চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (চবি) ২০২৩–২৪ শিক্ষাবর্ষে ১ম বর্ষ (সম্মান) ভর্তি পরীক্ষায় প্রতি আসনের বিপরীতে লড়বেন ৪৯ জন ভর্তিচ্ছু। চারটি ইউনিট ও দুটি উপ–ইউনিটে ৪ হাজার ৯২৬টি আসনের জন্য চূড়ান্তভাবে আবেদন করেছেন ২ লাখ ৪৩ হাজার ৫৫৫ জন। তবে ভর্তি পরীক্ষার জন্য অনলাইনে আবেদন করেও ১১ হাজার ১১৪ জন ভর্তিচ্ছু টাকা জমা দেননি।
শনিবার (২০ জানুয়ারি) দিবাগত রাত সোয়া ১২টার দিকে বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের আইসিটি সেলের পরিচালক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ খাইরুল ইসলাম। শনিবার রাত ১১টা ৫৯ মিনিটে ভর্তি আবেদন ফি জমা দেওয়ার সময় শেষ হয়।
আইসিটি সেল সূত্রে জানা যায়, ‘এ’ ইউনিটে ১ হাজার ২১৫টি আসনের বিপরীতে আবেদন করেছেন ৯৯ হাজার ৫২১ জন শিক্ষার্থী। এই ইউনিটে প্রতি আসনের বিপরীতে ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীর সংখ্যা ৮২ জন।
‘বি’ ইউনিটে ১ হাজার ২২১টি আসনের বিপরীতে আবেদন করেছেন ৬৫ হাজার ২৬৭ জন শিক্ষার্থী। এই ইউনিটে প্রতি আসনের বিপরীতে ভর্তির জন্য লড়বেন ৫৪ জন।
‘সি’ ইউনিটে ৬৪০টি আসনের বিপরীতে আবেদন করেছেন ১৭ হাজার ৩০০ জন শিক্ষার্থী। এই ইউনিটে প্রতি আসনে ভর্তির জন্য লড়বেন ২৭ জন।
‘ডি’ ইউনিটে ৯৫৮টি আসনের বিপরীতে ৫৭ হাজার ৮০৪ জন আবেদন করেছেন। সম্মিলিত এই ইউনিটে প্রতি আসনের বিপরীতে ৬০ জন লড়বেন।
দুটি উপ–ইউনিটের মধ্যে ‘বি-১’ ইউনিটে ১২৫টি আসনের বিপরীতে আবেদন পড়েছে ১ হাজার ৬৬৯টি। এই উপ–ইউনিটে প্রতি আসনের বিপরীতে ভর্তির জন্য লড়বেন ১৩ জন। আর ‘ডি–১’ উপ–ইউনিটে ৩০টি আসনের বিপরীতে ১ হাজার ৯৯৪ জন প্রার্থী আবেদন করেছেন। সে হিসাবে এই উপ–ইউনিটে আসন প্রতি লড়বেন ৬৭ জন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের আইসিটি সেলের পরিচালক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ খাইরুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নির্ধারিত সময়ের মধ্যে ২ লাখ ৪৩ হাজার ৫৫৫ জন শিক্ষার্থী টাকা জমা দিয়েছে। শিক্ষার্থীরা নির্বিঘ্নে আবেদন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করেছে।’
এবার ভর্তি পরীক্ষা হবে ঢাকা ও রাজশাহী
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা এবার ঢাকা ও রাজশাহী বিভাগে অনুষ্ঠিত হবে। ঢাকা বিভাগের কেন্দ্র নির্ধারণ করা হয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) ও রাজশাহী বিভাগের কেন্দ্র নির্ধারণ করা হয়েছে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (রাবি) ক্যাম্পাস।
সি ইউনিটের পরীক্ষা নতুন নিয়ম
এবার ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদভুক্ত সি ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষায় বেশ কিছু পরিবর্তন আনা হয়েছে। অন্যান্যবার ব্যবসায় শিক্ষা, বিজ্ঞান ও মানবিক বিভাগের শিক্ষার্থীদের আলাদা প্রশ্নে পরীক্ষা হলেও এবার সব বিভাগ থেকে পাস করা শিক্ষার্থীদের অভিন্ন প্রশ্নে পরীক্ষা নেওয়া হবে। এবার ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ থেকে পাস করা শিক্ষার্থীদের জন্য ৩২০টি, বিজ্ঞান বিভাগের জন্য ২৫৬টি ও মানবিক বিভাগ থেকে পাস করা শিক্ষার্থীদের জন্য ৩২টি আসন বরাদ্দ রাখার সিদ্ধান্ত হয়েছে।
এ ছাড়া নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সি ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষায় ইংরেজিতে ৪০, বিশ্লেষণ দক্ষতায় ৩০ ও সমস্যা সমাধান (প্রবলেম সলভিং) অংশে ৩০ থাকবে।
ভর্তি পরীক্ষার সময়সূচি
আগামী ২ মার্চ ‘এ’ ইউনিটের পরীক্ষা দিয়ে শুরু হবে ভর্তি পরীক্ষা। ৮ মার্চ ‘বি’ ইউনিট, ৯ মার্চ ‘সি’ ইউনিট এবং ১৬ মার্চ অনুষ্ঠিত হবে ‘ডি’ ইউনিটের পরীক্ষা। এ ছাড়া ‘বি–১’ উপ-ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা ৩ মার্চ ও ‘ডি–১’ উপ–ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা ৪ মার্চ, ‘বি–১’ উপ–ইউনিটের ব্যবহারিক পরীক্ষা হবে ১২, ১৩ ও ১৪ মার্চ এবং ‘ডি–১’ উপ–ইউনিটের ব্যবহারিক পরীক্ষা ১০ ও ১১ মার্চ অনুষ্ঠিত হবে।

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (চবি) ২০২৩–২৪ শিক্ষাবর্ষে ১ম বর্ষ (সম্মান) ভর্তি পরীক্ষায় প্রতি আসনের বিপরীতে লড়বেন ৪৯ জন ভর্তিচ্ছু। চারটি ইউনিট ও দুটি উপ–ইউনিটে ৪ হাজার ৯২৬টি আসনের জন্য চূড়ান্তভাবে আবেদন করেছেন ২ লাখ ৪৩ হাজার ৫৫৫ জন। তবে ভর্তি পরীক্ষার জন্য অনলাইনে আবেদন করেও ১১ হাজার ১১৪ জন ভর্তিচ্ছু টাকা জমা দেননি।
শনিবার (২০ জানুয়ারি) দিবাগত রাত সোয়া ১২টার দিকে বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের আইসিটি সেলের পরিচালক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ খাইরুল ইসলাম। শনিবার রাত ১১টা ৫৯ মিনিটে ভর্তি আবেদন ফি জমা দেওয়ার সময় শেষ হয়।
আইসিটি সেল সূত্রে জানা যায়, ‘এ’ ইউনিটে ১ হাজার ২১৫টি আসনের বিপরীতে আবেদন করেছেন ৯৯ হাজার ৫২১ জন শিক্ষার্থী। এই ইউনিটে প্রতি আসনের বিপরীতে ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীর সংখ্যা ৮২ জন।
‘বি’ ইউনিটে ১ হাজার ২২১টি আসনের বিপরীতে আবেদন করেছেন ৬৫ হাজার ২৬৭ জন শিক্ষার্থী। এই ইউনিটে প্রতি আসনের বিপরীতে ভর্তির জন্য লড়বেন ৫৪ জন।
‘সি’ ইউনিটে ৬৪০টি আসনের বিপরীতে আবেদন করেছেন ১৭ হাজার ৩০০ জন শিক্ষার্থী। এই ইউনিটে প্রতি আসনে ভর্তির জন্য লড়বেন ২৭ জন।
‘ডি’ ইউনিটে ৯৫৮টি আসনের বিপরীতে ৫৭ হাজার ৮০৪ জন আবেদন করেছেন। সম্মিলিত এই ইউনিটে প্রতি আসনের বিপরীতে ৬০ জন লড়বেন।
দুটি উপ–ইউনিটের মধ্যে ‘বি-১’ ইউনিটে ১২৫টি আসনের বিপরীতে আবেদন পড়েছে ১ হাজার ৬৬৯টি। এই উপ–ইউনিটে প্রতি আসনের বিপরীতে ভর্তির জন্য লড়বেন ১৩ জন। আর ‘ডি–১’ উপ–ইউনিটে ৩০টি আসনের বিপরীতে ১ হাজার ৯৯৪ জন প্রার্থী আবেদন করেছেন। সে হিসাবে এই উপ–ইউনিটে আসন প্রতি লড়বেন ৬৭ জন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের আইসিটি সেলের পরিচালক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ খাইরুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নির্ধারিত সময়ের মধ্যে ২ লাখ ৪৩ হাজার ৫৫৫ জন শিক্ষার্থী টাকা জমা দিয়েছে। শিক্ষার্থীরা নির্বিঘ্নে আবেদন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করেছে।’
এবার ভর্তি পরীক্ষা হবে ঢাকা ও রাজশাহী
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা এবার ঢাকা ও রাজশাহী বিভাগে অনুষ্ঠিত হবে। ঢাকা বিভাগের কেন্দ্র নির্ধারণ করা হয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) ও রাজশাহী বিভাগের কেন্দ্র নির্ধারণ করা হয়েছে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (রাবি) ক্যাম্পাস।
সি ইউনিটের পরীক্ষা নতুন নিয়ম
এবার ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদভুক্ত সি ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষায় বেশ কিছু পরিবর্তন আনা হয়েছে। অন্যান্যবার ব্যবসায় শিক্ষা, বিজ্ঞান ও মানবিক বিভাগের শিক্ষার্থীদের আলাদা প্রশ্নে পরীক্ষা হলেও এবার সব বিভাগ থেকে পাস করা শিক্ষার্থীদের অভিন্ন প্রশ্নে পরীক্ষা নেওয়া হবে। এবার ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ থেকে পাস করা শিক্ষার্থীদের জন্য ৩২০টি, বিজ্ঞান বিভাগের জন্য ২৫৬টি ও মানবিক বিভাগ থেকে পাস করা শিক্ষার্থীদের জন্য ৩২টি আসন বরাদ্দ রাখার সিদ্ধান্ত হয়েছে।
এ ছাড়া নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সি ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষায় ইংরেজিতে ৪০, বিশ্লেষণ দক্ষতায় ৩০ ও সমস্যা সমাধান (প্রবলেম সলভিং) অংশে ৩০ থাকবে।
ভর্তি পরীক্ষার সময়সূচি
আগামী ২ মার্চ ‘এ’ ইউনিটের পরীক্ষা দিয়ে শুরু হবে ভর্তি পরীক্ষা। ৮ মার্চ ‘বি’ ইউনিট, ৯ মার্চ ‘সি’ ইউনিট এবং ১৬ মার্চ অনুষ্ঠিত হবে ‘ডি’ ইউনিটের পরীক্ষা। এ ছাড়া ‘বি–১’ উপ-ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা ৩ মার্চ ও ‘ডি–১’ উপ–ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা ৪ মার্চ, ‘বি–১’ উপ–ইউনিটের ব্যবহারিক পরীক্ষা হবে ১২, ১৩ ও ১৪ মার্চ এবং ‘ডি–১’ উপ–ইউনিটের ব্যবহারিক পরীক্ষা ১০ ও ১১ মার্চ অনুষ্ঠিত হবে।

মাধ্যমিক স্তরের পাঠ্যবইয়ে ইতিহাসনির্ভর ঘটনায় আবার বড় পরিবর্তন আনা হয়েছে। এর মধ্যে অষ্টম শ্রেণির সাহিত্য কণিকা বই থেকে বাদ পড়েছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ‘এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম’ নিবন্ধটি। তাঁর নামের সঙ্গের বঙ্গবন্ধু উপাধি বাদ পড়েছে। স্বাধীনতার ঘোষক হিসেবে জিয়াউর রহমানের...
৩৫ মিনিট আগে
আগামীকাল মঙ্গলবার জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচন। আগের দিন আজ সোমবার রাতে রাজনৈতিক ছাত্রসংগঠনের নেতাদের ক্যাম্পাসে প্রবেশের অনুমতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নির্বাচন কমিশন।
৪ ঘণ্টা আগে
শিক্ষার্থীদের ভোট দেওয়া শেষে সংশ্লিষ্ট কেন্দ্রের রিটার্নিং কর্মকর্তা তাৎক্ষণিকভাবে ফলাফল ঘোষণা করবেন। পরে সব কেন্দ্রের ফলাফল সমন্বয় করে নির্বাচন কমিশন চূড়ান্ত ফল ঘোষণা করবে। ভোট গণনার জন্য ছয়টি মেশিন ব্যবহার করা হবে এবং ফলাফল লাইভে দেখানো হবে বলে জানিয়েছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয়...
৪ ঘণ্টা আগে
আসন্ন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে আগামীকাল ৩০ ডিসেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন পুল থেকে ছাত্র-ছাত্রীদের যাতায়াতে রুট প্ল্যান ও সময়সূচি ঘোষণা করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
১১ ঘণ্টা আগেরাহুল শর্মা, ঢাকা

মাধ্যমিক স্তরের পাঠ্যবইয়ে ইতিহাসনির্ভর ঘটনায় আবার বড় পরিবর্তন আনা হয়েছে। এর মধ্যে অষ্টম শ্রেণির সাহিত্য কণিকা বই থেকে বাদ পড়েছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ‘এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম’ নিবন্ধটি। তাঁর নামের সঙ্গের বঙ্গবন্ধু উপাধি বাদ পড়েছে। স্বাধীনতার ঘোষক হিসেবে জিয়াউর রহমানের নাম এবং ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নামের সঙ্গে স্বৈরাচারসহ একাধিক বিশেষণ যুক্ত করা হয়েছে।
এ ছাড়া উচ্চমাধ্যমিকের ইংরেজি বইয়ে থাকছে না শেখ মুজিবের ৭ মার্চের ভাষণ। জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে। এদিকে প্রাথমিক স্তরের সব পাঠ্যবই সরবরাহ হলেও মাধ্যমিক স্তরের সব শ্রেণির সব বই ছাপা এখনো শেষ হয়নি। ২৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত ৬০ দশমিক ৯৫ শতাংশ বই সরবরাহ করা হয়েছে।
পাঠ্যপুস্তকে কিছু বিষয়ে পরিবর্তনের কথা নিশ্চিত করেন এনসিটিবির চেয়ারম্যান (অতিরিক্ত দায়িত্ব) মো. মাহবুবুল হক পাটওয়ারী। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ছোটখাটো কিছু বিষয় সংযোজন-বিয়োজন করা হয়েছে।
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে গত বছরের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর গত বছর পাঠ্যবইয়ে বড় ধরনের পরিবর্তন আনা হয়। মাধ্যমিকের প্রতিটি শ্রেণির বাংলা বইয়ে যুক্ত করা হয় জুলাই গণ-অভ্যুত্থান নিয়ে লেখা, কবিতা অথবা কার্টুন। প্রতিটি বইয়ের পেছনের কভারে দেওয়া হয় গ্রাফিতি। ইতিহাসনির্ভর অনেক বিষয়েও পরিবর্তন আনা হয়েছিল। পাঠ্যবই থেকে বাদ দেওয়া হয় পেছনের কভার থেকে শেখ হাসিনার বাণী। শেখ পরিবারের সদস্যদের নিয়ে লেখাও বাদ পড়ে।
এনসিটিবির সূত্র বলছে, মাধ্যমিক স্তরের সব পাঠ্যবইয়ে শেখ মুজিবুর রহমানের নামের আগের বঙ্গবন্ধু উপাধি বাদ দিয়ে নাম লেখা হয়েছে শেখ মুজিবুর রহমান। অষ্টম শ্রেণির ইংরেজি বইয়েও কিছু পরিবর্তন আনা হয়েছে। স্বাধীনতার ঘোষক হিসেবে জিয়াউর রহমানের (সাবেক রাষ্ট্রপতি ও বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা) নাম যুক্ত করা হয়েছে। মাধ্যমিকের বিভিন্ন শ্রেণির পাঠ্যবইয়ে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নামের পাশে স্বৈরাচারসহ একাধিক বিশেষণ যুক্ত করা হয়েছে। এ ছাড়া ইতিহাসনির্ভর আরও কিছু বিষয়ে পরিবর্তন আনা হয়েছে। উচ্চমাধ্যমিকের বাংলা বইয়ে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের গ্রাফিতির ওপর একটি লেখা যুক্ত করা হয়েছে।
মাধ্যমিকের সব পাঠ্যবই ছাপা হয়নি
এনসিটিবি সূত্রে জানা যায়, নতুন শিক্ষাবর্ষ শুরু হতে মাত্র এক দিন বাকি থাকলেও মাধ্যমিকের সব শ্রেণির পাঠ্যবই ছাপা এখনো শেষ হয়নি। ছাপা হলেও সরবরাহ বাকি ৪২ শতাংশ পাঠ্যবই। অবশ্য প্রাথমিক স্তরের পাঠ্যবই নিয়ে কোনো সংকট নেই। এই স্তরে শতভাগ পাঠ্যবই মাঠপর্যায়ে সরবরাহ করা হয়েছে।
সরকার ২০১০ সাল থেকে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষার্থীদের বিনা মূল্যে নতুন পাঠ্যবই দিচ্ছে। বেশ কয়েক বছর ধরে শিক্ষাবর্ষের প্রথম দিনে শিক্ষার্থীদের হাতে নতুন বই তুলে দেওয়া হচ্ছে।
আগামী বছরের জন্য প্রাক্-প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তর মিলিয়ে প্রায় ৩০ কোটি পাঠ্যবই ছাপানো হচ্ছে। এগুলোর মধ্যে মাধ্যমিক স্তরের জন্য ২১ কোটি ৪৩ লাখ ৩০ হাজার ৩০০টি এবং প্রাথমিক স্তরের (ইবতেদায়ি ছাড়া) জন্য ৮ কোটি ৫৯ লাখ ২৪ হাজার ৮৫৪টি বই।
এনসিটিবির কর্মকর্তা ও মুদ্রণকারীরা বলছেন, গত কয়েক বছরের মতো এবারও সব শ্রেণির সব শিক্ষার্থী সব পাঠ্যবই ছাড়াই শিক্ষাবর্ষ শুরু করবে। এবার বেশি বেকায়দায় পড়বে মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষার্থীরা। বই ছাপা ও সরবরাহের গতি দেখে মনে হচ্ছে আগামী জানুয়ারির মধ্যেও সব বই মাঠপর্যায়ে পৌঁছানো কঠিন হবে।
এনসিটিবির তথ্য অনুযায়ী, ২৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত মাধ্যমিক স্তরের ৭৪ দশমিক ৬৬ শতাংশ বই ছাপা ও বাঁধাই শেষ হয়েছে। তবে সরবরাহ-পূর্ব পরিদর্শনসহ (পিডিআই) আনুষঙ্গিক কাজ শেষে ২৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত মাঠপর্যায়ে সরবরাহ করা হয়েছে মাধ্যমিকের মোট বইয়ের ৬০ দশমিক ৯৫ শতাংশ। অর্থাৎ মাধ্যমিকের ৩৯ শতাংশের কিছু বেশি পাঠ্যবই এখনো সরবরাহ করা হয়নি।
সূত্র বলছে, ২৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত ষষ্ঠ শ্রেণির ৯০ দশমিক ৬৫ শতাংশ পাঠ্যবই ছাপা শেষ হয়েছে। সরবরাহ করা হয়েছে ৭১ দশমিক ৪৯ শতাংশ। সপ্তম শ্রেণির ৭৮ দশমিক ৩১ শতাংশ পাঠ্যবই ছাপা শেষ হয়েছে, সরবরাহ করা হয়েছে ৪০ দশমিক ৪৪ শতাংশ। অষ্টম শ্রেণির ৫৭ দশমিক ৫০ শতাংশ পাঠ্যবই ছাপা হলেও সরবরাহ করা হয়েছে ২৬ দশমিক ৯৭ শতাংশ। এ ছাড়া নবম-দশম শ্রেণির ৮৮ দশমিক ৭০ শতাংশ পাঠ্যবই ছাপা হলেও সরবরাহ করা হয়েছে ৭৩ দশমিক ৫১ শতাংশ।
অবশ্য শিক্ষা উপদেষ্টা চৌধুরী রফিকুল আবরার (সি আর আবরার) বলেছেন, আগামী জানুয়ারির মাঝামাঝি সময়ের আগেই শতভাগ নতুন বই শিক্ষার্থীদের হাতে পৌঁছে যাবে। গত রোববার এনসিটিবি কার্যালয়ে এক অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, শিক্ষা কার্যক্রম আগামী বছরের জানুয়ারির মাঝামাঝি থেকে শুরু হবে। এর আগেই প্রায় শতভাগ বই পৌঁছে যাবে।

মাধ্যমিক স্তরের পাঠ্যবইয়ে ইতিহাসনির্ভর ঘটনায় আবার বড় পরিবর্তন আনা হয়েছে। এর মধ্যে অষ্টম শ্রেণির সাহিত্য কণিকা বই থেকে বাদ পড়েছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ‘এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম’ নিবন্ধটি। তাঁর নামের সঙ্গের বঙ্গবন্ধু উপাধি বাদ পড়েছে। স্বাধীনতার ঘোষক হিসেবে জিয়াউর রহমানের নাম এবং ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নামের সঙ্গে স্বৈরাচারসহ একাধিক বিশেষণ যুক্ত করা হয়েছে।
এ ছাড়া উচ্চমাধ্যমিকের ইংরেজি বইয়ে থাকছে না শেখ মুজিবের ৭ মার্চের ভাষণ। জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে। এদিকে প্রাথমিক স্তরের সব পাঠ্যবই সরবরাহ হলেও মাধ্যমিক স্তরের সব শ্রেণির সব বই ছাপা এখনো শেষ হয়নি। ২৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত ৬০ দশমিক ৯৫ শতাংশ বই সরবরাহ করা হয়েছে।
পাঠ্যপুস্তকে কিছু বিষয়ে পরিবর্তনের কথা নিশ্চিত করেন এনসিটিবির চেয়ারম্যান (অতিরিক্ত দায়িত্ব) মো. মাহবুবুল হক পাটওয়ারী। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ছোটখাটো কিছু বিষয় সংযোজন-বিয়োজন করা হয়েছে।
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে গত বছরের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর গত বছর পাঠ্যবইয়ে বড় ধরনের পরিবর্তন আনা হয়। মাধ্যমিকের প্রতিটি শ্রেণির বাংলা বইয়ে যুক্ত করা হয় জুলাই গণ-অভ্যুত্থান নিয়ে লেখা, কবিতা অথবা কার্টুন। প্রতিটি বইয়ের পেছনের কভারে দেওয়া হয় গ্রাফিতি। ইতিহাসনির্ভর অনেক বিষয়েও পরিবর্তন আনা হয়েছিল। পাঠ্যবই থেকে বাদ দেওয়া হয় পেছনের কভার থেকে শেখ হাসিনার বাণী। শেখ পরিবারের সদস্যদের নিয়ে লেখাও বাদ পড়ে।
এনসিটিবির সূত্র বলছে, মাধ্যমিক স্তরের সব পাঠ্যবইয়ে শেখ মুজিবুর রহমানের নামের আগের বঙ্গবন্ধু উপাধি বাদ দিয়ে নাম লেখা হয়েছে শেখ মুজিবুর রহমান। অষ্টম শ্রেণির ইংরেজি বইয়েও কিছু পরিবর্তন আনা হয়েছে। স্বাধীনতার ঘোষক হিসেবে জিয়াউর রহমানের (সাবেক রাষ্ট্রপতি ও বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা) নাম যুক্ত করা হয়েছে। মাধ্যমিকের বিভিন্ন শ্রেণির পাঠ্যবইয়ে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নামের পাশে স্বৈরাচারসহ একাধিক বিশেষণ যুক্ত করা হয়েছে। এ ছাড়া ইতিহাসনির্ভর আরও কিছু বিষয়ে পরিবর্তন আনা হয়েছে। উচ্চমাধ্যমিকের বাংলা বইয়ে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের গ্রাফিতির ওপর একটি লেখা যুক্ত করা হয়েছে।
মাধ্যমিকের সব পাঠ্যবই ছাপা হয়নি
এনসিটিবি সূত্রে জানা যায়, নতুন শিক্ষাবর্ষ শুরু হতে মাত্র এক দিন বাকি থাকলেও মাধ্যমিকের সব শ্রেণির পাঠ্যবই ছাপা এখনো শেষ হয়নি। ছাপা হলেও সরবরাহ বাকি ৪২ শতাংশ পাঠ্যবই। অবশ্য প্রাথমিক স্তরের পাঠ্যবই নিয়ে কোনো সংকট নেই। এই স্তরে শতভাগ পাঠ্যবই মাঠপর্যায়ে সরবরাহ করা হয়েছে।
সরকার ২০১০ সাল থেকে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষার্থীদের বিনা মূল্যে নতুন পাঠ্যবই দিচ্ছে। বেশ কয়েক বছর ধরে শিক্ষাবর্ষের প্রথম দিনে শিক্ষার্থীদের হাতে নতুন বই তুলে দেওয়া হচ্ছে।
আগামী বছরের জন্য প্রাক্-প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তর মিলিয়ে প্রায় ৩০ কোটি পাঠ্যবই ছাপানো হচ্ছে। এগুলোর মধ্যে মাধ্যমিক স্তরের জন্য ২১ কোটি ৪৩ লাখ ৩০ হাজার ৩০০টি এবং প্রাথমিক স্তরের (ইবতেদায়ি ছাড়া) জন্য ৮ কোটি ৫৯ লাখ ২৪ হাজার ৮৫৪টি বই।
এনসিটিবির কর্মকর্তা ও মুদ্রণকারীরা বলছেন, গত কয়েক বছরের মতো এবারও সব শ্রেণির সব শিক্ষার্থী সব পাঠ্যবই ছাড়াই শিক্ষাবর্ষ শুরু করবে। এবার বেশি বেকায়দায় পড়বে মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষার্থীরা। বই ছাপা ও সরবরাহের গতি দেখে মনে হচ্ছে আগামী জানুয়ারির মধ্যেও সব বই মাঠপর্যায়ে পৌঁছানো কঠিন হবে।
এনসিটিবির তথ্য অনুযায়ী, ২৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত মাধ্যমিক স্তরের ৭৪ দশমিক ৬৬ শতাংশ বই ছাপা ও বাঁধাই শেষ হয়েছে। তবে সরবরাহ-পূর্ব পরিদর্শনসহ (পিডিআই) আনুষঙ্গিক কাজ শেষে ২৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত মাঠপর্যায়ে সরবরাহ করা হয়েছে মাধ্যমিকের মোট বইয়ের ৬০ দশমিক ৯৫ শতাংশ। অর্থাৎ মাধ্যমিকের ৩৯ শতাংশের কিছু বেশি পাঠ্যবই এখনো সরবরাহ করা হয়নি।
সূত্র বলছে, ২৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত ষষ্ঠ শ্রেণির ৯০ দশমিক ৬৫ শতাংশ পাঠ্যবই ছাপা শেষ হয়েছে। সরবরাহ করা হয়েছে ৭১ দশমিক ৪৯ শতাংশ। সপ্তম শ্রেণির ৭৮ দশমিক ৩১ শতাংশ পাঠ্যবই ছাপা শেষ হয়েছে, সরবরাহ করা হয়েছে ৪০ দশমিক ৪৪ শতাংশ। অষ্টম শ্রেণির ৫৭ দশমিক ৫০ শতাংশ পাঠ্যবই ছাপা হলেও সরবরাহ করা হয়েছে ২৬ দশমিক ৯৭ শতাংশ। এ ছাড়া নবম-দশম শ্রেণির ৮৮ দশমিক ৭০ শতাংশ পাঠ্যবই ছাপা হলেও সরবরাহ করা হয়েছে ৭৩ দশমিক ৫১ শতাংশ।
অবশ্য শিক্ষা উপদেষ্টা চৌধুরী রফিকুল আবরার (সি আর আবরার) বলেছেন, আগামী জানুয়ারির মাঝামাঝি সময়ের আগেই শতভাগ নতুন বই শিক্ষার্থীদের হাতে পৌঁছে যাবে। গত রোববার এনসিটিবি কার্যালয়ে এক অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, শিক্ষা কার্যক্রম আগামী বছরের জানুয়ারির মাঝামাঝি থেকে শুরু হবে। এর আগেই প্রায় শতভাগ বই পৌঁছে যাবে।

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (চবি) ২০২৩–২৪ শিক্ষাবর্ষে ১ম বর্ষ (সম্মান) ভর্তি পরীক্ষায় প্রতি আসনের বিপরীতে লড়বেন ৪৯ জন ভর্তিচ্ছু। চারটি ইউনিট ও দুটি উপ–ইউনিটে ৪ হাজার ৯২৬টি আসনের জন্য চূড়ান্তভাবে আবেদন করেছেন ২ লাখ ৪৩ হাজার ৫৫৫ জন। তবে ভর্তি পরীক্ষার জন্য অনলাইনে আবেদন করেও ১১ হাজার ১১৪ জন ভর্তিচ্ছু টাকা
২১ জানুয়ারি ২০২৪
আগামীকাল মঙ্গলবার জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচন। আগের দিন আজ সোমবার রাতে রাজনৈতিক ছাত্রসংগঠনের নেতাদের ক্যাম্পাসে প্রবেশের অনুমতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নির্বাচন কমিশন।
৪ ঘণ্টা আগে
শিক্ষার্থীদের ভোট দেওয়া শেষে সংশ্লিষ্ট কেন্দ্রের রিটার্নিং কর্মকর্তা তাৎক্ষণিকভাবে ফলাফল ঘোষণা করবেন। পরে সব কেন্দ্রের ফলাফল সমন্বয় করে নির্বাচন কমিশন চূড়ান্ত ফল ঘোষণা করবে। ভোট গণনার জন্য ছয়টি মেশিন ব্যবহার করা হবে এবং ফলাফল লাইভে দেখানো হবে বলে জানিয়েছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয়...
৪ ঘণ্টা আগে
আসন্ন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে আগামীকাল ৩০ ডিসেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন পুল থেকে ছাত্র-ছাত্রীদের যাতায়াতে রুট প্ল্যান ও সময়সূচি ঘোষণা করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
১১ ঘণ্টা আগেজবি প্রতিনিধি

আগামীকাল মঙ্গলবার জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচন। আগের দিন আজ সোমবার রাতে রাজনৈতিক ছাত্রসংগঠনের নেতাদের ক্যাম্পাসে প্রবেশের অনুমতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নির্বাচন কমিশন।
আজ রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মিলনায়তনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মোস্তফা হাসান। এই সিদ্ধান্ত নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন অনেক প্রার্থী।
নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘অনেকেই (রাজনৈতিক দলের) আবেদন করেছেন। তাঁরা পর্যবেক্ষক হিসেবে থাকতে চান। আমরা বিষয়টি বিবেচনা করছি।’ এর আগে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনের স্বার্থে ক্যাম্পাসে বিভিন্ন রাজনৈতিক ছাত্রসংগঠনের নেতাদের প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না বলে জানায় নির্বাচন কমিশন।
তবে হঠাৎ কেন এই সিদ্ধান্তে পরিবর্তন এল—জানতে চাইলে এ প্রশ্নের উত্তর দেয়নি নির্বাচন কমিশনার। তারা বলে, এখনো সময় আছে। কেউ চাইলে আবেদন করতে পারেন।
কোন কোন রাজনৈতিক ছাত্রসংগঠন আবেদন করেছে—জানতে চাইলে কমিশন উত্তর দেয়নি। তবে সূত্র জানায়, ছাত্রদল ও ছাত্রশিবির প্যানেলের শতাধিক নেতা-কর্মী ক্যাম্পাসে ঢোকার এই পাস কার্ডের আবেদন করেছেন।
এ বিষয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করে ঐক্যবদ্ধ জবিয়ান প্যানেলের সমাজসেবা সম্পাদক ফেরদৌস শেখ বলেন, ‘আমরা জানতাম ভোটার নয় এমন কাউকে ক্যাম্পাসে প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না। পর্যবেক্ষক হিসেবে রানিং শিক্ষার্থীরা থাকলেই হয়। কিন্ত হঠাৎ এই সিদ্ধান্ত আমাদের জানানো হয়নি।’
স্বতন্ত্র আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী সানি বলেন, ‘রাজনৈতিক বা ছাত্রনেতাদের কাউকে ঢুকতে দিলে এটা স্বতন্ত্র প্রার্থীদের জন্য হুমকিস্বরূপ। এতে শিক্ষার্থীরা প্রভাবিত হতে পারে ও নির্বাচনের সুষ্ঠ পরিবেশ বিঘ্নিত হবে। আমরা চাই, শিক্ষার্থী নয়—এমন কোনো ব্যক্তি যেন না ঢোকে।’

আগামীকাল মঙ্গলবার জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচন। আগের দিন আজ সোমবার রাতে রাজনৈতিক ছাত্রসংগঠনের নেতাদের ক্যাম্পাসে প্রবেশের অনুমতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নির্বাচন কমিশন।
আজ রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মিলনায়তনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মোস্তফা হাসান। এই সিদ্ধান্ত নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন অনেক প্রার্থী।
নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘অনেকেই (রাজনৈতিক দলের) আবেদন করেছেন। তাঁরা পর্যবেক্ষক হিসেবে থাকতে চান। আমরা বিষয়টি বিবেচনা করছি।’ এর আগে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনের স্বার্থে ক্যাম্পাসে বিভিন্ন রাজনৈতিক ছাত্রসংগঠনের নেতাদের প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না বলে জানায় নির্বাচন কমিশন।
তবে হঠাৎ কেন এই সিদ্ধান্তে পরিবর্তন এল—জানতে চাইলে এ প্রশ্নের উত্তর দেয়নি নির্বাচন কমিশনার। তারা বলে, এখনো সময় আছে। কেউ চাইলে আবেদন করতে পারেন।
কোন কোন রাজনৈতিক ছাত্রসংগঠন আবেদন করেছে—জানতে চাইলে কমিশন উত্তর দেয়নি। তবে সূত্র জানায়, ছাত্রদল ও ছাত্রশিবির প্যানেলের শতাধিক নেতা-কর্মী ক্যাম্পাসে ঢোকার এই পাস কার্ডের আবেদন করেছেন।
এ বিষয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করে ঐক্যবদ্ধ জবিয়ান প্যানেলের সমাজসেবা সম্পাদক ফেরদৌস শেখ বলেন, ‘আমরা জানতাম ভোটার নয় এমন কাউকে ক্যাম্পাসে প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না। পর্যবেক্ষক হিসেবে রানিং শিক্ষার্থীরা থাকলেই হয়। কিন্ত হঠাৎ এই সিদ্ধান্ত আমাদের জানানো হয়নি।’
স্বতন্ত্র আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী সানি বলেন, ‘রাজনৈতিক বা ছাত্রনেতাদের কাউকে ঢুকতে দিলে এটা স্বতন্ত্র প্রার্থীদের জন্য হুমকিস্বরূপ। এতে শিক্ষার্থীরা প্রভাবিত হতে পারে ও নির্বাচনের সুষ্ঠ পরিবেশ বিঘ্নিত হবে। আমরা চাই, শিক্ষার্থী নয়—এমন কোনো ব্যক্তি যেন না ঢোকে।’

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (চবি) ২০২৩–২৪ শিক্ষাবর্ষে ১ম বর্ষ (সম্মান) ভর্তি পরীক্ষায় প্রতি আসনের বিপরীতে লড়বেন ৪৯ জন ভর্তিচ্ছু। চারটি ইউনিট ও দুটি উপ–ইউনিটে ৪ হাজার ৯২৬টি আসনের জন্য চূড়ান্তভাবে আবেদন করেছেন ২ লাখ ৪৩ হাজার ৫৫৫ জন। তবে ভর্তি পরীক্ষার জন্য অনলাইনে আবেদন করেও ১১ হাজার ১১৪ জন ভর্তিচ্ছু টাকা
২১ জানুয়ারি ২০২৪
মাধ্যমিক স্তরের পাঠ্যবইয়ে ইতিহাসনির্ভর ঘটনায় আবার বড় পরিবর্তন আনা হয়েছে। এর মধ্যে অষ্টম শ্রেণির সাহিত্য কণিকা বই থেকে বাদ পড়েছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ‘এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম’ নিবন্ধটি। তাঁর নামের সঙ্গের বঙ্গবন্ধু উপাধি বাদ পড়েছে। স্বাধীনতার ঘোষক হিসেবে জিয়াউর রহমানের...
৩৫ মিনিট আগে
শিক্ষার্থীদের ভোট দেওয়া শেষে সংশ্লিষ্ট কেন্দ্রের রিটার্নিং কর্মকর্তা তাৎক্ষণিকভাবে ফলাফল ঘোষণা করবেন। পরে সব কেন্দ্রের ফলাফল সমন্বয় করে নির্বাচন কমিশন চূড়ান্ত ফল ঘোষণা করবে। ভোট গণনার জন্য ছয়টি মেশিন ব্যবহার করা হবে এবং ফলাফল লাইভে দেখানো হবে বলে জানিয়েছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয়...
৪ ঘণ্টা আগে
আসন্ন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে আগামীকাল ৩০ ডিসেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন পুল থেকে ছাত্র-ছাত্রীদের যাতায়াতে রুট প্ল্যান ও সময়সূচি ঘোষণা করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
১১ ঘণ্টা আগেজবি প্রতিনিধি

শিক্ষার্থীদের ভোট দেওয়া শেষে সংশ্লিষ্ট কেন্দ্রের রিটার্নিং কর্মকর্তা তাৎক্ষণিকভাবে ফলাফল ঘোষণা করবেন। পরে সব কেন্দ্রের ফলাফল সমন্বয় করে নির্বাচন কমিশন চূড়ান্ত ফল ঘোষণা করবে। ভোট গণনার জন্য ছয়টি মেশিন ব্যবহার করা হবে এবং ফলাফল লাইভে দেখানো হবে বলে জানিয়েছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন–২০২৫-এর নির্বাচন কমিশন।
আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) রাতে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে নির্বাচন কমিশনের আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মোস্তফা হাসান।
এ সময় ড. মোস্তফা হাসান আরও জানান, নির্বাচন আয়োজনের জন্য কমিশনের সব প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে। সংশ্লিষ্ট সবার সহযোগিতায় একটি স্বচ্ছ, সুশৃঙ্খল, গ্রহণযোগ্য এবং ঐতিহাসিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
মোস্তফা হাসান জানান, আগামীকাল মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৮টা থেকে বেলা ৩টা পর্যন্ত নিরবচ্ছিন্নভাবে ভোট গ্রহণ চলবে। তবে বেলা ৩টার মধ্যে যাঁরা ভোটকেন্দ্র এবং কেন্দ্রের বেষ্টনীর ভেতরে প্রবেশ করবেন, তাঁরা সবাই ভোট দিতে পারবেন।
নির্বাচন কমিশনের তথ্য অনুযায়ী, জকসু নির্বাচনে ৩৯টি ভোটকেন্দ্রে ১৬ হাজার ৬৪৯ জন ভোটার ভোটাধিকার প্রয়োগ করবেন।
ভোট গ্রহণ শেষে প্রতিটি কেন্দ্রে পৃথকভাবে ভোট গণনা করা হবে বলে জানান প্রধান নির্বাচন কমিশনার। এ ছাড়া নিজ কেন্দ্র ছাড়া কোনো প্রার্থী অন্য কেন্দ্রে প্রবেশ করতে পারবেন না। এমনকি ভোট দেওয়া শেষে সংশ্লিষ্ট প্রার্থী নিজ কেন্দ্রেও পুনরায় প্রবেশ করতে পারবেন না বলে জানান তিনি।
নির্বাচনের স্বচ্ছতা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ক্যাম্পাসে তিন স্তরের নিরাপত্তাব্যবস্থা কার্যকর থাকবে বলে জানান তিনি। পুরো বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস ও প্রতিটি ভোটকেন্দ্র সিসিটিভির আওতায় আনা হয়েছে। এ ছাড়া তিনটি ডিজিটাল বোর্ডের মাধ্যমে ক্যাম্পাস ও আশপাশের এলাকায় এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ভোট গণনা লাইভ সম্প্রচারের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
মোস্তফা হাসান আরও জানান, যেসব ভোটারের আইডি কার্ডের মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়েছে, তাঁরা ভোটার তালিকায় প্রবেশ করে কিউআর কোড স্ক্যানের মাধ্যমে মোবাইলে অথবা প্রিন্ট কপি হিসেবে ভোটার আইডি সংগ্রহ করে ভোট দিতে পারবেন। ভোটার তালিকা হবে ছবিযুক্ত।
নির্বাচন কমিশন জানায়, ভোটকেন্দ্রে অমোচনীয় কালি ব্যবহার করা হবে। সকালে বিভাগভিত্তিক ব্যালট পেপার সরবরাহ করা হবে। যে শিক্ষার্থী যে বিভাগের ভোটার, তিনি সেই বিভাগেই ভোট দেবেন। ব্যালট পেপারে থাকবে বিশেষ নিরাপত্তা কোড।
সংবাদ সম্মেলনে আরও জানানো হয়, নির্বাচনের আগে আজ ‘মক টেস্ট’ সম্পন্ন করা হয়েছে, যেখানে প্রায় ৩০ জন প্রার্থী অংশ নেন। অতিরিক্ত কোনো ব্যালট ছাপানো হয়নি। ভোট দেওয়া শেষে ভোটারদের ক্যাম্পাস ত্যাগ করতে হবে। শুধু প্রার্থী ও বৈধ কার্ডধারীরাই ক্যাম্পাসে অবস্থান করতে পারবেন।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মো. শহিদুল ইসলাম, অধ্যাপক ড. কানিজ ফাতেমা কাকলী, অধ্যাপক ড. জুলফিকার মাহমুদ ও ড. মো. আনিসুর রহমান। এ ছাড়া আইসিটি সেলের পরিচালক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ নাসির উদ্দিন এবং পিআরআইপি পরিচালক ড. মুহাম্মদ আনওয়ারুস সালাম উপস্থিত ছিলেন।

শিক্ষার্থীদের ভোট দেওয়া শেষে সংশ্লিষ্ট কেন্দ্রের রিটার্নিং কর্মকর্তা তাৎক্ষণিকভাবে ফলাফল ঘোষণা করবেন। পরে সব কেন্দ্রের ফলাফল সমন্বয় করে নির্বাচন কমিশন চূড়ান্ত ফল ঘোষণা করবে। ভোট গণনার জন্য ছয়টি মেশিন ব্যবহার করা হবে এবং ফলাফল লাইভে দেখানো হবে বলে জানিয়েছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন–২০২৫-এর নির্বাচন কমিশন।
আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) রাতে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে নির্বাচন কমিশনের আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মোস্তফা হাসান।
এ সময় ড. মোস্তফা হাসান আরও জানান, নির্বাচন আয়োজনের জন্য কমিশনের সব প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে। সংশ্লিষ্ট সবার সহযোগিতায় একটি স্বচ্ছ, সুশৃঙ্খল, গ্রহণযোগ্য এবং ঐতিহাসিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
মোস্তফা হাসান জানান, আগামীকাল মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৮টা থেকে বেলা ৩টা পর্যন্ত নিরবচ্ছিন্নভাবে ভোট গ্রহণ চলবে। তবে বেলা ৩টার মধ্যে যাঁরা ভোটকেন্দ্র এবং কেন্দ্রের বেষ্টনীর ভেতরে প্রবেশ করবেন, তাঁরা সবাই ভোট দিতে পারবেন।
নির্বাচন কমিশনের তথ্য অনুযায়ী, জকসু নির্বাচনে ৩৯টি ভোটকেন্দ্রে ১৬ হাজার ৬৪৯ জন ভোটার ভোটাধিকার প্রয়োগ করবেন।
ভোট গ্রহণ শেষে প্রতিটি কেন্দ্রে পৃথকভাবে ভোট গণনা করা হবে বলে জানান প্রধান নির্বাচন কমিশনার। এ ছাড়া নিজ কেন্দ্র ছাড়া কোনো প্রার্থী অন্য কেন্দ্রে প্রবেশ করতে পারবেন না। এমনকি ভোট দেওয়া শেষে সংশ্লিষ্ট প্রার্থী নিজ কেন্দ্রেও পুনরায় প্রবেশ করতে পারবেন না বলে জানান তিনি।
নির্বাচনের স্বচ্ছতা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ক্যাম্পাসে তিন স্তরের নিরাপত্তাব্যবস্থা কার্যকর থাকবে বলে জানান তিনি। পুরো বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস ও প্রতিটি ভোটকেন্দ্র সিসিটিভির আওতায় আনা হয়েছে। এ ছাড়া তিনটি ডিজিটাল বোর্ডের মাধ্যমে ক্যাম্পাস ও আশপাশের এলাকায় এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ভোট গণনা লাইভ সম্প্রচারের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
মোস্তফা হাসান আরও জানান, যেসব ভোটারের আইডি কার্ডের মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়েছে, তাঁরা ভোটার তালিকায় প্রবেশ করে কিউআর কোড স্ক্যানের মাধ্যমে মোবাইলে অথবা প্রিন্ট কপি হিসেবে ভোটার আইডি সংগ্রহ করে ভোট দিতে পারবেন। ভোটার তালিকা হবে ছবিযুক্ত।
নির্বাচন কমিশন জানায়, ভোটকেন্দ্রে অমোচনীয় কালি ব্যবহার করা হবে। সকালে বিভাগভিত্তিক ব্যালট পেপার সরবরাহ করা হবে। যে শিক্ষার্থী যে বিভাগের ভোটার, তিনি সেই বিভাগেই ভোট দেবেন। ব্যালট পেপারে থাকবে বিশেষ নিরাপত্তা কোড।
সংবাদ সম্মেলনে আরও জানানো হয়, নির্বাচনের আগে আজ ‘মক টেস্ট’ সম্পন্ন করা হয়েছে, যেখানে প্রায় ৩০ জন প্রার্থী অংশ নেন। অতিরিক্ত কোনো ব্যালট ছাপানো হয়নি। ভোট দেওয়া শেষে ভোটারদের ক্যাম্পাস ত্যাগ করতে হবে। শুধু প্রার্থী ও বৈধ কার্ডধারীরাই ক্যাম্পাসে অবস্থান করতে পারবেন।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মো. শহিদুল ইসলাম, অধ্যাপক ড. কানিজ ফাতেমা কাকলী, অধ্যাপক ড. জুলফিকার মাহমুদ ও ড. মো. আনিসুর রহমান। এ ছাড়া আইসিটি সেলের পরিচালক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ নাসির উদ্দিন এবং পিআরআইপি পরিচালক ড. মুহাম্মদ আনওয়ারুস সালাম উপস্থিত ছিলেন।

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (চবি) ২০২৩–২৪ শিক্ষাবর্ষে ১ম বর্ষ (সম্মান) ভর্তি পরীক্ষায় প্রতি আসনের বিপরীতে লড়বেন ৪৯ জন ভর্তিচ্ছু। চারটি ইউনিট ও দুটি উপ–ইউনিটে ৪ হাজার ৯২৬টি আসনের জন্য চূড়ান্তভাবে আবেদন করেছেন ২ লাখ ৪৩ হাজার ৫৫৫ জন। তবে ভর্তি পরীক্ষার জন্য অনলাইনে আবেদন করেও ১১ হাজার ১১৪ জন ভর্তিচ্ছু টাকা
২১ জানুয়ারি ২০২৪
মাধ্যমিক স্তরের পাঠ্যবইয়ে ইতিহাসনির্ভর ঘটনায় আবার বড় পরিবর্তন আনা হয়েছে। এর মধ্যে অষ্টম শ্রেণির সাহিত্য কণিকা বই থেকে বাদ পড়েছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ‘এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম’ নিবন্ধটি। তাঁর নামের সঙ্গের বঙ্গবন্ধু উপাধি বাদ পড়েছে। স্বাধীনতার ঘোষক হিসেবে জিয়াউর রহমানের...
৩৫ মিনিট আগে
আগামীকাল মঙ্গলবার জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচন। আগের দিন আজ সোমবার রাতে রাজনৈতিক ছাত্রসংগঠনের নেতাদের ক্যাম্পাসে প্রবেশের অনুমতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নির্বাচন কমিশন।
৪ ঘণ্টা আগে
আসন্ন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে আগামীকাল ৩০ ডিসেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন পুল থেকে ছাত্র-ছাত্রীদের যাতায়াতে রুট প্ল্যান ও সময়সূচি ঘোষণা করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
১১ ঘণ্টা আগেজবি প্রতিনিধি

আসন্ন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে আগামীকাল ৩০ ডিসেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন পুল থেকে ছাত্র-ছাত্রীদের যাতায়াতে রুট প্ল্যান ও সময়সূচি ঘোষণা করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) উপাচার্য অধ্যাপক রেজাউল করিমের নির্দেশক্রমে পরিবহন প্রশাসক ড. তারেক বিন আতিকের স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আগামী ৩০ ডিসেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ে কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ ও হল শিক্ষার্থী সংসদ নির্বাচন-২০২৫ অনুষ্ঠিত হবে। এ অবস্থায়, ভোটগ্রহণ ও নির্বাচনের সব কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে সম্পাদনের লক্ষ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন পুল হতে ছাত্র-ছাত্রীদের যাতায়াতে রুট প্ল্যান ও সময়সূচি নির্ধারণ করা হলো।
(ক) শাহবাগ থেকে ছেড়ে আসবে জবি ক্যাম্পাসে অর্নিবান-২, উল্কা-৪, ধূমকেতু, কালিগঙ্গা, তুরাগ, উত্তরণ-২।
(খ) জবি (ক্যাম্পাস) থেকে ছেড়ে যাবে শাহবাগ, গোমতী, রজতরেখা, উত্তরণ-২, নোঙ্গর, উল্কা-৪ সহ আরো একটি বাস।
(গ) যাত্রাবাড়ী থেকে ছেড়ে আসবে জবি ক্যাম্পাসে, বিজয়-১, ঐতিহ্য, বিজয়-২
(ঘ) জবি (ক্যাম্পাস) থেকে ছেড়ে যাবে যাত্রাবাড়ী পদ্মা, আড়িয়াল, দ্বিতল বাসসহ আরও ২টি বাস।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, ছাত্র-ছাত্রীদের দৈনিক চলমান সব রুটের শাটল ট্রিপ ও দুপুরের ট্রিপ যথারীতি চলাচল করবে।
এর আগে, আগামীকাল সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত চলবে জকসুর ভোটগ্রহণ। কেন্দ্রীয় সংসদের জন্য ৩৮টি এবং হল সংসদের জন্য ১টি ভোটকেন্দ্র নির্ধারণ করা হয়েছে। প্রতি ১০০ জন শিক্ষার্থীর জন্য ১টি করে ভোটগ্রহণ বুথ থাকবে এবং ভোটগ্রহণ শেষে মেশিনের মাধ্যমে ভোট গণনা করা হবে।

আসন্ন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে আগামীকাল ৩০ ডিসেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন পুল থেকে ছাত্র-ছাত্রীদের যাতায়াতে রুট প্ল্যান ও সময়সূচি ঘোষণা করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) উপাচার্য অধ্যাপক রেজাউল করিমের নির্দেশক্রমে পরিবহন প্রশাসক ড. তারেক বিন আতিকের স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আগামী ৩০ ডিসেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ে কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ ও হল শিক্ষার্থী সংসদ নির্বাচন-২০২৫ অনুষ্ঠিত হবে। এ অবস্থায়, ভোটগ্রহণ ও নির্বাচনের সব কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে সম্পাদনের লক্ষ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন পুল হতে ছাত্র-ছাত্রীদের যাতায়াতে রুট প্ল্যান ও সময়সূচি নির্ধারণ করা হলো।
(ক) শাহবাগ থেকে ছেড়ে আসবে জবি ক্যাম্পাসে অর্নিবান-২, উল্কা-৪, ধূমকেতু, কালিগঙ্গা, তুরাগ, উত্তরণ-২।
(খ) জবি (ক্যাম্পাস) থেকে ছেড়ে যাবে শাহবাগ, গোমতী, রজতরেখা, উত্তরণ-২, নোঙ্গর, উল্কা-৪ সহ আরো একটি বাস।
(গ) যাত্রাবাড়ী থেকে ছেড়ে আসবে জবি ক্যাম্পাসে, বিজয়-১, ঐতিহ্য, বিজয়-২
(ঘ) জবি (ক্যাম্পাস) থেকে ছেড়ে যাবে যাত্রাবাড়ী পদ্মা, আড়িয়াল, দ্বিতল বাসসহ আরও ২টি বাস।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, ছাত্র-ছাত্রীদের দৈনিক চলমান সব রুটের শাটল ট্রিপ ও দুপুরের ট্রিপ যথারীতি চলাচল করবে।
এর আগে, আগামীকাল সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত চলবে জকসুর ভোটগ্রহণ। কেন্দ্রীয় সংসদের জন্য ৩৮টি এবং হল সংসদের জন্য ১টি ভোটকেন্দ্র নির্ধারণ করা হয়েছে। প্রতি ১০০ জন শিক্ষার্থীর জন্য ১টি করে ভোটগ্রহণ বুথ থাকবে এবং ভোটগ্রহণ শেষে মেশিনের মাধ্যমে ভোট গণনা করা হবে।

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (চবি) ২০২৩–২৪ শিক্ষাবর্ষে ১ম বর্ষ (সম্মান) ভর্তি পরীক্ষায় প্রতি আসনের বিপরীতে লড়বেন ৪৯ জন ভর্তিচ্ছু। চারটি ইউনিট ও দুটি উপ–ইউনিটে ৪ হাজার ৯২৬টি আসনের জন্য চূড়ান্তভাবে আবেদন করেছেন ২ লাখ ৪৩ হাজার ৫৫৫ জন। তবে ভর্তি পরীক্ষার জন্য অনলাইনে আবেদন করেও ১১ হাজার ১১৪ জন ভর্তিচ্ছু টাকা
২১ জানুয়ারি ২০২৪
মাধ্যমিক স্তরের পাঠ্যবইয়ে ইতিহাসনির্ভর ঘটনায় আবার বড় পরিবর্তন আনা হয়েছে। এর মধ্যে অষ্টম শ্রেণির সাহিত্য কণিকা বই থেকে বাদ পড়েছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ‘এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম’ নিবন্ধটি। তাঁর নামের সঙ্গের বঙ্গবন্ধু উপাধি বাদ পড়েছে। স্বাধীনতার ঘোষক হিসেবে জিয়াউর রহমানের...
৩৫ মিনিট আগে
আগামীকাল মঙ্গলবার জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচন। আগের দিন আজ সোমবার রাতে রাজনৈতিক ছাত্রসংগঠনের নেতাদের ক্যাম্পাসে প্রবেশের অনুমতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নির্বাচন কমিশন।
৪ ঘণ্টা আগে
শিক্ষার্থীদের ভোট দেওয়া শেষে সংশ্লিষ্ট কেন্দ্রের রিটার্নিং কর্মকর্তা তাৎক্ষণিকভাবে ফলাফল ঘোষণা করবেন। পরে সব কেন্দ্রের ফলাফল সমন্বয় করে নির্বাচন কমিশন চূড়ান্ত ফল ঘোষণা করবে। ভোট গণনার জন্য ছয়টি মেশিন ব্যবহার করা হবে এবং ফলাফল লাইভে দেখানো হবে বলে জানিয়েছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয়...
৪ ঘণ্টা আগে