
জামায়াত-ই-ইসলামি (জেআই) আজ বুধবার পাকিস্তানের খাইবার-পাখতুনখোয়ায় সরকার গঠনের বিষয়ে ইমরান খানের দল পিটিআইকে সহযোগিতা করতে অস্বীকার করেছে।
এ বিষয়ে দ্য এক্সপ্রেস ট্রিবিউনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রাদেশিক সরকার গঠনের জন্য পিটিআই-এর সঙ্গে হাত মেলানোর সম্ভাবনা নিয়ে জামায়াত-ই-ইসলামির মধ্যে একটি ফাটল দেখা দিয়েছে।
এর আগে জামায়াতের কেন্দ্রীয় ডেপুটি আমির লিয়াকত বালুচ পিটিআই-এর সঙ্গে চলমান আলোচনার বিষয়টি নিশ্চিত করেছিলেন। তিনি জানিয়েছিলেন, ইমরানের নেতৃত্বাধীন দল সরকার গঠনের জন্য সহযোগিতা করার ইচ্ছা প্রকাশ করেছে।
এদিকে আজ বুধবার জামায়াতের মুখপাত্র কায়সার শরীফ বলেছেন—‘জাতীয় পর্যায়ে পিটিআই-এর সঙ্গে সহযোগিতা হবে জাতীয় স্বার্থে। কিন্তু পিটিআই এখন তাদের অবস্থান পরিবর্তন করেছে।’
কায়সার বলেন, ‘পিটিআই খাইবার-পাখতুনখোয়ায় যার সঙ্গেই জোট করুক না কেন, জামায়াত খুশি হবে।’
এরই ধারাবাহিকতায় আজ বুধবার জামায়াতের কেন্দ্রীয় ডেপুটি আমির লিয়াকত বালুচ গণমাধ্যমের কাছে কায়সারের অবস্থানকে সমর্থন করে বলেছেন, ‘শুধু একটি প্রদেশে নয়, জাতীয় এবং প্রাদেশিক উভয় পর্যায়ে পিটিআইয়ের সঙ্গে সামঞ্জস্যের কথা বলা হয়েছিল।’
জামায়াত-ই-ইসলামির বিবৃতি অনুসারে, গত ৮ ফেব্রুয়ারির নির্বাচনের পর সরকার গঠনের জন্য একটি সাধারণ কৌশল চেয়ে তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছিল পিটিআই। এ বিষয়ে আলোচনার জন্য পরে একটি কমিটি গঠন করে জামায়াত নেতৃত্ব। কমিটির সদস্যরা পিটিআই-এর ব্যারিস্টার গহর খান, আলি আমিন গন্ডাপুর, উমর আইয়ুব খান এবং আজম স্বাতীর সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন এবং ভোটের ফলাফল নিয়ে মতবিনিময় করেছেন।
দলটি পিটিআইকে নির্বাচন নিয়ে তাদের উদ্বেগের কথা জানিয়েছে এই বলে যে—ইচ্ছাকৃতভাবে নির্বাচনের ফলাফল পরিবর্তন করা অসম্মানজনক। এটি দেশ এবং গণতন্ত্রের ক্ষতি করবে।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে—পিটিআই তাদের আন্তঃদলীয় আলোচনার শেষ পর্যায়ে জামায়াতের সঙ্গে শুধুমাত্র খাইবার-পাখতুনখোয়ায় সরকার গঠনের ইচ্ছা প্রকাশ করেছিল।
সে সময় বালুচ বলেছিলেন, ‘যদি পিটিআই এর স্বতন্ত্র প্রার্থীদের রক্ষা করার জন্য জেআই-এর সমর্থন প্রয়োজন হয়, আমরা এই পদক্ষেপকে স্বাগত জানাই।’

জামায়াত-ই-ইসলামি (জেআই) আজ বুধবার পাকিস্তানের খাইবার-পাখতুনখোয়ায় সরকার গঠনের বিষয়ে ইমরান খানের দল পিটিআইকে সহযোগিতা করতে অস্বীকার করেছে।
এ বিষয়ে দ্য এক্সপ্রেস ট্রিবিউনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রাদেশিক সরকার গঠনের জন্য পিটিআই-এর সঙ্গে হাত মেলানোর সম্ভাবনা নিয়ে জামায়াত-ই-ইসলামির মধ্যে একটি ফাটল দেখা দিয়েছে।
এর আগে জামায়াতের কেন্দ্রীয় ডেপুটি আমির লিয়াকত বালুচ পিটিআই-এর সঙ্গে চলমান আলোচনার বিষয়টি নিশ্চিত করেছিলেন। তিনি জানিয়েছিলেন, ইমরানের নেতৃত্বাধীন দল সরকার গঠনের জন্য সহযোগিতা করার ইচ্ছা প্রকাশ করেছে।
এদিকে আজ বুধবার জামায়াতের মুখপাত্র কায়সার শরীফ বলেছেন—‘জাতীয় পর্যায়ে পিটিআই-এর সঙ্গে সহযোগিতা হবে জাতীয় স্বার্থে। কিন্তু পিটিআই এখন তাদের অবস্থান পরিবর্তন করেছে।’
কায়সার বলেন, ‘পিটিআই খাইবার-পাখতুনখোয়ায় যার সঙ্গেই জোট করুক না কেন, জামায়াত খুশি হবে।’
এরই ধারাবাহিকতায় আজ বুধবার জামায়াতের কেন্দ্রীয় ডেপুটি আমির লিয়াকত বালুচ গণমাধ্যমের কাছে কায়সারের অবস্থানকে সমর্থন করে বলেছেন, ‘শুধু একটি প্রদেশে নয়, জাতীয় এবং প্রাদেশিক উভয় পর্যায়ে পিটিআইয়ের সঙ্গে সামঞ্জস্যের কথা বলা হয়েছিল।’
জামায়াত-ই-ইসলামির বিবৃতি অনুসারে, গত ৮ ফেব্রুয়ারির নির্বাচনের পর সরকার গঠনের জন্য একটি সাধারণ কৌশল চেয়ে তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছিল পিটিআই। এ বিষয়ে আলোচনার জন্য পরে একটি কমিটি গঠন করে জামায়াত নেতৃত্ব। কমিটির সদস্যরা পিটিআই-এর ব্যারিস্টার গহর খান, আলি আমিন গন্ডাপুর, উমর আইয়ুব খান এবং আজম স্বাতীর সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন এবং ভোটের ফলাফল নিয়ে মতবিনিময় করেছেন।
দলটি পিটিআইকে নির্বাচন নিয়ে তাদের উদ্বেগের কথা জানিয়েছে এই বলে যে—ইচ্ছাকৃতভাবে নির্বাচনের ফলাফল পরিবর্তন করা অসম্মানজনক। এটি দেশ এবং গণতন্ত্রের ক্ষতি করবে।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে—পিটিআই তাদের আন্তঃদলীয় আলোচনার শেষ পর্যায়ে জামায়াতের সঙ্গে শুধুমাত্র খাইবার-পাখতুনখোয়ায় সরকার গঠনের ইচ্ছা প্রকাশ করেছিল।
সে সময় বালুচ বলেছিলেন, ‘যদি পিটিআই এর স্বতন্ত্র প্রার্থীদের রক্ষা করার জন্য জেআই-এর সমর্থন প্রয়োজন হয়, আমরা এই পদক্ষেপকে স্বাগত জানাই।’

তাইওয়ানকে ঘিরে চীনের বিশাল সামরিক মহড়া ‘জাস্টিস মিশন ২০২৫’ শেষ হওয়ার মাত্র এক দিন পরই সি চিন পিংয়ের এই কড়া বার্তা এল। উল্লেখ্য, চীন তাইওয়ানকে নিজের অবিচ্ছেদ্য অংশ বলে দাবি করে এবং প্রয়োজনে শক্তি প্রয়োগ করে তা দখলের হুমকি দিয়ে আসছে।
৪ ঘণ্টা আগে
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বাম হাতে কালশিটে বা কালচে দাগ দেখা দেওয়ায় তাঁর শারীরিক অবস্থা নিয়ে নতুন করে জল্পনা শুরু হয়েছে। শপথ নেওয়ার এক বছরের মাথায় ও ৮০ বছরে পা দেওয়ার ঠিক আগমুহূর্তে প্রেসিডেন্টের এই শারীরিক পরিবর্তনগুলো নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছেন চিকিৎসা বিশেষজ্ঞ ও রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা।
৪ ঘণ্টা আগে
প্রতিবছর নভেম্বর ও ডিসেম্বর মাসে দক্ষিণ আফ্রিকার খোসা, এনদেবেলে, সোথো ও ভেন্ডা সম্প্রদায়ের কিশোর ও তরুণেরা ঐতিহ্যবাহী এই উৎসবে অংশ নেয়। দক্ষিণ আফ্রিকার শিশু আইন (২০০৫) অনুযায়ী, সাধারণত ১৬ বছরের বেশি বয়সীদের খতনা করানো হয়। এর নিচে খতনা করানো দেশটিতে আইনত নিষিদ্ধ।
৫ ঘণ্টা আগে
এই হামলার ঘটনা প্রথম প্রকাশ পায় গত সেপ্টেম্বরে, যখন রাজপরিবার নিয়ে লেখা একটি বই দ্য টাইমস পত্রিকায় ধারাবাহিকভাবে ছাপা হয়। তবে এর আগে বাকিংহাম প্যালেস থেকে বিষয়টি আনুষ্ঠানিকভাবে নিশ্চিত করা হয়নি।
৬ ঘণ্টা আগে