নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা


সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মরদেহ রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে গুলশানে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) সকাল সোয়া ৯টার পর শেষবারের মতো তাঁকে গুলশানের বাসভবনে আনা হয়।
আজ সকাল ৯টা ১৫ মিনিটে জাতীয় পতাকায় মোড়ানো মরদেহবাহী গাড়িটি গুলশানে তারেক রহমানের বাসভবনে প্রবেশ করে।
এ সময় পুরো এলাকায় কঠোর নিরাপত্তাব্যবস্থা নেওয়া হয়। পুলিশের পাশাপাশি সেনাবাহিনী ও বিজিবির সদস্যদের মোতায়েন করা হয়। নিরাপত্তাবেষ্টনীর মধ্য দিয়ে মরদেহ বাসার ভেতরে নেওয়া হলে স্বজনদের মধ্যে হৃদয়বিদারক দৃশ্যের অবতারণা হয়। আত্মীয়স্বজন কান্নায় ভেঙে পড়েন।
এ সময় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান, সালাহউদ্দিন আহমদ, রেজা কিবরিয়াসহ দলের শীর্ষ নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
বাসার বাইরে দলীয় নেতা-কর্মী ছাড়াও সাধারণ মানুষ ভিড় করে। প্রিয় নেত্রীকে শেষবারের মতো একনজর দেখার চেষ্টা করেন অনেকে। পুরো ফিরোজা এলাকায় নেমে আসে শোকের ছায়া।
পরিবারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী কিছুক্ষণ পর মরদেহ বাসা থেকে বের করে জানাজার জন্য মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে নেওয়া হবে বলে জানা গেছে।

গুলশান অ্যাভিনিউয়ে ১৯৬ নম্বর বাসায় নেওয়া হলে মা খালেদা জিয়ার কফিনের পাশে বসে পবিত্র কোরআন তিলাওয়াত করেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
আজ বুধবার সকাল ১০টা ২৭ মিনিটে বিএনপির ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে তারেক রহমানের একটি ভিডিও পোস্ট করা হয়। সেখানে তাঁকে কোরআন তিলাওয়াত করতে দেখা গেছে।

বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মরদেহ নিয়ে শেষ জানাজার উদ্দেশ্যে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ের পথে রওয়ানা হয়েছে শোকাতুর এক দীর্ঘ মিছিল। আজ বুধবার বেলা ১১টা ০৪ মিনিটে গুলশান অ্যাভিনিউয়ের ১৯৬ নম্বর বাসা (তারেক রহমানের বাসভবন) থেকে মরদেহবাহী গাড়িটি বের হয়।
জাতীয় পতাকায় মোড়ানো মরহুম নেত্রীর কফিনবাহী গাড়িটির সামনে ও পেছনে বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মীর ভিড় এবং কড়া নিরাপত্তা। এই শেষ যাত্রায় তাঁর সঙ্গে রয়েছেন পরিবারের সদস্য ও দলের শীর্ষ নেতারা।
খালেদা জিয়াকে বহনকারী এই গাড়িবহরে রয়েছেন তাঁর বড় ছেলে ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান, স্ত্রী জুবাইদা রহমান ও কন্যা জাইমা রহমান। এ ছাড়া মরহুম আরাফাত রহমান কোকোর স্ত্রীসহ পরিবারের অন্যান্য সদস্যরা জানাজাস্থলে উপস্থিত থাকছেন। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও ঘনিষ্ঠ স্বজনেরাও এই শোকাবহ যাত্রায় শামিল হয়েছেন। বহরের সঙ্গে থাকা লাল-সবুজ রঙের বাসটি শোকাতুর এক পরিবেশ তৈরি করেছে।
সকাল থেকেই মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ ও সংসদ ভবন এলাকা জনসমুদ্রে পরিণত হয়েছে। বেলা ২টায় জানাজা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও সকাল থেকেই নেতা-কর্মীরা ব্যানার ও কালো ব্যাজ ধারণ করে সেখানে জড়ো হতে শুরু করেন। সরেজমিনে দেখা গেছে, জাতীয় সংসদ ভবনের মাঠ থেকে শুরু করে খামারবাড়ি ও ফার্মগেট এলাকা পর্যন্ত মানুষের ভিড় ছড়িয়ে পড়েছে। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা সাধারণ মানুষ ও দলীয় কর্মীরা তাদের প্রিয় নেত্রীকে শেষবারের মতো দেখতে ভিড় জমিয়েছেন।
সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা সংলগ্ন মাঠ এবং মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে জানাজা সম্পন্ন হওয়ার পর বেগম খালেদা জিয়াকে নিয়ে যাওয়া হবে শেরেবাংলা নগরে। সেখানে সাবেক রাষ্ট্রপতি ও বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের কবরের পাশেই তাঁকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন করা হবে।

বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মরদেহ নিয়ে শেষ জানাজার উদ্দেশ্যে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ের পথে রওয়ানা হয়েছে শোকাতুর এক দীর্ঘ মিছিল। আজ বুধবার বেলা ১১টা ০৪ মিনিটে গুলশান অ্যাভিনিউয়ের ১৯৬ নম্বর বাসা (তারেক রহমানের বাসভবন) থেকে মরদেহবাহী গাড়িটি বের হয়।
জাতীয় পতাকায় মোড়ানো মরহুম নেত্রীর কফিনবাহী গাড়িটির সামনে ও পেছনে বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মীর ভিড় এবং কড়া নিরাপত্তা। এই শেষ যাত্রায় তাঁর সঙ্গে রয়েছেন পরিবারের সদস্য ও দলের শীর্ষ নেতারা।
খালেদা জিয়াকে বহনকারী এই গাড়িবহরে রয়েছেন তাঁর বড় ছেলে ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান, স্ত্রী জুবাইদা রহমান ও কন্যা জাইমা রহমান। এ ছাড়া মরহুম আরাফাত রহমান কোকোর স্ত্রীসহ পরিবারের অন্যান্য সদস্যরা জানাজাস্থলে উপস্থিত থাকছেন। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও ঘনিষ্ঠ স্বজনেরাও এই শোকাবহ যাত্রায় শামিল হয়েছেন। বহরের সঙ্গে থাকা লাল-সবুজ রঙের বাসটি শোকাতুর এক পরিবেশ তৈরি করেছে।
সকাল থেকেই মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ ও সংসদ ভবন এলাকা জনসমুদ্রে পরিণত হয়েছে। বেলা ২টায় জানাজা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও সকাল থেকেই নেতা-কর্মীরা ব্যানার ও কালো ব্যাজ ধারণ করে সেখানে জড়ো হতে শুরু করেন। সরেজমিনে দেখা গেছে, জাতীয় সংসদ ভবনের মাঠ থেকে শুরু করে খামারবাড়ি ও ফার্মগেট এলাকা পর্যন্ত মানুষের ভিড় ছড়িয়ে পড়েছে। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা সাধারণ মানুষ ও দলীয় কর্মীরা তাদের প্রিয় নেত্রীকে শেষবারের মতো দেখতে ভিড় জমিয়েছেন।
সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা সংলগ্ন মাঠ এবং মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে জানাজা সম্পন্ন হওয়ার পর বেগম খালেদা জিয়াকে নিয়ে যাওয়া হবে শেরেবাংলা নগরে। সেখানে সাবেক রাষ্ট্রপতি ও বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের কবরের পাশেই তাঁকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন করা হবে।

গুলশান অ্যাভিনিউয়ে ১৯৬ নম্বর বাসায় নেওয়া হলে মা খালেদা জিয়ার কফিনের পাশে বসে পবিত্র কোরআন তিলাওয়াত করেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
আজ বুধবার সকাল ১০টা ২৭ মিনিটে বিএনপির ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে তারেক রহমানের একটি ভিডিও পোস্ট করা হয়। সেখানে তাঁকে কোরআন তিলাওয়াত করতে দেখা গেছে।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মরদেহ রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে গুলশানে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) সকাল সোয়া ৯টার পর শেষবারের মতো তাঁকে গুলশানের বাসভবনে আনা হয়।
আজ সকাল ৯টা ১৫ মিনিটে জাতীয় পতাকায় মোড়ানো মরদেহবাহী গাড়িটি গুলশানে তারেক রহমানের বাসভবনে প্রবেশ করে।
এ সময় পুরো এলাকায় কঠোর নিরাপত্তাব্যবস্থা নেওয়া হয়। পুলিশের পাশাপাশি সেনাবাহিনী ও বিজিবির সদস্যদের মোতায়েন করা হয়। নিরাপত্তাবেষ্টনীর মধ্য দিয়ে মরদেহ বাসার ভেতরে নেওয়া হলে স্বজনদের মধ্যে হৃদয়বিদারক দৃশ্যের অবতারণা হয়। আত্মীয়স্বজন কান্নায় ভেঙে পড়েন।
এ সময় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান, সালাহউদ্দিন আহমদ, রেজা কিবরিয়াসহ দলের শীর্ষ নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
বাসার বাইরে দলীয় নেতা-কর্মী ছাড়াও সাধারণ মানুষ ভিড় করে। প্রিয় নেত্রীকে শেষবারের মতো একনজর দেখার চেষ্টা করেন অনেকে। পুরো ফিরোজা এলাকায় নেমে আসে শোকের ছায়া।
পরিবারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী কিছুক্ষণ পর মরদেহ বাসা থেকে বের করে জানাজার জন্য মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে নেওয়া হবে বলে জানা গেছে।