
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি হলে দেশটিতে শান্তিরক্ষী হিসেবে নিজ নিজ দেশের সেনা পাঠাতে পারেন ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ এবং ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার। সম্প্রতি এই দুই নেতা এই সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনাও করেছেন বলে জানা গেছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম টেলিগ্রাফের প্রতিবেদন থেকে। এমনকি ফরাসি প্রেসিডেন্ট এই বিষয়ে পোল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী ও ইউক্রেনে প্রেসিডেন্টের সঙ্গেও আলাপ করেছেন।
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ১০-নম্বর ডাউনিং স্ট্রিট এবং ফরাসি প্রেসিডেন্টের বাসভবন এলিসি প্রাসাদে প্রেস সচিবদের এই বিষয়ে জানতে চাওয়া হয় যে, কিয়ের স্টারমার এবং মাখোঁ গত সপ্তাহে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন চেকার্সে এক বৈঠকে এ ব্যাপারে আলোচনা করেছেন কি না। তাঁরা এই বিষয়টি অস্বীকার করেননি। কিন্তু সরাসরি এই বিষয়ে কোনো মন্তব্যও করেননি। বিষয়টি গোপন রাখা হচ্ছে এবং ব্রিটিশ সরকারের একাধিক উচ্চপর্যায়ের সূত্র জানিয়েছে, ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী এখনো পুরোপুরি এই প্রস্তাবকে সমর্থন করেননি।
ব্রিটিশ সরকারের একটি সূত্র টেলিগ্রাফকে নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেছেন, ‘এখানে কিছু চ্যালেঞ্জ রয়েছে। যেমন—আমরা কী সমর্থন করতে পারি এবং কী সমর্থন করতে চাই। আরও বড় প্রশ্ন হলো, ওই (যাদের মোতায়েন করা হবে) সেনাদের বিরুদ্ধে কী ধরনের হুমকি থাকতে পারে এবং এটি উত্তেজনা কতটা বাড়াতে পারে।’
এই বিষয়টি এমন সময়ে সামনে এল, যখন ইউরোপীয় নেতারা ইউক্রেনের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় সহায়তা করার উপায় খুঁজছেন। বিশেষ করে, নবনির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প কিয়েভকে রাশিয়ার সঙ্গে শান্তি চুক্তি করতে চাপ দিতে শুরু করার আলোকে ইউরোপীয়রা ইউক্রেনের জন্য নতুন পথ তালাশ করছেন।
ডোনাল্ড ট্রাম্প আগামী সোমবার আনুষ্ঠানিকভাবে হোয়াইট হাউসে প্রবেশ করবেন প্রেসিডেন্ট হিসেবে। তিনি তাঁর নির্বাচনী প্রতিশ্রুতিতে বলেছিলেন, তিনি ক্ষমতায় এলে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ইউক্রেন যুদ্ধ শেষ করবেন। তবে সম্প্রতি সেই ঘোষণা থেকে সরে এসে প্রথম ছয় মাসে যুদ্ধ শেষ করার পরিকল্পনা করেছেন।
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বহুদিন ধরেই আশাবাদ ব্যক্ত করছেন, তিনি ইউক্রেনে সফর করবেন। তাঁর এই সফরের আকাঙ্ক্ষা ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কির প্রতি সমর্থনের প্রতীক হিসেবে দেখা হতে পারে। বিশেষ করে জেলেনস্কির ওপর থেকে মার্কিন সমর্থন কিছু হ্রাস পাওয়ার প্রেক্ষাপটে। জনসমক্ষে যুক্তরাজ্যের সরকারের অবস্থান হলো—পশ্চিমা মিত্রদের ইউক্রেনকে যতটা সম্ভব সমর্থন দিতে হবে এবং ইউক্রেনীয়রা সিদ্ধান্ত নেবেন কখন এবং কীভাবে শান্তি আলোচনা হবে।
তবে ব্রিটিশ মন্ত্রী ও কর্মকর্তাদের ধারণা, ট্রাম্প ইউক্রেন এবং রাশিয়াকে আলোচনায় বসানোর জন্য চাপ দেবেন এবং তাঁরা এখন পরবর্তী পদক্ষেপ নিয়ে আলোচনা করছেন। তবে একটি ধারণা এখন সর্বত্রই আলোচিত হচ্ছে। তা হলো ইউক্রেনে পশ্চিমা সেনাদের পাঠানোর সম্ভাবনা। এই চিন্তা করা হচ্ছে যে, রাশিয়া যদি ইউক্রেনের দখল করা কিছু এলাকা শান্তি চুক্তির অংশ হিসেবে রেখে দেয়, তবে ইউক্রেনের বাকি অঞ্চলকে রাশিয়ার ভবিষ্যৎ আক্রমণ থেকে রক্ষা করতে কী ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে।
এই পরিস্থিতিতে ব্রিটিশ কর্মকর্তারা সিদ্ধান্তে পৌঁছেছেন, ট্রাম্প যেহেতু এর আগেও বিদেশে সেনা পাঠানোর ব্যাপারে কঠোর সমালোচনা করেছেন এবং ইউক্রেনের জন্য আর্থিক সহায়তা নিয়ে তাঁর অবস্থান পরিষ্কার করেছেন, তাই যুক্তরাষ্ট্র হয়তো ইউক্রেনে সেনা পাঠাবে না। তবে যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব হলো, পশ্চিমা সেনারা ইউক্রেন এবং রাশিয়ার নতুন সীমান্তের ৮০০ মাইল দীর্ঘ সীমানা রক্ষার জন্য নিয়োজিত থাকবে, যেখানে একটি নিরস্ত্রীকৃত বাফার অঞ্চল তৈরি হবে।
এরই মধ্যে মাখোঁ এই ধারণাটি প্রচার করছেন যে, ইউরোপীয় মিত্ররা ইউক্রেনে এই সীমান্তে এমন ভূমিকা পালন করতে পারে। তাঁর অন্যান্য নেতাদের সঙ্গে আলোচনা ইতিমধ্যেই প্রকাশ্যে এসেছে। ফরাসি প্রেসিডেন্ট এবং দোনাল্দ তুস্ক এই প্রস্তাবটি গত ডিসেম্বরে আলোচনা করেছেন। তবে তুস্ক তখন এটিকে খুব গুরুত্ব দেননি। বলেছিলেন যে ওয়ারশ এ ধরনের কোনো পদক্ষেপের পরিকল্পনা করছে না।
মাখোঁ এবং জেলেনস্কি গত সোমবার এই সম্ভাব্য পরিকল্পনাটি নিয়ে আলোচনা করেছেন। ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে লিখেছেন, ‘আমরা শান্তি অর্জন এবং কার্যকর সুরক্ষা নিশ্চয়তার জন্য প্রধান মিত্রদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করার বিষয়ে একমত হয়েছি।’
তিনি আরও লিখেন, ‘একটি এমন নিশ্চয়তার অংশ হিসেবে, আমরা ফরাসি উদ্যোগ নিয়ে আলোচনা করেছি। যেখানে ইউক্রেনে সামরিক বাহিনীর সদস্যদের নিয়োগ করা হবে। আমরা এটি বাস্তবায়নের জন্য পদক্ষেপ, সম্ভাব্য সম্প্রসারণ এবং অন্যান্য দেশগুলোর এই প্রচেষ্টায় অংশগ্রহণ নিয়ে আলোচনা করেছি।’
ব্রিটিশ কর্মকর্তারা জোর দিয়ে বলেছেন, তারা এখনো এই প্রস্তাবটি পূর্ণরূপে সমর্থন করেনি। একটি সরকারি সূত্র টেলিগ্রাফকে বলেন, ‘আমরা কিছুটা আগেই এগিয়ে যাচ্ছি। তবে আমরা এখনো সেখানে পৌঁছাইনি।’ তবে এই আলোচনা থেকে একটি বিষয় স্পষ্ট যে, ডাউনিং স্ট্রিট ইউক্রেনকে সমর্থন করতে বদ্ধপরিকর, এমনকি ট্রাম্প ক্ষমতায় আসার পরও।
তবে ইউক্রেনে সেনা পাঠানোর অর্থ হলো—প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের বাজেটের ওপর ব্যাপক চাপ। এ ছাড়া, এই বিষয়টি এমন এক সময়ে বাস্তবায়িত হতে পারে, যখন ব্রিটেন সরকার ব্যয় কমানোর পরিকল্পনা করছে। এ ছাড়া, ব্রিটিশ সমর নেতারা সতর্ক করেছেন যে, যুক্তরাজ্যের যুদ্ধ করার ক্ষমতা নেই।

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি হলে দেশটিতে শান্তিরক্ষী হিসেবে নিজ নিজ দেশের সেনা পাঠাতে পারেন ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ এবং ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার। সম্প্রতি এই দুই নেতা এই সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনাও করেছেন বলে জানা গেছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম টেলিগ্রাফের প্রতিবেদন থেকে। এমনকি ফরাসি প্রেসিডেন্ট এই বিষয়ে পোল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী ও ইউক্রেনে প্রেসিডেন্টের সঙ্গেও আলাপ করেছেন।
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ১০-নম্বর ডাউনিং স্ট্রিট এবং ফরাসি প্রেসিডেন্টের বাসভবন এলিসি প্রাসাদে প্রেস সচিবদের এই বিষয়ে জানতে চাওয়া হয় যে, কিয়ের স্টারমার এবং মাখোঁ গত সপ্তাহে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন চেকার্সে এক বৈঠকে এ ব্যাপারে আলোচনা করেছেন কি না। তাঁরা এই বিষয়টি অস্বীকার করেননি। কিন্তু সরাসরি এই বিষয়ে কোনো মন্তব্যও করেননি। বিষয়টি গোপন রাখা হচ্ছে এবং ব্রিটিশ সরকারের একাধিক উচ্চপর্যায়ের সূত্র জানিয়েছে, ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী এখনো পুরোপুরি এই প্রস্তাবকে সমর্থন করেননি।
ব্রিটিশ সরকারের একটি সূত্র টেলিগ্রাফকে নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেছেন, ‘এখানে কিছু চ্যালেঞ্জ রয়েছে। যেমন—আমরা কী সমর্থন করতে পারি এবং কী সমর্থন করতে চাই। আরও বড় প্রশ্ন হলো, ওই (যাদের মোতায়েন করা হবে) সেনাদের বিরুদ্ধে কী ধরনের হুমকি থাকতে পারে এবং এটি উত্তেজনা কতটা বাড়াতে পারে।’
এই বিষয়টি এমন সময়ে সামনে এল, যখন ইউরোপীয় নেতারা ইউক্রেনের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় সহায়তা করার উপায় খুঁজছেন। বিশেষ করে, নবনির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প কিয়েভকে রাশিয়ার সঙ্গে শান্তি চুক্তি করতে চাপ দিতে শুরু করার আলোকে ইউরোপীয়রা ইউক্রেনের জন্য নতুন পথ তালাশ করছেন।
ডোনাল্ড ট্রাম্প আগামী সোমবার আনুষ্ঠানিকভাবে হোয়াইট হাউসে প্রবেশ করবেন প্রেসিডেন্ট হিসেবে। তিনি তাঁর নির্বাচনী প্রতিশ্রুতিতে বলেছিলেন, তিনি ক্ষমতায় এলে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ইউক্রেন যুদ্ধ শেষ করবেন। তবে সম্প্রতি সেই ঘোষণা থেকে সরে এসে প্রথম ছয় মাসে যুদ্ধ শেষ করার পরিকল্পনা করেছেন।
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বহুদিন ধরেই আশাবাদ ব্যক্ত করছেন, তিনি ইউক্রেনে সফর করবেন। তাঁর এই সফরের আকাঙ্ক্ষা ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কির প্রতি সমর্থনের প্রতীক হিসেবে দেখা হতে পারে। বিশেষ করে জেলেনস্কির ওপর থেকে মার্কিন সমর্থন কিছু হ্রাস পাওয়ার প্রেক্ষাপটে। জনসমক্ষে যুক্তরাজ্যের সরকারের অবস্থান হলো—পশ্চিমা মিত্রদের ইউক্রেনকে যতটা সম্ভব সমর্থন দিতে হবে এবং ইউক্রেনীয়রা সিদ্ধান্ত নেবেন কখন এবং কীভাবে শান্তি আলোচনা হবে।
তবে ব্রিটিশ মন্ত্রী ও কর্মকর্তাদের ধারণা, ট্রাম্প ইউক্রেন এবং রাশিয়াকে আলোচনায় বসানোর জন্য চাপ দেবেন এবং তাঁরা এখন পরবর্তী পদক্ষেপ নিয়ে আলোচনা করছেন। তবে একটি ধারণা এখন সর্বত্রই আলোচিত হচ্ছে। তা হলো ইউক্রেনে পশ্চিমা সেনাদের পাঠানোর সম্ভাবনা। এই চিন্তা করা হচ্ছে যে, রাশিয়া যদি ইউক্রেনের দখল করা কিছু এলাকা শান্তি চুক্তির অংশ হিসেবে রেখে দেয়, তবে ইউক্রেনের বাকি অঞ্চলকে রাশিয়ার ভবিষ্যৎ আক্রমণ থেকে রক্ষা করতে কী ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে।
এই পরিস্থিতিতে ব্রিটিশ কর্মকর্তারা সিদ্ধান্তে পৌঁছেছেন, ট্রাম্প যেহেতু এর আগেও বিদেশে সেনা পাঠানোর ব্যাপারে কঠোর সমালোচনা করেছেন এবং ইউক্রেনের জন্য আর্থিক সহায়তা নিয়ে তাঁর অবস্থান পরিষ্কার করেছেন, তাই যুক্তরাষ্ট্র হয়তো ইউক্রেনে সেনা পাঠাবে না। তবে যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব হলো, পশ্চিমা সেনারা ইউক্রেন এবং রাশিয়ার নতুন সীমান্তের ৮০০ মাইল দীর্ঘ সীমানা রক্ষার জন্য নিয়োজিত থাকবে, যেখানে একটি নিরস্ত্রীকৃত বাফার অঞ্চল তৈরি হবে।
এরই মধ্যে মাখোঁ এই ধারণাটি প্রচার করছেন যে, ইউরোপীয় মিত্ররা ইউক্রেনে এই সীমান্তে এমন ভূমিকা পালন করতে পারে। তাঁর অন্যান্য নেতাদের সঙ্গে আলোচনা ইতিমধ্যেই প্রকাশ্যে এসেছে। ফরাসি প্রেসিডেন্ট এবং দোনাল্দ তুস্ক এই প্রস্তাবটি গত ডিসেম্বরে আলোচনা করেছেন। তবে তুস্ক তখন এটিকে খুব গুরুত্ব দেননি। বলেছিলেন যে ওয়ারশ এ ধরনের কোনো পদক্ষেপের পরিকল্পনা করছে না।
মাখোঁ এবং জেলেনস্কি গত সোমবার এই সম্ভাব্য পরিকল্পনাটি নিয়ে আলোচনা করেছেন। ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে লিখেছেন, ‘আমরা শান্তি অর্জন এবং কার্যকর সুরক্ষা নিশ্চয়তার জন্য প্রধান মিত্রদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করার বিষয়ে একমত হয়েছি।’
তিনি আরও লিখেন, ‘একটি এমন নিশ্চয়তার অংশ হিসেবে, আমরা ফরাসি উদ্যোগ নিয়ে আলোচনা করেছি। যেখানে ইউক্রেনে সামরিক বাহিনীর সদস্যদের নিয়োগ করা হবে। আমরা এটি বাস্তবায়নের জন্য পদক্ষেপ, সম্ভাব্য সম্প্রসারণ এবং অন্যান্য দেশগুলোর এই প্রচেষ্টায় অংশগ্রহণ নিয়ে আলোচনা করেছি।’
ব্রিটিশ কর্মকর্তারা জোর দিয়ে বলেছেন, তারা এখনো এই প্রস্তাবটি পূর্ণরূপে সমর্থন করেনি। একটি সরকারি সূত্র টেলিগ্রাফকে বলেন, ‘আমরা কিছুটা আগেই এগিয়ে যাচ্ছি। তবে আমরা এখনো সেখানে পৌঁছাইনি।’ তবে এই আলোচনা থেকে একটি বিষয় স্পষ্ট যে, ডাউনিং স্ট্রিট ইউক্রেনকে সমর্থন করতে বদ্ধপরিকর, এমনকি ট্রাম্প ক্ষমতায় আসার পরও।
তবে ইউক্রেনে সেনা পাঠানোর অর্থ হলো—প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের বাজেটের ওপর ব্যাপক চাপ। এ ছাড়া, এই বিষয়টি এমন এক সময়ে বাস্তবায়িত হতে পারে, যখন ব্রিটেন সরকার ব্যয় কমানোর পরিকল্পনা করছে। এ ছাড়া, ব্রিটিশ সমর নেতারা সতর্ক করেছেন যে, যুক্তরাজ্যের যুদ্ধ করার ক্ষমতা নেই।

মেক্সিকোতে যাত্রীবাহী ট্রেন লাইনচ্যুত হয়ে অন্তত ১৩ জন নিহত ও ১০০ জন আহত হয়েছেন। দেশটির নৌবাহিনীর বরাতে বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, দেশটির দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় ওয়াহাকা রাজ্যে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
৩ ঘণ্টা আগে
ইন্দোনেশিয়ায় একটি নার্সিং হোমে আগুন লেগে ১৬ জন নিহত এবং ৩ জন আহত হয়েছেন। আজ সোমবার এএফপির প্রতিবেদনে স্থানীয় এক কর্মকর্তার বরাতে জানানো হয়, উত্তর সুলাওয়েসি প্রদেশের রাজধানী মানাদোর একটি নার্সিং হোমে এ অগ্নিকাণ্ড ঘটে।
৫ ঘণ্টা আগে
গাঁজা চাষ ও প্রক্রিয়াজাতকরণের লাইসেন্স ফি কমানোর অনুমোদন দিয়েছে পাকিস্তানের সরকার। দ্য ডনের এক প্রতিবেদনে জানা যায়, খাইবার পাখতুনখোয়া এলাকায় গাঁজা চাষের এই ফি কমাচ্ছে ক্যানাবিস রেগুলেটরি অথরিটি (সিআরএ)।
৬ ঘণ্টা আগে
লন্ডনে অবস্থিত বাংলাদেশ হাইকমিশনের সামনে গত শনিবার একটি বিক্ষোভ কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে বেশ উত্তেজনা তৈরি হয়। বাংলাদেশে হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর কথিত নির্যাতনের প্রতিবাদে আয়োজিত এই সমাবেশে স্বাধীন খালিস্তানপন্থী শিখ অধিকার কর্মী এবং একদল হিন্দু বিক্ষোভকারী মুখোমুখি হলে এই পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়।
৭ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

মেক্সিকোতে যাত্রীবাহী ট্রেন লাইনচ্যুত হয়ে অন্তত ১৩ জন নিহত ও ১০০ জন আহত হয়েছেন। দেশটির নৌবাহিনীর বরাতে বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, দেশটির দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় ওয়াহাকা রাজ্যে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নৌবাহিনী জানিয়েছে, মেক্সিকো উপসাগর ও প্রশান্ত মহাসাগরের মধ্যবর্তী রুটে চলাচল করে ওই ট্রেন। ট্রেনটিতে ২৪১ জন যাত্রী ও ৯ জন ক্রু ছিলেন। আহত ব্যক্তিদের মধ্যে ৩৬ জনকে হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে।
কর্তৃপক্ষ জানায়, নিজান্দা শহরের কাছে একটি বাঁক ঘোরার সময় ট্রেনটি লাইনচ্যুত হয়।
ঘটনাটি নিয়ে তদন্ত চলছে বলে জানিয়েছেন মেক্সিকোর অ্যাটর্নি জেনারেল।
মেক্সিকোর প্রেসিডেন্ট ক্লাউডিয়া শেইনবাউম বলেন, আহত ব্যক্তিদের মধ্যে পাঁচজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। তিনি আরও জানান, নেভির সেক্রেটারিসহ সরকারের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা দুর্ঘটনাস্থল পরিদর্শনে যাচ্ছেন।
দুর্ঘটনাস্থল থেকে প্রকাশিত ছবিতে দেখা গেছে, উদ্ধারকর্মীরা লাইনচ্যুত ট্রেন থেকে যাত্রীদের নামতে সহায়তা করছেন। ট্রেনটি রেললাইন থেকে ছিটকে পড়ে আংশিকভাবে একটি খাদের পাশে কাত হয়ে যায়।
নৌবাহিনী জানিয়েছে, প্রশান্ত মহাসাগরের বন্দর সালিনা ক্রুজকে উপসাগরীয় উপকূলের কোয়াটজাকোয়ালকোসের সঙ্গে যুক্ত করা ‘ইন্টারওশেনিক’ (Interoceanic) ট্রেনটিতে দুটি লোকোমোটিভ ও চারটি যাত্রীবাহী বগি ছিল। মেক্সিকোর নৌবাহিনী দেশটির রেলওয়ে নেটওয়ার্ক পরিচালনা করে।
ওয়াহাকা রাজ্যের গভর্নর সলোমোন জারা ক্রুজ এক বিবৃতিতে দুর্ঘটনায় গভীর শোক প্রকাশ করেন। তিনি জানান, ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তায় রাজ্য সরকার ফেডারেল সংস্থাগুলোর সঙ্গে সমন্বয় করে কাজ করছে।
আঞ্চলিক অর্থনীতি চাঙা করতে সাবেক প্রেসিডেন্ট আন্দ্রেস ম্যানুয়েল লোপেজ ওব্রাদরের উদ্যোগে দুই বছর আগে ইন্টারওশেনিক রেলসংযোগটি উদ্বোধন করা হয়েছিল।
আটলান্টিক মহাসাগর ও প্রশান্ত মহাসাগরের মধ্যবর্তী দূরত্ব কমিয়ে আনতে তেহুয়ান্তেপেক ইস্থমাস এলাকাজুড়ে রেল যোগাযোগ আধুনিকায়নের লক্ষ্যে অঞ্চলটিকে একটি কৌশলগত বাণিজ্য করিডোরে রূপ দিতে চেয়েছে মেক্সিকো সরকার। এর অংশ হিসেবে বন্দর, রেলপথ ও শিল্প অবকাঠামো সম্প্রসারণ করা হচ্ছে। এই রেল পরিষেবাটি দক্ষিণ মেক্সিকোতে যাত্রী ও পণ্যবাহী রেল যোগাযোগ বৃদ্ধি এবং আঞ্চলিক অর্থনৈতিক উন্নয়নের একটি বড় অংশ।

মেক্সিকোতে যাত্রীবাহী ট্রেন লাইনচ্যুত হয়ে অন্তত ১৩ জন নিহত ও ১০০ জন আহত হয়েছেন। দেশটির নৌবাহিনীর বরাতে বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, দেশটির দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় ওয়াহাকা রাজ্যে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নৌবাহিনী জানিয়েছে, মেক্সিকো উপসাগর ও প্রশান্ত মহাসাগরের মধ্যবর্তী রুটে চলাচল করে ওই ট্রেন। ট্রেনটিতে ২৪১ জন যাত্রী ও ৯ জন ক্রু ছিলেন। আহত ব্যক্তিদের মধ্যে ৩৬ জনকে হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে।
কর্তৃপক্ষ জানায়, নিজান্দা শহরের কাছে একটি বাঁক ঘোরার সময় ট্রেনটি লাইনচ্যুত হয়।
ঘটনাটি নিয়ে তদন্ত চলছে বলে জানিয়েছেন মেক্সিকোর অ্যাটর্নি জেনারেল।
মেক্সিকোর প্রেসিডেন্ট ক্লাউডিয়া শেইনবাউম বলেন, আহত ব্যক্তিদের মধ্যে পাঁচজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। তিনি আরও জানান, নেভির সেক্রেটারিসহ সরকারের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা দুর্ঘটনাস্থল পরিদর্শনে যাচ্ছেন।
দুর্ঘটনাস্থল থেকে প্রকাশিত ছবিতে দেখা গেছে, উদ্ধারকর্মীরা লাইনচ্যুত ট্রেন থেকে যাত্রীদের নামতে সহায়তা করছেন। ট্রেনটি রেললাইন থেকে ছিটকে পড়ে আংশিকভাবে একটি খাদের পাশে কাত হয়ে যায়।
নৌবাহিনী জানিয়েছে, প্রশান্ত মহাসাগরের বন্দর সালিনা ক্রুজকে উপসাগরীয় উপকূলের কোয়াটজাকোয়ালকোসের সঙ্গে যুক্ত করা ‘ইন্টারওশেনিক’ (Interoceanic) ট্রেনটিতে দুটি লোকোমোটিভ ও চারটি যাত্রীবাহী বগি ছিল। মেক্সিকোর নৌবাহিনী দেশটির রেলওয়ে নেটওয়ার্ক পরিচালনা করে।
ওয়াহাকা রাজ্যের গভর্নর সলোমোন জারা ক্রুজ এক বিবৃতিতে দুর্ঘটনায় গভীর শোক প্রকাশ করেন। তিনি জানান, ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তায় রাজ্য সরকার ফেডারেল সংস্থাগুলোর সঙ্গে সমন্বয় করে কাজ করছে।
আঞ্চলিক অর্থনীতি চাঙা করতে সাবেক প্রেসিডেন্ট আন্দ্রেস ম্যানুয়েল লোপেজ ওব্রাদরের উদ্যোগে দুই বছর আগে ইন্টারওশেনিক রেলসংযোগটি উদ্বোধন করা হয়েছিল।
আটলান্টিক মহাসাগর ও প্রশান্ত মহাসাগরের মধ্যবর্তী দূরত্ব কমিয়ে আনতে তেহুয়ান্তেপেক ইস্থমাস এলাকাজুড়ে রেল যোগাযোগ আধুনিকায়নের লক্ষ্যে অঞ্চলটিকে একটি কৌশলগত বাণিজ্য করিডোরে রূপ দিতে চেয়েছে মেক্সিকো সরকার। এর অংশ হিসেবে বন্দর, রেলপথ ও শিল্প অবকাঠামো সম্প্রসারণ করা হচ্ছে। এই রেল পরিষেবাটি দক্ষিণ মেক্সিকোতে যাত্রী ও পণ্যবাহী রেল যোগাযোগ বৃদ্ধি এবং আঞ্চলিক অর্থনৈতিক উন্নয়নের একটি বড় অংশ।

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি হলে দেশটিতে শান্তিরক্ষী হিসেবে নিজ নিজ দেশের সেনা পাঠাতে পারেন ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ এবং ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার। সম্প্রতি এই দুই নেতা এই সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনাও করেছেন বলে জানা গেছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম টেলিগ্রাফের প্রতিবেদন
১৭ জানুয়ারি ২০২৫
ইন্দোনেশিয়ায় একটি নার্সিং হোমে আগুন লেগে ১৬ জন নিহত এবং ৩ জন আহত হয়েছেন। আজ সোমবার এএফপির প্রতিবেদনে স্থানীয় এক কর্মকর্তার বরাতে জানানো হয়, উত্তর সুলাওয়েসি প্রদেশের রাজধানী মানাদোর একটি নার্সিং হোমে এ অগ্নিকাণ্ড ঘটে।
৫ ঘণ্টা আগে
গাঁজা চাষ ও প্রক্রিয়াজাতকরণের লাইসেন্স ফি কমানোর অনুমোদন দিয়েছে পাকিস্তানের সরকার। দ্য ডনের এক প্রতিবেদনে জানা যায়, খাইবার পাখতুনখোয়া এলাকায় গাঁজা চাষের এই ফি কমাচ্ছে ক্যানাবিস রেগুলেটরি অথরিটি (সিআরএ)।
৬ ঘণ্টা আগে
লন্ডনে অবস্থিত বাংলাদেশ হাইকমিশনের সামনে গত শনিবার একটি বিক্ষোভ কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে বেশ উত্তেজনা তৈরি হয়। বাংলাদেশে হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর কথিত নির্যাতনের প্রতিবাদে আয়োজিত এই সমাবেশে স্বাধীন খালিস্তানপন্থী শিখ অধিকার কর্মী এবং একদল হিন্দু বিক্ষোভকারী মুখোমুখি হলে এই পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়।
৭ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ইন্দোনেশিয়ায় একটি নার্সিং হোমে আগুন লেগে ১৬ জন নিহত এবং ৩ জন আহত হয়েছেন। আজ সোমবার এএফপির প্রতিবেদনে স্থানীয় এক কর্মকর্তার বরাতে জানানো হয়, উত্তর সুলাওয়েসি প্রদেশের রাজধানী মানাদোর একটি নার্সিং হোমে এ অগ্নিকাণ্ড ঘটে।
শহরটির ফায়ার অ্যান্ড রেস্কিউ এজেন্সির প্রধান জিমি রোটিনসুলু জানান, নার্সিং হোমটিতে স্থানীয় সময় রোববার রাত ৮টা ৩১ মিনিটে আগুন লাগার খবর পান ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা। এ ঘটনায় ১৬ জন নিহত এবং ৩ জন অগ্নিদগ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন।
জিমি জানান, ভুক্তভোগীদের অনেক দেহ তাঁদের ঘরের ভেতরেই পাওয়া গেছে। তিনি আরও যোগ করেন, সন্ধ্যায় যখন আগুন ছড়িয়ে পড়ে তখন বয়স্ক বাসিন্দাদের অনেকেই সম্ভবত তাদের নিজ নিজ ঘরে বিশ্রাম নিচ্ছিলেন।
কর্তৃপক্ষ ১২ জনকে অক্ষত অবস্থায় উদ্ধার করতে সক্ষম হয়েছে এবং তাঁদের স্থানীয় হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়েছে বলে তিনি জানান।
স্থানীয় সম্প্রচার মাধ্যম মেট্রো টিভি-তে প্রচারিত ফুটেজে দেখা গেছে, আগুন নার্সিং হোমটিকে পুরোপুরি গ্রাস করে নিয়েছে এবং স্থানীয়রা এক বৃদ্ধ ব্যক্তিকে সরিয়ে নিতে সাহায্য করছেন।
১৭ হাজারেরও বেশি দ্বীপের দক্ষিণ-পূর্ব এশীয় এই দ্বীপরাষ্ট্রে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা খুব একটা বিরল নয়। চলতি মাসেই ইন্দোনেশিয়ার রাজধানী জাকার্তায় একটি সাততলা অফিস ভবনে অগ্নিকাণ্ডে অন্তত ২২ জন নিহত হন। ২০২৩ সালে দেশটির পূর্বাঞ্চলে একটি নিকেল প্রক্রিয়াকরণ কারখানায় বিস্ফোরণে অন্তত ১২ জন নিহত হয়েছিলেন।

ইন্দোনেশিয়ায় একটি নার্সিং হোমে আগুন লেগে ১৬ জন নিহত এবং ৩ জন আহত হয়েছেন। আজ সোমবার এএফপির প্রতিবেদনে স্থানীয় এক কর্মকর্তার বরাতে জানানো হয়, উত্তর সুলাওয়েসি প্রদেশের রাজধানী মানাদোর একটি নার্সিং হোমে এ অগ্নিকাণ্ড ঘটে।
শহরটির ফায়ার অ্যান্ড রেস্কিউ এজেন্সির প্রধান জিমি রোটিনসুলু জানান, নার্সিং হোমটিতে স্থানীয় সময় রোববার রাত ৮টা ৩১ মিনিটে আগুন লাগার খবর পান ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা। এ ঘটনায় ১৬ জন নিহত এবং ৩ জন অগ্নিদগ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন।
জিমি জানান, ভুক্তভোগীদের অনেক দেহ তাঁদের ঘরের ভেতরেই পাওয়া গেছে। তিনি আরও যোগ করেন, সন্ধ্যায় যখন আগুন ছড়িয়ে পড়ে তখন বয়স্ক বাসিন্দাদের অনেকেই সম্ভবত তাদের নিজ নিজ ঘরে বিশ্রাম নিচ্ছিলেন।
কর্তৃপক্ষ ১২ জনকে অক্ষত অবস্থায় উদ্ধার করতে সক্ষম হয়েছে এবং তাঁদের স্থানীয় হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়েছে বলে তিনি জানান।
স্থানীয় সম্প্রচার মাধ্যম মেট্রো টিভি-তে প্রচারিত ফুটেজে দেখা গেছে, আগুন নার্সিং হোমটিকে পুরোপুরি গ্রাস করে নিয়েছে এবং স্থানীয়রা এক বৃদ্ধ ব্যক্তিকে সরিয়ে নিতে সাহায্য করছেন।
১৭ হাজারেরও বেশি দ্বীপের দক্ষিণ-পূর্ব এশীয় এই দ্বীপরাষ্ট্রে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা খুব একটা বিরল নয়। চলতি মাসেই ইন্দোনেশিয়ার রাজধানী জাকার্তায় একটি সাততলা অফিস ভবনে অগ্নিকাণ্ডে অন্তত ২২ জন নিহত হন। ২০২৩ সালে দেশটির পূর্বাঞ্চলে একটি নিকেল প্রক্রিয়াকরণ কারখানায় বিস্ফোরণে অন্তত ১২ জন নিহত হয়েছিলেন।

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি হলে দেশটিতে শান্তিরক্ষী হিসেবে নিজ নিজ দেশের সেনা পাঠাতে পারেন ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ এবং ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার। সম্প্রতি এই দুই নেতা এই সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনাও করেছেন বলে জানা গেছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম টেলিগ্রাফের প্রতিবেদন
১৭ জানুয়ারি ২০২৫
মেক্সিকোতে যাত্রীবাহী ট্রেন লাইনচ্যুত হয়ে অন্তত ১৩ জন নিহত ও ১০০ জন আহত হয়েছেন। দেশটির নৌবাহিনীর বরাতে বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, দেশটির দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় ওয়াহাকা রাজ্যে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
৩ ঘণ্টা আগে
গাঁজা চাষ ও প্রক্রিয়াজাতকরণের লাইসেন্স ফি কমানোর অনুমোদন দিয়েছে পাকিস্তানের সরকার। দ্য ডনের এক প্রতিবেদনে জানা যায়, খাইবার পাখতুনখোয়া এলাকায় গাঁজা চাষের এই ফি কমাচ্ছে ক্যানাবিস রেগুলেটরি অথরিটি (সিআরএ)।
৬ ঘণ্টা আগে
লন্ডনে অবস্থিত বাংলাদেশ হাইকমিশনের সামনে গত শনিবার একটি বিক্ষোভ কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে বেশ উত্তেজনা তৈরি হয়। বাংলাদেশে হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর কথিত নির্যাতনের প্রতিবাদে আয়োজিত এই সমাবেশে স্বাধীন খালিস্তানপন্থী শিখ অধিকার কর্মী এবং একদল হিন্দু বিক্ষোভকারী মুখোমুখি হলে এই পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়।
৭ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

গাঁজা চাষ ও প্রক্রিয়াজাতকরণের লাইসেন্স ফি কমানোর অনুমোদন দিয়েছে পাকিস্তানের সরকার। দ্য ডনের এক প্রতিবেদনে জানা যায়, খাইবার পাখতুনখোয়া এলাকায় গাঁজা চাষের এই ফি কমাচ্ছে ক্যানাবিস রেগুলেটরি অথরিটি (সিআরএ)।
এছাড়া, শিল্পজাত হেম্প ও হেম্প বীজের তেলের ওপর থেকে আবগারি শুল্ক তুলে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে ফুল-স্পেকট্রাম ক্যানাবিডিওল (CBD) ও টেট্রাহাইড্রোক্যানাবিনল (THC)-এর ওপর আবগারি শুল্ক বাড়ানোর অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
সরকারি নথি বরাতে দ্য ডন জানিয়েছে, সিআরএ গাঁজা চাষের লাইসেন্স ফি ৬ লাখ রুপি থেকে কমিয়ে ৫ লাখ রুপি করেছে এবং গাঁজা প্রক্রিয়াকরণের লাইসেন্স ফি ১৫ লাখ রুপি থেকে কমিয়ে ১০ লাখ রুপি নির্ধারণ করেছে।
এছাড়া হেম্প প্রক্রিয়াকরণের লাইসেন্স ফি ৭ লাখ রুপি থেকে কমিয়ে ৫ লাখ রুপি করা হয়েছে।
অন্যদিকে, ফুল-স্পেকট্রাম ক্যানাবিডিওল ও টেট্রাহাইড্রোক্যানাবিনলের ওপর আবগারি শুল্ক প্রতি কেজিতে ৩ হাজার রুপি থেকে বাড়িয়ে ৫ হাজার রুপি করা হয়েছে।
নথিতে আরও বলা হয়েছে, ২২ ডিসেম্বর আবগারি, কর ও মাদকদ্রব্য বিষয়ক মন্ত্রীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এতে আরও বলা হয়, ওই বৈঠকটি ৪ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত উপ-কমিটির বৈঠকের ধারাবাহিকতা ছিল, যেখানে এসব পরিবর্তনের সুপারিশ করা হয়েছিল।
নথি অনুযায়ী, সিআরএ-এর বৈঠকে খাইবার পাখতুনখোয়ার জন্য প্রস্তাবিত হেম্প মডেল কমিটির সামনে উপস্থাপন করা হয়। এ সময় আবগারি, কর ও মাদক নিয়ন্ত্রণ বিভাগের সচিব এবং স্বাস্থ্য সচিব জোর দিয়ে বলেন, ব্যবসা পরিচালনাকে সহজ করা এবং বিনিয়োগকারীদের সুবিধা দিতে প্রস্তাবিত মডেলটি আরও সরল করা প্রয়োজন।
বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় যে, খাইবার পাখতুনখোয়ায় স্বনামধন্য শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলোকে পরীক্ষামূলকভাবে হেম্প চাষের লাইসেন্স দেওয়া হবে এবং এসব শিল্পপ্রতিষ্ঠান কৃষকদের সঙ্গে অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে কাজ করবে।
হেম্প চাষ ও প্রক্রিয়াকরণের লাইসেন্সের আবেদন ফরম, টেট্রাহাইড্রোক্যানাবিনল (টিএইচসি) নমুনা সংগ্রহ ও বিশ্লেষণ ফরম, পর্যায়ক্রমিক পরিদর্শন ফরমসহ অন্যান্য বাধ্যতামূলক রেজিস্টার অনুমোদন করেছে সিআরএ।
শিল্প ও কৃষকদের যৌথ উদ্যোগে বোর্ড অব ইনভেস্টমেন্ট (বিওআই) এবং শিল্প বিভাগ সহায়তা প্রদানের বিষয়ে অনুমোদন দিয়েছে কমিটি। কৃষকদের নিবন্ধন ব্যক্তিগত বা সমবায় কোম্পানি হিসেবে উভয় ক্ষেত্রেই ঐচ্ছিক রাখা হয়েছে।
হেম্প বীজ আমদানি ও এর শংসাপত্রের দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট লাইসেন্সপ্রাপ্ত শিল্পপ্রতিষ্ঠানের ওপর রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আপাতত গাঁজা চাষ ও প্রক্রিয়াকরণ আপাতত স্থগিত রাখা হবে এবং ওষুধ শিল্পের প্রয়োজনীয় গাঁজা নিয়ন্ত্রণ ও এর পণ্য ব্যবস্থাপনা পাকিস্তানের ড্রাগ রেগুলেটরি অথরিটির (ডিআরএপি) চাহিদা ও মানদণ্ডের আলোকে বিবেচনা করা হবে।
নথিতে আরও বলা হয়, ক্যানাবিস মডেল প্রণয়ন এবং ক্যানাবিস সংক্রান্ত বিধিবিধান পুনর্বিবেচনার জন্য ১৫ দিনের মধ্যে একটি উপকমিটি গঠন করা হবে।

গাঁজা চাষ ও প্রক্রিয়াজাতকরণের লাইসেন্স ফি কমানোর অনুমোদন দিয়েছে পাকিস্তানের সরকার। দ্য ডনের এক প্রতিবেদনে জানা যায়, খাইবার পাখতুনখোয়া এলাকায় গাঁজা চাষের এই ফি কমাচ্ছে ক্যানাবিস রেগুলেটরি অথরিটি (সিআরএ)।
এছাড়া, শিল্পজাত হেম্প ও হেম্প বীজের তেলের ওপর থেকে আবগারি শুল্ক তুলে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে ফুল-স্পেকট্রাম ক্যানাবিডিওল (CBD) ও টেট্রাহাইড্রোক্যানাবিনল (THC)-এর ওপর আবগারি শুল্ক বাড়ানোর অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
সরকারি নথি বরাতে দ্য ডন জানিয়েছে, সিআরএ গাঁজা চাষের লাইসেন্স ফি ৬ লাখ রুপি থেকে কমিয়ে ৫ লাখ রুপি করেছে এবং গাঁজা প্রক্রিয়াকরণের লাইসেন্স ফি ১৫ লাখ রুপি থেকে কমিয়ে ১০ লাখ রুপি নির্ধারণ করেছে।
এছাড়া হেম্প প্রক্রিয়াকরণের লাইসেন্স ফি ৭ লাখ রুপি থেকে কমিয়ে ৫ লাখ রুপি করা হয়েছে।
অন্যদিকে, ফুল-স্পেকট্রাম ক্যানাবিডিওল ও টেট্রাহাইড্রোক্যানাবিনলের ওপর আবগারি শুল্ক প্রতি কেজিতে ৩ হাজার রুপি থেকে বাড়িয়ে ৫ হাজার রুপি করা হয়েছে।
নথিতে আরও বলা হয়েছে, ২২ ডিসেম্বর আবগারি, কর ও মাদকদ্রব্য বিষয়ক মন্ত্রীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এতে আরও বলা হয়, ওই বৈঠকটি ৪ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত উপ-কমিটির বৈঠকের ধারাবাহিকতা ছিল, যেখানে এসব পরিবর্তনের সুপারিশ করা হয়েছিল।
নথি অনুযায়ী, সিআরএ-এর বৈঠকে খাইবার পাখতুনখোয়ার জন্য প্রস্তাবিত হেম্প মডেল কমিটির সামনে উপস্থাপন করা হয়। এ সময় আবগারি, কর ও মাদক নিয়ন্ত্রণ বিভাগের সচিব এবং স্বাস্থ্য সচিব জোর দিয়ে বলেন, ব্যবসা পরিচালনাকে সহজ করা এবং বিনিয়োগকারীদের সুবিধা দিতে প্রস্তাবিত মডেলটি আরও সরল করা প্রয়োজন।
বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় যে, খাইবার পাখতুনখোয়ায় স্বনামধন্য শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলোকে পরীক্ষামূলকভাবে হেম্প চাষের লাইসেন্স দেওয়া হবে এবং এসব শিল্পপ্রতিষ্ঠান কৃষকদের সঙ্গে অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে কাজ করবে।
হেম্প চাষ ও প্রক্রিয়াকরণের লাইসেন্সের আবেদন ফরম, টেট্রাহাইড্রোক্যানাবিনল (টিএইচসি) নমুনা সংগ্রহ ও বিশ্লেষণ ফরম, পর্যায়ক্রমিক পরিদর্শন ফরমসহ অন্যান্য বাধ্যতামূলক রেজিস্টার অনুমোদন করেছে সিআরএ।
শিল্প ও কৃষকদের যৌথ উদ্যোগে বোর্ড অব ইনভেস্টমেন্ট (বিওআই) এবং শিল্প বিভাগ সহায়তা প্রদানের বিষয়ে অনুমোদন দিয়েছে কমিটি। কৃষকদের নিবন্ধন ব্যক্তিগত বা সমবায় কোম্পানি হিসেবে উভয় ক্ষেত্রেই ঐচ্ছিক রাখা হয়েছে।
হেম্প বীজ আমদানি ও এর শংসাপত্রের দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট লাইসেন্সপ্রাপ্ত শিল্পপ্রতিষ্ঠানের ওপর রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আপাতত গাঁজা চাষ ও প্রক্রিয়াকরণ আপাতত স্থগিত রাখা হবে এবং ওষুধ শিল্পের প্রয়োজনীয় গাঁজা নিয়ন্ত্রণ ও এর পণ্য ব্যবস্থাপনা পাকিস্তানের ড্রাগ রেগুলেটরি অথরিটির (ডিআরএপি) চাহিদা ও মানদণ্ডের আলোকে বিবেচনা করা হবে।
নথিতে আরও বলা হয়, ক্যানাবিস মডেল প্রণয়ন এবং ক্যানাবিস সংক্রান্ত বিধিবিধান পুনর্বিবেচনার জন্য ১৫ দিনের মধ্যে একটি উপকমিটি গঠন করা হবে।

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি হলে দেশটিতে শান্তিরক্ষী হিসেবে নিজ নিজ দেশের সেনা পাঠাতে পারেন ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ এবং ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার। সম্প্রতি এই দুই নেতা এই সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনাও করেছেন বলে জানা গেছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম টেলিগ্রাফের প্রতিবেদন
১৭ জানুয়ারি ২০২৫
মেক্সিকোতে যাত্রীবাহী ট্রেন লাইনচ্যুত হয়ে অন্তত ১৩ জন নিহত ও ১০০ জন আহত হয়েছেন। দেশটির নৌবাহিনীর বরাতে বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, দেশটির দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় ওয়াহাকা রাজ্যে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
৩ ঘণ্টা আগে
ইন্দোনেশিয়ায় একটি নার্সিং হোমে আগুন লেগে ১৬ জন নিহত এবং ৩ জন আহত হয়েছেন। আজ সোমবার এএফপির প্রতিবেদনে স্থানীয় এক কর্মকর্তার বরাতে জানানো হয়, উত্তর সুলাওয়েসি প্রদেশের রাজধানী মানাদোর একটি নার্সিং হোমে এ অগ্নিকাণ্ড ঘটে।
৫ ঘণ্টা আগে
লন্ডনে অবস্থিত বাংলাদেশ হাইকমিশনের সামনে গত শনিবার একটি বিক্ষোভ কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে বেশ উত্তেজনা তৈরি হয়। বাংলাদেশে হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর কথিত নির্যাতনের প্রতিবাদে আয়োজিত এই সমাবেশে স্বাধীন খালিস্তানপন্থী শিখ অধিকার কর্মী এবং একদল হিন্দু বিক্ষোভকারী মুখোমুখি হলে এই পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়।
৭ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

লন্ডনে অবস্থিত বাংলাদেশ হাইকমিশনের সামনে গত শনিবার একটি বিক্ষোভ কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে বেশ উত্তেজনা তৈরি হয়। বাংলাদেশে হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর কথিত নির্যাতনের প্রতিবাদে আয়োজিত এই সমাবেশে স্বাধীন খালিস্তানপন্থী শিখ অধিকার কর্মী এবং একদল হিন্দু বিক্ষোভকারী মুখোমুখি হলে এই পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ব্রিটিশ পুলিশকে হস্তক্ষেপ করতে হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শী ও আয়োজকদের বরাত দিয়ে পাকিস্তানি দৈনিক ডন-এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ জানিয়ে আয়োজিত সমাবেশে খালিস্তান রেফারেন্ডাম অভিযানের সমন্বয়ক পরমজিৎ সিং পাম্মা উপস্থিত ছিলেন। তাঁদের হাতে ধরা প্ল্যাকার্ডে হরদীপ সিং নিজ্জার এবং শরিফ ওসমান বিন হাদির ছবি দেখা গেছে। সমাবেশের একপর্যায়ে ভারতীয় এক হিন্দু বিক্ষোভকারীর সঙ্গে পাম্মার কথা-কাটাকাটি এবং পরে হাতাহাতি শুরু হয়। ঘটনার গুরুত্ব বুঝে সেখানে দায়িত্বরত মেট্রোপলিটন পুলিশের কর্মকর্তারা দ্রুত পদক্ষেপ নেন এবং দুই পক্ষকে আলাদা করে দেন।
বিক্ষোভকারীরা বাংলাদেশ হাইকমিশনের প্রবেশপথের কাছে একটি কর্ডন তৈরি করে তাদের কর্মসূচি চালিয়ে যান। এ সময় তাঁরা ভারত সরকারের বিরুদ্ধে বিভিন্ন রাজনৈতিক স্লোগান দেন। বিশেষ করে হরদীপ সিং নিজ্জার হত্যা এবং অন্যান্য শিখ নেতাদের খুনের পেছনে ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থার হাত রয়েছে বলে তাঁরা অভিযোগ করেন।
উল্লেখ্য, ভারত সরকার পরমজিৎ সিং পাম্মাকে ‘মোস্ট ওয়ান্টেড টেররিস্ট’ বা অন্যতম শীর্ষ সন্ত্রাসী হিসেবে তালিকাভুক্ত করলেও পাম্মা ও তাঁর সমর্থকেরা এই অভিযোগ অস্বীকার করে আসছেন। বর্তমানে তিনি যুক্তরাজ্যে বসবাস করছেন।
গত বছরের জুনে কানাডার ভ্যাঙ্কুভারে শিখ নেতা হরদীপ সিং নিজ্জার খুন হওয়ার পর থেকে ভারত ও কানাডার মধ্যে কূটনৈতিক টানাপোড়েন চরম আকার ধারণ করেছে। একইভাবে, যুক্তরাষ্ট্রে শিখ বিচ্ছিন্নতাবাদী নেতা গুরপতবন্ত সিং পান্নুনকে হত্যার ষড়যন্ত্রের সঙ্গেও ভারতীয় গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের জড়িত থাকার অভিযোগ তুলেছে মার্কিন বিচার বিভাগ।
লন্ডনের এই বিক্ষোভ কর্মসূচিতে সেই বৈশ্বিক উত্তেজনার ছায়া দেখা গেছে। তবে পুলিশ জানিয়েছে, কোনো বড় ধরনের হতাহতের ঘটনা ঘটেনি এবং পরিস্থিতি সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে আনা হয়েছে। মেট্রোপলিটন পুলিশের পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত কোনো গ্রেপ্তারের খবর পাওয়া যায়নি।
খালিস্তান আন্দোলনের শিকড় ১৯৪৭ সালের ভারত ভাগ এবং পাঞ্জাব বিভাজনের সময় পর্যন্ত বিস্তৃত। স্বাধীন শিখ রাষ্ট্রের দাবিতে এই আন্দোলন দশকের পর দশক ধরে চলে আসছে। এই আন্দোলন বর্তমানে বৈশ্বিক রাজনীতিতে ভারত-কানাডা এবং ভারত-মার্কিন সম্পর্কের ক্ষেত্রে একটি সংবেদনশীল ইস্যু হিসেবে দাঁড়িয়েছে।

লন্ডনে অবস্থিত বাংলাদেশ হাইকমিশনের সামনে গত শনিবার একটি বিক্ষোভ কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে বেশ উত্তেজনা তৈরি হয়। বাংলাদেশে হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর কথিত নির্যাতনের প্রতিবাদে আয়োজিত এই সমাবেশে স্বাধীন খালিস্তানপন্থী শিখ অধিকার কর্মী এবং একদল হিন্দু বিক্ষোভকারী মুখোমুখি হলে এই পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ব্রিটিশ পুলিশকে হস্তক্ষেপ করতে হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শী ও আয়োজকদের বরাত দিয়ে পাকিস্তানি দৈনিক ডন-এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ জানিয়ে আয়োজিত সমাবেশে খালিস্তান রেফারেন্ডাম অভিযানের সমন্বয়ক পরমজিৎ সিং পাম্মা উপস্থিত ছিলেন। তাঁদের হাতে ধরা প্ল্যাকার্ডে হরদীপ সিং নিজ্জার এবং শরিফ ওসমান বিন হাদির ছবি দেখা গেছে। সমাবেশের একপর্যায়ে ভারতীয় এক হিন্দু বিক্ষোভকারীর সঙ্গে পাম্মার কথা-কাটাকাটি এবং পরে হাতাহাতি শুরু হয়। ঘটনার গুরুত্ব বুঝে সেখানে দায়িত্বরত মেট্রোপলিটন পুলিশের কর্মকর্তারা দ্রুত পদক্ষেপ নেন এবং দুই পক্ষকে আলাদা করে দেন।
বিক্ষোভকারীরা বাংলাদেশ হাইকমিশনের প্রবেশপথের কাছে একটি কর্ডন তৈরি করে তাদের কর্মসূচি চালিয়ে যান। এ সময় তাঁরা ভারত সরকারের বিরুদ্ধে বিভিন্ন রাজনৈতিক স্লোগান দেন। বিশেষ করে হরদীপ সিং নিজ্জার হত্যা এবং অন্যান্য শিখ নেতাদের খুনের পেছনে ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থার হাত রয়েছে বলে তাঁরা অভিযোগ করেন।
উল্লেখ্য, ভারত সরকার পরমজিৎ সিং পাম্মাকে ‘মোস্ট ওয়ান্টেড টেররিস্ট’ বা অন্যতম শীর্ষ সন্ত্রাসী হিসেবে তালিকাভুক্ত করলেও পাম্মা ও তাঁর সমর্থকেরা এই অভিযোগ অস্বীকার করে আসছেন। বর্তমানে তিনি যুক্তরাজ্যে বসবাস করছেন।
গত বছরের জুনে কানাডার ভ্যাঙ্কুভারে শিখ নেতা হরদীপ সিং নিজ্জার খুন হওয়ার পর থেকে ভারত ও কানাডার মধ্যে কূটনৈতিক টানাপোড়েন চরম আকার ধারণ করেছে। একইভাবে, যুক্তরাষ্ট্রে শিখ বিচ্ছিন্নতাবাদী নেতা গুরপতবন্ত সিং পান্নুনকে হত্যার ষড়যন্ত্রের সঙ্গেও ভারতীয় গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের জড়িত থাকার অভিযোগ তুলেছে মার্কিন বিচার বিভাগ।
লন্ডনের এই বিক্ষোভ কর্মসূচিতে সেই বৈশ্বিক উত্তেজনার ছায়া দেখা গেছে। তবে পুলিশ জানিয়েছে, কোনো বড় ধরনের হতাহতের ঘটনা ঘটেনি এবং পরিস্থিতি সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে আনা হয়েছে। মেট্রোপলিটন পুলিশের পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত কোনো গ্রেপ্তারের খবর পাওয়া যায়নি।
খালিস্তান আন্দোলনের শিকড় ১৯৪৭ সালের ভারত ভাগ এবং পাঞ্জাব বিভাজনের সময় পর্যন্ত বিস্তৃত। স্বাধীন শিখ রাষ্ট্রের দাবিতে এই আন্দোলন দশকের পর দশক ধরে চলে আসছে। এই আন্দোলন বর্তমানে বৈশ্বিক রাজনীতিতে ভারত-কানাডা এবং ভারত-মার্কিন সম্পর্কের ক্ষেত্রে একটি সংবেদনশীল ইস্যু হিসেবে দাঁড়িয়েছে।

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি হলে দেশটিতে শান্তিরক্ষী হিসেবে নিজ নিজ দেশের সেনা পাঠাতে পারেন ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ এবং ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার। সম্প্রতি এই দুই নেতা এই সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনাও করেছেন বলে জানা গেছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম টেলিগ্রাফের প্রতিবেদন
১৭ জানুয়ারি ২০২৫
মেক্সিকোতে যাত্রীবাহী ট্রেন লাইনচ্যুত হয়ে অন্তত ১৩ জন নিহত ও ১০০ জন আহত হয়েছেন। দেশটির নৌবাহিনীর বরাতে বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, দেশটির দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় ওয়াহাকা রাজ্যে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
৩ ঘণ্টা আগে
ইন্দোনেশিয়ায় একটি নার্সিং হোমে আগুন লেগে ১৬ জন নিহত এবং ৩ জন আহত হয়েছেন। আজ সোমবার এএফপির প্রতিবেদনে স্থানীয় এক কর্মকর্তার বরাতে জানানো হয়, উত্তর সুলাওয়েসি প্রদেশের রাজধানী মানাদোর একটি নার্সিং হোমে এ অগ্নিকাণ্ড ঘটে।
৫ ঘণ্টা আগে
গাঁজা চাষ ও প্রক্রিয়াজাতকরণের লাইসেন্স ফি কমানোর অনুমোদন দিয়েছে পাকিস্তানের সরকার। দ্য ডনের এক প্রতিবেদনে জানা যায়, খাইবার পাখতুনখোয়া এলাকায় গাঁজা চাষের এই ফি কমাচ্ছে ক্যানাবিস রেগুলেটরি অথরিটি (সিআরএ)।
৬ ঘণ্টা আগে