মুসাররাত আবির

অ্যাসোসিয়েশন অব চার্টার্ড সার্টিফায়েড অ্যাকাউন্ট্যান্টস বা সংক্ষেপে এসিসিএ। আন্তর্জাতিক পেশাদারি এই প্রতিষ্ঠান ১৯০৪ সালে যুক্তরাজ্যে প্রতিষ্ঠিত হয়। এসিসিএ ফিন্যান্স ও অ্যাকাউন্টিং খাতে দক্ষ ও পেশাদার মানবসম্পদ গড়ে তোলার লক্ষ্যে বিশ্বব্যাপী কাজ করছে। বর্তমানে বিশ্বের ১৮০টি দেশে এটি স্বীকৃত। বাংলাদেশে এসিসির সদস্য ৫০০ ছাড়িয়ে গেছে। তাঁদের মধ্যে ৫ হাজারের বেশি শিক্ষার্থী রয়েছেন।
কোর্সের কাঠামো
তিনটি ধাপে এসিসিএ হয়ে থাকে:
উল্লেখ্য, এসিসিএ সদস্য হওয়ার জন্য ন্যূনতম তিন বছরের ফিন্যান্স ও অ্যাকাউন্টিং-সম্পর্কিত কাজের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
ভর্তির যোগ্যতা
যে কেউ উচ্চমাধ্যমিক শেষ করে এসিসিএর জন্য প্রস্তুতি নিতে পারবেন। এ জন্য প্রথমে ফাউন্ডেশন ডিপ্লোমা কোর্সটি সম্পন্ন করতে হবে। এ ছাড়া এইচএসসি বা ‘এ’ লেভেলে ইংরেজি ও গণিত বিষয় থাকতে হবে। এখানে মোট সাতটি বিষয় পড়তে হয়। বিষয়গুলো শেষ করার পর তিনটি সনদ পাওয়া যাবে। এই সনদ দিয়ে প্রাথমিকভাবে আপনার ক্যারিয়ার শুরু করতে পারবেন। তবে স্নাতক বা স্নাতকোত্তর ডিগ্রিধারীরা সরাসরি এসিসিএ কোর্সে ভর্তি হতে পারেন। বাংলাদেশে এসিসিএ বাংলাদেশ কান্ট্রি অফিসের মাধ্যমে বসেই এই কোর্স সম্পন্ন করার সুযোগ রয়েছে।
খরচাপাতি
রেজিস্ট্রেশন ফি: ৮৯ পাউন্ড। বার্ষিক সাবস্ক্রিপশন ফি: ১২২ পাউন্ড। পরীক্ষার ফি: পরীক্ষার লেভেল এবং রেজিস্ট্রেশনের সময়সীমার ওপর নির্ভর করে ফি পরিবর্তিত হয়। যেমন: অ্যাপ্লাইড নলেজ: প্রতি পরীক্ষা ৮৪ পাউন্ড। অ্যাপ্লাইড স্কিলস পরীক্ষা: প্রতি পরীক্ষা ১২৩ পাউন্ড। স্ট্র্যাটেজিক প্রফেশনাল পরীক্ষা: প্রতি পরীক্ষা ১৬৪ পাউন্ড।
যেখানে প্রস্তুতি নেবেন
এসিসিএ বাংলাদেশের বিভিন্ন অনুমোদিত লার্নিং পার্টনার রয়েছে, যারা টিউশন এবং সহায়তা দেয়। সেগুলো হলো: এলসিবিএস ঢাকা, হেডস্টার্ট প্রফেশনাল অ্যাকাউন্ট্যান্সি সার্ভিসেস, অ্যাডবেজ প্রফেশনালস এবং পিএসবি চট্টগ্রাম। এসব জায়গায় আপনি ফুলটাইম, পার্টটাইম এবং অনলাইনে প্রস্তুতি নিতে পারবেন।
ক্যারিয়ার সম্ভাবনা
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এসিসিএ সার্টিফিকেশন অত্যন্ত সম্মানজনক এবং বহুল সমাদৃত। বাংলাদেশের ও বিদেশের বিভিন্ন ব্যাংক, বিমা প্রতিষ্ঠান, চার্টার্ড অ্যাকাউন্টিং প্রতিষ্ঠান, টেলিকম কোম্পানি, বহুজাতিক সংস্থা এবং দাতা সংস্থাগুলোতে এসিসিএ সার্টিফিকেটধারীদের জন্য অনেক কাজের সুযোগ আছে। যেমন অডিটিং ও অ্যাসুরেন্স সেবা, ফাইন্যান্স ম্যানেজমেন্ট, অ্যাকাউন্টিং এবং রিপোর্টিং, সরকারি ফাইন্যান্স ম্যানেজমেন্ট, ফাইন্যান্স ও বিজনেস স্ট্র্যাটেজিতে পরামর্শদাতা ইত্যাদি।
স্নাতকের পাশাপাশি এসিসিএ
অনেকে স্নাতক করার পাশাপাশি এসিসিএ সনদের জন্য প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করেন। সে ক্ষেত্রে অবশ্যই কয়েকটি বিষয় খেয়াল রাখতে হবে। এগুলো হলো: এসিসিএ পরীক্ষার সময়সূচি এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়াশোনা ও পরীক্ষার সঙ্গে মিল রেখে একটি স্টাডি রুটিন তৈরি করুন। এসিসিএ পরীক্ষা বছরে (মার্চ, জুন, সেপ্টেম্বর ও ডিসেম্বর) চারবার দেওয়া যায়। আপনি কোন মাসে পরীক্ষা দেবেন, সেই অনুযায়ী রুটিন ঠিক করবেন।
যেসব বিষয়ে আপনার দুর্বলতা রয়েছে, সেগুলোতে বেশি জোর দিতে হবে। অনেক সময় স্নাতকের অ্যাকাউন্টিং, ফিন্যান্স এবং বিজনেস ম্যানেজমেন্টের কোর্সগুলো এসিসিএর সিলেবাসের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ। তাই স্নাতকেই এগুলোর ভিত্তি শক্ত করে নিতে হবে ৷
এসিসিএ অনলাইনে বিভিন্ন স্টাডি ম্যাটেরিয়াল, মক টেস্ট এবং প্র্যাকটিস প্রশ্নপত্র সরবরাহ করে। এগুলো দক্ষতার সঙ্গে ব্যবহার করলে সময় সাশ্রয় হবে এবং পরীক্ষায় পাসের সম্ভাবনা বাড়বে। স্থানীয় বা অনলাইন এসিসিএ স্টাডি গ্রুপ এবং ফোরামে যোগ দিন, যেখানে অন্যদের সঙ্গে জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা বিনিময় করতে পারবেন। স্নাতক ডিগ্রি ও এসিসিএ একসঙ্গে সামলানো কঠিন, তাই পমোডোরো টেকনিক, নির্দিষ্ট লক্ষ্য নির্ধারণ এবং প্রোডাকটিভিটি টুল ব্যবহার করা গুরুত্বপূর্ণ। সাপ্তাহিক পরিকল্পনা, রিভিউ সেশন এবং অগ্রগতি ট্র্যাকিংয়ের মাধ্যমে চাপ কমানো সম্ভব হবে।
এসিসিএ সনদের সুবিধা
স্নাতক ডিগ্রি এবং এসিসিএ সার্টিফিকেশন —উভয় নিয়ে পাস করা আপনাকে ফাইন্যান্স, অ্যাকাউন্টিং ও কনসালট্যান্সির মতো প্রতিযোগিতামূলক ক্ষেত্রের জন্য শক্তিশালী প্রার্থী করে তুলবে। অনেক নিয়োগকর্তা এসিসিএ বা একই ধরনের যোগ্যতার প্রার্থীদের খোঁজ করেন। এসিসিএ সার্টিফিকেশন শিক্ষার্থীরা শিল্পসম্পর্কিত দক্ষতা লাভ করে এবং তাঁদেরকে অ্যাকাউন্টিং ও ফিন্যান্সের ভিত্তি প্রদান করে, যা শুধু একটি ডিগ্রি দিয়ে পাওয়া সম্ভব হয় না।
এসিসিএ সার্টিফায়েড গ্র্যাজুয়েটরা পাবলিক অ্যাকাউন্টিং, করপোরেট ফাইন্যান্স, আন্তর্জাতিক চাকরিসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে কাজ করতে পারেন। বিভিন্ন দেশে কাজ করার জন্য এসিসিএর বৈশ্বিক স্বীকৃতি তাঁদের সনদ ছাড়াই আন্তর্জাতিক চাকরির সুযোগ দেয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের সময়ই এসিসিএ শুরু করলে স্নাতকের পর সময় বাঁচে। অনেক শিক্ষার্থী তাঁদের ডিগ্রি শেষ হওয়ার আগেই এসিসিএর অংশ বা পুরো পরীক্ষা শেষ করতে সক্ষম হন। এসিসিএতে কিছু খরচ থাকলেও এর সঙ্গে যুক্ত উচ্চ বেতন এবং ক্যারিয়ারের সম্ভাবনা এই বিনিয়োগকে প্রায়শই মূল্যবান করে তোলে।
এসিসিএ করার সময় বিভিন্ন ইভেন্ট, সেমিনার এবং নেটওয়ার্কিংয়ে যোগ দেওয়ার সুযোগ থাকে, যা চাকরির অফার, ইন্টার্নশিপ এবং মেন্টরশিপ পাওয়ার সম্ভাবনা বাড়ায়। স্নাতক ডিগ্রির সঙ্গে এসিসিএ কোর্স শেষ করা পেশাগত উন্নয়নের জন্য দৃঢ় প্রতিশ্রুতি প্রদর্শন করে, যা শুধু ডিগ্রির ওপর নির্ভরশীল শিক্ষার্থীদের থেকে এগিয়ে রাখে। এসিসিএ সম্পন্ন করা শিক্ষার্থীরা ফাইন্যান্স ও অ্যাকাউন্টিংয়ে অধিক দক্ষতা অর্জন করেন, যা তাঁদের বাস্তব জগতের চ্যালেঞ্জের জন্য আরও প্রস্তুত করে।
সূত্র: এসিসিএ বাংলাদেশের অফিশিয়াল ওয়েবসাইট

অ্যাসোসিয়েশন অব চার্টার্ড সার্টিফায়েড অ্যাকাউন্ট্যান্টস বা সংক্ষেপে এসিসিএ। আন্তর্জাতিক পেশাদারি এই প্রতিষ্ঠান ১৯০৪ সালে যুক্তরাজ্যে প্রতিষ্ঠিত হয়। এসিসিএ ফিন্যান্স ও অ্যাকাউন্টিং খাতে দক্ষ ও পেশাদার মানবসম্পদ গড়ে তোলার লক্ষ্যে বিশ্বব্যাপী কাজ করছে। বর্তমানে বিশ্বের ১৮০টি দেশে এটি স্বীকৃত। বাংলাদেশে এসিসির সদস্য ৫০০ ছাড়িয়ে গেছে। তাঁদের মধ্যে ৫ হাজারের বেশি শিক্ষার্থী রয়েছেন।
কোর্সের কাঠামো
তিনটি ধাপে এসিসিএ হয়ে থাকে:
উল্লেখ্য, এসিসিএ সদস্য হওয়ার জন্য ন্যূনতম তিন বছরের ফিন্যান্স ও অ্যাকাউন্টিং-সম্পর্কিত কাজের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
ভর্তির যোগ্যতা
যে কেউ উচ্চমাধ্যমিক শেষ করে এসিসিএর জন্য প্রস্তুতি নিতে পারবেন। এ জন্য প্রথমে ফাউন্ডেশন ডিপ্লোমা কোর্সটি সম্পন্ন করতে হবে। এ ছাড়া এইচএসসি বা ‘এ’ লেভেলে ইংরেজি ও গণিত বিষয় থাকতে হবে। এখানে মোট সাতটি বিষয় পড়তে হয়। বিষয়গুলো শেষ করার পর তিনটি সনদ পাওয়া যাবে। এই সনদ দিয়ে প্রাথমিকভাবে আপনার ক্যারিয়ার শুরু করতে পারবেন। তবে স্নাতক বা স্নাতকোত্তর ডিগ্রিধারীরা সরাসরি এসিসিএ কোর্সে ভর্তি হতে পারেন। বাংলাদেশে এসিসিএ বাংলাদেশ কান্ট্রি অফিসের মাধ্যমে বসেই এই কোর্স সম্পন্ন করার সুযোগ রয়েছে।
খরচাপাতি
রেজিস্ট্রেশন ফি: ৮৯ পাউন্ড। বার্ষিক সাবস্ক্রিপশন ফি: ১২২ পাউন্ড। পরীক্ষার ফি: পরীক্ষার লেভেল এবং রেজিস্ট্রেশনের সময়সীমার ওপর নির্ভর করে ফি পরিবর্তিত হয়। যেমন: অ্যাপ্লাইড নলেজ: প্রতি পরীক্ষা ৮৪ পাউন্ড। অ্যাপ্লাইড স্কিলস পরীক্ষা: প্রতি পরীক্ষা ১২৩ পাউন্ড। স্ট্র্যাটেজিক প্রফেশনাল পরীক্ষা: প্রতি পরীক্ষা ১৬৪ পাউন্ড।
যেখানে প্রস্তুতি নেবেন
এসিসিএ বাংলাদেশের বিভিন্ন অনুমোদিত লার্নিং পার্টনার রয়েছে, যারা টিউশন এবং সহায়তা দেয়। সেগুলো হলো: এলসিবিএস ঢাকা, হেডস্টার্ট প্রফেশনাল অ্যাকাউন্ট্যান্সি সার্ভিসেস, অ্যাডবেজ প্রফেশনালস এবং পিএসবি চট্টগ্রাম। এসব জায়গায় আপনি ফুলটাইম, পার্টটাইম এবং অনলাইনে প্রস্তুতি নিতে পারবেন।
ক্যারিয়ার সম্ভাবনা
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এসিসিএ সার্টিফিকেশন অত্যন্ত সম্মানজনক এবং বহুল সমাদৃত। বাংলাদেশের ও বিদেশের বিভিন্ন ব্যাংক, বিমা প্রতিষ্ঠান, চার্টার্ড অ্যাকাউন্টিং প্রতিষ্ঠান, টেলিকম কোম্পানি, বহুজাতিক সংস্থা এবং দাতা সংস্থাগুলোতে এসিসিএ সার্টিফিকেটধারীদের জন্য অনেক কাজের সুযোগ আছে। যেমন অডিটিং ও অ্যাসুরেন্স সেবা, ফাইন্যান্স ম্যানেজমেন্ট, অ্যাকাউন্টিং এবং রিপোর্টিং, সরকারি ফাইন্যান্স ম্যানেজমেন্ট, ফাইন্যান্স ও বিজনেস স্ট্র্যাটেজিতে পরামর্শদাতা ইত্যাদি।
স্নাতকের পাশাপাশি এসিসিএ
অনেকে স্নাতক করার পাশাপাশি এসিসিএ সনদের জন্য প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করেন। সে ক্ষেত্রে অবশ্যই কয়েকটি বিষয় খেয়াল রাখতে হবে। এগুলো হলো: এসিসিএ পরীক্ষার সময়সূচি এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়াশোনা ও পরীক্ষার সঙ্গে মিল রেখে একটি স্টাডি রুটিন তৈরি করুন। এসিসিএ পরীক্ষা বছরে (মার্চ, জুন, সেপ্টেম্বর ও ডিসেম্বর) চারবার দেওয়া যায়। আপনি কোন মাসে পরীক্ষা দেবেন, সেই অনুযায়ী রুটিন ঠিক করবেন।
যেসব বিষয়ে আপনার দুর্বলতা রয়েছে, সেগুলোতে বেশি জোর দিতে হবে। অনেক সময় স্নাতকের অ্যাকাউন্টিং, ফিন্যান্স এবং বিজনেস ম্যানেজমেন্টের কোর্সগুলো এসিসিএর সিলেবাসের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ। তাই স্নাতকেই এগুলোর ভিত্তি শক্ত করে নিতে হবে ৷
এসিসিএ অনলাইনে বিভিন্ন স্টাডি ম্যাটেরিয়াল, মক টেস্ট এবং প্র্যাকটিস প্রশ্নপত্র সরবরাহ করে। এগুলো দক্ষতার সঙ্গে ব্যবহার করলে সময় সাশ্রয় হবে এবং পরীক্ষায় পাসের সম্ভাবনা বাড়বে। স্থানীয় বা অনলাইন এসিসিএ স্টাডি গ্রুপ এবং ফোরামে যোগ দিন, যেখানে অন্যদের সঙ্গে জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা বিনিময় করতে পারবেন। স্নাতক ডিগ্রি ও এসিসিএ একসঙ্গে সামলানো কঠিন, তাই পমোডোরো টেকনিক, নির্দিষ্ট লক্ষ্য নির্ধারণ এবং প্রোডাকটিভিটি টুল ব্যবহার করা গুরুত্বপূর্ণ। সাপ্তাহিক পরিকল্পনা, রিভিউ সেশন এবং অগ্রগতি ট্র্যাকিংয়ের মাধ্যমে চাপ কমানো সম্ভব হবে।
এসিসিএ সনদের সুবিধা
স্নাতক ডিগ্রি এবং এসিসিএ সার্টিফিকেশন —উভয় নিয়ে পাস করা আপনাকে ফাইন্যান্স, অ্যাকাউন্টিং ও কনসালট্যান্সির মতো প্রতিযোগিতামূলক ক্ষেত্রের জন্য শক্তিশালী প্রার্থী করে তুলবে। অনেক নিয়োগকর্তা এসিসিএ বা একই ধরনের যোগ্যতার প্রার্থীদের খোঁজ করেন। এসিসিএ সার্টিফিকেশন শিক্ষার্থীরা শিল্পসম্পর্কিত দক্ষতা লাভ করে এবং তাঁদেরকে অ্যাকাউন্টিং ও ফিন্যান্সের ভিত্তি প্রদান করে, যা শুধু একটি ডিগ্রি দিয়ে পাওয়া সম্ভব হয় না।
এসিসিএ সার্টিফায়েড গ্র্যাজুয়েটরা পাবলিক অ্যাকাউন্টিং, করপোরেট ফাইন্যান্স, আন্তর্জাতিক চাকরিসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে কাজ করতে পারেন। বিভিন্ন দেশে কাজ করার জন্য এসিসিএর বৈশ্বিক স্বীকৃতি তাঁদের সনদ ছাড়াই আন্তর্জাতিক চাকরির সুযোগ দেয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের সময়ই এসিসিএ শুরু করলে স্নাতকের পর সময় বাঁচে। অনেক শিক্ষার্থী তাঁদের ডিগ্রি শেষ হওয়ার আগেই এসিসিএর অংশ বা পুরো পরীক্ষা শেষ করতে সক্ষম হন। এসিসিএতে কিছু খরচ থাকলেও এর সঙ্গে যুক্ত উচ্চ বেতন এবং ক্যারিয়ারের সম্ভাবনা এই বিনিয়োগকে প্রায়শই মূল্যবান করে তোলে।
এসিসিএ করার সময় বিভিন্ন ইভেন্ট, সেমিনার এবং নেটওয়ার্কিংয়ে যোগ দেওয়ার সুযোগ থাকে, যা চাকরির অফার, ইন্টার্নশিপ এবং মেন্টরশিপ পাওয়ার সম্ভাবনা বাড়ায়। স্নাতক ডিগ্রির সঙ্গে এসিসিএ কোর্স শেষ করা পেশাগত উন্নয়নের জন্য দৃঢ় প্রতিশ্রুতি প্রদর্শন করে, যা শুধু ডিগ্রির ওপর নির্ভরশীল শিক্ষার্থীদের থেকে এগিয়ে রাখে। এসিসিএ সম্পন্ন করা শিক্ষার্থীরা ফাইন্যান্স ও অ্যাকাউন্টিংয়ে অধিক দক্ষতা অর্জন করেন, যা তাঁদের বাস্তব জগতের চ্যালেঞ্জের জন্য আরও প্রস্তুত করে।
সূত্র: এসিসিএ বাংলাদেশের অফিশিয়াল ওয়েবসাইট

১৬ ডিসেম্বর। বাংলাদেশের ইতিহাসে এক গৌরবময় দিন ‘মহান বিজয় দিবস’। ১৯৭১ সালের এই দিনে ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী সংগ্রাম, ৩০ লাখ শহীদের আত্মত্যাগ এবং লাখো মা-বোনের সম্ভ্রমের বিনিময়ে অর্জিত হয়েছিল স্বাধীনতা। আনন্দ, গৌরব ও শহীদদের স্মরণে প্রতিবছরের মতো এবারও উদ্যাপিত হলো ৫৫তম মহান বিজয় দিবস।
১৪ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ৯ জন প্রার্থীর প্রার্থিতা পুনর্বহাল করে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন। আজ সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মোস্তফা হাসান স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
২ দিন আগে
সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা ২০২৫ সামনে রেখে পরীক্ষার্থীদের জন্য ইংরেজি বিষয়ের বিস্তারিত পরামর্শ দিয়েছেন কর পরিদর্শক (৪৩তম বিসিএস) মো. জাহিদুল ইসলাম (সজল)।
২ দিন আগে
ইতালির ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোর বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। আইইএলটিএস ছাড়াই বৃত্তিটির জন্য আবেদন করা যাবে।
২ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

১৬ ডিসেম্বর। বাংলাদেশের ইতিহাসে এক গৌরবময় দিন ‘মহান বিজয় দিবস’। ১৯৭১ সালের এই দিনে ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী সংগ্রাম, ৩০ লাখ শহীদের আত্মত্যাগ এবং লাখো মা-বোনের সম্ভ্রমের বিনিময়ে অর্জিত হয়েছিল স্বাধীনতা। আনন্দ, গৌরব ও শহীদদের স্মরণে প্রতিবছরের মতো এবারও উদ্যাপিত হলো ৫৫তম মহান বিজয় দিবস।
বিজয়ের এই মহান দিনে আজকের পত্রিকার পাঠক ফোরাম পাঠকবন্ধু জাতীয় স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছে। এ কর্মসূচির মাধ্যমে মহান মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা জানানো হয়। পাঠকবন্ধুর কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক আব্দুর রাজ্জাক খানের নেতৃত্বে বিভিন্ন শাখার বন্ধুরা এতে অংশ নেন। উপস্থিত ছিলেন সমন্বিত বিশ্ববিদ্যালয় শাখার যুগ্ম আহ্বায়ক তাহমিদ আল মাহাবুব খান এলিন, তানজিল কাজী এবং সানজিদা জান্নাত পিংকি।
তরুণ প্রজন্মের দায়িত্ব ও আত্মত্যাগের প্রতি গুরুত্ব আরোপ করে এলিন খান বলেন, ‘এ বিজয় অর্জিত হয়েছে শহীদ ও মুক্তিযোদ্ধাদের অশেষ ত্যাগ, সাহস এবং একাত্মতার মাধ্যমে। আমাদের দায়িত্ব হলো এই অর্জিত স্বাধীনতাকে সংরক্ষণ করা এবং দেশের উন্নয়নের জন্য নিজের সর্বোচ্চ চেষ্টা চালিয়ে যাওয়া। যুবসমাজকে সাহসী, দায়িত্ববান এবং ন্যায়পরায়ণ হয়ে এগিয়ে আসতে হবে, যেন আমরা একটি শক্তিশালী, মানবিক ও বৈষম্যমুক্ত বাংলাদেশ গড়ে তুলতে পারি।’
তানজিল কাজী বলেন, ‘১৬ ডিসেম্বর আমাদের মনে করিয়ে দেয়, অন্যায় ও শোষণের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হলে একটি জাতি কীভাবে অসম্ভবকেও সম্ভব করে তুলতে পারে। বিজয়ের মধ্য দিয়েই স্বাধীনতার স্বপ্ন বাস্তবে রূপ নেয়। আজ বাংলাদেশ অর্থনীতি, শিক্ষা, অবকাঠামো ও প্রযুক্তিতে অগ্রগতির পথে এগিয়ে চলেছে। তবে বিজয়ের প্রকৃত মর্যাদা তখনই প্রতিষ্ঠিত হবে, যখন এই অগ্রগতি হবে ন্যায়, সাম্য ও মানবিকতার ওপর প্রতিষ্ঠিত।’

সানজিদা জান্নাত পিংকি বলেন, ‘অনেক অপেক্ষা, অনেক ত্যাগের মধ্য দিয়ে আমরা স্বাধীনতা পেয়েছি। কিন্তু স্বাধীনতার ৫৪ বছর পার হলেও সাম্য, মানবিক মর্যাদা এবং সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পায়নি। আমাদের এসব প্রতিষ্ঠার লড়াই চালু রাখতে হবে।’
বিভিন্ন শাখার বন্ধুদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মোহাম্মদ হাসান, তাহমিদ হাসান, সফিক খান, আবিদ আনজুম ত্রিদিব, আফরা রুমালী সুপ্তি, জান্নাতুল লামিশা, হামিম মন্ডল, শরিফুল ইসলাম রিফাত, শিহাব আহসান প্রমুখ।
শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে বন্ধুরা একটি ন্যায়ভিত্তিক, মানবিক ও বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।

১৬ ডিসেম্বর। বাংলাদেশের ইতিহাসে এক গৌরবময় দিন ‘মহান বিজয় দিবস’। ১৯৭১ সালের এই দিনে ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী সংগ্রাম, ৩০ লাখ শহীদের আত্মত্যাগ এবং লাখো মা-বোনের সম্ভ্রমের বিনিময়ে অর্জিত হয়েছিল স্বাধীনতা। আনন্দ, গৌরব ও শহীদদের স্মরণে প্রতিবছরের মতো এবারও উদ্যাপিত হলো ৫৫তম মহান বিজয় দিবস।
বিজয়ের এই মহান দিনে আজকের পত্রিকার পাঠক ফোরাম পাঠকবন্ধু জাতীয় স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছে। এ কর্মসূচির মাধ্যমে মহান মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা জানানো হয়। পাঠকবন্ধুর কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক আব্দুর রাজ্জাক খানের নেতৃত্বে বিভিন্ন শাখার বন্ধুরা এতে অংশ নেন। উপস্থিত ছিলেন সমন্বিত বিশ্ববিদ্যালয় শাখার যুগ্ম আহ্বায়ক তাহমিদ আল মাহাবুব খান এলিন, তানজিল কাজী এবং সানজিদা জান্নাত পিংকি।
তরুণ প্রজন্মের দায়িত্ব ও আত্মত্যাগের প্রতি গুরুত্ব আরোপ করে এলিন খান বলেন, ‘এ বিজয় অর্জিত হয়েছে শহীদ ও মুক্তিযোদ্ধাদের অশেষ ত্যাগ, সাহস এবং একাত্মতার মাধ্যমে। আমাদের দায়িত্ব হলো এই অর্জিত স্বাধীনতাকে সংরক্ষণ করা এবং দেশের উন্নয়নের জন্য নিজের সর্বোচ্চ চেষ্টা চালিয়ে যাওয়া। যুবসমাজকে সাহসী, দায়িত্ববান এবং ন্যায়পরায়ণ হয়ে এগিয়ে আসতে হবে, যেন আমরা একটি শক্তিশালী, মানবিক ও বৈষম্যমুক্ত বাংলাদেশ গড়ে তুলতে পারি।’
তানজিল কাজী বলেন, ‘১৬ ডিসেম্বর আমাদের মনে করিয়ে দেয়, অন্যায় ও শোষণের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হলে একটি জাতি কীভাবে অসম্ভবকেও সম্ভব করে তুলতে পারে। বিজয়ের মধ্য দিয়েই স্বাধীনতার স্বপ্ন বাস্তবে রূপ নেয়। আজ বাংলাদেশ অর্থনীতি, শিক্ষা, অবকাঠামো ও প্রযুক্তিতে অগ্রগতির পথে এগিয়ে চলেছে। তবে বিজয়ের প্রকৃত মর্যাদা তখনই প্রতিষ্ঠিত হবে, যখন এই অগ্রগতি হবে ন্যায়, সাম্য ও মানবিকতার ওপর প্রতিষ্ঠিত।’

সানজিদা জান্নাত পিংকি বলেন, ‘অনেক অপেক্ষা, অনেক ত্যাগের মধ্য দিয়ে আমরা স্বাধীনতা পেয়েছি। কিন্তু স্বাধীনতার ৫৪ বছর পার হলেও সাম্য, মানবিক মর্যাদা এবং সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পায়নি। আমাদের এসব প্রতিষ্ঠার লড়াই চালু রাখতে হবে।’
বিভিন্ন শাখার বন্ধুদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মোহাম্মদ হাসান, তাহমিদ হাসান, সফিক খান, আবিদ আনজুম ত্রিদিব, আফরা রুমালী সুপ্তি, জান্নাতুল লামিশা, হামিম মন্ডল, শরিফুল ইসলাম রিফাত, শিহাব আহসান প্রমুখ।
শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে বন্ধুরা একটি ন্যায়ভিত্তিক, মানবিক ও বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।

অ্যাসোসিয়েশন অব চার্টার্ড সার্টিফায়েড অ্যাকাউন্ট্যান্টস বা সংক্ষেপে এসিসিএ। আন্তর্জাতিক পেশাদারি এই প্রতিষ্ঠান ১৯০৪ সালে যুক্তরাজ্যে প্রতিষ্ঠিত হয়।
০৯ নভেম্বর ২০২৪
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ৯ জন প্রার্থীর প্রার্থিতা পুনর্বহাল করে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন। আজ সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মোস্তফা হাসান স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
২ দিন আগে
সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা ২০২৫ সামনে রেখে পরীক্ষার্থীদের জন্য ইংরেজি বিষয়ের বিস্তারিত পরামর্শ দিয়েছেন কর পরিদর্শক (৪৩তম বিসিএস) মো. জাহিদুল ইসলাম (সজল)।
২ দিন আগে
ইতালির ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোর বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। আইইএলটিএস ছাড়াই বৃত্তিটির জন্য আবেদন করা যাবে।
২ দিন আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ৯ জন প্রার্থীর প্রার্থিতা পুনর্বহাল করে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন। আজ সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মোস্তফা হাসান স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ ও হল শিক্ষার্থী সংসদসমূহের গঠন ও পরিচালনা বিধিমালা–২০২৫-এর ১৭ নম্বর বিধি অনুযায়ী গঠিত অভিযোগ ও নিষ্পত্তি কমিটি সাতজন প্রার্থীর বিরুদ্ধে করা অভিযোগ প্রমাণিত হয়নি মর্মে রিপোর্ট দিয়েছে। এ ছাড়া একজন প্রার্থীর ডোপ টেস্ট-সংক্রান্ত অভিযোগের বিষয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতাল কর্তৃক প্রমাণিত নয় বলে প্রতিবেদন দেওয়া হয়েছে এবং অপর একজন প্রার্থীর ডোপ টেস্ট রিপোর্ট-সংক্রান্ত জটিলতার মীমাংসা হওয়ায় মোট ৯ জনের প্রার্থিতা পুনর্বহালের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
পুনর্বহাল হওয়া প্রার্থীরা হলেন—সহসভাপতি পদপ্রার্থী চন্দন কুমার দাস, সহসাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী মো. শাহিন মিয়া, সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী মোসা. উম্মে মাবুদা, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক পদপ্রার্থী মো. তানভীর মাহমুদ (শিহাব), আইন ও মানবাধিকার সম্পাদক পদপ্রার্থী অর্ঘ্য দাস, ক্রীড়া সম্পাদক পদপ্রার্থী মো. তাসনিমুল হাসান, নির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী মো. আরিফুল ইসলাম আরিফ ও মনিরুজ্জামান (মনির), বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক পদপ্রার্থী মো. ইমরান হোসেন।
উল্লেখ্য, অর্ঘ্য দাস ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী। ডোপ টেস্টে ফল পজিটিভ আসায় ১১ ডিসেম্বর চূড়ান্ত তালিকা থেকে বাদ পড়েন তিনি।
অর্ঘ্য দাস মাদকাসক্ত নন বলে গতকাল রোববার দাবি করেছিলেন ঢামেক হাসপাতালের সহকারী পরিচালক (অর্থ ও চিকিৎসক) ড. শায়লা ফেরদৌস আহসান। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেছিলেন, অর্ঘ্য দাস একটি স্নায়ুবিক সমস্যার কারণে দীর্ঘদিন ধরে নির্দিষ্ট একটি ওষুধ সেবন করছেন। ওই ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ফলে তাঁর ডোপ টেস্টে পজিটিভ ফল এসেছিল। এ বিষয়ে তাঁর স্বাক্ষরিত এক চিকিৎসা প্রতিবেদন গতকাল প্রকাশিত হয়। সেখানেও বলা হয়, চিকিৎসার প্রয়োজনে নেওয়া ওষুধের প্রতিক্রিয়াতেই তাঁর ডোপ টেস্টের (মাদক পরীক্ষা) রেজাল্ট পজিটিভ এসেছে।
এর আগে ১১ ডিসেম্বর জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদে (জকসু) ২১ পদে ১৫৬ জন ও হল শিক্ষার্থী সংসদের ১৩ পদের বিপরীতে ৩৩ জন প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন। অর্থাৎ ৩৪ পদের বিপরীতে ১৮৯ জন চূড়ান্ত প্রার্থীর তালিকা প্রকাশ করা হয়। এর মধ্যে বিভিন্ন অভিযোগ ও ডোপ টেস্ট (মাদক পরীক্ষা) উতরাতে না পারায় চূড়ান্ত তালিকা থেকে বাদ পড়েন ৪২ জন প্রার্থী। এর মধ্যে কেন্দ্রীয় সংসদে ৩৮ ও হল শিক্ষার্থী সংসদে চার শিক্ষার্থী ছিলেন। এই ৪২ জনের মধ্যে আজ ৯ শিক্ষার্থী প্রার্থিতা ফিরে পেলেন।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ৯ জন প্রার্থীর প্রার্থিতা পুনর্বহাল করে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন। আজ সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মোস্তফা হাসান স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ ও হল শিক্ষার্থী সংসদসমূহের গঠন ও পরিচালনা বিধিমালা–২০২৫-এর ১৭ নম্বর বিধি অনুযায়ী গঠিত অভিযোগ ও নিষ্পত্তি কমিটি সাতজন প্রার্থীর বিরুদ্ধে করা অভিযোগ প্রমাণিত হয়নি মর্মে রিপোর্ট দিয়েছে। এ ছাড়া একজন প্রার্থীর ডোপ টেস্ট-সংক্রান্ত অভিযোগের বিষয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতাল কর্তৃক প্রমাণিত নয় বলে প্রতিবেদন দেওয়া হয়েছে এবং অপর একজন প্রার্থীর ডোপ টেস্ট রিপোর্ট-সংক্রান্ত জটিলতার মীমাংসা হওয়ায় মোট ৯ জনের প্রার্থিতা পুনর্বহালের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
পুনর্বহাল হওয়া প্রার্থীরা হলেন—সহসভাপতি পদপ্রার্থী চন্দন কুমার দাস, সহসাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী মো. শাহিন মিয়া, সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী মোসা. উম্মে মাবুদা, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক পদপ্রার্থী মো. তানভীর মাহমুদ (শিহাব), আইন ও মানবাধিকার সম্পাদক পদপ্রার্থী অর্ঘ্য দাস, ক্রীড়া সম্পাদক পদপ্রার্থী মো. তাসনিমুল হাসান, নির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী মো. আরিফুল ইসলাম আরিফ ও মনিরুজ্জামান (মনির), বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক পদপ্রার্থী মো. ইমরান হোসেন।
উল্লেখ্য, অর্ঘ্য দাস ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী। ডোপ টেস্টে ফল পজিটিভ আসায় ১১ ডিসেম্বর চূড়ান্ত তালিকা থেকে বাদ পড়েন তিনি।
অর্ঘ্য দাস মাদকাসক্ত নন বলে গতকাল রোববার দাবি করেছিলেন ঢামেক হাসপাতালের সহকারী পরিচালক (অর্থ ও চিকিৎসক) ড. শায়লা ফেরদৌস আহসান। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেছিলেন, অর্ঘ্য দাস একটি স্নায়ুবিক সমস্যার কারণে দীর্ঘদিন ধরে নির্দিষ্ট একটি ওষুধ সেবন করছেন। ওই ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ফলে তাঁর ডোপ টেস্টে পজিটিভ ফল এসেছিল। এ বিষয়ে তাঁর স্বাক্ষরিত এক চিকিৎসা প্রতিবেদন গতকাল প্রকাশিত হয়। সেখানেও বলা হয়, চিকিৎসার প্রয়োজনে নেওয়া ওষুধের প্রতিক্রিয়াতেই তাঁর ডোপ টেস্টের (মাদক পরীক্ষা) রেজাল্ট পজিটিভ এসেছে।
এর আগে ১১ ডিসেম্বর জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদে (জকসু) ২১ পদে ১৫৬ জন ও হল শিক্ষার্থী সংসদের ১৩ পদের বিপরীতে ৩৩ জন প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন। অর্থাৎ ৩৪ পদের বিপরীতে ১৮৯ জন চূড়ান্ত প্রার্থীর তালিকা প্রকাশ করা হয়। এর মধ্যে বিভিন্ন অভিযোগ ও ডোপ টেস্ট (মাদক পরীক্ষা) উতরাতে না পারায় চূড়ান্ত তালিকা থেকে বাদ পড়েন ৪২ জন প্রার্থী। এর মধ্যে কেন্দ্রীয় সংসদে ৩৮ ও হল শিক্ষার্থী সংসদে চার শিক্ষার্থী ছিলেন। এই ৪২ জনের মধ্যে আজ ৯ শিক্ষার্থী প্রার্থিতা ফিরে পেলেন।

অ্যাসোসিয়েশন অব চার্টার্ড সার্টিফায়েড অ্যাকাউন্ট্যান্টস বা সংক্ষেপে এসিসিএ। আন্তর্জাতিক পেশাদারি এই প্রতিষ্ঠান ১৯০৪ সালে যুক্তরাজ্যে প্রতিষ্ঠিত হয়।
০৯ নভেম্বর ২০২৪
১৬ ডিসেম্বর। বাংলাদেশের ইতিহাসে এক গৌরবময় দিন ‘মহান বিজয় দিবস’। ১৯৭১ সালের এই দিনে ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী সংগ্রাম, ৩০ লাখ শহীদের আত্মত্যাগ এবং লাখো মা-বোনের সম্ভ্রমের বিনিময়ে অর্জিত হয়েছিল স্বাধীনতা। আনন্দ, গৌরব ও শহীদদের স্মরণে প্রতিবছরের মতো এবারও উদ্যাপিত হলো ৫৫তম মহান বিজয় দিবস।
১৪ ঘণ্টা আগে
সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা ২০২৫ সামনে রেখে পরীক্ষার্থীদের জন্য ইংরেজি বিষয়ের বিস্তারিত পরামর্শ দিয়েছেন কর পরিদর্শক (৪৩তম বিসিএস) মো. জাহিদুল ইসলাম (সজল)।
২ দিন আগে
ইতালির ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোর বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। আইইএলটিএস ছাড়াই বৃত্তিটির জন্য আবেদন করা যাবে।
২ দিন আগেশিক্ষা ডেস্ক

সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা ২০২৫ সামনে রেখে পরীক্ষার্থীদের জন্য ইংরেজি বিষয়ের বিস্তারিত পরামর্শ দিয়েছেন কর পরিদর্শক (৪৩তম বিসিএস) মো. জাহিদুল ইসলাম (সজল)।
[গতকালের পর]
ভোকাবুলারি (৪-৫ নম্বর)
১. Synonyms & Antonyms:
পরীক্ষায় দু-একটি প্রশ্ন আসার প্রবণতা রয়েছে। এ ক্ষেত্রে বেশি নতুন শব্দ মুখস্থ করার চেয়ে বিগত বছরের প্রশ্ন—বিশেষ করে বিসিএস ও প্রাইমারি পরীক্ষায় আসা প্রশ্নগুলো সমাধান করাই বেশি কার্যকর।
২. Spelling Correction:
Confusing spelling-এ বেশি গুরুত্ব দিতে হবে। বিশেষ করে রোগের নাম যেমন—Pneumonia, Typhoid, Diarrhoea, Cholera। এ ছাড়া Lieutenant, accommodate, committee, privilege, questionnaire, opportunity ইত্যাদি শব্দের বানান ভালোভাবে অনুশীলন করা প্রয়োজন।
৩. Idioms & Phrases:
পরীক্ষায় দু-একটি প্রশ্ন আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ idioms—At a glance, By heart, Bring about, Turn down, Keep pace with, Look forward to ইত্যাদি। পাশাপাশি বিগত বছরের বিভিন্ন চাকরির পরীক্ষায় আসা idioms and phrases ভালোভাবে আয়ত্ত করতে হবে। One word substitution টপিকটিও প্রস্তুতির অন্তর্ভুক্ত রাখা উচিত।
ইংরেজি সাহিত্য (১-২ নম্বর)
যদিও তুলনামূলকভাবে কম নম্বর আসে, তবু কিছু বিষয় গুরুত্বপূর্ণ। Literary terms—simile, metaphor, plot, stanza, biography, autobiography, ballad, digressing, poetic justice, irony ইত্যাদি জানা থাকা প্রয়োজন।
জনপ্রিয় লেখক:
William Shakespeare, William Wordsworth, Charles Dickens, George Bernard Shaw, Ernest Hemingway, P. B. Shelley, John Keats—এরা গুরুত্বপূর্ণ।
এ ছাড়া কিছু বিখ্যাত গ্রন্থ ও লেখকের নাম জানা থাকা দরকার, যেমন—War and Peace, India Wins Freedom, The Politics, The Three Musketeers, Crime and Punishment, A Long Walk to Freedom, Animal Farm।
প্রস্তুতির বিশেষ নির্দেশনা
প্রতিদিন অন্তত ১ ঘণ্টা ইংরেজি ব্যাকরণ অনুশীলন করুন। নিয়মিত মডেল টেস্ট ও আগের প্রশ্নপত্র সমাধান করুন। প্রতিদিন অন্তত ১০টি vocabulary শব্দ মুখস্থ করার অভ্যাস গড়ে তুলুন। ছোট ইংরেজি প্যাসেজ পড়ে tense, verb ও article শনাক্ত করার চর্চা করুন। ভুল উত্তরগুলো আলাদা খাতায় নোট করে নিয়মিত পুনরাবৃত্তি করুন।
ইংরেজি অংশে ভালো নম্বর পাওয়ার জন্য জরুরি হলো নিয়মিত অনুশীলন এবং প্রতিটি গ্রামারের অধ্যায় থেকে ছোট ছোট অনুশীলনী সমাধান করা। ওপরের সাজেশন অনুযায়ী প্রস্তুতি নিলে পরীক্ষার্থীরা সহজে ইংরেজি অংশে উচ্চ স্কোর অর্জন করতে পারবেন বলে প্রত্যাশা করা যায়।

সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা ২০২৫ সামনে রেখে পরীক্ষার্থীদের জন্য ইংরেজি বিষয়ের বিস্তারিত পরামর্শ দিয়েছেন কর পরিদর্শক (৪৩তম বিসিএস) মো. জাহিদুল ইসলাম (সজল)।
[গতকালের পর]
ভোকাবুলারি (৪-৫ নম্বর)
১. Synonyms & Antonyms:
পরীক্ষায় দু-একটি প্রশ্ন আসার প্রবণতা রয়েছে। এ ক্ষেত্রে বেশি নতুন শব্দ মুখস্থ করার চেয়ে বিগত বছরের প্রশ্ন—বিশেষ করে বিসিএস ও প্রাইমারি পরীক্ষায় আসা প্রশ্নগুলো সমাধান করাই বেশি কার্যকর।
২. Spelling Correction:
Confusing spelling-এ বেশি গুরুত্ব দিতে হবে। বিশেষ করে রোগের নাম যেমন—Pneumonia, Typhoid, Diarrhoea, Cholera। এ ছাড়া Lieutenant, accommodate, committee, privilege, questionnaire, opportunity ইত্যাদি শব্দের বানান ভালোভাবে অনুশীলন করা প্রয়োজন।
৩. Idioms & Phrases:
পরীক্ষায় দু-একটি প্রশ্ন আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ idioms—At a glance, By heart, Bring about, Turn down, Keep pace with, Look forward to ইত্যাদি। পাশাপাশি বিগত বছরের বিভিন্ন চাকরির পরীক্ষায় আসা idioms and phrases ভালোভাবে আয়ত্ত করতে হবে। One word substitution টপিকটিও প্রস্তুতির অন্তর্ভুক্ত রাখা উচিত।
ইংরেজি সাহিত্য (১-২ নম্বর)
যদিও তুলনামূলকভাবে কম নম্বর আসে, তবু কিছু বিষয় গুরুত্বপূর্ণ। Literary terms—simile, metaphor, plot, stanza, biography, autobiography, ballad, digressing, poetic justice, irony ইত্যাদি জানা থাকা প্রয়োজন।
জনপ্রিয় লেখক:
William Shakespeare, William Wordsworth, Charles Dickens, George Bernard Shaw, Ernest Hemingway, P. B. Shelley, John Keats—এরা গুরুত্বপূর্ণ।
এ ছাড়া কিছু বিখ্যাত গ্রন্থ ও লেখকের নাম জানা থাকা দরকার, যেমন—War and Peace, India Wins Freedom, The Politics, The Three Musketeers, Crime and Punishment, A Long Walk to Freedom, Animal Farm।
প্রস্তুতির বিশেষ নির্দেশনা
প্রতিদিন অন্তত ১ ঘণ্টা ইংরেজি ব্যাকরণ অনুশীলন করুন। নিয়মিত মডেল টেস্ট ও আগের প্রশ্নপত্র সমাধান করুন। প্রতিদিন অন্তত ১০টি vocabulary শব্দ মুখস্থ করার অভ্যাস গড়ে তুলুন। ছোট ইংরেজি প্যাসেজ পড়ে tense, verb ও article শনাক্ত করার চর্চা করুন। ভুল উত্তরগুলো আলাদা খাতায় নোট করে নিয়মিত পুনরাবৃত্তি করুন।
ইংরেজি অংশে ভালো নম্বর পাওয়ার জন্য জরুরি হলো নিয়মিত অনুশীলন এবং প্রতিটি গ্রামারের অধ্যায় থেকে ছোট ছোট অনুশীলনী সমাধান করা। ওপরের সাজেশন অনুযায়ী প্রস্তুতি নিলে পরীক্ষার্থীরা সহজে ইংরেজি অংশে উচ্চ স্কোর অর্জন করতে পারবেন বলে প্রত্যাশা করা যায়।

অ্যাসোসিয়েশন অব চার্টার্ড সার্টিফায়েড অ্যাকাউন্ট্যান্টস বা সংক্ষেপে এসিসিএ। আন্তর্জাতিক পেশাদারি এই প্রতিষ্ঠান ১৯০৪ সালে যুক্তরাজ্যে প্রতিষ্ঠিত হয়।
০৯ নভেম্বর ২০২৪
১৬ ডিসেম্বর। বাংলাদেশের ইতিহাসে এক গৌরবময় দিন ‘মহান বিজয় দিবস’। ১৯৭১ সালের এই দিনে ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী সংগ্রাম, ৩০ লাখ শহীদের আত্মত্যাগ এবং লাখো মা-বোনের সম্ভ্রমের বিনিময়ে অর্জিত হয়েছিল স্বাধীনতা। আনন্দ, গৌরব ও শহীদদের স্মরণে প্রতিবছরের মতো এবারও উদ্যাপিত হলো ৫৫তম মহান বিজয় দিবস।
১৪ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ৯ জন প্রার্থীর প্রার্থিতা পুনর্বহাল করে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন। আজ সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মোস্তফা হাসান স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
২ দিন আগে
ইতালির ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোর বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। আইইএলটিএস ছাড়াই বৃত্তিটির জন্য আবেদন করা যাবে।
২ দিন আগেশিক্ষা ডেস্ক

ইতালির ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোর বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। আইইএলটিএস ছাড়াই বৃত্তিটির জন্য আবেদন করা যাবে। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা এই বৃত্তির আওতায় দেশটির বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন। ২০২৬-২৭ শিক্ষাবর্ষের জন্য বৃত্তিটি প্রযোজ্য।
ইতালির মধ্যাঞ্চলে অবস্থিত ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনো দেশটির অন্যতম প্রাচীন ও মর্যাদাপূর্ণ উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান। ১৩৩৬ সালে বিশ্ববিদ্যালয়টি স্থাপিত হয়। শতাব্দীপ্রাচীন ঐতিহ্য ও আধুনিক শিক্ষাব্যবস্থার সমন্বয়ে গড়ে ওঠা এ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা ও গবেষণার জন্য বিশ্বজুড়ে সুপরিচিত। শিক্ষার্থীবান্ধব পরিবেশ, আধুনিক ল্যাব ও গবেষণাগার এবং আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য বিশেষ সহায়তা কর্মসূচির কারণে বিশ্ববিদ্যালয়টি শিক্ষার্থীদের পছন্দের শীর্ষ রয়েছে।
বৃত্তির ধরন
ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোতে পড়াশোনার জন্য একাধিক রকমের স্কলারশিপ রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে ইতালিয়ান গভর্নমেন্ট স্কলারশিপ। এই বৃত্তি রাষ্ট্রীয় অর্থায়নে পরিচালিত হয়। মেধাবী শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে ইউনিক্যাম এক্সেলেন্স স্কলারশিপ। এটি মূলত মাস্টার্স ও পিএইচডি পর্যায়ের উচ্চ ফলাফলধারী শিক্ষার্থীদের জন্য দেওয়া হয়। ইউরোপজুড়ে শিক্ষার্থী বিনিময় ও মবিলিটির জন্য রয়েছে ইরাসমাস প্রোগ্রাম। পাশাপাশি স্থানীয় পর্যায়ে মার্কে রিজিওনাল স্কলারশিপ।
সুযোগ-সুবিধা
ইতালির ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোর বিভিন্ন বৃত্তির আওতায় শিক্ষার্থীরা পাবেন উল্লেখযোগ্য আর্থিক সহায়তা। এসব বৃত্তির মাধ্যমে সম্পূর্ণ অথবা আংশিক টিউশন ফি মওকুফের সুযোগ রয়েছে। পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের মাসিক জীবনযাত্রার খরচ বহনের জন্য ৩০০-৮০০ ইউরো পর্যন্ত স্টাইপেন্ড সুবিধা রয়েছে। যোগ্য শিক্ষার্থীদের জন্য বিনা মূল্যে আবাসন অথবা স্বল্প খরচে ভর্তুকিযুক্ত আবাসনের ব্যবস্থাও রয়েছে। এ ছাড়া স্বাস্থ্য সুরক্ষায় দেওয়া হবে হেলথ ইনস্যুরেন্স সুবিধা। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য ইতালিয়ান ভাষা শেখার কোর্সে অংশ নেওয়ার সুযোগও থাকছে।
আবেদনের যোগ্যতা
বিশ্বের সব দেশের শিক্ষার্থীরা বৃত্তিটির জন্য আবেদন করতে পারবেন। তবে প্রার্থীর পূর্ববর্তী শিক্ষাজীবনে ভালো একাডেমিক ফলাফল থাকতে হবে। স্নাতক প্রোগ্রামে ভর্তির জন্য উচ্চমাধ্যমিক বা সমমানের সনদ থাকতে হবে এবং মাস্টার্স প্রোগ্রামে ভর্তির জন্য অবশ্যই স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করতে হবে। ভাষাগত যোগ্যতার ক্ষেত্রে আইইএলটিএস বাধ্যতামূলক নয়। তবে আবেদনকারীকে ইংরেজি ভাষায় দক্ষতার প্রমাণ দিতে হবে। যেমন ইংরেজি মাধ্যমে পূর্ববর্তী পড়াশোনার সনদ বা অন্য স্বীকৃত ভাষা দক্ষতার সার্টিফিকেট থাকতে হবে।
অধ্যয়নের ক্ষেত্রগুলো
ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোতে শিক্ষার্থীরা তাঁদের আগ্রহ ও ভবিষ্যৎ লক্ষ্য অনুযায়ী বিভিন্ন বিষয়ে পড়াশোনার সুযোগ পাবেন। প্রধান একাডেমিক ক্ষেত্রগুলোর মধ্যে রয়েছে; বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি, লাইফ সায়েন্সেস, আর্কিটেকচার ও ডিজাইন, সামাজিক বিজ্ঞান এবং ফার্মেসি ও স্বাস্থ্যবিজ্ঞান।
আবেদন পদ্ধতি
আগ্রহী শিক্ষার্থীরা এই লিংকে গিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ৩১ মার্চ, ২০২৬।

ইতালির ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোর বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। আইইএলটিএস ছাড়াই বৃত্তিটির জন্য আবেদন করা যাবে। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা এই বৃত্তির আওতায় দেশটির বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন। ২০২৬-২৭ শিক্ষাবর্ষের জন্য বৃত্তিটি প্রযোজ্য।
ইতালির মধ্যাঞ্চলে অবস্থিত ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনো দেশটির অন্যতম প্রাচীন ও মর্যাদাপূর্ণ উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান। ১৩৩৬ সালে বিশ্ববিদ্যালয়টি স্থাপিত হয়। শতাব্দীপ্রাচীন ঐতিহ্য ও আধুনিক শিক্ষাব্যবস্থার সমন্বয়ে গড়ে ওঠা এ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা ও গবেষণার জন্য বিশ্বজুড়ে সুপরিচিত। শিক্ষার্থীবান্ধব পরিবেশ, আধুনিক ল্যাব ও গবেষণাগার এবং আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য বিশেষ সহায়তা কর্মসূচির কারণে বিশ্ববিদ্যালয়টি শিক্ষার্থীদের পছন্দের শীর্ষ রয়েছে।
বৃত্তির ধরন
ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোতে পড়াশোনার জন্য একাধিক রকমের স্কলারশিপ রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে ইতালিয়ান গভর্নমেন্ট স্কলারশিপ। এই বৃত্তি রাষ্ট্রীয় অর্থায়নে পরিচালিত হয়। মেধাবী শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে ইউনিক্যাম এক্সেলেন্স স্কলারশিপ। এটি মূলত মাস্টার্স ও পিএইচডি পর্যায়ের উচ্চ ফলাফলধারী শিক্ষার্থীদের জন্য দেওয়া হয়। ইউরোপজুড়ে শিক্ষার্থী বিনিময় ও মবিলিটির জন্য রয়েছে ইরাসমাস প্রোগ্রাম। পাশাপাশি স্থানীয় পর্যায়ে মার্কে রিজিওনাল স্কলারশিপ।
সুযোগ-সুবিধা
ইতালির ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোর বিভিন্ন বৃত্তির আওতায় শিক্ষার্থীরা পাবেন উল্লেখযোগ্য আর্থিক সহায়তা। এসব বৃত্তির মাধ্যমে সম্পূর্ণ অথবা আংশিক টিউশন ফি মওকুফের সুযোগ রয়েছে। পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের মাসিক জীবনযাত্রার খরচ বহনের জন্য ৩০০-৮০০ ইউরো পর্যন্ত স্টাইপেন্ড সুবিধা রয়েছে। যোগ্য শিক্ষার্থীদের জন্য বিনা মূল্যে আবাসন অথবা স্বল্প খরচে ভর্তুকিযুক্ত আবাসনের ব্যবস্থাও রয়েছে। এ ছাড়া স্বাস্থ্য সুরক্ষায় দেওয়া হবে হেলথ ইনস্যুরেন্স সুবিধা। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য ইতালিয়ান ভাষা শেখার কোর্সে অংশ নেওয়ার সুযোগও থাকছে।
আবেদনের যোগ্যতা
বিশ্বের সব দেশের শিক্ষার্থীরা বৃত্তিটির জন্য আবেদন করতে পারবেন। তবে প্রার্থীর পূর্ববর্তী শিক্ষাজীবনে ভালো একাডেমিক ফলাফল থাকতে হবে। স্নাতক প্রোগ্রামে ভর্তির জন্য উচ্চমাধ্যমিক বা সমমানের সনদ থাকতে হবে এবং মাস্টার্স প্রোগ্রামে ভর্তির জন্য অবশ্যই স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করতে হবে। ভাষাগত যোগ্যতার ক্ষেত্রে আইইএলটিএস বাধ্যতামূলক নয়। তবে আবেদনকারীকে ইংরেজি ভাষায় দক্ষতার প্রমাণ দিতে হবে। যেমন ইংরেজি মাধ্যমে পূর্ববর্তী পড়াশোনার সনদ বা অন্য স্বীকৃত ভাষা দক্ষতার সার্টিফিকেট থাকতে হবে।
অধ্যয়নের ক্ষেত্রগুলো
ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোতে শিক্ষার্থীরা তাঁদের আগ্রহ ও ভবিষ্যৎ লক্ষ্য অনুযায়ী বিভিন্ন বিষয়ে পড়াশোনার সুযোগ পাবেন। প্রধান একাডেমিক ক্ষেত্রগুলোর মধ্যে রয়েছে; বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি, লাইফ সায়েন্সেস, আর্কিটেকচার ও ডিজাইন, সামাজিক বিজ্ঞান এবং ফার্মেসি ও স্বাস্থ্যবিজ্ঞান।
আবেদন পদ্ধতি
আগ্রহী শিক্ষার্থীরা এই লিংকে গিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ৩১ মার্চ, ২০২৬।

অ্যাসোসিয়েশন অব চার্টার্ড সার্টিফায়েড অ্যাকাউন্ট্যান্টস বা সংক্ষেপে এসিসিএ। আন্তর্জাতিক পেশাদারি এই প্রতিষ্ঠান ১৯০৪ সালে যুক্তরাজ্যে প্রতিষ্ঠিত হয়।
০৯ নভেম্বর ২০২৪
১৬ ডিসেম্বর। বাংলাদেশের ইতিহাসে এক গৌরবময় দিন ‘মহান বিজয় দিবস’। ১৯৭১ সালের এই দিনে ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী সংগ্রাম, ৩০ লাখ শহীদের আত্মত্যাগ এবং লাখো মা-বোনের সম্ভ্রমের বিনিময়ে অর্জিত হয়েছিল স্বাধীনতা। আনন্দ, গৌরব ও শহীদদের স্মরণে প্রতিবছরের মতো এবারও উদ্যাপিত হলো ৫৫তম মহান বিজয় দিবস।
১৪ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ৯ জন প্রার্থীর প্রার্থিতা পুনর্বহাল করে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন। আজ সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মোস্তফা হাসান স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
২ দিন আগে
সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা ২০২৫ সামনে রেখে পরীক্ষার্থীদের জন্য ইংরেজি বিষয়ের বিস্তারিত পরামর্শ দিয়েছেন কর পরিদর্শক (৪৩তম বিসিএস) মো. জাহিদুল ইসলাম (সজল)।
২ দিন আগে