
পৃথিবীর লাইফ সাপোর্ট সিস্টেম বা জীবনপ্রণালি এতটাই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে যে তা আর মানুষের জন্য নিরাপদ নয়। এমন সতর্কবার্তাই প্রকাশ করেছেন ডেনমার্কের ইউনিভার্সিটি অব কোপেনহেগেনের একদল গবেষক। তাঁরা পুরো পৃথিবীর ‘স্বাস্থ্য পরীক্ষার’ পর এক গবেষণা নিবন্ধে এ কথা বলেছেন। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
স্থানীয় সময় গতকাল বুধবার মার্কিন বিজ্ঞান সাময়িকী সায়েন্স অ্যাডভান্স জার্নালে প্রকাশিত নিবন্ধে বলা হয়, অতীতের যেকোনো সময়ের চেয়ে পৃথিবীর লাইফ সাপোর্ট সিস্টেম অনেক বেশি ক্ষতিগ্রস্ত ও ঝুঁকির মুখে। সাধারণত লাইফ সাপোর্ট সিস্টেম বা জীবনপ্রণালি বলতে যে বাতাসে আমরা শ্বাস নিই, যে পানি আমরা পান করি, যে মাটিতে আমরা ফসল ফলাই, বসবাস করি এবং সামগ্রিকভাবে যে জলবায়ুর অংশীদার আমরা, সেটিকে বোঝানো হয়।
ইউনিভার্সিটি অব কোপেনহেগেনের ২৯ জন গবেষক পুরো পৃথিবীর ৯টি ‘স্বাস্থ্য পরীক্ষা’ সূচক ব্যবহার করে এই গবেষণা চালান। সেখানে তাঁরা দেখতে পান ৯টি সূচকের মধ্যে জীবজগতের অটুট অবস্থা (অর্থাৎ কোনো প্রজাতির হারিয়ে না যাওয়া বা যুক্ত না হওয়া), জলবায়ু পরিবর্তন এবং পরিষ্কার পানির পর্যাপ্ত ব্যবহারের মতো সব মিলিয়ে ৬টি সূচক এরই মধ্যে নিরাপদ সীমা অতিক্রম করেছে। সব মিলিয়ে ৯টির মধ্যে ৮টি সূচকই ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে। কেবল পৃথিবীর ওজোনস্তর আগের চেয়ে অনেকটা ভালো অবস্থানে রয়েছে।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, মানুষের হস্তক্ষেপের কারণে এই জীবনপ্রণালি অধিকাংশ ক্ষেত্রেই নিরাপদ বসবাসের যে সর্বশেষ সীমা তা অতিক্রম করেছে। এ বিষয়ে গবেষণার প্রধান গবেষক ক্যাথেরিন রিচার্ডসন বলেন, ‘আমরা জানি না, এই বড় ও নাটকীয় বিপর্যয় থেকে আমরা কতটা উন্নতি করতে পারব।’
তবে এখনো আশা শেষ হয়নি। গবেষকেরা বলছেন, নিরাপদ বসবাসের সর্বশেষ সীমা ছাড়িয়ে যাওয়া মানে এই নয় যে, মানবসভ্যতা এখনই হুড়মুড় করে ভেঙে পড়বে। তবে এই পরিবর্তন, এই সীমা অতিক্রম পৃথিবীর লাইফ সাপোর্ট সিস্টেমের অপরিবর্তনীয় ক্ষতি করবে।
এ বিষয়ে ক্যাথেরিন রিচার্ডসন বলেন, ‘আমরা পৃথিবীকে মানুষের শরীরের সঙ্গে এবং নিরাপদ বসবাসের সর্বশেষ সীমাকে রক্তচাপের সঙ্গে তুলনা করতে পারি। রক্তচাপ ১২০/৮০-এর বেশি হলে হয়তো হার্ট অ্যাটাক হবে না, কিন্তু এটি এর আশঙ্কা বাড়াবে।’ এ সময় তিনি মানুষের অতিমাত্রায় নির্বনীকরণ, জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার, প্লাস্টিক, বিভিন্ন রাসায়নিক ব্যবহারের কুফল তুলে ধরেন। তিনি বলেন, ‘মানুষের তৈরি কয়েক হাজার রাসায়নিক প্রতিনিয়ত পরিবেশে মিশছে। আমরা মানুষের এমন কর্মকাণ্ডের প্রতিক্রিয়া দেখে ক্রমাগত অবাক হচ্ছি।’
গবেষণায় বিজ্ঞানীরা পৃথিবীর স্বাস্থ্য পরীক্ষার ৯টি সূচকের মধ্যে কেবল ৩টি সূচককে কিছুটা স্বাভাবিক অবস্থা পেয়েছেন। সেগুলো হলো—সমুদ্রে অ্যাসিডের পরিমাণ, ওজোনস্তরে ছিদ্র এবং বিভিন্ন বায়ুদূষকের উপস্থিতি। তবে সমুদ্রের পানিতে অ্যাসিডের পরিমাণ শিগগিরই নিরাপদ সীমা অতিক্রম করবে।

পৃথিবীর লাইফ সাপোর্ট সিস্টেম বা জীবনপ্রণালি এতটাই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে যে তা আর মানুষের জন্য নিরাপদ নয়। এমন সতর্কবার্তাই প্রকাশ করেছেন ডেনমার্কের ইউনিভার্সিটি অব কোপেনহেগেনের একদল গবেষক। তাঁরা পুরো পৃথিবীর ‘স্বাস্থ্য পরীক্ষার’ পর এক গবেষণা নিবন্ধে এ কথা বলেছেন। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
স্থানীয় সময় গতকাল বুধবার মার্কিন বিজ্ঞান সাময়িকী সায়েন্স অ্যাডভান্স জার্নালে প্রকাশিত নিবন্ধে বলা হয়, অতীতের যেকোনো সময়ের চেয়ে পৃথিবীর লাইফ সাপোর্ট সিস্টেম অনেক বেশি ক্ষতিগ্রস্ত ও ঝুঁকির মুখে। সাধারণত লাইফ সাপোর্ট সিস্টেম বা জীবনপ্রণালি বলতে যে বাতাসে আমরা শ্বাস নিই, যে পানি আমরা পান করি, যে মাটিতে আমরা ফসল ফলাই, বসবাস করি এবং সামগ্রিকভাবে যে জলবায়ুর অংশীদার আমরা, সেটিকে বোঝানো হয়।
ইউনিভার্সিটি অব কোপেনহেগেনের ২৯ জন গবেষক পুরো পৃথিবীর ৯টি ‘স্বাস্থ্য পরীক্ষা’ সূচক ব্যবহার করে এই গবেষণা চালান। সেখানে তাঁরা দেখতে পান ৯টি সূচকের মধ্যে জীবজগতের অটুট অবস্থা (অর্থাৎ কোনো প্রজাতির হারিয়ে না যাওয়া বা যুক্ত না হওয়া), জলবায়ু পরিবর্তন এবং পরিষ্কার পানির পর্যাপ্ত ব্যবহারের মতো সব মিলিয়ে ৬টি সূচক এরই মধ্যে নিরাপদ সীমা অতিক্রম করেছে। সব মিলিয়ে ৯টির মধ্যে ৮টি সূচকই ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে। কেবল পৃথিবীর ওজোনস্তর আগের চেয়ে অনেকটা ভালো অবস্থানে রয়েছে।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, মানুষের হস্তক্ষেপের কারণে এই জীবনপ্রণালি অধিকাংশ ক্ষেত্রেই নিরাপদ বসবাসের যে সর্বশেষ সীমা তা অতিক্রম করেছে। এ বিষয়ে গবেষণার প্রধান গবেষক ক্যাথেরিন রিচার্ডসন বলেন, ‘আমরা জানি না, এই বড় ও নাটকীয় বিপর্যয় থেকে আমরা কতটা উন্নতি করতে পারব।’
তবে এখনো আশা শেষ হয়নি। গবেষকেরা বলছেন, নিরাপদ বসবাসের সর্বশেষ সীমা ছাড়িয়ে যাওয়া মানে এই নয় যে, মানবসভ্যতা এখনই হুড়মুড় করে ভেঙে পড়বে। তবে এই পরিবর্তন, এই সীমা অতিক্রম পৃথিবীর লাইফ সাপোর্ট সিস্টেমের অপরিবর্তনীয় ক্ষতি করবে।
এ বিষয়ে ক্যাথেরিন রিচার্ডসন বলেন, ‘আমরা পৃথিবীকে মানুষের শরীরের সঙ্গে এবং নিরাপদ বসবাসের সর্বশেষ সীমাকে রক্তচাপের সঙ্গে তুলনা করতে পারি। রক্তচাপ ১২০/৮০-এর বেশি হলে হয়তো হার্ট অ্যাটাক হবে না, কিন্তু এটি এর আশঙ্কা বাড়াবে।’ এ সময় তিনি মানুষের অতিমাত্রায় নির্বনীকরণ, জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার, প্লাস্টিক, বিভিন্ন রাসায়নিক ব্যবহারের কুফল তুলে ধরেন। তিনি বলেন, ‘মানুষের তৈরি কয়েক হাজার রাসায়নিক প্রতিনিয়ত পরিবেশে মিশছে। আমরা মানুষের এমন কর্মকাণ্ডের প্রতিক্রিয়া দেখে ক্রমাগত অবাক হচ্ছি।’
গবেষণায় বিজ্ঞানীরা পৃথিবীর স্বাস্থ্য পরীক্ষার ৯টি সূচকের মধ্যে কেবল ৩টি সূচককে কিছুটা স্বাভাবিক অবস্থা পেয়েছেন। সেগুলো হলো—সমুদ্রে অ্যাসিডের পরিমাণ, ওজোনস্তরে ছিদ্র এবং বিভিন্ন বায়ুদূষকের উপস্থিতি। তবে সমুদ্রের পানিতে অ্যাসিডের পরিমাণ শিগগিরই নিরাপদ সীমা অতিক্রম করবে।

পৃথিবীর লাইফ সাপোর্ট সিস্টেম বা জীবনপ্রণালি এতটাই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে যে তা আর মানুষের জন্য নিরাপদ নয়। এমন সতর্কবার্তাই প্রকাশ করেছেন ডেনমার্কের ইউনিভার্সিটি অব কোপেনহেগেনের একদল গবেষক। তাঁরা পুরো পৃথিবীর ‘স্বাস্থ্য পরীক্ষার’ পর এক গবেষণা নিবন্ধে এ কথা বলেছেন। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
স্থানীয় সময় গতকাল বুধবার মার্কিন বিজ্ঞান সাময়িকী সায়েন্স অ্যাডভান্স জার্নালে প্রকাশিত নিবন্ধে বলা হয়, অতীতের যেকোনো সময়ের চেয়ে পৃথিবীর লাইফ সাপোর্ট সিস্টেম অনেক বেশি ক্ষতিগ্রস্ত ও ঝুঁকির মুখে। সাধারণত লাইফ সাপোর্ট সিস্টেম বা জীবনপ্রণালি বলতে যে বাতাসে আমরা শ্বাস নিই, যে পানি আমরা পান করি, যে মাটিতে আমরা ফসল ফলাই, বসবাস করি এবং সামগ্রিকভাবে যে জলবায়ুর অংশীদার আমরা, সেটিকে বোঝানো হয়।
ইউনিভার্সিটি অব কোপেনহেগেনের ২৯ জন গবেষক পুরো পৃথিবীর ৯টি ‘স্বাস্থ্য পরীক্ষা’ সূচক ব্যবহার করে এই গবেষণা চালান। সেখানে তাঁরা দেখতে পান ৯টি সূচকের মধ্যে জীবজগতের অটুট অবস্থা (অর্থাৎ কোনো প্রজাতির হারিয়ে না যাওয়া বা যুক্ত না হওয়া), জলবায়ু পরিবর্তন এবং পরিষ্কার পানির পর্যাপ্ত ব্যবহারের মতো সব মিলিয়ে ৬টি সূচক এরই মধ্যে নিরাপদ সীমা অতিক্রম করেছে। সব মিলিয়ে ৯টির মধ্যে ৮টি সূচকই ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে। কেবল পৃথিবীর ওজোনস্তর আগের চেয়ে অনেকটা ভালো অবস্থানে রয়েছে।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, মানুষের হস্তক্ষেপের কারণে এই জীবনপ্রণালি অধিকাংশ ক্ষেত্রেই নিরাপদ বসবাসের যে সর্বশেষ সীমা তা অতিক্রম করেছে। এ বিষয়ে গবেষণার প্রধান গবেষক ক্যাথেরিন রিচার্ডসন বলেন, ‘আমরা জানি না, এই বড় ও নাটকীয় বিপর্যয় থেকে আমরা কতটা উন্নতি করতে পারব।’
তবে এখনো আশা শেষ হয়নি। গবেষকেরা বলছেন, নিরাপদ বসবাসের সর্বশেষ সীমা ছাড়িয়ে যাওয়া মানে এই নয় যে, মানবসভ্যতা এখনই হুড়মুড় করে ভেঙে পড়বে। তবে এই পরিবর্তন, এই সীমা অতিক্রম পৃথিবীর লাইফ সাপোর্ট সিস্টেমের অপরিবর্তনীয় ক্ষতি করবে।
এ বিষয়ে ক্যাথেরিন রিচার্ডসন বলেন, ‘আমরা পৃথিবীকে মানুষের শরীরের সঙ্গে এবং নিরাপদ বসবাসের সর্বশেষ সীমাকে রক্তচাপের সঙ্গে তুলনা করতে পারি। রক্তচাপ ১২০/৮০-এর বেশি হলে হয়তো হার্ট অ্যাটাক হবে না, কিন্তু এটি এর আশঙ্কা বাড়াবে।’ এ সময় তিনি মানুষের অতিমাত্রায় নির্বনীকরণ, জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার, প্লাস্টিক, বিভিন্ন রাসায়নিক ব্যবহারের কুফল তুলে ধরেন। তিনি বলেন, ‘মানুষের তৈরি কয়েক হাজার রাসায়নিক প্রতিনিয়ত পরিবেশে মিশছে। আমরা মানুষের এমন কর্মকাণ্ডের প্রতিক্রিয়া দেখে ক্রমাগত অবাক হচ্ছি।’
গবেষণায় বিজ্ঞানীরা পৃথিবীর স্বাস্থ্য পরীক্ষার ৯টি সূচকের মধ্যে কেবল ৩টি সূচককে কিছুটা স্বাভাবিক অবস্থা পেয়েছেন। সেগুলো হলো—সমুদ্রে অ্যাসিডের পরিমাণ, ওজোনস্তরে ছিদ্র এবং বিভিন্ন বায়ুদূষকের উপস্থিতি। তবে সমুদ্রের পানিতে অ্যাসিডের পরিমাণ শিগগিরই নিরাপদ সীমা অতিক্রম করবে।

পৃথিবীর লাইফ সাপোর্ট সিস্টেম বা জীবনপ্রণালি এতটাই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে যে তা আর মানুষের জন্য নিরাপদ নয়। এমন সতর্কবার্তাই প্রকাশ করেছেন ডেনমার্কের ইউনিভার্সিটি অব কোপেনহেগেনের একদল গবেষক। তাঁরা পুরো পৃথিবীর ‘স্বাস্থ্য পরীক্ষার’ পর এক গবেষণা নিবন্ধে এ কথা বলেছেন। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
স্থানীয় সময় গতকাল বুধবার মার্কিন বিজ্ঞান সাময়িকী সায়েন্স অ্যাডভান্স জার্নালে প্রকাশিত নিবন্ধে বলা হয়, অতীতের যেকোনো সময়ের চেয়ে পৃথিবীর লাইফ সাপোর্ট সিস্টেম অনেক বেশি ক্ষতিগ্রস্ত ও ঝুঁকির মুখে। সাধারণত লাইফ সাপোর্ট সিস্টেম বা জীবনপ্রণালি বলতে যে বাতাসে আমরা শ্বাস নিই, যে পানি আমরা পান করি, যে মাটিতে আমরা ফসল ফলাই, বসবাস করি এবং সামগ্রিকভাবে যে জলবায়ুর অংশীদার আমরা, সেটিকে বোঝানো হয়।
ইউনিভার্সিটি অব কোপেনহেগেনের ২৯ জন গবেষক পুরো পৃথিবীর ৯টি ‘স্বাস্থ্য পরীক্ষা’ সূচক ব্যবহার করে এই গবেষণা চালান। সেখানে তাঁরা দেখতে পান ৯টি সূচকের মধ্যে জীবজগতের অটুট অবস্থা (অর্থাৎ কোনো প্রজাতির হারিয়ে না যাওয়া বা যুক্ত না হওয়া), জলবায়ু পরিবর্তন এবং পরিষ্কার পানির পর্যাপ্ত ব্যবহারের মতো সব মিলিয়ে ৬টি সূচক এরই মধ্যে নিরাপদ সীমা অতিক্রম করেছে। সব মিলিয়ে ৯টির মধ্যে ৮টি সূচকই ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে। কেবল পৃথিবীর ওজোনস্তর আগের চেয়ে অনেকটা ভালো অবস্থানে রয়েছে।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, মানুষের হস্তক্ষেপের কারণে এই জীবনপ্রণালি অধিকাংশ ক্ষেত্রেই নিরাপদ বসবাসের যে সর্বশেষ সীমা তা অতিক্রম করেছে। এ বিষয়ে গবেষণার প্রধান গবেষক ক্যাথেরিন রিচার্ডসন বলেন, ‘আমরা জানি না, এই বড় ও নাটকীয় বিপর্যয় থেকে আমরা কতটা উন্নতি করতে পারব।’
তবে এখনো আশা শেষ হয়নি। গবেষকেরা বলছেন, নিরাপদ বসবাসের সর্বশেষ সীমা ছাড়িয়ে যাওয়া মানে এই নয় যে, মানবসভ্যতা এখনই হুড়মুড় করে ভেঙে পড়বে। তবে এই পরিবর্তন, এই সীমা অতিক্রম পৃথিবীর লাইফ সাপোর্ট সিস্টেমের অপরিবর্তনীয় ক্ষতি করবে।
এ বিষয়ে ক্যাথেরিন রিচার্ডসন বলেন, ‘আমরা পৃথিবীকে মানুষের শরীরের সঙ্গে এবং নিরাপদ বসবাসের সর্বশেষ সীমাকে রক্তচাপের সঙ্গে তুলনা করতে পারি। রক্তচাপ ১২০/৮০-এর বেশি হলে হয়তো হার্ট অ্যাটাক হবে না, কিন্তু এটি এর আশঙ্কা বাড়াবে।’ এ সময় তিনি মানুষের অতিমাত্রায় নির্বনীকরণ, জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার, প্লাস্টিক, বিভিন্ন রাসায়নিক ব্যবহারের কুফল তুলে ধরেন। তিনি বলেন, ‘মানুষের তৈরি কয়েক হাজার রাসায়নিক প্রতিনিয়ত পরিবেশে মিশছে। আমরা মানুষের এমন কর্মকাণ্ডের প্রতিক্রিয়া দেখে ক্রমাগত অবাক হচ্ছি।’
গবেষণায় বিজ্ঞানীরা পৃথিবীর স্বাস্থ্য পরীক্ষার ৯টি সূচকের মধ্যে কেবল ৩টি সূচককে কিছুটা স্বাভাবিক অবস্থা পেয়েছেন। সেগুলো হলো—সমুদ্রে অ্যাসিডের পরিমাণ, ওজোনস্তরে ছিদ্র এবং বিভিন্ন বায়ুদূষকের উপস্থিতি। তবে সমুদ্রের পানিতে অ্যাসিডের পরিমাণ শিগগিরই নিরাপদ সীমা অতিক্রম করবে।

সারা দেশে গতকালের তুলনায় আজ রোববার আবহাওয়ার খুব বেশি পরিবর্তন নেই; বরং কোথাও কোথাও তাপমাত্রা কিছুটা বৃদ্ধি পেয়েছে। গতকাল দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় ১৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সেটি বেড়ে হয়েছে ১৪ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
৭ ঘণ্টা আগে
কয়েক দশকের মধ্যে সবচেয়ে ভয়াবহ খরার কবলে পড়েছে মধ্যপ্রাচ্যের দেশ ইরান। এই গভীর সংকটের মুখে আল্লাহর করুণা চেয়ে গতকাল শুক্রবার জুমার দিনে তেহরানের উত্তরে একটি মসজিদে শত শত মানুষ বৃষ্টি কামনায় বিশেষ নামাজে অংশ নেন।
১ দিন আগে
শীতের শুষ্ক মৌসুম এখনো পুরোপুরি শুরু হয়নি। কিন্তু বর্ষা পেরোতেই ভারত উপমহাদেশের তিন প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তান, ভারত ও বাংলাদেশের প্রধান প্রধান শহরগুলো বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার শীর্ষ স্থান নিয়ে আছে। এর মধ্যে ভারতের দিল্লির অবস্থা বেশ কয়েকদিন ধরেই দুর্যোগপূর্ণ।
১ দিন আগে
কার্তিকের শেষ দিন আজ। হেমন্তের ইতি টানতে বাকি আরও এক মাস। তবে এর মধ্যে প্রকৃতি জানান দিচ্ছে, শীতের বড় তাড়া। উত্তরের জেলা পঞ্চগড়ে বেড়ে চলেছে শীতের তীব্রতা। পিছিয়ে নেই ঢাকাও। রাত বাড়তেই শীতল হাওয়া বইছে চারদিকে।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

সারা দেশে গতকালের তুলনায় আজ রোববার আবহাওয়ার খুব বেশি পরিবর্তন নেই; বরং কোথাও কোথাও তাপমাত্রা কিছুটা বৃদ্ধি পেয়েছে। গতকাল দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় ১৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সেটি বেড়ে হয়েছে ১৪ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। একইভাবে রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ১৮ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস থেকে বেড়ে আজ হয়েছে ১৯ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সারা দেশে আকাশ আংশিক মেঘলাসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকবে। দিন ও রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
রাজধানী ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আকাশও আজ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলাসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকবে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
আজ রোববার সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার জন্য আবহাওয়ার পূর্বাভাসে আবহাওয়া অধিদপ্তর জানায়, সকাল ৬টায় রাজধানীতে তাপমাত্রা ছিল ১৯ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতা ছিল ৮৬ শতাংশ।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়, ঢাকা ও আশপাশের অঞ্চলে উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। তাপমাত্রায় তেমন পরিবর্তনের সম্ভাবনা নেই। দিনের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
এ ছাড়া আজ সূর্যাস্ত হবে ৫টা ১২ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ১৫ মিনিটে।

সারা দেশে গতকালের তুলনায় আজ রোববার আবহাওয়ার খুব বেশি পরিবর্তন নেই; বরং কোথাও কোথাও তাপমাত্রা কিছুটা বৃদ্ধি পেয়েছে। গতকাল দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় ১৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সেটি বেড়ে হয়েছে ১৪ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। একইভাবে রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ১৮ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস থেকে বেড়ে আজ হয়েছে ১৯ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সারা দেশে আকাশ আংশিক মেঘলাসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকবে। দিন ও রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
রাজধানী ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আকাশও আজ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলাসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকবে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
আজ রোববার সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার জন্য আবহাওয়ার পূর্বাভাসে আবহাওয়া অধিদপ্তর জানায়, সকাল ৬টায় রাজধানীতে তাপমাত্রা ছিল ১৯ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতা ছিল ৮৬ শতাংশ।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়, ঢাকা ও আশপাশের অঞ্চলে উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। তাপমাত্রায় তেমন পরিবর্তনের সম্ভাবনা নেই। দিনের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
এ ছাড়া আজ সূর্যাস্ত হবে ৫টা ১২ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ১৫ মিনিটে।

মার্কিন বিজ্ঞান সাময়িকী সায়েন্স অ্যাডভান্স জার্নালে প্রকাশিত নিবন্ধে বলা হয়, অতীতের যেকোনো সময়ের চেয়ে পৃথিবীর লাইফ সাপোর্ট সিস্টেম অনেক বেশি ক্ষতিগ্রস্ত এবং ঝুঁকির মুখে। সাধারণত লাইফ সাপোর্ট সিস্টেম বা জীবনপ্রণালি বলতে যে বাতাসে আমরা শ্বাস নিই, যে পানি আমরা পান করি, যে মাটিতে আমরা ফসল ফলাই, বসবাস কর
১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩
কয়েক দশকের মধ্যে সবচেয়ে ভয়াবহ খরার কবলে পড়েছে মধ্যপ্রাচ্যের দেশ ইরান। এই গভীর সংকটের মুখে আল্লাহর করুণা চেয়ে গতকাল শুক্রবার জুমার দিনে তেহরানের উত্তরে একটি মসজিদে শত শত মানুষ বৃষ্টি কামনায় বিশেষ নামাজে অংশ নেন।
১ দিন আগে
শীতের শুষ্ক মৌসুম এখনো পুরোপুরি শুরু হয়নি। কিন্তু বর্ষা পেরোতেই ভারত উপমহাদেশের তিন প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তান, ভারত ও বাংলাদেশের প্রধান প্রধান শহরগুলো বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার শীর্ষ স্থান নিয়ে আছে। এর মধ্যে ভারতের দিল্লির অবস্থা বেশ কয়েকদিন ধরেই দুর্যোগপূর্ণ।
১ দিন আগে
কার্তিকের শেষ দিন আজ। হেমন্তের ইতি টানতে বাকি আরও এক মাস। তবে এর মধ্যে প্রকৃতি জানান দিচ্ছে, শীতের বড় তাড়া। উত্তরের জেলা পঞ্চগড়ে বেড়ে চলেছে শীতের তীব্রতা। পিছিয়ে নেই ঢাকাও। রাত বাড়তেই শীতল হাওয়া বইছে চারদিকে।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

কয়েক দশকের মধ্যে সবচেয়ে ভয়াবহ খরার কবলে পড়েছে মধ্যপ্রাচ্যের দেশ ইরান। এই গভীর সংকটের মুখে আল্লাহর করুণা চেয়ে গতকাল শুক্রবার জুমার দিনে তেহরানের উত্তরে একটি মসজিদে শত শত মানুষ বৃষ্টি কামনায় বিশেষ নামাজে অংশ নেন।
স্থানীয় কর্মকর্তাদের মতে, এ বছর ইরানের রাজধানীতে বৃষ্টিপাতের পরিমাণ গত এক শতাব্দীর মধ্যে সর্বনিম্ন। দেশের প্রায় অর্ধেক প্রদেশ কয়েক মাস ধরে এক ফোঁটা বৃষ্টিরও দেখা পায়নি।
পানি সংকটের তীব্রতা মোকাবিলায় সরকার তেহরানের প্রায় ১ কোটি মানুষের জন্য পর্যায়ক্রমে পানির সরবরাহ সীমিত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
পরিস্থিতি কতটা গুরুতর, তা প্রধান বাঁধগুলোর দিকে তাকালেই বোঝা যায়। কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, রাজধানী তেহরানে পানীয় জল সরবরাহকারী পাঁচটি প্রধান বাঁধের মধ্যে একটি সম্পূর্ণ খালি এবং অন্য একটি বাঁধে পানি ধারণক্ষমতার আট শতাংশেরও কম।
গত সপ্তাহে ইরানের প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ান সতর্ক করে দিয়েছিলেন, শীতের আগে বৃষ্টি না হলে তেহরানকে হয়তো কিছু মানুষকে সরিয়ে নেওয়ার মতো সংকটের সম্মুখীন হতে হবে। যদিও পরে সরকার ব্যাখ্যা করে, প্রেসিডেন্ট কেবল বাসিন্দাদের পরিস্থিতির গুরুত্ব সম্পর্কে সতর্ক করতে চেয়েছিলেন এবং এটি কোনো বাস্তব পরিকল্পনা নয়।
এই কঠিন সময়ে আল্লাহর কাছে বৃষ্টি কামনায় শুক্রবার তেহরানের এমামজাদেহ সালেহ মসজিদে পুরুষ ও নারীরা সম্মিলিতভাবে বিশেষ নামাজ (ইস্তিস্কার নামাজ) পড়েন। ইসলামি প্রথা মেনে নারীরা পর্দার আড়ালে পুরুষদের থেকে আলাদা স্থানে নামাজে অংশ নেন।
সাধারণত, আলবোর্জ পর্বতমালার দক্ষিণ ঢালে অবস্থিত তেহরানে শরৎকালের বৃষ্টি এবং শীতের তুষারপাতের ফলে গরম ও শুষ্ক গ্রীষ্মের পর স্বস্তি আসে। কিন্তু এ বছর পর্বত চূড়াগুলো শুষ্ক রয়েছে গেছে, যদিও বছরের এ সময়টাতে চূড়ায় সাধারণত বরফ জমে।
স্থানীয় গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, তেহরানের বাসিন্দারা দৈনিক প্রায় ৩০ লাখ ঘনমিটার পানি ব্যবহার করে। অন্যদিকে, গোটা দেশে এ বছর বৃষ্টিপাতের স্তর মাত্র ১৫২ মিলিমিটার (৬ ইঞ্চি)-এ পৌঁছেছে, যা গত ৫৭ বছরের গড়ের তুলনায় ৪০ শতাংশ কম।

কয়েক দশকের মধ্যে সবচেয়ে ভয়াবহ খরার কবলে পড়েছে মধ্যপ্রাচ্যের দেশ ইরান। এই গভীর সংকটের মুখে আল্লাহর করুণা চেয়ে গতকাল শুক্রবার জুমার দিনে তেহরানের উত্তরে একটি মসজিদে শত শত মানুষ বৃষ্টি কামনায় বিশেষ নামাজে অংশ নেন।
স্থানীয় কর্মকর্তাদের মতে, এ বছর ইরানের রাজধানীতে বৃষ্টিপাতের পরিমাণ গত এক শতাব্দীর মধ্যে সর্বনিম্ন। দেশের প্রায় অর্ধেক প্রদেশ কয়েক মাস ধরে এক ফোঁটা বৃষ্টিরও দেখা পায়নি।
পানি সংকটের তীব্রতা মোকাবিলায় সরকার তেহরানের প্রায় ১ কোটি মানুষের জন্য পর্যায়ক্রমে পানির সরবরাহ সীমিত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
পরিস্থিতি কতটা গুরুতর, তা প্রধান বাঁধগুলোর দিকে তাকালেই বোঝা যায়। কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, রাজধানী তেহরানে পানীয় জল সরবরাহকারী পাঁচটি প্রধান বাঁধের মধ্যে একটি সম্পূর্ণ খালি এবং অন্য একটি বাঁধে পানি ধারণক্ষমতার আট শতাংশেরও কম।
গত সপ্তাহে ইরানের প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ান সতর্ক করে দিয়েছিলেন, শীতের আগে বৃষ্টি না হলে তেহরানকে হয়তো কিছু মানুষকে সরিয়ে নেওয়ার মতো সংকটের সম্মুখীন হতে হবে। যদিও পরে সরকার ব্যাখ্যা করে, প্রেসিডেন্ট কেবল বাসিন্দাদের পরিস্থিতির গুরুত্ব সম্পর্কে সতর্ক করতে চেয়েছিলেন এবং এটি কোনো বাস্তব পরিকল্পনা নয়।
এই কঠিন সময়ে আল্লাহর কাছে বৃষ্টি কামনায় শুক্রবার তেহরানের এমামজাদেহ সালেহ মসজিদে পুরুষ ও নারীরা সম্মিলিতভাবে বিশেষ নামাজ (ইস্তিস্কার নামাজ) পড়েন। ইসলামি প্রথা মেনে নারীরা পর্দার আড়ালে পুরুষদের থেকে আলাদা স্থানে নামাজে অংশ নেন।
সাধারণত, আলবোর্জ পর্বতমালার দক্ষিণ ঢালে অবস্থিত তেহরানে শরৎকালের বৃষ্টি এবং শীতের তুষারপাতের ফলে গরম ও শুষ্ক গ্রীষ্মের পর স্বস্তি আসে। কিন্তু এ বছর পর্বত চূড়াগুলো শুষ্ক রয়েছে গেছে, যদিও বছরের এ সময়টাতে চূড়ায় সাধারণত বরফ জমে।
স্থানীয় গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, তেহরানের বাসিন্দারা দৈনিক প্রায় ৩০ লাখ ঘনমিটার পানি ব্যবহার করে। অন্যদিকে, গোটা দেশে এ বছর বৃষ্টিপাতের স্তর মাত্র ১৫২ মিলিমিটার (৬ ইঞ্চি)-এ পৌঁছেছে, যা গত ৫৭ বছরের গড়ের তুলনায় ৪০ শতাংশ কম।

মার্কিন বিজ্ঞান সাময়িকী সায়েন্স অ্যাডভান্স জার্নালে প্রকাশিত নিবন্ধে বলা হয়, অতীতের যেকোনো সময়ের চেয়ে পৃথিবীর লাইফ সাপোর্ট সিস্টেম অনেক বেশি ক্ষতিগ্রস্ত এবং ঝুঁকির মুখে। সাধারণত লাইফ সাপোর্ট সিস্টেম বা জীবনপ্রণালি বলতে যে বাতাসে আমরা শ্বাস নিই, যে পানি আমরা পান করি, যে মাটিতে আমরা ফসল ফলাই, বসবাস কর
১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩
সারা দেশে গতকালের তুলনায় আজ রোববার আবহাওয়ার খুব বেশি পরিবর্তন নেই; বরং কোথাও কোথাও তাপমাত্রা কিছুটা বৃদ্ধি পেয়েছে। গতকাল দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় ১৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সেটি বেড়ে হয়েছে ১৪ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
৭ ঘণ্টা আগে
শীতের শুষ্ক মৌসুম এখনো পুরোপুরি শুরু হয়নি। কিন্তু বর্ষা পেরোতেই ভারত উপমহাদেশের তিন প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তান, ভারত ও বাংলাদেশের প্রধান প্রধান শহরগুলো বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার শীর্ষ স্থান নিয়ে আছে। এর মধ্যে ভারতের দিল্লির অবস্থা বেশ কয়েকদিন ধরেই দুর্যোগপূর্ণ।
১ দিন আগে
কার্তিকের শেষ দিন আজ। হেমন্তের ইতি টানতে বাকি আরও এক মাস। তবে এর মধ্যে প্রকৃতি জানান দিচ্ছে, শীতের বড় তাড়া। উত্তরের জেলা পঞ্চগড়ে বেড়ে চলেছে শীতের তীব্রতা। পিছিয়ে নেই ঢাকাও। রাত বাড়তেই শীতল হাওয়া বইছে চারদিকে।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

শীতের শুষ্ক মৌসুম এখনো পুরোপুরি শুরু হয়নি। কিন্তু বর্ষা পেরোতেই ভারত উপমহাদেশের তিন প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তান, ভারত ও বাংলাদেশের প্রধান প্রধান শহর বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকার শীর্ষ স্থান নিয়ে আছে। এর মধ্যে ভারতের দিল্লির অবস্থা বেশ কয়েক দিন ধরে দুর্যোগপূর্ণ। অন্যদিকে ঢাকার বাতাস সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর অবস্থায় আছে।
সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তথ্য অনুযায়ী, আজ শনিবার সকাল ৮টা ৩০ মিনিটে ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স স্কোর ১৭৫। বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় আজ ঢাকার অবস্থান পঞ্চম।
অন্যদিকে শীর্ষ অবস্থানে থাকা দিল্লির একিউআই স্কোর ৫১৯। যা এই শহরের বাতাসকে ‘দুর্যোগপূর্ণ’ হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করেছে।
বিশ্বের শীর্ষ ১০ দূষিত শহরের তালিকার বাকি শহরগুলো হলো—
(বায়ুমানের দ্রুত পরিবর্তনের কারণে র্যাঙ্কিংয়ে পরিবর্তন হতে পারে)
তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে পাকিস্তানের লাহোর (২৫০, খুব অস্বাস্থ্যকর)। তৃতীয় স্থানে রয়েছে ভারতের কলকাতা (২০১, খুব অস্বাস্থ্যকর) এবং চতুর্থ স্থানে রয়েছে ইরাকের বাগদাদ (১৮০, সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর)।
শীর্ষ দশের অন্যান্য শহর:
৬. হ্যানয়, ভিয়েতনাম (১৭৫)
৭. উহান, চীন (১৭০)
৮. কুয়েত সিটি, কুয়েত (১৬২)
৯. মানামা, বাহরাইন (১৬০)
১০. মুম্বাই, ভারত (১৫৮)
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১ থেকে ১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১ থেকে ২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়। এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
ঢাকার নিম্নমানের বাতাসের প্রধান কারণ হলো পিএম ২.৫ বা সূক্ষ্ম কণা। এই অতিক্ষুদ্র কণাগুলো, যাদের ব্যাস ২.৫ মাইক্রোমিটারের চেয়েও কম, ফুসফুসের গভীরে প্রবেশ করে রক্তপ্রবাহে মিশে যেতে পারে। এর ফলে হাঁপানি (অ্যাজমা) বৃদ্ধি, ব্রঙ্কাইটিস এবং হৃদ্রোগের মতো শ্বাসযন্ত্র ও হৃদ্যন্ত্রের গুরুতর অসুস্থতার ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে যায়।
শীতকালীন আবহাওয়ার ধরন, যানবাহন ও শিল্প থেকে অনিয়ন্ত্রিত নির্গমন, চলমান নির্মাণকাজ থেকে সৃষ্ট ধুলো এবং আশপাশের ইটভাটাগুলো এই দূষণ সংকটের জন্য দায়ী।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
বাতাসের এই বিপজ্জনক পরিস্থিতিতে করণীয়
অত্যন্ত সংবেদনশীল গোষ্ঠী: শিশু, বয়স্ক, হৃদ্রোগ বা শ্বাসকষ্টের রোগীরা সব ধরনের ঘরের বাইরে না যাওয়াই ভালো।
সাধারণ সুস্থ ব্যক্তি: তাদের উচিত বাইরে কাটানো সময় সীমিত করা এবং শারীরিক পরিশ্রমের কাজ এড়িয়ে চলা।
যদি বাইরে বের হতে হয়, তবে অবশ্যই দূষণ রোধে কার্যকর মাস্ক ব্যবহার করুন।
ঘরের ভেতরের বাতাস পরিষ্কার রাখতে এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করুন এবং দূষিত বাতাস প্রবেশ ঠেকাতে জানালা ও দরজা বন্ধ রাখুন।

শীতের শুষ্ক মৌসুম এখনো পুরোপুরি শুরু হয়নি। কিন্তু বর্ষা পেরোতেই ভারত উপমহাদেশের তিন প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তান, ভারত ও বাংলাদেশের প্রধান প্রধান শহর বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকার শীর্ষ স্থান নিয়ে আছে। এর মধ্যে ভারতের দিল্লির অবস্থা বেশ কয়েক দিন ধরে দুর্যোগপূর্ণ। অন্যদিকে ঢাকার বাতাস সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর অবস্থায় আছে।
সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তথ্য অনুযায়ী, আজ শনিবার সকাল ৮টা ৩০ মিনিটে ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স স্কোর ১৭৫। বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় আজ ঢাকার অবস্থান পঞ্চম।
অন্যদিকে শীর্ষ অবস্থানে থাকা দিল্লির একিউআই স্কোর ৫১৯। যা এই শহরের বাতাসকে ‘দুর্যোগপূর্ণ’ হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করেছে।
বিশ্বের শীর্ষ ১০ দূষিত শহরের তালিকার বাকি শহরগুলো হলো—
(বায়ুমানের দ্রুত পরিবর্তনের কারণে র্যাঙ্কিংয়ে পরিবর্তন হতে পারে)
তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে পাকিস্তানের লাহোর (২৫০, খুব অস্বাস্থ্যকর)। তৃতীয় স্থানে রয়েছে ভারতের কলকাতা (২০১, খুব অস্বাস্থ্যকর) এবং চতুর্থ স্থানে রয়েছে ইরাকের বাগদাদ (১৮০, সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর)।
শীর্ষ দশের অন্যান্য শহর:
৬. হ্যানয়, ভিয়েতনাম (১৭৫)
৭. উহান, চীন (১৭০)
৮. কুয়েত সিটি, কুয়েত (১৬২)
৯. মানামা, বাহরাইন (১৬০)
১০. মুম্বাই, ভারত (১৫৮)
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১ থেকে ১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১ থেকে ২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়। এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
ঢাকার নিম্নমানের বাতাসের প্রধান কারণ হলো পিএম ২.৫ বা সূক্ষ্ম কণা। এই অতিক্ষুদ্র কণাগুলো, যাদের ব্যাস ২.৫ মাইক্রোমিটারের চেয়েও কম, ফুসফুসের গভীরে প্রবেশ করে রক্তপ্রবাহে মিশে যেতে পারে। এর ফলে হাঁপানি (অ্যাজমা) বৃদ্ধি, ব্রঙ্কাইটিস এবং হৃদ্রোগের মতো শ্বাসযন্ত্র ও হৃদ্যন্ত্রের গুরুতর অসুস্থতার ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে যায়।
শীতকালীন আবহাওয়ার ধরন, যানবাহন ও শিল্প থেকে অনিয়ন্ত্রিত নির্গমন, চলমান নির্মাণকাজ থেকে সৃষ্ট ধুলো এবং আশপাশের ইটভাটাগুলো এই দূষণ সংকটের জন্য দায়ী।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
বাতাসের এই বিপজ্জনক পরিস্থিতিতে করণীয়
অত্যন্ত সংবেদনশীল গোষ্ঠী: শিশু, বয়স্ক, হৃদ্রোগ বা শ্বাসকষ্টের রোগীরা সব ধরনের ঘরের বাইরে না যাওয়াই ভালো।
সাধারণ সুস্থ ব্যক্তি: তাদের উচিত বাইরে কাটানো সময় সীমিত করা এবং শারীরিক পরিশ্রমের কাজ এড়িয়ে চলা।
যদি বাইরে বের হতে হয়, তবে অবশ্যই দূষণ রোধে কার্যকর মাস্ক ব্যবহার করুন।
ঘরের ভেতরের বাতাস পরিষ্কার রাখতে এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করুন এবং দূষিত বাতাস প্রবেশ ঠেকাতে জানালা ও দরজা বন্ধ রাখুন।

মার্কিন বিজ্ঞান সাময়িকী সায়েন্স অ্যাডভান্স জার্নালে প্রকাশিত নিবন্ধে বলা হয়, অতীতের যেকোনো সময়ের চেয়ে পৃথিবীর লাইফ সাপোর্ট সিস্টেম অনেক বেশি ক্ষতিগ্রস্ত এবং ঝুঁকির মুখে। সাধারণত লাইফ সাপোর্ট সিস্টেম বা জীবনপ্রণালি বলতে যে বাতাসে আমরা শ্বাস নিই, যে পানি আমরা পান করি, যে মাটিতে আমরা ফসল ফলাই, বসবাস কর
১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩
সারা দেশে গতকালের তুলনায় আজ রোববার আবহাওয়ার খুব বেশি পরিবর্তন নেই; বরং কোথাও কোথাও তাপমাত্রা কিছুটা বৃদ্ধি পেয়েছে। গতকাল দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় ১৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সেটি বেড়ে হয়েছে ১৪ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
৭ ঘণ্টা আগে
কয়েক দশকের মধ্যে সবচেয়ে ভয়াবহ খরার কবলে পড়েছে মধ্যপ্রাচ্যের দেশ ইরান। এই গভীর সংকটের মুখে আল্লাহর করুণা চেয়ে গতকাল শুক্রবার জুমার দিনে তেহরানের উত্তরে একটি মসজিদে শত শত মানুষ বৃষ্টি কামনায় বিশেষ নামাজে অংশ নেন।
১ দিন আগে
কার্তিকের শেষ দিন আজ। হেমন্তের ইতি টানতে বাকি আরও এক মাস। তবে এর মধ্যে প্রকৃতি জানান দিচ্ছে, শীতের বড় তাড়া। উত্তরের জেলা পঞ্চগড়ে বেড়ে চলেছে শীতের তীব্রতা। পিছিয়ে নেই ঢাকাও। রাত বাড়তেই শীতল হাওয়া বইছে চারদিকে।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

কার্তিকের শেষ দিন আজ। হেমন্তের ইতি টানতে বাকি আরও এক মাস। তবে এর মধ্যে প্রকৃতি জানান দিচ্ছে, শীতের বড় তাড়া। উত্তরের জেলা পঞ্চগড়ে বেড়ে চলেছে শীতের তীব্রতা। পিছিয়ে নেই ঢাকাও। রাত বাড়তেই শীতল হাওয়া বইছে চারদিকে।
আজ শনিবার ভোরে সকাল ৬টায় তেঁতুলিয়া আবহাওয়া অফিসে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৪ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস, বাতাসের আর্দ্রতা ৯৫ শতাংশ। অন্যদিকে আজ সকাল ৬টায় ঢাকা ও আশপাশ এলাকার তাপমাত্রা ছিল ১৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ঢাকার বাতাসে আর্দ্রতা পরিমাপ করা হয়েছে ৮৮ শতাংশ।
আজ সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়া বুলেটিন থেকে জানা যায়, ঢাকায় আজ সকালের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৮ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আবহাওয়া অধিদপ্তর আরও জানিয়েছে, গতকাল শুক্রবার ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ২৯ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ দিনের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকার সম্ভাবনা রয়েছে।
আবহাওয়া বুলেটিনে আরও বলা হয়েছে, ঢাকা ও আশপাশ এলাকায় আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। এ সময় আবহাওয়া শুষ্ক থাকবে। উত্তর বা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।

কার্তিকের শেষ দিন আজ। হেমন্তের ইতি টানতে বাকি আরও এক মাস। তবে এর মধ্যে প্রকৃতি জানান দিচ্ছে, শীতের বড় তাড়া। উত্তরের জেলা পঞ্চগড়ে বেড়ে চলেছে শীতের তীব্রতা। পিছিয়ে নেই ঢাকাও। রাত বাড়তেই শীতল হাওয়া বইছে চারদিকে।
আজ শনিবার ভোরে সকাল ৬টায় তেঁতুলিয়া আবহাওয়া অফিসে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৪ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস, বাতাসের আর্দ্রতা ৯৫ শতাংশ। অন্যদিকে আজ সকাল ৬টায় ঢাকা ও আশপাশ এলাকার তাপমাত্রা ছিল ১৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ঢাকার বাতাসে আর্দ্রতা পরিমাপ করা হয়েছে ৮৮ শতাংশ।
আজ সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়া বুলেটিন থেকে জানা যায়, ঢাকায় আজ সকালের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৮ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আবহাওয়া অধিদপ্তর আরও জানিয়েছে, গতকাল শুক্রবার ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ২৯ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ দিনের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকার সম্ভাবনা রয়েছে।
আবহাওয়া বুলেটিনে আরও বলা হয়েছে, ঢাকা ও আশপাশ এলাকায় আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। এ সময় আবহাওয়া শুষ্ক থাকবে। উত্তর বা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।

মার্কিন বিজ্ঞান সাময়িকী সায়েন্স অ্যাডভান্স জার্নালে প্রকাশিত নিবন্ধে বলা হয়, অতীতের যেকোনো সময়ের চেয়ে পৃথিবীর লাইফ সাপোর্ট সিস্টেম অনেক বেশি ক্ষতিগ্রস্ত এবং ঝুঁকির মুখে। সাধারণত লাইফ সাপোর্ট সিস্টেম বা জীবনপ্রণালি বলতে যে বাতাসে আমরা শ্বাস নিই, যে পানি আমরা পান করি, যে মাটিতে আমরা ফসল ফলাই, বসবাস কর
১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩
সারা দেশে গতকালের তুলনায় আজ রোববার আবহাওয়ার খুব বেশি পরিবর্তন নেই; বরং কোথাও কোথাও তাপমাত্রা কিছুটা বৃদ্ধি পেয়েছে। গতকাল দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় ১৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সেটি বেড়ে হয়েছে ১৪ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
৭ ঘণ্টা আগে
কয়েক দশকের মধ্যে সবচেয়ে ভয়াবহ খরার কবলে পড়েছে মধ্যপ্রাচ্যের দেশ ইরান। এই গভীর সংকটের মুখে আল্লাহর করুণা চেয়ে গতকাল শুক্রবার জুমার দিনে তেহরানের উত্তরে একটি মসজিদে শত শত মানুষ বৃষ্টি কামনায় বিশেষ নামাজে অংশ নেন।
১ দিন আগে
শীতের শুষ্ক মৌসুম এখনো পুরোপুরি শুরু হয়নি। কিন্তু বর্ষা পেরোতেই ভারত উপমহাদেশের তিন প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তান, ভারত ও বাংলাদেশের প্রধান প্রধান শহরগুলো বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার শীর্ষ স্থান নিয়ে আছে। এর মধ্যে ভারতের দিল্লির অবস্থা বেশ কয়েকদিন ধরেই দুর্যোগপূর্ণ।
১ দিন আগে