
সাম্প্রতিক সময়ে পুওর থিংস, সল্টবার্ন এবং অল অব আস স্ট্রেঞ্জারস–এর মতো চলচ্চিত্রকে পর্দায় যৌনতার পুনরুজ্জীবন হিসেবে চিহ্নিত করছেন দর্শক ও সমালোচকেরা। কিন্তু সিনেমাগুলো জেড জেনারেশনের (১৯৯৭ থেকে ২০১১ সালের মধ্যে জন্ম নেওয়া প্রজন্ম) দর্শকদের তেমন প্রেক্ষাগৃহে টানতে পারেনি। চলচ্চিত্র সমালোচকদের কাছ থেকে ইতিবাচক সাড়া মিললেও জেনারেশন জেডের এই অনাগ্রহ কিছুটা ধাঁধা তৈরি করেছে।
সে যাই হোক, নতুন এক গবেষণায় দেখা গেছে, হলিউডের সিনেমায় যৌন দৃশ্য দেখানোর প্রবণতা দ্রুত কমছে। চলতি সহস্রাব্দের (২০০০ সাল) শুরুর তুলনায় সাম্প্রতিক সময়ে প্রধান ও আলোচিত চলচ্চিত্রগুলোতে প্রায় ৪০ শতাংশ কম যৌন দৃশ্য রয়েছে।
সংবাদমাধ্যম দ্য ইকোনমিস্টের পৃষ্ঠপোষকতায় ডেটা বিশ্লেষক স্টিফেন ফলোস এ সংক্রান্ত তথ্য বিশ্লেষণ করেছেন। ২০০০ সাল থেকে প্রতিবছর ২৫০টি করে সর্বোচ্চ আয় করা চলচ্চিত্রের ডেটা সংগ্রহ করা হয়েছে। বিশ্লেষণে দেখা গেছে, ২০২৩ সালে মুক্তি পাওয়া চলচ্চিত্রগুলোতে যৌন দৃশ্যের পরিমাণ ২০০০ সালে শীর্ষ আয় করা ২৫০ সিনেমায় যত যৌন দৃশ্য দেখানো হয়েছে তার ৬০ শতাংশের কিছু বেশি ছিল। জনার (ধরন) অনুসারে, অ্যাকশন সিনেমাগুলোতে যৌন দৃশ্য কমে যাওয়ার প্রবণতা সবচেয়ে বেশি (প্রায় ৭০ শতাংশ)। তবে রোমান্টিক চলচ্চিত্রগুলোতে এই পরিবর্তন এসেছে খুব কম—মাত্র ২০ শতাংশের কিছু কম।
একই সময়ে, যৌন বিষয়বস্তু ছাড়াই শীর্ষ আয়কারী চলচ্চিত্রের সংখ্যাও উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে। ২০০০ সালে এমন চলচ্চিত্র ছিল প্রায় ১৮ শতাংশ, ২০২৩ সালে এই অনুপাত বেড়ে ৪৬ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। অর্থাৎ কোনো ধরনের যৌন দৃশ্য দেখানো ছাড়াই অনেক সিনেমা এখন ভালো ব্যবসা করছে।
গবেষণায় দেখা গেছে, সামগ্রিকভাবে সিনেমায় যৌন দৃশ্য কমে যাওয়ার সবচেয়ে বড় কারণ হলো একটিও যৌন দৃশ্য নেই এমন সিনেমায় সংখ্যা বেড়েছে। এই ধরনের সিনেমায় সংখ্যা সবচেয়ে বেশি ছিল ২০১৯ সালে। এ বছর শীর্ষ আয় করা ২৫০ সিনেমার অর্ধেকেই কোনো যৌন দৃশ্য ছিল না। যৌন দৃশ্য শূন্য সিনেমার সংখ্যা গত বছর কিছুটা বাড়লেও সবচেয়ে বেশি আয় করা সিনেমার ৪৬ শতাংশই ছিল এমন।
ফলোসের প্রতিবেদনের পর্যবেক্ষণে বলা হয়েছে, যৌন দৃশ্যের এই হ্রাসের সবচেয়ে বড় অনুঘটক—শুধু পর্দায় কম যৌন দৃশ্য দেখানোই নয়, আনুপাতিকভাবে কম সিনেমায়ও এখন যৌন দৃশ্য দেখানো হচ্ছে।
প্রতিবেদনটিতে পুওর থিংসের মতো চলচ্চিত্র নিয়ে চলমান বিতর্কের বিষয়টি উল্লেখ করা হয়েছে। এমা স্টোন অভিনীত এই সিনেমায় প্রচুর যৌন দৃশ্য রয়েছে। পাশাপাশি রোসামুন্ড পাইক অভিনীত সল্টবার্নের একটি ‘স্নানের দৃশ্য’ নিয়েও ব্যাপক আলোচনা রয়েছে।
প্রতিবেদনে আরও দেখা গেছে, সিনেমায় যৌন দৃশ্য কমলেও অন্যান্য তথাকথিত ‘আপত্তিকর’ বিষয় সিনেমায় দেখানোর প্রবণতা একই হারে কমছে না। যেমন, চলচ্চিত্রে গালিগালাজ বা অশ্লীল শব্দের ব্যবহার, মাদকের ব্যবহার এবং সহিংসতা ২০০০ সালের মতো প্রায় একই স্তরে রয়েছে। এর মধ্যে সহিংস দৃশ্য দেখানোর প্রবণতা কিছুটা বেড়েছে।
সিনেমায় যৌন দৃশ্য কম দেখানোর পেছনে বেশ কয়েকটি সম্ভাব্য কারণ উল্লেখ করেছেন গবেষক স্টিফেন ফলোস। এর মধ্যে দর্শকদের রুচির পরিবর্তন অন্যতম। এখন নির্মাতারা কনটেন্ট বা গল্প ও উপস্থাপনকে অগ্রাধিকার দিচ্ছেন। যৌন দৃশ্য সম্পূর্ণভাবে এড়িয়ে যাওয়া হচ্ছে বা আরও দক্ষতা ও চালাকির সঙ্গে উপস্থাপন করা হচ্ছে।
চলচ্চিত্রের বৈশ্বিক বাজার সম্প্রসারণ ও বৈচিত্র্যের কারণে সিনেমা মুক্তির সময় যৌন দৃশ্য নিয়ে উদ্বেগ বড় হয়ে ওঠে। কারণ কিছু দেশে এমন দৃশ্য সেন্সরের মুখে পড়তে পারে বা শুধু এ কারণেই সিনেমা মুক্তিই বাধার মুখে পড়তে পারে। এ ছাড়া সব বয়সের দর্শক টানতে যাতে কোনো বাধা না থাকে সে জন্য নির্দিষ্ট রেটিংয়ের সিনেমা বানানো হচ্ছে না। কারণ এতে নির্দিষ্ট বয়স বা শ্রেণির দর্শক কমে যেতে পারে।
চলচ্চিত্রে এখনো ঘনিষ্ঠ দৃশ্য সমন্বয় ও পরিচালনার জন্য পেশাদারের অনেক সংকট রয়েছে। ফলোসের আগের একটি বিশ্লেষণে দেখানো হয়, ২০২০ সাল থেকে সিনেমায় ঘনিষ্ঠ দৃশ্য সমন্বয়কারীর অংশগ্রহণ আট গুণ বেড়েছে। যৌন দৃশ্য কমে যাওয়ার পেছনে এই সমন্বয়কারীদের প্রভাবও বড় ভূমিকা রাখছে।
হলিউডের সিনেমায় যৌন দৃশ্য কমে যাওয়ার পেছনে কারণ হিসেবে আরেকটি বিষয়কে সামনে এনেছেন স্টিফেন ফলোস। তাঁর মতে, জেনারেশন জেড এখন যৌনতায় আগ্রহ কম দেখাচ্ছে। সেই সঙ্গে অনলাইনে পর্নো ছবি সহজলভ্য হয়ে যাওয়ায় প্রাপ্তবয়স্কদের কনটেন্ট দেখার জন্য মানুষ সিনেমা দেখতে যায় না।

সাম্প্রতিক সময়ে পুওর থিংস, সল্টবার্ন এবং অল অব আস স্ট্রেঞ্জারস–এর মতো চলচ্চিত্রকে পর্দায় যৌনতার পুনরুজ্জীবন হিসেবে চিহ্নিত করছেন দর্শক ও সমালোচকেরা। কিন্তু সিনেমাগুলো জেড জেনারেশনের (১৯৯৭ থেকে ২০১১ সালের মধ্যে জন্ম নেওয়া প্রজন্ম) দর্শকদের তেমন প্রেক্ষাগৃহে টানতে পারেনি। চলচ্চিত্র সমালোচকদের কাছ থেকে ইতিবাচক সাড়া মিললেও জেনারেশন জেডের এই অনাগ্রহ কিছুটা ধাঁধা তৈরি করেছে।
সে যাই হোক, নতুন এক গবেষণায় দেখা গেছে, হলিউডের সিনেমায় যৌন দৃশ্য দেখানোর প্রবণতা দ্রুত কমছে। চলতি সহস্রাব্দের (২০০০ সাল) শুরুর তুলনায় সাম্প্রতিক সময়ে প্রধান ও আলোচিত চলচ্চিত্রগুলোতে প্রায় ৪০ শতাংশ কম যৌন দৃশ্য রয়েছে।
সংবাদমাধ্যম দ্য ইকোনমিস্টের পৃষ্ঠপোষকতায় ডেটা বিশ্লেষক স্টিফেন ফলোস এ সংক্রান্ত তথ্য বিশ্লেষণ করেছেন। ২০০০ সাল থেকে প্রতিবছর ২৫০টি করে সর্বোচ্চ আয় করা চলচ্চিত্রের ডেটা সংগ্রহ করা হয়েছে। বিশ্লেষণে দেখা গেছে, ২০২৩ সালে মুক্তি পাওয়া চলচ্চিত্রগুলোতে যৌন দৃশ্যের পরিমাণ ২০০০ সালে শীর্ষ আয় করা ২৫০ সিনেমায় যত যৌন দৃশ্য দেখানো হয়েছে তার ৬০ শতাংশের কিছু বেশি ছিল। জনার (ধরন) অনুসারে, অ্যাকশন সিনেমাগুলোতে যৌন দৃশ্য কমে যাওয়ার প্রবণতা সবচেয়ে বেশি (প্রায় ৭০ শতাংশ)। তবে রোমান্টিক চলচ্চিত্রগুলোতে এই পরিবর্তন এসেছে খুব কম—মাত্র ২০ শতাংশের কিছু কম।
একই সময়ে, যৌন বিষয়বস্তু ছাড়াই শীর্ষ আয়কারী চলচ্চিত্রের সংখ্যাও উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে। ২০০০ সালে এমন চলচ্চিত্র ছিল প্রায় ১৮ শতাংশ, ২০২৩ সালে এই অনুপাত বেড়ে ৪৬ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। অর্থাৎ কোনো ধরনের যৌন দৃশ্য দেখানো ছাড়াই অনেক সিনেমা এখন ভালো ব্যবসা করছে।
গবেষণায় দেখা গেছে, সামগ্রিকভাবে সিনেমায় যৌন দৃশ্য কমে যাওয়ার সবচেয়ে বড় কারণ হলো একটিও যৌন দৃশ্য নেই এমন সিনেমায় সংখ্যা বেড়েছে। এই ধরনের সিনেমায় সংখ্যা সবচেয়ে বেশি ছিল ২০১৯ সালে। এ বছর শীর্ষ আয় করা ২৫০ সিনেমার অর্ধেকেই কোনো যৌন দৃশ্য ছিল না। যৌন দৃশ্য শূন্য সিনেমার সংখ্যা গত বছর কিছুটা বাড়লেও সবচেয়ে বেশি আয় করা সিনেমার ৪৬ শতাংশই ছিল এমন।
ফলোসের প্রতিবেদনের পর্যবেক্ষণে বলা হয়েছে, যৌন দৃশ্যের এই হ্রাসের সবচেয়ে বড় অনুঘটক—শুধু পর্দায় কম যৌন দৃশ্য দেখানোই নয়, আনুপাতিকভাবে কম সিনেমায়ও এখন যৌন দৃশ্য দেখানো হচ্ছে।
প্রতিবেদনটিতে পুওর থিংসের মতো চলচ্চিত্র নিয়ে চলমান বিতর্কের বিষয়টি উল্লেখ করা হয়েছে। এমা স্টোন অভিনীত এই সিনেমায় প্রচুর যৌন দৃশ্য রয়েছে। পাশাপাশি রোসামুন্ড পাইক অভিনীত সল্টবার্নের একটি ‘স্নানের দৃশ্য’ নিয়েও ব্যাপক আলোচনা রয়েছে।
প্রতিবেদনে আরও দেখা গেছে, সিনেমায় যৌন দৃশ্য কমলেও অন্যান্য তথাকথিত ‘আপত্তিকর’ বিষয় সিনেমায় দেখানোর প্রবণতা একই হারে কমছে না। যেমন, চলচ্চিত্রে গালিগালাজ বা অশ্লীল শব্দের ব্যবহার, মাদকের ব্যবহার এবং সহিংসতা ২০০০ সালের মতো প্রায় একই স্তরে রয়েছে। এর মধ্যে সহিংস দৃশ্য দেখানোর প্রবণতা কিছুটা বেড়েছে।
সিনেমায় যৌন দৃশ্য কম দেখানোর পেছনে বেশ কয়েকটি সম্ভাব্য কারণ উল্লেখ করেছেন গবেষক স্টিফেন ফলোস। এর মধ্যে দর্শকদের রুচির পরিবর্তন অন্যতম। এখন নির্মাতারা কনটেন্ট বা গল্প ও উপস্থাপনকে অগ্রাধিকার দিচ্ছেন। যৌন দৃশ্য সম্পূর্ণভাবে এড়িয়ে যাওয়া হচ্ছে বা আরও দক্ষতা ও চালাকির সঙ্গে উপস্থাপন করা হচ্ছে।
চলচ্চিত্রের বৈশ্বিক বাজার সম্প্রসারণ ও বৈচিত্র্যের কারণে সিনেমা মুক্তির সময় যৌন দৃশ্য নিয়ে উদ্বেগ বড় হয়ে ওঠে। কারণ কিছু দেশে এমন দৃশ্য সেন্সরের মুখে পড়তে পারে বা শুধু এ কারণেই সিনেমা মুক্তিই বাধার মুখে পড়তে পারে। এ ছাড়া সব বয়সের দর্শক টানতে যাতে কোনো বাধা না থাকে সে জন্য নির্দিষ্ট রেটিংয়ের সিনেমা বানানো হচ্ছে না। কারণ এতে নির্দিষ্ট বয়স বা শ্রেণির দর্শক কমে যেতে পারে।
চলচ্চিত্রে এখনো ঘনিষ্ঠ দৃশ্য সমন্বয় ও পরিচালনার জন্য পেশাদারের অনেক সংকট রয়েছে। ফলোসের আগের একটি বিশ্লেষণে দেখানো হয়, ২০২০ সাল থেকে সিনেমায় ঘনিষ্ঠ দৃশ্য সমন্বয়কারীর অংশগ্রহণ আট গুণ বেড়েছে। যৌন দৃশ্য কমে যাওয়ার পেছনে এই সমন্বয়কারীদের প্রভাবও বড় ভূমিকা রাখছে।
হলিউডের সিনেমায় যৌন দৃশ্য কমে যাওয়ার পেছনে কারণ হিসেবে আরেকটি বিষয়কে সামনে এনেছেন স্টিফেন ফলোস। তাঁর মতে, জেনারেশন জেড এখন যৌনতায় আগ্রহ কম দেখাচ্ছে। সেই সঙ্গে অনলাইনে পর্নো ছবি সহজলভ্য হয়ে যাওয়ায় প্রাপ্তবয়স্কদের কনটেন্ট দেখার জন্য মানুষ সিনেমা দেখতে যায় না।

বাংলাদেশের ব্যান্ড সংগীতের জনপ্রিয় অনেক গানের সঙ্গে জড়িয়ে আছে গীতিকার শহীদ মাহমুদ জঙ্গী ও ফোয়াদ নাসের বাবুর নাম। এবার এই দুজন মিলে ১০ ব্যান্ডের জন্য তৈরি করলেন নতুন ১০টি গান। গানগুলো গেয়েছে ব্যান্ড ফিডব্যাক, সোলস, রেনেসাঁ, দলছুট, শিরোনামহীন, নির্ঝর, তরুণ, পার্থিব, পেন্টাগন ও নোভা।
৯ ঘণ্টা আগে
অ্যানিমেশনের জয়জয়কার। এ বছরের সর্বোচ্চ ব্যবসাসফল সিনেমার তালিকায় নজর রাখলে এটিই প্রমাণিত হয়। রক্ত-মাংসের অভিনেতাদের হারিয়ে এ বছর দর্শকদের মন জয় করে নিয়েছে অ্যানিমেশনের চরিত্ররা। ৮০ মিলিয়নে নির্মিত চীনের অ্যানিমেটেড ফ্যান্টাসি সিনেমা ‘নে ঝা-২’ ২ বিলিয়নের বেশি আয় করে সেরা ব্যবসাসফল সিনেমার...
১০ ঘণ্টা আগে
বছরের শেষভাগে ডিসেম্বর মাসে নেটফ্লিক্স ঘোষণা দেয় ৭২ বিলিয়ন ডলার দিয়ে ওয়ার্নার ব্রাদার্স ডিসকভারির টিভি, স্টুডিও ও স্ট্রিমিং ব্যবসা কিনে নিচ্ছে তারা। এমন ঘোষণার পর প্যারামাউন্ট প্রস্তাব দেয় তারা ১০৮ বিলিয়ন ডলারের বেশি দামে ওয়ার্নার ব্রস কিনতে প্রস্তুত।
১০ ঘণ্টা আগে
২০২৫ সালটি আরব সিনেমার ইতিহাসে একটি যুগান্তকারী বছর হিসেবে থেকে যাবে। বিভিন্ন প্রজন্মের একঝাঁক মেধাবী পরিচালক উঠে এসেছেন, যাঁরা তাঁদের সিনেমার মাধ্যমে তুলে আনছেন আরবের ইতিহাস-ঐতিহ্য। ভেঙে দিচ্ছেন আরবের সমাজ সম্পর্কে বহির্বিশ্বের নানা ভুল ধারণা। আরবের ঐতিহাসিক, পারিবারিক ও সামাজিক সচেতনতানির্ভর...
১০ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশের ব্যান্ড সংগীতের জনপ্রিয় অনেক গানের সঙ্গে জড়িয়ে আছে গীতিকার শহীদ মাহমুদ জঙ্গী ও ফোয়াদ নাসের বাবুর নাম। এবার এই দুজন মিলে ১০ ব্যান্ডের জন্য তৈরি করলেন নতুন ১০টি গান। গানগুলো গেয়েছে ব্যান্ড ফিডব্যাক, সোলস, রেনেসাঁ, দলছুট, শিরোনামহীন, নির্ঝর, তরুণ, পার্থিব, পেন্টাগন ও নোভা। বিটিভির ‘ব্যান্ড উৎসব ২০২৫’ অনুষ্ঠানের জন্য গানগুলো তৈরি করা হয়েছে। ৩০ ও ৩১ ডিসেম্বর রাত ১০টায় দুই পর্বে প্রচার হবে এই অনুষ্ঠান।

৩০ ডিসেম্বর প্রথম পর্বে পারফর্ম করবে নির্ঝর, দলছুট, তরুণ, রেনেসাঁ ও শিরোনামহীন। ৩১ ডিসেম্বর পারফর্ম করবে পার্থিব, পেন্টাগন, ফিডব্যাক, নোভা ও সোলস। গোলাম মোর্শেদের প্রযোজনা, আহমেদ তেপান্তরের গ্রন্থনা এবং শারমিন নিগারের শিল্পনির্দেশনায় বিটিভির নিজস্ব সেটে গানগুলোর চিত্রায়ণ হয়েছে। গান শোনানোর পাশাপাশি প্রতিটি দলের সদস্যরা গান নিয়ে কথা বলবেন। তাঁদের সঙ্গে থাকবেন গীতিকার শহীদ মাহমুদ জঙ্গী ও সুরকার ফোয়াদ নাসের বাবু। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেছেন ফেরদৌস বাপ্পী।

বিটিভির এই আয়োজন নিয়ে শহীদ মাহমুদ জঙ্গী বলেন, ‘বাংলাদেশের ব্যান্ড শিল্পের ইতিহাসে প্রথম একক কোনো অনুষ্ঠানের জন্য ১০টি ব্যান্ড ১০টি নতুন গান গেয়েছে। এই অনুষ্ঠানের নতুনত্ব হচ্ছে, ১০টি গানের কথা লিখেছেন একজন গীতিকার, সুর করেছেন একজন সুরকার। কর্তৃপক্ষ আমাকে সুযোগ দিয়েছে তারুণ্যের জন্য কিছু করতে, আমি চেষ্টা করেছি। পাশাপাশি ফোয়াদ নাসের বাবুকে ধন্যবাদ, তিনি অক্লান্ত পরিশ্রম করেছেন প্রতিটি ব্যান্ডের ঢং বজায় রেখে সুর করতে। এ অধ্যায় খুব পরিশ্রমের। তবে আমরা টিম হয়ে কাজটি উপভোগ করেছি।’
সুরকার ফোয়াদ নাসের বাবু বলেন, ‘এত কম সময়ে একসঙ্গে এত ব্যান্ডের জন্য মৌলিক সুর আগে কেউ করেনি। কেমন হয়েছে, তা শ্রোতারা বলবেন। পুরো আয়োজনের জন্য বিটিভি কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ।’
সোলসের দলনেতা ও ভোকাল পার্থ বড়ুয়া বলেন, ‘যখন জানলাম বিটিভির উদ্যোগে শহীদ মাহমুদ জঙ্গীর লেখা আর ফোয়াদ নাসের বাবুর সুরে গাইতে হবে, তখন আর না করার সাহস দেখাইনি। কারণ সোলসের আজকের জায়গায় দাঁড়ানোর ব্যাপারে বিটিভি অনেক বড় ভূমিকা রেখেছে। আশা করি এমন উদ্যোগ অব্যাহত রাখবে বিটিভি।’

বাংলাদেশের ব্যান্ড সংগীতের জনপ্রিয় অনেক গানের সঙ্গে জড়িয়ে আছে গীতিকার শহীদ মাহমুদ জঙ্গী ও ফোয়াদ নাসের বাবুর নাম। এবার এই দুজন মিলে ১০ ব্যান্ডের জন্য তৈরি করলেন নতুন ১০টি গান। গানগুলো গেয়েছে ব্যান্ড ফিডব্যাক, সোলস, রেনেসাঁ, দলছুট, শিরোনামহীন, নির্ঝর, তরুণ, পার্থিব, পেন্টাগন ও নোভা। বিটিভির ‘ব্যান্ড উৎসব ২০২৫’ অনুষ্ঠানের জন্য গানগুলো তৈরি করা হয়েছে। ৩০ ও ৩১ ডিসেম্বর রাত ১০টায় দুই পর্বে প্রচার হবে এই অনুষ্ঠান।

৩০ ডিসেম্বর প্রথম পর্বে পারফর্ম করবে নির্ঝর, দলছুট, তরুণ, রেনেসাঁ ও শিরোনামহীন। ৩১ ডিসেম্বর পারফর্ম করবে পার্থিব, পেন্টাগন, ফিডব্যাক, নোভা ও সোলস। গোলাম মোর্শেদের প্রযোজনা, আহমেদ তেপান্তরের গ্রন্থনা এবং শারমিন নিগারের শিল্পনির্দেশনায় বিটিভির নিজস্ব সেটে গানগুলোর চিত্রায়ণ হয়েছে। গান শোনানোর পাশাপাশি প্রতিটি দলের সদস্যরা গান নিয়ে কথা বলবেন। তাঁদের সঙ্গে থাকবেন গীতিকার শহীদ মাহমুদ জঙ্গী ও সুরকার ফোয়াদ নাসের বাবু। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেছেন ফেরদৌস বাপ্পী।

বিটিভির এই আয়োজন নিয়ে শহীদ মাহমুদ জঙ্গী বলেন, ‘বাংলাদেশের ব্যান্ড শিল্পের ইতিহাসে প্রথম একক কোনো অনুষ্ঠানের জন্য ১০টি ব্যান্ড ১০টি নতুন গান গেয়েছে। এই অনুষ্ঠানের নতুনত্ব হচ্ছে, ১০টি গানের কথা লিখেছেন একজন গীতিকার, সুর করেছেন একজন সুরকার। কর্তৃপক্ষ আমাকে সুযোগ দিয়েছে তারুণ্যের জন্য কিছু করতে, আমি চেষ্টা করেছি। পাশাপাশি ফোয়াদ নাসের বাবুকে ধন্যবাদ, তিনি অক্লান্ত পরিশ্রম করেছেন প্রতিটি ব্যান্ডের ঢং বজায় রেখে সুর করতে। এ অধ্যায় খুব পরিশ্রমের। তবে আমরা টিম হয়ে কাজটি উপভোগ করেছি।’
সুরকার ফোয়াদ নাসের বাবু বলেন, ‘এত কম সময়ে একসঙ্গে এত ব্যান্ডের জন্য মৌলিক সুর আগে কেউ করেনি। কেমন হয়েছে, তা শ্রোতারা বলবেন। পুরো আয়োজনের জন্য বিটিভি কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ।’
সোলসের দলনেতা ও ভোকাল পার্থ বড়ুয়া বলেন, ‘যখন জানলাম বিটিভির উদ্যোগে শহীদ মাহমুদ জঙ্গীর লেখা আর ফোয়াদ নাসের বাবুর সুরে গাইতে হবে, তখন আর না করার সাহস দেখাইনি। কারণ সোলসের আজকের জায়গায় দাঁড়ানোর ব্যাপারে বিটিভি অনেক বড় ভূমিকা রেখেছে। আশা করি এমন উদ্যোগ অব্যাহত রাখবে বিটিভি।’

নতুন এক গবেষণায় দেখা গেছে, হলিউডের সিনেমায় যৌন দৃশ্য দেখানোর প্রবণতা দ্রুত কমছে। চলতি সহস্রাব্দের (২০০০ সাল) শুরুর তুলনায় সাম্প্রতিক সময়ে প্রধান ও আলোচিত চলচ্চিত্রগুলোতে প্রায় ৪০ শতাংশ কম যৌন দৃশ্য রয়েছে।
০৭ মে ২০২৪
অ্যানিমেশনের জয়জয়কার। এ বছরের সর্বোচ্চ ব্যবসাসফল সিনেমার তালিকায় নজর রাখলে এটিই প্রমাণিত হয়। রক্ত-মাংসের অভিনেতাদের হারিয়ে এ বছর দর্শকদের মন জয় করে নিয়েছে অ্যানিমেশনের চরিত্ররা। ৮০ মিলিয়নে নির্মিত চীনের অ্যানিমেটেড ফ্যান্টাসি সিনেমা ‘নে ঝা-২’ ২ বিলিয়নের বেশি আয় করে সেরা ব্যবসাসফল সিনেমার...
১০ ঘণ্টা আগে
বছরের শেষভাগে ডিসেম্বর মাসে নেটফ্লিক্স ঘোষণা দেয় ৭২ বিলিয়ন ডলার দিয়ে ওয়ার্নার ব্রাদার্স ডিসকভারির টিভি, স্টুডিও ও স্ট্রিমিং ব্যবসা কিনে নিচ্ছে তারা। এমন ঘোষণার পর প্যারামাউন্ট প্রস্তাব দেয় তারা ১০৮ বিলিয়ন ডলারের বেশি দামে ওয়ার্নার ব্রস কিনতে প্রস্তুত।
১০ ঘণ্টা আগে
২০২৫ সালটি আরব সিনেমার ইতিহাসে একটি যুগান্তকারী বছর হিসেবে থেকে যাবে। বিভিন্ন প্রজন্মের একঝাঁক মেধাবী পরিচালক উঠে এসেছেন, যাঁরা তাঁদের সিনেমার মাধ্যমে তুলে আনছেন আরবের ইতিহাস-ঐতিহ্য। ভেঙে দিচ্ছেন আরবের সমাজ সম্পর্কে বহির্বিশ্বের নানা ভুল ধারণা। আরবের ঐতিহাসিক, পারিবারিক ও সামাজিক সচেতনতানির্ভর...
১০ ঘণ্টা আগেবিনোদন ডেস্ক

অ্যানিমেশনের জয়জয়কার। এ বছরের সর্বোচ্চ ব্যবসাসফল সিনেমার তালিকায় নজর রাখলে এটিই প্রমাণিত হয়। রক্ত-মাংসের অভিনেতাদের হারিয়ে এ বছর দর্শকদের মন জয় করে নিয়েছে অ্যানিমেশনের চরিত্ররা। ৮০ মিলিয়নে নির্মিত চীনের অ্যানিমেটেড ফ্যান্টাসি সিনেমা ‘নে ঝা-২’ ২ বিলিয়নের বেশি আয় করে সেরা ব্যবসাসফল সিনেমার রেকর্ড গড়েছে। দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে ডিজনির অ্যানিমেশন ‘জুটোপিয়া ২’, আয় করেছে ১ বিলিয়নের বেশি। তৃতীয় স্থানটিও একই প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানের লাইভ-অ্যাকশন অ্যানিমেশন ‘লিলো অ্যান্ড স্টিচ’। সাড়া জাগানো জাপানি অ্যানিমেশন ‘ডেমন স্লেয়ার: কিমেৎসু নো ইয়াইবা—দ্য মুভি: ইনফিনিটি ক্যাসেল’ নিয়েও কম উত্তেজনা ছিল না।
অ্যানিমেশনের এই রমরমা পরিস্থিতিতে মান বাঁচিয়েছে ওয়ার্নার ব্রসের ‘আ মাইনক্রাফট মুভি’ (৯৫৮ মিলিয়ন) এবং ইউনিভার্সাল পিকচারসের ‘জুরাসিক ওয়ার্ল্ড রিবার্থ’ (৮৬৯ মিলিয়ন)। দুটি সিনেমাই ১ বিলিয়নের কাছাকাছি পৌঁছাতে পেরেছে। ব্র্যাড পিট ‘এফ ওয়ান’ দিয়ে এবং ডেভিড কোরেন্সওয়েট ‘সুপারম্যান’ দিয়ে বছরের মাঝামাঝি কিছুটা সাড়া ফেলতে পেরেছিলেন। এ ছাড়া বছরজুড়ে উল্লেখযোগ্য কোনো প্রভাব বিস্তার করতে পারেনি হলিউড।
হলিউডে তারকাদের স্টারডম যে ধীরে ধীরে ম্লান হচ্ছে, এ বছর সে চিত্রটা আরও বেশি করে ধরা পড়েছে। ডোয়াইন জনসনের ‘দ্য স্ম্যাশিং মেশিন’ বক্স অফিসে রীতিমতো ফ্লপ। জেনিফার লরেন্সের ‘ডাই মাই লাভ’ মাত্র সাড়ে ১১ মিলিয়ন ডলার ব্যবসা করেছে। একইভাবে ব্যর্থ জুলিয়া রবার্টসের ‘আফটার দ্য হান্ট’ এবং গ্লেন পাওয়েলের ‘দ্য রানিংম্যান’। এমনকি টম ক্রুজের আলোচিত সিনেমা ‘মিশন: ইম্পিসবল—দ্য ফাইনাল রেকনিং’ যুক্তরাষ্ট্রের স্থানীয় বাজারে ২০০ মিলিয়নও তুলতে পারেনি, যা এ ফ্র্যাঞ্চাইজির একটি হতাশাজনক পতনই বলা চলে। ব্র্যাড পিটের এফ ওয়ান সিনেমার বক্স অফিস ফলাফল এ তারকার স্টারডমের তুলনায় অনেকটাই কম।
তবে যেকোনো সময়ের তুলনায় এ বছর হলিউডে ভালোই সাফল্য পেয়েছে ভৌতিক সিনেমা। ৯০ মিলিয়ন বাজেটের ‘সিনারস’ সাড়ে ৩৫০ মিলিয়নের বেশি ব্যবসা করেছে বিশ্বব্যাপী। আর ৩৮ মিলিয়নে তৈরি ‘ওয়েপনস’ পার করেছে আড়াই শ মিলিয়ন ডলার। হরর সিনেমার এই সাফল্যের ফল হিসেবে আগামী বছর হলিউডে ভূতের গল্পের নির্মাণ আরও বাড়বে, এ কথা বলাই যায়।
এ বছরের আরও একটি উল্লেখযোগ্য ঘটনা—ডিসির কাছে মার্ভেলের পরাজয়। বছরের পর বছর ধরে মার্ভেলের সুপারহিরোর গল্প গোগ্রাসে গিলেছে দর্শক। ডিসি বরাবরই ছিল দ্বিতীয় অবস্থানে। কিন্তু এবার গণেশ উল্টে গেছে। মার্ভেল এ বছর ‘ক্যাপ্টেন আমেরিকা: ব্রেভ নিউ ওয়ার্ল্ড’, ‘ফ্যান্টাস্টিক ফোর: ফার্স্ট স্টেপ’ এবং ‘থান্ডারবোল্টস’-এর মতো আলোচিত সিনেমা মুক্তি দিলেও ডিসির ‘সুপারম্যান’-এর সঙ্গে প্রতিযোগিতায় পারেনি। সুপারম্যানই এ বছরের সর্বোচ্চ ব্যবসাসফল সুপারহিরো সিনেমা। মার্ভেল সিনেম্যাটিক ইউনিভার্সের যাত্রা শুরুর পর এবারই প্রথম ডিসির কাছে হারল প্রতিষ্ঠানটি।

অ্যানিমেশনের জয়জয়কার। এ বছরের সর্বোচ্চ ব্যবসাসফল সিনেমার তালিকায় নজর রাখলে এটিই প্রমাণিত হয়। রক্ত-মাংসের অভিনেতাদের হারিয়ে এ বছর দর্শকদের মন জয় করে নিয়েছে অ্যানিমেশনের চরিত্ররা। ৮০ মিলিয়নে নির্মিত চীনের অ্যানিমেটেড ফ্যান্টাসি সিনেমা ‘নে ঝা-২’ ২ বিলিয়নের বেশি আয় করে সেরা ব্যবসাসফল সিনেমার রেকর্ড গড়েছে। দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে ডিজনির অ্যানিমেশন ‘জুটোপিয়া ২’, আয় করেছে ১ বিলিয়নের বেশি। তৃতীয় স্থানটিও একই প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানের লাইভ-অ্যাকশন অ্যানিমেশন ‘লিলো অ্যান্ড স্টিচ’। সাড়া জাগানো জাপানি অ্যানিমেশন ‘ডেমন স্লেয়ার: কিমেৎসু নো ইয়াইবা—দ্য মুভি: ইনফিনিটি ক্যাসেল’ নিয়েও কম উত্তেজনা ছিল না।
অ্যানিমেশনের এই রমরমা পরিস্থিতিতে মান বাঁচিয়েছে ওয়ার্নার ব্রসের ‘আ মাইনক্রাফট মুভি’ (৯৫৮ মিলিয়ন) এবং ইউনিভার্সাল পিকচারসের ‘জুরাসিক ওয়ার্ল্ড রিবার্থ’ (৮৬৯ মিলিয়ন)। দুটি সিনেমাই ১ বিলিয়নের কাছাকাছি পৌঁছাতে পেরেছে। ব্র্যাড পিট ‘এফ ওয়ান’ দিয়ে এবং ডেভিড কোরেন্সওয়েট ‘সুপারম্যান’ দিয়ে বছরের মাঝামাঝি কিছুটা সাড়া ফেলতে পেরেছিলেন। এ ছাড়া বছরজুড়ে উল্লেখযোগ্য কোনো প্রভাব বিস্তার করতে পারেনি হলিউড।
হলিউডে তারকাদের স্টারডম যে ধীরে ধীরে ম্লান হচ্ছে, এ বছর সে চিত্রটা আরও বেশি করে ধরা পড়েছে। ডোয়াইন জনসনের ‘দ্য স্ম্যাশিং মেশিন’ বক্স অফিসে রীতিমতো ফ্লপ। জেনিফার লরেন্সের ‘ডাই মাই লাভ’ মাত্র সাড়ে ১১ মিলিয়ন ডলার ব্যবসা করেছে। একইভাবে ব্যর্থ জুলিয়া রবার্টসের ‘আফটার দ্য হান্ট’ এবং গ্লেন পাওয়েলের ‘দ্য রানিংম্যান’। এমনকি টম ক্রুজের আলোচিত সিনেমা ‘মিশন: ইম্পিসবল—দ্য ফাইনাল রেকনিং’ যুক্তরাষ্ট্রের স্থানীয় বাজারে ২০০ মিলিয়নও তুলতে পারেনি, যা এ ফ্র্যাঞ্চাইজির একটি হতাশাজনক পতনই বলা চলে। ব্র্যাড পিটের এফ ওয়ান সিনেমার বক্স অফিস ফলাফল এ তারকার স্টারডমের তুলনায় অনেকটাই কম।
তবে যেকোনো সময়ের তুলনায় এ বছর হলিউডে ভালোই সাফল্য পেয়েছে ভৌতিক সিনেমা। ৯০ মিলিয়ন বাজেটের ‘সিনারস’ সাড়ে ৩৫০ মিলিয়নের বেশি ব্যবসা করেছে বিশ্বব্যাপী। আর ৩৮ মিলিয়নে তৈরি ‘ওয়েপনস’ পার করেছে আড়াই শ মিলিয়ন ডলার। হরর সিনেমার এই সাফল্যের ফল হিসেবে আগামী বছর হলিউডে ভূতের গল্পের নির্মাণ আরও বাড়বে, এ কথা বলাই যায়।
এ বছরের আরও একটি উল্লেখযোগ্য ঘটনা—ডিসির কাছে মার্ভেলের পরাজয়। বছরের পর বছর ধরে মার্ভেলের সুপারহিরোর গল্প গোগ্রাসে গিলেছে দর্শক। ডিসি বরাবরই ছিল দ্বিতীয় অবস্থানে। কিন্তু এবার গণেশ উল্টে গেছে। মার্ভেল এ বছর ‘ক্যাপ্টেন আমেরিকা: ব্রেভ নিউ ওয়ার্ল্ড’, ‘ফ্যান্টাস্টিক ফোর: ফার্স্ট স্টেপ’ এবং ‘থান্ডারবোল্টস’-এর মতো আলোচিত সিনেমা মুক্তি দিলেও ডিসির ‘সুপারম্যান’-এর সঙ্গে প্রতিযোগিতায় পারেনি। সুপারম্যানই এ বছরের সর্বোচ্চ ব্যবসাসফল সুপারহিরো সিনেমা। মার্ভেল সিনেম্যাটিক ইউনিভার্সের যাত্রা শুরুর পর এবারই প্রথম ডিসির কাছে হারল প্রতিষ্ঠানটি।

নতুন এক গবেষণায় দেখা গেছে, হলিউডের সিনেমায় যৌন দৃশ্য দেখানোর প্রবণতা দ্রুত কমছে। চলতি সহস্রাব্দের (২০০০ সাল) শুরুর তুলনায় সাম্প্রতিক সময়ে প্রধান ও আলোচিত চলচ্চিত্রগুলোতে প্রায় ৪০ শতাংশ কম যৌন দৃশ্য রয়েছে।
০৭ মে ২০২৪
বাংলাদেশের ব্যান্ড সংগীতের জনপ্রিয় অনেক গানের সঙ্গে জড়িয়ে আছে গীতিকার শহীদ মাহমুদ জঙ্গী ও ফোয়াদ নাসের বাবুর নাম। এবার এই দুজন মিলে ১০ ব্যান্ডের জন্য তৈরি করলেন নতুন ১০টি গান। গানগুলো গেয়েছে ব্যান্ড ফিডব্যাক, সোলস, রেনেসাঁ, দলছুট, শিরোনামহীন, নির্ঝর, তরুণ, পার্থিব, পেন্টাগন ও নোভা।
৯ ঘণ্টা আগে
বছরের শেষভাগে ডিসেম্বর মাসে নেটফ্লিক্স ঘোষণা দেয় ৭২ বিলিয়ন ডলার দিয়ে ওয়ার্নার ব্রাদার্স ডিসকভারির টিভি, স্টুডিও ও স্ট্রিমিং ব্যবসা কিনে নিচ্ছে তারা। এমন ঘোষণার পর প্যারামাউন্ট প্রস্তাব দেয় তারা ১০৮ বিলিয়ন ডলারের বেশি দামে ওয়ার্নার ব্রস কিনতে প্রস্তুত।
১০ ঘণ্টা আগে
২০২৫ সালটি আরব সিনেমার ইতিহাসে একটি যুগান্তকারী বছর হিসেবে থেকে যাবে। বিভিন্ন প্রজন্মের একঝাঁক মেধাবী পরিচালক উঠে এসেছেন, যাঁরা তাঁদের সিনেমার মাধ্যমে তুলে আনছেন আরবের ইতিহাস-ঐতিহ্য। ভেঙে দিচ্ছেন আরবের সমাজ সম্পর্কে বহির্বিশ্বের নানা ভুল ধারণা। আরবের ঐতিহাসিক, পারিবারিক ও সামাজিক সচেতনতানির্ভর...
১০ ঘণ্টা আগেবিনোদন ডেস্ক



নতুন এক গবেষণায় দেখা গেছে, হলিউডের সিনেমায় যৌন দৃশ্য দেখানোর প্রবণতা দ্রুত কমছে। চলতি সহস্রাব্দের (২০০০ সাল) শুরুর তুলনায় সাম্প্রতিক সময়ে প্রধান ও আলোচিত চলচ্চিত্রগুলোতে প্রায় ৪০ শতাংশ কম যৌন দৃশ্য রয়েছে।
০৭ মে ২০২৪
বাংলাদেশের ব্যান্ড সংগীতের জনপ্রিয় অনেক গানের সঙ্গে জড়িয়ে আছে গীতিকার শহীদ মাহমুদ জঙ্গী ও ফোয়াদ নাসের বাবুর নাম। এবার এই দুজন মিলে ১০ ব্যান্ডের জন্য তৈরি করলেন নতুন ১০টি গান। গানগুলো গেয়েছে ব্যান্ড ফিডব্যাক, সোলস, রেনেসাঁ, দলছুট, শিরোনামহীন, নির্ঝর, তরুণ, পার্থিব, পেন্টাগন ও নোভা।
৯ ঘণ্টা আগে
অ্যানিমেশনের জয়জয়কার। এ বছরের সর্বোচ্চ ব্যবসাসফল সিনেমার তালিকায় নজর রাখলে এটিই প্রমাণিত হয়। রক্ত-মাংসের অভিনেতাদের হারিয়ে এ বছর দর্শকদের মন জয় করে নিয়েছে অ্যানিমেশনের চরিত্ররা। ৮০ মিলিয়নে নির্মিত চীনের অ্যানিমেটেড ফ্যান্টাসি সিনেমা ‘নে ঝা-২’ ২ বিলিয়নের বেশি আয় করে সেরা ব্যবসাসফল সিনেমার...
১০ ঘণ্টা আগে
২০২৫ সালটি আরব সিনেমার ইতিহাসে একটি যুগান্তকারী বছর হিসেবে থেকে যাবে। বিভিন্ন প্রজন্মের একঝাঁক মেধাবী পরিচালক উঠে এসেছেন, যাঁরা তাঁদের সিনেমার মাধ্যমে তুলে আনছেন আরবের ইতিহাস-ঐতিহ্য। ভেঙে দিচ্ছেন আরবের সমাজ সম্পর্কে বহির্বিশ্বের নানা ভুল ধারণা। আরবের ঐতিহাসিক, পারিবারিক ও সামাজিক সচেতনতানির্ভর...
১০ ঘণ্টা আগেবিনোদন ডেস্ক

২০২৫ সালটি আরব সিনেমার ইতিহাসে একটি যুগান্তকারী বছর হিসেবে থেকে যাবে। বিভিন্ন প্রজন্মের একঝাঁক মেধাবী পরিচালক উঠে এসেছেন, যাঁরা তাঁদের সিনেমার মাধ্যমে তুলে আনছেন আরবের ইতিহাস-ঐতিহ্য। ভেঙে দিচ্ছেন আরবের সমাজ সম্পর্কে বহির্বিশ্বের নানা ভুল ধারণা। আরবের ঐতিহাসিক, পারিবারিক ও সামাজিক সচেতনতানির্ভর গল্পগুলো বিশ্বজুড়ে ব্যাপক সমাদৃতও হচ্ছে।
সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য ঘটনাটি ঘটেছে ৯৮তম অস্কারের শর্টলিস্টে। ইন্টারন্যাশনাল ফিচার ফিল্ম বিভাগে প্রাথমিকভাবে মনোনীত ১৫টি সিনেমার মধ্যে জায়গা পেয়েছে মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশের ৪টি সিনেমা—‘দ্য প্রেসিডেন্টস কেক’, ‘প্যালেস্টাইন ৩৬’, ‘দ্য ভয়েস অব হিন্দ রজব’ ও ‘অল দ্যাটস লেফট অব ইউ’। অস্কারের ইতিহাসে যা অভূতপূর্ব ঘটনা। এ ছাড়া ফ্রান্স থেকে অস্কারে অংশ নেওয়া ইরানি নির্মাতা জাফর পানাহির ‘ইট ওয়াজ জাস্ট অ্যান অ্যাকসিডেন্ট’ও রয়েছে এ তালিকায়। এ বছর কান চলচ্চিত্র উৎসবে সেরা সিনেমার পুরস্কার পেয়েছে সিনেমাটি। সিডনি, মিডলবার্গ, এশিয়া প্যাসিফিক, নিউইয়র্ক ফিল্ম ক্রিটিকস অ্যাওয়ার্ডসহ নানা উৎসবে পুরস্কৃত-প্রশংসিত হয়েছে পানাহির সিনেমাটি।
এর পরই যে আরব সিনেমাটি নিয়ে ব্যাপক হইচই হয়েছে, সেটি ‘দ্য ভয়েস অব হিন্দ রজব’। ভেনিস উৎসবের ইতিহাসে দীর্ঘতম ২৩ মিনিট স্ট্যান্ডিং অভেশন পেয়েছে কুসারু বিন হানিয়া পরিচালিত সিনেমাটি। পেয়েছে সিলভার লায়ন পুরস্কার। গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত পাঁচ বছর বয়সী কন্যাশিশু রজবের মৃত্যুর ঘটনাকে ঘিরে নির্মিত হয়েছে এটি। ভেনিস থেকে সান সেবাস্টিয়ান কিংবা শিকাগো ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল—সব উৎসবে দর্শকদের চোখ ভিজিয়েছে দ্য ভয়েস অব হিন্দ রজব।
কান উৎসবে এ বছর ক্যামের দ্যর ও ডিরেক্টরস ফোর্টনাইট অডিয়েন্স অ্যাওয়ার্ড পাওয়া ইরাকের সিনেমা ‘দ্য প্রেসিডেন্টস কেক’ নিয়েও আলোচনা ছিল বছরজুড়ে। ১৯৩৬ থেকে ১৯৩৯ সালে সংঘটিত আরব বিদ্রোহের ঘটনা নিয়ে তৈরি ‘প্যালেস্টাইন ৩৬’ সিনেমাটিও ব্যাপক সমাদর পেয়েছে বিশ্বজুড়ে। এ ছাড়া ‘ইউনান’, ‘অল দ্যাটস লেফট অব ইউ’, ‘আ স্যাড বিউটিফুল ওয়ার্ল্ড’, ‘হিজরা’, ‘হ্যাপি বার্থডে’, ‘ওয়ান্স আপন আ টাইম ইন গাজা’, ‘আইশা ক্যান্ট ফ্লাই অ্যাওয়ে’, ‘টু আ ল্যান্ড আননোন’ সিনেমাগুলো বিভিন্ন নামকরা চলচ্চিত্র উৎসবে সুনাম কুড়িয়েছে।

২০২৫ সালটি আরব সিনেমার ইতিহাসে একটি যুগান্তকারী বছর হিসেবে থেকে যাবে। বিভিন্ন প্রজন্মের একঝাঁক মেধাবী পরিচালক উঠে এসেছেন, যাঁরা তাঁদের সিনেমার মাধ্যমে তুলে আনছেন আরবের ইতিহাস-ঐতিহ্য। ভেঙে দিচ্ছেন আরবের সমাজ সম্পর্কে বহির্বিশ্বের নানা ভুল ধারণা। আরবের ঐতিহাসিক, পারিবারিক ও সামাজিক সচেতনতানির্ভর গল্পগুলো বিশ্বজুড়ে ব্যাপক সমাদৃতও হচ্ছে।
সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য ঘটনাটি ঘটেছে ৯৮তম অস্কারের শর্টলিস্টে। ইন্টারন্যাশনাল ফিচার ফিল্ম বিভাগে প্রাথমিকভাবে মনোনীত ১৫টি সিনেমার মধ্যে জায়গা পেয়েছে মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশের ৪টি সিনেমা—‘দ্য প্রেসিডেন্টস কেক’, ‘প্যালেস্টাইন ৩৬’, ‘দ্য ভয়েস অব হিন্দ রজব’ ও ‘অল দ্যাটস লেফট অব ইউ’। অস্কারের ইতিহাসে যা অভূতপূর্ব ঘটনা। এ ছাড়া ফ্রান্স থেকে অস্কারে অংশ নেওয়া ইরানি নির্মাতা জাফর পানাহির ‘ইট ওয়াজ জাস্ট অ্যান অ্যাকসিডেন্ট’ও রয়েছে এ তালিকায়। এ বছর কান চলচ্চিত্র উৎসবে সেরা সিনেমার পুরস্কার পেয়েছে সিনেমাটি। সিডনি, মিডলবার্গ, এশিয়া প্যাসিফিক, নিউইয়র্ক ফিল্ম ক্রিটিকস অ্যাওয়ার্ডসহ নানা উৎসবে পুরস্কৃত-প্রশংসিত হয়েছে পানাহির সিনেমাটি।
এর পরই যে আরব সিনেমাটি নিয়ে ব্যাপক হইচই হয়েছে, সেটি ‘দ্য ভয়েস অব হিন্দ রজব’। ভেনিস উৎসবের ইতিহাসে দীর্ঘতম ২৩ মিনিট স্ট্যান্ডিং অভেশন পেয়েছে কুসারু বিন হানিয়া পরিচালিত সিনেমাটি। পেয়েছে সিলভার লায়ন পুরস্কার। গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত পাঁচ বছর বয়সী কন্যাশিশু রজবের মৃত্যুর ঘটনাকে ঘিরে নির্মিত হয়েছে এটি। ভেনিস থেকে সান সেবাস্টিয়ান কিংবা শিকাগো ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল—সব উৎসবে দর্শকদের চোখ ভিজিয়েছে দ্য ভয়েস অব হিন্দ রজব।
কান উৎসবে এ বছর ক্যামের দ্যর ও ডিরেক্টরস ফোর্টনাইট অডিয়েন্স অ্যাওয়ার্ড পাওয়া ইরাকের সিনেমা ‘দ্য প্রেসিডেন্টস কেক’ নিয়েও আলোচনা ছিল বছরজুড়ে। ১৯৩৬ থেকে ১৯৩৯ সালে সংঘটিত আরব বিদ্রোহের ঘটনা নিয়ে তৈরি ‘প্যালেস্টাইন ৩৬’ সিনেমাটিও ব্যাপক সমাদর পেয়েছে বিশ্বজুড়ে। এ ছাড়া ‘ইউনান’, ‘অল দ্যাটস লেফট অব ইউ’, ‘আ স্যাড বিউটিফুল ওয়ার্ল্ড’, ‘হিজরা’, ‘হ্যাপি বার্থডে’, ‘ওয়ান্স আপন আ টাইম ইন গাজা’, ‘আইশা ক্যান্ট ফ্লাই অ্যাওয়ে’, ‘টু আ ল্যান্ড আননোন’ সিনেমাগুলো বিভিন্ন নামকরা চলচ্চিত্র উৎসবে সুনাম কুড়িয়েছে।

নতুন এক গবেষণায় দেখা গেছে, হলিউডের সিনেমায় যৌন দৃশ্য দেখানোর প্রবণতা দ্রুত কমছে। চলতি সহস্রাব্দের (২০০০ সাল) শুরুর তুলনায় সাম্প্রতিক সময়ে প্রধান ও আলোচিত চলচ্চিত্রগুলোতে প্রায় ৪০ শতাংশ কম যৌন দৃশ্য রয়েছে।
০৭ মে ২০২৪
বাংলাদেশের ব্যান্ড সংগীতের জনপ্রিয় অনেক গানের সঙ্গে জড়িয়ে আছে গীতিকার শহীদ মাহমুদ জঙ্গী ও ফোয়াদ নাসের বাবুর নাম। এবার এই দুজন মিলে ১০ ব্যান্ডের জন্য তৈরি করলেন নতুন ১০টি গান। গানগুলো গেয়েছে ব্যান্ড ফিডব্যাক, সোলস, রেনেসাঁ, দলছুট, শিরোনামহীন, নির্ঝর, তরুণ, পার্থিব, পেন্টাগন ও নোভা।
৯ ঘণ্টা আগে
অ্যানিমেশনের জয়জয়কার। এ বছরের সর্বোচ্চ ব্যবসাসফল সিনেমার তালিকায় নজর রাখলে এটিই প্রমাণিত হয়। রক্ত-মাংসের অভিনেতাদের হারিয়ে এ বছর দর্শকদের মন জয় করে নিয়েছে অ্যানিমেশনের চরিত্ররা। ৮০ মিলিয়নে নির্মিত চীনের অ্যানিমেটেড ফ্যান্টাসি সিনেমা ‘নে ঝা-২’ ২ বিলিয়নের বেশি আয় করে সেরা ব্যবসাসফল সিনেমার...
১০ ঘণ্টা আগে
বছরের শেষভাগে ডিসেম্বর মাসে নেটফ্লিক্স ঘোষণা দেয় ৭২ বিলিয়ন ডলার দিয়ে ওয়ার্নার ব্রাদার্স ডিসকভারির টিভি, স্টুডিও ও স্ট্রিমিং ব্যবসা কিনে নিচ্ছে তারা। এমন ঘোষণার পর প্যারামাউন্ট প্রস্তাব দেয় তারা ১০৮ বিলিয়ন ডলারের বেশি দামে ওয়ার্নার ব্রস কিনতে প্রস্তুত।
১০ ঘণ্টা আগে