। তখন ভুনা দব বা সান্ডা আনা হলো। আল্লাহর রাসুল সেদিকে হাত বাড়াচ্ছিলেন—তখন মায়মুনা (রা.)-এর ঘরে উপস্থিত এক নারী বলে উঠলেন, আপনারা আল্লাহর রাসুলকে জানান, তিনি কী খেতে যাচ্ছেন। তখন তাঁরা বললেন, হে আল্লাহর রাসুল, এটি দব। এ কথা শুনে রাসুলুল্লাহ (সা.) হাত তুলে নিলেন। আমি বললাম, হে আল্লাহর রাসুল, এটা কি হারাম? রাসুলুল্লাহ (সা.) বললেন, না, হারাম নয়। কিন্তু এটা আমাদের এলাকার খাদ্য নয়, তাই আমি এর প্রতি আগ্রহ বোধ করি না। তখন রাসুল (সা.)-এর সামনেই খালিদ বিন ওয়ালিদ পাত্রটি টেনে নিয়ে সান্ডার মাংস খেলেন। (সহিহ্ বুখারি: ৫৫৩৭, সহিহ্ মুসলিম: ১৯৪৪)
সান্ডা খাওয়া কি জায়েজ
ইমাম শাফেয়ি, ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল ও ইমাম মালেক (রহ.)-সহ অধিকাংশ ইসলামি পণ্ডিতের মতে, দব বা সান্ডা খাওয়া হালাল। কেননা নবীজি (সা.)-এর সামনে সান্ডা খাওয়া হয়েছে—তিনি নিষেধ করেননি।
তবে হানাফি ফকিহদের মতে, সান্ডা খাওয়া অনুচিত বা মাকরুহে তাহরিমি। তাঁদের গবেষণা মতে, সান্ডা হলো খাবাইস বা নাপাক এবং অরুচিকর প্রাণীর অন্তর্ভুক্ত।
তাঁরা বলেন, যেসব হাদিসে সান্ডা খাওয়ার উল্লেখ পাওয়া যায়, সেগুলো পবিত্র কোরআনের এই আয়াত অবতীর্ণ হওয়ার আগের ঘটনা—‘আর তিনি তাদের জন্য অপবিত্র বস্তুসমূহ হারাম করেছেন।’ (সুরা আরাফ: ১৫৭)
আরও খবর পড়ুন:

পরকালীন জীবনে সফল হতে আল্লাহর হুকুম পালনের পাশাপাশি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সুন্নাহ ও আদর্শ অনুসরণ করা অপরিহার্য। পরকাল এক ধ্রুব সত্য; প্রত্যেক প্রাণীকে মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করে এই জগতে প্রবেশ করতে হবে।
২ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
৯ ঘণ্টা আগে
গাজা শহরের পশ্চিমে অবস্থিত আশ-শাতি শরণার্থীশিবিরে এক বিশাল কোরআনিক শোভাযাত্রা ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই আয়োজনে প্রায় ৫০০ জন পবিত্র কোরআনের হাফেজ ও হাফেজা অংশগ্রহণ করেন। দুই বছর ধরে ইসরায়েলি ধ্বংসাত্মক যুদ্ধের কবলে পিষ্ট এই জনপদে শোভাযাত্রাটি আনন্দ ও উদ্যাপনের এক নতুন আমেজ নিয়ে আসে।
১৭ ঘণ্টা আগে
আগামী ২, ৩ ও ৪ জানুয়ারি তাবলিগ জামাত বাংলাদেশের (শুরায়ি নেজাম) ব্যবস্থাপনায় খুরুজের জোড় অনুষ্ঠিত হবে। এ উপলক্ষে প্রয়োজনীয় মাঠ প্রস্তুতির কাজ প্রায় সম্পন্ন হয়েছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
১৮ ঘণ্টা আগেইসলাম ডেস্ক

পরকালীন জীবনে সফল হতে আল্লাহর হুকুম পালনের পাশাপাশি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সুন্নাহ ও আদর্শ অনুসরণ করা অপরিহার্য। পরকাল এক ধ্রুব সত্য; প্রত্যেক প্রাণীকে মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করে এই জগতে প্রবেশ করতে হবে। কিয়ামতের কঠিন ময়দানে হাশর-নশর শেষে মানুষের চিরস্থায়ী ঠিকানা নির্ধারণ করা হবে। সেদিন কেউ কারও উপকারে আসবে না, এমনকি বাবা-মা বা সন্তান-সন্ততির কথাও কারও স্মরণে থাকবে না। প্রত্যেকেই ‘ইয়া নাফসি, ইয়া নাফসি’ (হায় আমার কী হবে) বলে আর্তনাদ করতে থাকবে।
পবিত্র কোরআনে সেই বিভীষিকাময় দিনের বর্ণনা দিয়ে ইরশাদ হয়েছে, ‘সেদিন মানুষ পালিয়ে যাবে তার ভাই, মা, বাবা, স্ত্রী ও সন্তান-সন্ততি থেকে। সেদিন তাদের প্রত্যেকেই নিজেকে নিয়ে ব্যস্ত থাকবে। সেদিন কিছু চেহারা হবে উজ্জ্বল, সহাস্য ও প্রফুল্ল। আর কিছু চেহারা হবে ধূলিমলিন ও অন্ধকারাচ্ছন্ন।’ (সুরা আবাসা: ৩৪-৪০)
রাসুলুল্লাহ (সা.) তাঁর উম্মতকে জাহান্নাম থেকে বাঁচানোর জন্য বিভিন্ন সতর্কবাণী দিয়েছেন। সহিহ্ মুসলিমের এক হাদিসে পাঁচ শ্রেণির জাহান্নামির কথা উল্লেখ করা হয়েছে: ১. বিবেচনাহীন ব্যক্তি: এমন দুর্বল মানুষ যার ভালো-মন্দের পার্থক্য করার বুদ্ধি নেই এবং নিজের পরিবারের উন্নতির ফিকির না করে অন্যের তাঁবেদারি করে। ২. লোভী খিয়ানতকারী: যে অতি সামান্য বিষয়েও খিয়ানত বা বিশ্বাসভঙ্গ করে এবং যার লোভ সবার কাছে প্রকাশ্য। ৩. প্রতারক: যে ব্যক্তি পরিবার ও ধন-সম্পদের বিষয়ে মানুষের সঙ্গে সকাল-সন্ধ্যা প্রতারণা বা ধোঁকাবাজি করে। ৪. কৃপণ: যে আল্লাহর পথে ব্যয় না করে সম্পদ কুক্ষিগত করে রাখে। ৫. মিথ্যুক ও অশ্লীলভাষী: যারা সর্বদা মিথ্যা কথা বলে এবং অশ্লীল কথাবার্তা বা গালাগালিতে লিপ্ত থাকে।
পরকালের চিরস্থায়ী জীবনে মুক্তি পেতে হলে দুনিয়ার এই ক্ষণস্থায়ী জীবনে লোভ, প্রতারণা ও পাপাচার ত্যাগ করে মহান আল্লাহর প্রতি অনুগত হওয়া এবং নবীজি (সা.)-এর দেখানো পথে চলা একান্ত জরুরি।

পরকালীন জীবনে সফল হতে আল্লাহর হুকুম পালনের পাশাপাশি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সুন্নাহ ও আদর্শ অনুসরণ করা অপরিহার্য। পরকাল এক ধ্রুব সত্য; প্রত্যেক প্রাণীকে মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করে এই জগতে প্রবেশ করতে হবে। কিয়ামতের কঠিন ময়দানে হাশর-নশর শেষে মানুষের চিরস্থায়ী ঠিকানা নির্ধারণ করা হবে। সেদিন কেউ কারও উপকারে আসবে না, এমনকি বাবা-মা বা সন্তান-সন্ততির কথাও কারও স্মরণে থাকবে না। প্রত্যেকেই ‘ইয়া নাফসি, ইয়া নাফসি’ (হায় আমার কী হবে) বলে আর্তনাদ করতে থাকবে।
পবিত্র কোরআনে সেই বিভীষিকাময় দিনের বর্ণনা দিয়ে ইরশাদ হয়েছে, ‘সেদিন মানুষ পালিয়ে যাবে তার ভাই, মা, বাবা, স্ত্রী ও সন্তান-সন্ততি থেকে। সেদিন তাদের প্রত্যেকেই নিজেকে নিয়ে ব্যস্ত থাকবে। সেদিন কিছু চেহারা হবে উজ্জ্বল, সহাস্য ও প্রফুল্ল। আর কিছু চেহারা হবে ধূলিমলিন ও অন্ধকারাচ্ছন্ন।’ (সুরা আবাসা: ৩৪-৪০)
রাসুলুল্লাহ (সা.) তাঁর উম্মতকে জাহান্নাম থেকে বাঁচানোর জন্য বিভিন্ন সতর্কবাণী দিয়েছেন। সহিহ্ মুসলিমের এক হাদিসে পাঁচ শ্রেণির জাহান্নামির কথা উল্লেখ করা হয়েছে: ১. বিবেচনাহীন ব্যক্তি: এমন দুর্বল মানুষ যার ভালো-মন্দের পার্থক্য করার বুদ্ধি নেই এবং নিজের পরিবারের উন্নতির ফিকির না করে অন্যের তাঁবেদারি করে। ২. লোভী খিয়ানতকারী: যে অতি সামান্য বিষয়েও খিয়ানত বা বিশ্বাসভঙ্গ করে এবং যার লোভ সবার কাছে প্রকাশ্য। ৩. প্রতারক: যে ব্যক্তি পরিবার ও ধন-সম্পদের বিষয়ে মানুষের সঙ্গে সকাল-সন্ধ্যা প্রতারণা বা ধোঁকাবাজি করে। ৪. কৃপণ: যে আল্লাহর পথে ব্যয় না করে সম্পদ কুক্ষিগত করে রাখে। ৫. মিথ্যুক ও অশ্লীলভাষী: যারা সর্বদা মিথ্যা কথা বলে এবং অশ্লীল কথাবার্তা বা গালাগালিতে লিপ্ত থাকে।
পরকালের চিরস্থায়ী জীবনে মুক্তি পেতে হলে দুনিয়ার এই ক্ষণস্থায়ী জীবনে লোভ, প্রতারণা ও পাপাচার ত্যাগ করে মহান আল্লাহর প্রতি অনুগত হওয়া এবং নবীজি (সা.)-এর দেখানো পথে চলা একান্ত জরুরি।

দেখতে অনেকটা গুইসাপের মতো, মরুভূমিতে বসবাস করা প্রাণীটি দেশে সান্ডা নামে পরিচিতি পেয়েছে। আরবদের কাছে এই সরীসৃপের মাংস উপাদেয় খাবার হিসেবে সমাদৃত। আমাদের দেশে যেহেতু সান্ডা পাওয়া যায় না—তাই তা খাওয়ার প্রচলনও নেই। তবে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ বিভিন্ন ভিডিওতে দেখা যায়—মধ্যপ্রাচ্যের মুসলমানরা সান্ডা...
১৬ মে ২০২৫
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
৯ ঘণ্টা আগে
গাজা শহরের পশ্চিমে অবস্থিত আশ-শাতি শরণার্থীশিবিরে এক বিশাল কোরআনিক শোভাযাত্রা ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই আয়োজনে প্রায় ৫০০ জন পবিত্র কোরআনের হাফেজ ও হাফেজা অংশগ্রহণ করেন। দুই বছর ধরে ইসরায়েলি ধ্বংসাত্মক যুদ্ধের কবলে পিষ্ট এই জনপদে শোভাযাত্রাটি আনন্দ ও উদ্যাপনের এক নতুন আমেজ নিয়ে আসে।
১৭ ঘণ্টা আগে
আগামী ২, ৩ ও ৪ জানুয়ারি তাবলিগ জামাত বাংলাদেশের (শুরায়ি নেজাম) ব্যবস্থাপনায় খুরুজের জোড় অনুষ্ঠিত হবে। এ উপলক্ষে প্রয়োজনীয় মাঠ প্রস্তুতির কাজ প্রায় সম্পন্ন হয়েছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
১৮ ঘণ্টা আগেইসলাম ডেস্ক

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ সোমবার, ২৯ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ১৪ পৌষ ১৪৩২ বাংলা, ০৮ রজব ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১৮ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১৯ মিনিট | ০৬: ৩৯ মিনিট |
| জোহর | ১২: ০১ মিনিট | ০৩: ৪৪ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৪৫ মিনিট | ০৫: ২০ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ২২ মিনিট | ০৬: ৪১ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৪২ মিনিট | ০৫: ১৮ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ সোমবার, ২৯ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ১৪ পৌষ ১৪৩২ বাংলা, ০৮ রজব ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১৮ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১৯ মিনিট | ০৬: ৩৯ মিনিট |
| জোহর | ১২: ০১ মিনিট | ০৩: ৪৪ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৪৫ মিনিট | ০৫: ২০ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ২২ মিনিট | ০৬: ৪১ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৪২ মিনিট | ০৫: ১৮ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

দেখতে অনেকটা গুইসাপের মতো, মরুভূমিতে বসবাস করা প্রাণীটি দেশে সান্ডা নামে পরিচিতি পেয়েছে। আরবদের কাছে এই সরীসৃপের মাংস উপাদেয় খাবার হিসেবে সমাদৃত। আমাদের দেশে যেহেতু সান্ডা পাওয়া যায় না—তাই তা খাওয়ার প্রচলনও নেই। তবে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ বিভিন্ন ভিডিওতে দেখা যায়—মধ্যপ্রাচ্যের মুসলমানরা সান্ডা...
১৬ মে ২০২৫
পরকালীন জীবনে সফল হতে আল্লাহর হুকুম পালনের পাশাপাশি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সুন্নাহ ও আদর্শ অনুসরণ করা অপরিহার্য। পরকাল এক ধ্রুব সত্য; প্রত্যেক প্রাণীকে মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করে এই জগতে প্রবেশ করতে হবে।
২ ঘণ্টা আগে
গাজা শহরের পশ্চিমে অবস্থিত আশ-শাতি শরণার্থীশিবিরে এক বিশাল কোরআনিক শোভাযাত্রা ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই আয়োজনে প্রায় ৫০০ জন পবিত্র কোরআনের হাফেজ ও হাফেজা অংশগ্রহণ করেন। দুই বছর ধরে ইসরায়েলি ধ্বংসাত্মক যুদ্ধের কবলে পিষ্ট এই জনপদে শোভাযাত্রাটি আনন্দ ও উদ্যাপনের এক নতুন আমেজ নিয়ে আসে।
১৭ ঘণ্টা আগে
আগামী ২, ৩ ও ৪ জানুয়ারি তাবলিগ জামাত বাংলাদেশের (শুরায়ি নেজাম) ব্যবস্থাপনায় খুরুজের জোড় অনুষ্ঠিত হবে। এ উপলক্ষে প্রয়োজনীয় মাঠ প্রস্তুতির কাজ প্রায় সম্পন্ন হয়েছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
১৮ ঘণ্টা আগেইসলাম ডেস্ক

গাজা শহরের পশ্চিমে অবস্থিত আশ-শাতি শরণার্থীশিবিরে এক বিশাল কোরআনিক শোভাযাত্রা ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই আয়োজনে প্রায় ৫০০ জন পবিত্র কোরআনের হাফেজ ও হাফেজা অংশগ্রহণ করেন। দুই বছর ধরে ইসরায়েলি ধ্বংসাত্মক যুদ্ধের কবলে পিষ্ট এই জনপদে শোভাযাত্রাটি আনন্দ ও উদ্যাপনের এক নতুন আমেজ নিয়ে আসে।
আইয়াদুল খাইর ফাউন্ডেশন এবং কুয়েতভিত্তিক চ্যারিটেবল ফাউন্ডেশন আলিয়ার যৌথ উদ্যোগে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। ‘গাজা কোরআনের হাফেজদের মাধ্যমে প্রস্ফুটিত হচ্ছে’—এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে আয়োজিত হয় অনুষ্ঠানটি।
তাকবির ও তাহলিলের ধ্বনিতে মুখরিত হয়ে আশ-শাতি শিবিরের ভেতর থেকে শোভাযাত্রাটি শুরু হয়। সুশৃঙ্খলভাবে হাফেজ ও হাফেজারা সারিবদ্ধ হয়ে এতে অংশ নেন। তাঁদের হাতে ছিল পবিত্র কোরআন, ফিলিস্তিনের জাতীয় পতাকা এবং ধৈর্য ও আশার প্রতীকসংবলিত নানা ফেস্টুন।
রাস্তার দুই পাশে দাঁড়িয়ে থাকা সাধারণ মানুষ করতালি ও দোয়ার মাধ্যমে এই গর্বের মুহূর্তের সঙ্গী হন। দীর্ঘদিনের বোমাবর্ষণ আর ধ্বংসস্তূপে অভ্যস্ত হয়ে যাওয়া রাস্তাগুলো এদিন এক স্বর্গীয় প্রশান্তি আর জন-উৎসবে রূপ নেয়।
অনুষ্ঠানের শেষে হাফেজ ও হাফেজাদের মধ্যে সম্মাননা সনদ ও বিশেষ উপহার বিতরণ করা হয়।
আয়োজকেরা জানান, গাজা উপত্যকার এই কঠিন বাস্তবতায় ধর্মীয় পরিচয় রক্ষা এবং নৈতিক মূল্যবোধকে জাগ্রত রাখাই ছিল এ সামাজিক উদ্যোগের প্রধান লক্ষ্য।
সূত্র: আল-আহেদ নিউজ

গাজা শহরের পশ্চিমে অবস্থিত আশ-শাতি শরণার্থীশিবিরে এক বিশাল কোরআনিক শোভাযাত্রা ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই আয়োজনে প্রায় ৫০০ জন পবিত্র কোরআনের হাফেজ ও হাফেজা অংশগ্রহণ করেন। দুই বছর ধরে ইসরায়েলি ধ্বংসাত্মক যুদ্ধের কবলে পিষ্ট এই জনপদে শোভাযাত্রাটি আনন্দ ও উদ্যাপনের এক নতুন আমেজ নিয়ে আসে।
আইয়াদুল খাইর ফাউন্ডেশন এবং কুয়েতভিত্তিক চ্যারিটেবল ফাউন্ডেশন আলিয়ার যৌথ উদ্যোগে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। ‘গাজা কোরআনের হাফেজদের মাধ্যমে প্রস্ফুটিত হচ্ছে’—এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে আয়োজিত হয় অনুষ্ঠানটি।
তাকবির ও তাহলিলের ধ্বনিতে মুখরিত হয়ে আশ-শাতি শিবিরের ভেতর থেকে শোভাযাত্রাটি শুরু হয়। সুশৃঙ্খলভাবে হাফেজ ও হাফেজারা সারিবদ্ধ হয়ে এতে অংশ নেন। তাঁদের হাতে ছিল পবিত্র কোরআন, ফিলিস্তিনের জাতীয় পতাকা এবং ধৈর্য ও আশার প্রতীকসংবলিত নানা ফেস্টুন।
রাস্তার দুই পাশে দাঁড়িয়ে থাকা সাধারণ মানুষ করতালি ও দোয়ার মাধ্যমে এই গর্বের মুহূর্তের সঙ্গী হন। দীর্ঘদিনের বোমাবর্ষণ আর ধ্বংসস্তূপে অভ্যস্ত হয়ে যাওয়া রাস্তাগুলো এদিন এক স্বর্গীয় প্রশান্তি আর জন-উৎসবে রূপ নেয়।
অনুষ্ঠানের শেষে হাফেজ ও হাফেজাদের মধ্যে সম্মাননা সনদ ও বিশেষ উপহার বিতরণ করা হয়।
আয়োজকেরা জানান, গাজা উপত্যকার এই কঠিন বাস্তবতায় ধর্মীয় পরিচয় রক্ষা এবং নৈতিক মূল্যবোধকে জাগ্রত রাখাই ছিল এ সামাজিক উদ্যোগের প্রধান লক্ষ্য।
সূত্র: আল-আহেদ নিউজ

দেখতে অনেকটা গুইসাপের মতো, মরুভূমিতে বসবাস করা প্রাণীটি দেশে সান্ডা নামে পরিচিতি পেয়েছে। আরবদের কাছে এই সরীসৃপের মাংস উপাদেয় খাবার হিসেবে সমাদৃত। আমাদের দেশে যেহেতু সান্ডা পাওয়া যায় না—তাই তা খাওয়ার প্রচলনও নেই। তবে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ বিভিন্ন ভিডিওতে দেখা যায়—মধ্যপ্রাচ্যের মুসলমানরা সান্ডা...
১৬ মে ২০২৫
পরকালীন জীবনে সফল হতে আল্লাহর হুকুম পালনের পাশাপাশি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সুন্নাহ ও আদর্শ অনুসরণ করা অপরিহার্য। পরকাল এক ধ্রুব সত্য; প্রত্যেক প্রাণীকে মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করে এই জগতে প্রবেশ করতে হবে।
২ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
৯ ঘণ্টা আগে
আগামী ২, ৩ ও ৪ জানুয়ারি তাবলিগ জামাত বাংলাদেশের (শুরায়ি নেজাম) ব্যবস্থাপনায় খুরুজের জোড় অনুষ্ঠিত হবে। এ উপলক্ষে প্রয়োজনীয় মাঠ প্রস্তুতির কাজ প্রায় সম্পন্ন হয়েছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
১৮ ঘণ্টা আগেইসলাম ডেস্ক

আগামী ২, ৩ ও ৪ জানুয়ারি তাবলিগ জামাত বাংলাদেশের (শুরায়ি নেজাম) ব্যবস্থাপনায় খুরুজের জোড় অনুষ্ঠিত হবে। এ উপলক্ষে প্রয়োজনীয় মাঠ প্রস্তুতির কাজ প্রায় সম্পন্ন হয়েছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
তাবলিগ জামাত বাংলাদেশের (শুরায়ি নেজাম) মিডিয়া সমন্বয়ক হাবিবুল্লাহ রায়হান জানান, এই জোড়ে তাঁরাই অংশগ্রহণ করবেন, যাঁরা আল্লাহর রাস্তায় এক চিল্লা, তিন চিল্লা ও বিদেশ সফরের উদ্দেশ্যে বের হবেন এবং যাঁরা মেহনতের মাধ্যমে সাথিদের এই কাজে উদ্বুদ্ধ করে সঙ্গে নিয়ে আসবেন।
একটি মহল শুরায়ি নেজামের এই খুরুজের জোড়কে বিশ্ব ইজতেমা বলে অপপ্রচার চালাচ্ছে জানিয়ে সবাইকে সতর্ক করে হাবিবুল্লাহ রায়হান বলেন, এটি কোনো ইজতেমা নয়; বরং সীমিত পরিসরে খুরুজের প্রস্তুতিমূলক জোড়।
এদিকে নির্ধারিত সময় অনুযায়ী টঙ্গীতে ৫৯তম বিশ্ব ইজতেমা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনের পর তা আয়োজন করা হবে। সরকারের এ সিদ্ধান্তের প্রতি পূর্ণ সমর্থন জানিয়ে তাবলিগ জামাত বাংলাদেশ (শুরায়ি নেজাম) গত ৩ নভেম্বর জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে বিষয়টি দেশবাসীকে অবহিত করেছে।

আগামী ২, ৩ ও ৪ জানুয়ারি তাবলিগ জামাত বাংলাদেশের (শুরায়ি নেজাম) ব্যবস্থাপনায় খুরুজের জোড় অনুষ্ঠিত হবে। এ উপলক্ষে প্রয়োজনীয় মাঠ প্রস্তুতির কাজ প্রায় সম্পন্ন হয়েছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
তাবলিগ জামাত বাংলাদেশের (শুরায়ি নেজাম) মিডিয়া সমন্বয়ক হাবিবুল্লাহ রায়হান জানান, এই জোড়ে তাঁরাই অংশগ্রহণ করবেন, যাঁরা আল্লাহর রাস্তায় এক চিল্লা, তিন চিল্লা ও বিদেশ সফরের উদ্দেশ্যে বের হবেন এবং যাঁরা মেহনতের মাধ্যমে সাথিদের এই কাজে উদ্বুদ্ধ করে সঙ্গে নিয়ে আসবেন।
একটি মহল শুরায়ি নেজামের এই খুরুজের জোড়কে বিশ্ব ইজতেমা বলে অপপ্রচার চালাচ্ছে জানিয়ে সবাইকে সতর্ক করে হাবিবুল্লাহ রায়হান বলেন, এটি কোনো ইজতেমা নয়; বরং সীমিত পরিসরে খুরুজের প্রস্তুতিমূলক জোড়।
এদিকে নির্ধারিত সময় অনুযায়ী টঙ্গীতে ৫৯তম বিশ্ব ইজতেমা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনের পর তা আয়োজন করা হবে। সরকারের এ সিদ্ধান্তের প্রতি পূর্ণ সমর্থন জানিয়ে তাবলিগ জামাত বাংলাদেশ (শুরায়ি নেজাম) গত ৩ নভেম্বর জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে বিষয়টি দেশবাসীকে অবহিত করেছে।

দেখতে অনেকটা গুইসাপের মতো, মরুভূমিতে বসবাস করা প্রাণীটি দেশে সান্ডা নামে পরিচিতি পেয়েছে। আরবদের কাছে এই সরীসৃপের মাংস উপাদেয় খাবার হিসেবে সমাদৃত। আমাদের দেশে যেহেতু সান্ডা পাওয়া যায় না—তাই তা খাওয়ার প্রচলনও নেই। তবে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ বিভিন্ন ভিডিওতে দেখা যায়—মধ্যপ্রাচ্যের মুসলমানরা সান্ডা...
১৬ মে ২০২৫
পরকালীন জীবনে সফল হতে আল্লাহর হুকুম পালনের পাশাপাশি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সুন্নাহ ও আদর্শ অনুসরণ করা অপরিহার্য। পরকাল এক ধ্রুব সত্য; প্রত্যেক প্রাণীকে মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করে এই জগতে প্রবেশ করতে হবে।
২ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
৯ ঘণ্টা আগে
গাজা শহরের পশ্চিমে অবস্থিত আশ-শাতি শরণার্থীশিবিরে এক বিশাল কোরআনিক শোভাযাত্রা ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই আয়োজনে প্রায় ৫০০ জন পবিত্র কোরআনের হাফেজ ও হাফেজা অংশগ্রহণ করেন। দুই বছর ধরে ইসরায়েলি ধ্বংসাত্মক যুদ্ধের কবলে পিষ্ট এই জনপদে শোভাযাত্রাটি আনন্দ ও উদ্যাপনের এক নতুন আমেজ নিয়ে আসে।
১৭ ঘণ্টা আগে