
অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকার ক্ষমতাসীন সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাসের সঙ্গে চলমান যুদ্ধের মাঝে জরুরি সরকার গঠনে ঐকমত্যে পৌঁছেছে ইসরায়েলের ক্ষমতাসীন সরকারি দল ও বিরোধীরা। আজ বুধবার কয়েক ঘণ্টার দীর্ঘ আলোচনার পর দেশটির প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও বিরোধীদলীয় নেতা বেনি গ্যান্তেজ জরুরি সরকার গঠনে রাজি হয়েছেন।
পরে যৌথ এক বিবৃতিতে জরুরি সরকার গঠনে ঐকমত্যে পৌঁছানোর এ তথ্য জানানো হয়েছে। খবর আল জাজিরার।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, দুই নেতা যুদ্ধকালীন মন্ত্রিসভা গঠন করতে সম্মত হয়েছেন। আর এই মন্ত্রিসভায় প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু, বিরোধীদলীয় নেতা গ্যান্তেজ ও প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্ত অন্তর্ভুক্ত থাকবেন।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি বলছে, ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও বিরোধীদলীয় নেতা বেনি গ্যান্তেজের কয়েক দিনের আলোচনার পর জরুরি সরকার গঠনের এ সিদ্ধান্ত এসেছে। শনিবার ভোরের দিকে হামাসের আকস্মিক হামলার পর নেতানিয়াহু বিরোধী নেতা ইয়ার লাপিদ ও বেনি গ্যান্তেজকে জরুরি সরকার গঠনের জন্য প্রথম আমন্ত্রণ জানান।
ইসরায়েলের ন্যাশনাল ইউনিটি পার্টির চেয়ারম্যান নেতানিয়াহু ও গ্যান্তেজের পক্ষ থেকে দেওয়া যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়েছে, দুই নেতা জরুরি সরকার এবং যুদ্ধ ব্যবস্থাপনাবিষয়ক মন্ত্রিসভা গঠনের বিষয়ে একমত হয়েছেন।
সিদ্ধান্ত অনুযায়ী এখন তিন সদস্যবিশিষ্ট একটি ‘যুদ্ধ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রিসভা’ গঠন করা হবে। এই মন্ত্রিসভায় থাকবেন প্রধানমন্ত্রী, প্রতিরক্ষামন্ত্রী এবং ন্যাশনাল ইউনিটি পার্টির চেয়ারম্যান। এ ছাড়া যুদ্ধ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রিসভায় পর্যবেক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন অতিরিক্ত দুই কর্মকর্তা।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, ন্যাশনাল ইউনিটি পার্টির পক্ষ থেকে রাজনৈতিক-নিরাপত্তা মন্ত্রিসভায় মোট পাঁচজন মন্ত্রী যোগ করা হবে। তাঁদের মধ্যে একজন পর্যবেক্ষক হিসেবে থাকবেন। তাঁরা হলেন বেনি গ্যান্তেজ, গিডিয়ন সা’র, গাদি আইসেনকোট এবং অন্য দুই মন্ত্রী। তাঁরা যুদ্ধের সময় দায়িত্ব পালন করবেন।

অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকার ক্ষমতাসীন সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাসের সঙ্গে চলমান যুদ্ধের মাঝে জরুরি সরকার গঠনে ঐকমত্যে পৌঁছেছে ইসরায়েলের ক্ষমতাসীন সরকারি দল ও বিরোধীরা। আজ বুধবার কয়েক ঘণ্টার দীর্ঘ আলোচনার পর দেশটির প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও বিরোধীদলীয় নেতা বেনি গ্যান্তেজ জরুরি সরকার গঠনে রাজি হয়েছেন।
পরে যৌথ এক বিবৃতিতে জরুরি সরকার গঠনে ঐকমত্যে পৌঁছানোর এ তথ্য জানানো হয়েছে। খবর আল জাজিরার।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, দুই নেতা যুদ্ধকালীন মন্ত্রিসভা গঠন করতে সম্মত হয়েছেন। আর এই মন্ত্রিসভায় প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু, বিরোধীদলীয় নেতা গ্যান্তেজ ও প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্ত অন্তর্ভুক্ত থাকবেন।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি বলছে, ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও বিরোধীদলীয় নেতা বেনি গ্যান্তেজের কয়েক দিনের আলোচনার পর জরুরি সরকার গঠনের এ সিদ্ধান্ত এসেছে। শনিবার ভোরের দিকে হামাসের আকস্মিক হামলার পর নেতানিয়াহু বিরোধী নেতা ইয়ার লাপিদ ও বেনি গ্যান্তেজকে জরুরি সরকার গঠনের জন্য প্রথম আমন্ত্রণ জানান।
ইসরায়েলের ন্যাশনাল ইউনিটি পার্টির চেয়ারম্যান নেতানিয়াহু ও গ্যান্তেজের পক্ষ থেকে দেওয়া যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়েছে, দুই নেতা জরুরি সরকার এবং যুদ্ধ ব্যবস্থাপনাবিষয়ক মন্ত্রিসভা গঠনের বিষয়ে একমত হয়েছেন।
সিদ্ধান্ত অনুযায়ী এখন তিন সদস্যবিশিষ্ট একটি ‘যুদ্ধ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রিসভা’ গঠন করা হবে। এই মন্ত্রিসভায় থাকবেন প্রধানমন্ত্রী, প্রতিরক্ষামন্ত্রী এবং ন্যাশনাল ইউনিটি পার্টির চেয়ারম্যান। এ ছাড়া যুদ্ধ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রিসভায় পর্যবেক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন অতিরিক্ত দুই কর্মকর্তা।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, ন্যাশনাল ইউনিটি পার্টির পক্ষ থেকে রাজনৈতিক-নিরাপত্তা মন্ত্রিসভায় মোট পাঁচজন মন্ত্রী যোগ করা হবে। তাঁদের মধ্যে একজন পর্যবেক্ষক হিসেবে থাকবেন। তাঁরা হলেন বেনি গ্যান্তেজ, গিডিয়ন সা’র, গাদি আইসেনকোট এবং অন্য দুই মন্ত্রী। তাঁরা যুদ্ধের সময় দায়িত্ব পালন করবেন।

তাইওয়ানকে ঘিরে চীনের বিশাল সামরিক মহড়া ‘জাস্টিস মিশন ২০২৫’ শেষ হওয়ার মাত্র এক দিন পরই সি চিন পিংয়ের এই কড়া বার্তা এল। উল্লেখ্য, চীন তাইওয়ানকে নিজের অবিচ্ছেদ্য অংশ বলে দাবি করে এবং প্রয়োজনে শক্তি প্রয়োগ করে তা দখলের হুমকি দিয়ে আসছে।
৫ ঘণ্টা আগে
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বাম হাতে কালশিটে বা কালচে দাগ দেখা দেওয়ায় তাঁর শারীরিক অবস্থা নিয়ে নতুন করে জল্পনা শুরু হয়েছে। শপথ নেওয়ার এক বছরের মাথায় ও ৮০ বছরে পা দেওয়ার ঠিক আগমুহূর্তে প্রেসিডেন্টের এই শারীরিক পরিবর্তনগুলো নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছেন চিকিৎসা বিশেষজ্ঞ ও রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা।
৬ ঘণ্টা আগে
প্রতিবছর নভেম্বর ও ডিসেম্বর মাসে দক্ষিণ আফ্রিকার খোসা, এনদেবেলে, সোথো ও ভেন্ডা সম্প্রদায়ের কিশোর ও তরুণেরা ঐতিহ্যবাহী এই উৎসবে অংশ নেয়। দক্ষিণ আফ্রিকার শিশু আইন (২০০৫) অনুযায়ী, সাধারণত ১৬ বছরের বেশি বয়সীদের খতনা করানো হয়। এর নিচে খতনা করানো দেশটিতে আইনত নিষিদ্ধ।
৬ ঘণ্টা আগে
এই হামলার ঘটনা প্রথম প্রকাশ পায় গত সেপ্টেম্বরে, যখন রাজপরিবার নিয়ে লেখা একটি বই দ্য টাইমস পত্রিকায় ধারাবাহিকভাবে ছাপা হয়। তবে এর আগে বাকিংহাম প্যালেস থেকে বিষয়টি আনুষ্ঠানিকভাবে নিশ্চিত করা হয়নি।
৭ ঘণ্টা আগে