কাউসার লাবীব

মহিমান্বিত রমজান কুরআন নাজিলের মাস। আসমানি কিতাব তাওরাতও এই পবিত্র মাসেই নাজিল হয়েছে। নবী হজরত মুসা (আ.) আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি বাক্যালাপ করার সৌভাগ্য লাভ করেছিলেন। এ কারণে তাঁকে ‘কালিমুল্লাহ’ বা আল্লাহর সঙ্গে কথোপকথনকারী বলা হয়।
এক রজবের ২৭ তারিখ আল্লাহ তাআলা হজরত মুসা (আ.)কে তুর পাহাড়ে ডেকে পাঠান। কঠিন সফর শেষে তিনি সেখানে পৌঁছান। আল্লাহর আদেশে একাধারে ৩০ দিন ইতিকাফসহ রোজা রাখেন। এরপর একইভাবে রোজা ও ইতিকাফ পালন করেন আরও ১০ দিন। তুর পাহাড়ে ৪০ দিনের অবস্থান পূর্ণ হয় রমজানের ৬ তারিখ। অর্থাৎ আজকের এই দিনে। ফলে আল্লাহ রাব্বুল আলামিন তাঁকে তাওরাত দান করলেন। কয়েকটি পাথরের ফলকে অঙ্কিত তাওরাত নিয়ে তিনি ফিরে আসেন নিজের জাতির কাছে।
তাওরাত প্রধান চার আসমানি কিতাবের একটি। এটি হিব্রু ভাষায় ইহুদিদের জন্য নাজিলকৃত ঐশীগ্রন্থ। হিব্রুতে তাওরাতের নাম তোরাহ্। তোরাহ্ শব্দের অর্থ ‘আইন’, ‘নিয়মকানুন’ বা ‘শিক্ষণীয় উপদেশ’। সুস্থ সমাজ বিনির্মাণে আল্লাহ বেশ কিছু বিধান বা ধর্মীয় অনুশাসন দিয়েছিলেন তাওরাত কিতাবে। যেমন—এক. আল্লাহ ছাড়া কোনো উপাস্য নেই, দুই. মূর্তি তৈরি করা হারাম, তিন. মা-বাবার অবাধ্য হওয়া যাবে না, চার. কাউকে অন্যায়ভাবে হত্যা করা হারাম, পাঁচ. ব্যভিচার করা যাবে না, ছয়. প্রতিবেশীর বিরুদ্ধে কোনোরূপ মিথ্যা সাক্ষ্য দেওয়া পাপ, সাত. প্রতিবেশীর পরিবারের প্রতি অন্যায় লালসা করা হারাম ইত্যাদি।
আল্লাহর নবী হজরত মুসা (আ.) তাঁর বিশ্বস্ত সঙ্গী হজরত হারুন (আ.)কে নিয়ে বনি ইসরাইলের মাঝে ছড়িয়ে দিতে শুরু করেন এসব আসমানি নির্দেশনা।
আল্লাহ তাআলা জানতেন, বনি ইসরাইল ও ফেরাউনের সম্প্রদায় একরোখা। তারা অত সহজে হজরত মুসার দাওয়াত গ্রহণ করবে না। তাই সময়ে সময়ে তাঁকে মহান প্রভু বেশ কিছু মোজেজা দান করেন। এ বিষয়ে আল্লাহ তাআলা পবিত্র কুরআনে বলেন, ‘এবং অবশ্যই আমি মুসাকে নয়টি মোজেজা দান করেছি।’ (সুরা বনি ইসরাইল: ১০১)
হজরত মুসা (আ.)-এর অন্যতম প্রধান দুটি মোজেজা ছিল তাঁর হাতের লাঠি। এটি প্রয়োজনে সাপে পরিণত হতো। আরেকটি হলো আলোকময় শুভ্র হাত। এসব দিয়ে তিনি অত্যাচারী ফেরাউনকে মোকাবিলা করেছিলেন। এ ছাড়া তাঁর মোজেজার মধ্যে ছিল ফেরাউনের সম্প্রদায়ের হঠকারিতা ও দুরাচারের কারণে দুর্ভিক্ষের আগমন, তুফান, পঙ্গপাল, উকুন, ব্যাঙ, রক্ত ও প্লেগজনিত আজাব। এসবের পরও ফেরাউনের অত্যাচার থামছিল না। শেষে নবী মুসা (আ.)-এর বদ দোয়ায় স্বজাতিসহ সলিলসমাধি হয় স্বঘোষিত খোদা ফেরাউনের। এসব আজাবের সময় বনি ইসরাইল ফেরাউনের সম্প্রদায়ের সংলগ্ন থাকলেও তারা মুক্ত ও সুরক্ষিত থাকে।
ফেরাউনের মৃত্যুর পর বনি ইসরাইলকে নিয়ে নতুনভাবে সমাজ সাজাতে শুরু করেন আল্লাহর নবী হজরত মুসা (আ.)। কিন্তু কিছুদিন যেতে না যেতেই এই অবাধ্য সম্প্রদায় আল্লাহর বাণীকে অবজ্ঞা করতে শুরু করে। এমনকি মুসা (আ.)-এর নবুওয়ত নিয়েও প্রশ্ন তোলে। এত কিছুর পরও আল্লাহ তাদের ক্ষমা করেন। বারবার সঠিক পথ সন্ধানের সুযোগ দেন। নবী মুসা (আ.) মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তাওরাতের শিক্ষা তাদের মাঝে বিলিয়েছেন। বনি ইসরাইল সম্পর্কে দয়াময় আল্লাহর ক্ষমাশীল বাণী, ‘তার পরও তোমরা মুখ ফেরালে। সুতরাং তোমাদের প্রতি আল্লাহর অনুগ্রহ ও দয়া না থাকলে তোমরা ক্ষতিগ্রস্ত হতে।’ (সুরা বাকারা: ৬৪)
লেখক: ইসলামবিষয়ক গবেষক ও সাংবাদিক

মহিমান্বিত রমজান কুরআন নাজিলের মাস। আসমানি কিতাব তাওরাতও এই পবিত্র মাসেই নাজিল হয়েছে। নবী হজরত মুসা (আ.) আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি বাক্যালাপ করার সৌভাগ্য লাভ করেছিলেন। এ কারণে তাঁকে ‘কালিমুল্লাহ’ বা আল্লাহর সঙ্গে কথোপকথনকারী বলা হয়।
এক রজবের ২৭ তারিখ আল্লাহ তাআলা হজরত মুসা (আ.)কে তুর পাহাড়ে ডেকে পাঠান। কঠিন সফর শেষে তিনি সেখানে পৌঁছান। আল্লাহর আদেশে একাধারে ৩০ দিন ইতিকাফসহ রোজা রাখেন। এরপর একইভাবে রোজা ও ইতিকাফ পালন করেন আরও ১০ দিন। তুর পাহাড়ে ৪০ দিনের অবস্থান পূর্ণ হয় রমজানের ৬ তারিখ। অর্থাৎ আজকের এই দিনে। ফলে আল্লাহ রাব্বুল আলামিন তাঁকে তাওরাত দান করলেন। কয়েকটি পাথরের ফলকে অঙ্কিত তাওরাত নিয়ে তিনি ফিরে আসেন নিজের জাতির কাছে।
তাওরাত প্রধান চার আসমানি কিতাবের একটি। এটি হিব্রু ভাষায় ইহুদিদের জন্য নাজিলকৃত ঐশীগ্রন্থ। হিব্রুতে তাওরাতের নাম তোরাহ্। তোরাহ্ শব্দের অর্থ ‘আইন’, ‘নিয়মকানুন’ বা ‘শিক্ষণীয় উপদেশ’। সুস্থ সমাজ বিনির্মাণে আল্লাহ বেশ কিছু বিধান বা ধর্মীয় অনুশাসন দিয়েছিলেন তাওরাত কিতাবে। যেমন—এক. আল্লাহ ছাড়া কোনো উপাস্য নেই, দুই. মূর্তি তৈরি করা হারাম, তিন. মা-বাবার অবাধ্য হওয়া যাবে না, চার. কাউকে অন্যায়ভাবে হত্যা করা হারাম, পাঁচ. ব্যভিচার করা যাবে না, ছয়. প্রতিবেশীর বিরুদ্ধে কোনোরূপ মিথ্যা সাক্ষ্য দেওয়া পাপ, সাত. প্রতিবেশীর পরিবারের প্রতি অন্যায় লালসা করা হারাম ইত্যাদি।
আল্লাহর নবী হজরত মুসা (আ.) তাঁর বিশ্বস্ত সঙ্গী হজরত হারুন (আ.)কে নিয়ে বনি ইসরাইলের মাঝে ছড়িয়ে দিতে শুরু করেন এসব আসমানি নির্দেশনা।
আল্লাহ তাআলা জানতেন, বনি ইসরাইল ও ফেরাউনের সম্প্রদায় একরোখা। তারা অত সহজে হজরত মুসার দাওয়াত গ্রহণ করবে না। তাই সময়ে সময়ে তাঁকে মহান প্রভু বেশ কিছু মোজেজা দান করেন। এ বিষয়ে আল্লাহ তাআলা পবিত্র কুরআনে বলেন, ‘এবং অবশ্যই আমি মুসাকে নয়টি মোজেজা দান করেছি।’ (সুরা বনি ইসরাইল: ১০১)
হজরত মুসা (আ.)-এর অন্যতম প্রধান দুটি মোজেজা ছিল তাঁর হাতের লাঠি। এটি প্রয়োজনে সাপে পরিণত হতো। আরেকটি হলো আলোকময় শুভ্র হাত। এসব দিয়ে তিনি অত্যাচারী ফেরাউনকে মোকাবিলা করেছিলেন। এ ছাড়া তাঁর মোজেজার মধ্যে ছিল ফেরাউনের সম্প্রদায়ের হঠকারিতা ও দুরাচারের কারণে দুর্ভিক্ষের আগমন, তুফান, পঙ্গপাল, উকুন, ব্যাঙ, রক্ত ও প্লেগজনিত আজাব। এসবের পরও ফেরাউনের অত্যাচার থামছিল না। শেষে নবী মুসা (আ.)-এর বদ দোয়ায় স্বজাতিসহ সলিলসমাধি হয় স্বঘোষিত খোদা ফেরাউনের। এসব আজাবের সময় বনি ইসরাইল ফেরাউনের সম্প্রদায়ের সংলগ্ন থাকলেও তারা মুক্ত ও সুরক্ষিত থাকে।
ফেরাউনের মৃত্যুর পর বনি ইসরাইলকে নিয়ে নতুনভাবে সমাজ সাজাতে শুরু করেন আল্লাহর নবী হজরত মুসা (আ.)। কিন্তু কিছুদিন যেতে না যেতেই এই অবাধ্য সম্প্রদায় আল্লাহর বাণীকে অবজ্ঞা করতে শুরু করে। এমনকি মুসা (আ.)-এর নবুওয়ত নিয়েও প্রশ্ন তোলে। এত কিছুর পরও আল্লাহ তাদের ক্ষমা করেন। বারবার সঠিক পথ সন্ধানের সুযোগ দেন। নবী মুসা (আ.) মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তাওরাতের শিক্ষা তাদের মাঝে বিলিয়েছেন। বনি ইসরাইল সম্পর্কে দয়াময় আল্লাহর ক্ষমাশীল বাণী, ‘তার পরও তোমরা মুখ ফেরালে। সুতরাং তোমাদের প্রতি আল্লাহর অনুগ্রহ ও দয়া না থাকলে তোমরা ক্ষতিগ্রস্ত হতে।’ (সুরা বাকারা: ৬৪)
লেখক: ইসলামবিষয়ক গবেষক ও সাংবাদিক

নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
৬ ঘণ্টা আগে
অনেক সময় মসজিদে জামাত শুরু হওয়ার পর প্রস্রাবের বেগ বা চাপ অনুভূত হয়। এ অবস্থায় নামাজ আদায় বা জামাতে শরিক হওয়ার বিষয়ে ইসলামের সুস্পষ্ট নির্দেশনা রয়েছে...
১ দিন আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগে
জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক বসছে আজ। রোববার (২১ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা সোয়া ৫টায় (বাদ মাগরিব) ইসলামিক ফাউন্ডেশন বায়তুল মোকাররম সভাকক্ষে ১৪৪৭ হিজরি সনের রজব মাসের চাঁদ দেখার সংবাদ পর্যালোচনা ও এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণের লক্ষ্যে এই সভা অনুষ্ঠিত হবে।
২ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ মঙ্গলবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ০৮ পৌষ ১৪৩২ বাংলা, ০২ রজব ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১৫ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১৬ মিনিট | ০৬: ৩৬ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৫৮ মিনিট | ০৩: ৪১ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৪২ মিনিট | ০৫: ১৭ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৯ মিনিট | ০৬: ৩৭ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৮ মিনিট | ০৫: ১৫ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ মঙ্গলবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ০৮ পৌষ ১৪৩২ বাংলা, ০২ রজব ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১৫ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১৬ মিনিট | ০৬: ৩৬ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৫৮ মিনিট | ০৩: ৪১ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৪২ মিনিট | ০৫: ১৭ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৯ মিনিট | ০৬: ৩৭ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৮ মিনিট | ০৫: ১৫ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

মহিমান্বিত রমজান কুরআন নাজিলের মাস। আসমানি কিতাব তাওরাতও এই পবিত্র মাসেই নাজিল হয়েছে। নবী হজরত মুসা (আ.) আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি বাক্যালাপ করার সৌভাগ্য লাভ করেছিলেন। এ কারণে তাঁকে ‘কালিমুল্লাহ’ বা আল্লাহর সঙ্গে কথোপকথনকারী বলা হয়।
২৯ মার্চ ২০২৩
অনেক সময় মসজিদে জামাত শুরু হওয়ার পর প্রস্রাবের বেগ বা চাপ অনুভূত হয়। এ অবস্থায় নামাজ আদায় বা জামাতে শরিক হওয়ার বিষয়ে ইসলামের সুস্পষ্ট নির্দেশনা রয়েছে...
১ দিন আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগে
জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক বসছে আজ। রোববার (২১ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা সোয়া ৫টায় (বাদ মাগরিব) ইসলামিক ফাউন্ডেশন বায়তুল মোকাররম সভাকক্ষে ১৪৪৭ হিজরি সনের রজব মাসের চাঁদ দেখার সংবাদ পর্যালোচনা ও এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণের লক্ষ্যে এই সভা অনুষ্ঠিত হবে।
২ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

অনেক সময় মসজিদে জামাত শুরু হওয়ার পর প্রস্রাবের বেগ বা চাপ অনুভূত হয়। এ অবস্থায় নামাজ আদায় বা জামাতে শরিক হওয়ার বিষয়ে ইসলামের সুস্পষ্ট নির্দেশনা রয়েছে—
চাপের পরিমাণ ও বিধান: যদি প্রস্রাবের চাপ খুব সামান্য হয় এবং তাতে নামাজের মনোযোগ বা একাগ্রতা (খুশুখুজু) বিঘ্নিত না হয়, তবে ওই অবস্থায় নামাজ আদায় দোষণীয় নয়। কিন্তু চাপের পরিমাণ যদি এমন হয় যে মনোযোগসহকারে নামাজ আদায় কঠিন হয়ে পড়ে, তবে জামাত ছেড়ে দিয়ে আগে হাজত বা জরুরত সেরে নেওয়া আবশ্যক। কারণ, প্রস্রাবের তীব্র চাপ নিয়ে নামাজ আদায় মাকরুহ।
হাদিসের নির্দেশনা: প্রস্রাবের বেগ নিয়ে নামাজ আদায় করার বিষয়ে কঠোর সতর্কতা অবলম্বন করা হয়েছে। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহ ও পরকালের বিশ্বাসী ব্যক্তির জন্য প্রস্রাবের চাপ থেকে স্বস্তি লাভ করা পর্যন্ত নামাজ আদায় বৈধ নয়।’ (সুনানে আবু দাউদ: ৯১)। অন্য এক হাদিসে নবীজি (সা.) ইরশাদ করেছেন, ‘নামাজের জামাত শুরু হওয়ার পর তোমাদের কারও শৌচাগারে যাওয়ার প্রয়োজন দেখা দিলে সে যেন আগে তা সেরে নেয়।’ (সুনানে আবু দাউদ: ৮৮)
নামাজের মূল প্রাণ হলো আল্লাহর সামনে বিনয় ও একাগ্রতার সঙ্গে দাঁড়ানো। শারীরিক অস্বস্তি নিয়ে নামাজ আদায় করলে একাগ্রতা বজায় থাকে না। তাই আগে প্রয়োজন সেরে, নতুনভাবে অজু করে নামাজ আদায় করাই উত্তম; এতে জামাত ছুটে গেলেও পরে একা বা অন্য জামাতে আদায় করা যাবে।

অনেক সময় মসজিদে জামাত শুরু হওয়ার পর প্রস্রাবের বেগ বা চাপ অনুভূত হয়। এ অবস্থায় নামাজ আদায় বা জামাতে শরিক হওয়ার বিষয়ে ইসলামের সুস্পষ্ট নির্দেশনা রয়েছে—
চাপের পরিমাণ ও বিধান: যদি প্রস্রাবের চাপ খুব সামান্য হয় এবং তাতে নামাজের মনোযোগ বা একাগ্রতা (খুশুখুজু) বিঘ্নিত না হয়, তবে ওই অবস্থায় নামাজ আদায় দোষণীয় নয়। কিন্তু চাপের পরিমাণ যদি এমন হয় যে মনোযোগসহকারে নামাজ আদায় কঠিন হয়ে পড়ে, তবে জামাত ছেড়ে দিয়ে আগে হাজত বা জরুরত সেরে নেওয়া আবশ্যক। কারণ, প্রস্রাবের তীব্র চাপ নিয়ে নামাজ আদায় মাকরুহ।
হাদিসের নির্দেশনা: প্রস্রাবের বেগ নিয়ে নামাজ আদায় করার বিষয়ে কঠোর সতর্কতা অবলম্বন করা হয়েছে। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহ ও পরকালের বিশ্বাসী ব্যক্তির জন্য প্রস্রাবের চাপ থেকে স্বস্তি লাভ করা পর্যন্ত নামাজ আদায় বৈধ নয়।’ (সুনানে আবু দাউদ: ৯১)। অন্য এক হাদিসে নবীজি (সা.) ইরশাদ করেছেন, ‘নামাজের জামাত শুরু হওয়ার পর তোমাদের কারও শৌচাগারে যাওয়ার প্রয়োজন দেখা দিলে সে যেন আগে তা সেরে নেয়।’ (সুনানে আবু দাউদ: ৮৮)
নামাজের মূল প্রাণ হলো আল্লাহর সামনে বিনয় ও একাগ্রতার সঙ্গে দাঁড়ানো। শারীরিক অস্বস্তি নিয়ে নামাজ আদায় করলে একাগ্রতা বজায় থাকে না। তাই আগে প্রয়োজন সেরে, নতুনভাবে অজু করে নামাজ আদায় করাই উত্তম; এতে জামাত ছুটে গেলেও পরে একা বা অন্য জামাতে আদায় করা যাবে।

মহিমান্বিত রমজান কুরআন নাজিলের মাস। আসমানি কিতাব তাওরাতও এই পবিত্র মাসেই নাজিল হয়েছে। নবী হজরত মুসা (আ.) আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি বাক্যালাপ করার সৌভাগ্য লাভ করেছিলেন। এ কারণে তাঁকে ‘কালিমুল্লাহ’ বা আল্লাহর সঙ্গে কথোপকথনকারী বলা হয়।
২৯ মার্চ ২০২৩
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
৬ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগে
জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক বসছে আজ। রোববার (২১ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা সোয়া ৫টায় (বাদ মাগরিব) ইসলামিক ফাউন্ডেশন বায়তুল মোকাররম সভাকক্ষে ১৪৪৭ হিজরি সনের রজব মাসের চাঁদ দেখার সংবাদ পর্যালোচনা ও এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণের লক্ষ্যে এই সভা অনুষ্ঠিত হবে।
২ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ সোমবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ০৭ পৌষ ১৪৩২ বাংলা, ০১ রজব ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১৫ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১৬ মিনিট | ০৬: ৩৬ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৫৮ মিনিট | ০৩: ৪০ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৪১ মিনিট | ০৫: ১৬ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৮ মিনিট | ০৬: ৩৭ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৮ মিনিট | ০৫: ১৫ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ সোমবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ০৭ পৌষ ১৪৩২ বাংলা, ০১ রজব ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১৫ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১৬ মিনিট | ০৬: ৩৬ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৫৮ মিনিট | ০৩: ৪০ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৪১ মিনিট | ০৫: ১৬ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৮ মিনিট | ০৬: ৩৭ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৮ মিনিট | ০৫: ১৫ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

মহিমান্বিত রমজান কুরআন নাজিলের মাস। আসমানি কিতাব তাওরাতও এই পবিত্র মাসেই নাজিল হয়েছে। নবী হজরত মুসা (আ.) আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি বাক্যালাপ করার সৌভাগ্য লাভ করেছিলেন। এ কারণে তাঁকে ‘কালিমুল্লাহ’ বা আল্লাহর সঙ্গে কথোপকথনকারী বলা হয়।
২৯ মার্চ ২০২৩
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
৬ ঘণ্টা আগে
অনেক সময় মসজিদে জামাত শুরু হওয়ার পর প্রস্রাবের বেগ বা চাপ অনুভূত হয়। এ অবস্থায় নামাজ আদায় বা জামাতে শরিক হওয়ার বিষয়ে ইসলামের সুস্পষ্ট নির্দেশনা রয়েছে...
১ দিন আগে
জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক বসছে আজ। রোববার (২১ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা সোয়া ৫টায় (বাদ মাগরিব) ইসলামিক ফাউন্ডেশন বায়তুল মোকাররম সভাকক্ষে ১৪৪৭ হিজরি সনের রজব মাসের চাঁদ দেখার সংবাদ পর্যালোচনা ও এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণের লক্ষ্যে এই সভা অনুষ্ঠিত হবে।
২ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক বসছে আজ। রোববার (২১ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা সোয়া ৫টায় (বাদ মাগরিব) ইসলামিক ফাউন্ডেশন বায়তুল মোকাররম সভাকক্ষে ১৪৪৭ হিজরি সনের রজব মাসের চাঁদ দেখার সংবাদ পর্যালোচনা ও এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণের লক্ষ্যে এই সভা অনুষ্ঠিত হবে।
সভায় সভাপতিত্ব করবেন ধর্মবিষয়ক উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন।
বাংলাদেশের আকাশে কোথাও রজব মাসের চাঁদ দেখা গেলে তা ০২-৪১০৫৩২৯৪, ০২-২২৬৬৪০৫১০ ও ০২-২২৩৩৮৩৩৯৭ টেলিফোন নম্বরে অথবা সংশ্লিষ্ট জেলার জেলা প্রশাসক বা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে জানানোর জন্য অনুরোধ জানিয়েছে ইসলামিক ফাউন্ডেশন।

জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক বসছে আজ। রোববার (২১ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা সোয়া ৫টায় (বাদ মাগরিব) ইসলামিক ফাউন্ডেশন বায়তুল মোকাররম সভাকক্ষে ১৪৪৭ হিজরি সনের রজব মাসের চাঁদ দেখার সংবাদ পর্যালোচনা ও এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণের লক্ষ্যে এই সভা অনুষ্ঠিত হবে।
সভায় সভাপতিত্ব করবেন ধর্মবিষয়ক উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন।
বাংলাদেশের আকাশে কোথাও রজব মাসের চাঁদ দেখা গেলে তা ০২-৪১০৫৩২৯৪, ০২-২২৬৬৪০৫১০ ও ০২-২২৩৩৮৩৩৯৭ টেলিফোন নম্বরে অথবা সংশ্লিষ্ট জেলার জেলা প্রশাসক বা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে জানানোর জন্য অনুরোধ জানিয়েছে ইসলামিক ফাউন্ডেশন।

মহিমান্বিত রমজান কুরআন নাজিলের মাস। আসমানি কিতাব তাওরাতও এই পবিত্র মাসেই নাজিল হয়েছে। নবী হজরত মুসা (আ.) আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি বাক্যালাপ করার সৌভাগ্য লাভ করেছিলেন। এ কারণে তাঁকে ‘কালিমুল্লাহ’ বা আল্লাহর সঙ্গে কথোপকথনকারী বলা হয়।
২৯ মার্চ ২০২৩
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
৬ ঘণ্টা আগে
অনেক সময় মসজিদে জামাত শুরু হওয়ার পর প্রস্রাবের বেগ বা চাপ অনুভূত হয়। এ অবস্থায় নামাজ আদায় বা জামাতে শরিক হওয়ার বিষয়ে ইসলামের সুস্পষ্ট নির্দেশনা রয়েছে...
১ দিন আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগে