মীর রাকিব হাসান, ঢাকা

প্রতিবছর অনেক শিক্ষার্থী বাংলাদেশ থেকে পড়াশোনার জন্য বিশ্বের বিভিন্ন দেশে পাড়ি জমান। অস্ট্রেলিয়া এর মধ্যে অন্যতম। দেশটির সেন্ট জর্জ টেইফে ইনফরমেশন টেকনোলজির সিস্টেম অ্যাডমিনিস্ট্রেশনে পড়াশোনা করে নিউ সাউথ ওয়েলস গভর্নমেন্টের রেভিনিউ নিউ সাউথ ওয়েলসে চাকরি করছেন বাংলাদেশের সাব্বির চৌধুরী। বর্তমানে সেখানকার নাগরিকত্ব নিয়ে স্থায়ীভাবে বসবাস করছেন পৃথিবীর অন্যতম জনপ্রিয় শহর সিডনিতে। অস্ট্রেলিয়ার উচ্চশিক্ষা নিয়ে বিস্তারিত জানিয়েছেন তিনি।
পরামর্শ যাঁদের জন্য
যাঁরা ইতিমধ্যে প্রস্তুতি নিয়েছেন অস্ট্রেলিয়ায় আসবেন, তাঁদের জন্য আমার পরামর্শ নয়। কারণ তাঁরা নিশ্চয়ই অনেক দিন ঘাঁটাঘাঁটি করে এ সিদ্ধান্তে এসেছেন। তাঁদের জন্য শুভকামনা। আমার কথাগুলো অস্ট্রেলিয়া আসবেন কি না, এ বিষয়ে যাঁরা সিদ্ধান্তহীনতায় ভুগছেন তাঁদের জন্য। কথাগুলো তাঁদের উৎসাহিত করার জন্য।
যোগ্যতা
একাডেমিক ফলাফল (৬০%), IELTS স্কোর (৬) বা PTE স্কোর (৫০) এবং প্রাথমিক খরচের জন্য প্রয়োজনীয় অর্থ এবং ব্যাংক স্টেটমেন্টসহ প্রয়োজনীয় টাকার অ্যামাউন্ট দেখাতে পারলে ভিসা পেতে খুব বেশি সমস্যা হয় না। আবেদনের ন্যূনতম যোগ্যতার চেয়ে কিছুটা কম যোগ্য হলেও আপনি আবেদন করতে পারবেন। সে ক্ষেত্রে আপনার প্রাথমিক খরচ কিছুটা বেড়ে যেতে পারে। পাশাপাশি ভিসা পাওয়ার সম্ভাবনাও কিছুটা কমে যায়। আপনার ক্যারিয়ার পরিকল্পনা কী এবং কতটা খরচ বহন করতে পারবেন, এসব বিষয় চিন্তা করে বিশ্ববিদ্যালয় এবং কোর্স নির্বাচন করবেন।
ইংরেজি, ইংরেজি এবং ইংরেজি
বিশ্বের অন্য উন্নত দেশগুলোর চেয়েও অস্ট্রেলিয়ায় ইংরেজির প্রয়োজনীয়তা বেশি। ইংরেজি দক্ষতার প্রমাণ ছাড়া শিক্ষার্থী হিসেবে এ দেশে ভিসা পাওয়া অসম্ভব। তাই ইংরেজি ভাষায় বেশ পাকাপোক্ত হওয়াটা খুবই জরুরি। এর প্রস্তুতিটা গুরুত্বপূর্ণ। মাতৃভাষা বাংলার পাশাপাশি ইংরেজি শিক্ষার প্রতি জোর দেওয়া উচিত। ইংলিশ মিডিয়াম থাকলে তো ভালোই। কিন্তু বাংলা মিডিয়ামে থাকলেও সঠিক চর্চাটা করতে হবে মাধ্যমিক পেরোনোর আগেই। তাহলে উচ্চমাধ্যমিক শেষে তার লক্ষ্যে পৌঁছানো সহজ হবে।
কোন বিশ্ববিদ্যালয়
এখানকার মোট ৪৩টি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে ৭টির অবস্থান বিশ্বের শীর্ষ ১০০টি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে। বিশ্বের প্রথম সারির বেশ কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয় আছে এখানে। প্রথম সারির এসব বিশ্ববিদ্যালয়ে ভালো রেজাল্ট নিয়ে আসতে হবে। তবে প্রথম সারির বিশ্ববিদ্যালয়ে সুযোগ না হলে স্বপ্ন যে শেষ হয়ে গেল, ব্যাপারটি এমন নয়। দ্বিতীয় বা তৃতীয় সারির বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেও আপনি বেশ ভালো কিছু করতে পারেন।
কোন বিষয়
বাংলাদেশে কেউ যদি বিজ্ঞানে পড়েন তাঁর জন্য সবকিছু উন্মুক্ত। তবে ব্যবসায় বা মানবিক বিভাগ থেকে কেউ বিজ্ঞান বিভাগে যেতে পারবেন না। এখানে এমন কোনো বাঁধাধরা নিয়ম নেই। যে কেউ যেকোনো বিষয়ে পড়াশোনা করতে পারেন। বর্তমান বিশ্বে প্রযুক্তির গুরুত্ব সবচেয়ে বেশি। আমি নিজেও এ বিষয়ে পড়াশোনা করেছি। তারপর ভালো উপার্জনের বিভিন্ন বেসরকারি ও সরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরির সুযোগও পেয়েছি। তবে করোনাকালের এই সময়ে স্বাস্থ্যসেবা খাত অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। চিকিৎসক, নার্স বা চিকিৎসার সঙ্গে জড়িত অন্যান্য পেশাজীবীর চাহিদা এখানে খুবই বেশি। সামনে এর গুরুত্ব আরও বাড়বে বলে মনে হচ্ছে। তা ছাড়া গত বছর থেকেই শুরু হয়েছে বাসা থেকেই কাজের সুযোগ! করোনা প্রতিরোধে যাঁদের কাজ অফিসে না গিয়ে বাসায় থেকে করা যায়, তাঁরা সবাই বাসা থেকেই কাজ করছেন। আমি নিজেও ভাগ্যবান কারণ আমিও বাসা থেকে কাজ করতে পারছি।
ডিমান্ড লিস্ট
উন্নত দেশগুলো তাদের দেশের বাজারে কোন পেশার চাহিদা কেমন, তার একটা ‘ডিমান্ড লিস্ট’ করে। সেখানে এসব বিষয়ের বিস্তারিত উল্লেখ থাকে। সেই চাহিদা দেখে পড়াশোনা করলে সহজে চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তা ছাড়া স্থায়ী অভিবাসনের জন্য আবেদন করাও সহজ হয়। ডিমান্ড লিস্ট গুগল করলেই ওয়েবসাইটে পাওয়া যায়।
শিক্ষাব্যবস্থা
অস্ট্রেলিয়ার শিক্ষাব্যবস্থা গবেষণাধর্মী। গবেষণার ওপরে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো বেশি জোর দিয়ে থাকে। আর এ গবেষণাগুলো শুধু জার্নাল বা নিবন্ধ বের করার উদ্দেশ্যেই করা হয় না। এগুলো ব্যবহারিক জীবনে প্রয়োগ করার চেষ্টাও করা হয়। আর গবেষণার জন্য সরকারি অর্থায়নের পাশাপাশি বেসরকারি খাত থেকেও সাহায্য পেয়ে থাকে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো।
থাকা-খাওয়া
অস্ট্রেলিয়ান সরকারের নিয়মানুযায়ী বিদেশি ছাত্রছাত্রীরা ক্লাস চলাকালে সপ্তাহে ২০ ঘণ্টা কাজ করতে পারেন। আর বিশ্ববিদ্যালয়ের ছুটিতে যত খুশি কাজ করা যায়। এ কারণে নিজ খরচে উচ্চশিক্ষা প্রোগ্রামে অংশগ্রহণ করা অনেক শিক্ষার্থী নিজ আয়ে তাঁদের সব খরচ চালাতে পারেন, পাশাপাশি দেশেও অর্থ পাঠাতে পারেন। এখানে কাজের অনেক সুযোগ আছে। তা ছাড়া আমরা যারা বাঙালি প্রবাসী আছি, আমরা চাই আমাদের দেশের শিক্ষার্থীরা এখানে আসুক। তারা পড়াশোনা করে দেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখুক।
সরকারের উদ্যোগ
আমার মনে হয় বাংলাদেশ সরকার অস্ট্রেলিয়া সরকারের সঙ্গে সম্পর্ক আরও গভীর করতে পারে। দুই দেশের দুয়ার খোলার জন্য সরকারের আরও বেশি উদ্যোগ নেওয়া প্রয়োজন। তাহলে শুধু স্টুডেন্ট ভিসা নয়, ওয়ার্ক ভিসাসহ আরও অনেক ভিসায় বাংলাদেশের মানুষ অস্ট্রেলিয়ায় আসতে পারবে।
অনুলিখন: মীর রাকিব হাসান

প্রতিবছর অনেক শিক্ষার্থী বাংলাদেশ থেকে পড়াশোনার জন্য বিশ্বের বিভিন্ন দেশে পাড়ি জমান। অস্ট্রেলিয়া এর মধ্যে অন্যতম। দেশটির সেন্ট জর্জ টেইফে ইনফরমেশন টেকনোলজির সিস্টেম অ্যাডমিনিস্ট্রেশনে পড়াশোনা করে নিউ সাউথ ওয়েলস গভর্নমেন্টের রেভিনিউ নিউ সাউথ ওয়েলসে চাকরি করছেন বাংলাদেশের সাব্বির চৌধুরী। বর্তমানে সেখানকার নাগরিকত্ব নিয়ে স্থায়ীভাবে বসবাস করছেন পৃথিবীর অন্যতম জনপ্রিয় শহর সিডনিতে। অস্ট্রেলিয়ার উচ্চশিক্ষা নিয়ে বিস্তারিত জানিয়েছেন তিনি।
পরামর্শ যাঁদের জন্য
যাঁরা ইতিমধ্যে প্রস্তুতি নিয়েছেন অস্ট্রেলিয়ায় আসবেন, তাঁদের জন্য আমার পরামর্শ নয়। কারণ তাঁরা নিশ্চয়ই অনেক দিন ঘাঁটাঘাঁটি করে এ সিদ্ধান্তে এসেছেন। তাঁদের জন্য শুভকামনা। আমার কথাগুলো অস্ট্রেলিয়া আসবেন কি না, এ বিষয়ে যাঁরা সিদ্ধান্তহীনতায় ভুগছেন তাঁদের জন্য। কথাগুলো তাঁদের উৎসাহিত করার জন্য।
যোগ্যতা
একাডেমিক ফলাফল (৬০%), IELTS স্কোর (৬) বা PTE স্কোর (৫০) এবং প্রাথমিক খরচের জন্য প্রয়োজনীয় অর্থ এবং ব্যাংক স্টেটমেন্টসহ প্রয়োজনীয় টাকার অ্যামাউন্ট দেখাতে পারলে ভিসা পেতে খুব বেশি সমস্যা হয় না। আবেদনের ন্যূনতম যোগ্যতার চেয়ে কিছুটা কম যোগ্য হলেও আপনি আবেদন করতে পারবেন। সে ক্ষেত্রে আপনার প্রাথমিক খরচ কিছুটা বেড়ে যেতে পারে। পাশাপাশি ভিসা পাওয়ার সম্ভাবনাও কিছুটা কমে যায়। আপনার ক্যারিয়ার পরিকল্পনা কী এবং কতটা খরচ বহন করতে পারবেন, এসব বিষয় চিন্তা করে বিশ্ববিদ্যালয় এবং কোর্স নির্বাচন করবেন।
ইংরেজি, ইংরেজি এবং ইংরেজি
বিশ্বের অন্য উন্নত দেশগুলোর চেয়েও অস্ট্রেলিয়ায় ইংরেজির প্রয়োজনীয়তা বেশি। ইংরেজি দক্ষতার প্রমাণ ছাড়া শিক্ষার্থী হিসেবে এ দেশে ভিসা পাওয়া অসম্ভব। তাই ইংরেজি ভাষায় বেশ পাকাপোক্ত হওয়াটা খুবই জরুরি। এর প্রস্তুতিটা গুরুত্বপূর্ণ। মাতৃভাষা বাংলার পাশাপাশি ইংরেজি শিক্ষার প্রতি জোর দেওয়া উচিত। ইংলিশ মিডিয়াম থাকলে তো ভালোই। কিন্তু বাংলা মিডিয়ামে থাকলেও সঠিক চর্চাটা করতে হবে মাধ্যমিক পেরোনোর আগেই। তাহলে উচ্চমাধ্যমিক শেষে তার লক্ষ্যে পৌঁছানো সহজ হবে।
কোন বিশ্ববিদ্যালয়
এখানকার মোট ৪৩টি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে ৭টির অবস্থান বিশ্বের শীর্ষ ১০০টি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে। বিশ্বের প্রথম সারির বেশ কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয় আছে এখানে। প্রথম সারির এসব বিশ্ববিদ্যালয়ে ভালো রেজাল্ট নিয়ে আসতে হবে। তবে প্রথম সারির বিশ্ববিদ্যালয়ে সুযোগ না হলে স্বপ্ন যে শেষ হয়ে গেল, ব্যাপারটি এমন নয়। দ্বিতীয় বা তৃতীয় সারির বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেও আপনি বেশ ভালো কিছু করতে পারেন।
কোন বিষয়
বাংলাদেশে কেউ যদি বিজ্ঞানে পড়েন তাঁর জন্য সবকিছু উন্মুক্ত। তবে ব্যবসায় বা মানবিক বিভাগ থেকে কেউ বিজ্ঞান বিভাগে যেতে পারবেন না। এখানে এমন কোনো বাঁধাধরা নিয়ম নেই। যে কেউ যেকোনো বিষয়ে পড়াশোনা করতে পারেন। বর্তমান বিশ্বে প্রযুক্তির গুরুত্ব সবচেয়ে বেশি। আমি নিজেও এ বিষয়ে পড়াশোনা করেছি। তারপর ভালো উপার্জনের বিভিন্ন বেসরকারি ও সরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরির সুযোগও পেয়েছি। তবে করোনাকালের এই সময়ে স্বাস্থ্যসেবা খাত অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। চিকিৎসক, নার্স বা চিকিৎসার সঙ্গে জড়িত অন্যান্য পেশাজীবীর চাহিদা এখানে খুবই বেশি। সামনে এর গুরুত্ব আরও বাড়বে বলে মনে হচ্ছে। তা ছাড়া গত বছর থেকেই শুরু হয়েছে বাসা থেকেই কাজের সুযোগ! করোনা প্রতিরোধে যাঁদের কাজ অফিসে না গিয়ে বাসায় থেকে করা যায়, তাঁরা সবাই বাসা থেকেই কাজ করছেন। আমি নিজেও ভাগ্যবান কারণ আমিও বাসা থেকে কাজ করতে পারছি।
ডিমান্ড লিস্ট
উন্নত দেশগুলো তাদের দেশের বাজারে কোন পেশার চাহিদা কেমন, তার একটা ‘ডিমান্ড লিস্ট’ করে। সেখানে এসব বিষয়ের বিস্তারিত উল্লেখ থাকে। সেই চাহিদা দেখে পড়াশোনা করলে সহজে চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তা ছাড়া স্থায়ী অভিবাসনের জন্য আবেদন করাও সহজ হয়। ডিমান্ড লিস্ট গুগল করলেই ওয়েবসাইটে পাওয়া যায়।
শিক্ষাব্যবস্থা
অস্ট্রেলিয়ার শিক্ষাব্যবস্থা গবেষণাধর্মী। গবেষণার ওপরে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো বেশি জোর দিয়ে থাকে। আর এ গবেষণাগুলো শুধু জার্নাল বা নিবন্ধ বের করার উদ্দেশ্যেই করা হয় না। এগুলো ব্যবহারিক জীবনে প্রয়োগ করার চেষ্টাও করা হয়। আর গবেষণার জন্য সরকারি অর্থায়নের পাশাপাশি বেসরকারি খাত থেকেও সাহায্য পেয়ে থাকে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো।
থাকা-খাওয়া
অস্ট্রেলিয়ান সরকারের নিয়মানুযায়ী বিদেশি ছাত্রছাত্রীরা ক্লাস চলাকালে সপ্তাহে ২০ ঘণ্টা কাজ করতে পারেন। আর বিশ্ববিদ্যালয়ের ছুটিতে যত খুশি কাজ করা যায়। এ কারণে নিজ খরচে উচ্চশিক্ষা প্রোগ্রামে অংশগ্রহণ করা অনেক শিক্ষার্থী নিজ আয়ে তাঁদের সব খরচ চালাতে পারেন, পাশাপাশি দেশেও অর্থ পাঠাতে পারেন। এখানে কাজের অনেক সুযোগ আছে। তা ছাড়া আমরা যারা বাঙালি প্রবাসী আছি, আমরা চাই আমাদের দেশের শিক্ষার্থীরা এখানে আসুক। তারা পড়াশোনা করে দেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখুক।
সরকারের উদ্যোগ
আমার মনে হয় বাংলাদেশ সরকার অস্ট্রেলিয়া সরকারের সঙ্গে সম্পর্ক আরও গভীর করতে পারে। দুই দেশের দুয়ার খোলার জন্য সরকারের আরও বেশি উদ্যোগ নেওয়া প্রয়োজন। তাহলে শুধু স্টুডেন্ট ভিসা নয়, ওয়ার্ক ভিসাসহ আরও অনেক ভিসায় বাংলাদেশের মানুষ অস্ট্রেলিয়ায় আসতে পারবে।
অনুলিখন: মীর রাকিব হাসান

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ডোপ টেস্টে (মাদক পরীক্ষা) পজিটিভ ফল আসা ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদক গ্রহণ করেন না বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন,
৭ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট
১১ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময়সীমা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত বর্ধিত করা হলো। আবেদন শুরু হয় গত ২৫ নভেম্বর থেকে।
১২ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেছেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ২৪ এর জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করেই আমাদের এ নতুন বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।’ আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়ার পর সাংবাদিকদের
১৪ ঘণ্টা আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ছাত্রদল-সমর্থিত প্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদকাসক্ত নন বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন, চিকিৎসার প্রয়োজনে নেওয়া ওষুধের প্রতিক্রিয়াতেই তাঁর ডোপ টেস্টের (মাদক পরীক্ষা) রেজাল্ট পজিটিভ এসেছে।
আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সহকারী পরিচালক (অর্থ ও ডাক্তার) ডা. শায়লা ফেরদৌস আহসান স্বাক্ষরিত এক চিকিৎসা প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
অর্ঘ্য দাস ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী। ডোপ টেস্টে ফল পজিটিভ আসায় ১১ ডিসেম্বর চূড়ান্ত তালিকা থেকে বাদ পড়েন তিনি।
চিকিৎসা প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘অর্ঘ্য দাস এপিলেপসি নামক স্নায়বিক রোগে আক্রান্ত এবং ২০০২ সাল থেকে বেঞ্জোডায়াজেপিন গ্রুপের ওষুধ সেবন করে চিকিৎসাধীন আছেন। চিকিৎসার অংশ হিসেবে তাঁর রক্ত, প্রস্রাব ও অন্যান্য টিস্যুতে বেঞ্জোডায়াজেপিনের উপস্থিতি পাওয়া স্বাভাবিক এবং ডোপ টেস্টে ফল চিকিৎসাজনিত কারণে পজিটিভ আসতে পারে। তিনি বর্তমানে চিকিৎসাধীন থাকলেও ক্লিনিক্যালি ও মানসিকভাবে সুস্থ এবং ব্যক্তিগত ও আইনি সব কর্মকাণ্ড পরিচালনায় সক্ষম। তিনি কোনো ধরনের মাদকের সঙ্গে জড়িত নন।’
ড. শায়লা ফেরদৌস আহসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অর্ঘ্য দাস একটি স্নায়বিক সমস্যার কারণে দীর্ঘদিন ধরে নির্দিষ্ট একটি ওষুধ সেবন করছে। ওই ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ফলে তার ডোপ টেস্টে পজিটিভ ফল এসেছিল।’
এই চিকিৎসক আরও বলেন, ‘অর্ঘ্য কোনো ধরনের নেশা বা মাদক গ্রহণ করে না। চিকিৎসাগত কারণে নেওয়া ওষুধের প্রতিক্রিয়াতেই এমনটা হয়েছে।’
অর্ঘ্য দাস বলেন, ‘আমি ২০০২ সাল থেকে স্নায়ুর রোগে ভুগছি এবং চিকিৎসকের পরামর্শে বেঞ্জোডায়াজেপিন গ্রুপের ওষুধ নিয়মিত সেবন করি। ঢাকা মেডিকেলে পরীক্ষায় নিশ্চিত নিশ্চত হওয়া গেছে ডোপ টেস্টে পজিটিভ আসা শুধুই এই ওষুধের কারণে, কোনো মাদক নয়। আমার সম্পর্কে মাদকসংশ্লিষ্ট অপপ্রচার আমাকে ও আমার পরিবারকে অসম্মানিত করেছে। অনুরোধ করছি, এ ধরনের বিভ্রান্তি ছড়ানো বন্ধ করুন। আমি সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন চাই। আলো ছড়ান, ঘৃণা নয়।’
এদিকে, জকসু নির্বাচনের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা থেকে ৪২ প্রার্থীকে বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছে ছাত্রদল ও ছাত্র অধিকার পরিষদ-সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেল। বিশ্ববিদ্যালয়ের রফিক ভবনের সামনে আজ রোববার আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে এ দাবি তোলেন প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী খাদিজাতুল কুবরা।
এর আগে, ৪ ডিসেম্বর সিন্ডিকেট সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জকসুর সংশোধিত তফসিল ঘোষণা করা হয়। সেই তফসিল অনুযায়ী ৯ ও ১০ ডিসেম্বর প্রার্থীদের ডোপ টেস্ট সম্পন্ন হয়।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ছাত্রদল-সমর্থিত প্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদকাসক্ত নন বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন, চিকিৎসার প্রয়োজনে নেওয়া ওষুধের প্রতিক্রিয়াতেই তাঁর ডোপ টেস্টের (মাদক পরীক্ষা) রেজাল্ট পজিটিভ এসেছে।
আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সহকারী পরিচালক (অর্থ ও ডাক্তার) ডা. শায়লা ফেরদৌস আহসান স্বাক্ষরিত এক চিকিৎসা প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
অর্ঘ্য দাস ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী। ডোপ টেস্টে ফল পজিটিভ আসায় ১১ ডিসেম্বর চূড়ান্ত তালিকা থেকে বাদ পড়েন তিনি।
চিকিৎসা প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘অর্ঘ্য দাস এপিলেপসি নামক স্নায়বিক রোগে আক্রান্ত এবং ২০০২ সাল থেকে বেঞ্জোডায়াজেপিন গ্রুপের ওষুধ সেবন করে চিকিৎসাধীন আছেন। চিকিৎসার অংশ হিসেবে তাঁর রক্ত, প্রস্রাব ও অন্যান্য টিস্যুতে বেঞ্জোডায়াজেপিনের উপস্থিতি পাওয়া স্বাভাবিক এবং ডোপ টেস্টে ফল চিকিৎসাজনিত কারণে পজিটিভ আসতে পারে। তিনি বর্তমানে চিকিৎসাধীন থাকলেও ক্লিনিক্যালি ও মানসিকভাবে সুস্থ এবং ব্যক্তিগত ও আইনি সব কর্মকাণ্ড পরিচালনায় সক্ষম। তিনি কোনো ধরনের মাদকের সঙ্গে জড়িত নন।’
ড. শায়লা ফেরদৌস আহসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অর্ঘ্য দাস একটি স্নায়বিক সমস্যার কারণে দীর্ঘদিন ধরে নির্দিষ্ট একটি ওষুধ সেবন করছে। ওই ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ফলে তার ডোপ টেস্টে পজিটিভ ফল এসেছিল।’
এই চিকিৎসক আরও বলেন, ‘অর্ঘ্য কোনো ধরনের নেশা বা মাদক গ্রহণ করে না। চিকিৎসাগত কারণে নেওয়া ওষুধের প্রতিক্রিয়াতেই এমনটা হয়েছে।’
অর্ঘ্য দাস বলেন, ‘আমি ২০০২ সাল থেকে স্নায়ুর রোগে ভুগছি এবং চিকিৎসকের পরামর্শে বেঞ্জোডায়াজেপিন গ্রুপের ওষুধ নিয়মিত সেবন করি। ঢাকা মেডিকেলে পরীক্ষায় নিশ্চিত নিশ্চত হওয়া গেছে ডোপ টেস্টে পজিটিভ আসা শুধুই এই ওষুধের কারণে, কোনো মাদক নয়। আমার সম্পর্কে মাদকসংশ্লিষ্ট অপপ্রচার আমাকে ও আমার পরিবারকে অসম্মানিত করেছে। অনুরোধ করছি, এ ধরনের বিভ্রান্তি ছড়ানো বন্ধ করুন। আমি সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন চাই। আলো ছড়ান, ঘৃণা নয়।’
এদিকে, জকসু নির্বাচনের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা থেকে ৪২ প্রার্থীকে বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছে ছাত্রদল ও ছাত্র অধিকার পরিষদ-সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেল। বিশ্ববিদ্যালয়ের রফিক ভবনের সামনে আজ রোববার আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে এ দাবি তোলেন প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী খাদিজাতুল কুবরা।
এর আগে, ৪ ডিসেম্বর সিন্ডিকেট সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জকসুর সংশোধিত তফসিল ঘোষণা করা হয়। সেই তফসিল অনুযায়ী ৯ ও ১০ ডিসেম্বর প্রার্থীদের ডোপ টেস্ট সম্পন্ন হয়।

প্রতিবছর অনেক শিক্ষার্থী বাংলাদেশ থেকে পড়াশোনার জন্য বিশ্বের বিভিন্ন দেশে পাড়ি জমান। অস্ট্রেলিয়া এর মধ্যে অন্যতম। দেশটির সেন্ট জর্জ টেইফে ইনফরমেশন টেকনোলজির সিস্টেম অ্যাডমিনিস্ট্রেশনে পড়াশোনা করে নিউ সাউথ ওয়েলস গভর্নমেন্টের রেভিনিউ নিউ সাউথ ওয়েলসে চাকরি করছেন বাংলাদেশের সাব্বির চৌধুরী।
২১ সেপ্টেম্বর ২০২১
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট
১১ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময়সীমা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত বর্ধিত করা হলো। আবেদন শুরু হয় গত ২৫ নভেম্বর থেকে।
১২ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেছেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ২৪ এর জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করেই আমাদের এ নতুন বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।’ আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়ার পর সাংবাদিকদের
১৪ ঘণ্টা আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচনের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা থেকে ৪২ জন প্রার্থীকে বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছে ছাত্রদল ও ছাত্র অধিকার পরিষদ সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেল।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রফিক ভবনের সামনে আজ রোববার আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে এ দাবি তোলেন প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী খাদিজাতুল কুবরা।
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট ব্যাখ্যা দেয়নি।
খাদিজাতুল কুবরা বলেন, প্রার্থীর এসএসসি বা এইচএসসি পরীক্ষার সনদে যে নাম আছে, এর পাশাপাশি তাঁর পরিচিত নাম প্রার্থী তালিকায় না থাকায় ভোটারদের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হতে পারে।
প্যানেলের দাবি, অবিলম্বে ওই ৪২ প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিলের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করা হোক। একই সঙ্গে জকসু নির্বাচনে অংশ নেওয়া সব প্রার্থী ও প্যানেলের প্রতি সমান, নিরপেক্ষ ও ন্যায়সংগত আচরণ নিশ্চিতের দাবিও জানানো হয়।
গত ১৭ ও ১৮ নভেম্বর জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ও হল সংসদের মোট ৩৪টি পদের বিপরীতে ২৪৯ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দেন। যাচাই-বাছাই শেষে ২৪ নভেম্বর প্রাথমিক তালিকায় ২৩১ জন প্রার্থীর নাম প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন।
এরপর ১১ ডিসেম্বর জকসুর ২১ পদে ১৫৬ জন ও হল সংসদের ১৩ পদের বিপরীতে ৩৩ জন প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন। এর মধ্য দিয়ে বাদ পড়েন মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া ৪২ জন প্রার্থী।
৩০ ডিসেম্বর জকসু নির্বাচনে ভোট গ্রহণ করা হবে। আর ফলাফল ঘোষণা করা হবে ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচনের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা থেকে ৪২ জন প্রার্থীকে বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছে ছাত্রদল ও ছাত্র অধিকার পরিষদ সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেল।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রফিক ভবনের সামনে আজ রোববার আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে এ দাবি তোলেন প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী খাদিজাতুল কুবরা।
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট ব্যাখ্যা দেয়নি।
খাদিজাতুল কুবরা বলেন, প্রার্থীর এসএসসি বা এইচএসসি পরীক্ষার সনদে যে নাম আছে, এর পাশাপাশি তাঁর পরিচিত নাম প্রার্থী তালিকায় না থাকায় ভোটারদের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হতে পারে।
প্যানেলের দাবি, অবিলম্বে ওই ৪২ প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিলের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করা হোক। একই সঙ্গে জকসু নির্বাচনে অংশ নেওয়া সব প্রার্থী ও প্যানেলের প্রতি সমান, নিরপেক্ষ ও ন্যায়সংগত আচরণ নিশ্চিতের দাবিও জানানো হয়।
গত ১৭ ও ১৮ নভেম্বর জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ও হল সংসদের মোট ৩৪টি পদের বিপরীতে ২৪৯ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দেন। যাচাই-বাছাই শেষে ২৪ নভেম্বর প্রাথমিক তালিকায় ২৩১ জন প্রার্থীর নাম প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন।
এরপর ১১ ডিসেম্বর জকসুর ২১ পদে ১৫৬ জন ও হল সংসদের ১৩ পদের বিপরীতে ৩৩ জন প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন। এর মধ্য দিয়ে বাদ পড়েন মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া ৪২ জন প্রার্থী।
৩০ ডিসেম্বর জকসু নির্বাচনে ভোট গ্রহণ করা হবে। আর ফলাফল ঘোষণা করা হবে ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে।

প্রতিবছর অনেক শিক্ষার্থী বাংলাদেশ থেকে পড়াশোনার জন্য বিশ্বের বিভিন্ন দেশে পাড়ি জমান। অস্ট্রেলিয়া এর মধ্যে অন্যতম। দেশটির সেন্ট জর্জ টেইফে ইনফরমেশন টেকনোলজির সিস্টেম অ্যাডমিনিস্ট্রেশনে পড়াশোনা করে নিউ সাউথ ওয়েলস গভর্নমেন্টের রেভিনিউ নিউ সাউথ ওয়েলসে চাকরি করছেন বাংলাদেশের সাব্বির চৌধুরী।
২১ সেপ্টেম্বর ২০২১
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ডোপ টেস্টে (মাদক পরীক্ষা) পজিটিভ ফল আসা ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদক গ্রহণ করেন না বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন,
৭ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময়সীমা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত বর্ধিত করা হলো। আবেদন শুরু হয় গত ২৫ নভেম্বর থেকে।
১২ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেছেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ২৪ এর জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করেই আমাদের এ নতুন বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।’ আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়ার পর সাংবাদিকদের
১৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময় বাড়ানো হয়েছে। ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থীরা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। এর আগে আবেদনের কার্যক্রম ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছিল
সম্প্রতি কৃষি গুচ্ছের ওয়েবসাইটে এ-সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে।
এতে বলা হয়, কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময়সীমা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত বর্ধিত করা হলো। আবেদন শুরু হয় গত ২৫ নভেম্বর থেকে।
এবার কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ে মোট আসনসংখ্যা ৩ হাজার ৭০১টি। ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে আগামী ৩ জানুয়ারি। ওই দিন বেলা ২টা থেকে ৩টা পর্যন্ত চলবে এই পরীক্ষা।
কৃষি গুচ্ছের আওতাধীন বিশ্ববিদ্যালয়গুলো হলো বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও অ্যানিমেল সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়, সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, হবিগঞ্জ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ও কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়।

কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময় বাড়ানো হয়েছে। ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থীরা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। এর আগে আবেদনের কার্যক্রম ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছিল
সম্প্রতি কৃষি গুচ্ছের ওয়েবসাইটে এ-সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে।
এতে বলা হয়, কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময়সীমা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত বর্ধিত করা হলো। আবেদন শুরু হয় গত ২৫ নভেম্বর থেকে।
এবার কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ে মোট আসনসংখ্যা ৩ হাজার ৭০১টি। ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে আগামী ৩ জানুয়ারি। ওই দিন বেলা ২টা থেকে ৩টা পর্যন্ত চলবে এই পরীক্ষা।
কৃষি গুচ্ছের আওতাধীন বিশ্ববিদ্যালয়গুলো হলো বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও অ্যানিমেল সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়, সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, হবিগঞ্জ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ও কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়।

প্রতিবছর অনেক শিক্ষার্থী বাংলাদেশ থেকে পড়াশোনার জন্য বিশ্বের বিভিন্ন দেশে পাড়ি জমান। অস্ট্রেলিয়া এর মধ্যে অন্যতম। দেশটির সেন্ট জর্জ টেইফে ইনফরমেশন টেকনোলজির সিস্টেম অ্যাডমিনিস্ট্রেশনে পড়াশোনা করে নিউ সাউথ ওয়েলস গভর্নমেন্টের রেভিনিউ নিউ সাউথ ওয়েলসে চাকরি করছেন বাংলাদেশের সাব্বির চৌধুরী।
২১ সেপ্টেম্বর ২০২১
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ডোপ টেস্টে (মাদক পরীক্ষা) পজিটিভ ফল আসা ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদক গ্রহণ করেন না বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন,
৭ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট
১১ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেছেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ২৪ এর জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করেই আমাদের এ নতুন বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।’ আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়ার পর সাংবাদিকদের
১৪ ঘণ্টা আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেছেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ২৪ এর জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করেই আমাদের এ নতুন বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।’ আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়ার পর সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।
জবি উপাচার্য বলেন, ‘একটি বৈষম্যহীন সমাজ ও কল্যাণ রাষ্ট্রের স্বপ্নে শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মুক্তিযোদ্ধারা জীবন উৎসর্গ করেছিলেন। কিন্তু ৫৪ বছরে আমরা সেই লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ হয়েছি, যার মূল্য দিতে হয়েছে ২৪-এর জুলাই–আগস্টে বহু ছাত্র–জনতাকে।’
তিনি আরও বলেন, ‘একটি বৈষম্যহীন সমাজ এবং বাংলাদেশ গড়ার মাধ্যমে শহীদদের স্বপ্ন পূরণ হবে। বাংলাদেশ একটু একটু করে সেদিকেই এগিয়ে যাচ্ছে।’
এর আগে সকাল সাড়ে ৭টার দিকে বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের পক্ষ থেকে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়া হয়। এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. সাবিনা শরমীন, প্রক্টর অধ্যাপক ড. তাজাম্মুল হক, শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. রইছ উদ্দিনসহ বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক, সাংবাদিক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা ছিলেন।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেছেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ২৪ এর জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করেই আমাদের এ নতুন বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।’ আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়ার পর সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।
জবি উপাচার্য বলেন, ‘একটি বৈষম্যহীন সমাজ ও কল্যাণ রাষ্ট্রের স্বপ্নে শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মুক্তিযোদ্ধারা জীবন উৎসর্গ করেছিলেন। কিন্তু ৫৪ বছরে আমরা সেই লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ হয়েছি, যার মূল্য দিতে হয়েছে ২৪-এর জুলাই–আগস্টে বহু ছাত্র–জনতাকে।’
তিনি আরও বলেন, ‘একটি বৈষম্যহীন সমাজ এবং বাংলাদেশ গড়ার মাধ্যমে শহীদদের স্বপ্ন পূরণ হবে। বাংলাদেশ একটু একটু করে সেদিকেই এগিয়ে যাচ্ছে।’
এর আগে সকাল সাড়ে ৭টার দিকে বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের পক্ষ থেকে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়া হয়। এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. সাবিনা শরমীন, প্রক্টর অধ্যাপক ড. তাজাম্মুল হক, শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. রইছ উদ্দিনসহ বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক, সাংবাদিক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা ছিলেন।

প্রতিবছর অনেক শিক্ষার্থী বাংলাদেশ থেকে পড়াশোনার জন্য বিশ্বের বিভিন্ন দেশে পাড়ি জমান। অস্ট্রেলিয়া এর মধ্যে অন্যতম। দেশটির সেন্ট জর্জ টেইফে ইনফরমেশন টেকনোলজির সিস্টেম অ্যাডমিনিস্ট্রেশনে পড়াশোনা করে নিউ সাউথ ওয়েলস গভর্নমেন্টের রেভিনিউ নিউ সাউথ ওয়েলসে চাকরি করছেন বাংলাদেশের সাব্বির চৌধুরী।
২১ সেপ্টেম্বর ২০২১
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ডোপ টেস্টে (মাদক পরীক্ষা) পজিটিভ ফল আসা ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদক গ্রহণ করেন না বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন,
৭ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট
১১ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময়সীমা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত বর্ধিত করা হলো। আবেদন শুরু হয় গত ২৫ নভেম্বর থেকে।
১২ ঘণ্টা আগে