মুসাররাত আবির

পরীক্ষার আর বেশি দিন বাকি নেই। কিন্তু সিলেবাস তো এখনো শেষ হয়নি! তাহলে কী করা যায়—এমন দুশ্চিন্তা কিন্তু প্রায় শিক্ষার্থীদের মাঝেই দেখা যায়। সারা বছর ঠিকমতো পড়াশোনা না করে অনেকে পরীক্ষার মাত্র কয়েক দিন আগে পড়তে বসে। সামনেই এইচএসসি পরীক্ষা। তাই তোমরা যারা এখনো কীভাবে সিলেবাস শেষ করবে বলে চিন্তা করছ, তাদের জন্য এই লেখা।
বেছে বেছে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো পড়ো
যখন হাতে সময় কম থাকে, তখন চাইলেও পুরো বই কিংবা নোট পড়ে শেষ করা যায় না। তাই যেসব টপিক না পড়লেই নয়, যেমন মৌলিক ধারণা, সূত্র, গ্রাফ, থিওরি ইত্যাদি রিভিশন দিয়ে ফেলো। এভাবে বেশ কিছু সময় বেঁচে যাবে। বিগত বছরের এইচএসসির প্রশ্ন সমাধান করতে ভুলবে না। কারণ, এগুলো দেখলেও কমন টপিক সম্পর্কে একটা ধারণা পাওয়া যায়।
সময় ভাগ করে নাও
একটানা পড়তে থাকলে দিন শেষে কিছুই মনে থাকবে না। তাই সময়কে কয়েকটি ব্লকে ভাগ করে নাও। এ ক্ষেত্রে পমোডোরো টেকনিক ব্যবহার করতে পারো। এই পদ্ধতিতে টানা ২৫-৩০ মিনিট পড়ার পর ৫ মিনিটের বিরতি নেওয়া হয়। এভাবে অল্প অল্প করে পড়লে পড়া অনেকক্ষণ মনে থাকবে।
সারমর্ম বের করো
যেকোনো কঠিন ধারণাকে সহজে মনে রাখতে চাইলে সেটিকে ছোট করে ফেলতে পারো। যেমন চ্যাটজিপিটিকে সেই কঠিন অংশের সারমর্ম বের করতে বললে সে কিন্তু একদম অল্প কথায় যেকোনো জটিল বিষয় খুব সহজে তোমাকে বোঝাতে পারবে। তা ছাড়া বই বা প্রশ্নব্যাংকের পেছনেও কিন্তু অনেক সময় অধ্যায়ভিত্তিক সারমর্ম দেওয়া থাকে। তুমি কোনো জিনিস ততক্ষণ পর্যন্ত মনে রাখতে পারবে না, যতক্ষণ না সেই জিনিসটা তুমি খুব সহজে বুঝতে পারছ। তা ছাড়া ফাইনম্যান টেকনিকের সাহায্যে তুমি যেকোনো জটিল বিষয় মনে রাখার জন্য নিজের মতো নোটও নিতে পারো।
একসঙ্গে একাধিক কাজ করা থেকে বিরত থাকা
পরীক্ষার প্রস্তুতি নেওয়ার সময় মাল্টিটাস্কিং বিষয়টা এড়িয়ে চলো। এতে করে মস্তিষ্কে অযথা চাপ পড়ে, আর পড়াশোনায় ব্যাঘাত ঘটে। তা ছাড়া ফোকাসও নষ্ট হয়। এ জন্য যখন যে বিষয়টা পড়বেন, সেটার ওপরে সব মনোযোগ দাও।
কোলাহলমুক্ত পরিবেশে পড়ো
তোমার পড়ার জায়গাটা যেন একদম নীরব থাকে। পড়ার মাঝে অযথা আওয়াজ করা হলে মনোযোগ সেদিকে চলে যাবে। ফলে পড়া হবে না। একই সঙ্গে ফোনের নোটিফিকেশনও বন্ধ করে রাখো।
পরীক্ষার ফরম্যাট নিয়ে ধারণা রাখো
তোমার পরীক্ষায় কেমন প্রশ্ন আসবে, সেটা জানাটা খুবই জরুরি। ধরো, একটা অধ্যায় থেকে সচরাচর কোনো প্রশ্ন কখনো আসেনি, সেটাকে এড়িয়ে যেই অধ্যায় থেকে একাধিকবার প্রশ্ন চলে এসেছে, সেটায় বেশি জোর দাও। কারণ, বোর্ড পরীক্ষায় বেশির ভাগ সময় একটা নির্দিষ্ট ফরম্যাট অনুসরণ করা হয়। তা ছাড়া প্রথম দিকে যেসব বিষয়ের পরীক্ষা থাকবে, সেগুলোতে সবচেয়ে বেশি জোর দিতে হবে। একই সঙ্গে যেই বিষয়গুলোর আগে কোনো বন্ধ নেই, সেগুলোর পড়াও আগেভাগে পড়ে ফেলতে হবে।
আগের পড়া রিভিউ করো
যেহেতু শেষ মুহূর্তে এসে একসঙ্গে অনেক কিছু পড়তে হচ্ছে, তাই পরদিন সেই পড়া ভুলে যাওয়াটাই স্বাভাবিক। এমন পরিস্থিতি এড়িতে চলতে প্রতিদিন ২০-৩০ মিনিট আগের পড়া রিভিউর জন্য রাখা উচিত। এ ক্ষেত্রে নোট দেখতে পারো।
গোল সেট করো
প্রতিদিন কী কী পড়বে, সেটার একটা রুটিন আগের দিন রাতেই ঠিক করে ফেলো। একবারে ১০-১২টা অধ্যায় শেষ করার টার্গেট না নিয়ে ৩-৪টা করে অধ্যায় শেষ করো।

পরীক্ষার আর বেশি দিন বাকি নেই। কিন্তু সিলেবাস তো এখনো শেষ হয়নি! তাহলে কী করা যায়—এমন দুশ্চিন্তা কিন্তু প্রায় শিক্ষার্থীদের মাঝেই দেখা যায়। সারা বছর ঠিকমতো পড়াশোনা না করে অনেকে পরীক্ষার মাত্র কয়েক দিন আগে পড়তে বসে। সামনেই এইচএসসি পরীক্ষা। তাই তোমরা যারা এখনো কীভাবে সিলেবাস শেষ করবে বলে চিন্তা করছ, তাদের জন্য এই লেখা।
বেছে বেছে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো পড়ো
যখন হাতে সময় কম থাকে, তখন চাইলেও পুরো বই কিংবা নোট পড়ে শেষ করা যায় না। তাই যেসব টপিক না পড়লেই নয়, যেমন মৌলিক ধারণা, সূত্র, গ্রাফ, থিওরি ইত্যাদি রিভিশন দিয়ে ফেলো। এভাবে বেশ কিছু সময় বেঁচে যাবে। বিগত বছরের এইচএসসির প্রশ্ন সমাধান করতে ভুলবে না। কারণ, এগুলো দেখলেও কমন টপিক সম্পর্কে একটা ধারণা পাওয়া যায়।
সময় ভাগ করে নাও
একটানা পড়তে থাকলে দিন শেষে কিছুই মনে থাকবে না। তাই সময়কে কয়েকটি ব্লকে ভাগ করে নাও। এ ক্ষেত্রে পমোডোরো টেকনিক ব্যবহার করতে পারো। এই পদ্ধতিতে টানা ২৫-৩০ মিনিট পড়ার পর ৫ মিনিটের বিরতি নেওয়া হয়। এভাবে অল্প অল্প করে পড়লে পড়া অনেকক্ষণ মনে থাকবে।
সারমর্ম বের করো
যেকোনো কঠিন ধারণাকে সহজে মনে রাখতে চাইলে সেটিকে ছোট করে ফেলতে পারো। যেমন চ্যাটজিপিটিকে সেই কঠিন অংশের সারমর্ম বের করতে বললে সে কিন্তু একদম অল্প কথায় যেকোনো জটিল বিষয় খুব সহজে তোমাকে বোঝাতে পারবে। তা ছাড়া বই বা প্রশ্নব্যাংকের পেছনেও কিন্তু অনেক সময় অধ্যায়ভিত্তিক সারমর্ম দেওয়া থাকে। তুমি কোনো জিনিস ততক্ষণ পর্যন্ত মনে রাখতে পারবে না, যতক্ষণ না সেই জিনিসটা তুমি খুব সহজে বুঝতে পারছ। তা ছাড়া ফাইনম্যান টেকনিকের সাহায্যে তুমি যেকোনো জটিল বিষয় মনে রাখার জন্য নিজের মতো নোটও নিতে পারো।
একসঙ্গে একাধিক কাজ করা থেকে বিরত থাকা
পরীক্ষার প্রস্তুতি নেওয়ার সময় মাল্টিটাস্কিং বিষয়টা এড়িয়ে চলো। এতে করে মস্তিষ্কে অযথা চাপ পড়ে, আর পড়াশোনায় ব্যাঘাত ঘটে। তা ছাড়া ফোকাসও নষ্ট হয়। এ জন্য যখন যে বিষয়টা পড়বেন, সেটার ওপরে সব মনোযোগ দাও।
কোলাহলমুক্ত পরিবেশে পড়ো
তোমার পড়ার জায়গাটা যেন একদম নীরব থাকে। পড়ার মাঝে অযথা আওয়াজ করা হলে মনোযোগ সেদিকে চলে যাবে। ফলে পড়া হবে না। একই সঙ্গে ফোনের নোটিফিকেশনও বন্ধ করে রাখো।
পরীক্ষার ফরম্যাট নিয়ে ধারণা রাখো
তোমার পরীক্ষায় কেমন প্রশ্ন আসবে, সেটা জানাটা খুবই জরুরি। ধরো, একটা অধ্যায় থেকে সচরাচর কোনো প্রশ্ন কখনো আসেনি, সেটাকে এড়িয়ে যেই অধ্যায় থেকে একাধিকবার প্রশ্ন চলে এসেছে, সেটায় বেশি জোর দাও। কারণ, বোর্ড পরীক্ষায় বেশির ভাগ সময় একটা নির্দিষ্ট ফরম্যাট অনুসরণ করা হয়। তা ছাড়া প্রথম দিকে যেসব বিষয়ের পরীক্ষা থাকবে, সেগুলোতে সবচেয়ে বেশি জোর দিতে হবে। একই সঙ্গে যেই বিষয়গুলোর আগে কোনো বন্ধ নেই, সেগুলোর পড়াও আগেভাগে পড়ে ফেলতে হবে।
আগের পড়া রিভিউ করো
যেহেতু শেষ মুহূর্তে এসে একসঙ্গে অনেক কিছু পড়তে হচ্ছে, তাই পরদিন সেই পড়া ভুলে যাওয়াটাই স্বাভাবিক। এমন পরিস্থিতি এড়িতে চলতে প্রতিদিন ২০-৩০ মিনিট আগের পড়া রিভিউর জন্য রাখা উচিত। এ ক্ষেত্রে নোট দেখতে পারো।
গোল সেট করো
প্রতিদিন কী কী পড়বে, সেটার একটা রুটিন আগের দিন রাতেই ঠিক করে ফেলো। একবারে ১০-১২টা অধ্যায় শেষ করার টার্গেট না নিয়ে ৩-৪টা করে অধ্যায় শেষ করো।
মুসাররাত আবির

পরীক্ষার আর বেশি দিন বাকি নেই। কিন্তু সিলেবাস তো এখনো শেষ হয়নি! তাহলে কী করা যায়—এমন দুশ্চিন্তা কিন্তু প্রায় শিক্ষার্থীদের মাঝেই দেখা যায়। সারা বছর ঠিকমতো পড়াশোনা না করে অনেকে পরীক্ষার মাত্র কয়েক দিন আগে পড়তে বসে। সামনেই এইচএসসি পরীক্ষা। তাই তোমরা যারা এখনো কীভাবে সিলেবাস শেষ করবে বলে চিন্তা করছ, তাদের জন্য এই লেখা।
বেছে বেছে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো পড়ো
যখন হাতে সময় কম থাকে, তখন চাইলেও পুরো বই কিংবা নোট পড়ে শেষ করা যায় না। তাই যেসব টপিক না পড়লেই নয়, যেমন মৌলিক ধারণা, সূত্র, গ্রাফ, থিওরি ইত্যাদি রিভিশন দিয়ে ফেলো। এভাবে বেশ কিছু সময় বেঁচে যাবে। বিগত বছরের এইচএসসির প্রশ্ন সমাধান করতে ভুলবে না। কারণ, এগুলো দেখলেও কমন টপিক সম্পর্কে একটা ধারণা পাওয়া যায়।
সময় ভাগ করে নাও
একটানা পড়তে থাকলে দিন শেষে কিছুই মনে থাকবে না। তাই সময়কে কয়েকটি ব্লকে ভাগ করে নাও। এ ক্ষেত্রে পমোডোরো টেকনিক ব্যবহার করতে পারো। এই পদ্ধতিতে টানা ২৫-৩০ মিনিট পড়ার পর ৫ মিনিটের বিরতি নেওয়া হয়। এভাবে অল্প অল্প করে পড়লে পড়া অনেকক্ষণ মনে থাকবে।
সারমর্ম বের করো
যেকোনো কঠিন ধারণাকে সহজে মনে রাখতে চাইলে সেটিকে ছোট করে ফেলতে পারো। যেমন চ্যাটজিপিটিকে সেই কঠিন অংশের সারমর্ম বের করতে বললে সে কিন্তু একদম অল্প কথায় যেকোনো জটিল বিষয় খুব সহজে তোমাকে বোঝাতে পারবে। তা ছাড়া বই বা প্রশ্নব্যাংকের পেছনেও কিন্তু অনেক সময় অধ্যায়ভিত্তিক সারমর্ম দেওয়া থাকে। তুমি কোনো জিনিস ততক্ষণ পর্যন্ত মনে রাখতে পারবে না, যতক্ষণ না সেই জিনিসটা তুমি খুব সহজে বুঝতে পারছ। তা ছাড়া ফাইনম্যান টেকনিকের সাহায্যে তুমি যেকোনো জটিল বিষয় মনে রাখার জন্য নিজের মতো নোটও নিতে পারো।
একসঙ্গে একাধিক কাজ করা থেকে বিরত থাকা
পরীক্ষার প্রস্তুতি নেওয়ার সময় মাল্টিটাস্কিং বিষয়টা এড়িয়ে চলো। এতে করে মস্তিষ্কে অযথা চাপ পড়ে, আর পড়াশোনায় ব্যাঘাত ঘটে। তা ছাড়া ফোকাসও নষ্ট হয়। এ জন্য যখন যে বিষয়টা পড়বেন, সেটার ওপরে সব মনোযোগ দাও।
কোলাহলমুক্ত পরিবেশে পড়ো
তোমার পড়ার জায়গাটা যেন একদম নীরব থাকে। পড়ার মাঝে অযথা আওয়াজ করা হলে মনোযোগ সেদিকে চলে যাবে। ফলে পড়া হবে না। একই সঙ্গে ফোনের নোটিফিকেশনও বন্ধ করে রাখো।
পরীক্ষার ফরম্যাট নিয়ে ধারণা রাখো
তোমার পরীক্ষায় কেমন প্রশ্ন আসবে, সেটা জানাটা খুবই জরুরি। ধরো, একটা অধ্যায় থেকে সচরাচর কোনো প্রশ্ন কখনো আসেনি, সেটাকে এড়িয়ে যেই অধ্যায় থেকে একাধিকবার প্রশ্ন চলে এসেছে, সেটায় বেশি জোর দাও। কারণ, বোর্ড পরীক্ষায় বেশির ভাগ সময় একটা নির্দিষ্ট ফরম্যাট অনুসরণ করা হয়। তা ছাড়া প্রথম দিকে যেসব বিষয়ের পরীক্ষা থাকবে, সেগুলোতে সবচেয়ে বেশি জোর দিতে হবে। একই সঙ্গে যেই বিষয়গুলোর আগে কোনো বন্ধ নেই, সেগুলোর পড়াও আগেভাগে পড়ে ফেলতে হবে।
আগের পড়া রিভিউ করো
যেহেতু শেষ মুহূর্তে এসে একসঙ্গে অনেক কিছু পড়তে হচ্ছে, তাই পরদিন সেই পড়া ভুলে যাওয়াটাই স্বাভাবিক। এমন পরিস্থিতি এড়িতে চলতে প্রতিদিন ২০-৩০ মিনিট আগের পড়া রিভিউর জন্য রাখা উচিত। এ ক্ষেত্রে নোট দেখতে পারো।
গোল সেট করো
প্রতিদিন কী কী পড়বে, সেটার একটা রুটিন আগের দিন রাতেই ঠিক করে ফেলো। একবারে ১০-১২টা অধ্যায় শেষ করার টার্গেট না নিয়ে ৩-৪টা করে অধ্যায় শেষ করো।

পরীক্ষার আর বেশি দিন বাকি নেই। কিন্তু সিলেবাস তো এখনো শেষ হয়নি! তাহলে কী করা যায়—এমন দুশ্চিন্তা কিন্তু প্রায় শিক্ষার্থীদের মাঝেই দেখা যায়। সারা বছর ঠিকমতো পড়াশোনা না করে অনেকে পরীক্ষার মাত্র কয়েক দিন আগে পড়তে বসে। সামনেই এইচএসসি পরীক্ষা। তাই তোমরা যারা এখনো কীভাবে সিলেবাস শেষ করবে বলে চিন্তা করছ, তাদের জন্য এই লেখা।
বেছে বেছে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো পড়ো
যখন হাতে সময় কম থাকে, তখন চাইলেও পুরো বই কিংবা নোট পড়ে শেষ করা যায় না। তাই যেসব টপিক না পড়লেই নয়, যেমন মৌলিক ধারণা, সূত্র, গ্রাফ, থিওরি ইত্যাদি রিভিশন দিয়ে ফেলো। এভাবে বেশ কিছু সময় বেঁচে যাবে। বিগত বছরের এইচএসসির প্রশ্ন সমাধান করতে ভুলবে না। কারণ, এগুলো দেখলেও কমন টপিক সম্পর্কে একটা ধারণা পাওয়া যায়।
সময় ভাগ করে নাও
একটানা পড়তে থাকলে দিন শেষে কিছুই মনে থাকবে না। তাই সময়কে কয়েকটি ব্লকে ভাগ করে নাও। এ ক্ষেত্রে পমোডোরো টেকনিক ব্যবহার করতে পারো। এই পদ্ধতিতে টানা ২৫-৩০ মিনিট পড়ার পর ৫ মিনিটের বিরতি নেওয়া হয়। এভাবে অল্প অল্প করে পড়লে পড়া অনেকক্ষণ মনে থাকবে।
সারমর্ম বের করো
যেকোনো কঠিন ধারণাকে সহজে মনে রাখতে চাইলে সেটিকে ছোট করে ফেলতে পারো। যেমন চ্যাটজিপিটিকে সেই কঠিন অংশের সারমর্ম বের করতে বললে সে কিন্তু একদম অল্প কথায় যেকোনো জটিল বিষয় খুব সহজে তোমাকে বোঝাতে পারবে। তা ছাড়া বই বা প্রশ্নব্যাংকের পেছনেও কিন্তু অনেক সময় অধ্যায়ভিত্তিক সারমর্ম দেওয়া থাকে। তুমি কোনো জিনিস ততক্ষণ পর্যন্ত মনে রাখতে পারবে না, যতক্ষণ না সেই জিনিসটা তুমি খুব সহজে বুঝতে পারছ। তা ছাড়া ফাইনম্যান টেকনিকের সাহায্যে তুমি যেকোনো জটিল বিষয় মনে রাখার জন্য নিজের মতো নোটও নিতে পারো।
একসঙ্গে একাধিক কাজ করা থেকে বিরত থাকা
পরীক্ষার প্রস্তুতি নেওয়ার সময় মাল্টিটাস্কিং বিষয়টা এড়িয়ে চলো। এতে করে মস্তিষ্কে অযথা চাপ পড়ে, আর পড়াশোনায় ব্যাঘাত ঘটে। তা ছাড়া ফোকাসও নষ্ট হয়। এ জন্য যখন যে বিষয়টা পড়বেন, সেটার ওপরে সব মনোযোগ দাও।
কোলাহলমুক্ত পরিবেশে পড়ো
তোমার পড়ার জায়গাটা যেন একদম নীরব থাকে। পড়ার মাঝে অযথা আওয়াজ করা হলে মনোযোগ সেদিকে চলে যাবে। ফলে পড়া হবে না। একই সঙ্গে ফোনের নোটিফিকেশনও বন্ধ করে রাখো।
পরীক্ষার ফরম্যাট নিয়ে ধারণা রাখো
তোমার পরীক্ষায় কেমন প্রশ্ন আসবে, সেটা জানাটা খুবই জরুরি। ধরো, একটা অধ্যায় থেকে সচরাচর কোনো প্রশ্ন কখনো আসেনি, সেটাকে এড়িয়ে যেই অধ্যায় থেকে একাধিকবার প্রশ্ন চলে এসেছে, সেটায় বেশি জোর দাও। কারণ, বোর্ড পরীক্ষায় বেশির ভাগ সময় একটা নির্দিষ্ট ফরম্যাট অনুসরণ করা হয়। তা ছাড়া প্রথম দিকে যেসব বিষয়ের পরীক্ষা থাকবে, সেগুলোতে সবচেয়ে বেশি জোর দিতে হবে। একই সঙ্গে যেই বিষয়গুলোর আগে কোনো বন্ধ নেই, সেগুলোর পড়াও আগেভাগে পড়ে ফেলতে হবে।
আগের পড়া রিভিউ করো
যেহেতু শেষ মুহূর্তে এসে একসঙ্গে অনেক কিছু পড়তে হচ্ছে, তাই পরদিন সেই পড়া ভুলে যাওয়াটাই স্বাভাবিক। এমন পরিস্থিতি এড়িতে চলতে প্রতিদিন ২০-৩০ মিনিট আগের পড়া রিভিউর জন্য রাখা উচিত। এ ক্ষেত্রে নোট দেখতে পারো।
গোল সেট করো
প্রতিদিন কী কী পড়বে, সেটার একটা রুটিন আগের দিন রাতেই ঠিক করে ফেলো। একবারে ১০-১২টা অধ্যায় শেষ করার টার্গেট না নিয়ে ৩-৪টা করে অধ্যায় শেষ করো।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ডোপ টেস্টে (মাদক পরীক্ষা) পজিটিভ ফল আসা ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদক গ্রহণ করেন না বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন,
৫ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট
১০ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময়সীমা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত বর্ধিত করা হলো। আবেদন শুরু হয় গত ২৫ নভেম্বর থেকে।
১০ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেছেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ২৪ এর জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করেই আমাদের এ নতুন বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।’ আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়ার পর সাংবাদিকদের
১৩ ঘণ্টা আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ছাত্রদল-সমর্থিত প্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদকাসক্ত নন বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন, চিকিৎসার প্রয়োজনে নেওয়া ওষুধের প্রতিক্রিয়াতেই তাঁর ডোপ টেস্টের (মাদক পরীক্ষা) রেজাল্ট পজিটিভ এসেছে।
আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সহকারী পরিচালক (অর্থ ও ডাক্তার) ডা. শায়লা ফেরদৌস আহসান স্বাক্ষরিত এক চিকিৎসা প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
অর্ঘ্য দাস ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী। ডোপ টেস্টে ফল পজিটিভ আসায় ১১ ডিসেম্বর চূড়ান্ত তালিকা থেকে বাদ পড়েন তিনি।
চিকিৎসা প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘অর্ঘ্য দাস এপিলেপসি নামক স্নায়বিক রোগে আক্রান্ত এবং ২০০২ সাল থেকে বেঞ্জোডায়াজেপিন গ্রুপের ওষুধ সেবন করে চিকিৎসাধীন আছেন। চিকিৎসার অংশ হিসেবে তাঁর রক্ত, প্রস্রাব ও অন্যান্য টিস্যুতে বেঞ্জোডায়াজেপিনের উপস্থিতি পাওয়া স্বাভাবিক এবং ডোপ টেস্টে ফল চিকিৎসাজনিত কারণে পজিটিভ আসতে পারে। তিনি বর্তমানে চিকিৎসাধীন থাকলেও ক্লিনিক্যালি ও মানসিকভাবে সুস্থ এবং ব্যক্তিগত ও আইনি সব কর্মকাণ্ড পরিচালনায় সক্ষম। তিনি কোনো ধরনের মাদকের সঙ্গে জড়িত নন।’
ড. শায়লা ফেরদৌস আহসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অর্ঘ্য দাস একটি স্নায়বিক সমস্যার কারণে দীর্ঘদিন ধরে নির্দিষ্ট একটি ওষুধ সেবন করছে। ওই ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ফলে তার ডোপ টেস্টে পজিটিভ ফল এসেছিল।’
এই চিকিৎসক আরও বলেন, ‘অর্ঘ্য কোনো ধরনের নেশা বা মাদক গ্রহণ করে না। চিকিৎসাগত কারণে নেওয়া ওষুধের প্রতিক্রিয়াতেই এমনটা হয়েছে।’
অর্ঘ্য দাস বলেন, ‘আমি ২০০২ সাল থেকে স্নায়ুর রোগে ভুগছি এবং চিকিৎসকের পরামর্শে বেঞ্জোডায়াজেপিন গ্রুপের ওষুধ নিয়মিত সেবন করি। ঢাকা মেডিকেলে পরীক্ষায় নিশ্চিত নিশ্চত হওয়া গেছে ডোপ টেস্টে পজিটিভ আসা শুধুই এই ওষুধের কারণে, কোনো মাদক নয়। আমার সম্পর্কে মাদকসংশ্লিষ্ট অপপ্রচার আমাকে ও আমার পরিবারকে অসম্মানিত করেছে। অনুরোধ করছি, এ ধরনের বিভ্রান্তি ছড়ানো বন্ধ করুন। আমি সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন চাই। আলো ছড়ান, ঘৃণা নয়।’
এদিকে, জকসু নির্বাচনের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা থেকে ৪২ প্রার্থীকে বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছে ছাত্রদল ও ছাত্র অধিকার পরিষদ-সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেল। বিশ্ববিদ্যালয়ের রফিক ভবনের সামনে আজ রোববার আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে এ দাবি তোলেন প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী খাদিজাতুল কুবরা।
এর আগে, ৪ ডিসেম্বর সিন্ডিকেট সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জকসুর সংশোধিত তফসিল ঘোষণা করা হয়। সেই তফসিল অনুযায়ী ৯ ও ১০ ডিসেম্বর প্রার্থীদের ডোপ টেস্ট সম্পন্ন হয়।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ছাত্রদল-সমর্থিত প্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদকাসক্ত নন বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন, চিকিৎসার প্রয়োজনে নেওয়া ওষুধের প্রতিক্রিয়াতেই তাঁর ডোপ টেস্টের (মাদক পরীক্ষা) রেজাল্ট পজিটিভ এসেছে।
আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সহকারী পরিচালক (অর্থ ও ডাক্তার) ডা. শায়লা ফেরদৌস আহসান স্বাক্ষরিত এক চিকিৎসা প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
অর্ঘ্য দাস ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী। ডোপ টেস্টে ফল পজিটিভ আসায় ১১ ডিসেম্বর চূড়ান্ত তালিকা থেকে বাদ পড়েন তিনি।
চিকিৎসা প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘অর্ঘ্য দাস এপিলেপসি নামক স্নায়বিক রোগে আক্রান্ত এবং ২০০২ সাল থেকে বেঞ্জোডায়াজেপিন গ্রুপের ওষুধ সেবন করে চিকিৎসাধীন আছেন। চিকিৎসার অংশ হিসেবে তাঁর রক্ত, প্রস্রাব ও অন্যান্য টিস্যুতে বেঞ্জোডায়াজেপিনের উপস্থিতি পাওয়া স্বাভাবিক এবং ডোপ টেস্টে ফল চিকিৎসাজনিত কারণে পজিটিভ আসতে পারে। তিনি বর্তমানে চিকিৎসাধীন থাকলেও ক্লিনিক্যালি ও মানসিকভাবে সুস্থ এবং ব্যক্তিগত ও আইনি সব কর্মকাণ্ড পরিচালনায় সক্ষম। তিনি কোনো ধরনের মাদকের সঙ্গে জড়িত নন।’
ড. শায়লা ফেরদৌস আহসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অর্ঘ্য দাস একটি স্নায়বিক সমস্যার কারণে দীর্ঘদিন ধরে নির্দিষ্ট একটি ওষুধ সেবন করছে। ওই ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ফলে তার ডোপ টেস্টে পজিটিভ ফল এসেছিল।’
এই চিকিৎসক আরও বলেন, ‘অর্ঘ্য কোনো ধরনের নেশা বা মাদক গ্রহণ করে না। চিকিৎসাগত কারণে নেওয়া ওষুধের প্রতিক্রিয়াতেই এমনটা হয়েছে।’
অর্ঘ্য দাস বলেন, ‘আমি ২০০২ সাল থেকে স্নায়ুর রোগে ভুগছি এবং চিকিৎসকের পরামর্শে বেঞ্জোডায়াজেপিন গ্রুপের ওষুধ নিয়মিত সেবন করি। ঢাকা মেডিকেলে পরীক্ষায় নিশ্চিত নিশ্চত হওয়া গেছে ডোপ টেস্টে পজিটিভ আসা শুধুই এই ওষুধের কারণে, কোনো মাদক নয়। আমার সম্পর্কে মাদকসংশ্লিষ্ট অপপ্রচার আমাকে ও আমার পরিবারকে অসম্মানিত করেছে। অনুরোধ করছি, এ ধরনের বিভ্রান্তি ছড়ানো বন্ধ করুন। আমি সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন চাই। আলো ছড়ান, ঘৃণা নয়।’
এদিকে, জকসু নির্বাচনের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা থেকে ৪২ প্রার্থীকে বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছে ছাত্রদল ও ছাত্র অধিকার পরিষদ-সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেল। বিশ্ববিদ্যালয়ের রফিক ভবনের সামনে আজ রোববার আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে এ দাবি তোলেন প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী খাদিজাতুল কুবরা।
এর আগে, ৪ ডিসেম্বর সিন্ডিকেট সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জকসুর সংশোধিত তফসিল ঘোষণা করা হয়। সেই তফসিল অনুযায়ী ৯ ও ১০ ডিসেম্বর প্রার্থীদের ডোপ টেস্ট সম্পন্ন হয়।

পরীক্ষার আর বেশি দিন বাকি নেই। কিন্তু সিলেবাস তো এখনো শেষ হয়নি! তাহলে কী করা যায়—এমন দুশ্চিন্তা কিন্তু প্রায় শিক্ষার্থীদের মাঝেই দেখা যায়।
২২ জুন ২০২৪
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট
১০ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময়সীমা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত বর্ধিত করা হলো। আবেদন শুরু হয় গত ২৫ নভেম্বর থেকে।
১০ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেছেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ২৪ এর জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করেই আমাদের এ নতুন বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।’ আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়ার পর সাংবাদিকদের
১৩ ঘণ্টা আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচনের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা থেকে ৪২ জন প্রার্থীকে বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছে ছাত্রদল ও ছাত্র অধিকার পরিষদ সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেল।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রফিক ভবনের সামনে আজ রোববার আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে এ দাবি তোলেন প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী খাদিজাতুল কুবরা।
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট ব্যাখ্যা দেয়নি।
খাদিজাতুল কুবরা বলেন, প্রার্থীর এসএসসি বা এইচএসসি পরীক্ষার সনদে যে নাম আছে, এর পাশাপাশি তাঁর পরিচিত নাম প্রার্থী তালিকায় না থাকায় ভোটারদের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হতে পারে।
প্যানেলের দাবি, অবিলম্বে ওই ৪২ প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিলের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করা হোক। একই সঙ্গে জকসু নির্বাচনে অংশ নেওয়া সব প্রার্থী ও প্যানেলের প্রতি সমান, নিরপেক্ষ ও ন্যায়সংগত আচরণ নিশ্চিতের দাবিও জানানো হয়।
গত ১৭ ও ১৮ নভেম্বর জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ও হল সংসদের মোট ৩৪টি পদের বিপরীতে ২৪৯ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দেন। যাচাই-বাছাই শেষে ২৪ নভেম্বর প্রাথমিক তালিকায় ২৩১ জন প্রার্থীর নাম প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন।
এরপর ১১ ডিসেম্বর জকসুর ২১ পদে ১৫৬ জন ও হল সংসদের ১৩ পদের বিপরীতে ৩৩ জন প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন। এর মধ্য দিয়ে বাদ পড়েন মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া ৪২ জন প্রার্থী।
৩০ ডিসেম্বর জকসু নির্বাচনে ভোট গ্রহণ করা হবে। আর ফলাফল ঘোষণা করা হবে ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচনের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা থেকে ৪২ জন প্রার্থীকে বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছে ছাত্রদল ও ছাত্র অধিকার পরিষদ সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেল।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রফিক ভবনের সামনে আজ রোববার আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে এ দাবি তোলেন প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী খাদিজাতুল কুবরা।
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট ব্যাখ্যা দেয়নি।
খাদিজাতুল কুবরা বলেন, প্রার্থীর এসএসসি বা এইচএসসি পরীক্ষার সনদে যে নাম আছে, এর পাশাপাশি তাঁর পরিচিত নাম প্রার্থী তালিকায় না থাকায় ভোটারদের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হতে পারে।
প্যানেলের দাবি, অবিলম্বে ওই ৪২ প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিলের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করা হোক। একই সঙ্গে জকসু নির্বাচনে অংশ নেওয়া সব প্রার্থী ও প্যানেলের প্রতি সমান, নিরপেক্ষ ও ন্যায়সংগত আচরণ নিশ্চিতের দাবিও জানানো হয়।
গত ১৭ ও ১৮ নভেম্বর জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ও হল সংসদের মোট ৩৪টি পদের বিপরীতে ২৪৯ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দেন। যাচাই-বাছাই শেষে ২৪ নভেম্বর প্রাথমিক তালিকায় ২৩১ জন প্রার্থীর নাম প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন।
এরপর ১১ ডিসেম্বর জকসুর ২১ পদে ১৫৬ জন ও হল সংসদের ১৩ পদের বিপরীতে ৩৩ জন প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন। এর মধ্য দিয়ে বাদ পড়েন মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া ৪২ জন প্রার্থী।
৩০ ডিসেম্বর জকসু নির্বাচনে ভোট গ্রহণ করা হবে। আর ফলাফল ঘোষণা করা হবে ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে।

পরীক্ষার আর বেশি দিন বাকি নেই। কিন্তু সিলেবাস তো এখনো শেষ হয়নি! তাহলে কী করা যায়—এমন দুশ্চিন্তা কিন্তু প্রায় শিক্ষার্থীদের মাঝেই দেখা যায়।
২২ জুন ২০২৪
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ডোপ টেস্টে (মাদক পরীক্ষা) পজিটিভ ফল আসা ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদক গ্রহণ করেন না বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন,
৫ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময়সীমা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত বর্ধিত করা হলো। আবেদন শুরু হয় গত ২৫ নভেম্বর থেকে।
১০ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেছেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ২৪ এর জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করেই আমাদের এ নতুন বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।’ আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়ার পর সাংবাদিকদের
১৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময় বাড়ানো হয়েছে। ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থীরা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। এর আগে আবেদনের কার্যক্রম ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছিল
সম্প্রতি কৃষি গুচ্ছের ওয়েবসাইটে এ-সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে।
এতে বলা হয়, কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময়সীমা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত বর্ধিত করা হলো। আবেদন শুরু হয় গত ২৫ নভেম্বর থেকে।
এবার কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ে মোট আসনসংখ্যা ৩ হাজার ৭০১টি। ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে আগামী ৩ জানুয়ারি। ওই দিন বেলা ২টা থেকে ৩টা পর্যন্ত চলবে এই পরীক্ষা।
কৃষি গুচ্ছের আওতাধীন বিশ্ববিদ্যালয়গুলো হলো বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও অ্যানিমেল সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়, সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, হবিগঞ্জ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ও কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়।

কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময় বাড়ানো হয়েছে। ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থীরা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। এর আগে আবেদনের কার্যক্রম ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছিল
সম্প্রতি কৃষি গুচ্ছের ওয়েবসাইটে এ-সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে।
এতে বলা হয়, কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময়সীমা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত বর্ধিত করা হলো। আবেদন শুরু হয় গত ২৫ নভেম্বর থেকে।
এবার কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ে মোট আসনসংখ্যা ৩ হাজার ৭০১টি। ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে আগামী ৩ জানুয়ারি। ওই দিন বেলা ২টা থেকে ৩টা পর্যন্ত চলবে এই পরীক্ষা।
কৃষি গুচ্ছের আওতাধীন বিশ্ববিদ্যালয়গুলো হলো বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও অ্যানিমেল সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়, সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, হবিগঞ্জ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ও কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়।

পরীক্ষার আর বেশি দিন বাকি নেই। কিন্তু সিলেবাস তো এখনো শেষ হয়নি! তাহলে কী করা যায়—এমন দুশ্চিন্তা কিন্তু প্রায় শিক্ষার্থীদের মাঝেই দেখা যায়।
২২ জুন ২০২৪
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ডোপ টেস্টে (মাদক পরীক্ষা) পজিটিভ ফল আসা ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদক গ্রহণ করেন না বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন,
৫ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট
১০ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেছেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ২৪ এর জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করেই আমাদের এ নতুন বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।’ আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়ার পর সাংবাদিকদের
১৩ ঘণ্টা আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেছেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ২৪ এর জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করেই আমাদের এ নতুন বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।’ আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়ার পর সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।
জবি উপাচার্য বলেন, ‘একটি বৈষম্যহীন সমাজ ও কল্যাণ রাষ্ট্রের স্বপ্নে শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মুক্তিযোদ্ধারা জীবন উৎসর্গ করেছিলেন। কিন্তু ৫৪ বছরে আমরা সেই লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ হয়েছি, যার মূল্য দিতে হয়েছে ২৪-এর জুলাই–আগস্টে বহু ছাত্র–জনতাকে।’
তিনি আরও বলেন, ‘একটি বৈষম্যহীন সমাজ এবং বাংলাদেশ গড়ার মাধ্যমে শহীদদের স্বপ্ন পূরণ হবে। বাংলাদেশ একটু একটু করে সেদিকেই এগিয়ে যাচ্ছে।’
এর আগে সকাল সাড়ে ৭টার দিকে বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের পক্ষ থেকে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়া হয়। এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. সাবিনা শরমীন, প্রক্টর অধ্যাপক ড. তাজাম্মুল হক, শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. রইছ উদ্দিনসহ বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক, সাংবাদিক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা ছিলেন।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেছেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ২৪ এর জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করেই আমাদের এ নতুন বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।’ আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়ার পর সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।
জবি উপাচার্য বলেন, ‘একটি বৈষম্যহীন সমাজ ও কল্যাণ রাষ্ট্রের স্বপ্নে শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মুক্তিযোদ্ধারা জীবন উৎসর্গ করেছিলেন। কিন্তু ৫৪ বছরে আমরা সেই লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ হয়েছি, যার মূল্য দিতে হয়েছে ২৪-এর জুলাই–আগস্টে বহু ছাত্র–জনতাকে।’
তিনি আরও বলেন, ‘একটি বৈষম্যহীন সমাজ এবং বাংলাদেশ গড়ার মাধ্যমে শহীদদের স্বপ্ন পূরণ হবে। বাংলাদেশ একটু একটু করে সেদিকেই এগিয়ে যাচ্ছে।’
এর আগে সকাল সাড়ে ৭টার দিকে বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের পক্ষ থেকে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়া হয়। এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. সাবিনা শরমীন, প্রক্টর অধ্যাপক ড. তাজাম্মুল হক, শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. রইছ উদ্দিনসহ বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক, সাংবাদিক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা ছিলেন।

পরীক্ষার আর বেশি দিন বাকি নেই। কিন্তু সিলেবাস তো এখনো শেষ হয়নি! তাহলে কী করা যায়—এমন দুশ্চিন্তা কিন্তু প্রায় শিক্ষার্থীদের মাঝেই দেখা যায়।
২২ জুন ২০২৪
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ডোপ টেস্টে (মাদক পরীক্ষা) পজিটিভ ফল আসা ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদক গ্রহণ করেন না বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন,
৫ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট
১০ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময়সীমা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত বর্ধিত করা হলো। আবেদন শুরু হয় গত ২৫ নভেম্বর থেকে।
১০ ঘণ্টা আগে