আজকের পত্রিকা ডেস্ক

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প শান্তি সম্মেলনে যোগ দিতে মিসরে পৌঁছেছেন। বিমানবন্দরে তাঁকে স্বাগত জানিয়েছেন মিসরের প্রেসিডেন্ট আবদেল ফাত্তাহ আল-সিসি। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মিসরের পর্যটন শহর শারম আল শেখে সম্মেলনটি অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এতে ট্রাম্প ও সিসি যৌথভাবে সভাপতিত্ব করবেন।
সম্মেলনে বিশ্বের ২০টির বেশি দেশের নেতারা অংশ নিচ্ছেন। তবে এতে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বা হামাসের কোনো প্রতিনিধি অংশ নিচ্ছেন না।
আলোচিত এই শান্তি সম্মেলনে ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে গত শুক্রবার যে যুদ্ধবিরতি চুক্তি হয়েছে, তাতে ট্রাম্প সই করবেন।
সিসির সঙ্গে সাক্ষাতের পর ট্রাম্প বলেন, হামাসের সঙ্গে দর-কষাকষির বিষয়ে মিসর ‘অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা’ রেখেছে। যুক্তরাষ্ট্র সব সময় সিসির পাশে থাকবে।
ট্রাম্প ইসরায়েল থেকে মিসরে গেছেন। এ সময় তিনি ইসরায়েলের পার্লামেন্ট নেসেটে ভাষণ দেন।
মিসরের পর্যটন শহর শারম আল শেখে আয়োজিত আজকের শান্তি সম্মেলনে ২৮টি দেশ ও তিনটি আন্তর্জাতিক সংগঠনের নেতা ও প্রতিনিধিরা অংশ নিচ্ছেন। গাজা যুদ্ধ বন্ধে এই সম্মেলনের আয়োজন করা হলেও এতে ইসরায়েল ও হামাসের কোনো প্রতিনিধি থাকছেন না।
অংশ নেওয়া দেশগুলোর মধ্যে উত্তর আমেরিকার রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা। মধ্যপ্রাচ্যের দেশ রয়েছে ১০টি—বাহরাইন, মিসর, ইরাক, জর্ডান, কুয়েত, ওমান, ফিলিস্তিন, কাতার, তুরস্ক ও সংযুক্ত আরব আমিরাত (ইউএই)।
ইউরোপের রয়েছে ১০টি দেশ—সাইপ্রাস, ফ্রান্স, জার্মানি, গ্রিস, হাঙ্গেরি, ইতালি, নরওয়ে, নেদারল্যান্ডস, স্পেন ও যুক্তরাজ্য। এশিয়ার রয়েছে ছয়টি দেশ—আর্মেনিয়া, আজারবাইজান, ভারত, ইন্দোনেশিয়া, জাপান ও পাকিস্তান।
সম্মেলনে আন্তর্জাতিক তিনটি সংগঠনও রয়েছে। এগুলো হলো—ইউরোপীয় কাউন্সিল, আরব লীগ ও জাতিসংঘ।
ফিলিস্তিন কর্তৃপক্ষের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাসসহ বিভিন্ন দেশ ও সংগঠনের নেতা ও প্রতিনিধিরা শারম আল শেখে পৌঁছেছেন।
প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প মিসরের পর্যটন শহর শারম আল শেখে এক প্রশ্নের জবাবে সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমরা যতটা জানি, আলোচনার দ্বিতীয় ধাপ শুরু হয়ে গেছে। আপনারা জানেন, ধাপগুলো একটি অপরটির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট।’
সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলা শেষে ট্রাম্প মিসরের প্রেসিডেন্ট আবদেল ফাত্তাহ আল-সিসির সঙ্গে বৈঠক শুরু করেন। এরপর তাঁরা গাজা যুদ্ধ বন্ধে আয়োজিত ‘শান্তি সম্মেলনে’ অংশ নেবেন।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প শান্তি সম্মেলনে যোগ দিতে মিসরে পৌঁছেছেন। বিমানবন্দরে তাঁকে স্বাগত জানিয়েছেন মিসরের প্রেসিডেন্ট আবদেল ফাত্তাহ আল-সিসি। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মিসরের পর্যটন শহর শারম আল শেখে সম্মেলনটি অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এতে ট্রাম্প ও সিসি যৌথভাবে সভাপতিত্ব করবেন।
সম্মেলনে বিশ্বের ২০টির বেশি দেশের নেতারা অংশ নিচ্ছেন। তবে এতে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বা হামাসের কোনো প্রতিনিধি অংশ নিচ্ছেন না।
আলোচিত এই শান্তি সম্মেলনে ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে গত শুক্রবার যে যুদ্ধবিরতি চুক্তি হয়েছে, তাতে ট্রাম্প সই করবেন।
সিসির সঙ্গে সাক্ষাতের পর ট্রাম্প বলেন, হামাসের সঙ্গে দর-কষাকষির বিষয়ে মিসর ‘অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা’ রেখেছে। যুক্তরাষ্ট্র সব সময় সিসির পাশে থাকবে।
ট্রাম্প ইসরায়েল থেকে মিসরে গেছেন। এ সময় তিনি ইসরায়েলের পার্লামেন্ট নেসেটে ভাষণ দেন।
মিসরের পর্যটন শহর শারম আল শেখে আয়োজিত আজকের শান্তি সম্মেলনে ২৮টি দেশ ও তিনটি আন্তর্জাতিক সংগঠনের নেতা ও প্রতিনিধিরা অংশ নিচ্ছেন। গাজা যুদ্ধ বন্ধে এই সম্মেলনের আয়োজন করা হলেও এতে ইসরায়েল ও হামাসের কোনো প্রতিনিধি থাকছেন না।
অংশ নেওয়া দেশগুলোর মধ্যে উত্তর আমেরিকার রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা। মধ্যপ্রাচ্যের দেশ রয়েছে ১০টি—বাহরাইন, মিসর, ইরাক, জর্ডান, কুয়েত, ওমান, ফিলিস্তিন, কাতার, তুরস্ক ও সংযুক্ত আরব আমিরাত (ইউএই)।
ইউরোপের রয়েছে ১০টি দেশ—সাইপ্রাস, ফ্রান্স, জার্মানি, গ্রিস, হাঙ্গেরি, ইতালি, নরওয়ে, নেদারল্যান্ডস, স্পেন ও যুক্তরাজ্য। এশিয়ার রয়েছে ছয়টি দেশ—আর্মেনিয়া, আজারবাইজান, ভারত, ইন্দোনেশিয়া, জাপান ও পাকিস্তান।
সম্মেলনে আন্তর্জাতিক তিনটি সংগঠনও রয়েছে। এগুলো হলো—ইউরোপীয় কাউন্সিল, আরব লীগ ও জাতিসংঘ।
ফিলিস্তিন কর্তৃপক্ষের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাসসহ বিভিন্ন দেশ ও সংগঠনের নেতা ও প্রতিনিধিরা শারম আল শেখে পৌঁছেছেন।
প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প মিসরের পর্যটন শহর শারম আল শেখে এক প্রশ্নের জবাবে সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমরা যতটা জানি, আলোচনার দ্বিতীয় ধাপ শুরু হয়ে গেছে। আপনারা জানেন, ধাপগুলো একটি অপরটির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট।’
সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলা শেষে ট্রাম্প মিসরের প্রেসিডেন্ট আবদেল ফাত্তাহ আল-সিসির সঙ্গে বৈঠক শুরু করেন। এরপর তাঁরা গাজা যুদ্ধ বন্ধে আয়োজিত ‘শান্তি সম্মেলনে’ অংশ নেবেন।

আমরা ছোটবেলায় দাদা-দাদির কাছে এমন নরবলি দেওয়ার গল্প শুনেছি। এ ঘটনাটাও গল্পের মতো মন হতে পারে। তবে ঘটনাটি গল্প নয়। ভারতের রাজস্থানের যোধপুরে সত্যি সত্যিই এমন একটি ঘটনা ঘটেছে। স্থানীয় পুলিশ এটিকে ‘ধর্মীয় বিশ্বাসে বলিদান’ (ritualistic murder) বলে মনে করছে।
১৪ মিনিট আগে
যুক্তরাষ্ট্র সৌদি আরবের কাছে অত্যাধুনিক এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিক্রি করছে বলে জানা গেছে। তবে হোয়াইট হাউসের এই সিদ্ধান্তে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন মার্কিন গোয়েন্দা কর্মকর্তারা। তাঁরা বলছেন, এর ফলে চীনের হাতে সংবেদনশীল প্রযুক্তি পৌঁছে যাওয়ার ঝুঁকি রয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
গতকাল শুক্রবার রাতে ফ্লোরিডা যাওয়ার পথে সোশ্যাল মিডিয়ায় ট্রাম্প লেখেন, ‘পাগলাটে মারজোরিকে আমি যা করতে দেখি—তা হলো অভিযোগ, অভিযোগ আর অভিযোগ!’
৪ ঘণ্টা আগে
থাইল্যান্ডের ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, পর্যটনের অজুহাতে বারবার দেশটিতে প্রবেশ ও প্রস্থানকারী বিদেশিদের এখন থেকে আরও কঠোর নজরদারিতে রাখা হবে।
৫ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

চার বোনেরই বিয়ের বয়স হয়েছে। কিন্তু কোনো কারণে তাঁদের বিয়ে হচ্ছিল না। তখন তাঁরা সিদ্ধান্ত নেন, নরবলি দেবেন। তাঁদের বিশ্বাস, নরবলি দিলেই তাঁদের বিয়ে করার আকাঙ্ক্ষা পূরণ হবে। এরপর সেই আকাঙ্ক্ষা পূরণ করতে গিয়ে ১৬ দিন বয়সী ভাগনেকে পা দিয়ে পিষে হত্যা করেন চার বোন!
আমরা ছোটবেলায় দাদা-দাদির কাছে এমন নরবলি দেওয়ার গল্প শুনেছি। এ ঘটনাটাও গল্পের মতো মন হতে পারে। তবে ঘটনাটি গল্প নয়। ভারতের রাজস্থানের যোধপুরে সত্যি সত্যিই এমন একটি ঘটনা ঘটেছে। স্থানীয় পুলিশ এটিকে ‘ধর্মীয় বিশ্বাসে বলিদান’ (ritualistic murder) বলে মনে করছে।
এ ঘটনার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। সেখানে দেখা যাচ্ছে, নিহত শিশুটিকে কোলে নিয়ে একজন নারী বসে আছেন এবং কিছু মন্ত্র পাঠ করছেন। তাঁর চারপাশে বসে থাকা অন্য নারীরাও সেই মন্ত্র পাঠে যোগ দিচ্ছেন।
স্থানীয় পুলিশ কর্মকর্তাদের ধারণা, তাঁরা সম্ভবত লোক দেবতা ভৈরবের উদ্দেশ্যে এই মন্ত্রগুলো পাঠ করছিলেন।
শিশুটির বাবা জানান, যাঁরা তাঁর ছেলেকে হত্যা করেছেন, তাঁরা সম্পর্কে তাঁর শ্যালিকা। তিনি বলেন, ‘তারা দীর্ঘদিন ধরে বিয়ে করতে চাইছিল এবং তারা মনে করেছিল যে আমার ছেলেকে হত্যা করলে বিয়ের সম্বন্ধ আসবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমি চাই হত্যাকারীদের কঠিন শাস্তি হোক।’
পুলিশ জানিয়েছে, বিষয়টি তদন্ত করা হচ্ছে এবং অভিযুক্তদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

চার বোনেরই বিয়ের বয়স হয়েছে। কিন্তু কোনো কারণে তাঁদের বিয়ে হচ্ছিল না। তখন তাঁরা সিদ্ধান্ত নেন, নরবলি দেবেন। তাঁদের বিশ্বাস, নরবলি দিলেই তাঁদের বিয়ে করার আকাঙ্ক্ষা পূরণ হবে। এরপর সেই আকাঙ্ক্ষা পূরণ করতে গিয়ে ১৬ দিন বয়সী ভাগনেকে পা দিয়ে পিষে হত্যা করেন চার বোন!
আমরা ছোটবেলায় দাদা-দাদির কাছে এমন নরবলি দেওয়ার গল্প শুনেছি। এ ঘটনাটাও গল্পের মতো মন হতে পারে। তবে ঘটনাটি গল্প নয়। ভারতের রাজস্থানের যোধপুরে সত্যি সত্যিই এমন একটি ঘটনা ঘটেছে। স্থানীয় পুলিশ এটিকে ‘ধর্মীয় বিশ্বাসে বলিদান’ (ritualistic murder) বলে মনে করছে।
এ ঘটনার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। সেখানে দেখা যাচ্ছে, নিহত শিশুটিকে কোলে নিয়ে একজন নারী বসে আছেন এবং কিছু মন্ত্র পাঠ করছেন। তাঁর চারপাশে বসে থাকা অন্য নারীরাও সেই মন্ত্র পাঠে যোগ দিচ্ছেন।
স্থানীয় পুলিশ কর্মকর্তাদের ধারণা, তাঁরা সম্ভবত লোক দেবতা ভৈরবের উদ্দেশ্যে এই মন্ত্রগুলো পাঠ করছিলেন।
শিশুটির বাবা জানান, যাঁরা তাঁর ছেলেকে হত্যা করেছেন, তাঁরা সম্পর্কে তাঁর শ্যালিকা। তিনি বলেন, ‘তারা দীর্ঘদিন ধরে বিয়ে করতে চাইছিল এবং তারা মনে করেছিল যে আমার ছেলেকে হত্যা করলে বিয়ের সম্বন্ধ আসবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমি চাই হত্যাকারীদের কঠিন শাস্তি হোক।’
পুলিশ জানিয়েছে, বিষয়টি তদন্ত করা হচ্ছে এবং অভিযুক্তদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প শান্তি সম্মেলনে যোগ দিতে মিসরে পৌঁছেছেন। বিমানবন্দরে তাঁকে স্বাগত জানিয়েছেন মিসরের প্রেসিডেন্ট আবদেল ফাত্তাহ আল-সিসি। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মিসরের পর্যটন শহর শারম আল শেখে সম্মেলনটি অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এতে ট্রাম্প ও সিসি যৌথভাবে...
১৩ অক্টোবর ২০২৫
যুক্তরাষ্ট্র সৌদি আরবের কাছে অত্যাধুনিক এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিক্রি করছে বলে জানা গেছে। তবে হোয়াইট হাউসের এই সিদ্ধান্তে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন মার্কিন গোয়েন্দা কর্মকর্তারা। তাঁরা বলছেন, এর ফলে চীনের হাতে সংবেদনশীল প্রযুক্তি পৌঁছে যাওয়ার ঝুঁকি রয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
গতকাল শুক্রবার রাতে ফ্লোরিডা যাওয়ার পথে সোশ্যাল মিডিয়ায় ট্রাম্প লেখেন, ‘পাগলাটে মারজোরিকে আমি যা করতে দেখি—তা হলো অভিযোগ, অভিযোগ আর অভিযোগ!’
৪ ঘণ্টা আগে
থাইল্যান্ডের ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, পর্যটনের অজুহাতে বারবার দেশটিতে প্রবেশ ও প্রস্থানকারী বিদেশিদের এখন থেকে আরও কঠোর নজরদারিতে রাখা হবে।
৫ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

যুক্তরাষ্ট্র সৌদি আরবের কাছে অত্যাধুনিক এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিক্রি করছে বলে জানা গেছে। তবে হোয়াইট হাউসের এই সিদ্ধান্তে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন মার্কিন গোয়েন্দা কর্মকর্তারা। তাঁরা বলছেন, এর ফলে চীনের হাতে সংবেদনশীল প্রযুক্তি পৌঁছে যাওয়ার ঝুঁকি রয়েছে। গত বৃহস্পতিবার নিউইয়র্ক টাইমসের এক প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।
নিউইয়র্ক টাইমস বলছে, পেন্টাগনের সাম্প্রতিক রিপোর্টে গোয়েন্দারা সতর্ক করেছেন, সৌদি আরবের কাছে বিলিয়ন ডলার মূল্যের ৪৮টি এফ-৩৫ জঙ্গি বিমান বিক্রির প্রস্তাব কার্যকর হলে তা অনিচ্ছাকৃতভাবে বেইজিংকে এই প্রযুক্তিতে প্রবেশাধিকার দিতে পারে। এটি গুপ্তচরবৃত্তি বা সৌদি-চীনের প্রতিরক্ষা সম্পর্ক বৃদ্ধির মাধ্যমেও ঘটতে পারে।
তবে চীনের কাছে এই প্রযুক্তির অ্যাক্সেস বা প্রবেশাধিকার রোধ করতে মার্কিন কর্মকর্তারা নির্দিষ্ট কিছু সুরক্ষা ব্যবস্থা অন্তর্ভুক্ত করার বিষয়ে ভাবছেন বলেও জানা গেছে। যদিও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং সৌদি আরবের মধ্যে বিক্রয় চুক্তিতে কী ধরনের সুরক্ষা অন্তর্ভুক্ত করা হবে, তা এখনো স্পষ্ট নয়।
মার্কিন গোয়েন্দা ও প্রতিরক্ষা কর্মকর্তাদের জন্য আরেকটি উদ্বেগের বিষয় হলো, সৌদি আরবের কাছে এই যুদ্ধবিমান বিক্রি করা হলে তা মধ্যপ্রাচ্যে ইসরায়েলের সামরিক আধিপত্যকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে। কারণ, বহু বছর ধরে যুক্তরাষ্ট্রই ইসরায়েলের ‘কোয়ালিটেটিভ মিলিটারি এজ’। তারা উন্নত অস্ত্র সরবরাহ করে মধ্যপ্রাচ্যে ইসরায়েলকে শক্তিশালী হিসেবে প্রতিষ্ঠা করেছে।
স্টেলথ প্রযুক্তির এফ-৩৫ পৃথিবীর সবচেয়ে উন্নত যুদ্ধবিমান হিসেবে পরিচিত। ইসরায়েল প্রায় এক দশক ধরে এই যুদ্ধবিমান পরিচালনা করছে। আর মধ্যপ্রাচ্যে এফ-৩৫ সজ্জিত বাহিনী শুধু ইসরায়েলেরই আছে।
ইতিপূর্বে বিভিন্ন মার্কিন প্রশাসন সৌদির সঙ্গে এফ-৩৫ নিয়ে আলোচনা করলেও ইসরায়েল-সম্পর্কিত জটিলতার কারণে তা বারবার থেমে যায়।
চলতি বছরের জানুয়ারিতে হোয়াইট হাউসে ফেরার পর থেকে ট্রাম্প প্রশাসন সৌদি আরবে অস্ত্র বিক্রির বিষয়টি অগ্রাধিকার দেয়। গত মে মাসে যুক্তরাষ্ট্র রিয়াদকে প্রায় ১৪২ বিলিয়ন ডলারের একটি ‘আর্মস প্যাকেজ’ দিতে সম্মত হয়। সে সময় হোয়াইট হাউস এটিকে ইতিহাসে সবচেয়ে বড় প্রতিরক্ষা সহযোগিতা চুক্তি হিসেবে উল্লেখ করে। এবার এফ-৩৫ পেলে সৌদি আরব মধ্যপ্রাচ্যে ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ করার শক্তি পাবে।
গত বৃহস্পতিবার সৌদি প্রতিরক্ষামন্ত্রী খালিদ বিন সালমান জানান, তিনি সম্প্রতি মার্কিন প্রতিরক্ষা প্রধান পিট হেগসেথ, মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও এবং মধ্যপ্রাচ্যবিষয়ক বিশেষ দূত স্টিভ উইটকফের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। আলোচনায় দুই দেশের কৌশলগত সহযোগিতা বাড়ানোর উপায় নিয়ে আলোচনা হয়েছে।
এর আগে চলতি মাসের শুরুতে বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানায়, এফ-৩৫ বিক্রির সম্ভাব্য চুক্তিটি পেন্টাগনের একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ পেরিয়েছে। এর ফলে সৌদি ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমানের আগামী সপ্তাহে ওয়াশিংটন সফরের আগেই চুক্তিটি সম্পন্ন হওয়ার পথ প্রশস্ত হয়েছে।
এই সফরে প্রধানত প্রতিরক্ষা ইস্যু, ইসরায়েল, গাজা যুদ্ধ এবং ইসরায়েলের সঙ্গে সৌদি আরবের সম্পর্ক স্বাভাবিকীকরণ নিয়ে আলোচনা হওয়ার কথা রয়েছে।
নিউইয়র্ক টাইমসের তথ্যমতে, মার্কিন প্রতিরক্ষা দপ্তরের প্রধান পিট হেগসেথ শিগগির এই চুক্তি অনুমোদন করতে পারেন। এরপর এটি আন্তসংস্থা পর্যালোচনার ধাপে যাবে। চুক্তিটিতে ক্যাবিনেট পর্যায়ের অনুমোদন এবং শেষে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের স্বাক্ষর প্রয়োজন হবে।
গতকাল শুক্রবার ব্লুমবার্গের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ট্রাম্প ও সৌদি নেতা মোহাম্মদ বিন সালমানের মধ্যে আগামী সপ্তাহে এফ-৩৫ ক্রয় নিয়ে চূড়ান্ত সমঝোতা হওয়ার কথা। এর পাশাপাশি তারা অর্থনৈতিক ও প্রতিরক্ষা সহযোগিতাসংক্রান্ত চুক্তিও সই করবেন।

যুক্তরাষ্ট্র সৌদি আরবের কাছে অত্যাধুনিক এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিক্রি করছে বলে জানা গেছে। তবে হোয়াইট হাউসের এই সিদ্ধান্তে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন মার্কিন গোয়েন্দা কর্মকর্তারা। তাঁরা বলছেন, এর ফলে চীনের হাতে সংবেদনশীল প্রযুক্তি পৌঁছে যাওয়ার ঝুঁকি রয়েছে। গত বৃহস্পতিবার নিউইয়র্ক টাইমসের এক প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।
নিউইয়র্ক টাইমস বলছে, পেন্টাগনের সাম্প্রতিক রিপোর্টে গোয়েন্দারা সতর্ক করেছেন, সৌদি আরবের কাছে বিলিয়ন ডলার মূল্যের ৪৮টি এফ-৩৫ জঙ্গি বিমান বিক্রির প্রস্তাব কার্যকর হলে তা অনিচ্ছাকৃতভাবে বেইজিংকে এই প্রযুক্তিতে প্রবেশাধিকার দিতে পারে। এটি গুপ্তচরবৃত্তি বা সৌদি-চীনের প্রতিরক্ষা সম্পর্ক বৃদ্ধির মাধ্যমেও ঘটতে পারে।
তবে চীনের কাছে এই প্রযুক্তির অ্যাক্সেস বা প্রবেশাধিকার রোধ করতে মার্কিন কর্মকর্তারা নির্দিষ্ট কিছু সুরক্ষা ব্যবস্থা অন্তর্ভুক্ত করার বিষয়ে ভাবছেন বলেও জানা গেছে। যদিও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং সৌদি আরবের মধ্যে বিক্রয় চুক্তিতে কী ধরনের সুরক্ষা অন্তর্ভুক্ত করা হবে, তা এখনো স্পষ্ট নয়।
মার্কিন গোয়েন্দা ও প্রতিরক্ষা কর্মকর্তাদের জন্য আরেকটি উদ্বেগের বিষয় হলো, সৌদি আরবের কাছে এই যুদ্ধবিমান বিক্রি করা হলে তা মধ্যপ্রাচ্যে ইসরায়েলের সামরিক আধিপত্যকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে। কারণ, বহু বছর ধরে যুক্তরাষ্ট্রই ইসরায়েলের ‘কোয়ালিটেটিভ মিলিটারি এজ’। তারা উন্নত অস্ত্র সরবরাহ করে মধ্যপ্রাচ্যে ইসরায়েলকে শক্তিশালী হিসেবে প্রতিষ্ঠা করেছে।
স্টেলথ প্রযুক্তির এফ-৩৫ পৃথিবীর সবচেয়ে উন্নত যুদ্ধবিমান হিসেবে পরিচিত। ইসরায়েল প্রায় এক দশক ধরে এই যুদ্ধবিমান পরিচালনা করছে। আর মধ্যপ্রাচ্যে এফ-৩৫ সজ্জিত বাহিনী শুধু ইসরায়েলেরই আছে।
ইতিপূর্বে বিভিন্ন মার্কিন প্রশাসন সৌদির সঙ্গে এফ-৩৫ নিয়ে আলোচনা করলেও ইসরায়েল-সম্পর্কিত জটিলতার কারণে তা বারবার থেমে যায়।
চলতি বছরের জানুয়ারিতে হোয়াইট হাউসে ফেরার পর থেকে ট্রাম্প প্রশাসন সৌদি আরবে অস্ত্র বিক্রির বিষয়টি অগ্রাধিকার দেয়। গত মে মাসে যুক্তরাষ্ট্র রিয়াদকে প্রায় ১৪২ বিলিয়ন ডলারের একটি ‘আর্মস প্যাকেজ’ দিতে সম্মত হয়। সে সময় হোয়াইট হাউস এটিকে ইতিহাসে সবচেয়ে বড় প্রতিরক্ষা সহযোগিতা চুক্তি হিসেবে উল্লেখ করে। এবার এফ-৩৫ পেলে সৌদি আরব মধ্যপ্রাচ্যে ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ করার শক্তি পাবে।
গত বৃহস্পতিবার সৌদি প্রতিরক্ষামন্ত্রী খালিদ বিন সালমান জানান, তিনি সম্প্রতি মার্কিন প্রতিরক্ষা প্রধান পিট হেগসেথ, মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও এবং মধ্যপ্রাচ্যবিষয়ক বিশেষ দূত স্টিভ উইটকফের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। আলোচনায় দুই দেশের কৌশলগত সহযোগিতা বাড়ানোর উপায় নিয়ে আলোচনা হয়েছে।
এর আগে চলতি মাসের শুরুতে বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানায়, এফ-৩৫ বিক্রির সম্ভাব্য চুক্তিটি পেন্টাগনের একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ পেরিয়েছে। এর ফলে সৌদি ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমানের আগামী সপ্তাহে ওয়াশিংটন সফরের আগেই চুক্তিটি সম্পন্ন হওয়ার পথ প্রশস্ত হয়েছে।
এই সফরে প্রধানত প্রতিরক্ষা ইস্যু, ইসরায়েল, গাজা যুদ্ধ এবং ইসরায়েলের সঙ্গে সৌদি আরবের সম্পর্ক স্বাভাবিকীকরণ নিয়ে আলোচনা হওয়ার কথা রয়েছে।
নিউইয়র্ক টাইমসের তথ্যমতে, মার্কিন প্রতিরক্ষা দপ্তরের প্রধান পিট হেগসেথ শিগগির এই চুক্তি অনুমোদন করতে পারেন। এরপর এটি আন্তসংস্থা পর্যালোচনার ধাপে যাবে। চুক্তিটিতে ক্যাবিনেট পর্যায়ের অনুমোদন এবং শেষে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের স্বাক্ষর প্রয়োজন হবে।
গতকাল শুক্রবার ব্লুমবার্গের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ট্রাম্প ও সৌদি নেতা মোহাম্মদ বিন সালমানের মধ্যে আগামী সপ্তাহে এফ-৩৫ ক্রয় নিয়ে চূড়ান্ত সমঝোতা হওয়ার কথা। এর পাশাপাশি তারা অর্থনৈতিক ও প্রতিরক্ষা সহযোগিতাসংক্রান্ত চুক্তিও সই করবেন।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প শান্তি সম্মেলনে যোগ দিতে মিসরে পৌঁছেছেন। বিমানবন্দরে তাঁকে স্বাগত জানিয়েছেন মিসরের প্রেসিডেন্ট আবদেল ফাত্তাহ আল-সিসি। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মিসরের পর্যটন শহর শারম আল শেখে সম্মেলনটি অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এতে ট্রাম্প ও সিসি যৌথভাবে...
১৩ অক্টোবর ২০২৫
আমরা ছোটবেলায় দাদা-দাদির কাছে এমন নরবলি দেওয়ার গল্প শুনেছি। এ ঘটনাটাও গল্পের মতো মন হতে পারে। তবে ঘটনাটি গল্প নয়। ভারতের রাজস্থানের যোধপুরে সত্যি সত্যিই এমন একটি ঘটনা ঘটেছে। স্থানীয় পুলিশ এটিকে ‘ধর্মীয় বিশ্বাসে বলিদান’ (ritualistic murder) বলে মনে করছে।
১৪ মিনিট আগে
গতকাল শুক্রবার রাতে ফ্লোরিডা যাওয়ার পথে সোশ্যাল মিডিয়ায় ট্রাম্প লেখেন, ‘পাগলাটে মারজোরিকে আমি যা করতে দেখি—তা হলো অভিযোগ, অভিযোগ আর অভিযোগ!’
৪ ঘণ্টা আগে
থাইল্যান্ডের ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, পর্যটনের অজুহাতে বারবার দেশটিতে প্রবেশ ও প্রস্থানকারী বিদেশিদের এখন থেকে আরও কঠোর নজরদারিতে রাখা হবে।
৫ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

রিপাবলিকান কংগ্রেসওম্যান (প্রতিনিধি পরিষদের সদস্য) মারজোরি টেলর গ্রিনের ওপর থেকে সব ধরনের সমর্থন তুলে নিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। দীর্ঘদিন ধরে ট্রাম্পের অ্যাজেন্ডা সমর্থন করে এসেছেন কট্টর রক্ষণশীল গ্রিন। সম্প্রতি প্রেসিডেন্টের বেশ কয়েকটি নীতির সমালোচনা করেছেন এই আইনপ্রণেতা।
প্রায় ৩০০ শব্দের এক সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টে ট্রাম্প বলেন, জর্জিয়ার এই আইনপ্রণেতা ‘একেবারে বাঁ দিকে চলে গেছেন’ এবং আগামী বছরের মধ্যবর্তী নির্বাচনে তাঁকে রিপাবলিকান প্রতিদ্বন্দ্বীর মাধ্যমে পরাজিত করার আহ্বান জানান।
এই দুই রিপাবলিকানের সম্পর্কে টানাপোড়েন শুরু হয় যখন গ্রিন প্রশ্ন তোলেন, ট্রাম্প এখনো তাঁর ‘আমেরিকা ফার্স্ট’ অ্যাজেন্ডা অনুসরণ করছেন কি না। যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের পররাষ্ট্রনীতি এবং যৌন নিপীড়ক জেফরি এপস্টেইন-সংক্রান্ত নথিপত্র পরিচালনারও সমালোচনা করেন গ্রিন।
এই কংগ্রেসওম্যান বলেন, ট্রাম্প এমন প্রতিক্রিয়া দেখাচ্ছেন, যেন তিনি অন্য রিপাবলিকানদের এপস্টেইন-সংক্রান্ত নথিপত্র প্রকাশে ভোট দেওয়া থেকে বিরত রাখতে চান।
গতকাল রাতে ফ্লোরিডা যাওয়ার পথে সোশ্যাল মিডিয়ায় ট্রাম্প লেখেন, ‘পাগলাটে মারজোরিকে আমি যা করতে দেখি—তা হলো অভিযোগ, অভিযোগ আর অভিযোগ!’
তিনি দাবি করেন, গ্রিন তাঁর ওপর ক্ষুব্ধ হয়েছেন। কারণ, তিনি তাঁকে গভর্নর বা সিনেটর পদে না দাঁড়াতে পরামর্শ দিয়েছিলেন।
ট্রাম্প বলেন, ‘অনেককে তিনি (গ্রিন) বলেছেন, আমি তাঁর ফোন ধরি না বলে তিনি খুব রাগান্বিত। আমি তো প্রতিদিন এক ক্ষুব্ধ “উন্মাদের” ফোনকল নিতে পারি না।’
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট আরও দাবি করেন, গ্রিনের নিজের নির্বাচনী এলাকার ভোটাররাও ‘তাঁর কাণ্ডকারখানায় বিরক্ত’ এবং ‘সঠিক প্রার্থী দাঁড়ালে’ তিনি তাঁকে সমর্থন দেবেন।
প্রয়াত অর্থদাতা ও সাজাপ্রাপ্ত পেডোফাইল (শিশু যৌন নিপীড়ক) এপস্টেইন সম্পর্কিত মার্কিন বিচার বিভাগের নথি পরিচালনা নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে ডেমোক্র্যাট ও রিপাবলিকান শিবিরে সমালোচনায় জেরবার ট্রাম্প। তাঁর সঙ্গে এপস্টেইনের বহু বছরের বন্ধুত্ব ছিল।
ট্রাম্প যদিও দাবি করেন, এপস্টেইনের প্রথমবার গ্রেপ্তার হওয়ার দুই বছর আগে ২০০০-এর দশকের গোড়ার দিকে তাঁদের সম্পর্কের অবসান ঘটে।
গ্রিন সেই চার হাউস রিপাবলিকানের একজন (অন্যরা হলেন ন্যান্সি মেস, লরেন বোবার্ট ও টমাস ম্যাসি), যারা এপস্টেইন ফাইল প্রকাশের দাবিতে ডেমোক্র্যাটদের সঙ্গে যৌথভাবে একটি ডিসচার্জ পিটিশনে স্বাক্ষর করেছেন।

রিপাবলিকান কংগ্রেসওম্যান (প্রতিনিধি পরিষদের সদস্য) মারজোরি টেলর গ্রিনের ওপর থেকে সব ধরনের সমর্থন তুলে নিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। দীর্ঘদিন ধরে ট্রাম্পের অ্যাজেন্ডা সমর্থন করে এসেছেন কট্টর রক্ষণশীল গ্রিন। সম্প্রতি প্রেসিডেন্টের বেশ কয়েকটি নীতির সমালোচনা করেছেন এই আইনপ্রণেতা।
প্রায় ৩০০ শব্দের এক সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টে ট্রাম্প বলেন, জর্জিয়ার এই আইনপ্রণেতা ‘একেবারে বাঁ দিকে চলে গেছেন’ এবং আগামী বছরের মধ্যবর্তী নির্বাচনে তাঁকে রিপাবলিকান প্রতিদ্বন্দ্বীর মাধ্যমে পরাজিত করার আহ্বান জানান।
এই দুই রিপাবলিকানের সম্পর্কে টানাপোড়েন শুরু হয় যখন গ্রিন প্রশ্ন তোলেন, ট্রাম্প এখনো তাঁর ‘আমেরিকা ফার্স্ট’ অ্যাজেন্ডা অনুসরণ করছেন কি না। যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের পররাষ্ট্রনীতি এবং যৌন নিপীড়ক জেফরি এপস্টেইন-সংক্রান্ত নথিপত্র পরিচালনারও সমালোচনা করেন গ্রিন।
এই কংগ্রেসওম্যান বলেন, ট্রাম্প এমন প্রতিক্রিয়া দেখাচ্ছেন, যেন তিনি অন্য রিপাবলিকানদের এপস্টেইন-সংক্রান্ত নথিপত্র প্রকাশে ভোট দেওয়া থেকে বিরত রাখতে চান।
গতকাল রাতে ফ্লোরিডা যাওয়ার পথে সোশ্যাল মিডিয়ায় ট্রাম্প লেখেন, ‘পাগলাটে মারজোরিকে আমি যা করতে দেখি—তা হলো অভিযোগ, অভিযোগ আর অভিযোগ!’
তিনি দাবি করেন, গ্রিন তাঁর ওপর ক্ষুব্ধ হয়েছেন। কারণ, তিনি তাঁকে গভর্নর বা সিনেটর পদে না দাঁড়াতে পরামর্শ দিয়েছিলেন।
ট্রাম্প বলেন, ‘অনেককে তিনি (গ্রিন) বলেছেন, আমি তাঁর ফোন ধরি না বলে তিনি খুব রাগান্বিত। আমি তো প্রতিদিন এক ক্ষুব্ধ “উন্মাদের” ফোনকল নিতে পারি না।’
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট আরও দাবি করেন, গ্রিনের নিজের নির্বাচনী এলাকার ভোটাররাও ‘তাঁর কাণ্ডকারখানায় বিরক্ত’ এবং ‘সঠিক প্রার্থী দাঁড়ালে’ তিনি তাঁকে সমর্থন দেবেন।
প্রয়াত অর্থদাতা ও সাজাপ্রাপ্ত পেডোফাইল (শিশু যৌন নিপীড়ক) এপস্টেইন সম্পর্কিত মার্কিন বিচার বিভাগের নথি পরিচালনা নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে ডেমোক্র্যাট ও রিপাবলিকান শিবিরে সমালোচনায় জেরবার ট্রাম্প। তাঁর সঙ্গে এপস্টেইনের বহু বছরের বন্ধুত্ব ছিল।
ট্রাম্প যদিও দাবি করেন, এপস্টেইনের প্রথমবার গ্রেপ্তার হওয়ার দুই বছর আগে ২০০০-এর দশকের গোড়ার দিকে তাঁদের সম্পর্কের অবসান ঘটে।
গ্রিন সেই চার হাউস রিপাবলিকানের একজন (অন্যরা হলেন ন্যান্সি মেস, লরেন বোবার্ট ও টমাস ম্যাসি), যারা এপস্টেইন ফাইল প্রকাশের দাবিতে ডেমোক্র্যাটদের সঙ্গে যৌথভাবে একটি ডিসচার্জ পিটিশনে স্বাক্ষর করেছেন।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প শান্তি সম্মেলনে যোগ দিতে মিসরে পৌঁছেছেন। বিমানবন্দরে তাঁকে স্বাগত জানিয়েছেন মিসরের প্রেসিডেন্ট আবদেল ফাত্তাহ আল-সিসি। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মিসরের পর্যটন শহর শারম আল শেখে সম্মেলনটি অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এতে ট্রাম্প ও সিসি যৌথভাবে...
১৩ অক্টোবর ২০২৫
আমরা ছোটবেলায় দাদা-দাদির কাছে এমন নরবলি দেওয়ার গল্প শুনেছি। এ ঘটনাটাও গল্পের মতো মন হতে পারে। তবে ঘটনাটি গল্প নয়। ভারতের রাজস্থানের যোধপুরে সত্যি সত্যিই এমন একটি ঘটনা ঘটেছে। স্থানীয় পুলিশ এটিকে ‘ধর্মীয় বিশ্বাসে বলিদান’ (ritualistic murder) বলে মনে করছে।
১৪ মিনিট আগে
যুক্তরাষ্ট্র সৌদি আরবের কাছে অত্যাধুনিক এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিক্রি করছে বলে জানা গেছে। তবে হোয়াইট হাউসের এই সিদ্ধান্তে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন মার্কিন গোয়েন্দা কর্মকর্তারা। তাঁরা বলছেন, এর ফলে চীনের হাতে সংবেদনশীল প্রযুক্তি পৌঁছে যাওয়ার ঝুঁকি রয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
থাইল্যান্ডের ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, পর্যটনের অজুহাতে বারবার দেশটিতে প্রবেশ ও প্রস্থানকারী বিদেশিদের এখন থেকে আরও কঠোর নজরদারিতে রাখা হবে।
৫ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

সাইবার অপরাধ দমনে জাতীয় অভিযানের অংশ হিসেবে বিদেশি অপরাধীদের ঠেকাতে ভিসা যাচাই-বাছাই আরও কঠোর করেছে থাইল্যান্ডের ইমিগ্রেশন ব্যুরো।
সংস্থাটির মুখপাত্র পুলিশ কর্মকর্তা চেয়ংরন রিম্পাদি গতকাল শুক্রবার ব্যাংকক পোস্টকে বলেন, প্রধানমন্ত্রী অনুতিন চার্নভিরাকুল ও জাতীয় পুলিশপ্রধান কিত্থারাত পুনপেচের নির্দেশনায় এই কড়াকড়ি চালু করা হয়েছে।
ব্যাংকক পোস্টের প্রতিবেদনে বলা হয়, ইমিগ্রেশন ব্যুরোর প্রধান পুলিশ লেফটেন্যান্ট জেনারেল পানুমাস বুনিয়ালুগ গত বুধবার কর্মকর্তাদের নিয়ে বৈঠক করেন। বৈঠকে বিদেশিদের ভিসামুক্ত প্রবেশ-সুবিধার অপব্যবহার রোধে কীভাবে নীতিটি বাস্তবায়ন করা হবে, তা নিয়ে আলোচনায় হয়।
থাইল্যান্ডের ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, পর্যটনের অজুহাতে বারবার দেশটিতে প্রবেশ ও প্রস্থানকারী বিদেশিদের এখন থেকে আরও কঠোর নজরদারিতে রাখা হবে।
পুলিশ কর্মকর্তা চেয়ংরন রিম্পাদি বলেন, অনেকে ভিসামুক্ত প্রবেশ-নীতিকে (এক প্রবেশে সর্বোচ্চ ৯০ দিন থাকার অনুমতি) ‘ভিসা রান’-এর (কোনো দেশের ভিসা শেষ হওয়ার আগে সীমান্ত পার হয়ে আবার সেই দেশে ফিরে এসে ভিসা বা প্রবেশাধিকার নতুন করা) সুযোগ হিসেবে ব্যবহার করেছে।
পাতায়া, ফুকেট ও হুয়া হিনের মতো প্রবাসী-ঘন এলাকায় নিকটবর্তী সীমান্তে নিয়ে যাওয়া ‘প্যাকেজ ট্রিপের’ সমৃদ্ধ ব্যবসা গড়ে উঠেছে, যেখানে গিয়ে সহজেই ভিসা-সংক্রান্ত আনুষ্ঠানিকতা সেরে নেওয়া যায়। বারবার পর্যটক ভিসা নবায়নের মাধ্যমে অনেক প্রবাসী বহু বছর ধরে দেশটিতে আছেন।
এই সহজ পুনঃপ্রবেশ-ব্যবস্থা অপরাধ চক্রের জন্যও ফাঁকফোকর তৈরি করেছে, যেখানে অনেকে অনলাইন প্রতারণা, অর্থ পাচার ও অনুমতিহীন ব্যবসার মতো কর্মকাণ্ডে জড়াচ্ছে।
এই ফাঁকগুলো বন্ধে বিমানবন্দর ও স্থলসীমান্তের ইমিগ্রেশন চেকপোস্টগুলো এখন থেকে কোনো যুক্তিসংগত কারণ ছাড়া দুবারের বেশি ভিসা রান করা যাত্রীদের প্রবেশে বাধা দেবে।
চলতি বছরের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত প্রায় ২ হাজার ৯০০ জনকে ভিসা সুবিধার অপব্যবহারের কারণে থাইল্যান্ডে প্রবেশে বাধা দেওয়া হয় বলে জানিয়েছে ব্যাংকক পোস্ট।

সাইবার অপরাধ দমনে জাতীয় অভিযানের অংশ হিসেবে বিদেশি অপরাধীদের ঠেকাতে ভিসা যাচাই-বাছাই আরও কঠোর করেছে থাইল্যান্ডের ইমিগ্রেশন ব্যুরো।
সংস্থাটির মুখপাত্র পুলিশ কর্মকর্তা চেয়ংরন রিম্পাদি গতকাল শুক্রবার ব্যাংকক পোস্টকে বলেন, প্রধানমন্ত্রী অনুতিন চার্নভিরাকুল ও জাতীয় পুলিশপ্রধান কিত্থারাত পুনপেচের নির্দেশনায় এই কড়াকড়ি চালু করা হয়েছে।
ব্যাংকক পোস্টের প্রতিবেদনে বলা হয়, ইমিগ্রেশন ব্যুরোর প্রধান পুলিশ লেফটেন্যান্ট জেনারেল পানুমাস বুনিয়ালুগ গত বুধবার কর্মকর্তাদের নিয়ে বৈঠক করেন। বৈঠকে বিদেশিদের ভিসামুক্ত প্রবেশ-সুবিধার অপব্যবহার রোধে কীভাবে নীতিটি বাস্তবায়ন করা হবে, তা নিয়ে আলোচনায় হয়।
থাইল্যান্ডের ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, পর্যটনের অজুহাতে বারবার দেশটিতে প্রবেশ ও প্রস্থানকারী বিদেশিদের এখন থেকে আরও কঠোর নজরদারিতে রাখা হবে।
পুলিশ কর্মকর্তা চেয়ংরন রিম্পাদি বলেন, অনেকে ভিসামুক্ত প্রবেশ-নীতিকে (এক প্রবেশে সর্বোচ্চ ৯০ দিন থাকার অনুমতি) ‘ভিসা রান’-এর (কোনো দেশের ভিসা শেষ হওয়ার আগে সীমান্ত পার হয়ে আবার সেই দেশে ফিরে এসে ভিসা বা প্রবেশাধিকার নতুন করা) সুযোগ হিসেবে ব্যবহার করেছে।
পাতায়া, ফুকেট ও হুয়া হিনের মতো প্রবাসী-ঘন এলাকায় নিকটবর্তী সীমান্তে নিয়ে যাওয়া ‘প্যাকেজ ট্রিপের’ সমৃদ্ধ ব্যবসা গড়ে উঠেছে, যেখানে গিয়ে সহজেই ভিসা-সংক্রান্ত আনুষ্ঠানিকতা সেরে নেওয়া যায়। বারবার পর্যটক ভিসা নবায়নের মাধ্যমে অনেক প্রবাসী বহু বছর ধরে দেশটিতে আছেন।
এই সহজ পুনঃপ্রবেশ-ব্যবস্থা অপরাধ চক্রের জন্যও ফাঁকফোকর তৈরি করেছে, যেখানে অনেকে অনলাইন প্রতারণা, অর্থ পাচার ও অনুমতিহীন ব্যবসার মতো কর্মকাণ্ডে জড়াচ্ছে।
এই ফাঁকগুলো বন্ধে বিমানবন্দর ও স্থলসীমান্তের ইমিগ্রেশন চেকপোস্টগুলো এখন থেকে কোনো যুক্তিসংগত কারণ ছাড়া দুবারের বেশি ভিসা রান করা যাত্রীদের প্রবেশে বাধা দেবে।
চলতি বছরের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত প্রায় ২ হাজার ৯০০ জনকে ভিসা সুবিধার অপব্যবহারের কারণে থাইল্যান্ডে প্রবেশে বাধা দেওয়া হয় বলে জানিয়েছে ব্যাংকক পোস্ট।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প শান্তি সম্মেলনে যোগ দিতে মিসরে পৌঁছেছেন। বিমানবন্দরে তাঁকে স্বাগত জানিয়েছেন মিসরের প্রেসিডেন্ট আবদেল ফাত্তাহ আল-সিসি। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মিসরের পর্যটন শহর শারম আল শেখে সম্মেলনটি অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এতে ট্রাম্প ও সিসি যৌথভাবে...
১৩ অক্টোবর ২০২৫
আমরা ছোটবেলায় দাদা-দাদির কাছে এমন নরবলি দেওয়ার গল্প শুনেছি। এ ঘটনাটাও গল্পের মতো মন হতে পারে। তবে ঘটনাটি গল্প নয়। ভারতের রাজস্থানের যোধপুরে সত্যি সত্যিই এমন একটি ঘটনা ঘটেছে। স্থানীয় পুলিশ এটিকে ‘ধর্মীয় বিশ্বাসে বলিদান’ (ritualistic murder) বলে মনে করছে।
১৪ মিনিট আগে
যুক্তরাষ্ট্র সৌদি আরবের কাছে অত্যাধুনিক এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিক্রি করছে বলে জানা গেছে। তবে হোয়াইট হাউসের এই সিদ্ধান্তে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন মার্কিন গোয়েন্দা কর্মকর্তারা। তাঁরা বলছেন, এর ফলে চীনের হাতে সংবেদনশীল প্রযুক্তি পৌঁছে যাওয়ার ঝুঁকি রয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
গতকাল শুক্রবার রাতে ফ্লোরিডা যাওয়ার পথে সোশ্যাল মিডিয়ায় ট্রাম্প লেখেন, ‘পাগলাটে মারজোরিকে আমি যা করতে দেখি—তা হলো অভিযোগ, অভিযোগ আর অভিযোগ!’
৪ ঘণ্টা আগে