
আজ বলিউডের প্রবীণ অভিনেতা ধর্মেন্দ্রর ৮৮তম জন্মদিন। ১৯৩৫ সালের ৮ ডিসেম্বর পাঞ্জাবের লুধিয়ানার শাহনেওয়ালে তাঁর জন্ম। তাঁর আসল নাম ধর্ম সিং দেওল। তাঁর বলিউডে আসার পথে রয়েছে কঠোর পরিশ্রম ও দীর্ঘ সংগ্রাম।
ধর্মেন্দ্রের বাবা ছিলেন শিক্ষক, স্বাভাবিক ভাবেই তিনি চাইতেন ধর্মেন্দ্র যেন পড়াশোনায় মনোযোগী হন। কিন্তু ছোটবেলা থেকেই ছিল অভিনয়ের ঝোঁক, দিলীপ কুমার ও মতিলালের অভিনয় দেখেই তিনি অনুপ্রাণিত হন, সিদ্ধান্ত নেন পড়াশোনা ছেড়ে অভিনয়কেই তিনি পেশা হিসেবে বেছে নেবেন।
পরিবারের অসচ্ছলতার কারণে রোজগার করতে ধর্মেন্দ্রকে মাঠে কাজ করতে হতো শৈশব থেকেই। কাবাডি ও হকি খেলতে ভালোবাসতেন। তবে সব থেকে বেশি ভালোবাসতেন অভিনয়কেই, তাই প্রতিনিয়ত মায়ের কাছে অভিনয়ের কথা বলতেন।
ধর্মেন্দ্র তাঁর মায়ের পরামর্শে ১৯৫৮ সালে ফিল্মফেয়ারের ট্যালেন্ট হান্ট প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের সুযোগ চেয়ে চিঠি পাঠান, নির্বাচিতও হন প্রতিযোগী হিসেবে। অভিনয় প্রতিভা প্রমাণ করে তিনি এই প্রতিযোগিতায় জেতেন। এরপর পাঞ্জাব ছেড়ে মুম্বাইয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন।
ফিল্মফেয়ারের প্রতিযোগিতায় বিমল রায়ের দেখা পান ধর্মেন্দ্র। প্রতিযোগিতার বিচারক ছিলেন বিমল রায় ও তাঁর সহকারী দেবু সেন। দেবু সেন ধর্মেন্দ্রকে বিমল রায়ের কাছে নিয়ে যান। গল্পের ছলে বিমল রায় ধর্মেন্দ্রকে ‘বন্দিনী’ সিনেমার জন্য নিতে চান। চোখে জল চলে আসে ধর্মেন্দ্রর, কানকে যেন বিশ্বাস করতে পারছিলেন না তিনি!
‘বন্দিনী’ ধর্মেন্দ্রের অভিনীত প্রথম সিনেমা। তবে মুক্তিতে দেরি হওয়ার এরই মধ্যে তিনি আরও পাঁচটি সিনেমায় অভিনয় করে ফেলেন। ফলে তাঁর ষষ্ঠ সিনেমা হিসেবে মুক্তি পায় ‘বন্দিনী’। বন্দিনী মুক্তি পাওয়ার আবার বেকার হয়ে পড়েন। অধিকাংশ দিনই তাঁর কাছে খাবার কেনার টাকা থাকত না। না খেয়েই ছোটখাটো চরিত্রে হলেও সুযোগ পাওয়ার আশায় পরিচালকদের দ্বারে দ্বারে ঘুরতেন।
ধর্মেন্দ্রর মুক্তি পাওয়া প্রথম সিনেমা ‘দিল ভি তেরা হাম ভি তেরে’, ১৯৬০ সালে চলচ্চিত্রটির মাধ্যমে ধর্মেন্দ্র চলচ্চিত্র শিল্পে আত্মপ্রকাশ করেন। সিনেমাটিতে মাত্র ৫১ রুপি পারিশ্রমিক পেয়েছিলেন তিনি। ২০২৩ পর্যন্ত মূল্যস্ফীতি হিসাব করলে যার বর্তমান পরিমাণ দাঁড়ায় সাড়ে ৪ হাজার রুপির কিছু বেশি!
১৯৬১ থেকে ১৯৬৭ সাল পর্যন্ত তিনি অনেক চলচ্চিত্রে সহ–অভিনেতা হিসেবে কাজ করেন। সেসময় বলিউডে বন্ধুরা তাঁকে অনেক সাহায্য করেছিলেন। সংগ্রামের সময়ের কথা স্বীকার করে তিনি বলেন, ‘কোথাও কোনো সুযোগ না পেয়ে আমি একসময় পাঞ্জাব ফিরে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিই। সেই সময় মনোজ কুমার আমাকে আটকান এবং লড়াই চালিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দেন।’
ধর্মেন্দ্র বরাবরই মনে করেন তাঁর চেহারায় ইতিবাচক দিকের সঙ্গে নেতিবাচক দিকও রয়েছে। তাঁর মতে, এই চেহারাই তাঁর অভিনয়ের ওপর থেকে মানুষের দৃষ্টি সরিয়েছে চিরকাল। পরিচালকেরা তাঁর অভিনয়ের চেয়ে বেশি গুরুত্ব দিতেন ‘আবেদনময় চেহারা’। এমনটাই মনে হয়েছে তাঁর।
১৯৬৬ সালে ‘ফুল ও পাত্থর’ সিনেমার মাধ্যমে তিনি বলিউডের ‘অ্যাকশন হিরো’ রূপে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেন। এরপর একে একে ‘জীবন–মৃত্যু ‘, ‘ইয়াদো কি বারাত’, ‘চারাস’, ‘চুপকে চুপকে’, ‘সীতা অওর গীতা’, ‘শোলে’, ‘দোস্ত’, ‘আজাদ’ ইত্যাদি সিনেমার মাধ্যমে বলিউডে পাকাপাকি ভাবে নিজের জায়গা করে নেন।
সিনেমায় সফল হলেও ব্যক্তিগত জীবনে বিতর্ক ধর্মেন্দ্রর পিছু ছাড়েনি। ১৯ বছর বয়সে বিয়ে করেন প্রকাশ কউরকে, তাঁর ছেলে সানি ও ববি দেওলের কথা সবাই জানলেও তাঁর দুটি মেয়েও আছে— বিজেতা ও অজিতা। স্ত্রী–সন্তান থাকার পরও প্রেমে পড়েন ‘ড্রিমগার্ল’ হেমা মালিনীর।
প্রথম স্ত্রীকে রেখেই শুধু হেমা মালিনীকে বিয়ে করার জন্য তিনি ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন। এখনো দুই স্ত্রীকে নিয়েই থাকেন তিনি। হেমা মালিনী ও তাঁর দুই মেয়ে এশা ও অহনা দেওল। তিনি ছয় সন্তানের প্রতি কখনো বৈষম্য করেননি। আলাদা থাকলেও কখনো দায়িত্ব এড়ানোর চেষ্টা করেননি।
২০০৪ সালে ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) টিকিটে রাজস্থানের বিকানেরে এমএলএ নির্বাচিত হন। তাঁর নিজস্ব প্রোডাকশন হাউসও রয়েছে। আপনে, ইয়ামলা পাগলা দিওয়ানার মতো সিনেমা তাঁর প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানের তৈরি।
পদ্মভূষণ বিজয়ী এই প্রবীণ অভিনেতাকে সর্বশেষ দেখা গেছে ‘রকি অওর রানি’তে। সিনেমাটিতে ধর্মেন্দ্রের অভিনয় ব্যাপকভাবে প্রশংসিত হয়। নব্বই ছুঁই ছুঁই বয়স হলেও তিনি অভিনয় থেকে সম্পূর্ণ সরে যাননি। তাঁর ইচ্ছা, ভালো চরিত্র পেলে জীবনের শেষদিন অবধি অভিনয় চালিয়ে যাবেন।

আজ বলিউডের প্রবীণ অভিনেতা ধর্মেন্দ্রর ৮৮তম জন্মদিন। ১৯৩৫ সালের ৮ ডিসেম্বর পাঞ্জাবের লুধিয়ানার শাহনেওয়ালে তাঁর জন্ম। তাঁর আসল নাম ধর্ম সিং দেওল। তাঁর বলিউডে আসার পথে রয়েছে কঠোর পরিশ্রম ও দীর্ঘ সংগ্রাম।
ধর্মেন্দ্রের বাবা ছিলেন শিক্ষক, স্বাভাবিক ভাবেই তিনি চাইতেন ধর্মেন্দ্র যেন পড়াশোনায় মনোযোগী হন। কিন্তু ছোটবেলা থেকেই ছিল অভিনয়ের ঝোঁক, দিলীপ কুমার ও মতিলালের অভিনয় দেখেই তিনি অনুপ্রাণিত হন, সিদ্ধান্ত নেন পড়াশোনা ছেড়ে অভিনয়কেই তিনি পেশা হিসেবে বেছে নেবেন।
পরিবারের অসচ্ছলতার কারণে রোজগার করতে ধর্মেন্দ্রকে মাঠে কাজ করতে হতো শৈশব থেকেই। কাবাডি ও হকি খেলতে ভালোবাসতেন। তবে সব থেকে বেশি ভালোবাসতেন অভিনয়কেই, তাই প্রতিনিয়ত মায়ের কাছে অভিনয়ের কথা বলতেন।
ধর্মেন্দ্র তাঁর মায়ের পরামর্শে ১৯৫৮ সালে ফিল্মফেয়ারের ট্যালেন্ট হান্ট প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের সুযোগ চেয়ে চিঠি পাঠান, নির্বাচিতও হন প্রতিযোগী হিসেবে। অভিনয় প্রতিভা প্রমাণ করে তিনি এই প্রতিযোগিতায় জেতেন। এরপর পাঞ্জাব ছেড়ে মুম্বাইয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন।
ফিল্মফেয়ারের প্রতিযোগিতায় বিমল রায়ের দেখা পান ধর্মেন্দ্র। প্রতিযোগিতার বিচারক ছিলেন বিমল রায় ও তাঁর সহকারী দেবু সেন। দেবু সেন ধর্মেন্দ্রকে বিমল রায়ের কাছে নিয়ে যান। গল্পের ছলে বিমল রায় ধর্মেন্দ্রকে ‘বন্দিনী’ সিনেমার জন্য নিতে চান। চোখে জল চলে আসে ধর্মেন্দ্রর, কানকে যেন বিশ্বাস করতে পারছিলেন না তিনি!
‘বন্দিনী’ ধর্মেন্দ্রের অভিনীত প্রথম সিনেমা। তবে মুক্তিতে দেরি হওয়ার এরই মধ্যে তিনি আরও পাঁচটি সিনেমায় অভিনয় করে ফেলেন। ফলে তাঁর ষষ্ঠ সিনেমা হিসেবে মুক্তি পায় ‘বন্দিনী’। বন্দিনী মুক্তি পাওয়ার আবার বেকার হয়ে পড়েন। অধিকাংশ দিনই তাঁর কাছে খাবার কেনার টাকা থাকত না। না খেয়েই ছোটখাটো চরিত্রে হলেও সুযোগ পাওয়ার আশায় পরিচালকদের দ্বারে দ্বারে ঘুরতেন।
ধর্মেন্দ্রর মুক্তি পাওয়া প্রথম সিনেমা ‘দিল ভি তেরা হাম ভি তেরে’, ১৯৬০ সালে চলচ্চিত্রটির মাধ্যমে ধর্মেন্দ্র চলচ্চিত্র শিল্পে আত্মপ্রকাশ করেন। সিনেমাটিতে মাত্র ৫১ রুপি পারিশ্রমিক পেয়েছিলেন তিনি। ২০২৩ পর্যন্ত মূল্যস্ফীতি হিসাব করলে যার বর্তমান পরিমাণ দাঁড়ায় সাড়ে ৪ হাজার রুপির কিছু বেশি!
১৯৬১ থেকে ১৯৬৭ সাল পর্যন্ত তিনি অনেক চলচ্চিত্রে সহ–অভিনেতা হিসেবে কাজ করেন। সেসময় বলিউডে বন্ধুরা তাঁকে অনেক সাহায্য করেছিলেন। সংগ্রামের সময়ের কথা স্বীকার করে তিনি বলেন, ‘কোথাও কোনো সুযোগ না পেয়ে আমি একসময় পাঞ্জাব ফিরে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিই। সেই সময় মনোজ কুমার আমাকে আটকান এবং লড়াই চালিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দেন।’
ধর্মেন্দ্র বরাবরই মনে করেন তাঁর চেহারায় ইতিবাচক দিকের সঙ্গে নেতিবাচক দিকও রয়েছে। তাঁর মতে, এই চেহারাই তাঁর অভিনয়ের ওপর থেকে মানুষের দৃষ্টি সরিয়েছে চিরকাল। পরিচালকেরা তাঁর অভিনয়ের চেয়ে বেশি গুরুত্ব দিতেন ‘আবেদনময় চেহারা’। এমনটাই মনে হয়েছে তাঁর।
১৯৬৬ সালে ‘ফুল ও পাত্থর’ সিনেমার মাধ্যমে তিনি বলিউডের ‘অ্যাকশন হিরো’ রূপে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেন। এরপর একে একে ‘জীবন–মৃত্যু ‘, ‘ইয়াদো কি বারাত’, ‘চারাস’, ‘চুপকে চুপকে’, ‘সীতা অওর গীতা’, ‘শোলে’, ‘দোস্ত’, ‘আজাদ’ ইত্যাদি সিনেমার মাধ্যমে বলিউডে পাকাপাকি ভাবে নিজের জায়গা করে নেন।
সিনেমায় সফল হলেও ব্যক্তিগত জীবনে বিতর্ক ধর্মেন্দ্রর পিছু ছাড়েনি। ১৯ বছর বয়সে বিয়ে করেন প্রকাশ কউরকে, তাঁর ছেলে সানি ও ববি দেওলের কথা সবাই জানলেও তাঁর দুটি মেয়েও আছে— বিজেতা ও অজিতা। স্ত্রী–সন্তান থাকার পরও প্রেমে পড়েন ‘ড্রিমগার্ল’ হেমা মালিনীর।
প্রথম স্ত্রীকে রেখেই শুধু হেমা মালিনীকে বিয়ে করার জন্য তিনি ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন। এখনো দুই স্ত্রীকে নিয়েই থাকেন তিনি। হেমা মালিনী ও তাঁর দুই মেয়ে এশা ও অহনা দেওল। তিনি ছয় সন্তানের প্রতি কখনো বৈষম্য করেননি। আলাদা থাকলেও কখনো দায়িত্ব এড়ানোর চেষ্টা করেননি।
২০০৪ সালে ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) টিকিটে রাজস্থানের বিকানেরে এমএলএ নির্বাচিত হন। তাঁর নিজস্ব প্রোডাকশন হাউসও রয়েছে। আপনে, ইয়ামলা পাগলা দিওয়ানার মতো সিনেমা তাঁর প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানের তৈরি।
পদ্মভূষণ বিজয়ী এই প্রবীণ অভিনেতাকে সর্বশেষ দেখা গেছে ‘রকি অওর রানি’তে। সিনেমাটিতে ধর্মেন্দ্রের অভিনয় ব্যাপকভাবে প্রশংসিত হয়। নব্বই ছুঁই ছুঁই বয়স হলেও তিনি অভিনয় থেকে সম্পূর্ণ সরে যাননি। তাঁর ইচ্ছা, ভালো চরিত্র পেলে জীবনের শেষদিন অবধি অভিনয় চালিয়ে যাবেন।

‘রোকেয়ার স্বপ্নে আজকের সুলতানারা’ প্রযোজনাটির গ্রন্থনা ও নির্দেশনা দিয়েছেন নার্গিস সুলতানা। আবৃত্তি, শ্রুতিকথন আর অভিনয়ে অংশ নেন নার্গিস আক্তার, রেজিনা খন্দকার, জয়া হাওলাদার, আবুল ফজল, তোফাজ্জল হোসেন তপু প্রমুখ।
১১ ঘণ্টা আগে
গত জুলাইয়ে প্রকাশ পেয়েছিল সংগীতশিল্পী নিলয় ও কোনালের গাওয়া গান ‘ময়না’। জনপ্রিয়তা পায় ড্যান্স ঘরানার গানটি। আসিফ ইকবালের লেখা গানটির সুর ও সংগীত আয়োজন করেছিলেন আকাশ সেন। ময়নার পর আবার নতুন গান নিয়ে আসছেন নিলয় ও কোনাল। শিরোনাম ‘ও জান’।
১ দিন আগে
বছরজুড়ে রাজনীতির গতিপ্রবাহ আর নির্বাচন ছিল দেশের মানুষের মূল আলোচনার বিষয়। ফলে দর্শকদের আগ্রহের প্রায় সবটা দখল করেছে রাজনৈতিক টক শো। টেলিভিশন হোক কিংবা ইউটিউব, রাজনৈতিক সেলিব্রিটি কিংবা বক্তাদের কথাই ভিউ পেয়েছে বেশি। ব্যাকফুটে চলে গেছে বিনোদনমূলক অনুষ্ঠান।
১ দিন আগে
অক্টোবরে তানজিন তিশার বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ করে একটি অনলাইন ফ্যাশন হাউস। প্রতিষ্ঠানটির দাবি, তিশা শাড়ি নিয়েছেন, কিন্তু শর্ত অনুযায়ী সেই শাড়ি পরে ছবি তুলে ফেসবুকে প্রমোশন করেননি। এই ঘটনায় তিশার বিরুদ্ধে মামলা করে প্রতিষ্ঠানটি। পরে আরও একজন উদ্যোক্তা তিশার বিরুদ্ধে একই অভিযোগ করেন।
১ দিন আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

নারী জাগরণের অগ্রদূত বেগম রোকেয়া সাখাওয়াতের জন্ম ও মৃত্যুদিবস ৯ ডিসেম্বর। এই উপলক্ষে বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের ইসফেন্দিয়ার জাহেদ হাসান মিলনায়তনে গত শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) আয়োজন করা হয় ‘রোকেয়ার স্বপ্নে আজকের সুলতানারা’ শিরোনামের কাব্যনাটকের প্রদর্শনী।
সাহিত্য-সংস্কৃতির সৃজনশীল প্ল্যাটফর্ম ‘লেখার পোকা’র পৃষ্ঠপোষকতায় আয়োজিত রোকেয়ার স্বপ্নে আজকের সুলতানারা কাব্যনাট্যে আবৃত্তি, শ্রুতিকথন আর অভিনয়ে অংশ নেন নার্গিস আক্তার, রেজিনা খন্দকার, জয়া হাওলাদার, আবুল ফজল, তোফাজ্জল হোসেন তপু, সুজন রেহমান, নূরাইশা হাসান সামিয়া, মীর উমাইয়া হক পদ্ম, উম্মে হাবিবা শিবলী, অদ্রিতা ভদ্র ও নার্গিস সুলতানা।
প্রযোজনাটির গ্রন্থনা ও নির্দেশনা দিয়েছেন নার্গিস সুলতানা। পোশাক পরিকল্পনা ও সার্বিক তত্ত্বাবধানেও ছিলেন তিনি। আবহসংগীত করেছেন আরেফিন নিপুন ও মাজহারুল তুষার। দেড় ঘণ্টার এই আয়োজনে হলভর্তি দর্শক পিনপতন নীরবতায় উপভোগ করেন কবিতা, আবৃত্তি, শ্রুতিনাট্য ও অভিনয়ের সম্মিলিত শিল্পভাষা।
বেগম রোকেয়াকে নিয়ে এই আয়োজন প্রসঙ্গে নির্দেশক নার্গিস সুলতানা বলেন, ‘বেগম রোকেয়ার সাহসী ও ক্ষুরধার লেখা এবং তাঁর দূরদর্শী চিন্তা-চেতনা ও দর্শনই আমাদের রোকেয়ার স্বপ্নে আজকের সুলতানারা অনুষ্ঠানের মূল ভিত্তি। সমাজে নারীর বর্তমান অবস্থান ও তার স্বপ্নের বাস্তবায়ন কতটুকু হয়েছে, সেই বিষয়ে আলোকপাত করার চেষ্টা করেছি আমাদের এই প্রযোজনায়।’
নার্গিস সুলতানা আরও বলেন, ‘আজ শত বছর পরে, এই তথাকথিত প্রগতিশীল সমাজে দাঁড়িয়ে আমাদের জিজ্ঞাসা, আজকের সুলতানারা কেমন আছেন? রোকেয়ার স্বপ্ন কতখানি বাস্তবে রূপ নিয়েছে? আজকের নারী কি সত্যিই অবাদী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হতে পেরেছে না রোকেয়ার সুলতানারা এখনো নিজেদের অধিকার ও অস্তিত্বের লড়াইয়ে ব্যতিব্যস্ত! এসব প্রশ্নের উত্তরই এই কাব্যনাটকে খোঁজার চেষ্টা করা হয়েছে।’
যেসব নারী রোকেয়ার সেই স্বপ্নের পৃথিবীকে বাস্তবে পরিণত করতে লড়াই-সংগ্রামে সোচ্চার রয়েছেন, সেসব রোকেয়া-অনুরাগীর জন্য অনুষ্ঠানটি উৎসর্গ করা হয়েছে বলে জানান নির্দেশক।

নারী জাগরণের অগ্রদূত বেগম রোকেয়া সাখাওয়াতের জন্ম ও মৃত্যুদিবস ৯ ডিসেম্বর। এই উপলক্ষে বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের ইসফেন্দিয়ার জাহেদ হাসান মিলনায়তনে গত শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) আয়োজন করা হয় ‘রোকেয়ার স্বপ্নে আজকের সুলতানারা’ শিরোনামের কাব্যনাটকের প্রদর্শনী।
সাহিত্য-সংস্কৃতির সৃজনশীল প্ল্যাটফর্ম ‘লেখার পোকা’র পৃষ্ঠপোষকতায় আয়োজিত রোকেয়ার স্বপ্নে আজকের সুলতানারা কাব্যনাট্যে আবৃত্তি, শ্রুতিকথন আর অভিনয়ে অংশ নেন নার্গিস আক্তার, রেজিনা খন্দকার, জয়া হাওলাদার, আবুল ফজল, তোফাজ্জল হোসেন তপু, সুজন রেহমান, নূরাইশা হাসান সামিয়া, মীর উমাইয়া হক পদ্ম, উম্মে হাবিবা শিবলী, অদ্রিতা ভদ্র ও নার্গিস সুলতানা।
প্রযোজনাটির গ্রন্থনা ও নির্দেশনা দিয়েছেন নার্গিস সুলতানা। পোশাক পরিকল্পনা ও সার্বিক তত্ত্বাবধানেও ছিলেন তিনি। আবহসংগীত করেছেন আরেফিন নিপুন ও মাজহারুল তুষার। দেড় ঘণ্টার এই আয়োজনে হলভর্তি দর্শক পিনপতন নীরবতায় উপভোগ করেন কবিতা, আবৃত্তি, শ্রুতিনাট্য ও অভিনয়ের সম্মিলিত শিল্পভাষা।
বেগম রোকেয়াকে নিয়ে এই আয়োজন প্রসঙ্গে নির্দেশক নার্গিস সুলতানা বলেন, ‘বেগম রোকেয়ার সাহসী ও ক্ষুরধার লেখা এবং তাঁর দূরদর্শী চিন্তা-চেতনা ও দর্শনই আমাদের রোকেয়ার স্বপ্নে আজকের সুলতানারা অনুষ্ঠানের মূল ভিত্তি। সমাজে নারীর বর্তমান অবস্থান ও তার স্বপ্নের বাস্তবায়ন কতটুকু হয়েছে, সেই বিষয়ে আলোকপাত করার চেষ্টা করেছি আমাদের এই প্রযোজনায়।’
নার্গিস সুলতানা আরও বলেন, ‘আজ শত বছর পরে, এই তথাকথিত প্রগতিশীল সমাজে দাঁড়িয়ে আমাদের জিজ্ঞাসা, আজকের সুলতানারা কেমন আছেন? রোকেয়ার স্বপ্ন কতখানি বাস্তবে রূপ নিয়েছে? আজকের নারী কি সত্যিই অবাদী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হতে পেরেছে না রোকেয়ার সুলতানারা এখনো নিজেদের অধিকার ও অস্তিত্বের লড়াইয়ে ব্যতিব্যস্ত! এসব প্রশ্নের উত্তরই এই কাব্যনাটকে খোঁজার চেষ্টা করা হয়েছে।’
যেসব নারী রোকেয়ার সেই স্বপ্নের পৃথিবীকে বাস্তবে পরিণত করতে লড়াই-সংগ্রামে সোচ্চার রয়েছেন, সেসব রোকেয়া-অনুরাগীর জন্য অনুষ্ঠানটি উৎসর্গ করা হয়েছে বলে জানান নির্দেশক।

আজ বলিউডের প্রবীণ অভিনেতা ধর্মেন্দ্রের ৮৮ তম জন্মদিন। ১৯৩৫ সালের ৮ ডিসেম্বর পাঞ্জাবের লুধিয়ানার সাহনেওয়ালে জন্মগ্রহণ করেন তিনি। তাঁর আসল নাম ধর্ম সিং দেওল। তাঁর বলিউডে আসার পথে রয়েছে কঠোর পরিশ্রম ও দীর্ঘ এক সংগ্রাম। বলিউডে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য কতটা কষ্ট ও পরিশ্রম করতে হয়েছিল, তা সম্পর্কে কিছু
০৮ ডিসেম্বর ২০২৩
গত জুলাইয়ে প্রকাশ পেয়েছিল সংগীতশিল্পী নিলয় ও কোনালের গাওয়া গান ‘ময়না’। জনপ্রিয়তা পায় ড্যান্স ঘরানার গানটি। আসিফ ইকবালের লেখা গানটির সুর ও সংগীত আয়োজন করেছিলেন আকাশ সেন। ময়নার পর আবার নতুন গান নিয়ে আসছেন নিলয় ও কোনাল। শিরোনাম ‘ও জান’।
১ দিন আগে
বছরজুড়ে রাজনীতির গতিপ্রবাহ আর নির্বাচন ছিল দেশের মানুষের মূল আলোচনার বিষয়। ফলে দর্শকদের আগ্রহের প্রায় সবটা দখল করেছে রাজনৈতিক টক শো। টেলিভিশন হোক কিংবা ইউটিউব, রাজনৈতিক সেলিব্রিটি কিংবা বক্তাদের কথাই ভিউ পেয়েছে বেশি। ব্যাকফুটে চলে গেছে বিনোদনমূলক অনুষ্ঠান।
১ দিন আগে
অক্টোবরে তানজিন তিশার বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ করে একটি অনলাইন ফ্যাশন হাউস। প্রতিষ্ঠানটির দাবি, তিশা শাড়ি নিয়েছেন, কিন্তু শর্ত অনুযায়ী সেই শাড়ি পরে ছবি তুলে ফেসবুকে প্রমোশন করেননি। এই ঘটনায় তিশার বিরুদ্ধে মামলা করে প্রতিষ্ঠানটি। পরে আরও একজন উদ্যোক্তা তিশার বিরুদ্ধে একই অভিযোগ করেন।
১ দিন আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

গত জুলাইয়ে প্রকাশ পেয়েছিল সংগীতশিল্পী নিলয় ও কোনালের গাওয়া গান ‘ময়না’। জনপ্রিয়তা পায় ড্যান্স ঘরানার গানটি। আসিফ ইকবালের লেখা গানটির সুর ও সংগীত আয়োজন করেছিলেন আকাশ সেন। ময়নার পর আবার নতুন গান নিয়ে আসছেন নিলয় ও কোনাল। শিরোনাম ‘ও জান’। ইংরেজি নতুন বছর উপলক্ষে ১ জানুয়ারি গানচিল মিউজিক ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশ পাবে গানটি।
ময়নার মতো ‘ও জান’ গানটিও লিখেছেন আসিফ ইকবাল। তবে পরিবর্তন এসেছে সুরকার ও সংগীত আয়োজকের ক্ষেত্রে। ও জান যৌথভাবে সুর করেছেন আভ্রাল সাহির ও পশ্চিমবঙ্গের লিংকন। সংগীত আয়োজন করেছেন আভ্রাল সাহির। আসিফ ইকবাল বলেন, ‘ময়না গানের সাফল্যের পর তার ধারাবাহিকতায় আমরা ও জান গানটি নিয়ে আসছি। ময়না ছিল একটি ড্যান্স নাম্বার গান। ও জান হচ্ছে একেবারে পিউর রোমান্টিক গান। গানের কথা, গায়কী, সুর, সংগীত আয়োজন ও ভিডিও—সবকিছুতেই নতুন সংযোজন থাকবে।’
কোনাল বলেন, ‘ময়না গানটিতে কণ্ঠ দেওয়ার সময়ই বলেছিলাম, এটি জনপ্রিয়তা পাবে; পেয়েছেও। ওটি ছিল নাচের গান। এবার আমরা আসছি রোমান্টিক ঘরানার গান নিয়ে। আমার বিশ্বাস, গানটি আগের গানের রেকর্ড ভেঙে দেবে। সবার ভালো লাগবে।’
নিলয় বলেন, ‘আসিফ ইকবাল ভাই রোমান্টিক গান অসাধারণ লেখেন। ও জান গানটিও দারুণ লিখেছেন। সুর ও সংগীত আয়োজনও ভালো হয়েছে। ভিডিওতেও আছে চমক। সব মিলিয়ে নতুন এই গান নিয়ে দারুণ আশাবাদী আমি।’
সিনেম্যাটিক আয়োজনে ময়না গানের ভিডিও নির্দেশনা দিয়েছিলেন তানিম রহমান অংশু। ভিডিওতে দেখা মিলেছিল শবনম বুবলী ও শরাফ আহমেদের জীবনের। এবারও ভিডিও নির্মাণে থাকছেন অংশু। নির্মাতা জানান, এবারের ভিডিওতে থাকছে নানা চমক। শুটিং লোকেশনেও ভিন্নতা থাকবে। তবে এখনই জানাতে চান না গানের ভিডিওতে কে থাকছেন মডেল হিসেবে।
ও জান গানচিল মিউজিকের ‘বাংলা অরিজিনালস’ প্রজেক্টের দ্বিতীয় গান। ময়না গান দিয়ে শুরু হয়েছে নতুন এই প্রজেক্ট।

গত জুলাইয়ে প্রকাশ পেয়েছিল সংগীতশিল্পী নিলয় ও কোনালের গাওয়া গান ‘ময়না’। জনপ্রিয়তা পায় ড্যান্স ঘরানার গানটি। আসিফ ইকবালের লেখা গানটির সুর ও সংগীত আয়োজন করেছিলেন আকাশ সেন। ময়নার পর আবার নতুন গান নিয়ে আসছেন নিলয় ও কোনাল। শিরোনাম ‘ও জান’। ইংরেজি নতুন বছর উপলক্ষে ১ জানুয়ারি গানচিল মিউজিক ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশ পাবে গানটি।
ময়নার মতো ‘ও জান’ গানটিও লিখেছেন আসিফ ইকবাল। তবে পরিবর্তন এসেছে সুরকার ও সংগীত আয়োজকের ক্ষেত্রে। ও জান যৌথভাবে সুর করেছেন আভ্রাল সাহির ও পশ্চিমবঙ্গের লিংকন। সংগীত আয়োজন করেছেন আভ্রাল সাহির। আসিফ ইকবাল বলেন, ‘ময়না গানের সাফল্যের পর তার ধারাবাহিকতায় আমরা ও জান গানটি নিয়ে আসছি। ময়না ছিল একটি ড্যান্স নাম্বার গান। ও জান হচ্ছে একেবারে পিউর রোমান্টিক গান। গানের কথা, গায়কী, সুর, সংগীত আয়োজন ও ভিডিও—সবকিছুতেই নতুন সংযোজন থাকবে।’
কোনাল বলেন, ‘ময়না গানটিতে কণ্ঠ দেওয়ার সময়ই বলেছিলাম, এটি জনপ্রিয়তা পাবে; পেয়েছেও। ওটি ছিল নাচের গান। এবার আমরা আসছি রোমান্টিক ঘরানার গান নিয়ে। আমার বিশ্বাস, গানটি আগের গানের রেকর্ড ভেঙে দেবে। সবার ভালো লাগবে।’
নিলয় বলেন, ‘আসিফ ইকবাল ভাই রোমান্টিক গান অসাধারণ লেখেন। ও জান গানটিও দারুণ লিখেছেন। সুর ও সংগীত আয়োজনও ভালো হয়েছে। ভিডিওতেও আছে চমক। সব মিলিয়ে নতুন এই গান নিয়ে দারুণ আশাবাদী আমি।’
সিনেম্যাটিক আয়োজনে ময়না গানের ভিডিও নির্দেশনা দিয়েছিলেন তানিম রহমান অংশু। ভিডিওতে দেখা মিলেছিল শবনম বুবলী ও শরাফ আহমেদের জীবনের। এবারও ভিডিও নির্মাণে থাকছেন অংশু। নির্মাতা জানান, এবারের ভিডিওতে থাকছে নানা চমক। শুটিং লোকেশনেও ভিন্নতা থাকবে। তবে এখনই জানাতে চান না গানের ভিডিওতে কে থাকছেন মডেল হিসেবে।
ও জান গানচিল মিউজিকের ‘বাংলা অরিজিনালস’ প্রজেক্টের দ্বিতীয় গান। ময়না গান দিয়ে শুরু হয়েছে নতুন এই প্রজেক্ট।

আজ বলিউডের প্রবীণ অভিনেতা ধর্মেন্দ্রের ৮৮ তম জন্মদিন। ১৯৩৫ সালের ৮ ডিসেম্বর পাঞ্জাবের লুধিয়ানার সাহনেওয়ালে জন্মগ্রহণ করেন তিনি। তাঁর আসল নাম ধর্ম সিং দেওল। তাঁর বলিউডে আসার পথে রয়েছে কঠোর পরিশ্রম ও দীর্ঘ এক সংগ্রাম। বলিউডে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য কতটা কষ্ট ও পরিশ্রম করতে হয়েছিল, তা সম্পর্কে কিছু
০৮ ডিসেম্বর ২০২৩
‘রোকেয়ার স্বপ্নে আজকের সুলতানারা’ প্রযোজনাটির গ্রন্থনা ও নির্দেশনা দিয়েছেন নার্গিস সুলতানা। আবৃত্তি, শ্রুতিকথন আর অভিনয়ে অংশ নেন নার্গিস আক্তার, রেজিনা খন্দকার, জয়া হাওলাদার, আবুল ফজল, তোফাজ্জল হোসেন তপু প্রমুখ।
১১ ঘণ্টা আগে
বছরজুড়ে রাজনীতির গতিপ্রবাহ আর নির্বাচন ছিল দেশের মানুষের মূল আলোচনার বিষয়। ফলে দর্শকদের আগ্রহের প্রায় সবটা দখল করেছে রাজনৈতিক টক শো। টেলিভিশন হোক কিংবা ইউটিউব, রাজনৈতিক সেলিব্রিটি কিংবা বক্তাদের কথাই ভিউ পেয়েছে বেশি। ব্যাকফুটে চলে গেছে বিনোদনমূলক অনুষ্ঠান।
১ দিন আগে
অক্টোবরে তানজিন তিশার বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ করে একটি অনলাইন ফ্যাশন হাউস। প্রতিষ্ঠানটির দাবি, তিশা শাড়ি নিয়েছেন, কিন্তু শর্ত অনুযায়ী সেই শাড়ি পরে ছবি তুলে ফেসবুকে প্রমোশন করেননি। এই ঘটনায় তিশার বিরুদ্ধে মামলা করে প্রতিষ্ঠানটি। পরে আরও একজন উদ্যোক্তা তিশার বিরুদ্ধে একই অভিযোগ করেন।
১ দিন আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

বছরজুড়ে রাজনীতির গতিপ্রবাহ আর নির্বাচন ছিল দেশের মানুষের মূল আলোচনার বিষয়। ফলে দর্শকদের আগ্রহের প্রায় সবটা দখল করেছে রাজনৈতিক টক শো। টেলিভিশন হোক কিংবা ইউটিউব, রাজনৈতিক সেলিব্রিটি কিংবা বক্তাদের কথাই ভিউ পেয়েছে বেশি। ব্যাকফুটে চলে গেছে বিনোদনমূলক অনুষ্ঠান। এই বাস্তবতার সামনে দাঁড়িয়ে টিভি চ্যানেলগুলোও নাটক-সিনেমা-সংগীতের চেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়েছে টক শোর দিকে।
প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানগুলোও টিভি চ্যানেলের চেয়ে এখন ইউটিউবের জন্য নাটক নির্মাণে বেশি আগ্রহী। এ প্রবণতা কয়েক বছর ধরে বেড়েছে। টিভি নাটকের তুলনায় বাজেট ও পারিশ্রমিক বেশি পাওয়া যায় বলে অভিনয়শিল্পীরাও ইউটিউবের নাটকে অভিনয় করতে বেশি আগ্রহী থাকেন। তবে এই ‘অতিরিক্ত বাজেট’ হিতে বিপরীত ফল নিয়ে এসেছে। অনেক ব্র্যান্ড এখন নাটকে স্পনসর বা বিজ্ঞাপন কমিয়ে দিয়েছে দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতির কারণে। ফলে এ বছর ব্যাপকভাবে কমেছে ইউটিউবের জন্য নাটক নির্মাণ।
মোশাররফ করিম, অপূর্ব, মেহজাবীন, তাসনিয়া ফারিণদের মতো জনপ্রিয় শিল্পী নাটকে অভিনয় কমিয়ে দেওয়ায় ছোট পর্দায় একধরনের শূন্যতা তৈরি হয়েছে। তাঁদের স্থলাভিষিক্ত হিসেবে অন্যরা উঠে না আসায় এ অঙ্গনে সংকট আরও বেড়েছে। তবে এত নেতিবাচক পরিস্থিতির মধ্যে আশার খবর একটাই, জনপ্রিয়তা বেড়েছে পারিবারিক গল্পের ধারাবাহিক নাটকের। ‘এটা আমাদেরই গল্প’, ‘দেনা পাওনা’র মতো ধারাবাহিক দর্শকপ্রিয়তা পাওয়ায় প্রযোজক-পরিচালকেরা ঝুঁকেছেন এ ঘরানার গল্পের দিকে। এ ছাড়া যেসব নাটক এ বছর দর্শকের পছন্দের তালিকায় ছিল, তার মধ্যে রয়েছে ‘তোমাদের গল্প’, ‘এমন দিনে তারে বলা যায়’, ‘কেন এই সঙ্গতা’, ‘হৃদয় গভীরে’, ‘মন দুয়ারী’, ‘মেঘবালিকা’, ‘মানুষ কী বলবে’, ‘ভালো থেকো’, ‘খোয়াবনামা’ ইত্যাদি।
বিশ্বজুড়ে টেলিভিশন ও প্রেক্ষাগৃহকে চ্যালেঞ্জে ফেলে দিয়েছে ওটিটি প্ল্যাটফর্ম। বাংলাদেশেও যথেষ্ট সম্ভাবনা জাগিয়ে এ মাধ্যমের যাত্রা শুরু হয়েছিল। কিন্তু কয়েক বছরেই ধস নেমেছে দেশের প্ল্যাটফর্মগুলোয়। ব্যাপকভাবে দর্শকদের আকর্ষণ করতে পারে, এমন কনটেন্ট খুব কমই পাওয়া যাচ্ছে। বিষয়ের বৈচিত্র্যও কমেছে। বেশির ভাগ কনটেন্ট আটকে আছে থ্রিলার আর খুনের তদন্তের গল্পে। ফলে দর্শকও আগ্রহ হারাচ্ছে। ২০২৫ সালে সব মিলিয়ে ৪২টি কনটেন্ট মুক্তি পেয়েছে, এর মধ্যে সিরিজ ছিল ১৩টি।
চরকি এ বছর মুক্তি দিয়েছে ‘২ষ’, ‘ঘুমপরী’, ‘ফেউ’, ‘আমলনামা’, ‘মাইশেলফ অ্যালেন স্বপন’, ‘গুলমোহর’, ‘তোমার জন্য মন’, ‘ডিমলাইট’ ইত্যাদি। বঙ্গতে এসেছে ‘ব্ল্যাক মানি’, ‘হাউ সুইট’, ‘ননসেন্স’, ‘ফ্যাকড়া’, ‘মির্জা’, ‘কানাগলি’ ইত্যাদি। কনটেন্ট বেড়েছে আইস্ক্রিনে, প্ল্যাটফর্মটি মুক্তি দিয়েছে ‘কিস্তিমাত’, ‘নীলপদ্ম’, ‘জলরঙ’, ‘নয়া নোট’, ‘পাপকাহিনি’, ‘অমীমাংসিত’ ইত্যাদি। বিঞ্জে মুক্তি পেয়েছে ‘অন্ধকারের গান’ ও ‘নীল সুখ’। ‘হাইড এন সিক’ নামে মাত্র একটি ওয়েব ফিল্ম এসেছে দীপ্ত প্লেতে। গত বছরের মতো এবারও হইচইয়ে মাত্র ৩টি সিরিজ প্রকাশ পেয়েছে—‘জিম্মি’, ‘আকা’ ও ‘বোহেমিয়ান ঘোড়া’। এ ছাড়া ‘নূর’ সিনেমা দিয়ে এ বছর যাত্রা শুরু করেছে নতুন প্ল্যাটফর্ম বায়স্কোপ প্লাস।
তবে হতাশার বিষয়, এত কনটেন্টের ভিড়ে ব্যাপকভাবে দর্শকদের মধ্যে আলোচিত হয়েছে এমন সিনেমা-সিরিজের সংখ্যা হাতে গোনা। মাইশেলফ অ্যালেন স্বপন, গুলমোহর, নয়া নোট, জিম্মি, আকা ও বোহেমিয়ান ঘোড়া নিয়ে প্রশংসা চোখে পড়েছে। প্রচার-প্রচারণারও যথেষ্ট ঘাটতি লক্ষ করা গেছে। আগে যেকোনো সিরিজ মুক্তির আগে নানা মাধ্যমে ব্যাপক প্রচার চালাত প্ল্যাটফর্মগুলো। এখন অনেকটা দায়সারাভাবেই মুক্তি দেওয়া হয়। ফলে দর্শকেরা জানতেও পারে না, কোন কনটেন্ট কখন আসছে। সব মিলিয়ে যেসব ঘাটতি রয়েছে দেশের ওটিটি প্ল্যাটফর্মে, নতুন বছরে তার সমাধান হবে—এটাই প্রত্যাশা।

বছরজুড়ে রাজনীতির গতিপ্রবাহ আর নির্বাচন ছিল দেশের মানুষের মূল আলোচনার বিষয়। ফলে দর্শকদের আগ্রহের প্রায় সবটা দখল করেছে রাজনৈতিক টক শো। টেলিভিশন হোক কিংবা ইউটিউব, রাজনৈতিক সেলিব্রিটি কিংবা বক্তাদের কথাই ভিউ পেয়েছে বেশি। ব্যাকফুটে চলে গেছে বিনোদনমূলক অনুষ্ঠান। এই বাস্তবতার সামনে দাঁড়িয়ে টিভি চ্যানেলগুলোও নাটক-সিনেমা-সংগীতের চেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়েছে টক শোর দিকে।
প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানগুলোও টিভি চ্যানেলের চেয়ে এখন ইউটিউবের জন্য নাটক নির্মাণে বেশি আগ্রহী। এ প্রবণতা কয়েক বছর ধরে বেড়েছে। টিভি নাটকের তুলনায় বাজেট ও পারিশ্রমিক বেশি পাওয়া যায় বলে অভিনয়শিল্পীরাও ইউটিউবের নাটকে অভিনয় করতে বেশি আগ্রহী থাকেন। তবে এই ‘অতিরিক্ত বাজেট’ হিতে বিপরীত ফল নিয়ে এসেছে। অনেক ব্র্যান্ড এখন নাটকে স্পনসর বা বিজ্ঞাপন কমিয়ে দিয়েছে দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতির কারণে। ফলে এ বছর ব্যাপকভাবে কমেছে ইউটিউবের জন্য নাটক নির্মাণ।
মোশাররফ করিম, অপূর্ব, মেহজাবীন, তাসনিয়া ফারিণদের মতো জনপ্রিয় শিল্পী নাটকে অভিনয় কমিয়ে দেওয়ায় ছোট পর্দায় একধরনের শূন্যতা তৈরি হয়েছে। তাঁদের স্থলাভিষিক্ত হিসেবে অন্যরা উঠে না আসায় এ অঙ্গনে সংকট আরও বেড়েছে। তবে এত নেতিবাচক পরিস্থিতির মধ্যে আশার খবর একটাই, জনপ্রিয়তা বেড়েছে পারিবারিক গল্পের ধারাবাহিক নাটকের। ‘এটা আমাদেরই গল্প’, ‘দেনা পাওনা’র মতো ধারাবাহিক দর্শকপ্রিয়তা পাওয়ায় প্রযোজক-পরিচালকেরা ঝুঁকেছেন এ ঘরানার গল্পের দিকে। এ ছাড়া যেসব নাটক এ বছর দর্শকের পছন্দের তালিকায় ছিল, তার মধ্যে রয়েছে ‘তোমাদের গল্প’, ‘এমন দিনে তারে বলা যায়’, ‘কেন এই সঙ্গতা’, ‘হৃদয় গভীরে’, ‘মন দুয়ারী’, ‘মেঘবালিকা’, ‘মানুষ কী বলবে’, ‘ভালো থেকো’, ‘খোয়াবনামা’ ইত্যাদি।
বিশ্বজুড়ে টেলিভিশন ও প্রেক্ষাগৃহকে চ্যালেঞ্জে ফেলে দিয়েছে ওটিটি প্ল্যাটফর্ম। বাংলাদেশেও যথেষ্ট সম্ভাবনা জাগিয়ে এ মাধ্যমের যাত্রা শুরু হয়েছিল। কিন্তু কয়েক বছরেই ধস নেমেছে দেশের প্ল্যাটফর্মগুলোয়। ব্যাপকভাবে দর্শকদের আকর্ষণ করতে পারে, এমন কনটেন্ট খুব কমই পাওয়া যাচ্ছে। বিষয়ের বৈচিত্র্যও কমেছে। বেশির ভাগ কনটেন্ট আটকে আছে থ্রিলার আর খুনের তদন্তের গল্পে। ফলে দর্শকও আগ্রহ হারাচ্ছে। ২০২৫ সালে সব মিলিয়ে ৪২টি কনটেন্ট মুক্তি পেয়েছে, এর মধ্যে সিরিজ ছিল ১৩টি।
চরকি এ বছর মুক্তি দিয়েছে ‘২ষ’, ‘ঘুমপরী’, ‘ফেউ’, ‘আমলনামা’, ‘মাইশেলফ অ্যালেন স্বপন’, ‘গুলমোহর’, ‘তোমার জন্য মন’, ‘ডিমলাইট’ ইত্যাদি। বঙ্গতে এসেছে ‘ব্ল্যাক মানি’, ‘হাউ সুইট’, ‘ননসেন্স’, ‘ফ্যাকড়া’, ‘মির্জা’, ‘কানাগলি’ ইত্যাদি। কনটেন্ট বেড়েছে আইস্ক্রিনে, প্ল্যাটফর্মটি মুক্তি দিয়েছে ‘কিস্তিমাত’, ‘নীলপদ্ম’, ‘জলরঙ’, ‘নয়া নোট’, ‘পাপকাহিনি’, ‘অমীমাংসিত’ ইত্যাদি। বিঞ্জে মুক্তি পেয়েছে ‘অন্ধকারের গান’ ও ‘নীল সুখ’। ‘হাইড এন সিক’ নামে মাত্র একটি ওয়েব ফিল্ম এসেছে দীপ্ত প্লেতে। গত বছরের মতো এবারও হইচইয়ে মাত্র ৩টি সিরিজ প্রকাশ পেয়েছে—‘জিম্মি’, ‘আকা’ ও ‘বোহেমিয়ান ঘোড়া’। এ ছাড়া ‘নূর’ সিনেমা দিয়ে এ বছর যাত্রা শুরু করেছে নতুন প্ল্যাটফর্ম বায়স্কোপ প্লাস।
তবে হতাশার বিষয়, এত কনটেন্টের ভিড়ে ব্যাপকভাবে দর্শকদের মধ্যে আলোচিত হয়েছে এমন সিনেমা-সিরিজের সংখ্যা হাতে গোনা। মাইশেলফ অ্যালেন স্বপন, গুলমোহর, নয়া নোট, জিম্মি, আকা ও বোহেমিয়ান ঘোড়া নিয়ে প্রশংসা চোখে পড়েছে। প্রচার-প্রচারণারও যথেষ্ট ঘাটতি লক্ষ করা গেছে। আগে যেকোনো সিরিজ মুক্তির আগে নানা মাধ্যমে ব্যাপক প্রচার চালাত প্ল্যাটফর্মগুলো। এখন অনেকটা দায়সারাভাবেই মুক্তি দেওয়া হয়। ফলে দর্শকেরা জানতেও পারে না, কোন কনটেন্ট কখন আসছে। সব মিলিয়ে যেসব ঘাটতি রয়েছে দেশের ওটিটি প্ল্যাটফর্মে, নতুন বছরে তার সমাধান হবে—এটাই প্রত্যাশা।

আজ বলিউডের প্রবীণ অভিনেতা ধর্মেন্দ্রের ৮৮ তম জন্মদিন। ১৯৩৫ সালের ৮ ডিসেম্বর পাঞ্জাবের লুধিয়ানার সাহনেওয়ালে জন্মগ্রহণ করেন তিনি। তাঁর আসল নাম ধর্ম সিং দেওল। তাঁর বলিউডে আসার পথে রয়েছে কঠোর পরিশ্রম ও দীর্ঘ এক সংগ্রাম। বলিউডে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য কতটা কষ্ট ও পরিশ্রম করতে হয়েছিল, তা সম্পর্কে কিছু
০৮ ডিসেম্বর ২০২৩
‘রোকেয়ার স্বপ্নে আজকের সুলতানারা’ প্রযোজনাটির গ্রন্থনা ও নির্দেশনা দিয়েছেন নার্গিস সুলতানা। আবৃত্তি, শ্রুতিকথন আর অভিনয়ে অংশ নেন নার্গিস আক্তার, রেজিনা খন্দকার, জয়া হাওলাদার, আবুল ফজল, তোফাজ্জল হোসেন তপু প্রমুখ।
১১ ঘণ্টা আগে
গত জুলাইয়ে প্রকাশ পেয়েছিল সংগীতশিল্পী নিলয় ও কোনালের গাওয়া গান ‘ময়না’। জনপ্রিয়তা পায় ড্যান্স ঘরানার গানটি। আসিফ ইকবালের লেখা গানটির সুর ও সংগীত আয়োজন করেছিলেন আকাশ সেন। ময়নার পর আবার নতুন গান নিয়ে আসছেন নিলয় ও কোনাল। শিরোনাম ‘ও জান’।
১ দিন আগে
অক্টোবরে তানজিন তিশার বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ করে একটি অনলাইন ফ্যাশন হাউস। প্রতিষ্ঠানটির দাবি, তিশা শাড়ি নিয়েছেন, কিন্তু শর্ত অনুযায়ী সেই শাড়ি পরে ছবি তুলে ফেসবুকে প্রমোশন করেননি। এই ঘটনায় তিশার বিরুদ্ধে মামলা করে প্রতিষ্ঠানটি। পরে আরও একজন উদ্যোক্তা তিশার বিরুদ্ধে একই অভিযোগ করেন।
১ দিন আগেবিনোদন ডেস্ক



আজ বলিউডের প্রবীণ অভিনেতা ধর্মেন্দ্রের ৮৮ তম জন্মদিন। ১৯৩৫ সালের ৮ ডিসেম্বর পাঞ্জাবের লুধিয়ানার সাহনেওয়ালে জন্মগ্রহণ করেন তিনি। তাঁর আসল নাম ধর্ম সিং দেওল। তাঁর বলিউডে আসার পথে রয়েছে কঠোর পরিশ্রম ও দীর্ঘ এক সংগ্রাম। বলিউডে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য কতটা কষ্ট ও পরিশ্রম করতে হয়েছিল, তা সম্পর্কে কিছু
০৮ ডিসেম্বর ২০২৩
‘রোকেয়ার স্বপ্নে আজকের সুলতানারা’ প্রযোজনাটির গ্রন্থনা ও নির্দেশনা দিয়েছেন নার্গিস সুলতানা। আবৃত্তি, শ্রুতিকথন আর অভিনয়ে অংশ নেন নার্গিস আক্তার, রেজিনা খন্দকার, জয়া হাওলাদার, আবুল ফজল, তোফাজ্জল হোসেন তপু প্রমুখ।
১১ ঘণ্টা আগে
গত জুলাইয়ে প্রকাশ পেয়েছিল সংগীতশিল্পী নিলয় ও কোনালের গাওয়া গান ‘ময়না’। জনপ্রিয়তা পায় ড্যান্স ঘরানার গানটি। আসিফ ইকবালের লেখা গানটির সুর ও সংগীত আয়োজন করেছিলেন আকাশ সেন। ময়নার পর আবার নতুন গান নিয়ে আসছেন নিলয় ও কোনাল। শিরোনাম ‘ও জান’।
১ দিন আগে
বছরজুড়ে রাজনীতির গতিপ্রবাহ আর নির্বাচন ছিল দেশের মানুষের মূল আলোচনার বিষয়। ফলে দর্শকদের আগ্রহের প্রায় সবটা দখল করেছে রাজনৈতিক টক শো। টেলিভিশন হোক কিংবা ইউটিউব, রাজনৈতিক সেলিব্রিটি কিংবা বক্তাদের কথাই ভিউ পেয়েছে বেশি। ব্যাকফুটে চলে গেছে বিনোদনমূলক অনুষ্ঠান।
১ দিন আগে