অনলাইন ডেস্ক
কুখ্যাত গুয়ানতানামো বে কারাগারে আটক থাকা সব অবৈধ অভিবাসীকে সরিয়ে নিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। গত মঙ্গলবার সর্বশেষ ৪০ অভিবাসীকে যুক্তরাষ্ট্রের লুইজিয়ানায় স্থানান্তর করা হয়েছে বলে জানা গেছে। এদের মধ্যে ২৩ জন ‘মারাত্মক হুমকি সৃষ্টিকারী অবৈধ অভিবাসী’ বা গুরুতর অপরাধী ছিলেন।
দুজন প্রতিরক্ষা কর্মকর্তা মার্কিন সংবাদমাধ্যম ভয়েস অব আমেরিকাকে জানিয়েছেন, অভিবাসন ও শুল্ক প্রয়োগ (আইসিই) কর্মকর্তাদের নির্দেশে বেসামরিক বিমানে তাদের স্থানান্তর করা হয়। তবে আইসিই বা এর মূল সংস্থা হোমল্যান্ড সিকিউরিটি বিভাগ (ডিএইচএস) এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেনি।
গত সপ্তাহে গুয়ানতানামোতে বন্দী অভিবাসীদের হালনাগাদ তথ্য জানতে চাওয়া হলে, আইসিইর এক মুখপাত্র ‘বিচারাধীন মামলা’ থাকার কারণে মন্তব্য করতে অস্বীকৃতি জানান। প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদে যুক্তরাষ্ট্রের অবৈধ অভিবাসীদের বিষয়টি দেখছে হোমল্যান্ড সিকিউরিটি বিভাগ (ডিএইচএস)। কিন্তু সংস্থাটি বন্দীদের পরিচয়, তাদের দেশ বা তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ সম্পর্কে প্রশ্ন করা হলে বারবার উত্তর দেওয়া থেকে বিরত থেকেছে।
মার্কিন হোমল্যান্ড সিকিউরিটি বিভাগের সেক্রেটারি ক্রিস্টি নোয়েম সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে জানান, গুয়ানতানামোতে পাঠানো ‘মারাত্মক হুমকি সৃষ্টিকারী অবৈধ অভিবাসীদের’ মধ্যে অনেকে ভেনেজুয়েলার ‘ট্রেন ডি আরাগুয়া’ নামক গ্যাংয়ের সদস্য এবং তারা হত্যা, হত্যার চেষ্টা, হামলা, অস্ত্র এবং মাদক-সংক্রান্ত অপরাধের কথা স্বীকার করেছে।
প্রসঙ্গত, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের প্রশাসন জানুয়ারির শেষ দিকে গুয়ানতানামো বে নৌঘাঁটিকে অবৈধ অভিবাসীদের আটক ও বহিষ্কারের জন্য ব্যবহারের সিদ্ধান্ত নেয়।
প্রতিরক্ষা সচিব পিট হেগসেথ জানুয়ারিতে বলেন, ‘এই কেন্দ্র অপরাধীদের আটক রাখার জন্য আদর্শ স্থান।’ তিনি আরও জানান, ‘অপরাধে জড়িত নয় এমন অভিবাসীদের জন্য আলাদা কেন্দ্র খোলা হবে।’
গুয়ানতানামো বে কারাগার ব্যবহারের বিরুদ্ধে মার্কিন সিভিল লিবার্টিজ ইউনিয়নসহ (এসিএলইউ) মানবাধিকার সংস্থাগুলো একাধিক মামলা করেছে। ফেব্রুয়ারির একটি মামলায় অভিযোগ করা হয়, আটক অভিবাসীদের পরিবারের সদস্য ও আইনজীবীদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে দেওয়া হয়নি।
এই মাসে আরেকটি মামলায় দাবি করা হয়, অভিবাসীদের গুয়ানতানামো বে পাঠানো মার্কিন আইনের লঙ্ঘন। তবে হোমল্যান্ড সিকিউরিটি বিভাগ (ডিএইচএস) এসব অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করে বলেছে, ‘সিভিল লিবার্টিজ ইউনিয়ন (এসিএলইউ) উন্মুক্ত সীমান্ত নীতি বাস্তবায়নে বেশি আগ্রহী, তারা মার্কিন নাগরিকদের অধিকার রক্ষার বিষয়ে ততটা মনোযোগী নয়।’
কুখ্যাত গুয়ানতানামো বে কারাগারে আটক থাকা সব অবৈধ অভিবাসীকে সরিয়ে নিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। গত মঙ্গলবার সর্বশেষ ৪০ অভিবাসীকে যুক্তরাষ্ট্রের লুইজিয়ানায় স্থানান্তর করা হয়েছে বলে জানা গেছে। এদের মধ্যে ২৩ জন ‘মারাত্মক হুমকি সৃষ্টিকারী অবৈধ অভিবাসী’ বা গুরুতর অপরাধী ছিলেন।
দুজন প্রতিরক্ষা কর্মকর্তা মার্কিন সংবাদমাধ্যম ভয়েস অব আমেরিকাকে জানিয়েছেন, অভিবাসন ও শুল্ক প্রয়োগ (আইসিই) কর্মকর্তাদের নির্দেশে বেসামরিক বিমানে তাদের স্থানান্তর করা হয়। তবে আইসিই বা এর মূল সংস্থা হোমল্যান্ড সিকিউরিটি বিভাগ (ডিএইচএস) এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেনি।
গত সপ্তাহে গুয়ানতানামোতে বন্দী অভিবাসীদের হালনাগাদ তথ্য জানতে চাওয়া হলে, আইসিইর এক মুখপাত্র ‘বিচারাধীন মামলা’ থাকার কারণে মন্তব্য করতে অস্বীকৃতি জানান। প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদে যুক্তরাষ্ট্রের অবৈধ অভিবাসীদের বিষয়টি দেখছে হোমল্যান্ড সিকিউরিটি বিভাগ (ডিএইচএস)। কিন্তু সংস্থাটি বন্দীদের পরিচয়, তাদের দেশ বা তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ সম্পর্কে প্রশ্ন করা হলে বারবার উত্তর দেওয়া থেকে বিরত থেকেছে।
মার্কিন হোমল্যান্ড সিকিউরিটি বিভাগের সেক্রেটারি ক্রিস্টি নোয়েম সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে জানান, গুয়ানতানামোতে পাঠানো ‘মারাত্মক হুমকি সৃষ্টিকারী অবৈধ অভিবাসীদের’ মধ্যে অনেকে ভেনেজুয়েলার ‘ট্রেন ডি আরাগুয়া’ নামক গ্যাংয়ের সদস্য এবং তারা হত্যা, হত্যার চেষ্টা, হামলা, অস্ত্র এবং মাদক-সংক্রান্ত অপরাধের কথা স্বীকার করেছে।
প্রসঙ্গত, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের প্রশাসন জানুয়ারির শেষ দিকে গুয়ানতানামো বে নৌঘাঁটিকে অবৈধ অভিবাসীদের আটক ও বহিষ্কারের জন্য ব্যবহারের সিদ্ধান্ত নেয়।
প্রতিরক্ষা সচিব পিট হেগসেথ জানুয়ারিতে বলেন, ‘এই কেন্দ্র অপরাধীদের আটক রাখার জন্য আদর্শ স্থান।’ তিনি আরও জানান, ‘অপরাধে জড়িত নয় এমন অভিবাসীদের জন্য আলাদা কেন্দ্র খোলা হবে।’
গুয়ানতানামো বে কারাগার ব্যবহারের বিরুদ্ধে মার্কিন সিভিল লিবার্টিজ ইউনিয়নসহ (এসিএলইউ) মানবাধিকার সংস্থাগুলো একাধিক মামলা করেছে। ফেব্রুয়ারির একটি মামলায় অভিযোগ করা হয়, আটক অভিবাসীদের পরিবারের সদস্য ও আইনজীবীদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে দেওয়া হয়নি।
এই মাসে আরেকটি মামলায় দাবি করা হয়, অভিবাসীদের গুয়ানতানামো বে পাঠানো মার্কিন আইনের লঙ্ঘন। তবে হোমল্যান্ড সিকিউরিটি বিভাগ (ডিএইচএস) এসব অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করে বলেছে, ‘সিভিল লিবার্টিজ ইউনিয়ন (এসিএলইউ) উন্মুক্ত সীমান্ত নীতি বাস্তবায়নে বেশি আগ্রহী, তারা মার্কিন নাগরিকদের অধিকার রক্ষার বিষয়ে ততটা মনোযোগী নয়।’
মহারাষ্ট্রের নাগপুরে মুঘল সম্রাট আওরঙ্গজেব সমাধি সরিয়ে ফেলার দাবিতে বিক্ষোভ করেছে বজরং দল। পরবর্তীতে এই বিক্ষোভকে কেন্দ্র করে ব্যাপক সাম্প্রদায়িক উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়েছে বলে জানা গেছে। এর পাশাপাশি ধর্মগ্রন্থ পোড়ানোর গুজব ছড়িয়ে পড়ায় পরিস্থিতি আরও জটিল হয়ে উঠেছে। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত দুইজন আহত হয়েছেন বলে
৬ ঘণ্টা আগেইতালিতে মাত্র এক ইউরো দিয়ে বাড়ি কেনার সুযোগ এখনো শেষ হয়নি! এবার এক ইউরোতে বাড়ি বিক্রির ঘোষণা দিয়েছে দেশটির পেন্নে নামে আরও একটি শহর। এবারের বিশেষ আকর্ষণ হলো—সেখানে বাড়ি কিনতে চাইলে কোনো জামানত দিতে হবে না, শুধু সংস্কারের প্রতিশ্রুতি দিলেই হবে।
৮ ঘণ্টা আগেবৈশ্বিক নিরাপত্তা সহযোগিতার ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে বিশ্বের শীর্ষ গোয়েন্দা সংস্থার প্রধান ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টারা ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লিতে একত্র হয়েছেন। এতে ফাইভ আইস জোটের তিন সদস্য—যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও নিউজিল্যান্ডের গোয়েন্দাপ্রধানেরাও উপস্থিত রয়েছেন।
৮ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের মালিকানাধীন সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ট্রুথ সোশ্যালে অ্যাকাউন্ট খুলেছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প তাঁর ট্রুথ সোশ্যাল অ্যাকাউন্ট থেকে মোদির একটি পডকাস্ট শেয়ার করেছিলেন। মূলত এরপরই...
৯ ঘণ্টা আগে