
যেসব বিদেশি প্রতিষ্ঠান সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে তাদের আঞ্চলিক কার্যালয় স্থাপন করবে, তাদের কর ছাড় দেবে সৌদি আরব। গতকাল মঙ্গলবার সৌদি আরবের সরকার এ ঘোষণা দেয়। মূলত দেশের অর্থনীতিতে জ্বালানি তেল খাতের প্রাধান্য কমিয়ে অন্যান্য শিল্প উদ্যোগকে এগিয়ে নিতেই সৌদি আরবের এই উদ্যোগ।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদন বলা হয়েছে, ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে সৌদি আরব সরকার ঘোষণা দিয়েছিল, ২০২৪ সালের ১ জানুয়ারির মধ্যে সৌদি আরবে ব্যবসারত যেসব বিদেশি কোম্পানি তাদের আঞ্চলিক কার্যালয় রিয়াদে সরিয়ে না আনবে, তাদের ওপর থেকে কর ছাড়সহ বিভিন্ন আর্থিক সুবিধা তুলে নেওয়া হবে। পাশাপাশি এসব প্রতিষ্ঠানকে সরকারি কাজের চুক্তি দেওয়াও বন্ধ করে দেওয়া হবে।
সৌদি আরবের রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদমাধ্যম এসপিএর এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নতুন ঘোষণা অনুসারে বিভিন্ন ধরনের কর ছাড়সহ যেসব প্রতিষ্ঠান রিয়াদে তাদের আঞ্চলিক কার্যালয় স্থাপন করবে, তাদের পরবর্তী ৩০ বছরের জন্য আয়করে ছাড় দেওয়া হবে। মূলত ক্রমেই বিশ্ববাণিজ্যের আঞ্চলিক কেন্দ্র হয়ে ওঠা সংযুক্ত আরব আমিরাতের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় এগিয়ে যেতে, সৌদি আরবের নাগরিকদের জন্য কর্মসংস্থান সৃষ্টি করে এমন নতুন শিল্প তৈরি করতে এবং দেশের অর্থনীতি থেকে তেলের প্রাধান্য কমাতে যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমানের প্রচেষ্টার অংশ এটি।
এসপিএর প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, বিদেশি কোম্পানিগুলো রিয়াদে তাদের আঞ্চলিক কার্যালয় স্থাপনের পর ব্যবসায়ের লাইসেন্স পাওয়ার পরদিন থেকেই এই কর ছাড় বা রেয়াত কার্যকর হবে। সৌদি আরবের বিনিয়োগ মন্ত্রী খালেদ আল-ফালিহ বলেছেন, ‘আমরা আশা করছি এই উদ্যোগ অন্তত ২০০ বিদেশি কোম্পানিকে আকৃষ্ট করবে।’
সৌদি আরবের এই উদ্যোগ প্রসঙ্গে দেশটির অর্থমন্ত্রী মোহাম্মদ আল-জাদান বলেছেন, ‘আঞ্চলিক সদর দপ্তরের কার্যক্রমে প্রদত্ত নতুন কর ছাড় রাজ্যের আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানগুলোতে আরও স্বচ্ছতার সঙ্গে কাজ করার সুযোগ দেবে, আরও স্থিতিশীল হওয়ার সুযোগ দেবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমরা বিভিন্ন মেগা প্রজেক্টসহ সব খাতের বিভিন্ন প্রকল্পে অংশগ্রহণের জন্য আরও আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানকে স্বাগত জানাতে চাই।’
এ সময় খালিদ আল-জাদান জানান, সৌদি আরব ২০২৯ সালে শীতকালীন এশিয়ান গেমস ও ২০৩০-এক্সপোর মতো বড় ইভেন্টগুলো আয়োজনের জন্য সব প্রস্তুতি নিয়েছে এবং এসব ইভেন্ট আয়োজনে সৌদি আরব উন্মুখ হয়ে রয়েছে।
তবে বিদেশি কোম্পানিগুলো তাদের আঞ্চলিক সদর দপ্তর স্থানান্তর করার জন্য সৌদি আরবের বেঁধে দেওয়া শর্তকে বড় ঝাঁকুনি হিসেবেই দেখছে। কারণ, দেশটি এসব কার্যালয় স্থানান্তরের জন্য তারা মাত্র ১০ মাস সময় বেঁধে দিয়েছে, যা আগামী বছরের অক্টোবরে শেষ হবে। পাশাপাশি কিছু কোম্পানি করসহ সৌদি আরবের ব্যবসায় নিয়ন্ত্রক কাঠামো নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে।

যেসব বিদেশি প্রতিষ্ঠান সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে তাদের আঞ্চলিক কার্যালয় স্থাপন করবে, তাদের কর ছাড় দেবে সৌদি আরব। গতকাল মঙ্গলবার সৌদি আরবের সরকার এ ঘোষণা দেয়। মূলত দেশের অর্থনীতিতে জ্বালানি তেল খাতের প্রাধান্য কমিয়ে অন্যান্য শিল্প উদ্যোগকে এগিয়ে নিতেই সৌদি আরবের এই উদ্যোগ।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদন বলা হয়েছে, ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে সৌদি আরব সরকার ঘোষণা দিয়েছিল, ২০২৪ সালের ১ জানুয়ারির মধ্যে সৌদি আরবে ব্যবসারত যেসব বিদেশি কোম্পানি তাদের আঞ্চলিক কার্যালয় রিয়াদে সরিয়ে না আনবে, তাদের ওপর থেকে কর ছাড়সহ বিভিন্ন আর্থিক সুবিধা তুলে নেওয়া হবে। পাশাপাশি এসব প্রতিষ্ঠানকে সরকারি কাজের চুক্তি দেওয়াও বন্ধ করে দেওয়া হবে।
সৌদি আরবের রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদমাধ্যম এসপিএর এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নতুন ঘোষণা অনুসারে বিভিন্ন ধরনের কর ছাড়সহ যেসব প্রতিষ্ঠান রিয়াদে তাদের আঞ্চলিক কার্যালয় স্থাপন করবে, তাদের পরবর্তী ৩০ বছরের জন্য আয়করে ছাড় দেওয়া হবে। মূলত ক্রমেই বিশ্ববাণিজ্যের আঞ্চলিক কেন্দ্র হয়ে ওঠা সংযুক্ত আরব আমিরাতের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় এগিয়ে যেতে, সৌদি আরবের নাগরিকদের জন্য কর্মসংস্থান সৃষ্টি করে এমন নতুন শিল্প তৈরি করতে এবং দেশের অর্থনীতি থেকে তেলের প্রাধান্য কমাতে যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমানের প্রচেষ্টার অংশ এটি।
এসপিএর প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, বিদেশি কোম্পানিগুলো রিয়াদে তাদের আঞ্চলিক কার্যালয় স্থাপনের পর ব্যবসায়ের লাইসেন্স পাওয়ার পরদিন থেকেই এই কর ছাড় বা রেয়াত কার্যকর হবে। সৌদি আরবের বিনিয়োগ মন্ত্রী খালেদ আল-ফালিহ বলেছেন, ‘আমরা আশা করছি এই উদ্যোগ অন্তত ২০০ বিদেশি কোম্পানিকে আকৃষ্ট করবে।’
সৌদি আরবের এই উদ্যোগ প্রসঙ্গে দেশটির অর্থমন্ত্রী মোহাম্মদ আল-জাদান বলেছেন, ‘আঞ্চলিক সদর দপ্তরের কার্যক্রমে প্রদত্ত নতুন কর ছাড় রাজ্যের আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানগুলোতে আরও স্বচ্ছতার সঙ্গে কাজ করার সুযোগ দেবে, আরও স্থিতিশীল হওয়ার সুযোগ দেবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমরা বিভিন্ন মেগা প্রজেক্টসহ সব খাতের বিভিন্ন প্রকল্পে অংশগ্রহণের জন্য আরও আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানকে স্বাগত জানাতে চাই।’
এ সময় খালিদ আল-জাদান জানান, সৌদি আরব ২০২৯ সালে শীতকালীন এশিয়ান গেমস ও ২০৩০-এক্সপোর মতো বড় ইভেন্টগুলো আয়োজনের জন্য সব প্রস্তুতি নিয়েছে এবং এসব ইভেন্ট আয়োজনে সৌদি আরব উন্মুখ হয়ে রয়েছে।
তবে বিদেশি কোম্পানিগুলো তাদের আঞ্চলিক সদর দপ্তর স্থানান্তর করার জন্য সৌদি আরবের বেঁধে দেওয়া শর্তকে বড় ঝাঁকুনি হিসেবেই দেখছে। কারণ, দেশটি এসব কার্যালয় স্থানান্তরের জন্য তারা মাত্র ১০ মাস সময় বেঁধে দিয়েছে, যা আগামী বছরের অক্টোবরে শেষ হবে। পাশাপাশি কিছু কোম্পানি করসহ সৌদি আরবের ব্যবসায় নিয়ন্ত্রক কাঠামো নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে।

যেসব বিদেশি প্রতিষ্ঠান সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে তাদের আঞ্চলিক কার্যালয় স্থাপন করবে, তাদের কর ছাড় দেবে সৌদি আরব। গতকাল মঙ্গলবার সৌদি আরবের সরকার এ ঘোষণা দেয়। মূলত দেশের অর্থনীতিতে জ্বালানি তেল খাতের প্রাধান্য কমিয়ে অন্যান্য শিল্প উদ্যোগকে এগিয়ে নিতেই সৌদি আরবের এই উদ্যোগ।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদন বলা হয়েছে, ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে সৌদি আরব সরকার ঘোষণা দিয়েছিল, ২০২৪ সালের ১ জানুয়ারির মধ্যে সৌদি আরবে ব্যবসারত যেসব বিদেশি কোম্পানি তাদের আঞ্চলিক কার্যালয় রিয়াদে সরিয়ে না আনবে, তাদের ওপর থেকে কর ছাড়সহ বিভিন্ন আর্থিক সুবিধা তুলে নেওয়া হবে। পাশাপাশি এসব প্রতিষ্ঠানকে সরকারি কাজের চুক্তি দেওয়াও বন্ধ করে দেওয়া হবে।
সৌদি আরবের রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদমাধ্যম এসপিএর এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নতুন ঘোষণা অনুসারে বিভিন্ন ধরনের কর ছাড়সহ যেসব প্রতিষ্ঠান রিয়াদে তাদের আঞ্চলিক কার্যালয় স্থাপন করবে, তাদের পরবর্তী ৩০ বছরের জন্য আয়করে ছাড় দেওয়া হবে। মূলত ক্রমেই বিশ্ববাণিজ্যের আঞ্চলিক কেন্দ্র হয়ে ওঠা সংযুক্ত আরব আমিরাতের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় এগিয়ে যেতে, সৌদি আরবের নাগরিকদের জন্য কর্মসংস্থান সৃষ্টি করে এমন নতুন শিল্প তৈরি করতে এবং দেশের অর্থনীতি থেকে তেলের প্রাধান্য কমাতে যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমানের প্রচেষ্টার অংশ এটি।
এসপিএর প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, বিদেশি কোম্পানিগুলো রিয়াদে তাদের আঞ্চলিক কার্যালয় স্থাপনের পর ব্যবসায়ের লাইসেন্স পাওয়ার পরদিন থেকেই এই কর ছাড় বা রেয়াত কার্যকর হবে। সৌদি আরবের বিনিয়োগ মন্ত্রী খালেদ আল-ফালিহ বলেছেন, ‘আমরা আশা করছি এই উদ্যোগ অন্তত ২০০ বিদেশি কোম্পানিকে আকৃষ্ট করবে।’
সৌদি আরবের এই উদ্যোগ প্রসঙ্গে দেশটির অর্থমন্ত্রী মোহাম্মদ আল-জাদান বলেছেন, ‘আঞ্চলিক সদর দপ্তরের কার্যক্রমে প্রদত্ত নতুন কর ছাড় রাজ্যের আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানগুলোতে আরও স্বচ্ছতার সঙ্গে কাজ করার সুযোগ দেবে, আরও স্থিতিশীল হওয়ার সুযোগ দেবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমরা বিভিন্ন মেগা প্রজেক্টসহ সব খাতের বিভিন্ন প্রকল্পে অংশগ্রহণের জন্য আরও আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানকে স্বাগত জানাতে চাই।’
এ সময় খালিদ আল-জাদান জানান, সৌদি আরব ২০২৯ সালে শীতকালীন এশিয়ান গেমস ও ২০৩০-এক্সপোর মতো বড় ইভেন্টগুলো আয়োজনের জন্য সব প্রস্তুতি নিয়েছে এবং এসব ইভেন্ট আয়োজনে সৌদি আরব উন্মুখ হয়ে রয়েছে।
তবে বিদেশি কোম্পানিগুলো তাদের আঞ্চলিক সদর দপ্তর স্থানান্তর করার জন্য সৌদি আরবের বেঁধে দেওয়া শর্তকে বড় ঝাঁকুনি হিসেবেই দেখছে। কারণ, দেশটি এসব কার্যালয় স্থানান্তরের জন্য তারা মাত্র ১০ মাস সময় বেঁধে দিয়েছে, যা আগামী বছরের অক্টোবরে শেষ হবে। পাশাপাশি কিছু কোম্পানি করসহ সৌদি আরবের ব্যবসায় নিয়ন্ত্রক কাঠামো নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে।

যেসব বিদেশি প্রতিষ্ঠান সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে তাদের আঞ্চলিক কার্যালয় স্থাপন করবে, তাদের কর ছাড় দেবে সৌদি আরব। গতকাল মঙ্গলবার সৌদি আরবের সরকার এ ঘোষণা দেয়। মূলত দেশের অর্থনীতিতে জ্বালানি তেল খাতের প্রাধান্য কমিয়ে অন্যান্য শিল্প উদ্যোগকে এগিয়ে নিতেই সৌদি আরবের এই উদ্যোগ।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদন বলা হয়েছে, ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে সৌদি আরব সরকার ঘোষণা দিয়েছিল, ২০২৪ সালের ১ জানুয়ারির মধ্যে সৌদি আরবে ব্যবসারত যেসব বিদেশি কোম্পানি তাদের আঞ্চলিক কার্যালয় রিয়াদে সরিয়ে না আনবে, তাদের ওপর থেকে কর ছাড়সহ বিভিন্ন আর্থিক সুবিধা তুলে নেওয়া হবে। পাশাপাশি এসব প্রতিষ্ঠানকে সরকারি কাজের চুক্তি দেওয়াও বন্ধ করে দেওয়া হবে।
সৌদি আরবের রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদমাধ্যম এসপিএর এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নতুন ঘোষণা অনুসারে বিভিন্ন ধরনের কর ছাড়সহ যেসব প্রতিষ্ঠান রিয়াদে তাদের আঞ্চলিক কার্যালয় স্থাপন করবে, তাদের পরবর্তী ৩০ বছরের জন্য আয়করে ছাড় দেওয়া হবে। মূলত ক্রমেই বিশ্ববাণিজ্যের আঞ্চলিক কেন্দ্র হয়ে ওঠা সংযুক্ত আরব আমিরাতের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় এগিয়ে যেতে, সৌদি আরবের নাগরিকদের জন্য কর্মসংস্থান সৃষ্টি করে এমন নতুন শিল্প তৈরি করতে এবং দেশের অর্থনীতি থেকে তেলের প্রাধান্য কমাতে যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমানের প্রচেষ্টার অংশ এটি।
এসপিএর প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, বিদেশি কোম্পানিগুলো রিয়াদে তাদের আঞ্চলিক কার্যালয় স্থাপনের পর ব্যবসায়ের লাইসেন্স পাওয়ার পরদিন থেকেই এই কর ছাড় বা রেয়াত কার্যকর হবে। সৌদি আরবের বিনিয়োগ মন্ত্রী খালেদ আল-ফালিহ বলেছেন, ‘আমরা আশা করছি এই উদ্যোগ অন্তত ২০০ বিদেশি কোম্পানিকে আকৃষ্ট করবে।’
সৌদি আরবের এই উদ্যোগ প্রসঙ্গে দেশটির অর্থমন্ত্রী মোহাম্মদ আল-জাদান বলেছেন, ‘আঞ্চলিক সদর দপ্তরের কার্যক্রমে প্রদত্ত নতুন কর ছাড় রাজ্যের আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানগুলোতে আরও স্বচ্ছতার সঙ্গে কাজ করার সুযোগ দেবে, আরও স্থিতিশীল হওয়ার সুযোগ দেবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমরা বিভিন্ন মেগা প্রজেক্টসহ সব খাতের বিভিন্ন প্রকল্পে অংশগ্রহণের জন্য আরও আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানকে স্বাগত জানাতে চাই।’
এ সময় খালিদ আল-জাদান জানান, সৌদি আরব ২০২৯ সালে শীতকালীন এশিয়ান গেমস ও ২০৩০-এক্সপোর মতো বড় ইভেন্টগুলো আয়োজনের জন্য সব প্রস্তুতি নিয়েছে এবং এসব ইভেন্ট আয়োজনে সৌদি আরব উন্মুখ হয়ে রয়েছে।
তবে বিদেশি কোম্পানিগুলো তাদের আঞ্চলিক সদর দপ্তর স্থানান্তর করার জন্য সৌদি আরবের বেঁধে দেওয়া শর্তকে বড় ঝাঁকুনি হিসেবেই দেখছে। কারণ, দেশটি এসব কার্যালয় স্থানান্তরের জন্য তারা মাত্র ১০ মাস সময় বেঁধে দিয়েছে, যা আগামী বছরের অক্টোবরে শেষ হবে। পাশাপাশি কিছু কোম্পানি করসহ সৌদি আরবের ব্যবসায় নিয়ন্ত্রক কাঠামো নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে।

দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক...
৫ ঘণ্টা আগে
দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে
বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
স্থানীয় বাজারে তেজাবি সোনার (পাকা সোনা) দাম বাড়ার পরিপ্রেক্ষিতে এই দাম বাড়ানো হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) থেকে নতুন দাম কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)।
সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) বাজুস স্ট্যান্ডিং কমিটি অন প্রাইসিং অ্যান্ড প্রাইস মনিটরিং কমিটি বৈঠক করে এই দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। পরে কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এর আগে ১৪ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ৩ হাজার ৪৪২ টাকা এবং ১২ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ১ হাজার ৫০ টাকা। এই দাম বাড়ানোর ৪৮ ঘণ্টার ব্যবধানে এখন আবার দাম বাড়ানো হলো।
এখন সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৪৭০ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা। ২১ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ৪১১ টাকা বাড়িয়ে ২ লাখ ৭ হাজার ২১১ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এ ছাড়া ১৮ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ২৪৮ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম ১ লাখ ৭৭ হাজার ৬৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৬৩ টাকা বাড়িয়ে দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ৪৭ হাজার ৯০০ টাকা।

দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
স্থানীয় বাজারে তেজাবি সোনার (পাকা সোনা) দাম বাড়ার পরিপ্রেক্ষিতে এই দাম বাড়ানো হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) থেকে নতুন দাম কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)।
সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) বাজুস স্ট্যান্ডিং কমিটি অন প্রাইসিং অ্যান্ড প্রাইস মনিটরিং কমিটি বৈঠক করে এই দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। পরে কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এর আগে ১৪ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ৩ হাজার ৪৪২ টাকা এবং ১২ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ১ হাজার ৫০ টাকা। এই দাম বাড়ানোর ৪৮ ঘণ্টার ব্যবধানে এখন আবার দাম বাড়ানো হলো।
এখন সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৪৭০ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা। ২১ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ৪১১ টাকা বাড়িয়ে ২ লাখ ৭ হাজার ২১১ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এ ছাড়া ১৮ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ২৪৮ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম ১ লাখ ৭৭ হাজার ৬৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৬৩ টাকা বাড়িয়ে দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ৪৭ হাজার ৯০০ টাকা।

যেসব বিদেশি প্রতিষ্ঠান সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে তাদের আঞ্চলিক কার্যালয় স্থাপন করবে, তাদের কর ছাড় দেবে সৌদি আরব। গতকাল মঙ্গলবার সৌদি আরবের সরকার এই ঘোষণা দেয়। মূলত দেশের অর্থনীতিতে জ্বালানি তেল খাতের প্রাধান্য কমিয়ে অন্যান্য শিল্প উদ্যোগকে এগিয়ে নিতেই
০৬ ডিসেম্বর ২০২৩
শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক...
৫ ঘণ্টা আগে
দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে
বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
৬ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল (SMILE) প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক ডিভাইস বিতরণ করা হয়।
দীর্ঘদিন ধরে আর্থিক সীমাবদ্ধতার কারণে পুনর্বাসন ও চিকিৎসাসেবা থেকে বঞ্চিত থাকা এই উপকারভোগীরা কৃত্রিম অঙ্গ পেয়ে নতুন জীবন ফিরে পেলেন। জালালাবাদ ডিজেবল্ড রিহ্যাবিলিটেশন সেন্টার অ্যান্ড হাসপাতালের (জেডিআরসিএইচ) সহযোগিতায় এই উদ্যোগ পরিচালিত হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সমন্বয় ও মনিটরিং উইংয়ের সচিব মো. আবদুল মান্নান। বিশেষ অতিথি ছিলেন শেভরন বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও প্রেসিডেন্ট এরিক এম ওয়াকার, করপোরেট অ্যাফেয়ার্স পরিচালক মুহাম্মদ ইমরুল কবির, সোশ্যাল ইনভেস্টমেন্ট প্রধান এ কে এম আরিফ আক্তার, সুইসকন্টাক্টের কান্ট্রি ডিরেক্টর হেলাল হোসেন এবং জেডিআরসিএইচ বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান রোটারিয়ান পিপি ইঞ্জিনিয়ার শোয়াইব আহমেদ মতিন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে মো. আবদুল মান্নান বলেন, ‘কৃত্রিম অঙ্গ সহায়তা শুধু চিকিৎসা নয়, এটি প্রতিবন্ধী মানুষের জীবনযাত্রায় মৌলিক পরিবর্তন আনে। শেভরন বাংলাদেশ, সুইসকন্টাক্ট ও জেডিআরসিএইচের যৌথ উদ্যোগ চলাচল সক্ষমতা ফিরিয়ে এনে উপকারভোগীদের জীবনে নতুন আশার দ্বার খুলে দিয়েছে।’
শেভরন বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও প্রেসিডেন্ট এরিক এম ওয়াকার বলেন, ‘বিশ্বের প্রায় ৮০ শতাংশ মানুষ এ ধরনের বিশেষায়িত পুনর্বাসন সেবার পর্যাপ্ত সুযোগ পায় না। এই উদ্যোগের মাধ্যমে ব্যক্তিকেন্দ্রিক সেবা পৌঁছে দিতে পারা আমাদের জন্য গর্বের। উপকারভোগীদের প্রতিটি অগ্রযাত্রাই একটি সম্ভাবনাময় ভবিষ্যতের দিকে দৃঢ় পদক্ষেপ।’
সুইসকন্টাক্টের কান্ট্রি ডিরেক্টর হেলাল হোসেন বলেন, ‘এই প্রকল্প কেবল চলাচল সক্ষমতা ফিরিয়ে দেয়নি; এটি উপকারভোগীদের কর্মজীবনে ফেরা, শিক্ষা চালিয়ে যাওয়া এবং সামাজিক ও অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে সক্রিয় অংশগ্রহণের সুযোগ সৃষ্টি করেছে—যা সমাজে অন্তর্ভুক্তি আরও সুদৃঢ় করেছে।’
করপোরেট অ্যাফেয়ার্স পরিচালক মুহাম্মদ ইমরুল কবির বলেন, ‘শেভরন তিন দশকের বেশি সময় ধরে বাংলাদেশের বিশ্বস্ত জ্বালানি অংশীদার। আমাদের অঙ্গীকার কেবল জ্বালানি সরবরাহেই সীমাবদ্ধ নয়। এসএমআইএল প্রকল্পের মতো উদ্যোগের মাধ্যমে আমরা চলাচল সক্ষমতা ও মানবিক মর্যাদা পুনরুদ্ধারে কাজ করছি। বাংলাদেশে আমাদের সামাজিক বিনিয়োগ কার্যক্রম জাতিসংঘ ঘোষিত ১৭টি টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যের মধ্যে ৯টির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ।’
অনুষ্ঠানে উপকারভোগীরা তাঁদের অভিজ্ঞতা তুলে ধরে বলেন, কৃত্রিম অঙ্গ পাওয়ার ফলে তাঁরা আবার স্বাভাবিক চলাচল, আত্মনির্ভরতা ও আত্মবিশ্বাস ফিরে পেয়েছেন। এই ইতিবাচক পরিবর্তনের প্রভাব পরিবার ও সমাজেও ছড়িয়ে পড়ছে।
গৃহস্থালি আয় স্থিতিশীল হওয়া ও আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধির ফলে এর ইতিবাচক প্রভাব পরিবার ও সমাজে ছড়িয়ে পড়ছে—যা কমিউনিটির স্থিতিশীলতা ও সামাজিক-অর্থনৈতিক উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করছে। এ সাফল্যের ধারাবাহিকতায় শেভরন বাংলাদেশ ও সুইসকন্টাক্ট এসএমআইএল প্রকল্পের মাধ্যমে টেকসই ও প্রভাবশালী উন্নয়ন উদ্যোগ বাস্তবায়নে কাজ করে যাচ্ছে। যৌথ প্রচেষ্টার মাধ্যমে তারা অর্থোটিক ও প্রোস্থেটিক সহায়তা প্রয়োজন, এমন মানুষের জীবনমান উন্নয়নে বাস্তব ও পরিমাপযোগ্য পরিবর্তন নিশ্চিত করছে।

শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল (SMILE) প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক ডিভাইস বিতরণ করা হয়।
দীর্ঘদিন ধরে আর্থিক সীমাবদ্ধতার কারণে পুনর্বাসন ও চিকিৎসাসেবা থেকে বঞ্চিত থাকা এই উপকারভোগীরা কৃত্রিম অঙ্গ পেয়ে নতুন জীবন ফিরে পেলেন। জালালাবাদ ডিজেবল্ড রিহ্যাবিলিটেশন সেন্টার অ্যান্ড হাসপাতালের (জেডিআরসিএইচ) সহযোগিতায় এই উদ্যোগ পরিচালিত হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সমন্বয় ও মনিটরিং উইংয়ের সচিব মো. আবদুল মান্নান। বিশেষ অতিথি ছিলেন শেভরন বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও প্রেসিডেন্ট এরিক এম ওয়াকার, করপোরেট অ্যাফেয়ার্স পরিচালক মুহাম্মদ ইমরুল কবির, সোশ্যাল ইনভেস্টমেন্ট প্রধান এ কে এম আরিফ আক্তার, সুইসকন্টাক্টের কান্ট্রি ডিরেক্টর হেলাল হোসেন এবং জেডিআরসিএইচ বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান রোটারিয়ান পিপি ইঞ্জিনিয়ার শোয়াইব আহমেদ মতিন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে মো. আবদুল মান্নান বলেন, ‘কৃত্রিম অঙ্গ সহায়তা শুধু চিকিৎসা নয়, এটি প্রতিবন্ধী মানুষের জীবনযাত্রায় মৌলিক পরিবর্তন আনে। শেভরন বাংলাদেশ, সুইসকন্টাক্ট ও জেডিআরসিএইচের যৌথ উদ্যোগ চলাচল সক্ষমতা ফিরিয়ে এনে উপকারভোগীদের জীবনে নতুন আশার দ্বার খুলে দিয়েছে।’
শেভরন বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও প্রেসিডেন্ট এরিক এম ওয়াকার বলেন, ‘বিশ্বের প্রায় ৮০ শতাংশ মানুষ এ ধরনের বিশেষায়িত পুনর্বাসন সেবার পর্যাপ্ত সুযোগ পায় না। এই উদ্যোগের মাধ্যমে ব্যক্তিকেন্দ্রিক সেবা পৌঁছে দিতে পারা আমাদের জন্য গর্বের। উপকারভোগীদের প্রতিটি অগ্রযাত্রাই একটি সম্ভাবনাময় ভবিষ্যতের দিকে দৃঢ় পদক্ষেপ।’
সুইসকন্টাক্টের কান্ট্রি ডিরেক্টর হেলাল হোসেন বলেন, ‘এই প্রকল্প কেবল চলাচল সক্ষমতা ফিরিয়ে দেয়নি; এটি উপকারভোগীদের কর্মজীবনে ফেরা, শিক্ষা চালিয়ে যাওয়া এবং সামাজিক ও অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে সক্রিয় অংশগ্রহণের সুযোগ সৃষ্টি করেছে—যা সমাজে অন্তর্ভুক্তি আরও সুদৃঢ় করেছে।’
করপোরেট অ্যাফেয়ার্স পরিচালক মুহাম্মদ ইমরুল কবির বলেন, ‘শেভরন তিন দশকের বেশি সময় ধরে বাংলাদেশের বিশ্বস্ত জ্বালানি অংশীদার। আমাদের অঙ্গীকার কেবল জ্বালানি সরবরাহেই সীমাবদ্ধ নয়। এসএমআইএল প্রকল্পের মতো উদ্যোগের মাধ্যমে আমরা চলাচল সক্ষমতা ও মানবিক মর্যাদা পুনরুদ্ধারে কাজ করছি। বাংলাদেশে আমাদের সামাজিক বিনিয়োগ কার্যক্রম জাতিসংঘ ঘোষিত ১৭টি টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যের মধ্যে ৯টির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ।’
অনুষ্ঠানে উপকারভোগীরা তাঁদের অভিজ্ঞতা তুলে ধরে বলেন, কৃত্রিম অঙ্গ পাওয়ার ফলে তাঁরা আবার স্বাভাবিক চলাচল, আত্মনির্ভরতা ও আত্মবিশ্বাস ফিরে পেয়েছেন। এই ইতিবাচক পরিবর্তনের প্রভাব পরিবার ও সমাজেও ছড়িয়ে পড়ছে।
গৃহস্থালি আয় স্থিতিশীল হওয়া ও আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধির ফলে এর ইতিবাচক প্রভাব পরিবার ও সমাজে ছড়িয়ে পড়ছে—যা কমিউনিটির স্থিতিশীলতা ও সামাজিক-অর্থনৈতিক উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করছে। এ সাফল্যের ধারাবাহিকতায় শেভরন বাংলাদেশ ও সুইসকন্টাক্ট এসএমআইএল প্রকল্পের মাধ্যমে টেকসই ও প্রভাবশালী উন্নয়ন উদ্যোগ বাস্তবায়নে কাজ করে যাচ্ছে। যৌথ প্রচেষ্টার মাধ্যমে তারা অর্থোটিক ও প্রোস্থেটিক সহায়তা প্রয়োজন, এমন মানুষের জীবনমান উন্নয়নে বাস্তব ও পরিমাপযোগ্য পরিবর্তন নিশ্চিত করছে।

যেসব বিদেশি প্রতিষ্ঠান সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে তাদের আঞ্চলিক কার্যালয় স্থাপন করবে, তাদের কর ছাড় দেবে সৌদি আরব। গতকাল মঙ্গলবার সৌদি আরবের সরকার এই ঘোষণা দেয়। মূলত দেশের অর্থনীতিতে জ্বালানি তেল খাতের প্রাধান্য কমিয়ে অন্যান্য শিল্প উদ্যোগকে এগিয়ে নিতেই
০৬ ডিসেম্বর ২০২৩
দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে
বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে। ডলারের বিনিময়হার ছিল ১২২ দশমিক ২৯ থেকে ১২২ দশমিক ৩০ টাকা আর কাট-অফ রেট ছিল ১২২ দশমিক ৩০ টাকা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে, ১১ ডিসেম্বর ১৬টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৫ কোটি ডলার (১৪৯ মিলিয়ন) কেনা হয়েছিল। এ সময় প্রতি ডলারের বিনিময়হার ছিল ১২২ টাকা ২৫ পয়সা থেকে ১২২ টাকা ২৯ পয়সা। আর কাট-অফ রেট ছিল ১২২ টাকা ৯ পয়সা। চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরে এখন পর্যন্ত নিলামপদ্ধতিতে মোট ২৮০ কোটি ৪৫ লাখ ডলার (২.৮০ বিলিয়ন) সংগ্রহ করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র জানান, আজ ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার কেনা হয়েছে।

দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে। ডলারের বিনিময়হার ছিল ১২২ দশমিক ২৯ থেকে ১২২ দশমিক ৩০ টাকা আর কাট-অফ রেট ছিল ১২২ দশমিক ৩০ টাকা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে, ১১ ডিসেম্বর ১৬টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৫ কোটি ডলার (১৪৯ মিলিয়ন) কেনা হয়েছিল। এ সময় প্রতি ডলারের বিনিময়হার ছিল ১২২ টাকা ২৫ পয়সা থেকে ১২২ টাকা ২৯ পয়সা। আর কাট-অফ রেট ছিল ১২২ টাকা ৯ পয়সা। চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরে এখন পর্যন্ত নিলামপদ্ধতিতে মোট ২৮০ কোটি ৪৫ লাখ ডলার (২.৮০ বিলিয়ন) সংগ্রহ করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র জানান, আজ ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার কেনা হয়েছে।

যেসব বিদেশি প্রতিষ্ঠান সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে তাদের আঞ্চলিক কার্যালয় স্থাপন করবে, তাদের কর ছাড় দেবে সৌদি আরব। গতকাল মঙ্গলবার সৌদি আরবের সরকার এই ঘোষণা দেয়। মূলত দেশের অর্থনীতিতে জ্বালানি তেল খাতের প্রাধান্য কমিয়ে অন্যান্য শিল্প উদ্যোগকে এগিয়ে নিতেই
০৬ ডিসেম্বর ২০২৩
দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক...
৫ ঘণ্টা আগে
বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
আজ এক বিজ্ঞপ্তিতে কৃষি মন্ত্রণালয় এ তথ্য জানিয়েছে।
জানা যায়, চলতি মাসের শুরু থেকে হঠাৎ পেঁয়াজের দাম বাড়তে থাকে। তিন দিনের ব্যবধানে ১২০ টাকার পেঁয়াজের দাম বেড়ে ১৫০ টাকা পর্যন্ত ওঠে। এর পরিপ্রেক্ষিতে ৭ ডিসেম্বর থেকে পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া শুরু করে কৃষি মন্ত্রণালয়। শুরুতে প্রতিদিন ৫০ জন আমদানিকারককে ৩০ টন করে মোট ১ হাজার ৫০০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়। দীর্ঘ তিন মাস পর এই অনুমোদন দেওয়া হয়।
তবে এরপরও বাজারে দাম না কমলে আমদানির অনুমতির পরিমাণ বাড়ানো হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে আমদানি আরও বাড়ানো হয়। ১৩ ডিসেম্বর থেকে প্রতিদিন ২০০ জনকে ৩০ টন করে ৬ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়, যা আজ থেকে আরও বাড়িয়ে ১৭ হাজার ২৫০ টন করা হয়।
কৃষি মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে আজ বলা হয়, পেঁয়াজের বাজার সহনীয় রাখতে ১৫ ও ১৬ ডিসেম্বর দুই দিনের জন্য প্রতিদিন ৫৭৫টি করে আইপি (আমদানি অনুমতি) ইস্যু করা হবে। প্রতিটি আইপিতে আগের ন্যায় সর্বোচ্চ ৩০ টন পেঁয়াজের অনুমোদন দেওয়া হবে। আবেদনের বিষয় আগের ন্যায় বলবৎ থাকবে। অর্থাৎ গত ১ আগস্ট থেকে যেসব আমদানিকারক আমদানি অনুমতির জন্য আবেদন করেছেন, তাঁরাই কেবল এই দুই দিন আবেদন পুনরায় দাখিল করতে পারবেন। একজন আমদানিকারক একবারের জন্য আবেদনের সুযোগ পাবেন।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উদ্ভিদ সঙ্গনিরোধ উইংয়ের অতিরিক্ত উপপরিচালক (আমদানি) বনি আমিন খান বলেন, ‘মন্ত্রণালয়ের নির্দেশের পর আজ আমরা ৫৭৫ জনকে আমদানির অনুমোদন দিয়েছি। অনুমোদন নিয়ে এ দিন আমদানিকারকেরা ঋণপত্র খুলতে পেরেছেন। যদিও দুই দিনের কথা বলা হয়েছে, তবে সরকার প্রয়োজন মনে করলে সময় আরও বাড়বে। এর আগে গত শনিবার থেকে প্রতিদিন ৬ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দিয়ে আসছিলাম আমরা।’
দেশে সাধারণত প্রতিবেশী দেশ ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি করেন ব্যবসায়ীরা। সে হিসাবে যেদিন ঋণপত্র খোলেন, সেদিনই আমদানি করতে পারেন।

বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
আজ এক বিজ্ঞপ্তিতে কৃষি মন্ত্রণালয় এ তথ্য জানিয়েছে।
জানা যায়, চলতি মাসের শুরু থেকে হঠাৎ পেঁয়াজের দাম বাড়তে থাকে। তিন দিনের ব্যবধানে ১২০ টাকার পেঁয়াজের দাম বেড়ে ১৫০ টাকা পর্যন্ত ওঠে। এর পরিপ্রেক্ষিতে ৭ ডিসেম্বর থেকে পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া শুরু করে কৃষি মন্ত্রণালয়। শুরুতে প্রতিদিন ৫০ জন আমদানিকারককে ৩০ টন করে মোট ১ হাজার ৫০০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়। দীর্ঘ তিন মাস পর এই অনুমোদন দেওয়া হয়।
তবে এরপরও বাজারে দাম না কমলে আমদানির অনুমতির পরিমাণ বাড়ানো হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে আমদানি আরও বাড়ানো হয়। ১৩ ডিসেম্বর থেকে প্রতিদিন ২০০ জনকে ৩০ টন করে ৬ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়, যা আজ থেকে আরও বাড়িয়ে ১৭ হাজার ২৫০ টন করা হয়।
কৃষি মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে আজ বলা হয়, পেঁয়াজের বাজার সহনীয় রাখতে ১৫ ও ১৬ ডিসেম্বর দুই দিনের জন্য প্রতিদিন ৫৭৫টি করে আইপি (আমদানি অনুমতি) ইস্যু করা হবে। প্রতিটি আইপিতে আগের ন্যায় সর্বোচ্চ ৩০ টন পেঁয়াজের অনুমোদন দেওয়া হবে। আবেদনের বিষয় আগের ন্যায় বলবৎ থাকবে। অর্থাৎ গত ১ আগস্ট থেকে যেসব আমদানিকারক আমদানি অনুমতির জন্য আবেদন করেছেন, তাঁরাই কেবল এই দুই দিন আবেদন পুনরায় দাখিল করতে পারবেন। একজন আমদানিকারক একবারের জন্য আবেদনের সুযোগ পাবেন।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উদ্ভিদ সঙ্গনিরোধ উইংয়ের অতিরিক্ত উপপরিচালক (আমদানি) বনি আমিন খান বলেন, ‘মন্ত্রণালয়ের নির্দেশের পর আজ আমরা ৫৭৫ জনকে আমদানির অনুমোদন দিয়েছি। অনুমোদন নিয়ে এ দিন আমদানিকারকেরা ঋণপত্র খুলতে পেরেছেন। যদিও দুই দিনের কথা বলা হয়েছে, তবে সরকার প্রয়োজন মনে করলে সময় আরও বাড়বে। এর আগে গত শনিবার থেকে প্রতিদিন ৬ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দিয়ে আসছিলাম আমরা।’
দেশে সাধারণত প্রতিবেশী দেশ ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি করেন ব্যবসায়ীরা। সে হিসাবে যেদিন ঋণপত্র খোলেন, সেদিনই আমদানি করতে পারেন।

যেসব বিদেশি প্রতিষ্ঠান সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে তাদের আঞ্চলিক কার্যালয় স্থাপন করবে, তাদের কর ছাড় দেবে সৌদি আরব। গতকাল মঙ্গলবার সৌদি আরবের সরকার এই ঘোষণা দেয়। মূলত দেশের অর্থনীতিতে জ্বালানি তেল খাতের প্রাধান্য কমিয়ে অন্যান্য শিল্প উদ্যোগকে এগিয়ে নিতেই
০৬ ডিসেম্বর ২০২৩
দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক...
৫ ঘণ্টা আগে
দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে