
আকাশপথে নিরাপত্তার স্বার্থে এবং নির্দিষ্ট এলাকার সুরক্ষার জন্য বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে বিমান চলাচলে স্থায়ী বা অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়। এই অঞ্চলগুলোকে ‘নো-ফ্লাই জোন’ বলা হয়। বিমান চলাচলের এই নিষেধাজ্ঞা বিশ্বজুড়ে নিরাপত্তা, সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য সংরক্ষণ এবং পরিবেশ রক্ষার জন্য অপরিহার্য পদক্ষেপ।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ভেনেজুয়েলা ও এর আশপাশের আকাশসীমা ‘সম্পূর্ণভাবে বন্ধ’ ঘোষণা করেছেন। সম্প্রতি নিকোলাস মাদুরোর সরকারের ওপর ওয়াশিংটনের চাপ বাড়ানোর প্রেক্ষাপটে তিনি এমন ঘোষণা দিলেন।

বিশ্বের বিভিন্ন দেশে হাজার হাজার বিমানের উড্ডয়ন স্থগিত করেছে ইউরোপীয় উড়োজাহাজ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এয়ারবাস। বিমানের অনবোর্ড ফ্লাইট কন্ট্রোল কম্পিউটারে সৌর বিকিরণ প্রভাব ফেলতে পারে বলে এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে তারা। এর প্রভাবে বিশ্বব্যাপী ফ্লাইট বিলম্ব হচ্ছে, বাদও দিতে হচ্ছে।

বিমানযাত্রীদের ওপর সাসটেইনেবল এভিয়েশন ফুয়েল চার্জ আরোপ করবে সিঙ্গাপুর। তারাই বিশ্বে প্রথম এই কর আরোপকারী দেশ হতে চলেছে। ২০২৬ সালের ১ অক্টোবর থেকে সিঙ্গাপুরের সিভিল এভিয়েশন অথরিটি এই চার্জ নেওয়া শুরু করবে। তবে ২০২৫ সালের ১ এপ্রিলের পরে কেনা সব টিকিটের ক্ষেত্রে এটি প্রযোজ্য হবে।