জয়নাল আবেদীন, ঢাকা
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের পর ঢাকা, জাহাঙ্গীরনগর, রাজশাহী, চট্টগ্রাম, বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীরা ছাত্র সংসদ নির্বাচনের দাবি নিয়ে বিক্ষোভ জানালেও আজ অবধি কোনো নির্বাচন হয়নি। শুধু জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে জাকসু নির্বাচনের তফসিল হয়েছে। বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের ‘ইতিবাচক মনোভাবে’র অভাবের কারণে ছাত্র সংসদ নির্বাচন হচ্ছে না বলে অভিযোগ করেছেন ছাত্রনেতারা। এ ভোটের পরিবেশ সৃষ্টি করতে না পারা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের ব্যর্থতা বলেও মন্তব্য করেছেন কেউ কেউ।
ছাত্রসংগঠনগুলোর নেতারা জানিয়েছেন, ডাকসুসহ বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদের বর্তমান গঠনতন্ত্রে কিছু মৌলিক অসংগতি রয়েছে। সভাপতি পদে উপাচার্যের স্বয়ংক্রিয় নিয়োগ, আবাসিক হলকেন্দ্রিক ভোটকেন্দ্র নির্ধারণ, নির্বাচনের নির্ধারিত সময়সীমার অনুপস্থিতি এবং নির্বাচন পরিচালনায় ছাত্রসংগঠনের ভূমিকার অনুপস্থিতির মতো বিষয়গুলোর সংস্কার চান নেতারা। তাঁরা জানান, দীর্ঘ ২৮ বছর পর ২০১৯ সালে ডাকসু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এরপর আবার তা বন্ধ হয়ে যায়। এ ছাড়া ৩৬ বছর হলেও রাকসু, ৩৩ বছরে জাকসু, ৩৪ বছর পার হলেও চাকসু নির্বাচন হয়নি।
গঠনতন্ত্র সংশোধন করে দ্রুত নির্বাচনের দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ (বাগছাস)। তবে নির্বাচনের বিষয়ে প্রশাসনের ইতিবাচক মনোভাবের অভাব রয়েছে বলে মনে করেন সংগঠনটির আহ্বায়ক আবু বাকের মজুমদার। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ক্যাম্পাসগুলোতে সহাবস্থানসহ রাজনীতির সুষ্ঠু পরিবেশ রয়েছে, সে ক্ষেত্রে জাতীয় নির্বাচনের আগে ডাকসুসহ অন্যান্য ক্যাম্পাসে দ্রুত ছাত্র সংসদ নির্বাচন হওয়া উচিত।’ তিনি অভিযোগ করে বলেন, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের ইতিবাচক মনোভাবের অভাব রয়েছে, সে জন্য ডাকসু পিছিয়ে যাচ্ছে।’ ক্যাম্পাসগুলোতে ছাত্র সংসদ নির্বাচনের পূর্বশর্ত ‘গণতান্ত্রিক পরিবেশ’ সৃষ্টি ও ‘গঠনতন্ত্র সংশোধন’ ধীরগতিতে চলছে বলে অভিযোগ করেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখপাত্র উমামা ফাতেমা। তিনি বলেন, ‘নানা ফন্দি-ফিকিরের মধ্যে নির্বাচনগুলো আটকে দেওয়ার চেষ্টা চালানো হচ্ছে।’
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে প্রশাসন যথাযথ গণতান্ত্রিক পরিবেশ নিশ্চিত করতে পারেনি বলে অভিযোগ করেছেন জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র মো. আমানউল্লাহ আমান। তিনি বলেন, ‘আগে ক্যাম্পাসে গণতান্ত্রিক পরিবেশ তৈরি করে পরে ডাকসুসহ অন্যান্য ছাত্র সংসদ নির্বাচন হওয়া জরুরি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ (ঢাবি) অন্যান্য ক্যাম্পাসে নিরাপদ পরিবেশ তৈরি করতে প্রশাসন ব্যর্থ হয়েছে।’
জাতীয় নির্বাচনের আগেই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে দ্রুত ছাত্র সংসদ নির্বাচন আয়োজনের আহ্বান জানিয়েছেন বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের সভাপতি ও ঢাবির ছাত্র জাহিদুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘বর্তমান গঠনতন্ত্রে যেসব অস্পষ্টতা বা অংশগ্রহণে বাধা রয়েছে, তা সংশোধন করতে হবে। ডাকসুর বর্তমান গঠনতন্ত্রেও কিছু মৌলিক অসংগতি রয়েছে, যা গণতান্ত্রিক ও প্রতিনিধিত্বমূলক চরিত্রকে প্রশ্নবিদ্ধ করে। ছাত্র সংসদ নির্বাচন একটি জাতীয় প্রয়োজন ও নৈতিক কর্তব্য।’
নিয়মিত ছাত্র সংসদ নির্বাচন আয়োজনের আহ্বান জানিয়েছেন ডাকসুর সাবেক নেতারাও। ডাকসুর সাবেক সহসভাপতি (ভিপি) মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম বলেন, ‘গঠনতন্ত্রের অসংগতি সংস্কার করে একাডেমিক ক্যালেন্ডারের মতো ছাত্র সংসদ নির্বাচনও নির্ধারিত সময়ে হওয়া দরকার।’
নির্বাচন আয়োজনের অগ্রগতি বিষয়ে জানতে চাইলে ডাকসু নির্বাচনের জন্য গঠিত নির্বাচন কমিশনের প্রাথমিক সদস্য উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ জসীম উদ্দিন এই প্রতিবেদককে বলেন, ‘নির্বাচন কমিশনের সদস্য বিষয়ে সিন্ডিকেট থেকে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ডাকসু নির্বাচনের জন্য চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। আমাদের আরও সদস্য নেওয়া হবে।’
তবে আগামী ৩১ জুলাই ভোটের তারিখ নির্ধারণ করে জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করেছে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ কামরুল আহসান বলেন, ‘সর্বপ্রথম আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে তফসিল ও ভোটের তারিখ ঘোষণা করা হয়েছে।’
রাজনৈতিক বিশ্লেষক ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক মোহাম্মদ আইনুল ইসলাম বলেন, ‘ছাত্র সংসদ নির্বাচনের
মাধ্যমে গণতান্ত্রিক রূপান্তর হবে এবং বর্তমানে যে মব সৃষ্টি হচ্ছে, সেটিও কমে যাবে। দীর্ঘদিন ছাত্র সংসদ নির্বাচন না হলে সেখানে গণতান্ত্রিক প্রবণতা কমে যায়।’
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের পর ঢাকা, জাহাঙ্গীরনগর, রাজশাহী, চট্টগ্রাম, বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীরা ছাত্র সংসদ নির্বাচনের দাবি নিয়ে বিক্ষোভ জানালেও আজ অবধি কোনো নির্বাচন হয়নি। শুধু জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে জাকসু নির্বাচনের তফসিল হয়েছে। বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের ‘ইতিবাচক মনোভাবে’র অভাবের কারণে ছাত্র সংসদ নির্বাচন হচ্ছে না বলে অভিযোগ করেছেন ছাত্রনেতারা। এ ভোটের পরিবেশ সৃষ্টি করতে না পারা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের ব্যর্থতা বলেও মন্তব্য করেছেন কেউ কেউ।
ছাত্রসংগঠনগুলোর নেতারা জানিয়েছেন, ডাকসুসহ বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদের বর্তমান গঠনতন্ত্রে কিছু মৌলিক অসংগতি রয়েছে। সভাপতি পদে উপাচার্যের স্বয়ংক্রিয় নিয়োগ, আবাসিক হলকেন্দ্রিক ভোটকেন্দ্র নির্ধারণ, নির্বাচনের নির্ধারিত সময়সীমার অনুপস্থিতি এবং নির্বাচন পরিচালনায় ছাত্রসংগঠনের ভূমিকার অনুপস্থিতির মতো বিষয়গুলোর সংস্কার চান নেতারা। তাঁরা জানান, দীর্ঘ ২৮ বছর পর ২০১৯ সালে ডাকসু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এরপর আবার তা বন্ধ হয়ে যায়। এ ছাড়া ৩৬ বছর হলেও রাকসু, ৩৩ বছরে জাকসু, ৩৪ বছর পার হলেও চাকসু নির্বাচন হয়নি।
গঠনতন্ত্র সংশোধন করে দ্রুত নির্বাচনের দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ (বাগছাস)। তবে নির্বাচনের বিষয়ে প্রশাসনের ইতিবাচক মনোভাবের অভাব রয়েছে বলে মনে করেন সংগঠনটির আহ্বায়ক আবু বাকের মজুমদার। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ক্যাম্পাসগুলোতে সহাবস্থানসহ রাজনীতির সুষ্ঠু পরিবেশ রয়েছে, সে ক্ষেত্রে জাতীয় নির্বাচনের আগে ডাকসুসহ অন্যান্য ক্যাম্পাসে দ্রুত ছাত্র সংসদ নির্বাচন হওয়া উচিত।’ তিনি অভিযোগ করে বলেন, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের ইতিবাচক মনোভাবের অভাব রয়েছে, সে জন্য ডাকসু পিছিয়ে যাচ্ছে।’ ক্যাম্পাসগুলোতে ছাত্র সংসদ নির্বাচনের পূর্বশর্ত ‘গণতান্ত্রিক পরিবেশ’ সৃষ্টি ও ‘গঠনতন্ত্র সংশোধন’ ধীরগতিতে চলছে বলে অভিযোগ করেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখপাত্র উমামা ফাতেমা। তিনি বলেন, ‘নানা ফন্দি-ফিকিরের মধ্যে নির্বাচনগুলো আটকে দেওয়ার চেষ্টা চালানো হচ্ছে।’
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে প্রশাসন যথাযথ গণতান্ত্রিক পরিবেশ নিশ্চিত করতে পারেনি বলে অভিযোগ করেছেন জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র মো. আমানউল্লাহ আমান। তিনি বলেন, ‘আগে ক্যাম্পাসে গণতান্ত্রিক পরিবেশ তৈরি করে পরে ডাকসুসহ অন্যান্য ছাত্র সংসদ নির্বাচন হওয়া জরুরি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ (ঢাবি) অন্যান্য ক্যাম্পাসে নিরাপদ পরিবেশ তৈরি করতে প্রশাসন ব্যর্থ হয়েছে।’
জাতীয় নির্বাচনের আগেই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে দ্রুত ছাত্র সংসদ নির্বাচন আয়োজনের আহ্বান জানিয়েছেন বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের সভাপতি ও ঢাবির ছাত্র জাহিদুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘বর্তমান গঠনতন্ত্রে যেসব অস্পষ্টতা বা অংশগ্রহণে বাধা রয়েছে, তা সংশোধন করতে হবে। ডাকসুর বর্তমান গঠনতন্ত্রেও কিছু মৌলিক অসংগতি রয়েছে, যা গণতান্ত্রিক ও প্রতিনিধিত্বমূলক চরিত্রকে প্রশ্নবিদ্ধ করে। ছাত্র সংসদ নির্বাচন একটি জাতীয় প্রয়োজন ও নৈতিক কর্তব্য।’
নিয়মিত ছাত্র সংসদ নির্বাচন আয়োজনের আহ্বান জানিয়েছেন ডাকসুর সাবেক নেতারাও। ডাকসুর সাবেক সহসভাপতি (ভিপি) মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম বলেন, ‘গঠনতন্ত্রের অসংগতি সংস্কার করে একাডেমিক ক্যালেন্ডারের মতো ছাত্র সংসদ নির্বাচনও নির্ধারিত সময়ে হওয়া দরকার।’
নির্বাচন আয়োজনের অগ্রগতি বিষয়ে জানতে চাইলে ডাকসু নির্বাচনের জন্য গঠিত নির্বাচন কমিশনের প্রাথমিক সদস্য উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ জসীম উদ্দিন এই প্রতিবেদককে বলেন, ‘নির্বাচন কমিশনের সদস্য বিষয়ে সিন্ডিকেট থেকে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ডাকসু নির্বাচনের জন্য চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। আমাদের আরও সদস্য নেওয়া হবে।’
তবে আগামী ৩১ জুলাই ভোটের তারিখ নির্ধারণ করে জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করেছে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ কামরুল আহসান বলেন, ‘সর্বপ্রথম আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে তফসিল ও ভোটের তারিখ ঘোষণা করা হয়েছে।’
রাজনৈতিক বিশ্লেষক ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক মোহাম্মদ আইনুল ইসলাম বলেন, ‘ছাত্র সংসদ নির্বাচনের
মাধ্যমে গণতান্ত্রিক রূপান্তর হবে এবং বর্তমানে যে মব সৃষ্টি হচ্ছে, সেটিও কমে যাবে। দীর্ঘদিন ছাত্র সংসদ নির্বাচন না হলে সেখানে গণতান্ত্রিক প্রবণতা কমে যায়।’
২০২৪–২৫ শিক্ষাবর্ষে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অন–ক্যাম্পাস ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। ১ম বর্ষ আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামে নির্দিষ্ট চারটি কোর্সে শিক্ষার্থী ভর্তি নেওয়া হবে। এ শিক্ষা কার্যক্রম জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্প্রসারিত ক্যাম্পাসে নিজস্ব তত্ত্বাবধানে পরিচালিত হবে।
৮ ঘণ্টা আগেকুলকাঠি ইউনিয়নের দেলদুয়ার মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে অংশ নেয় ১৩ জন, রানাপাশা ইউনিয়নের ভেরনবাড়িয়া সিএসইউ বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে ৭ জন, মাটিভাঙ্গা মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে ১৭ জন, এবং দপদপিয়া ইউনিয়নের জুরকাঠি মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয় থেকে পরীক্ষায় অংশ নেয় ১১ জন।
১৪ ঘণ্টা আগেটানা প্রায় দেড় দশক ধরে মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষায় পাসের হার বেড়েছিল। ২০২১ সালে তা গিয়ে ওঠে রেকর্ড ৯৩ দশমিক ৬ শতাংশে। কিন্তু চলতি বছর সে ধারা সম্পূর্ণভাবে পাল্টে গেছে। এবার এসএসসি ও সমমানে পাসের হার মাত্র ৬৮ দশমিক ৪৫ শতাংশ, যা গত ১৫ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন। ২০১০ সালে পাসের...
২১ ঘণ্টা আগে‘আমি নিজে ওকে পড়াইনি। তবে সবসময় স্কুল, কোচিং সব জায়গাতে ওর সাথে গেছি। ঘরের সমস্ত কাজ করে ওকে সময় দেওয়ার চেষ্টা করেছি। ওর মনোযোগটা যেন অন্য কোনোদিকে সরে না যায়, সেদিকে খেয়াল রেখেছি।’ কাঁপা গলায় কথাগুলো বলছিলেন গর্বিত মা কুমকুম হাবিবা। তার ছেলে ওয়াকিল জান্নাত ইয়াশফি এবার আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ (বন
১ দিন আগে