মেহেরপুর প্রতিনিধি

তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে মেহেরপুরের সদর উপজেলার আমঝুপি গ্রামের মাঠপাড়ার বাশার মোল্লা (৫৮) নামের এক ভ্যানচালককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। আজ বুধবার দুপুরে এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।
নিহত বাশার মোল্লা মেহেরপুরের সদর উপজেলার আমঝুপি গ্রামের মৃত খালেক মোল্লার ছেলে।
নিহতের ছেলে সালাউদ্দীন ও প্রত্যক্ষদর্শী আবির হোসেন জানান, আমঝুপি-ইসলামনগর সড়কের মাঠপাড়ায় ইট ও বালি দিয়ে একটি ডিভাইডার তৈরি করে গ্রামবাসী। যাতে এখানে কেউ দুর্ঘটনার শিকার না হয়। বেলা সাড়ে ১১টার দিকে ওই সড়ক দিয়ে স্যালোইঞ্জিনচালিত একটি গাড়িতে কোমল পানিয় নিয়ে যাচ্ছিল স্পিড কোম্পানির ডেলিভারিম্যানসহ চালক। এ সময় ওই স্থানে থাকা চায়ের দোকানদার সালাউদ্দীনের সঙ্গে ডিভাইডার নিয়ে বাগ্বিতণ্ডা হয় তাঁদের। পরে সেখান থেকে ইসলামনগরের উদ্দেশ্যে চলে যায় তাঁরা। দুপুরে ফেরার পথে ইসলামনগর থেকে ১০ / ১২ জন মানুষকে নিয়ে ঘটনাস্থলে আবারও ফিরে আসেন তাঁরা। এসে সেই দোকানদারের সঙ্গে হাতাহাতিতে জড়িয়ে পড়ে। এ সময় দোকানদার সালাউদ্দীনের বাবা বাশার মোল্লা বাধা দিতে আসলে তাঁকে রড দিয়ে পিটিয়ে জখম করে তাঁরা। পরে বাশার মোল্লা মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। তারপরও তাঁরা রড দিয়ে পেটাতে থাকে। এলাকাবাসী ছুটে এলে ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায় হামলাকারীরা। বাশার মোল্লাকে এলাকাবাসী উদ্ধার করে মেহেরপুর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করে। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি।
সালাউদ্দীন আরও বলেন, যে ১০ / ১২ জন তাঁদের ওপর হামলা করেছে তাঁদের কাউকেই চিনতে পারেননি। তবে তাঁরা দিঘীরপাড়ার বাসিন্দা ও পল্লিবিদ্যুতের শ্রমিক বলে বিভিন্ন সূত্রে জানতে পেরেছি। তবে কোমল পানীয় স্পিডের যারা ডিলার তাঁদের কাছ থেকে হামলাকারীদের নাম জানা যাবে। বাবার হত্যাকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করেন তিনি।
সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শাহ দারা জানান, নিহতের শরীরে একাধিক স্থানে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে তাকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে। যারা এ হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত তাঁদের নামের তালিকা তৈরি করে দ্রুত আটকের চেষ্টা চলছে। তবে কয়েকজনের নাম জানতে পেরেছি বলে জানান ওসি।

তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে মেহেরপুরের সদর উপজেলার আমঝুপি গ্রামের মাঠপাড়ার বাশার মোল্লা (৫৮) নামের এক ভ্যানচালককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। আজ বুধবার দুপুরে এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।
নিহত বাশার মোল্লা মেহেরপুরের সদর উপজেলার আমঝুপি গ্রামের মৃত খালেক মোল্লার ছেলে।
নিহতের ছেলে সালাউদ্দীন ও প্রত্যক্ষদর্শী আবির হোসেন জানান, আমঝুপি-ইসলামনগর সড়কের মাঠপাড়ায় ইট ও বালি দিয়ে একটি ডিভাইডার তৈরি করে গ্রামবাসী। যাতে এখানে কেউ দুর্ঘটনার শিকার না হয়। বেলা সাড়ে ১১টার দিকে ওই সড়ক দিয়ে স্যালোইঞ্জিনচালিত একটি গাড়িতে কোমল পানিয় নিয়ে যাচ্ছিল স্পিড কোম্পানির ডেলিভারিম্যানসহ চালক। এ সময় ওই স্থানে থাকা চায়ের দোকানদার সালাউদ্দীনের সঙ্গে ডিভাইডার নিয়ে বাগ্বিতণ্ডা হয় তাঁদের। পরে সেখান থেকে ইসলামনগরের উদ্দেশ্যে চলে যায় তাঁরা। দুপুরে ফেরার পথে ইসলামনগর থেকে ১০ / ১২ জন মানুষকে নিয়ে ঘটনাস্থলে আবারও ফিরে আসেন তাঁরা। এসে সেই দোকানদারের সঙ্গে হাতাহাতিতে জড়িয়ে পড়ে। এ সময় দোকানদার সালাউদ্দীনের বাবা বাশার মোল্লা বাধা দিতে আসলে তাঁকে রড দিয়ে পিটিয়ে জখম করে তাঁরা। পরে বাশার মোল্লা মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। তারপরও তাঁরা রড দিয়ে পেটাতে থাকে। এলাকাবাসী ছুটে এলে ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায় হামলাকারীরা। বাশার মোল্লাকে এলাকাবাসী উদ্ধার করে মেহেরপুর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করে। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি।
সালাউদ্দীন আরও বলেন, যে ১০ / ১২ জন তাঁদের ওপর হামলা করেছে তাঁদের কাউকেই চিনতে পারেননি। তবে তাঁরা দিঘীরপাড়ার বাসিন্দা ও পল্লিবিদ্যুতের শ্রমিক বলে বিভিন্ন সূত্রে জানতে পেরেছি। তবে কোমল পানীয় স্পিডের যারা ডিলার তাঁদের কাছ থেকে হামলাকারীদের নাম জানা যাবে। বাবার হত্যাকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করেন তিনি।
সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শাহ দারা জানান, নিহতের শরীরে একাধিক স্থানে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে তাকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে। যারা এ হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত তাঁদের নামের তালিকা তৈরি করে দ্রুত আটকের চেষ্টা চলছে। তবে কয়েকজনের নাম জানতে পেরেছি বলে জানান ওসি।

ঢাকার দক্ষিণ কেরানীগঞ্জের হাসনাবাদ এলাকায় গত শুক্রবার সকালে একটি মাদ্রাসায় ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এতে নারী, শিশুসহ চারজন আহত হয়েছে। মাদ্রাসাটি শেখ আল আমিন নামের এক ব্যক্তি পরিচালনা করতেন। যিনি এর আগে নিষিদ্ধ উগ্রবাদী সংগঠনের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে দুবার গ্রেপ্তার হয়েছিলেন। দেশের বিভিন্ন থানায়
৪ দিন আগে
অপারেশন ডেভিল হান্ট ফেজ-২-এর বিশেষ অভিযানে এখন পর্যন্ত গ্রেপ্তার করা হয়েছে ৮ হাজার ৫৯৭ জনকে। গত ১৩ ডিসেম্বর থেকে শুরু হওয়া এই বিশেষ অভিযানে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় ৮৫টি আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে।
৭ দিন আগে
অপারেশন ডেভিল হান্ট ফেজ-২-এর বিশেষ অভিযানে গত রোববার বিকেল থেকে সোমবার বিকেল পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে ৬৯৮ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এ সময় ১৪টি আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল রোববার রাতে পুলিশ সদর দপ্তর থেকে এ তথ্য জানানো হয়।
৯ দিন আগে
জুলাই–আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে আলোচিত মুখ ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ওসমান হাদিকে গুলি করার ঘটনায় সামাজিক যোগাযোগে মাধ্যমে বহুল আলোচিত নাম ফয়সাল করিম মাসুদ কিংবা দাউদ খান। গতকাল শুক্রবার হাদি গুলিবিদ্ধ হওয়ার পর থেকেই এই দুই নামে এক ব্যক্তির ছবি ফেসবুকে ভেসে বেড়াচ্ছে।
১৮ দিন আগে