আসাদুজ্জামান নূর, ঢাকা

গত পাঁচ বছরে দেশের পুঁজিবাজার থেকে উধাও হয়ে গেছেন প্রায় সোয়া ৬ লাখ বিনিয়োগকারী। এর মধ্যে অনাবাসী বিও হিসাবধারীর সংখ্যা ৭৬ হাজার ৪৯২ এবং দেশি বিও হিসাবধারী ৫ লাখ ৪৮ হাজার ৪৭৫টি। বিনিয়োগের উদ্দেশ্যে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ব্রোকারেজ হাউস ও মার্চেন্ট ব্যাংকের মাধ্যমে তাঁরা এসব বেনিফিশিয়ারি ওনার্স (বিও) হিসাব খুলেছিলেন। কিন্তু দীর্ঘ সময় পরও এই বিনিয়োগ থেকে কাঙ্ক্ষিত মুনাফা না পেয়ে শেষ পর্যন্ত তাঁরা পুঁজিবাজার ত্যাগ করেছেন।
সেন্ট্রাল ডিপোজিটরি বাংলাদেশ লিমিটেডের (সিডিবিএল) মাধ্যমে পুঁজিবাজারের বিনিয়োগকারীর সব বিও হিসাবের তথ্য সংরক্ষণ করা হয়। প্রতিষ্ঠানটির হালনাগাদ তথ্য পর্যালোচনা থেকেই বিনিয়োগকারীদের পুঁজিবাজার ছাড়ার এমন তথ্য মিলেছে। সিডিবিএল বলছে, ২০২০ সালের ৭ অক্টোবর পর্যন্ত দেশে অনাবাসী বিনিয়োগকারীর বিও হিসাবের সংখ্যা ছিল ১ লাখ ২৩ হাজার ৪৫৭। এটি ক্রমেই কমে চলতি বছর ৯ অক্টোবর এসে দাঁড়িয়েছে ৪৬ হাজার ৯৬৫। অর্থাৎ, গত পাঁচ বছরের মধ্যে আড়াই গুণের বেশি (২.৬২) অনাবাসী পুঁজিবাজার থেকে উধাও হয়ে গেছেন, যা মোট অনাবাসী বিও হিসাবধারীর ৬১ দশমিক ৯৫ শতাংশ।
শুধু অনাবাসীই নয়, এই সময় দেশি বিনিয়োগকারীদেরও বিও সংখ্যা কমেছে ৫ লাখ ৪৮ হাজার ৪৭৫টি। অর্থাৎ পাঁচ বছরের ব্যবধানে এই বিও হিসাবধারীর সংখ্যা ২১ লাখ ৫৯ হাজার ৫০৪টি থেকে ১৬ লাখ ১১ হাজার ২৯টিতে এসে ঠেকেছে। এর মানে হচ্ছে, মোট দেশি বিও হিসাবের ২৫ দশমিক ৩৯ শতাংশ পুঁজিবাজার ত্যাগ করেছে।
এতে পুঁজিবাজারে মোট বিনিয়োগকারীর সংখ্যাই কমে গেছে। গত ৫ বছরে সব মিলিয়ে ৬ লাখ ২১ হাজার ৫৪টি বিও হিসাব কমেছে। ২০২০ সালের ৭ অক্টোবর বিও হিসাব ছিল ২২ লাখ ৯৬ হাজার ৩৭৩, যা ৯ অক্টোবর দাঁড়িয়েছে ১৬ লাখ ৭৫ হাজার ৩১৯টি। অর্থাৎ এই সময়ে ২৭ শতাংশ বিনিয়োগকারী পুঁজিবাজার ছেড়েছেন।
পুঁজিবাজার বিশ্লেষকেরা বিনিয়োগকারীর পুঁজিবাজার ত্যাগ কিংবা বিও হিসাবের সংখ্যা কমে যাওয়ার পেছনে বাস্তবিক হরেক রকম কারণ সামনে এনেছেন। তাঁরা বলছেন, বিদ্যমান পুঁজিবাজার দেশি কিংবা অনাবাসী কারোরই প্রত্যাশা পূরণ করতে পারছে না। উল্টো কষ্টার্জিত টাকা বিনিয়োগের পর জুয়াড়িদের ব্যাপক কারসাজি, গুজব, দুর্বল নজরদারি এবং সুশাসনের বিরাট ঘাটতির বিপরীতে ধারাবাহিক দরপতনের যন্ত্রণা সইতে হচ্ছে। তদুপরি অভ্যন্তরীণ অর্থনীতির পদ্ধতিগত জটিলতা ও রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার বহুমুখী প্রভাব মুনাফা তো দূরের কথা, তাঁদের মূল বিনিয়োগ সুরক্ষিত রাখাই অনিশ্চিত করে তুলেছে। উপায়ান্তর না পেয়ে বিনিয়োগকারীরা পুঁজিবাজার ছাড়ছেন। এতে মোট বিও হিসাবের সংখ্যাও আনুপাতিক হারে কমে গেছে।
এ বিষয়ে পুঁজিবাজার বিশ্লেষক এবং ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির স্কুল অব বিজনেস অ্যান্ড ইকোনমিকসের ডিন অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মুসা অভিমত দিয়ে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিও হিসাব কমে যাওয়া মানে পুঁজিবাজারের বিনিয়োগকারীরা চলে যাওয়া। গত ৫ বছরে যাঁরাই পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করেছেন, তাঁরাই খারাপ অবস্থানে আছেন। এ অবস্থায় ছেড়ে না যাওয়ার তো কোনো কারণ দেখি না।
অনাবাসী বিনিয়োগকারী কমে যাওয়ার কারণ হিসেবে অধ্যাপক মুসা বলেন, ‘বিভিন্ন ব্রোকারেজ হাউস অনাবাসীদের নিয়ে আসে একটা সুনির্দিষ্ট মুনাফা দেওয়ার প্রতিশ্রুতিতে। কিন্তু পরবর্তী সময়ে আর দিতে পারে না। আমাদের দেশে শেয়ারবাজারের বিকল্প তো শুধু ব্যাংকে টাকা রাখা, কিন্তু ওদের তো আরও অনেক সুযোগ রয়েছে। বাংলাদেশের শেয়ারবাজারে যেমন বিনিয়োগ করতে পারেন, তেমনি তাঁরা অন্য দেশের বাজারেও যেতে পারেন। তাঁরা হয়তো সেটাই করেছেন।’
পর্যালোচনায় দেখা গেছে, ফ্লোর প্রাইসের কারণে প্রায় ২ বছর শেয়ার লেনদেন করা যেত না। বিনিয়োগ আটকে ছিল। এই অবস্থায় আবার ব্যাংকে আমানতের বিপরীতে সুদের হার বেড়ে গেছে। এর বিপরীতে ফিক্সড ইনকাম সিকিউরিটিজে বিনিয়োগ ভালো মুনাফা দিচ্ছে। ফলে শেয়ারবাজার ছেড়ে যেখানে বিনিয়োগ নিরাপদ ও ভালো মুনাফা দেয়, সেখানেই যাচ্ছেন বিনিয়োগকারীরা।
ডিএসইর পরিচালক শাকিল রিজভী বলেন, পুঁজিবাজার হলো অর্থনীতির প্রতিবিম্ব। সুদের হার বাড়লে বুঝতে হবে অর্থনীতি চাপের মুখে আছে। তখন পুঁজিবাজার চাপের মধ্যে থাকে। এই অবস্থায় রিটার্ন যেখানে, সেখানে তারা বিনিয়োগ করে। দেশে ডলার-সংকট আছে, বাড়ছে দামও। অনাবাসীরা শেয়ার বিক্রি করে এখন ডলার রাখছে। কিছু বিনিয়োগকারী রয়েছেন আইপিওশিকারি। তাঁরাও বাজার ছেড়ে চলে গেছেন। সেকেন্ডারি বাজারেও অনেকে লোকসানের মুখে পড়েছেন। ফলে তাঁরাও শেয়ার বিক্রি করে চলে গেছেন। জিনিসপত্রের দাম বাড়াতে সঞ্চয়ও হচ্ছে না। এতে উদ্বৃত্ত টাকা নিয়ে মানুষের শেয়ারবাজারে আসার প্রবণতাও কমে গেছে। ফলে বিও হিসাব কমেছে।
তথ্যমতে, ২০২০ সালের ৭ অক্টোবর দেশি বিনিয়োগকারীদের বিও সংখ্যা ছিল ২১ লাখ ৫৯ হাজার ৫০৪টি, পরের বছরের একই দিনে দাঁড়ায় ১৮ লাখ ৯৬ হাজার ৮৭৫টিতে। এরপর ২০২২ সালের ৭ অক্টোবরে বিও নেমে আসে ১৭ লাখ ৭০ হাজার ২৯৮টিতে এবং ২০২৩ সালের একই দিনে বিও কমে দাঁড়ায় ১৬ লাখ ৮০ লাখ ৩০৬টিতে।

গত পাঁচ বছরে দেশের পুঁজিবাজার থেকে উধাও হয়ে গেছেন প্রায় সোয়া ৬ লাখ বিনিয়োগকারী। এর মধ্যে অনাবাসী বিও হিসাবধারীর সংখ্যা ৭৬ হাজার ৪৯২ এবং দেশি বিও হিসাবধারী ৫ লাখ ৪৮ হাজার ৪৭৫টি। বিনিয়োগের উদ্দেশ্যে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ব্রোকারেজ হাউস ও মার্চেন্ট ব্যাংকের মাধ্যমে তাঁরা এসব বেনিফিশিয়ারি ওনার্স (বিও) হিসাব খুলেছিলেন। কিন্তু দীর্ঘ সময় পরও এই বিনিয়োগ থেকে কাঙ্ক্ষিত মুনাফা না পেয়ে শেষ পর্যন্ত তাঁরা পুঁজিবাজার ত্যাগ করেছেন।
সেন্ট্রাল ডিপোজিটরি বাংলাদেশ লিমিটেডের (সিডিবিএল) মাধ্যমে পুঁজিবাজারের বিনিয়োগকারীর সব বিও হিসাবের তথ্য সংরক্ষণ করা হয়। প্রতিষ্ঠানটির হালনাগাদ তথ্য পর্যালোচনা থেকেই বিনিয়োগকারীদের পুঁজিবাজার ছাড়ার এমন তথ্য মিলেছে। সিডিবিএল বলছে, ২০২০ সালের ৭ অক্টোবর পর্যন্ত দেশে অনাবাসী বিনিয়োগকারীর বিও হিসাবের সংখ্যা ছিল ১ লাখ ২৩ হাজার ৪৫৭। এটি ক্রমেই কমে চলতি বছর ৯ অক্টোবর এসে দাঁড়িয়েছে ৪৬ হাজার ৯৬৫। অর্থাৎ, গত পাঁচ বছরের মধ্যে আড়াই গুণের বেশি (২.৬২) অনাবাসী পুঁজিবাজার থেকে উধাও হয়ে গেছেন, যা মোট অনাবাসী বিও হিসাবধারীর ৬১ দশমিক ৯৫ শতাংশ।
শুধু অনাবাসীই নয়, এই সময় দেশি বিনিয়োগকারীদেরও বিও সংখ্যা কমেছে ৫ লাখ ৪৮ হাজার ৪৭৫টি। অর্থাৎ পাঁচ বছরের ব্যবধানে এই বিও হিসাবধারীর সংখ্যা ২১ লাখ ৫৯ হাজার ৫০৪টি থেকে ১৬ লাখ ১১ হাজার ২৯টিতে এসে ঠেকেছে। এর মানে হচ্ছে, মোট দেশি বিও হিসাবের ২৫ দশমিক ৩৯ শতাংশ পুঁজিবাজার ত্যাগ করেছে।
এতে পুঁজিবাজারে মোট বিনিয়োগকারীর সংখ্যাই কমে গেছে। গত ৫ বছরে সব মিলিয়ে ৬ লাখ ২১ হাজার ৫৪টি বিও হিসাব কমেছে। ২০২০ সালের ৭ অক্টোবর বিও হিসাব ছিল ২২ লাখ ৯৬ হাজার ৩৭৩, যা ৯ অক্টোবর দাঁড়িয়েছে ১৬ লাখ ৭৫ হাজার ৩১৯টি। অর্থাৎ এই সময়ে ২৭ শতাংশ বিনিয়োগকারী পুঁজিবাজার ছেড়েছেন।
পুঁজিবাজার বিশ্লেষকেরা বিনিয়োগকারীর পুঁজিবাজার ত্যাগ কিংবা বিও হিসাবের সংখ্যা কমে যাওয়ার পেছনে বাস্তবিক হরেক রকম কারণ সামনে এনেছেন। তাঁরা বলছেন, বিদ্যমান পুঁজিবাজার দেশি কিংবা অনাবাসী কারোরই প্রত্যাশা পূরণ করতে পারছে না। উল্টো কষ্টার্জিত টাকা বিনিয়োগের পর জুয়াড়িদের ব্যাপক কারসাজি, গুজব, দুর্বল নজরদারি এবং সুশাসনের বিরাট ঘাটতির বিপরীতে ধারাবাহিক দরপতনের যন্ত্রণা সইতে হচ্ছে। তদুপরি অভ্যন্তরীণ অর্থনীতির পদ্ধতিগত জটিলতা ও রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার বহুমুখী প্রভাব মুনাফা তো দূরের কথা, তাঁদের মূল বিনিয়োগ সুরক্ষিত রাখাই অনিশ্চিত করে তুলেছে। উপায়ান্তর না পেয়ে বিনিয়োগকারীরা পুঁজিবাজার ছাড়ছেন। এতে মোট বিও হিসাবের সংখ্যাও আনুপাতিক হারে কমে গেছে।
এ বিষয়ে পুঁজিবাজার বিশ্লেষক এবং ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির স্কুল অব বিজনেস অ্যান্ড ইকোনমিকসের ডিন অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মুসা অভিমত দিয়ে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিও হিসাব কমে যাওয়া মানে পুঁজিবাজারের বিনিয়োগকারীরা চলে যাওয়া। গত ৫ বছরে যাঁরাই পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করেছেন, তাঁরাই খারাপ অবস্থানে আছেন। এ অবস্থায় ছেড়ে না যাওয়ার তো কোনো কারণ দেখি না।
অনাবাসী বিনিয়োগকারী কমে যাওয়ার কারণ হিসেবে অধ্যাপক মুসা বলেন, ‘বিভিন্ন ব্রোকারেজ হাউস অনাবাসীদের নিয়ে আসে একটা সুনির্দিষ্ট মুনাফা দেওয়ার প্রতিশ্রুতিতে। কিন্তু পরবর্তী সময়ে আর দিতে পারে না। আমাদের দেশে শেয়ারবাজারের বিকল্প তো শুধু ব্যাংকে টাকা রাখা, কিন্তু ওদের তো আরও অনেক সুযোগ রয়েছে। বাংলাদেশের শেয়ারবাজারে যেমন বিনিয়োগ করতে পারেন, তেমনি তাঁরা অন্য দেশের বাজারেও যেতে পারেন। তাঁরা হয়তো সেটাই করেছেন।’
পর্যালোচনায় দেখা গেছে, ফ্লোর প্রাইসের কারণে প্রায় ২ বছর শেয়ার লেনদেন করা যেত না। বিনিয়োগ আটকে ছিল। এই অবস্থায় আবার ব্যাংকে আমানতের বিপরীতে সুদের হার বেড়ে গেছে। এর বিপরীতে ফিক্সড ইনকাম সিকিউরিটিজে বিনিয়োগ ভালো মুনাফা দিচ্ছে। ফলে শেয়ারবাজার ছেড়ে যেখানে বিনিয়োগ নিরাপদ ও ভালো মুনাফা দেয়, সেখানেই যাচ্ছেন বিনিয়োগকারীরা।
ডিএসইর পরিচালক শাকিল রিজভী বলেন, পুঁজিবাজার হলো অর্থনীতির প্রতিবিম্ব। সুদের হার বাড়লে বুঝতে হবে অর্থনীতি চাপের মুখে আছে। তখন পুঁজিবাজার চাপের মধ্যে থাকে। এই অবস্থায় রিটার্ন যেখানে, সেখানে তারা বিনিয়োগ করে। দেশে ডলার-সংকট আছে, বাড়ছে দামও। অনাবাসীরা শেয়ার বিক্রি করে এখন ডলার রাখছে। কিছু বিনিয়োগকারী রয়েছেন আইপিওশিকারি। তাঁরাও বাজার ছেড়ে চলে গেছেন। সেকেন্ডারি বাজারেও অনেকে লোকসানের মুখে পড়েছেন। ফলে তাঁরাও শেয়ার বিক্রি করে চলে গেছেন। জিনিসপত্রের দাম বাড়াতে সঞ্চয়ও হচ্ছে না। এতে উদ্বৃত্ত টাকা নিয়ে মানুষের শেয়ারবাজারে আসার প্রবণতাও কমে গেছে। ফলে বিও হিসাব কমেছে।
তথ্যমতে, ২০২০ সালের ৭ অক্টোবর দেশি বিনিয়োগকারীদের বিও সংখ্যা ছিল ২১ লাখ ৫৯ হাজার ৫০৪টি, পরের বছরের একই দিনে দাঁড়ায় ১৮ লাখ ৯৬ হাজার ৮৭৫টিতে। এরপর ২০২২ সালের ৭ অক্টোবরে বিও নেমে আসে ১৭ লাখ ৭০ হাজার ২৯৮টিতে এবং ২০২৩ সালের একই দিনে বিও কমে দাঁড়ায় ১৬ লাখ ৮০ লাখ ৩০৬টিতে।

চলতি অর্থবছরের শুরু থেকেই সরকারের উন্নয়ন ব্যয় আশঙ্কাজনকভাবে ধীর হয়ে পড়েছে। মাঠপর্যায়ে প্রকল্প বাস্তবায়ন যেমন প্রত্যাশার তুলনায় অনেক পিছিয়ে, তেমনি সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোর সমন্বয় ঘাটতি, প্রশাসনিক টানাপোড়েন ও রাজনৈতিক অনিশ্চয়তার প্রভাবও স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ...
৪ ঘণ্টা আগে
যুক্তরাষ্ট্রের ডলারের বিপরীতে ভারতীয় রুপির মান আরও ২৩ পয়সা কমে ৯১ দশমিক ০১-এ পৌঁছেছে। ডলারের বিপরীতে এখন পর্যন্ত এটিই রুপির সর্বনিম্ন দর। ধারাবাহিক বিদেশি তহবিলের প্রস্থান, ভারত-যুক্তরাষ্ট্র বাণিজ্য আলোচনায় স্থবিরতা এবং স্থায়ী ডলার ক্রয়কে এই পতনের মূল কারণ হিসেবে দেখা হচ্ছে।
৭ ঘণ্টা আগে
ডিজিটাল পেমেন্ট কোম্পানি পেপ্যাল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাংকিং লাইসেন্সের জন্য আবেদন করেছে। কোম্পানিটি জানিয়েছে, এটি পেপ্যাল ব্যাংক তৈরি করার জন্য ইউটাহ ডিপার্টমেন্ট অব ফাইন্যান্সিয়াল ইনস্টিটিউশনস এবং ফেডারেল ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স করপোরেশনে আবেদন জমা দিয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগে
দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
১ দিন আগেআইএমইডির নভেম্বর মাসের প্রতিবেদন
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

চলতি অর্থবছরের শুরু থেকেই সরকারের উন্নয়ন ব্যয় আশঙ্কাজনকভাবে ধীর হয়ে পড়েছে। মাঠপর্যায়ে প্রকল্প বাস্তবায়ন যেমন প্রত্যাশার তুলনায় অনেক পিছিয়ে, তেমনি সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোর সমন্বয় ঘাটতি, প্রশাসনিক টানাপোড়েন ও রাজনৈতিক অনিশ্চয়তার প্রভাবও স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগের (আইএমইডি) প্রকাশিত হালনাগাদ প্রতিবেদনে দেখা যাচ্ছে সরকারের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) আকার বড় হলেও বাস্তব অগ্রগতি একেবারেই হতাশাজনক।
প্রতিবেদনের তথ্য বলছে, চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জুলাই থেকে নভেম্বর—এই পাঁচ মাসে উন্নয়ন ব্যয় হয়েছে ২৮ হাজার ৪৩ কোটি টাকা, যা বরাদ্দের মাত্র ১১.৭৫ শতাংশ। আগের অর্থবছরের একই সময়ে ব্যয় ছিল ৩৪ হাজার ২১৫ কোটি টাকা বা ১২ দশমিক ২৯ শতাংশ। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় পিছিয়ে আছে ৬ হাজার কোটি টাকার বেশি। এর থেকে স্পষ্ট হচ্ছে, সরকারের উন্নয়ন প্রকল্প যেন এগোচ্ছেই না। সরকারি তহবিল, বৈদেশিক সহায়তা ও সংস্থাগুলোর নিজস্ব অর্থায়ন—প্রকল্প বাস্তবায়নে উন্নয়ন ব্যয়ের এ তিন উৎসের প্রতিটিতেই যেন মন্থরতা লক্ষণীয়।
শুধু অর্থবছরের সার্বিক পরিস্থিতিই নয়, এডিপির মাসওয়ারি অগ্রগতি পর্যালোচনায় দেখা গেছে, নভেম্বর মাসের তথ্য আরও চিন্তার। এই এক মাসে বাস্তবায়ন হয়েছে ৮ হাজার ১৬৫ কোটি টাকার মতো, যেখানে আগের বছরের নভেম্বরেই ব্যয় ছিল ১২ হাজার কোটি টাকার বেশি। এক মাসেই ব্যয় কমে গেছে প্রায় ৪ হাজার কোটি টাকা। অর্থাৎ প্রকল্প বাস্তবায়নে অগ্রগতির হার মাত্র ৩ দশমিক ৪২ শতাংশ। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা বলছেন, এই ধীরগতি কোনো স্বাভাবিক মৌসুমি প্রবণতা নয়; বরং প্রকল্প ব্যবস্থাপনার ভেতরে জমে থাকা নানা অচলাবস্থার ফল।
প্রকল্প অনুমোদনে বিলম্ব, টেন্ডারপ্রক্রিয়া দীর্ঘায়িত হওয়া, দক্ষ ঠিকাদারের অভাব, মাঠপর্যায়ে প্রকৌশল বিভাগগুলোর সংকোচন—এসব মিলেই উন্নয়ন ব্যয় জমে থাকছে। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে সরকার পরিবর্তনের পর প্রশাসনে তৈরি হওয়া মন্থরতা ও সিদ্ধান্ত গ্রহণে দ্বিধা। আইএমইডি কর্মকর্তারা বলছেন, ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সময়ে পুরো প্রশাসনিক কাঠামো একধরনের অচল অবস্থায় ছিল, যার ধাক্কা এখনো পুরোপুরি কাটেনি।
মন্ত্রণালয়ভিত্তিক ব্যয়ে বৈষম্যও স্পষ্ট। বরাদ্দ থাকা সত্ত্বেও সংসদবিষয়ক সচিবালয় মন্ত্রণালয় পাঁচ মাসে এক টাকাও ব্যয় করতে পারেনি। কিছু বিভাগ অগ্রগতি দেখালেও, তা সমগ্র চিত্র বদলে দেওয়ার মতো নয়। বিপরীতে খাদ্য মন্ত্রণালয় সর্বোচ্চ ১৩২.৭৮ শতাংশ ব্যয় করেছে, যা বরাদ্দের চেয়েও বেশি ব্যয়—এটি চলমান প্রকল্পগুলোর প্রকৃত অবস্থার সঙ্গে সামঞ্জস্য আছে কি না, তা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। আইএমইডির মতে, প্রকৃত ব্যয় ও আর্থিক প্রতিবেদনের মধ্যকার এ ধরনের ব্যবধান ভবিষ্যতে প্রকল্প মূল্যায়নকে আরও জটিল করে তুলবে।
পরিকল্পনা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ বলছেন, ‘বাস্তবায়নের হার স্পষ্টতই কম। শুধু সংখ্যা নয়, কেন এই অবস্থা, সেটাই এখন সবচেয়ে জরুরি প্রশ্ন।’ বিশেষজ্ঞদের মতে, সামনের ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন থাকায় ব্যবস্থাপনায় আরও ধীরতা দেখা দিতে পারে। ইনস্টিটিউট ফর ইনক্লুসিভ ফিন্যান্স অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের (আইএনএম) নির্বাহী পরিচালক মুস্তফা কে মুজেরী এ প্রসঙ্গে আজকের পত্রিকাকে বলেন, অর্থবছরের শুরুতে সাধারণত কিছুটা ধীরতা দেখা গেলেও এবার পরিস্থিতি ভিন্ন। নির্বাচনকালীন প্রশাসন সাধারণত ঝুঁকিনির্ভর হয় না, ফলে প্রকল্পের গতি আরও কমে যাওয়ার আশঙ্কা প্রবল।
সব মিলে রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা, প্রশাসনিক দ্বিধা এবং মাঠপর্যায়ে নিয়ন্ত্রণহীনতা মিলিয়ে এডিপি বাস্তবায়ন যে পর্যায়ে দাঁড়িয়েছে, তা দিয়ে নির্ধারিত লক্ষ্য অর্জন খুব কঠিন—এমনটি ধারণা করা হচ্ছে পরিকল্পনা কমিশনের ভেতরেও।
চলতি অর্থবছরে এডিপি বরাদ্দ ২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা। কিন্তু প্রথম পাঁচ মাসে যে গতি দেখা গেছে, তাতে বছরের শেষে কাঙ্ক্ষিত অগ্রগতি অর্জন আদৌ সম্ভব হবে কি না, সে প্রশ্ন এখন আরও তীব্র হয়ে উঠছে।

চলতি অর্থবছরের শুরু থেকেই সরকারের উন্নয়ন ব্যয় আশঙ্কাজনকভাবে ধীর হয়ে পড়েছে। মাঠপর্যায়ে প্রকল্প বাস্তবায়ন যেমন প্রত্যাশার তুলনায় অনেক পিছিয়ে, তেমনি সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোর সমন্বয় ঘাটতি, প্রশাসনিক টানাপোড়েন ও রাজনৈতিক অনিশ্চয়তার প্রভাবও স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগের (আইএমইডি) প্রকাশিত হালনাগাদ প্রতিবেদনে দেখা যাচ্ছে সরকারের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) আকার বড় হলেও বাস্তব অগ্রগতি একেবারেই হতাশাজনক।
প্রতিবেদনের তথ্য বলছে, চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জুলাই থেকে নভেম্বর—এই পাঁচ মাসে উন্নয়ন ব্যয় হয়েছে ২৮ হাজার ৪৩ কোটি টাকা, যা বরাদ্দের মাত্র ১১.৭৫ শতাংশ। আগের অর্থবছরের একই সময়ে ব্যয় ছিল ৩৪ হাজার ২১৫ কোটি টাকা বা ১২ দশমিক ২৯ শতাংশ। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় পিছিয়ে আছে ৬ হাজার কোটি টাকার বেশি। এর থেকে স্পষ্ট হচ্ছে, সরকারের উন্নয়ন প্রকল্প যেন এগোচ্ছেই না। সরকারি তহবিল, বৈদেশিক সহায়তা ও সংস্থাগুলোর নিজস্ব অর্থায়ন—প্রকল্প বাস্তবায়নে উন্নয়ন ব্যয়ের এ তিন উৎসের প্রতিটিতেই যেন মন্থরতা লক্ষণীয়।
শুধু অর্থবছরের সার্বিক পরিস্থিতিই নয়, এডিপির মাসওয়ারি অগ্রগতি পর্যালোচনায় দেখা গেছে, নভেম্বর মাসের তথ্য আরও চিন্তার। এই এক মাসে বাস্তবায়ন হয়েছে ৮ হাজার ১৬৫ কোটি টাকার মতো, যেখানে আগের বছরের নভেম্বরেই ব্যয় ছিল ১২ হাজার কোটি টাকার বেশি। এক মাসেই ব্যয় কমে গেছে প্রায় ৪ হাজার কোটি টাকা। অর্থাৎ প্রকল্প বাস্তবায়নে অগ্রগতির হার মাত্র ৩ দশমিক ৪২ শতাংশ। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা বলছেন, এই ধীরগতি কোনো স্বাভাবিক মৌসুমি প্রবণতা নয়; বরং প্রকল্প ব্যবস্থাপনার ভেতরে জমে থাকা নানা অচলাবস্থার ফল।
প্রকল্প অনুমোদনে বিলম্ব, টেন্ডারপ্রক্রিয়া দীর্ঘায়িত হওয়া, দক্ষ ঠিকাদারের অভাব, মাঠপর্যায়ে প্রকৌশল বিভাগগুলোর সংকোচন—এসব মিলেই উন্নয়ন ব্যয় জমে থাকছে। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে সরকার পরিবর্তনের পর প্রশাসনে তৈরি হওয়া মন্থরতা ও সিদ্ধান্ত গ্রহণে দ্বিধা। আইএমইডি কর্মকর্তারা বলছেন, ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সময়ে পুরো প্রশাসনিক কাঠামো একধরনের অচল অবস্থায় ছিল, যার ধাক্কা এখনো পুরোপুরি কাটেনি।
মন্ত্রণালয়ভিত্তিক ব্যয়ে বৈষম্যও স্পষ্ট। বরাদ্দ থাকা সত্ত্বেও সংসদবিষয়ক সচিবালয় মন্ত্রণালয় পাঁচ মাসে এক টাকাও ব্যয় করতে পারেনি। কিছু বিভাগ অগ্রগতি দেখালেও, তা সমগ্র চিত্র বদলে দেওয়ার মতো নয়। বিপরীতে খাদ্য মন্ত্রণালয় সর্বোচ্চ ১৩২.৭৮ শতাংশ ব্যয় করেছে, যা বরাদ্দের চেয়েও বেশি ব্যয়—এটি চলমান প্রকল্পগুলোর প্রকৃত অবস্থার সঙ্গে সামঞ্জস্য আছে কি না, তা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। আইএমইডির মতে, প্রকৃত ব্যয় ও আর্থিক প্রতিবেদনের মধ্যকার এ ধরনের ব্যবধান ভবিষ্যতে প্রকল্প মূল্যায়নকে আরও জটিল করে তুলবে।
পরিকল্পনা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ বলছেন, ‘বাস্তবায়নের হার স্পষ্টতই কম। শুধু সংখ্যা নয়, কেন এই অবস্থা, সেটাই এখন সবচেয়ে জরুরি প্রশ্ন।’ বিশেষজ্ঞদের মতে, সামনের ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন থাকায় ব্যবস্থাপনায় আরও ধীরতা দেখা দিতে পারে। ইনস্টিটিউট ফর ইনক্লুসিভ ফিন্যান্স অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের (আইএনএম) নির্বাহী পরিচালক মুস্তফা কে মুজেরী এ প্রসঙ্গে আজকের পত্রিকাকে বলেন, অর্থবছরের শুরুতে সাধারণত কিছুটা ধীরতা দেখা গেলেও এবার পরিস্থিতি ভিন্ন। নির্বাচনকালীন প্রশাসন সাধারণত ঝুঁকিনির্ভর হয় না, ফলে প্রকল্পের গতি আরও কমে যাওয়ার আশঙ্কা প্রবল।
সব মিলে রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা, প্রশাসনিক দ্বিধা এবং মাঠপর্যায়ে নিয়ন্ত্রণহীনতা মিলিয়ে এডিপি বাস্তবায়ন যে পর্যায়ে দাঁড়িয়েছে, তা দিয়ে নির্ধারিত লক্ষ্য অর্জন খুব কঠিন—এমনটি ধারণা করা হচ্ছে পরিকল্পনা কমিশনের ভেতরেও।
চলতি অর্থবছরে এডিপি বরাদ্দ ২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা। কিন্তু প্রথম পাঁচ মাসে যে গতি দেখা গেছে, তাতে বছরের শেষে কাঙ্ক্ষিত অগ্রগতি অর্জন আদৌ সম্ভব হবে কি না, সে প্রশ্ন এখন আরও তীব্র হয়ে উঠছে।

গত পাঁচ বছরে দেশের পুঁজিবাজার থেকে উধাও হয়ে গেছেন প্রায় সোয়া ৬ লাখ বিনিয়োগকারী। এর মধ্যে অনাবাসী বিও হিসাবধারীর সংখ্যা ৭৬ হাজার ৪৯২ এবং দেশি বিও হিসাবধারী ৫ লাখ ৪৮ হাজার ৪৭৫টি। বিনিয়োগের উদ্দেশ্যে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ব্রোকারেজ হাউস ও মার্চেন্ট ব্যাংকের মাধ্যমে তাঁরা এসব বেনিফিশিয়ারি ওনার্স (বিও) হিস
১৪ অক্টোবর ২০২৪
যুক্তরাষ্ট্রের ডলারের বিপরীতে ভারতীয় রুপির মান আরও ২৩ পয়সা কমে ৯১ দশমিক ০১-এ পৌঁছেছে। ডলারের বিপরীতে এখন পর্যন্ত এটিই রুপির সর্বনিম্ন দর। ধারাবাহিক বিদেশি তহবিলের প্রস্থান, ভারত-যুক্তরাষ্ট্র বাণিজ্য আলোচনায় স্থবিরতা এবং স্থায়ী ডলার ক্রয়কে এই পতনের মূল কারণ হিসেবে দেখা হচ্ছে।
৭ ঘণ্টা আগে
ডিজিটাল পেমেন্ট কোম্পানি পেপ্যাল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাংকিং লাইসেন্সের জন্য আবেদন করেছে। কোম্পানিটি জানিয়েছে, এটি পেপ্যাল ব্যাংক তৈরি করার জন্য ইউটাহ ডিপার্টমেন্ট অব ফাইন্যান্সিয়াল ইনস্টিটিউশনস এবং ফেডারেল ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স করপোরেশনে আবেদন জমা দিয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগে
দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

যুক্তরাষ্ট্রের ডলারের বিপরীতে ভারতীয় রুপির মান আরও ২৩ পয়সা কমে ৯১ দশমিক ০১-এ পৌঁছেছে। ডলারের বিপরীতে এখন পর্যন্ত এটিই রুপির সর্বনিম্ন দর। ধারাবাহিক বিদেশি তহবিলের প্রস্থান, ভারত-যুক্তরাষ্ট্র বাণিজ্য আলোচনায় স্থবিরতা এবং স্থায়ী ডলার ক্রয়কে এই পতনের মূল কারণ হিসেবে দেখা হচ্ছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়ার খবরে বলা হয়, গতকাল মঙ্গলবার দিনের শুরুতে রুপি ৩৬ পয়সা কমে ৯১ দশমিক ১৪-এ পৌঁছায়, যা ইতিহাসের সর্বনিম্ন, পরে সামান্য পুনরুদ্ধার হয়। যদিও আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের দাম কমেছে এবং ডলারের শক্তি কিছুটা কমেছে, তারপরও রুপির পতন অব্যাহত রয়েছে।
গত ১০টি লেনদেনের দিনে রুপি ৯০ থেকে ৯১-এর মধ্যে ওঠানামা করেছে। শুধু গত পাঁচ দিনে রুপির মান ডলারের তুলনায় ১ শতাংশ কমেছে। মুদ্রা ব্যবসায়ীরা বলছেন, ডলারের বিপরীতে রুপির দাম চলতি মাসে ৯২ ছাড়িয়ে যাবে।
আজ মঙ্গলবার আন্তব্যাংক বৈদেশিক মুদ্রা রুপি ৯০ দশমিক ৮৭ থেকে লেনদেন শুরু হয়। পরে ৯০ দশমিক ৭৬ থেকে ৯১ দশমিক ১৪-এর মধ্যে ওঠানামা করে। শেষে ৯১ দশমিক ০১-এ বন্ধ হয়। গত সোমবার রুপি ৯০ দশমিক ৭৮-এ বন্ধ হয়েছিল, যা আগের দিনের তুলনায় ২৯ পয়সা কম।
ফিনরেক্স ট্রেজারি অ্যাডভাইজার্সের হেড অব ট্রেজারি অনিল কুমার বানসালি বলেন, ‘ডলারের ক্রয় অব্যাহত থাকায় রুপি নতুন ইতিহাস সৃষ্টি করেছে। যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ভারতের নতুন বাণিজ্য প্রস্তাব মেনে না নেওয়ায় চুক্তি স্থগিত রয়েছে।’

যুক্তরাষ্ট্রের ডলারের বিপরীতে ভারতীয় রুপির মান আরও ২৩ পয়সা কমে ৯১ দশমিক ০১-এ পৌঁছেছে। ডলারের বিপরীতে এখন পর্যন্ত এটিই রুপির সর্বনিম্ন দর। ধারাবাহিক বিদেশি তহবিলের প্রস্থান, ভারত-যুক্তরাষ্ট্র বাণিজ্য আলোচনায় স্থবিরতা এবং স্থায়ী ডলার ক্রয়কে এই পতনের মূল কারণ হিসেবে দেখা হচ্ছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়ার খবরে বলা হয়, গতকাল মঙ্গলবার দিনের শুরুতে রুপি ৩৬ পয়সা কমে ৯১ দশমিক ১৪-এ পৌঁছায়, যা ইতিহাসের সর্বনিম্ন, পরে সামান্য পুনরুদ্ধার হয়। যদিও আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের দাম কমেছে এবং ডলারের শক্তি কিছুটা কমেছে, তারপরও রুপির পতন অব্যাহত রয়েছে।
গত ১০টি লেনদেনের দিনে রুপি ৯০ থেকে ৯১-এর মধ্যে ওঠানামা করেছে। শুধু গত পাঁচ দিনে রুপির মান ডলারের তুলনায় ১ শতাংশ কমেছে। মুদ্রা ব্যবসায়ীরা বলছেন, ডলারের বিপরীতে রুপির দাম চলতি মাসে ৯২ ছাড়িয়ে যাবে।
আজ মঙ্গলবার আন্তব্যাংক বৈদেশিক মুদ্রা রুপি ৯০ দশমিক ৮৭ থেকে লেনদেন শুরু হয়। পরে ৯০ দশমিক ৭৬ থেকে ৯১ দশমিক ১৪-এর মধ্যে ওঠানামা করে। শেষে ৯১ দশমিক ০১-এ বন্ধ হয়। গত সোমবার রুপি ৯০ দশমিক ৭৮-এ বন্ধ হয়েছিল, যা আগের দিনের তুলনায় ২৯ পয়সা কম।
ফিনরেক্স ট্রেজারি অ্যাডভাইজার্সের হেড অব ট্রেজারি অনিল কুমার বানসালি বলেন, ‘ডলারের ক্রয় অব্যাহত থাকায় রুপি নতুন ইতিহাস সৃষ্টি করেছে। যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ভারতের নতুন বাণিজ্য প্রস্তাব মেনে না নেওয়ায় চুক্তি স্থগিত রয়েছে।’

গত পাঁচ বছরে দেশের পুঁজিবাজার থেকে উধাও হয়ে গেছেন প্রায় সোয়া ৬ লাখ বিনিয়োগকারী। এর মধ্যে অনাবাসী বিও হিসাবধারীর সংখ্যা ৭৬ হাজার ৪৯২ এবং দেশি বিও হিসাবধারী ৫ লাখ ৪৮ হাজার ৪৭৫টি। বিনিয়োগের উদ্দেশ্যে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ব্রোকারেজ হাউস ও মার্চেন্ট ব্যাংকের মাধ্যমে তাঁরা এসব বেনিফিশিয়ারি ওনার্স (বিও) হিস
১৪ অক্টোবর ২০২৪
চলতি অর্থবছরের শুরু থেকেই সরকারের উন্নয়ন ব্যয় আশঙ্কাজনকভাবে ধীর হয়ে পড়েছে। মাঠপর্যায়ে প্রকল্প বাস্তবায়ন যেমন প্রত্যাশার তুলনায় অনেক পিছিয়ে, তেমনি সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোর সমন্বয় ঘাটতি, প্রশাসনিক টানাপোড়েন ও রাজনৈতিক অনিশ্চয়তার প্রভাবও স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ...
৪ ঘণ্টা আগে
ডিজিটাল পেমেন্ট কোম্পানি পেপ্যাল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাংকিং লাইসেন্সের জন্য আবেদন করেছে। কোম্পানিটি জানিয়েছে, এটি পেপ্যাল ব্যাংক তৈরি করার জন্য ইউটাহ ডিপার্টমেন্ট অব ফাইন্যান্সিয়াল ইনস্টিটিউশনস এবং ফেডারেল ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স করপোরেশনে আবেদন জমা দিয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগে
দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ডিজিটাল পেমেন্ট কোম্পানি পেপ্যাল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাংকিং লাইসেন্সের জন্য আবেদন করেছে। কোম্পানিটি জানিয়েছে, এটি পেপ্যাল ব্যাংক তৈরি করার জন্য ইউটাহ ডিপার্টমেন্ট অব ফাইন্যান্সিয়াল ইনস্টিটিউশনস এবং ফেডারেল ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স করপোরেশনে আবেদন জমা দিয়েছে।
পেপ্যালের প্রধান নির্বাহী অ্যালেক্স ক্রিস বলেন, ‘পুঁজির নিরাপত্তা ছোট ব্যবসাগুলোর বৃদ্ধি ও সম্প্রসারণের পথে একটি গুরুত্বপূর্ণ বাধা। পেপ্যাল ব্যাংক প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে আমরা ছোট ব্যবসার উন্নয়ন এবং মার্কিন অর্থনীতিতে নতুন সুযোগ সৃষ্টি করতে পারব।’
১৯৯৮ সালে ইলন মাস্ক ও পিটার থিয়েল পেপ্যাল প্রতিষ্ঠা করেন। ২০১৩ সাল থেকে বিশ্বব্যাপী ৪ লাখ ২০ হাজারের বেশি গ্রাহককে ৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ঋণ দিয়েছে। মার্কিন ব্যাংকিং লাইসেন্স পাওয়ার পর কোম্পানি তৃতীয় পক্ষের ওপর নির্ভরতা কমিয়ে গ্রাহকের আমানতকে ফেডারেল ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স করপোরেশনে বিমার আওতায় আনতে পারবে।
পেপ্যালের আবেদন এসেছে এমন সময়ে, যখন একাধিক ক্রিপ্টো কোম্পানি এবং নিওব্যাংক এই বছরে ট্রাম্প প্রশাসনের নীতি সুবিধা নিয়ে নিয়ন্ত্রিত ব্যাংকিং খাতে প্রবেশের সুযোগ গ্রহণের চেষ্টা করছে। এ বছরের মধ্যে নুবাঙ্ক, কয়েনবেসসহ কয়েকটি প্রতিষ্ঠান ব্যাংকিং চার্টারের জন্য আবেদন করেছে।

ডিজিটাল পেমেন্ট কোম্পানি পেপ্যাল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাংকিং লাইসেন্সের জন্য আবেদন করেছে। কোম্পানিটি জানিয়েছে, এটি পেপ্যাল ব্যাংক তৈরি করার জন্য ইউটাহ ডিপার্টমেন্ট অব ফাইন্যান্সিয়াল ইনস্টিটিউশনস এবং ফেডারেল ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স করপোরেশনে আবেদন জমা দিয়েছে।
পেপ্যালের প্রধান নির্বাহী অ্যালেক্স ক্রিস বলেন, ‘পুঁজির নিরাপত্তা ছোট ব্যবসাগুলোর বৃদ্ধি ও সম্প্রসারণের পথে একটি গুরুত্বপূর্ণ বাধা। পেপ্যাল ব্যাংক প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে আমরা ছোট ব্যবসার উন্নয়ন এবং মার্কিন অর্থনীতিতে নতুন সুযোগ সৃষ্টি করতে পারব।’
১৯৯৮ সালে ইলন মাস্ক ও পিটার থিয়েল পেপ্যাল প্রতিষ্ঠা করেন। ২০১৩ সাল থেকে বিশ্বব্যাপী ৪ লাখ ২০ হাজারের বেশি গ্রাহককে ৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ঋণ দিয়েছে। মার্কিন ব্যাংকিং লাইসেন্স পাওয়ার পর কোম্পানি তৃতীয় পক্ষের ওপর নির্ভরতা কমিয়ে গ্রাহকের আমানতকে ফেডারেল ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স করপোরেশনে বিমার আওতায় আনতে পারবে।
পেপ্যালের আবেদন এসেছে এমন সময়ে, যখন একাধিক ক্রিপ্টো কোম্পানি এবং নিওব্যাংক এই বছরে ট্রাম্প প্রশাসনের নীতি সুবিধা নিয়ে নিয়ন্ত্রিত ব্যাংকিং খাতে প্রবেশের সুযোগ গ্রহণের চেষ্টা করছে। এ বছরের মধ্যে নুবাঙ্ক, কয়েনবেসসহ কয়েকটি প্রতিষ্ঠান ব্যাংকিং চার্টারের জন্য আবেদন করেছে।

গত পাঁচ বছরে দেশের পুঁজিবাজার থেকে উধাও হয়ে গেছেন প্রায় সোয়া ৬ লাখ বিনিয়োগকারী। এর মধ্যে অনাবাসী বিও হিসাবধারীর সংখ্যা ৭৬ হাজার ৪৯২ এবং দেশি বিও হিসাবধারী ৫ লাখ ৪৮ হাজার ৪৭৫টি। বিনিয়োগের উদ্দেশ্যে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ব্রোকারেজ হাউস ও মার্চেন্ট ব্যাংকের মাধ্যমে তাঁরা এসব বেনিফিশিয়ারি ওনার্স (বিও) হিস
১৪ অক্টোবর ২০২৪
চলতি অর্থবছরের শুরু থেকেই সরকারের উন্নয়ন ব্যয় আশঙ্কাজনকভাবে ধীর হয়ে পড়েছে। মাঠপর্যায়ে প্রকল্প বাস্তবায়ন যেমন প্রত্যাশার তুলনায় অনেক পিছিয়ে, তেমনি সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোর সমন্বয় ঘাটতি, প্রশাসনিক টানাপোড়েন ও রাজনৈতিক অনিশ্চয়তার প্রভাবও স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ...
৪ ঘণ্টা আগে
যুক্তরাষ্ট্রের ডলারের বিপরীতে ভারতীয় রুপির মান আরও ২৩ পয়সা কমে ৯১ দশমিক ০১-এ পৌঁছেছে। ডলারের বিপরীতে এখন পর্যন্ত এটিই রুপির সর্বনিম্ন দর। ধারাবাহিক বিদেশি তহবিলের প্রস্থান, ভারত-যুক্তরাষ্ট্র বাণিজ্য আলোচনায় স্থবিরতা এবং স্থায়ী ডলার ক্রয়কে এই পতনের মূল কারণ হিসেবে দেখা হচ্ছে।
৭ ঘণ্টা আগে
দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
১ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
স্থানীয় বাজারে তেজাবি সোনার (পাকা সোনা) দাম বাড়ার পরিপ্রেক্ষিতে এই দাম বাড়ানো হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) থেকে নতুন দাম কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)।
সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) বাজুস স্ট্যান্ডিং কমিটি অন প্রাইসিং অ্যান্ড প্রাইস মনিটরিং কমিটি বৈঠক করে এই দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। পরে কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এর আগে ১৪ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ৩ হাজার ৪৪২ টাকা এবং ১২ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ১ হাজার ৫০ টাকা। এই দাম বাড়ানোর ৪৮ ঘণ্টার ব্যবধানে এখন আবার দাম বাড়ানো হলো।
এখন সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৪৭০ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা। ২১ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ৪১১ টাকা বাড়িয়ে ২ লাখ ৭ হাজার ২১১ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এ ছাড়া ১৮ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ২৪৮ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম ১ লাখ ৭৭ হাজার ৬৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৬৩ টাকা বাড়িয়ে দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ৪৭ হাজার ৯০০ টাকা।

দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
স্থানীয় বাজারে তেজাবি সোনার (পাকা সোনা) দাম বাড়ার পরিপ্রেক্ষিতে এই দাম বাড়ানো হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) থেকে নতুন দাম কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)।
সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) বাজুস স্ট্যান্ডিং কমিটি অন প্রাইসিং অ্যান্ড প্রাইস মনিটরিং কমিটি বৈঠক করে এই দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। পরে কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এর আগে ১৪ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ৩ হাজার ৪৪২ টাকা এবং ১২ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ১ হাজার ৫০ টাকা। এই দাম বাড়ানোর ৪৮ ঘণ্টার ব্যবধানে এখন আবার দাম বাড়ানো হলো।
এখন সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৪৭০ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা। ২১ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ৪১১ টাকা বাড়িয়ে ২ লাখ ৭ হাজার ২১১ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এ ছাড়া ১৮ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ২৪৮ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম ১ লাখ ৭৭ হাজার ৬৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৬৩ টাকা বাড়িয়ে দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ৪৭ হাজার ৯০০ টাকা।

গত পাঁচ বছরে দেশের পুঁজিবাজার থেকে উধাও হয়ে গেছেন প্রায় সোয়া ৬ লাখ বিনিয়োগকারী। এর মধ্যে অনাবাসী বিও হিসাবধারীর সংখ্যা ৭৬ হাজার ৪৯২ এবং দেশি বিও হিসাবধারী ৫ লাখ ৪৮ হাজার ৪৭৫টি। বিনিয়োগের উদ্দেশ্যে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ব্রোকারেজ হাউস ও মার্চেন্ট ব্যাংকের মাধ্যমে তাঁরা এসব বেনিফিশিয়ারি ওনার্স (বিও) হিস
১৪ অক্টোবর ২০২৪
চলতি অর্থবছরের শুরু থেকেই সরকারের উন্নয়ন ব্যয় আশঙ্কাজনকভাবে ধীর হয়ে পড়েছে। মাঠপর্যায়ে প্রকল্প বাস্তবায়ন যেমন প্রত্যাশার তুলনায় অনেক পিছিয়ে, তেমনি সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোর সমন্বয় ঘাটতি, প্রশাসনিক টানাপোড়েন ও রাজনৈতিক অনিশ্চয়তার প্রভাবও স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ...
৪ ঘণ্টা আগে
যুক্তরাষ্ট্রের ডলারের বিপরীতে ভারতীয় রুপির মান আরও ২৩ পয়সা কমে ৯১ দশমিক ০১-এ পৌঁছেছে। ডলারের বিপরীতে এখন পর্যন্ত এটিই রুপির সর্বনিম্ন দর। ধারাবাহিক বিদেশি তহবিলের প্রস্থান, ভারত-যুক্তরাষ্ট্র বাণিজ্য আলোচনায় স্থবিরতা এবং স্থায়ী ডলার ক্রয়কে এই পতনের মূল কারণ হিসেবে দেখা হচ্ছে।
৭ ঘণ্টা আগে
ডিজিটাল পেমেন্ট কোম্পানি পেপ্যাল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাংকিং লাইসেন্সের জন্য আবেদন করেছে। কোম্পানিটি জানিয়েছে, এটি পেপ্যাল ব্যাংক তৈরি করার জন্য ইউটাহ ডিপার্টমেন্ট অব ফাইন্যান্সিয়াল ইনস্টিটিউশনস এবং ফেডারেল ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স করপোরেশনে আবেদন জমা দিয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগে