আজকের পত্রিকা ডেস্ক

নেদারল্যান্ডস ইসরায়েলের দুই কট্টর ডানপন্থী মন্ত্রীকে তাদের দেশে ঢুকতে দেবে না। এই দুই ইসরায়েলি মন্ত্রী হলেন অর্থমন্ত্রী বেজালেল স্মতরিচ ও জাতীয় নিরাপত্তামন্ত্রী ইতামার বেন–গভির। গাজায় জাতিগত নির্মূলের ডাক দেওয়ায় নেদারল্যান্ডস তাদের ‘অবাঞ্ছিত ব্যক্তি’ ঘোষণা করেছে। ডাচ কয়েকটি সংবাদমাধ্যমের বরাতে এই খবর জানিয়েছে আনাদুলু এজেন্সি।
স্থানীয় সময় গতকাল সোমবার রাতে নেদারল্যান্ডসের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ক্যাসপার ভেল্ডক্যাম্প এ সিদ্ধান্তের পক্ষে ব্যাখ্যা দেন। তিনি বলেন, এই দুই মন্ত্রী ‘বারবার ফিলিস্তিনিদের বিরুদ্ধে সহিংসতা ছড়িয়েছেন, অবৈধ বসতি গড়ার পক্ষে কথা বলেছেন এবং গাজা থেকে ফিলিস্তিনিদের তাড়িয়ে দেওয়ার দাবি তুলেছেন।
ওই দিন ডাচ সরকার একটি চিঠিতে জানায়, তারা ইসরায়েলের রাষ্ট্রদূতকে ডেকে গাজার ‘অসহনীয় ও অযৌক্তিক’ পরিস্থিতি নিয়ে প্রতিবাদ জানাবে।
এদিকে এই সিদ্ধান্তের প্রতিক্রিয়ায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে বেন–গভির লেখেন, ‘আমাকে যদি সারা ইউরোপ থেকেও নিষিদ্ধ করা হয়, তবুও আমি কাজ চালিয়ে যাব। হামাসকে শেষ করার ও আমাদের সেনাদের পক্ষে কথা বলার কাজ আমি চালিয়ে যাব।’
নেদারল্যান্ডসের প্রধানমন্ত্রী ডিক স্কফ বলেছেন, ইসরায়েল যদি গাজায় মানবিক সহায়তা ঢুকতে বাধা দেয়, তাহলে তারা আরও কড়া ব্যবস্থা নিতে পারে। এমনকি ইউরোপীয় ইউনিয়নের ‘হরাইজন’ নামের গবেষণা কর্মসূচি থেকেও ইসরায়েলকে বাদ দেওয়ার পক্ষে তারা অবস্থান নেবে।
গভির এর আগেও গাজায় ‘সম্পূর্ণ অবরোধ’ আরোপের দাবি তুলেছেন। তিনি বলেন, ‘গাজায় কোনো নিরীহ মানুষ নেই।’ আর স্মতরিচ গাজা পুনর্দখল করে সেখানকার ফিলিস্তিনি জনগণকে সেখান থেকে সরিয়ে দেওয়ার কথা বলেন। তাঁদের এমন বক্তব্য অনেকে ‘সহিংসতার উসকানি’ ও ‘গণহত্যার আহ্বান’ বলে সমালোচনা করছেন।
ইসরায়েল ১৮ বছর ধরে নানা উপায়ে গাজা অবরোধ করে রেখেছে। চলতি বছরের ২ মার্চ থেকে তারা সব সীমান্ত বন্ধ করে দিয়েছে। এতে খাদ্য, ওষুধসহ সাহায্যের ট্রাক ঢুকতে পারছে না। মে মাসের শেষদিকে ‘গাজা হিউম্যানিটারিয়ান ফাউন্ডেশন’ কিছু ত্রাণ বিতরণ শুরু করে।
গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, অক্টোবর ২০২৩ থেকে এখন পর্যন্ত অনাহারে অন্তত ১৪৭ জন মারা গেছে। এর মধ্যে ৮৮ জনই শিশু। এ পর্যন্ত ইসরায়েলি হামলায় গাজায় প্রায় ৬০ হাজার ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। তাদের বেশির ভাগই নারী ও শিশু।

নেদারল্যান্ডস ইসরায়েলের দুই কট্টর ডানপন্থী মন্ত্রীকে তাদের দেশে ঢুকতে দেবে না। এই দুই ইসরায়েলি মন্ত্রী হলেন অর্থমন্ত্রী বেজালেল স্মতরিচ ও জাতীয় নিরাপত্তামন্ত্রী ইতামার বেন–গভির। গাজায় জাতিগত নির্মূলের ডাক দেওয়ায় নেদারল্যান্ডস তাদের ‘অবাঞ্ছিত ব্যক্তি’ ঘোষণা করেছে। ডাচ কয়েকটি সংবাদমাধ্যমের বরাতে এই খবর জানিয়েছে আনাদুলু এজেন্সি।
স্থানীয় সময় গতকাল সোমবার রাতে নেদারল্যান্ডসের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ক্যাসপার ভেল্ডক্যাম্প এ সিদ্ধান্তের পক্ষে ব্যাখ্যা দেন। তিনি বলেন, এই দুই মন্ত্রী ‘বারবার ফিলিস্তিনিদের বিরুদ্ধে সহিংসতা ছড়িয়েছেন, অবৈধ বসতি গড়ার পক্ষে কথা বলেছেন এবং গাজা থেকে ফিলিস্তিনিদের তাড়িয়ে দেওয়ার দাবি তুলেছেন।
ওই দিন ডাচ সরকার একটি চিঠিতে জানায়, তারা ইসরায়েলের রাষ্ট্রদূতকে ডেকে গাজার ‘অসহনীয় ও অযৌক্তিক’ পরিস্থিতি নিয়ে প্রতিবাদ জানাবে।
এদিকে এই সিদ্ধান্তের প্রতিক্রিয়ায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে বেন–গভির লেখেন, ‘আমাকে যদি সারা ইউরোপ থেকেও নিষিদ্ধ করা হয়, তবুও আমি কাজ চালিয়ে যাব। হামাসকে শেষ করার ও আমাদের সেনাদের পক্ষে কথা বলার কাজ আমি চালিয়ে যাব।’
নেদারল্যান্ডসের প্রধানমন্ত্রী ডিক স্কফ বলেছেন, ইসরায়েল যদি গাজায় মানবিক সহায়তা ঢুকতে বাধা দেয়, তাহলে তারা আরও কড়া ব্যবস্থা নিতে পারে। এমনকি ইউরোপীয় ইউনিয়নের ‘হরাইজন’ নামের গবেষণা কর্মসূচি থেকেও ইসরায়েলকে বাদ দেওয়ার পক্ষে তারা অবস্থান নেবে।
গভির এর আগেও গাজায় ‘সম্পূর্ণ অবরোধ’ আরোপের দাবি তুলেছেন। তিনি বলেন, ‘গাজায় কোনো নিরীহ মানুষ নেই।’ আর স্মতরিচ গাজা পুনর্দখল করে সেখানকার ফিলিস্তিনি জনগণকে সেখান থেকে সরিয়ে দেওয়ার কথা বলেন। তাঁদের এমন বক্তব্য অনেকে ‘সহিংসতার উসকানি’ ও ‘গণহত্যার আহ্বান’ বলে সমালোচনা করছেন।
ইসরায়েল ১৮ বছর ধরে নানা উপায়ে গাজা অবরোধ করে রেখেছে। চলতি বছরের ২ মার্চ থেকে তারা সব সীমান্ত বন্ধ করে দিয়েছে। এতে খাদ্য, ওষুধসহ সাহায্যের ট্রাক ঢুকতে পারছে না। মে মাসের শেষদিকে ‘গাজা হিউম্যানিটারিয়ান ফাউন্ডেশন’ কিছু ত্রাণ বিতরণ শুরু করে।
গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, অক্টোবর ২০২৩ থেকে এখন পর্যন্ত অনাহারে অন্তত ১৪৭ জন মারা গেছে। এর মধ্যে ৮৮ জনই শিশু। এ পর্যন্ত ইসরায়েলি হামলায় গাজায় প্রায় ৬০ হাজার ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। তাদের বেশির ভাগই নারী ও শিশু।

যুক্তরাষ্ট্র সৌদি আরবের কাছে অত্যাধুনিক এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিক্রি করছে বলে জানা গেছে। তবে হোয়াইট হাউসের এই সিদ্ধান্তে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন মার্কিন গোয়েন্দা কর্মকর্তারা। তাঁরা বলছেন, এর ফলে চীনের হাতে সংবেদনশীল প্রযুক্তি পৌঁছে যাওয়ার ঝুঁকি রয়েছে।
৩৫ মিনিট আগে
গতকাল শুক্রবার রাতে ফ্লোরিডা যাওয়ার পথে সোশ্যাল মিডিয়ায় ট্রাম্প লেখেন, ‘পাগলাটে মারজোরিকে আমি যা করতে দেখি—তা হলো অভিযোগ, অভিযোগ আর অভিযোগ!’
৪ ঘণ্টা আগে
থাইল্যান্ডের ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, পর্যটনের অজুহাতে বারবার দেশটিতে প্রবেশ ও প্রস্থানকারী বিদেশিদের এখন থেকে আরও কঠোর নজরদারিতে রাখা হবে।
৫ ঘণ্টা আগে
প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তানে গুরু নানক শাহর ‘প্রকাশ পর্ব’ উদ্যাপন করতে যাওয়া ভারতীয় শিখ তীর্থযাত্রী দলের সঙ্গে দেশে ফেরেননি পাঞ্জাবের এক নারী। তীর্থযাত্রীদের দলটি ভারতে ফিরে আসার কয়েক দিন পর এখন একটি নথি সামনে এসেছে, যেখানে দাবি করা হয়েছে, ওই শিখ নারী ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করে পাকিস্তানের...
৭ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

যুক্তরাষ্ট্র সৌদি আরবের কাছে অত্যাধুনিক এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিক্রি করছে বলে জানা গেছে। তবে হোয়াইট হাউসের এই সিদ্ধান্তে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন মার্কিন গোয়েন্দা কর্মকর্তারা। তাঁরা বলছেন, এর ফলে চীনের হাতে সংবেদনশীল প্রযুক্তি পৌঁছে যাওয়ার ঝুঁকি রয়েছে। গত বৃহস্পতিবার নিউইয়র্ক টাইমসের এক প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।
নিউইয়র্ক টাইমস বলছে, পেন্টাগনের সাম্প্রতিক রিপোর্টে গোয়েন্দারা সতর্ক করেছেন, সৌদি আরবের কাছে বিলিয়ন ডলার মূল্যের ৪৮টি এফ-৩৫ জঙ্গি বিমান বিক্রির প্রস্তাব কার্যকর হলে তা অনিচ্ছাকৃতভাবে বেইজিংকে এই প্রযুক্তিতে প্রবেশাধিকার দিতে পারে। এটি গুপ্তচরবৃত্তি বা সৌদি-চীনের প্রতিরক্ষা সম্পর্ক বৃদ্ধির মাধ্যমেও ঘটতে পারে।
তবে চীনের কাছে এই প্রযুক্তির অ্যাক্সেস বা প্রবেশাধিকার রোধ করতে মার্কিন কর্মকর্তারা নির্দিষ্ট কিছু সুরক্ষা ব্যবস্থা অন্তর্ভুক্ত করার বিষয়ে ভাবছেন বলেও জানা গেছে। যদিও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং সৌদি আরবের মধ্যে বিক্রয় চুক্তিতে কী ধরনের সুরক্ষা অন্তর্ভুক্ত করা হবে, তা এখনো স্পষ্ট নয়।
মার্কিন গোয়েন্দা ও প্রতিরক্ষা কর্মকর্তাদের জন্য আরেকটি উদ্বেগের বিষয় হলো, সৌদি আরবের কাছে এই যুদ্ধবিমান বিক্রি করা হলে তা মধ্যপ্রাচ্যে ইসরায়েলের সামরিক আধিপত্যকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে। কারণ, বহু বছর ধরে যুক্তরাষ্ট্রই ইসরায়েলের ‘কোয়ালিটেটিভ মিলিটারি এজ’। তারা উন্নত অস্ত্র সরবরাহ করে মধ্যপ্রাচ্যে ইসরায়েলকে শক্তিশালী হিসেবে প্রতিষ্ঠা করেছে।
স্টেলথ প্রযুক্তির এফ-৩৫ পৃথিবীর সবচেয়ে উন্নত যুদ্ধবিমান হিসেবে পরিচিত। ইসরায়েল প্রায় এক দশক ধরে এই যুদ্ধবিমান পরিচালনা করছে। আর মধ্যপ্রাচ্যে এফ-৩৫ সজ্জিত বাহিনী শুধু ইসরায়েলেরই আছে।
ইতিপূর্বে বিভিন্ন মার্কিন প্রশাসন সৌদির সঙ্গে এফ-৩৫ নিয়ে আলোচনা করলেও ইসরায়েল-সম্পর্কিত জটিলতার কারণে তা বারবার থেমে যায়।
চলতি বছরের জানুয়ারিতে হোয়াইট হাউসে ফেরার পর থেকে ট্রাম্প প্রশাসন সৌদি আরবে অস্ত্র বিক্রির বিষয়টি অগ্রাধিকার দেয়। গত মে মাসে যুক্তরাষ্ট্র রিয়াদকে প্রায় ১৪২ বিলিয়ন ডলারের একটি ‘আর্মস প্যাকেজ’ দিতে সম্মত হয়। সে সময় হোয়াইট হাউস এটিকে ইতিহাসে সবচেয়ে বড় প্রতিরক্ষা সহযোগিতা চুক্তি হিসেবে উল্লেখ করে। এবার এফ-৩৫ পেলে সৌদি আরব মধ্যপ্রাচ্যে ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ করার শক্তি পাবে।
গত বৃহস্পতিবার সৌদি প্রতিরক্ষামন্ত্রী খালিদ বিন সালমান জানান, তিনি সম্প্রতি মার্কিন প্রতিরক্ষা প্রধান পিট হেগসেথ, মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও এবং মধ্যপ্রাচ্যবিষয়ক বিশেষ দূত স্টিভ উইটকফের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। আলোচনায় দুই দেশের কৌশলগত সহযোগিতা বাড়ানোর উপায় নিয়ে আলোচনা হয়েছে।
এর আগে চলতি মাসের শুরুতে বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানায়, এফ-৩৫ বিক্রির সম্ভাব্য চুক্তিটি পেন্টাগনের একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ পেরিয়েছে। এর ফলে সৌদি ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমানের আগামী সপ্তাহে ওয়াশিংটন সফরের আগেই চুক্তিটি সম্পন্ন হওয়ার পথ প্রশস্ত হয়েছে।
এই সফরে প্রধানত প্রতিরক্ষা ইস্যু, ইসরায়েল, গাজা যুদ্ধ এবং ইসরায়েলের সঙ্গে সৌদি আরবের সম্পর্ক স্বাভাবিকীকরণ নিয়ে আলোচনা হওয়ার কথা রয়েছে।
নিউইয়র্ক টাইমসের তথ্যমতে, মার্কিন প্রতিরক্ষা দপ্তরের প্রধান পিট হেগসেথ শিগগির এই চুক্তি অনুমোদন করতে পারেন। এরপর এটি আন্তসংস্থা পর্যালোচনার ধাপে যাবে। চুক্তিটিতে ক্যাবিনেট পর্যায়ের অনুমোদন এবং শেষে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের স্বাক্ষর প্রয়োজন হবে।
গতকাল শুক্রবার ব্লুমবার্গের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ট্রাম্প ও সৌদি নেতা মোহাম্মদ বিন সালমানের মধ্যে আগামী সপ্তাহে এফ-৩৫ ক্রয় নিয়ে চূড়ান্ত সমঝোতা হওয়ার কথা। এর পাশাপাশি তারা অর্থনৈতিক ও প্রতিরক্ষা সহযোগিতাসংক্রান্ত চুক্তিও সই করবেন।

যুক্তরাষ্ট্র সৌদি আরবের কাছে অত্যাধুনিক এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিক্রি করছে বলে জানা গেছে। তবে হোয়াইট হাউসের এই সিদ্ধান্তে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন মার্কিন গোয়েন্দা কর্মকর্তারা। তাঁরা বলছেন, এর ফলে চীনের হাতে সংবেদনশীল প্রযুক্তি পৌঁছে যাওয়ার ঝুঁকি রয়েছে। গত বৃহস্পতিবার নিউইয়র্ক টাইমসের এক প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।
নিউইয়র্ক টাইমস বলছে, পেন্টাগনের সাম্প্রতিক রিপোর্টে গোয়েন্দারা সতর্ক করেছেন, সৌদি আরবের কাছে বিলিয়ন ডলার মূল্যের ৪৮টি এফ-৩৫ জঙ্গি বিমান বিক্রির প্রস্তাব কার্যকর হলে তা অনিচ্ছাকৃতভাবে বেইজিংকে এই প্রযুক্তিতে প্রবেশাধিকার দিতে পারে। এটি গুপ্তচরবৃত্তি বা সৌদি-চীনের প্রতিরক্ষা সম্পর্ক বৃদ্ধির মাধ্যমেও ঘটতে পারে।
তবে চীনের কাছে এই প্রযুক্তির অ্যাক্সেস বা প্রবেশাধিকার রোধ করতে মার্কিন কর্মকর্তারা নির্দিষ্ট কিছু সুরক্ষা ব্যবস্থা অন্তর্ভুক্ত করার বিষয়ে ভাবছেন বলেও জানা গেছে। যদিও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং সৌদি আরবের মধ্যে বিক্রয় চুক্তিতে কী ধরনের সুরক্ষা অন্তর্ভুক্ত করা হবে, তা এখনো স্পষ্ট নয়।
মার্কিন গোয়েন্দা ও প্রতিরক্ষা কর্মকর্তাদের জন্য আরেকটি উদ্বেগের বিষয় হলো, সৌদি আরবের কাছে এই যুদ্ধবিমান বিক্রি করা হলে তা মধ্যপ্রাচ্যে ইসরায়েলের সামরিক আধিপত্যকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে। কারণ, বহু বছর ধরে যুক্তরাষ্ট্রই ইসরায়েলের ‘কোয়ালিটেটিভ মিলিটারি এজ’। তারা উন্নত অস্ত্র সরবরাহ করে মধ্যপ্রাচ্যে ইসরায়েলকে শক্তিশালী হিসেবে প্রতিষ্ঠা করেছে।
স্টেলথ প্রযুক্তির এফ-৩৫ পৃথিবীর সবচেয়ে উন্নত যুদ্ধবিমান হিসেবে পরিচিত। ইসরায়েল প্রায় এক দশক ধরে এই যুদ্ধবিমান পরিচালনা করছে। আর মধ্যপ্রাচ্যে এফ-৩৫ সজ্জিত বাহিনী শুধু ইসরায়েলেরই আছে।
ইতিপূর্বে বিভিন্ন মার্কিন প্রশাসন সৌদির সঙ্গে এফ-৩৫ নিয়ে আলোচনা করলেও ইসরায়েল-সম্পর্কিত জটিলতার কারণে তা বারবার থেমে যায়।
চলতি বছরের জানুয়ারিতে হোয়াইট হাউসে ফেরার পর থেকে ট্রাম্প প্রশাসন সৌদি আরবে অস্ত্র বিক্রির বিষয়টি অগ্রাধিকার দেয়। গত মে মাসে যুক্তরাষ্ট্র রিয়াদকে প্রায় ১৪২ বিলিয়ন ডলারের একটি ‘আর্মস প্যাকেজ’ দিতে সম্মত হয়। সে সময় হোয়াইট হাউস এটিকে ইতিহাসে সবচেয়ে বড় প্রতিরক্ষা সহযোগিতা চুক্তি হিসেবে উল্লেখ করে। এবার এফ-৩৫ পেলে সৌদি আরব মধ্যপ্রাচ্যে ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ করার শক্তি পাবে।
গত বৃহস্পতিবার সৌদি প্রতিরক্ষামন্ত্রী খালিদ বিন সালমান জানান, তিনি সম্প্রতি মার্কিন প্রতিরক্ষা প্রধান পিট হেগসেথ, মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও এবং মধ্যপ্রাচ্যবিষয়ক বিশেষ দূত স্টিভ উইটকফের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। আলোচনায় দুই দেশের কৌশলগত সহযোগিতা বাড়ানোর উপায় নিয়ে আলোচনা হয়েছে।
এর আগে চলতি মাসের শুরুতে বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানায়, এফ-৩৫ বিক্রির সম্ভাব্য চুক্তিটি পেন্টাগনের একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ পেরিয়েছে। এর ফলে সৌদি ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমানের আগামী সপ্তাহে ওয়াশিংটন সফরের আগেই চুক্তিটি সম্পন্ন হওয়ার পথ প্রশস্ত হয়েছে।
এই সফরে প্রধানত প্রতিরক্ষা ইস্যু, ইসরায়েল, গাজা যুদ্ধ এবং ইসরায়েলের সঙ্গে সৌদি আরবের সম্পর্ক স্বাভাবিকীকরণ নিয়ে আলোচনা হওয়ার কথা রয়েছে।
নিউইয়র্ক টাইমসের তথ্যমতে, মার্কিন প্রতিরক্ষা দপ্তরের প্রধান পিট হেগসেথ শিগগির এই চুক্তি অনুমোদন করতে পারেন। এরপর এটি আন্তসংস্থা পর্যালোচনার ধাপে যাবে। চুক্তিটিতে ক্যাবিনেট পর্যায়ের অনুমোদন এবং শেষে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের স্বাক্ষর প্রয়োজন হবে।
গতকাল শুক্রবার ব্লুমবার্গের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ট্রাম্প ও সৌদি নেতা মোহাম্মদ বিন সালমানের মধ্যে আগামী সপ্তাহে এফ-৩৫ ক্রয় নিয়ে চূড়ান্ত সমঝোতা হওয়ার কথা। এর পাশাপাশি তারা অর্থনৈতিক ও প্রতিরক্ষা সহযোগিতাসংক্রান্ত চুক্তিও সই করবেন।

নেদারল্যান্ডস ইসরায়েলের দুই কট্টর ডানপন্থী মন্ত্রীকে তাদের দেশে ঢুকতে দেবে না। এই দুই ইসরায়েলি মন্ত্রী হলেন অর্থমন্ত্রী বেজালেল স্মতরিচ ও জাতীয় নিরাপত্তামন্ত্রী ইতামার বেন–গভির। গাজায় জাতিগত নির্মূলের ডাক দেওয়ায় নেদারল্যান্ডস তাঁদের ‘অবাঞ্ছিত ব্যক্তি’ ঘোষণা করেছে।
২৯ জুলাই ২০২৫
গতকাল শুক্রবার রাতে ফ্লোরিডা যাওয়ার পথে সোশ্যাল মিডিয়ায় ট্রাম্প লেখেন, ‘পাগলাটে মারজোরিকে আমি যা করতে দেখি—তা হলো অভিযোগ, অভিযোগ আর অভিযোগ!’
৪ ঘণ্টা আগে
থাইল্যান্ডের ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, পর্যটনের অজুহাতে বারবার দেশটিতে প্রবেশ ও প্রস্থানকারী বিদেশিদের এখন থেকে আরও কঠোর নজরদারিতে রাখা হবে।
৫ ঘণ্টা আগে
প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তানে গুরু নানক শাহর ‘প্রকাশ পর্ব’ উদ্যাপন করতে যাওয়া ভারতীয় শিখ তীর্থযাত্রী দলের সঙ্গে দেশে ফেরেননি পাঞ্জাবের এক নারী। তীর্থযাত্রীদের দলটি ভারতে ফিরে আসার কয়েক দিন পর এখন একটি নথি সামনে এসেছে, যেখানে দাবি করা হয়েছে, ওই শিখ নারী ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করে পাকিস্তানের...
৭ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

রিপাবলিকান কংগ্রেসওম্যান (প্রতিনিধি পরিষদের সদস্য) মারজোরি টেলর গ্রিনের ওপর থেকে সব ধরনের সমর্থন তুলে নিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। দীর্ঘদিন ধরে ট্রাম্পের অ্যাজেন্ডা সমর্থন করে এসেছেন কট্টর রক্ষণশীল গ্রিন। সম্প্রতি প্রেসিডেন্টের বেশ কয়েকটি নীতির সমালোচনা করেছেন এই আইনপ্রণেতা।
প্রায় ৩০০ শব্দের এক সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টে ট্রাম্প বলেন, জর্জিয়ার এই আইনপ্রণেতা ‘একেবারে বাঁ দিকে চলে গেছেন’ এবং আগামী বছরের মধ্যবর্তী নির্বাচনে তাঁকে রিপাবলিকান প্রতিদ্বন্দ্বীর মাধ্যমে পরাজিত করার আহ্বান জানান।
এই দুই রিপাবলিকানের সম্পর্কে টানাপোড়েন শুরু হয় যখন গ্রিন প্রশ্ন তোলেন, ট্রাম্প এখনো তাঁর ‘আমেরিকা ফার্স্ট’ অ্যাজেন্ডা অনুসরণ করছেন কি না। যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের পররাষ্ট্রনীতি এবং যৌন নিপীড়ক জেফরি এপস্টেইন-সংক্রান্ত নথিপত্র পরিচালনারও সমালোচনা করেন গ্রিন।
এই কংগ্রেসওম্যান বলেন, ট্রাম্প এমন প্রতিক্রিয়া দেখাচ্ছেন, যেন তিনি অন্য রিপাবলিকানদের এপস্টেইন-সংক্রান্ত নথিপত্র প্রকাশে ভোট দেওয়া থেকে বিরত রাখতে চান।
গতকাল রাতে ফ্লোরিডা যাওয়ার পথে সোশ্যাল মিডিয়ায় ট্রাম্প লেখেন, ‘পাগলাটে মারজোরিকে আমি যা করতে দেখি—তা হলো অভিযোগ, অভিযোগ আর অভিযোগ!’
তিনি দাবি করেন, গ্রিন তাঁর ওপর ক্ষুব্ধ হয়েছেন। কারণ, তিনি তাঁকে গভর্নর বা সিনেটর পদে না দাঁড়াতে পরামর্শ দিয়েছিলেন।
ট্রাম্প বলেন, ‘অনেককে তিনি (গ্রিন) বলেছেন, আমি তাঁর ফোন ধরি না বলে তিনি খুব রাগান্বিত। আমি তো প্রতিদিন এক ক্ষুব্ধ “উন্মাদের” ফোনকল নিতে পারি না।’
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট আরও দাবি করেন, গ্রিনের নিজের নির্বাচনী এলাকার ভোটাররাও ‘তাঁর কাণ্ডকারখানায় বিরক্ত’ এবং ‘সঠিক প্রার্থী দাঁড়ালে’ তিনি তাঁকে সমর্থন দেবেন।
প্রয়াত অর্থদাতা ও সাজাপ্রাপ্ত পেডোফাইল (শিশু যৌন নিপীড়ক) এপস্টেইন সম্পর্কিত মার্কিন বিচার বিভাগের নথি পরিচালনা নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে ডেমোক্র্যাট ও রিপাবলিকান শিবিরে সমালোচনায় জেরবার ট্রাম্প। তাঁর সঙ্গে এপস্টেইনের বহু বছরের বন্ধুত্ব ছিল।
ট্রাম্প যদিও দাবি করেন, এপস্টেইনের প্রথমবার গ্রেপ্তার হওয়ার দুই বছর আগে ২০০০-এর দশকের গোড়ার দিকে তাঁদের সম্পর্কের অবসান ঘটে।
গ্রিন সেই চার হাউস রিপাবলিকানের একজন (অন্যরা হলেন ন্যান্সি মেস, লরেন বোবার্ট ও টমাস ম্যাসি), যারা এপস্টেইন ফাইল প্রকাশের দাবিতে ডেমোক্র্যাটদের সঙ্গে যৌথভাবে একটি ডিসচার্জ পিটিশনে স্বাক্ষর করেছেন।

রিপাবলিকান কংগ্রেসওম্যান (প্রতিনিধি পরিষদের সদস্য) মারজোরি টেলর গ্রিনের ওপর থেকে সব ধরনের সমর্থন তুলে নিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। দীর্ঘদিন ধরে ট্রাম্পের অ্যাজেন্ডা সমর্থন করে এসেছেন কট্টর রক্ষণশীল গ্রিন। সম্প্রতি প্রেসিডেন্টের বেশ কয়েকটি নীতির সমালোচনা করেছেন এই আইনপ্রণেতা।
প্রায় ৩০০ শব্দের এক সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টে ট্রাম্প বলেন, জর্জিয়ার এই আইনপ্রণেতা ‘একেবারে বাঁ দিকে চলে গেছেন’ এবং আগামী বছরের মধ্যবর্তী নির্বাচনে তাঁকে রিপাবলিকান প্রতিদ্বন্দ্বীর মাধ্যমে পরাজিত করার আহ্বান জানান।
এই দুই রিপাবলিকানের সম্পর্কে টানাপোড়েন শুরু হয় যখন গ্রিন প্রশ্ন তোলেন, ট্রাম্প এখনো তাঁর ‘আমেরিকা ফার্স্ট’ অ্যাজেন্ডা অনুসরণ করছেন কি না। যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের পররাষ্ট্রনীতি এবং যৌন নিপীড়ক জেফরি এপস্টেইন-সংক্রান্ত নথিপত্র পরিচালনারও সমালোচনা করেন গ্রিন।
এই কংগ্রেসওম্যান বলেন, ট্রাম্প এমন প্রতিক্রিয়া দেখাচ্ছেন, যেন তিনি অন্য রিপাবলিকানদের এপস্টেইন-সংক্রান্ত নথিপত্র প্রকাশে ভোট দেওয়া থেকে বিরত রাখতে চান।
গতকাল রাতে ফ্লোরিডা যাওয়ার পথে সোশ্যাল মিডিয়ায় ট্রাম্প লেখেন, ‘পাগলাটে মারজোরিকে আমি যা করতে দেখি—তা হলো অভিযোগ, অভিযোগ আর অভিযোগ!’
তিনি দাবি করেন, গ্রিন তাঁর ওপর ক্ষুব্ধ হয়েছেন। কারণ, তিনি তাঁকে গভর্নর বা সিনেটর পদে না দাঁড়াতে পরামর্শ দিয়েছিলেন।
ট্রাম্প বলেন, ‘অনেককে তিনি (গ্রিন) বলেছেন, আমি তাঁর ফোন ধরি না বলে তিনি খুব রাগান্বিত। আমি তো প্রতিদিন এক ক্ষুব্ধ “উন্মাদের” ফোনকল নিতে পারি না।’
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট আরও দাবি করেন, গ্রিনের নিজের নির্বাচনী এলাকার ভোটাররাও ‘তাঁর কাণ্ডকারখানায় বিরক্ত’ এবং ‘সঠিক প্রার্থী দাঁড়ালে’ তিনি তাঁকে সমর্থন দেবেন।
প্রয়াত অর্থদাতা ও সাজাপ্রাপ্ত পেডোফাইল (শিশু যৌন নিপীড়ক) এপস্টেইন সম্পর্কিত মার্কিন বিচার বিভাগের নথি পরিচালনা নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে ডেমোক্র্যাট ও রিপাবলিকান শিবিরে সমালোচনায় জেরবার ট্রাম্প। তাঁর সঙ্গে এপস্টেইনের বহু বছরের বন্ধুত্ব ছিল।
ট্রাম্প যদিও দাবি করেন, এপস্টেইনের প্রথমবার গ্রেপ্তার হওয়ার দুই বছর আগে ২০০০-এর দশকের গোড়ার দিকে তাঁদের সম্পর্কের অবসান ঘটে।
গ্রিন সেই চার হাউস রিপাবলিকানের একজন (অন্যরা হলেন ন্যান্সি মেস, লরেন বোবার্ট ও টমাস ম্যাসি), যারা এপস্টেইন ফাইল প্রকাশের দাবিতে ডেমোক্র্যাটদের সঙ্গে যৌথভাবে একটি ডিসচার্জ পিটিশনে স্বাক্ষর করেছেন।

নেদারল্যান্ডস ইসরায়েলের দুই কট্টর ডানপন্থী মন্ত্রীকে তাদের দেশে ঢুকতে দেবে না। এই দুই ইসরায়েলি মন্ত্রী হলেন অর্থমন্ত্রী বেজালেল স্মতরিচ ও জাতীয় নিরাপত্তামন্ত্রী ইতামার বেন–গভির। গাজায় জাতিগত নির্মূলের ডাক দেওয়ায় নেদারল্যান্ডস তাঁদের ‘অবাঞ্ছিত ব্যক্তি’ ঘোষণা করেছে।
২৯ জুলাই ২০২৫
যুক্তরাষ্ট্র সৌদি আরবের কাছে অত্যাধুনিক এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিক্রি করছে বলে জানা গেছে। তবে হোয়াইট হাউসের এই সিদ্ধান্তে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন মার্কিন গোয়েন্দা কর্মকর্তারা। তাঁরা বলছেন, এর ফলে চীনের হাতে সংবেদনশীল প্রযুক্তি পৌঁছে যাওয়ার ঝুঁকি রয়েছে।
৩৫ মিনিট আগে
থাইল্যান্ডের ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, পর্যটনের অজুহাতে বারবার দেশটিতে প্রবেশ ও প্রস্থানকারী বিদেশিদের এখন থেকে আরও কঠোর নজরদারিতে রাখা হবে।
৫ ঘণ্টা আগে
প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তানে গুরু নানক শাহর ‘প্রকাশ পর্ব’ উদ্যাপন করতে যাওয়া ভারতীয় শিখ তীর্থযাত্রী দলের সঙ্গে দেশে ফেরেননি পাঞ্জাবের এক নারী। তীর্থযাত্রীদের দলটি ভারতে ফিরে আসার কয়েক দিন পর এখন একটি নথি সামনে এসেছে, যেখানে দাবি করা হয়েছে, ওই শিখ নারী ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করে পাকিস্তানের...
৭ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

সাইবার অপরাধ দমনে জাতীয় অভিযানের অংশ হিসেবে বিদেশি অপরাধীদের ঠেকাতে ভিসা যাচাই-বাছাই আরও কঠোর করেছে থাইল্যান্ডের ইমিগ্রেশন ব্যুরো।
সংস্থাটির মুখপাত্র পুলিশ কর্মকর্তা চেয়ংরন রিম্পাদি গতকাল শুক্রবার ব্যাংকক পোস্টকে বলেন, প্রধানমন্ত্রী অনুতিন চার্নভিরাকুল ও জাতীয় পুলিশপ্রধান কিত্থারাত পুনপেচের নির্দেশনায় এই কড়াকড়ি চালু করা হয়েছে।
ব্যাংকক পোস্টের প্রতিবেদনে বলা হয়, ইমিগ্রেশন ব্যুরোর প্রধান পুলিশ লেফটেন্যান্ট জেনারেল পানুমাস বুনিয়ালুগ গত বুধবার কর্মকর্তাদের নিয়ে বৈঠক করেন। বৈঠকে বিদেশিদের ভিসামুক্ত প্রবেশ-সুবিধার অপব্যবহার রোধে কীভাবে নীতিটি বাস্তবায়ন করা হবে, তা নিয়ে আলোচনায় হয়।
থাইল্যান্ডের ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, পর্যটনের অজুহাতে বারবার দেশটিতে প্রবেশ ও প্রস্থানকারী বিদেশিদের এখন থেকে আরও কঠোর নজরদারিতে রাখা হবে।
পুলিশ কর্মকর্তা চেয়ংরন রিম্পাদি বলেন, অনেকে ভিসামুক্ত প্রবেশ-নীতিকে (এক প্রবেশে সর্বোচ্চ ৯০ দিন থাকার অনুমতি) ‘ভিসা রান’-এর (কোনো দেশের ভিসা শেষ হওয়ার আগে সীমান্ত পার হয়ে আবার সেই দেশে ফিরে এসে ভিসা বা প্রবেশাধিকার নতুন করা) সুযোগ হিসেবে ব্যবহার করেছে।
পাতায়া, ফুকেট ও হুয়া হিনের মতো প্রবাসী-ঘন এলাকায় নিকটবর্তী সীমান্তে নিয়ে যাওয়া ‘প্যাকেজ ট্রিপের’ সমৃদ্ধ ব্যবসা গড়ে উঠেছে, যেখানে গিয়ে সহজেই ভিসা-সংক্রান্ত আনুষ্ঠানিকতা সেরে নেওয়া যায়। বারবার পর্যটক ভিসা নবায়নের মাধ্যমে অনেক প্রবাসী বহু বছর ধরে দেশটিতে আছেন।
এই সহজ পুনঃপ্রবেশ-ব্যবস্থা অপরাধ চক্রের জন্যও ফাঁকফোকর তৈরি করেছে, যেখানে অনেকে অনলাইন প্রতারণা, অর্থ পাচার ও অনুমতিহীন ব্যবসার মতো কর্মকাণ্ডে জড়াচ্ছে।
এই ফাঁকগুলো বন্ধে বিমানবন্দর ও স্থলসীমান্তের ইমিগ্রেশন চেকপোস্টগুলো এখন থেকে কোনো যুক্তিসংগত কারণ ছাড়া দুবারের বেশি ভিসা রান করা যাত্রীদের প্রবেশে বাধা দেবে।
চলতি বছরের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত প্রায় ২ হাজার ৯০০ জনকে ভিসা সুবিধার অপব্যবহারের কারণে থাইল্যান্ডে প্রবেশে বাধা দেওয়া হয় বলে জানিয়েছে ব্যাংকক পোস্ট।

সাইবার অপরাধ দমনে জাতীয় অভিযানের অংশ হিসেবে বিদেশি অপরাধীদের ঠেকাতে ভিসা যাচাই-বাছাই আরও কঠোর করেছে থাইল্যান্ডের ইমিগ্রেশন ব্যুরো।
সংস্থাটির মুখপাত্র পুলিশ কর্মকর্তা চেয়ংরন রিম্পাদি গতকাল শুক্রবার ব্যাংকক পোস্টকে বলেন, প্রধানমন্ত্রী অনুতিন চার্নভিরাকুল ও জাতীয় পুলিশপ্রধান কিত্থারাত পুনপেচের নির্দেশনায় এই কড়াকড়ি চালু করা হয়েছে।
ব্যাংকক পোস্টের প্রতিবেদনে বলা হয়, ইমিগ্রেশন ব্যুরোর প্রধান পুলিশ লেফটেন্যান্ট জেনারেল পানুমাস বুনিয়ালুগ গত বুধবার কর্মকর্তাদের নিয়ে বৈঠক করেন। বৈঠকে বিদেশিদের ভিসামুক্ত প্রবেশ-সুবিধার অপব্যবহার রোধে কীভাবে নীতিটি বাস্তবায়ন করা হবে, তা নিয়ে আলোচনায় হয়।
থাইল্যান্ডের ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, পর্যটনের অজুহাতে বারবার দেশটিতে প্রবেশ ও প্রস্থানকারী বিদেশিদের এখন থেকে আরও কঠোর নজরদারিতে রাখা হবে।
পুলিশ কর্মকর্তা চেয়ংরন রিম্পাদি বলেন, অনেকে ভিসামুক্ত প্রবেশ-নীতিকে (এক প্রবেশে সর্বোচ্চ ৯০ দিন থাকার অনুমতি) ‘ভিসা রান’-এর (কোনো দেশের ভিসা শেষ হওয়ার আগে সীমান্ত পার হয়ে আবার সেই দেশে ফিরে এসে ভিসা বা প্রবেশাধিকার নতুন করা) সুযোগ হিসেবে ব্যবহার করেছে।
পাতায়া, ফুকেট ও হুয়া হিনের মতো প্রবাসী-ঘন এলাকায় নিকটবর্তী সীমান্তে নিয়ে যাওয়া ‘প্যাকেজ ট্রিপের’ সমৃদ্ধ ব্যবসা গড়ে উঠেছে, যেখানে গিয়ে সহজেই ভিসা-সংক্রান্ত আনুষ্ঠানিকতা সেরে নেওয়া যায়। বারবার পর্যটক ভিসা নবায়নের মাধ্যমে অনেক প্রবাসী বহু বছর ধরে দেশটিতে আছেন।
এই সহজ পুনঃপ্রবেশ-ব্যবস্থা অপরাধ চক্রের জন্যও ফাঁকফোকর তৈরি করেছে, যেখানে অনেকে অনলাইন প্রতারণা, অর্থ পাচার ও অনুমতিহীন ব্যবসার মতো কর্মকাণ্ডে জড়াচ্ছে।
এই ফাঁকগুলো বন্ধে বিমানবন্দর ও স্থলসীমান্তের ইমিগ্রেশন চেকপোস্টগুলো এখন থেকে কোনো যুক্তিসংগত কারণ ছাড়া দুবারের বেশি ভিসা রান করা যাত্রীদের প্রবেশে বাধা দেবে।
চলতি বছরের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত প্রায় ২ হাজার ৯০০ জনকে ভিসা সুবিধার অপব্যবহারের কারণে থাইল্যান্ডে প্রবেশে বাধা দেওয়া হয় বলে জানিয়েছে ব্যাংকক পোস্ট।

নেদারল্যান্ডস ইসরায়েলের দুই কট্টর ডানপন্থী মন্ত্রীকে তাদের দেশে ঢুকতে দেবে না। এই দুই ইসরায়েলি মন্ত্রী হলেন অর্থমন্ত্রী বেজালেল স্মতরিচ ও জাতীয় নিরাপত্তামন্ত্রী ইতামার বেন–গভির। গাজায় জাতিগত নির্মূলের ডাক দেওয়ায় নেদারল্যান্ডস তাঁদের ‘অবাঞ্ছিত ব্যক্তি’ ঘোষণা করেছে।
২৯ জুলাই ২০২৫
যুক্তরাষ্ট্র সৌদি আরবের কাছে অত্যাধুনিক এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিক্রি করছে বলে জানা গেছে। তবে হোয়াইট হাউসের এই সিদ্ধান্তে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন মার্কিন গোয়েন্দা কর্মকর্তারা। তাঁরা বলছেন, এর ফলে চীনের হাতে সংবেদনশীল প্রযুক্তি পৌঁছে যাওয়ার ঝুঁকি রয়েছে।
৩৫ মিনিট আগে
গতকাল শুক্রবার রাতে ফ্লোরিডা যাওয়ার পথে সোশ্যাল মিডিয়ায় ট্রাম্প লেখেন, ‘পাগলাটে মারজোরিকে আমি যা করতে দেখি—তা হলো অভিযোগ, অভিযোগ আর অভিযোগ!’
৪ ঘণ্টা আগে
প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তানে গুরু নানক শাহর ‘প্রকাশ পর্ব’ উদ্যাপন করতে যাওয়া ভারতীয় শিখ তীর্থযাত্রী দলের সঙ্গে দেশে ফেরেননি পাঞ্জাবের এক নারী। তীর্থযাত্রীদের দলটি ভারতে ফিরে আসার কয়েক দিন পর এখন একটি নথি সামনে এসেছে, যেখানে দাবি করা হয়েছে, ওই শিখ নারী ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করে পাকিস্তানের...
৭ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তানে গুরু নানক শাহর ‘প্রকাশ পর্ব’ উদ্যাপন করতে যাওয়া ভারতীয় শিখ তীর্থযাত্রী দলের সঙ্গে দেশে ফেরেননি পাঞ্জাবের এক নারী। তীর্থযাত্রীদের দলটি ভারতে ফিরে আসার কয়েক দিন পর এখন একটি নথি সামনে এসেছে, যেখানে দাবি করা হয়েছে, ওই শিখ নারী ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করে পাকিস্তানের এক ব্যক্তিকে বিয়ে করেছেন।
পাঞ্জাবের কপুরথালার বাসিন্দা ৫২ বছর বয়সী সরবজিৎ কৌর ৪ নভেম্বর দ্বিপক্ষীয় চুক্তির মাধ্যমে ওয়াহগা-আটারি সীমান্ত পেরিয়ে অন্যান্য শিখ তীর্থযাত্রীর সঙ্গে পাকিস্তানে প্রবেশ করেন। এই বছর গুরু নানক শাহর ৫৫৫তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে প্রায় ১ হাজার ৯৯২ জন শিখ তীর্থযাত্রীর একটি দল ১০ দিন পাকিস্তানে কাটানোর পর ১৩ নভেম্বর ভারতে ফেরে। কিন্তু সরবজিৎ কৌর সেই দলে ছিলেন না।
সম্প্রতি উর্দুতে লেখা একটি নিকাহনামা (ইসলামিক বিবাহের চুক্তি) প্রকাশ্যে এসেছে। ওই নথিতে দাবি করা হয়েছে, সরবজিৎ কৌর লাহোর থেকে প্রায় ৫৬ কিলোমিটার দূরে শেখুপুরায় বসবাসকারী নাসির হোসেন নামে এক ব্যক্তিকে বিয়ে করেছেন। ওই নথিতে আরও দেখানো হয়েছে, বিয়ের আগে তিনি ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন এবং তাঁর নাম পরিবর্তন করে ‘নূর’ রাখেন। যদিও নথিটির সত্যতা স্বাধীনভাবে যাচাই করা যায়নি।
নথিপত্র অনুসারে, পাঞ্জাবের মুক্তসর জেলা থেকে পাসপোর্ট ইস্যু করা হয়েছিল সরবজিৎ কৌরের। তিনি ছিলেন বিবাহবিচ্ছিন্না এবং তাঁর প্রাক্তন স্বামী কর্নেল সিং-এর সঙ্গে তাঁর দুটি ছেলে রয়েছে। সন্তানেরা গত প্রায় ৩০ বছর ধরে ইংল্যান্ডে বসবাস করছেন।
সরবজিৎ কৌরের ভারতে ফিরে আসতে ব্যর্থ হওয়ার পরই এ দেশের অভিবাসন বিভাগ তাৎক্ষণিকভাবে পাঞ্জাব পুলিশকে বিষয়টি জানায়। অভিবাসন রেকর্ড অনুসারে, পাকিস্তান থেকে বের হওয়া এবং ভারতে প্রবেশের তালিকায় তাঁর নাম নেই।
সরকারি সূত্রের বরাত দিয়ে এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পাঞ্জাব পুলিশ এ বিষয়ে অন্যান্য ভারতীয় সংস্থাকে একটি প্রাথমিক প্রতিবেদন পাঠিয়েছে। বর্তমানে নিখোঁজ এই নারীর বিষয়ে ভারতীয় মিশন পাকিস্তানি কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছে।
উল্লেখ্য, শিখদের শীর্ষ সংস্থা শিরোমণি গুরুদ্বার প্রবন্ধক কমিটি প্রতিবছর ঐতিহাসিক গুরুদ্বারগুলোতে শ্রদ্ধা জানাতে তীর্থযাত্রীদের একটি প্রতিনিধিদল পাকিস্তানে পাঠায়। গত মাসেই নিরাপত্তা-সংক্রান্ত উদ্বেগ দেখিয়ে প্রথমে অনুমতি দিতে অস্বীকার করলেও পরে সরকার ১০ দিনের জন্য এই তীর্থযাত্রার অনুমতি দেয়।

প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তানে গুরু নানক শাহর ‘প্রকাশ পর্ব’ উদ্যাপন করতে যাওয়া ভারতীয় শিখ তীর্থযাত্রী দলের সঙ্গে দেশে ফেরেননি পাঞ্জাবের এক নারী। তীর্থযাত্রীদের দলটি ভারতে ফিরে আসার কয়েক দিন পর এখন একটি নথি সামনে এসেছে, যেখানে দাবি করা হয়েছে, ওই শিখ নারী ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করে পাকিস্তানের এক ব্যক্তিকে বিয়ে করেছেন।
পাঞ্জাবের কপুরথালার বাসিন্দা ৫২ বছর বয়সী সরবজিৎ কৌর ৪ নভেম্বর দ্বিপক্ষীয় চুক্তির মাধ্যমে ওয়াহগা-আটারি সীমান্ত পেরিয়ে অন্যান্য শিখ তীর্থযাত্রীর সঙ্গে পাকিস্তানে প্রবেশ করেন। এই বছর গুরু নানক শাহর ৫৫৫তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে প্রায় ১ হাজার ৯৯২ জন শিখ তীর্থযাত্রীর একটি দল ১০ দিন পাকিস্তানে কাটানোর পর ১৩ নভেম্বর ভারতে ফেরে। কিন্তু সরবজিৎ কৌর সেই দলে ছিলেন না।
সম্প্রতি উর্দুতে লেখা একটি নিকাহনামা (ইসলামিক বিবাহের চুক্তি) প্রকাশ্যে এসেছে। ওই নথিতে দাবি করা হয়েছে, সরবজিৎ কৌর লাহোর থেকে প্রায় ৫৬ কিলোমিটার দূরে শেখুপুরায় বসবাসকারী নাসির হোসেন নামে এক ব্যক্তিকে বিয়ে করেছেন। ওই নথিতে আরও দেখানো হয়েছে, বিয়ের আগে তিনি ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন এবং তাঁর নাম পরিবর্তন করে ‘নূর’ রাখেন। যদিও নথিটির সত্যতা স্বাধীনভাবে যাচাই করা যায়নি।
নথিপত্র অনুসারে, পাঞ্জাবের মুক্তসর জেলা থেকে পাসপোর্ট ইস্যু করা হয়েছিল সরবজিৎ কৌরের। তিনি ছিলেন বিবাহবিচ্ছিন্না এবং তাঁর প্রাক্তন স্বামী কর্নেল সিং-এর সঙ্গে তাঁর দুটি ছেলে রয়েছে। সন্তানেরা গত প্রায় ৩০ বছর ধরে ইংল্যান্ডে বসবাস করছেন।
সরবজিৎ কৌরের ভারতে ফিরে আসতে ব্যর্থ হওয়ার পরই এ দেশের অভিবাসন বিভাগ তাৎক্ষণিকভাবে পাঞ্জাব পুলিশকে বিষয়টি জানায়। অভিবাসন রেকর্ড অনুসারে, পাকিস্তান থেকে বের হওয়া এবং ভারতে প্রবেশের তালিকায় তাঁর নাম নেই।
সরকারি সূত্রের বরাত দিয়ে এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পাঞ্জাব পুলিশ এ বিষয়ে অন্যান্য ভারতীয় সংস্থাকে একটি প্রাথমিক প্রতিবেদন পাঠিয়েছে। বর্তমানে নিখোঁজ এই নারীর বিষয়ে ভারতীয় মিশন পাকিস্তানি কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছে।
উল্লেখ্য, শিখদের শীর্ষ সংস্থা শিরোমণি গুরুদ্বার প্রবন্ধক কমিটি প্রতিবছর ঐতিহাসিক গুরুদ্বারগুলোতে শ্রদ্ধা জানাতে তীর্থযাত্রীদের একটি প্রতিনিধিদল পাকিস্তানে পাঠায়। গত মাসেই নিরাপত্তা-সংক্রান্ত উদ্বেগ দেখিয়ে প্রথমে অনুমতি দিতে অস্বীকার করলেও পরে সরকার ১০ দিনের জন্য এই তীর্থযাত্রার অনুমতি দেয়।

নেদারল্যান্ডস ইসরায়েলের দুই কট্টর ডানপন্থী মন্ত্রীকে তাদের দেশে ঢুকতে দেবে না। এই দুই ইসরায়েলি মন্ত্রী হলেন অর্থমন্ত্রী বেজালেল স্মতরিচ ও জাতীয় নিরাপত্তামন্ত্রী ইতামার বেন–গভির। গাজায় জাতিগত নির্মূলের ডাক দেওয়ায় নেদারল্যান্ডস তাঁদের ‘অবাঞ্ছিত ব্যক্তি’ ঘোষণা করেছে।
২৯ জুলাই ২০২৫
যুক্তরাষ্ট্র সৌদি আরবের কাছে অত্যাধুনিক এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিক্রি করছে বলে জানা গেছে। তবে হোয়াইট হাউসের এই সিদ্ধান্তে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন মার্কিন গোয়েন্দা কর্মকর্তারা। তাঁরা বলছেন, এর ফলে চীনের হাতে সংবেদনশীল প্রযুক্তি পৌঁছে যাওয়ার ঝুঁকি রয়েছে।
৩৫ মিনিট আগে
গতকাল শুক্রবার রাতে ফ্লোরিডা যাওয়ার পথে সোশ্যাল মিডিয়ায় ট্রাম্প লেখেন, ‘পাগলাটে মারজোরিকে আমি যা করতে দেখি—তা হলো অভিযোগ, অভিযোগ আর অভিযোগ!’
৪ ঘণ্টা আগে
থাইল্যান্ডের ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, পর্যটনের অজুহাতে বারবার দেশটিতে প্রবেশ ও প্রস্থানকারী বিদেশিদের এখন থেকে আরও কঠোর নজরদারিতে রাখা হবে।
৫ ঘণ্টা আগে