জাবি প্রতিনিধি

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে আয়োজিত ‘একান্নবর্তী’ চলচিত্র উৎসবে নির্মাতা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী বলেছেন, ‘সেন্সর বোর্ড এখন অকেজো জিনিসে পরিণত হয়েছে। যেটা এখন শুধুমাত্র যন্ত্রণা দিতে পারে।’
বৃহস্পতিবার (১৮ মে) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সেলিম আল দীন মুক্তমঞ্চে আয়োজিত চলচিত্র উৎসবের মুক্ত আলোচনায় এ মন্তব্য করেন ফারুকী। এ সময় আরও বক্তব্য দেন নির্মাতা আশফাক নিপুন ও মেজবাউর রহমান সুমন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংগঠন জহির রায়হান ফিল্ম সোসাইটি তিন দিনব্যাপী সিনেমা উৎসব ‘একান্নবর্তী’ আয়োজন করে। যার শেষ দিন বৃহস্পতিবার এই আলোচনা সভা হয়।
নির্মাতা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী বলেন, ‘আমি মনে করি সরকারের এখন ভাবার সময় এসেছে যে সেন্সরের নামে শিল্পীদের গলা চেপে ধরে আদৌ তাকে রক্ষা করতে পারছি কি না? কারণ সে যেটার ভয়ে আছে সেটা আপনি, সেটা ফেসবুকে পাবেন, ইউটিউবে গেলে পাবেন। সেন্সর বোর্ড এখন অকেজো জিনিসে পরিণত হয়েছে। যেটা এখন শুধুমাত্র যন্ত্রণা দিতে পারে।’
ফারুকী বলেন, ‘ইরানে একটা নির্দিষ্ট আইন আছে। আমাদের দেশে সেটা নেই। তাই আমরা জানি না আমাদের সীমা কতটুকু। আমরা জানি না কোন কথাটা বললে আটকে দেবে। আর কোন কথাটা বললে আটকে দেবে না। আপনি যদি সেন্সরশিপের নীতিমালা পড়েন। শুধু নির্ভর করবে সেন্সর বোর্ডে কে বসে আছে। সেন্সর আইন করা হয়েছিল কারণ কেউ যেন সরকারের সমালোচনায় এমন কিছু না বলে যেটাতে সরকার ঝামেলায় পড়ে। তো এখন সরকারের সমালোচনা করার জন্য কার এত ঠেকা পড়েছে কষ্ট করে সিনেমা বানাবে?’
‘এই অবস্থা থেকে মুক্তির একটাই উপায় দেশে যখন আইনের শাসন থাকবে। দেশে যখন সত্যিকারের মানুষের কথা বলার স্বাধীনতা থাকবে। বিচার থাকবে, সত্যিকারের গণতান্ত্রিক পরিবেশ থাকবে। তখন শিল্পী ও তাঁর গল্প বলার স্বাধীনতা পাবে। সমাজের অন্যান্য জায়গায় স্বাধীনতা নাই, কিন্তু সিনেমায় স্বাধীনতা থাকবে—এটা একজন চলচ্চিত্র পরিচালক হিসেবে যদি আমি প্রত্যাশা করি তাহলে আমি খুবই রোম্যান্টিক। এটার কোনো মানে নাই।’ যোগ করেন নির্মাতা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী।
আমাদের শিল্পীরা তাঁদের দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করছে না—এমন অভিযোগ করে এ নির্মাতা বলেন, ‘দায়িত্ব পালন না করলেও হতো, কিন্তু কখনো কখনো ভুল দায়িত্ব পালন করছেন। এটা যে কতটা বিপজ্জনক দিক সেটা আমাদের কোনো সর্বনাশ হয়ে যাওয়ার পরে আমরা টের পাব। এর মাধ্যমে আমরা শুধু যে আমাদের সর্বনাশ করেছি সেটা না। বরং সরকারকেও ভুল পথে যেতে উৎসাহিত করেছি। আমাদের দেশের সাহিত্যিকেরা, শিল্পীরা, থিয়েটার কর্মীরা থেকে যদি নিজ নিজ জায়গা থেকে অনিয়মের বিরুদ্ধে কথা বলতেন। তাহলে বাংলাদেশ আরও সুন্দর হতো, সরকার তখন সচেতন হতো।’
এ সময় নির্মাতা আশফাক নিপুন বলেন, ‘পৃথিবীর কোথাও এখন সেন্সরশিপ নেই। যেটা আছে সেটা হলো সেন্সর সার্টিফিকেশন। এটা ঠিক করে দেয় কোন বয়সের মানুষজন কোন কনটেন্ট দেখবে। সেন্সর বোর্ডটা যে কোনো রাষ্ট্র আরোপ করে দিতে চায় কারণ, হয়তো শিল্পের মাধ্যমে কথা বলতে পারা বা এই ক্ষমতা আছে যে এক সাথে অনেক মানুষকে তাড়িত করে বা ধাবিত করে যা রাষ্ট্র বা সিস্টেম হয়তো সেটা চায় না বা ভয় পায়। যার কারণে রাষ্ট্র এই সেন্সর নামে চালায়।’
আশফাক নিপুন বলেন, ‘একজন দর্শক কাপড় কিনতে গেলে যেমন তাঁর পছন্দ মতো কাপড় কিনবে, সেখানে যেমন বাধাধরা কিছু নাই। ঠিক সিনেমার ক্ষেত্রেও কোনো বাধাধরা নিয়ম নেই। রাষ্ট্র যদি এখন বলে দেয়, কাপড় কেনার ক্ষেত্রে তুমি অমুক কাপড়টি পরতে পারবে না, নিতে পারবে, সেটা যেমন বেমানান, সিনেমার ক্ষেত্রেও যদি বলে দেয় তুমি এটা করতে পারবে না, ওটা দেখাতে পারবে না, এটা কেটে দিতে হবে, তাহলে সেটাও বেমানান।’
বর্তমানে সিনেমা নির্মাতাদের রাষ্ট্র গ্রহণ করতে চায় না বলে মন্তব্য করেন আরেক নির্মাতা মেজবাউর রহমান সুমন বলেন, ‘সমাজে জনমত তৈরির একটি বড় মাধ্যম সিনেমা। সিনেমায় কমেডি, রাজনীতি ইত্যাদি উপস্থাপন করা হয় বিনোদনের জন্য। কিন্তু সেন্সরশিপ বলছে, রাজনীতি নিয়ে উপস্থাপন করা যাবে না। সেন্সরশিপের ভয়ে নির্মাতারা নিজেরাই একটি সেন্সরশিপ তৈরি করে নিয়েছে। এ জন্য সিনেমা নির্মাণের আগেই সেন্সরশিপের ভয়ে রাজনৈতিক অবস্থা বা পরিস্থিতি তুলে ধরা থেকে বিরত থাকে।’
উৎসবের আরও একটি সেশন ‘আর্টিস্ট টক’–এ অংশ নেন অভিনেত্রী নাজিফা তুষি। অভিনেত্রী বলেন, ‘সিনেমা করতে হলে অনেক ইচ্ছাশক্তি থাকতে হবে। অভিনয়কে ভয়ংকর ভালোবাসলে কেবল এদিকে আসতে হবে। অভিনয় করতে হলেও পড়াশোনা করা উচিত। শুধু কেবল পড়াশোনাই নয় অভিনয় করতে হলে সকল ইন্দ্রিয় সচল রাখতে হবে। অভিনয় ভালোবাসলে এটাকে চর্চা করা উচিত। প্রতিটি মানুষই সুন্দর। পৃথিবীতে মানুষ খুব একটা আলাদা হয় না। অনেক ভয়ংকর মানুষের পেছনের জীবনটাকে হয়তো আমরা দেখি না। কাউকে ভালোবাসতে হলে তার ভালো খারাপ দুটোকেই ভালোবাসতে হবে।’

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে আয়োজিত ‘একান্নবর্তী’ চলচিত্র উৎসবে নির্মাতা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী বলেছেন, ‘সেন্সর বোর্ড এখন অকেজো জিনিসে পরিণত হয়েছে। যেটা এখন শুধুমাত্র যন্ত্রণা দিতে পারে।’
বৃহস্পতিবার (১৮ মে) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সেলিম আল দীন মুক্তমঞ্চে আয়োজিত চলচিত্র উৎসবের মুক্ত আলোচনায় এ মন্তব্য করেন ফারুকী। এ সময় আরও বক্তব্য দেন নির্মাতা আশফাক নিপুন ও মেজবাউর রহমান সুমন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংগঠন জহির রায়হান ফিল্ম সোসাইটি তিন দিনব্যাপী সিনেমা উৎসব ‘একান্নবর্তী’ আয়োজন করে। যার শেষ দিন বৃহস্পতিবার এই আলোচনা সভা হয়।
নির্মাতা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী বলেন, ‘আমি মনে করি সরকারের এখন ভাবার সময় এসেছে যে সেন্সরের নামে শিল্পীদের গলা চেপে ধরে আদৌ তাকে রক্ষা করতে পারছি কি না? কারণ সে যেটার ভয়ে আছে সেটা আপনি, সেটা ফেসবুকে পাবেন, ইউটিউবে গেলে পাবেন। সেন্সর বোর্ড এখন অকেজো জিনিসে পরিণত হয়েছে। যেটা এখন শুধুমাত্র যন্ত্রণা দিতে পারে।’
ফারুকী বলেন, ‘ইরানে একটা নির্দিষ্ট আইন আছে। আমাদের দেশে সেটা নেই। তাই আমরা জানি না আমাদের সীমা কতটুকু। আমরা জানি না কোন কথাটা বললে আটকে দেবে। আর কোন কথাটা বললে আটকে দেবে না। আপনি যদি সেন্সরশিপের নীতিমালা পড়েন। শুধু নির্ভর করবে সেন্সর বোর্ডে কে বসে আছে। সেন্সর আইন করা হয়েছিল কারণ কেউ যেন সরকারের সমালোচনায় এমন কিছু না বলে যেটাতে সরকার ঝামেলায় পড়ে। তো এখন সরকারের সমালোচনা করার জন্য কার এত ঠেকা পড়েছে কষ্ট করে সিনেমা বানাবে?’
‘এই অবস্থা থেকে মুক্তির একটাই উপায় দেশে যখন আইনের শাসন থাকবে। দেশে যখন সত্যিকারের মানুষের কথা বলার স্বাধীনতা থাকবে। বিচার থাকবে, সত্যিকারের গণতান্ত্রিক পরিবেশ থাকবে। তখন শিল্পী ও তাঁর গল্প বলার স্বাধীনতা পাবে। সমাজের অন্যান্য জায়গায় স্বাধীনতা নাই, কিন্তু সিনেমায় স্বাধীনতা থাকবে—এটা একজন চলচ্চিত্র পরিচালক হিসেবে যদি আমি প্রত্যাশা করি তাহলে আমি খুবই রোম্যান্টিক। এটার কোনো মানে নাই।’ যোগ করেন নির্মাতা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী।
আমাদের শিল্পীরা তাঁদের দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করছে না—এমন অভিযোগ করে এ নির্মাতা বলেন, ‘দায়িত্ব পালন না করলেও হতো, কিন্তু কখনো কখনো ভুল দায়িত্ব পালন করছেন। এটা যে কতটা বিপজ্জনক দিক সেটা আমাদের কোনো সর্বনাশ হয়ে যাওয়ার পরে আমরা টের পাব। এর মাধ্যমে আমরা শুধু যে আমাদের সর্বনাশ করেছি সেটা না। বরং সরকারকেও ভুল পথে যেতে উৎসাহিত করেছি। আমাদের দেশের সাহিত্যিকেরা, শিল্পীরা, থিয়েটার কর্মীরা থেকে যদি নিজ নিজ জায়গা থেকে অনিয়মের বিরুদ্ধে কথা বলতেন। তাহলে বাংলাদেশ আরও সুন্দর হতো, সরকার তখন সচেতন হতো।’
এ সময় নির্মাতা আশফাক নিপুন বলেন, ‘পৃথিবীর কোথাও এখন সেন্সরশিপ নেই। যেটা আছে সেটা হলো সেন্সর সার্টিফিকেশন। এটা ঠিক করে দেয় কোন বয়সের মানুষজন কোন কনটেন্ট দেখবে। সেন্সর বোর্ডটা যে কোনো রাষ্ট্র আরোপ করে দিতে চায় কারণ, হয়তো শিল্পের মাধ্যমে কথা বলতে পারা বা এই ক্ষমতা আছে যে এক সাথে অনেক মানুষকে তাড়িত করে বা ধাবিত করে যা রাষ্ট্র বা সিস্টেম হয়তো সেটা চায় না বা ভয় পায়। যার কারণে রাষ্ট্র এই সেন্সর নামে চালায়।’
আশফাক নিপুন বলেন, ‘একজন দর্শক কাপড় কিনতে গেলে যেমন তাঁর পছন্দ মতো কাপড় কিনবে, সেখানে যেমন বাধাধরা কিছু নাই। ঠিক সিনেমার ক্ষেত্রেও কোনো বাধাধরা নিয়ম নেই। রাষ্ট্র যদি এখন বলে দেয়, কাপড় কেনার ক্ষেত্রে তুমি অমুক কাপড়টি পরতে পারবে না, নিতে পারবে, সেটা যেমন বেমানান, সিনেমার ক্ষেত্রেও যদি বলে দেয় তুমি এটা করতে পারবে না, ওটা দেখাতে পারবে না, এটা কেটে দিতে হবে, তাহলে সেটাও বেমানান।’
বর্তমানে সিনেমা নির্মাতাদের রাষ্ট্র গ্রহণ করতে চায় না বলে মন্তব্য করেন আরেক নির্মাতা মেজবাউর রহমান সুমন বলেন, ‘সমাজে জনমত তৈরির একটি বড় মাধ্যম সিনেমা। সিনেমায় কমেডি, রাজনীতি ইত্যাদি উপস্থাপন করা হয় বিনোদনের জন্য। কিন্তু সেন্সরশিপ বলছে, রাজনীতি নিয়ে উপস্থাপন করা যাবে না। সেন্সরশিপের ভয়ে নির্মাতারা নিজেরাই একটি সেন্সরশিপ তৈরি করে নিয়েছে। এ জন্য সিনেমা নির্মাণের আগেই সেন্সরশিপের ভয়ে রাজনৈতিক অবস্থা বা পরিস্থিতি তুলে ধরা থেকে বিরত থাকে।’
উৎসবের আরও একটি সেশন ‘আর্টিস্ট টক’–এ অংশ নেন অভিনেত্রী নাজিফা তুষি। অভিনেত্রী বলেন, ‘সিনেমা করতে হলে অনেক ইচ্ছাশক্তি থাকতে হবে। অভিনয়কে ভয়ংকর ভালোবাসলে কেবল এদিকে আসতে হবে। অভিনয় করতে হলেও পড়াশোনা করা উচিত। শুধু কেবল পড়াশোনাই নয় অভিনয় করতে হলে সকল ইন্দ্রিয় সচল রাখতে হবে। অভিনয় ভালোবাসলে এটাকে চর্চা করা উচিত। প্রতিটি মানুষই সুন্দর। পৃথিবীতে মানুষ খুব একটা আলাদা হয় না। অনেক ভয়ংকর মানুষের পেছনের জীবনটাকে হয়তো আমরা দেখি না। কাউকে ভালোবাসতে হলে তার ভালো খারাপ দুটোকেই ভালোবাসতে হবে।’

‘রোকেয়ার স্বপ্নে আজকের সুলতানারা’ প্রযোজনাটির গ্রন্থনা ও নির্দেশনা দিয়েছেন নার্গিস সুলতানা। আবৃত্তি, শ্রুতিকথন আর অভিনয়ে অংশ নেন নার্গিস আক্তার, রেজিনা খন্দকার, জয়া হাওলাদার, আবুল ফজল, তোফাজ্জল হোসেন তপু প্রমুখ।
৪ ঘণ্টা আগে
গত জুলাইয়ে প্রকাশ পেয়েছিল সংগীতশিল্পী নিলয় ও কোনালের গাওয়া গান ‘ময়না’। জনপ্রিয়তা পায় ড্যান্স ঘরানার গানটি। আসিফ ইকবালের লেখা গানটির সুর ও সংগীত আয়োজন করেছিলেন আকাশ সেন। ময়নার পর আবার নতুন গান নিয়ে আসছেন নিলয় ও কোনাল। শিরোনাম ‘ও জান’।
১৫ ঘণ্টা আগে
বছরজুড়ে রাজনীতির গতিপ্রবাহ আর নির্বাচন ছিল দেশের মানুষের মূল আলোচনার বিষয়। ফলে দর্শকদের আগ্রহের প্রায় সবটা দখল করেছে রাজনৈতিক টক শো। টেলিভিশন হোক কিংবা ইউটিউব, রাজনৈতিক সেলিব্রিটি কিংবা বক্তাদের কথাই ভিউ পেয়েছে বেশি। ব্যাকফুটে চলে গেছে বিনোদনমূলক অনুষ্ঠান।
১৫ ঘণ্টা আগে
অক্টোবরে তানজিন তিশার বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ করে একটি অনলাইন ফ্যাশন হাউস। প্রতিষ্ঠানটির দাবি, তিশা শাড়ি নিয়েছেন, কিন্তু শর্ত অনুযায়ী সেই শাড়ি পরে ছবি তুলে ফেসবুকে প্রমোশন করেননি। এই ঘটনায় তিশার বিরুদ্ধে মামলা করে প্রতিষ্ঠানটি। পরে আরও একজন উদ্যোক্তা তিশার বিরুদ্ধে একই অভিযোগ করেন।
১৫ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

নারী জাগরণের অগ্রদূত বেগম রোকেয়া সাখাওয়াতের জন্ম ও মৃত্যুদিবস ৯ ডিসেম্বর। এই উপলক্ষে বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের ইসফেন্দিয়ার জাহেদ হাসান মিলনায়তনে গত শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) আয়োজন করা হয় ‘রোকেয়ার স্বপ্নে আজকের সুলতানারা’ শিরোনামের কাব্যনাটকের প্রদর্শনী।
সাহিত্য-সংস্কৃতির সৃজনশীল প্ল্যাটফর্ম ‘লেখার পোকা’র পৃষ্ঠপোষকতায় আয়োজিত রোকেয়ার স্বপ্নে আজকের সুলতানারা কাব্যনাট্যে আবৃত্তি, শ্রুতিকথন আর অভিনয়ে অংশ নেন নার্গিস আক্তার, রেজিনা খন্দকার, জয়া হাওলাদার, আবুল ফজল, তোফাজ্জল হোসেন তপু, সুজন রেহমান, নূরাইশা হাসান সামিয়া, মীর উমাইয়া হক পদ্ম, উম্মে হাবিবা শিবলী, অদ্রিতা ভদ্র ও নার্গিস সুলতানা।
প্রযোজনাটির গ্রন্থনা ও নির্দেশনা দিয়েছেন নার্গিস সুলতানা। পোশাক পরিকল্পনা ও সার্বিক তত্ত্বাবধানেও ছিলেন তিনি। আবহসংগীত করেছেন আরেফিন নিপুন ও মাজহারুল তুষার। দেড় ঘণ্টার এই আয়োজনে হলভর্তি দর্শক পিনপতন নীরবতায় উপভোগ করেন কবিতা, আবৃত্তি, শ্রুতিনাট্য ও অভিনয়ের সম্মিলিত শিল্পভাষা।
বেগম রোকেয়াকে নিয়ে এই আয়োজন প্রসঙ্গে নির্দেশক নার্গিস সুলতানা বলেন, ‘বেগম রোকেয়ার সাহসী ও ক্ষুরধার লেখা এবং তাঁর দূরদর্শী চিন্তা-চেতনা ও দর্শনই আমাদের রোকেয়ার স্বপ্নে আজকের সুলতানারা অনুষ্ঠানের মূল ভিত্তি। সমাজে নারীর বর্তমান অবস্থান ও তার স্বপ্নের বাস্তবায়ন কতটুকু হয়েছে, সেই বিষয়ে আলোকপাত করার চেষ্টা করেছি আমাদের এই প্রযোজনায়।’
নার্গিস সুলতানা আরও বলেন, ‘আজ শত বছর পরে, এই তথাকথিত প্রগতিশীল সমাজে দাঁড়িয়ে আমাদের জিজ্ঞাসা, আজকের সুলতানারা কেমন আছেন? রোকেয়ার স্বপ্ন কতখানি বাস্তবে রূপ নিয়েছে? আজকের নারী কি সত্যিই অবাদী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হতে পেরেছে না রোকেয়ার সুলতানারা এখনো নিজেদের অধিকার ও অস্তিত্বের লড়াইয়ে ব্যতিব্যস্ত! এসব প্রশ্নের উত্তরই এই কাব্যনাটকে খোঁজার চেষ্টা করা হয়েছে।’
যেসব নারী রোকেয়ার সেই স্বপ্নের পৃথিবীকে বাস্তবে পরিণত করতে লড়াই-সংগ্রামে সোচ্চার রয়েছেন, সেসব রোকেয়া-অনুরাগীর জন্য অনুষ্ঠানটি উৎসর্গ করা হয়েছে বলে জানান নির্দেশক।

নারী জাগরণের অগ্রদূত বেগম রোকেয়া সাখাওয়াতের জন্ম ও মৃত্যুদিবস ৯ ডিসেম্বর। এই উপলক্ষে বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের ইসফেন্দিয়ার জাহেদ হাসান মিলনায়তনে গত শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) আয়োজন করা হয় ‘রোকেয়ার স্বপ্নে আজকের সুলতানারা’ শিরোনামের কাব্যনাটকের প্রদর্শনী।
সাহিত্য-সংস্কৃতির সৃজনশীল প্ল্যাটফর্ম ‘লেখার পোকা’র পৃষ্ঠপোষকতায় আয়োজিত রোকেয়ার স্বপ্নে আজকের সুলতানারা কাব্যনাট্যে আবৃত্তি, শ্রুতিকথন আর অভিনয়ে অংশ নেন নার্গিস আক্তার, রেজিনা খন্দকার, জয়া হাওলাদার, আবুল ফজল, তোফাজ্জল হোসেন তপু, সুজন রেহমান, নূরাইশা হাসান সামিয়া, মীর উমাইয়া হক পদ্ম, উম্মে হাবিবা শিবলী, অদ্রিতা ভদ্র ও নার্গিস সুলতানা।
প্রযোজনাটির গ্রন্থনা ও নির্দেশনা দিয়েছেন নার্গিস সুলতানা। পোশাক পরিকল্পনা ও সার্বিক তত্ত্বাবধানেও ছিলেন তিনি। আবহসংগীত করেছেন আরেফিন নিপুন ও মাজহারুল তুষার। দেড় ঘণ্টার এই আয়োজনে হলভর্তি দর্শক পিনপতন নীরবতায় উপভোগ করেন কবিতা, আবৃত্তি, শ্রুতিনাট্য ও অভিনয়ের সম্মিলিত শিল্পভাষা।
বেগম রোকেয়াকে নিয়ে এই আয়োজন প্রসঙ্গে নির্দেশক নার্গিস সুলতানা বলেন, ‘বেগম রোকেয়ার সাহসী ও ক্ষুরধার লেখা এবং তাঁর দূরদর্শী চিন্তা-চেতনা ও দর্শনই আমাদের রোকেয়ার স্বপ্নে আজকের সুলতানারা অনুষ্ঠানের মূল ভিত্তি। সমাজে নারীর বর্তমান অবস্থান ও তার স্বপ্নের বাস্তবায়ন কতটুকু হয়েছে, সেই বিষয়ে আলোকপাত করার চেষ্টা করেছি আমাদের এই প্রযোজনায়।’
নার্গিস সুলতানা আরও বলেন, ‘আজ শত বছর পরে, এই তথাকথিত প্রগতিশীল সমাজে দাঁড়িয়ে আমাদের জিজ্ঞাসা, আজকের সুলতানারা কেমন আছেন? রোকেয়ার স্বপ্ন কতখানি বাস্তবে রূপ নিয়েছে? আজকের নারী কি সত্যিই অবাদী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হতে পেরেছে না রোকেয়ার সুলতানারা এখনো নিজেদের অধিকার ও অস্তিত্বের লড়াইয়ে ব্যতিব্যস্ত! এসব প্রশ্নের উত্তরই এই কাব্যনাটকে খোঁজার চেষ্টা করা হয়েছে।’
যেসব নারী রোকেয়ার সেই স্বপ্নের পৃথিবীকে বাস্তবে পরিণত করতে লড়াই-সংগ্রামে সোচ্চার রয়েছেন, সেসব রোকেয়া-অনুরাগীর জন্য অনুষ্ঠানটি উৎসর্গ করা হয়েছে বলে জানান নির্দেশক।

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে আয়োজিত ‘একান্নবর্তী’ চলচিত্র উৎসবে নির্মাতা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী বলেছেন, ‘সেন্সর বোর্ড এখন অকেজো জিনিসে পরিণত হয়েছে। যেটা এখন শুধুমাত্র যন্ত্রণা দিতে পারে।’ বৃহস্পতিবার (১৮ মে) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সেলিম আল দীন মুক্তমঞ্চে আয়োজিত চলচিত্র উৎসবের মু
১৯ মে ২০২৩
গত জুলাইয়ে প্রকাশ পেয়েছিল সংগীতশিল্পী নিলয় ও কোনালের গাওয়া গান ‘ময়না’। জনপ্রিয়তা পায় ড্যান্স ঘরানার গানটি। আসিফ ইকবালের লেখা গানটির সুর ও সংগীত আয়োজন করেছিলেন আকাশ সেন। ময়নার পর আবার নতুন গান নিয়ে আসছেন নিলয় ও কোনাল। শিরোনাম ‘ও জান’।
১৫ ঘণ্টা আগে
বছরজুড়ে রাজনীতির গতিপ্রবাহ আর নির্বাচন ছিল দেশের মানুষের মূল আলোচনার বিষয়। ফলে দর্শকদের আগ্রহের প্রায় সবটা দখল করেছে রাজনৈতিক টক শো। টেলিভিশন হোক কিংবা ইউটিউব, রাজনৈতিক সেলিব্রিটি কিংবা বক্তাদের কথাই ভিউ পেয়েছে বেশি। ব্যাকফুটে চলে গেছে বিনোদনমূলক অনুষ্ঠান।
১৫ ঘণ্টা আগে
অক্টোবরে তানজিন তিশার বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ করে একটি অনলাইন ফ্যাশন হাউস। প্রতিষ্ঠানটির দাবি, তিশা শাড়ি নিয়েছেন, কিন্তু শর্ত অনুযায়ী সেই শাড়ি পরে ছবি তুলে ফেসবুকে প্রমোশন করেননি। এই ঘটনায় তিশার বিরুদ্ধে মামলা করে প্রতিষ্ঠানটি। পরে আরও একজন উদ্যোক্তা তিশার বিরুদ্ধে একই অভিযোগ করেন।
১৫ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

গত জুলাইয়ে প্রকাশ পেয়েছিল সংগীতশিল্পী নিলয় ও কোনালের গাওয়া গান ‘ময়না’। জনপ্রিয়তা পায় ড্যান্স ঘরানার গানটি। আসিফ ইকবালের লেখা গানটির সুর ও সংগীত আয়োজন করেছিলেন আকাশ সেন। ময়নার পর আবার নতুন গান নিয়ে আসছেন নিলয় ও কোনাল। শিরোনাম ‘ও জান’। ইংরেজি নতুন বছর উপলক্ষে ১ জানুয়ারি গানচিল মিউজিক ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশ পাবে গানটি।
ময়নার মতো ‘ও জান’ গানটিও লিখেছেন আসিফ ইকবাল। তবে পরিবর্তন এসেছে সুরকার ও সংগীত আয়োজকের ক্ষেত্রে। ও জান যৌথভাবে সুর করেছেন আভ্রাল সাহির ও পশ্চিমবঙ্গের লিংকন। সংগীত আয়োজন করেছেন আভ্রাল সাহির। আসিফ ইকবাল বলেন, ‘ময়না গানের সাফল্যের পর তার ধারাবাহিকতায় আমরা ও জান গানটি নিয়ে আসছি। ময়না ছিল একটি ড্যান্স নাম্বার গান। ও জান হচ্ছে একেবারে পিউর রোমান্টিক গান। গানের কথা, গায়কী, সুর, সংগীত আয়োজন ও ভিডিও—সবকিছুতেই নতুন সংযোজন থাকবে।’
কোনাল বলেন, ‘ময়না গানটিতে কণ্ঠ দেওয়ার সময়ই বলেছিলাম, এটি জনপ্রিয়তা পাবে; পেয়েছেও। ওটি ছিল নাচের গান। এবার আমরা আসছি রোমান্টিক ঘরানার গান নিয়ে। আমার বিশ্বাস, গানটি আগের গানের রেকর্ড ভেঙে দেবে। সবার ভালো লাগবে।’
নিলয় বলেন, ‘আসিফ ইকবাল ভাই রোমান্টিক গান অসাধারণ লেখেন। ও জান গানটিও দারুণ লিখেছেন। সুর ও সংগীত আয়োজনও ভালো হয়েছে। ভিডিওতেও আছে চমক। সব মিলিয়ে নতুন এই গান নিয়ে দারুণ আশাবাদী আমি।’
সিনেম্যাটিক আয়োজনে ময়না গানের ভিডিও নির্দেশনা দিয়েছিলেন তানিম রহমান অংশু। ভিডিওতে দেখা মিলেছিল শবনম বুবলী ও শরাফ আহমেদের জীবনের। এবারও ভিডিও নির্মাণে থাকছেন অংশু। নির্মাতা জানান, এবারের ভিডিওতে থাকছে নানা চমক। শুটিং লোকেশনেও ভিন্নতা থাকবে। তবে এখনই জানাতে চান না গানের ভিডিওতে কে থাকছেন মডেল হিসেবে।
ও জান গানচিল মিউজিকের ‘বাংলা অরিজিনালস’ প্রজেক্টের দ্বিতীয় গান। ময়না গান দিয়ে শুরু হয়েছে নতুন এই প্রজেক্ট।

গত জুলাইয়ে প্রকাশ পেয়েছিল সংগীতশিল্পী নিলয় ও কোনালের গাওয়া গান ‘ময়না’। জনপ্রিয়তা পায় ড্যান্স ঘরানার গানটি। আসিফ ইকবালের লেখা গানটির সুর ও সংগীত আয়োজন করেছিলেন আকাশ সেন। ময়নার পর আবার নতুন গান নিয়ে আসছেন নিলয় ও কোনাল। শিরোনাম ‘ও জান’। ইংরেজি নতুন বছর উপলক্ষে ১ জানুয়ারি গানচিল মিউজিক ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশ পাবে গানটি।
ময়নার মতো ‘ও জান’ গানটিও লিখেছেন আসিফ ইকবাল। তবে পরিবর্তন এসেছে সুরকার ও সংগীত আয়োজকের ক্ষেত্রে। ও জান যৌথভাবে সুর করেছেন আভ্রাল সাহির ও পশ্চিমবঙ্গের লিংকন। সংগীত আয়োজন করেছেন আভ্রাল সাহির। আসিফ ইকবাল বলেন, ‘ময়না গানের সাফল্যের পর তার ধারাবাহিকতায় আমরা ও জান গানটি নিয়ে আসছি। ময়না ছিল একটি ড্যান্স নাম্বার গান। ও জান হচ্ছে একেবারে পিউর রোমান্টিক গান। গানের কথা, গায়কী, সুর, সংগীত আয়োজন ও ভিডিও—সবকিছুতেই নতুন সংযোজন থাকবে।’
কোনাল বলেন, ‘ময়না গানটিতে কণ্ঠ দেওয়ার সময়ই বলেছিলাম, এটি জনপ্রিয়তা পাবে; পেয়েছেও। ওটি ছিল নাচের গান। এবার আমরা আসছি রোমান্টিক ঘরানার গান নিয়ে। আমার বিশ্বাস, গানটি আগের গানের রেকর্ড ভেঙে দেবে। সবার ভালো লাগবে।’
নিলয় বলেন, ‘আসিফ ইকবাল ভাই রোমান্টিক গান অসাধারণ লেখেন। ও জান গানটিও দারুণ লিখেছেন। সুর ও সংগীত আয়োজনও ভালো হয়েছে। ভিডিওতেও আছে চমক। সব মিলিয়ে নতুন এই গান নিয়ে দারুণ আশাবাদী আমি।’
সিনেম্যাটিক আয়োজনে ময়না গানের ভিডিও নির্দেশনা দিয়েছিলেন তানিম রহমান অংশু। ভিডিওতে দেখা মিলেছিল শবনম বুবলী ও শরাফ আহমেদের জীবনের। এবারও ভিডিও নির্মাণে থাকছেন অংশু। নির্মাতা জানান, এবারের ভিডিওতে থাকছে নানা চমক। শুটিং লোকেশনেও ভিন্নতা থাকবে। তবে এখনই জানাতে চান না গানের ভিডিওতে কে থাকছেন মডেল হিসেবে।
ও জান গানচিল মিউজিকের ‘বাংলা অরিজিনালস’ প্রজেক্টের দ্বিতীয় গান। ময়না গান দিয়ে শুরু হয়েছে নতুন এই প্রজেক্ট।

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে আয়োজিত ‘একান্নবর্তী’ চলচিত্র উৎসবে নির্মাতা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী বলেছেন, ‘সেন্সর বোর্ড এখন অকেজো জিনিসে পরিণত হয়েছে। যেটা এখন শুধুমাত্র যন্ত্রণা দিতে পারে।’ বৃহস্পতিবার (১৮ মে) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সেলিম আল দীন মুক্তমঞ্চে আয়োজিত চলচিত্র উৎসবের মু
১৯ মে ২০২৩
‘রোকেয়ার স্বপ্নে আজকের সুলতানারা’ প্রযোজনাটির গ্রন্থনা ও নির্দেশনা দিয়েছেন নার্গিস সুলতানা। আবৃত্তি, শ্রুতিকথন আর অভিনয়ে অংশ নেন নার্গিস আক্তার, রেজিনা খন্দকার, জয়া হাওলাদার, আবুল ফজল, তোফাজ্জল হোসেন তপু প্রমুখ।
৪ ঘণ্টা আগে
বছরজুড়ে রাজনীতির গতিপ্রবাহ আর নির্বাচন ছিল দেশের মানুষের মূল আলোচনার বিষয়। ফলে দর্শকদের আগ্রহের প্রায় সবটা দখল করেছে রাজনৈতিক টক শো। টেলিভিশন হোক কিংবা ইউটিউব, রাজনৈতিক সেলিব্রিটি কিংবা বক্তাদের কথাই ভিউ পেয়েছে বেশি। ব্যাকফুটে চলে গেছে বিনোদনমূলক অনুষ্ঠান।
১৫ ঘণ্টা আগে
অক্টোবরে তানজিন তিশার বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ করে একটি অনলাইন ফ্যাশন হাউস। প্রতিষ্ঠানটির দাবি, তিশা শাড়ি নিয়েছেন, কিন্তু শর্ত অনুযায়ী সেই শাড়ি পরে ছবি তুলে ফেসবুকে প্রমোশন করেননি। এই ঘটনায় তিশার বিরুদ্ধে মামলা করে প্রতিষ্ঠানটি। পরে আরও একজন উদ্যোক্তা তিশার বিরুদ্ধে একই অভিযোগ করেন।
১৫ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

বছরজুড়ে রাজনীতির গতিপ্রবাহ আর নির্বাচন ছিল দেশের মানুষের মূল আলোচনার বিষয়। ফলে দর্শকদের আগ্রহের প্রায় সবটা দখল করেছে রাজনৈতিক টক শো। টেলিভিশন হোক কিংবা ইউটিউব, রাজনৈতিক সেলিব্রিটি কিংবা বক্তাদের কথাই ভিউ পেয়েছে বেশি। ব্যাকফুটে চলে গেছে বিনোদনমূলক অনুষ্ঠান। এই বাস্তবতার সামনে দাঁড়িয়ে টিভি চ্যানেলগুলোও নাটক-সিনেমা-সংগীতের চেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়েছে টক শোর দিকে।
প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানগুলোও টিভি চ্যানেলের চেয়ে এখন ইউটিউবের জন্য নাটক নির্মাণে বেশি আগ্রহী। এ প্রবণতা কয়েক বছর ধরে বেড়েছে। টিভি নাটকের তুলনায় বাজেট ও পারিশ্রমিক বেশি পাওয়া যায় বলে অভিনয়শিল্পীরাও ইউটিউবের নাটকে অভিনয় করতে বেশি আগ্রহী থাকেন। তবে এই ‘অতিরিক্ত বাজেট’ হিতে বিপরীত ফল নিয়ে এসেছে। অনেক ব্র্যান্ড এখন নাটকে স্পনসর বা বিজ্ঞাপন কমিয়ে দিয়েছে দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতির কারণে। ফলে এ বছর ব্যাপকভাবে কমেছে ইউটিউবের জন্য নাটক নির্মাণ।
মোশাররফ করিম, অপূর্ব, মেহজাবীন, তাসনিয়া ফারিণদের মতো জনপ্রিয় শিল্পী নাটকে অভিনয় কমিয়ে দেওয়ায় ছোট পর্দায় একধরনের শূন্যতা তৈরি হয়েছে। তাঁদের স্থলাভিষিক্ত হিসেবে অন্যরা উঠে না আসায় এ অঙ্গনে সংকট আরও বেড়েছে। তবে এত নেতিবাচক পরিস্থিতির মধ্যে আশার খবর একটাই, জনপ্রিয়তা বেড়েছে পারিবারিক গল্পের ধারাবাহিক নাটকের। ‘এটা আমাদেরই গল্প’, ‘দেনা পাওনা’র মতো ধারাবাহিক দর্শকপ্রিয়তা পাওয়ায় প্রযোজক-পরিচালকেরা ঝুঁকেছেন এ ঘরানার গল্পের দিকে। এ ছাড়া যেসব নাটক এ বছর দর্শকের পছন্দের তালিকায় ছিল, তার মধ্যে রয়েছে ‘তোমাদের গল্প’, ‘এমন দিনে তারে বলা যায়’, ‘কেন এই সঙ্গতা’, ‘হৃদয় গভীরে’, ‘মন দুয়ারী’, ‘মেঘবালিকা’, ‘মানুষ কী বলবে’, ‘ভালো থেকো’, ‘খোয়াবনামা’ ইত্যাদি।
বিশ্বজুড়ে টেলিভিশন ও প্রেক্ষাগৃহকে চ্যালেঞ্জে ফেলে দিয়েছে ওটিটি প্ল্যাটফর্ম। বাংলাদেশেও যথেষ্ট সম্ভাবনা জাগিয়ে এ মাধ্যমের যাত্রা শুরু হয়েছিল। কিন্তু কয়েক বছরেই ধস নেমেছে দেশের প্ল্যাটফর্মগুলোয়। ব্যাপকভাবে দর্শকদের আকর্ষণ করতে পারে, এমন কনটেন্ট খুব কমই পাওয়া যাচ্ছে। বিষয়ের বৈচিত্র্যও কমেছে। বেশির ভাগ কনটেন্ট আটকে আছে থ্রিলার আর খুনের তদন্তের গল্পে। ফলে দর্শকও আগ্রহ হারাচ্ছে। ২০২৫ সালে সব মিলিয়ে ৪২টি কনটেন্ট মুক্তি পেয়েছে, এর মধ্যে সিরিজ ছিল ১৩টি।
চরকি এ বছর মুক্তি দিয়েছে ‘২ষ’, ‘ঘুমপরী’, ‘ফেউ’, ‘আমলনামা’, ‘মাইশেলফ অ্যালেন স্বপন’, ‘গুলমোহর’, ‘তোমার জন্য মন’, ‘ডিমলাইট’ ইত্যাদি। বঙ্গতে এসেছে ‘ব্ল্যাক মানি’, ‘হাউ সুইট’, ‘ননসেন্স’, ‘ফ্যাকড়া’, ‘মির্জা’, ‘কানাগলি’ ইত্যাদি। কনটেন্ট বেড়েছে আইস্ক্রিনে, প্ল্যাটফর্মটি মুক্তি দিয়েছে ‘কিস্তিমাত’, ‘নীলপদ্ম’, ‘জলরঙ’, ‘নয়া নোট’, ‘পাপকাহিনি’, ‘অমীমাংসিত’ ইত্যাদি। বিঞ্জে মুক্তি পেয়েছে ‘অন্ধকারের গান’ ও ‘নীল সুখ’। ‘হাইড এন সিক’ নামে মাত্র একটি ওয়েব ফিল্ম এসেছে দীপ্ত প্লেতে। গত বছরের মতো এবারও হইচইয়ে মাত্র ৩টি সিরিজ প্রকাশ পেয়েছে—‘জিম্মি’, ‘আকা’ ও ‘বোহেমিয়ান ঘোড়া’। এ ছাড়া ‘নূর’ সিনেমা দিয়ে এ বছর যাত্রা শুরু করেছে নতুন প্ল্যাটফর্ম বায়স্কোপ প্লাস।
তবে হতাশার বিষয়, এত কনটেন্টের ভিড়ে ব্যাপকভাবে দর্শকদের মধ্যে আলোচিত হয়েছে এমন সিনেমা-সিরিজের সংখ্যা হাতে গোনা। মাইশেলফ অ্যালেন স্বপন, গুলমোহর, নয়া নোট, জিম্মি, আকা ও বোহেমিয়ান ঘোড়া নিয়ে প্রশংসা চোখে পড়েছে। প্রচার-প্রচারণারও যথেষ্ট ঘাটতি লক্ষ করা গেছে। আগে যেকোনো সিরিজ মুক্তির আগে নানা মাধ্যমে ব্যাপক প্রচার চালাত প্ল্যাটফর্মগুলো। এখন অনেকটা দায়সারাভাবেই মুক্তি দেওয়া হয়। ফলে দর্শকেরা জানতেও পারে না, কোন কনটেন্ট কখন আসছে। সব মিলিয়ে যেসব ঘাটতি রয়েছে দেশের ওটিটি প্ল্যাটফর্মে, নতুন বছরে তার সমাধান হবে—এটাই প্রত্যাশা।

বছরজুড়ে রাজনীতির গতিপ্রবাহ আর নির্বাচন ছিল দেশের মানুষের মূল আলোচনার বিষয়। ফলে দর্শকদের আগ্রহের প্রায় সবটা দখল করেছে রাজনৈতিক টক শো। টেলিভিশন হোক কিংবা ইউটিউব, রাজনৈতিক সেলিব্রিটি কিংবা বক্তাদের কথাই ভিউ পেয়েছে বেশি। ব্যাকফুটে চলে গেছে বিনোদনমূলক অনুষ্ঠান। এই বাস্তবতার সামনে দাঁড়িয়ে টিভি চ্যানেলগুলোও নাটক-সিনেমা-সংগীতের চেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়েছে টক শোর দিকে।
প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানগুলোও টিভি চ্যানেলের চেয়ে এখন ইউটিউবের জন্য নাটক নির্মাণে বেশি আগ্রহী। এ প্রবণতা কয়েক বছর ধরে বেড়েছে। টিভি নাটকের তুলনায় বাজেট ও পারিশ্রমিক বেশি পাওয়া যায় বলে অভিনয়শিল্পীরাও ইউটিউবের নাটকে অভিনয় করতে বেশি আগ্রহী থাকেন। তবে এই ‘অতিরিক্ত বাজেট’ হিতে বিপরীত ফল নিয়ে এসেছে। অনেক ব্র্যান্ড এখন নাটকে স্পনসর বা বিজ্ঞাপন কমিয়ে দিয়েছে দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতির কারণে। ফলে এ বছর ব্যাপকভাবে কমেছে ইউটিউবের জন্য নাটক নির্মাণ।
মোশাররফ করিম, অপূর্ব, মেহজাবীন, তাসনিয়া ফারিণদের মতো জনপ্রিয় শিল্পী নাটকে অভিনয় কমিয়ে দেওয়ায় ছোট পর্দায় একধরনের শূন্যতা তৈরি হয়েছে। তাঁদের স্থলাভিষিক্ত হিসেবে অন্যরা উঠে না আসায় এ অঙ্গনে সংকট আরও বেড়েছে। তবে এত নেতিবাচক পরিস্থিতির মধ্যে আশার খবর একটাই, জনপ্রিয়তা বেড়েছে পারিবারিক গল্পের ধারাবাহিক নাটকের। ‘এটা আমাদেরই গল্প’, ‘দেনা পাওনা’র মতো ধারাবাহিক দর্শকপ্রিয়তা পাওয়ায় প্রযোজক-পরিচালকেরা ঝুঁকেছেন এ ঘরানার গল্পের দিকে। এ ছাড়া যেসব নাটক এ বছর দর্শকের পছন্দের তালিকায় ছিল, তার মধ্যে রয়েছে ‘তোমাদের গল্প’, ‘এমন দিনে তারে বলা যায়’, ‘কেন এই সঙ্গতা’, ‘হৃদয় গভীরে’, ‘মন দুয়ারী’, ‘মেঘবালিকা’, ‘মানুষ কী বলবে’, ‘ভালো থেকো’, ‘খোয়াবনামা’ ইত্যাদি।
বিশ্বজুড়ে টেলিভিশন ও প্রেক্ষাগৃহকে চ্যালেঞ্জে ফেলে দিয়েছে ওটিটি প্ল্যাটফর্ম। বাংলাদেশেও যথেষ্ট সম্ভাবনা জাগিয়ে এ মাধ্যমের যাত্রা শুরু হয়েছিল। কিন্তু কয়েক বছরেই ধস নেমেছে দেশের প্ল্যাটফর্মগুলোয়। ব্যাপকভাবে দর্শকদের আকর্ষণ করতে পারে, এমন কনটেন্ট খুব কমই পাওয়া যাচ্ছে। বিষয়ের বৈচিত্র্যও কমেছে। বেশির ভাগ কনটেন্ট আটকে আছে থ্রিলার আর খুনের তদন্তের গল্পে। ফলে দর্শকও আগ্রহ হারাচ্ছে। ২০২৫ সালে সব মিলিয়ে ৪২টি কনটেন্ট মুক্তি পেয়েছে, এর মধ্যে সিরিজ ছিল ১৩টি।
চরকি এ বছর মুক্তি দিয়েছে ‘২ষ’, ‘ঘুমপরী’, ‘ফেউ’, ‘আমলনামা’, ‘মাইশেলফ অ্যালেন স্বপন’, ‘গুলমোহর’, ‘তোমার জন্য মন’, ‘ডিমলাইট’ ইত্যাদি। বঙ্গতে এসেছে ‘ব্ল্যাক মানি’, ‘হাউ সুইট’, ‘ননসেন্স’, ‘ফ্যাকড়া’, ‘মির্জা’, ‘কানাগলি’ ইত্যাদি। কনটেন্ট বেড়েছে আইস্ক্রিনে, প্ল্যাটফর্মটি মুক্তি দিয়েছে ‘কিস্তিমাত’, ‘নীলপদ্ম’, ‘জলরঙ’, ‘নয়া নোট’, ‘পাপকাহিনি’, ‘অমীমাংসিত’ ইত্যাদি। বিঞ্জে মুক্তি পেয়েছে ‘অন্ধকারের গান’ ও ‘নীল সুখ’। ‘হাইড এন সিক’ নামে মাত্র একটি ওয়েব ফিল্ম এসেছে দীপ্ত প্লেতে। গত বছরের মতো এবারও হইচইয়ে মাত্র ৩টি সিরিজ প্রকাশ পেয়েছে—‘জিম্মি’, ‘আকা’ ও ‘বোহেমিয়ান ঘোড়া’। এ ছাড়া ‘নূর’ সিনেমা দিয়ে এ বছর যাত্রা শুরু করেছে নতুন প্ল্যাটফর্ম বায়স্কোপ প্লাস।
তবে হতাশার বিষয়, এত কনটেন্টের ভিড়ে ব্যাপকভাবে দর্শকদের মধ্যে আলোচিত হয়েছে এমন সিনেমা-সিরিজের সংখ্যা হাতে গোনা। মাইশেলফ অ্যালেন স্বপন, গুলমোহর, নয়া নোট, জিম্মি, আকা ও বোহেমিয়ান ঘোড়া নিয়ে প্রশংসা চোখে পড়েছে। প্রচার-প্রচারণারও যথেষ্ট ঘাটতি লক্ষ করা গেছে। আগে যেকোনো সিরিজ মুক্তির আগে নানা মাধ্যমে ব্যাপক প্রচার চালাত প্ল্যাটফর্মগুলো। এখন অনেকটা দায়সারাভাবেই মুক্তি দেওয়া হয়। ফলে দর্শকেরা জানতেও পারে না, কোন কনটেন্ট কখন আসছে। সব মিলিয়ে যেসব ঘাটতি রয়েছে দেশের ওটিটি প্ল্যাটফর্মে, নতুন বছরে তার সমাধান হবে—এটাই প্রত্যাশা।

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে আয়োজিত ‘একান্নবর্তী’ চলচিত্র উৎসবে নির্মাতা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী বলেছেন, ‘সেন্সর বোর্ড এখন অকেজো জিনিসে পরিণত হয়েছে। যেটা এখন শুধুমাত্র যন্ত্রণা দিতে পারে।’ বৃহস্পতিবার (১৮ মে) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সেলিম আল দীন মুক্তমঞ্চে আয়োজিত চলচিত্র উৎসবের মু
১৯ মে ২০২৩
‘রোকেয়ার স্বপ্নে আজকের সুলতানারা’ প্রযোজনাটির গ্রন্থনা ও নির্দেশনা দিয়েছেন নার্গিস সুলতানা। আবৃত্তি, শ্রুতিকথন আর অভিনয়ে অংশ নেন নার্গিস আক্তার, রেজিনা খন্দকার, জয়া হাওলাদার, আবুল ফজল, তোফাজ্জল হোসেন তপু প্রমুখ।
৪ ঘণ্টা আগে
গত জুলাইয়ে প্রকাশ পেয়েছিল সংগীতশিল্পী নিলয় ও কোনালের গাওয়া গান ‘ময়না’। জনপ্রিয়তা পায় ড্যান্স ঘরানার গানটি। আসিফ ইকবালের লেখা গানটির সুর ও সংগীত আয়োজন করেছিলেন আকাশ সেন। ময়নার পর আবার নতুন গান নিয়ে আসছেন নিলয় ও কোনাল। শিরোনাম ‘ও জান’।
১৫ ঘণ্টা আগে
অক্টোবরে তানজিন তিশার বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ করে একটি অনলাইন ফ্যাশন হাউস। প্রতিষ্ঠানটির দাবি, তিশা শাড়ি নিয়েছেন, কিন্তু শর্ত অনুযায়ী সেই শাড়ি পরে ছবি তুলে ফেসবুকে প্রমোশন করেননি। এই ঘটনায় তিশার বিরুদ্ধে মামলা করে প্রতিষ্ঠানটি। পরে আরও একজন উদ্যোক্তা তিশার বিরুদ্ধে একই অভিযোগ করেন।
১৫ ঘণ্টা আগেবিনোদন ডেস্ক



জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে আয়োজিত ‘একান্নবর্তী’ চলচিত্র উৎসবে নির্মাতা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী বলেছেন, ‘সেন্সর বোর্ড এখন অকেজো জিনিসে পরিণত হয়েছে। যেটা এখন শুধুমাত্র যন্ত্রণা দিতে পারে।’ বৃহস্পতিবার (১৮ মে) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সেলিম আল দীন মুক্তমঞ্চে আয়োজিত চলচিত্র উৎসবের মু
১৯ মে ২০২৩
‘রোকেয়ার স্বপ্নে আজকের সুলতানারা’ প্রযোজনাটির গ্রন্থনা ও নির্দেশনা দিয়েছেন নার্গিস সুলতানা। আবৃত্তি, শ্রুতিকথন আর অভিনয়ে অংশ নেন নার্গিস আক্তার, রেজিনা খন্দকার, জয়া হাওলাদার, আবুল ফজল, তোফাজ্জল হোসেন তপু প্রমুখ।
৪ ঘণ্টা আগে
গত জুলাইয়ে প্রকাশ পেয়েছিল সংগীতশিল্পী নিলয় ও কোনালের গাওয়া গান ‘ময়না’। জনপ্রিয়তা পায় ড্যান্স ঘরানার গানটি। আসিফ ইকবালের লেখা গানটির সুর ও সংগীত আয়োজন করেছিলেন আকাশ সেন। ময়নার পর আবার নতুন গান নিয়ে আসছেন নিলয় ও কোনাল। শিরোনাম ‘ও জান’।
১৫ ঘণ্টা আগে
বছরজুড়ে রাজনীতির গতিপ্রবাহ আর নির্বাচন ছিল দেশের মানুষের মূল আলোচনার বিষয়। ফলে দর্শকদের আগ্রহের প্রায় সবটা দখল করেছে রাজনৈতিক টক শো। টেলিভিশন হোক কিংবা ইউটিউব, রাজনৈতিক সেলিব্রিটি কিংবা বক্তাদের কথাই ভিউ পেয়েছে বেশি। ব্যাকফুটে চলে গেছে বিনোদনমূলক অনুষ্ঠান।
১৫ ঘণ্টা আগে