জয়নাল আবেদীন খান, ঢাকা

দেশের প্রায় সব ব্যাংকই এখন ডিজিটাল। শাখায় না গিয়েও ঘরে বসেই সেবা নিতে পারেন গ্রাহকেরা। নতুন যত প্রযুক্তি আসছে, তা-ও গ্রহণ করছে ব্যাংকগুলো। বলা যায়, ব্যাংকিং খাত ডিজিটালের রূপান্তর পর্বে রয়েছে। এই যখন অবস্থা তখন তাড়াহুড়ো করে নতুনভাবে আলাদা ডিজিটাল ব্যাংকের অনুমোদনের বিষয়টি নিয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে। সাইবার সিকিউরিটির ঝুঁকি, অনভিজ্ঞতা আর ডিজিটাল প্রতারণার বিষয়টি সামনে এসেছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, পূর্ব প্রস্তুতি ছাড়া, ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিবেচনা না করেই অনভিজ্ঞ প্রতিষ্ঠানকে এ কাজে যুক্ত করায় নিরাপদ লেনদেনভীতি তৈরি হচ্ছে।
বাংলাদেশ ব্যাংক গত রোববার দুটি প্রতিষ্ঠানকে ডিজিটাল ব্যাংকের প্রাথমিকভাবে অনুমোদন দিয়েছে। আর লেটার অব ইনটেন্ট (এলওআই) পেয়েছে মোট আটটি প্রতিষ্ঠান। তবে অনুমোদনপ্রাপ্ত নগদ ডিজিটাল ব্যাংক পিএলসির ডিজিটাল সেবার অভিজ্ঞতা থাকলেও কড়ি ডিজিটাল ব্যাংক পিএলসির কোনো অভিজ্ঞতা নেই। আবার এই দুটো ব্যাংকের কার্যক্রম যাচাই-বাছাই করে বাকি ছয়টি ব্যাংকের পরবর্তী কার্যক্রম বিবেচনা করা হবে।
ব্যাংকিং খাতসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানান, ব্যাংকগুলোই যেখানে সাইবার ঝুঁকি মোকাবিলায় এখনো পুরো প্রস্তুত নয়, তখন নতুন করে আলাদা ডিজিটাল ব্যাংক কতটা সফলভাবে মানুষের আস্থা অর্জন করতে পারবে, তা সময়ই বলে দেবে বলে মনে করেন তাঁরা।
অনুমোদন পাওয়া নগদ ডিজিটাল ব্যাংক চালুর প্রস্তুতি ও ঝুঁকির বিষয়ে নগদের হেড অব কমিউনিকেশন জাহিদুল ইসলাম সজল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বাংলাদেশ ব্যাংক কেবল অনুমোদন দিয়েছে। এটা নতুন ধারণা হওয়ায় ভেবেচিন্তে এগোতে হবে। বিদেশ থেকে টেকনোলজি আনতে হবে। দক্ষ জনবলের ব্যবস্থা করতে হবে। ঝুঁকি এড়াতে সব করা হবে। তবু দুর্ঘটনার বিষয়ে শঙ্কা উড়িয়ে দেওয়া মুশকিল। কিন্তু গ্রাহক ভুল না করলে কেউ প্রতারণার সুযোগ পাবে না।’
এবিবির চেয়ারম্যান ও ব্র্যাক ব্যাংকের এমডি সেলিম আর এফ হোসেন বলেন, বর্তমানে ব্যাংকে সেবা মিলছে। তারপরও ঘরে বসে যাতে গ্রাহক কম খরচে বেশি সেবা পায়, সে জন্য ডিজিটাল ব্যাংক চালু করা হচ্ছে। এ জন্য প্রচুর বিনিয়োগ করতে হবে। ব্যাংকের কাঠামোগত উন্নয়ন করতে হবে। এটা রাতারাতি হবে না।
বাংলাদেশ ব্যাংক আটটি ডিজিটাল ব্যাংকের অনুমোদন দিয়েছে। এগুলো হচ্ছে ডিজিটেন ডিজিটাল ব্যাংক, বিকাশ ডিজিটাল ব্যাংক, ডিজিট-অল ডিজিটাল ব্যাংক, নগদ ডিজিটাল ব্যাংক, কড়ি ডিজিটাল ব্যাংক, স্মার্ট ডিজিটাল ব্যাংক, নর্থইস্ট ডিজিটাল ব্যাংক এবং জাপান বাংলা ডিজিটাল ব্যাংক।
একটি বেসরকারি ব্যাংকের এমডি জানান, ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের মেয়াদ শেষের দিকে। তাই উদ্যোক্তারা সরকারকে এ ব্যাপারে একধরনের চাপ তৈরি করেন। উদ্যোক্তাদের লবিংয়ে ও সরকারের চাপে বাংলাদেশ ব্যাংক এ ব্যাপারে নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে মনে হচ্ছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মেজবাউল হক বলেন, মানদণ্ড অনুসরণ করে ৫২টি প্রতিষ্ঠান আবেদন করলেও মাত্র আটটি অনুমোদন পেয়েছে। সাইবার ঝুঁকি নিশ্চিতে বিষয়টি চালু হলে বোঝা যাবে আগাম কিছু বলা কঠিন।

দেশের প্রায় সব ব্যাংকই এখন ডিজিটাল। শাখায় না গিয়েও ঘরে বসেই সেবা নিতে পারেন গ্রাহকেরা। নতুন যত প্রযুক্তি আসছে, তা-ও গ্রহণ করছে ব্যাংকগুলো। বলা যায়, ব্যাংকিং খাত ডিজিটালের রূপান্তর পর্বে রয়েছে। এই যখন অবস্থা তখন তাড়াহুড়ো করে নতুনভাবে আলাদা ডিজিটাল ব্যাংকের অনুমোদনের বিষয়টি নিয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে। সাইবার সিকিউরিটির ঝুঁকি, অনভিজ্ঞতা আর ডিজিটাল প্রতারণার বিষয়টি সামনে এসেছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, পূর্ব প্রস্তুতি ছাড়া, ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিবেচনা না করেই অনভিজ্ঞ প্রতিষ্ঠানকে এ কাজে যুক্ত করায় নিরাপদ লেনদেনভীতি তৈরি হচ্ছে।
বাংলাদেশ ব্যাংক গত রোববার দুটি প্রতিষ্ঠানকে ডিজিটাল ব্যাংকের প্রাথমিকভাবে অনুমোদন দিয়েছে। আর লেটার অব ইনটেন্ট (এলওআই) পেয়েছে মোট আটটি প্রতিষ্ঠান। তবে অনুমোদনপ্রাপ্ত নগদ ডিজিটাল ব্যাংক পিএলসির ডিজিটাল সেবার অভিজ্ঞতা থাকলেও কড়ি ডিজিটাল ব্যাংক পিএলসির কোনো অভিজ্ঞতা নেই। আবার এই দুটো ব্যাংকের কার্যক্রম যাচাই-বাছাই করে বাকি ছয়টি ব্যাংকের পরবর্তী কার্যক্রম বিবেচনা করা হবে।
ব্যাংকিং খাতসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানান, ব্যাংকগুলোই যেখানে সাইবার ঝুঁকি মোকাবিলায় এখনো পুরো প্রস্তুত নয়, তখন নতুন করে আলাদা ডিজিটাল ব্যাংক কতটা সফলভাবে মানুষের আস্থা অর্জন করতে পারবে, তা সময়ই বলে দেবে বলে মনে করেন তাঁরা।
অনুমোদন পাওয়া নগদ ডিজিটাল ব্যাংক চালুর প্রস্তুতি ও ঝুঁকির বিষয়ে নগদের হেড অব কমিউনিকেশন জাহিদুল ইসলাম সজল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বাংলাদেশ ব্যাংক কেবল অনুমোদন দিয়েছে। এটা নতুন ধারণা হওয়ায় ভেবেচিন্তে এগোতে হবে। বিদেশ থেকে টেকনোলজি আনতে হবে। দক্ষ জনবলের ব্যবস্থা করতে হবে। ঝুঁকি এড়াতে সব করা হবে। তবু দুর্ঘটনার বিষয়ে শঙ্কা উড়িয়ে দেওয়া মুশকিল। কিন্তু গ্রাহক ভুল না করলে কেউ প্রতারণার সুযোগ পাবে না।’
এবিবির চেয়ারম্যান ও ব্র্যাক ব্যাংকের এমডি সেলিম আর এফ হোসেন বলেন, বর্তমানে ব্যাংকে সেবা মিলছে। তারপরও ঘরে বসে যাতে গ্রাহক কম খরচে বেশি সেবা পায়, সে জন্য ডিজিটাল ব্যাংক চালু করা হচ্ছে। এ জন্য প্রচুর বিনিয়োগ করতে হবে। ব্যাংকের কাঠামোগত উন্নয়ন করতে হবে। এটা রাতারাতি হবে না।
বাংলাদেশ ব্যাংক আটটি ডিজিটাল ব্যাংকের অনুমোদন দিয়েছে। এগুলো হচ্ছে ডিজিটেন ডিজিটাল ব্যাংক, বিকাশ ডিজিটাল ব্যাংক, ডিজিট-অল ডিজিটাল ব্যাংক, নগদ ডিজিটাল ব্যাংক, কড়ি ডিজিটাল ব্যাংক, স্মার্ট ডিজিটাল ব্যাংক, নর্থইস্ট ডিজিটাল ব্যাংক এবং জাপান বাংলা ডিজিটাল ব্যাংক।
একটি বেসরকারি ব্যাংকের এমডি জানান, ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের মেয়াদ শেষের দিকে। তাই উদ্যোক্তারা সরকারকে এ ব্যাপারে একধরনের চাপ তৈরি করেন। উদ্যোক্তাদের লবিংয়ে ও সরকারের চাপে বাংলাদেশ ব্যাংক এ ব্যাপারে নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে মনে হচ্ছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মেজবাউল হক বলেন, মানদণ্ড অনুসরণ করে ৫২টি প্রতিষ্ঠান আবেদন করলেও মাত্র আটটি অনুমোদন পেয়েছে। সাইবার ঝুঁকি নিশ্চিতে বিষয়টি চালু হলে বোঝা যাবে আগাম কিছু বলা কঠিন।
জয়নাল আবেদীন খান, ঢাকা

দেশের প্রায় সব ব্যাংকই এখন ডিজিটাল। শাখায় না গিয়েও ঘরে বসেই সেবা নিতে পারেন গ্রাহকেরা। নতুন যত প্রযুক্তি আসছে, তা-ও গ্রহণ করছে ব্যাংকগুলো। বলা যায়, ব্যাংকিং খাত ডিজিটালের রূপান্তর পর্বে রয়েছে। এই যখন অবস্থা তখন তাড়াহুড়ো করে নতুনভাবে আলাদা ডিজিটাল ব্যাংকের অনুমোদনের বিষয়টি নিয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে। সাইবার সিকিউরিটির ঝুঁকি, অনভিজ্ঞতা আর ডিজিটাল প্রতারণার বিষয়টি সামনে এসেছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, পূর্ব প্রস্তুতি ছাড়া, ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিবেচনা না করেই অনভিজ্ঞ প্রতিষ্ঠানকে এ কাজে যুক্ত করায় নিরাপদ লেনদেনভীতি তৈরি হচ্ছে।
বাংলাদেশ ব্যাংক গত রোববার দুটি প্রতিষ্ঠানকে ডিজিটাল ব্যাংকের প্রাথমিকভাবে অনুমোদন দিয়েছে। আর লেটার অব ইনটেন্ট (এলওআই) পেয়েছে মোট আটটি প্রতিষ্ঠান। তবে অনুমোদনপ্রাপ্ত নগদ ডিজিটাল ব্যাংক পিএলসির ডিজিটাল সেবার অভিজ্ঞতা থাকলেও কড়ি ডিজিটাল ব্যাংক পিএলসির কোনো অভিজ্ঞতা নেই। আবার এই দুটো ব্যাংকের কার্যক্রম যাচাই-বাছাই করে বাকি ছয়টি ব্যাংকের পরবর্তী কার্যক্রম বিবেচনা করা হবে।
ব্যাংকিং খাতসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানান, ব্যাংকগুলোই যেখানে সাইবার ঝুঁকি মোকাবিলায় এখনো পুরো প্রস্তুত নয়, তখন নতুন করে আলাদা ডিজিটাল ব্যাংক কতটা সফলভাবে মানুষের আস্থা অর্জন করতে পারবে, তা সময়ই বলে দেবে বলে মনে করেন তাঁরা।
অনুমোদন পাওয়া নগদ ডিজিটাল ব্যাংক চালুর প্রস্তুতি ও ঝুঁকির বিষয়ে নগদের হেড অব কমিউনিকেশন জাহিদুল ইসলাম সজল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বাংলাদেশ ব্যাংক কেবল অনুমোদন দিয়েছে। এটা নতুন ধারণা হওয়ায় ভেবেচিন্তে এগোতে হবে। বিদেশ থেকে টেকনোলজি আনতে হবে। দক্ষ জনবলের ব্যবস্থা করতে হবে। ঝুঁকি এড়াতে সব করা হবে। তবু দুর্ঘটনার বিষয়ে শঙ্কা উড়িয়ে দেওয়া মুশকিল। কিন্তু গ্রাহক ভুল না করলে কেউ প্রতারণার সুযোগ পাবে না।’
এবিবির চেয়ারম্যান ও ব্র্যাক ব্যাংকের এমডি সেলিম আর এফ হোসেন বলেন, বর্তমানে ব্যাংকে সেবা মিলছে। তারপরও ঘরে বসে যাতে গ্রাহক কম খরচে বেশি সেবা পায়, সে জন্য ডিজিটাল ব্যাংক চালু করা হচ্ছে। এ জন্য প্রচুর বিনিয়োগ করতে হবে। ব্যাংকের কাঠামোগত উন্নয়ন করতে হবে। এটা রাতারাতি হবে না।
বাংলাদেশ ব্যাংক আটটি ডিজিটাল ব্যাংকের অনুমোদন দিয়েছে। এগুলো হচ্ছে ডিজিটেন ডিজিটাল ব্যাংক, বিকাশ ডিজিটাল ব্যাংক, ডিজিট-অল ডিজিটাল ব্যাংক, নগদ ডিজিটাল ব্যাংক, কড়ি ডিজিটাল ব্যাংক, স্মার্ট ডিজিটাল ব্যাংক, নর্থইস্ট ডিজিটাল ব্যাংক এবং জাপান বাংলা ডিজিটাল ব্যাংক।
একটি বেসরকারি ব্যাংকের এমডি জানান, ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের মেয়াদ শেষের দিকে। তাই উদ্যোক্তারা সরকারকে এ ব্যাপারে একধরনের চাপ তৈরি করেন। উদ্যোক্তাদের লবিংয়ে ও সরকারের চাপে বাংলাদেশ ব্যাংক এ ব্যাপারে নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে মনে হচ্ছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মেজবাউল হক বলেন, মানদণ্ড অনুসরণ করে ৫২টি প্রতিষ্ঠান আবেদন করলেও মাত্র আটটি অনুমোদন পেয়েছে। সাইবার ঝুঁকি নিশ্চিতে বিষয়টি চালু হলে বোঝা যাবে আগাম কিছু বলা কঠিন।

দেশের প্রায় সব ব্যাংকই এখন ডিজিটাল। শাখায় না গিয়েও ঘরে বসেই সেবা নিতে পারেন গ্রাহকেরা। নতুন যত প্রযুক্তি আসছে, তা-ও গ্রহণ করছে ব্যাংকগুলো। বলা যায়, ব্যাংকিং খাত ডিজিটালের রূপান্তর পর্বে রয়েছে। এই যখন অবস্থা তখন তাড়াহুড়ো করে নতুনভাবে আলাদা ডিজিটাল ব্যাংকের অনুমোদনের বিষয়টি নিয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে। সাইবার সিকিউরিটির ঝুঁকি, অনভিজ্ঞতা আর ডিজিটাল প্রতারণার বিষয়টি সামনে এসেছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, পূর্ব প্রস্তুতি ছাড়া, ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিবেচনা না করেই অনভিজ্ঞ প্রতিষ্ঠানকে এ কাজে যুক্ত করায় নিরাপদ লেনদেনভীতি তৈরি হচ্ছে।
বাংলাদেশ ব্যাংক গত রোববার দুটি প্রতিষ্ঠানকে ডিজিটাল ব্যাংকের প্রাথমিকভাবে অনুমোদন দিয়েছে। আর লেটার অব ইনটেন্ট (এলওআই) পেয়েছে মোট আটটি প্রতিষ্ঠান। তবে অনুমোদনপ্রাপ্ত নগদ ডিজিটাল ব্যাংক পিএলসির ডিজিটাল সেবার অভিজ্ঞতা থাকলেও কড়ি ডিজিটাল ব্যাংক পিএলসির কোনো অভিজ্ঞতা নেই। আবার এই দুটো ব্যাংকের কার্যক্রম যাচাই-বাছাই করে বাকি ছয়টি ব্যাংকের পরবর্তী কার্যক্রম বিবেচনা করা হবে।
ব্যাংকিং খাতসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানান, ব্যাংকগুলোই যেখানে সাইবার ঝুঁকি মোকাবিলায় এখনো পুরো প্রস্তুত নয়, তখন নতুন করে আলাদা ডিজিটাল ব্যাংক কতটা সফলভাবে মানুষের আস্থা অর্জন করতে পারবে, তা সময়ই বলে দেবে বলে মনে করেন তাঁরা।
অনুমোদন পাওয়া নগদ ডিজিটাল ব্যাংক চালুর প্রস্তুতি ও ঝুঁকির বিষয়ে নগদের হেড অব কমিউনিকেশন জাহিদুল ইসলাম সজল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বাংলাদেশ ব্যাংক কেবল অনুমোদন দিয়েছে। এটা নতুন ধারণা হওয়ায় ভেবেচিন্তে এগোতে হবে। বিদেশ থেকে টেকনোলজি আনতে হবে। দক্ষ জনবলের ব্যবস্থা করতে হবে। ঝুঁকি এড়াতে সব করা হবে। তবু দুর্ঘটনার বিষয়ে শঙ্কা উড়িয়ে দেওয়া মুশকিল। কিন্তু গ্রাহক ভুল না করলে কেউ প্রতারণার সুযোগ পাবে না।’
এবিবির চেয়ারম্যান ও ব্র্যাক ব্যাংকের এমডি সেলিম আর এফ হোসেন বলেন, বর্তমানে ব্যাংকে সেবা মিলছে। তারপরও ঘরে বসে যাতে গ্রাহক কম খরচে বেশি সেবা পায়, সে জন্য ডিজিটাল ব্যাংক চালু করা হচ্ছে। এ জন্য প্রচুর বিনিয়োগ করতে হবে। ব্যাংকের কাঠামোগত উন্নয়ন করতে হবে। এটা রাতারাতি হবে না।
বাংলাদেশ ব্যাংক আটটি ডিজিটাল ব্যাংকের অনুমোদন দিয়েছে। এগুলো হচ্ছে ডিজিটেন ডিজিটাল ব্যাংক, বিকাশ ডিজিটাল ব্যাংক, ডিজিট-অল ডিজিটাল ব্যাংক, নগদ ডিজিটাল ব্যাংক, কড়ি ডিজিটাল ব্যাংক, স্মার্ট ডিজিটাল ব্যাংক, নর্থইস্ট ডিজিটাল ব্যাংক এবং জাপান বাংলা ডিজিটাল ব্যাংক।
একটি বেসরকারি ব্যাংকের এমডি জানান, ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের মেয়াদ শেষের দিকে। তাই উদ্যোক্তারা সরকারকে এ ব্যাপারে একধরনের চাপ তৈরি করেন। উদ্যোক্তাদের লবিংয়ে ও সরকারের চাপে বাংলাদেশ ব্যাংক এ ব্যাপারে নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে মনে হচ্ছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মেজবাউল হক বলেন, মানদণ্ড অনুসরণ করে ৫২টি প্রতিষ্ঠান আবেদন করলেও মাত্র আটটি অনুমোদন পেয়েছে। সাইবার ঝুঁকি নিশ্চিতে বিষয়টি চালু হলে বোঝা যাবে আগাম কিছু বলা কঠিন।

দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে
শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক...
৮ ঘণ্টা আগে
দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগে
বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
৯ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
স্থানীয় বাজারে তেজাবি সোনার (পাকা সোনা) দাম বাড়ার পরিপ্রেক্ষিতে এই দাম বাড়ানো হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) থেকে নতুন দাম কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)।
সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) বাজুস স্ট্যান্ডিং কমিটি অন প্রাইসিং অ্যান্ড প্রাইস মনিটরিং কমিটি বৈঠক করে এই দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। পরে কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এর আগে ১৪ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ৩ হাজার ৪৪২ টাকা এবং ১২ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ১ হাজার ৫০ টাকা। এই দাম বাড়ানোর ৪৮ ঘণ্টার ব্যবধানে এখন আবার দাম বাড়ানো হলো।
এখন সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৪৭০ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা। ২১ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ৪১১ টাকা বাড়িয়ে ২ লাখ ৭ হাজার ২১১ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এ ছাড়া ১৮ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ২৪৮ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম ১ লাখ ৭৭ হাজার ৬৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৬৩ টাকা বাড়িয়ে দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ৪৭ হাজার ৯০০ টাকা।

দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
স্থানীয় বাজারে তেজাবি সোনার (পাকা সোনা) দাম বাড়ার পরিপ্রেক্ষিতে এই দাম বাড়ানো হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) থেকে নতুন দাম কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)।
সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) বাজুস স্ট্যান্ডিং কমিটি অন প্রাইসিং অ্যান্ড প্রাইস মনিটরিং কমিটি বৈঠক করে এই দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। পরে কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এর আগে ১৪ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ৩ হাজার ৪৪২ টাকা এবং ১২ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ১ হাজার ৫০ টাকা। এই দাম বাড়ানোর ৪৮ ঘণ্টার ব্যবধানে এখন আবার দাম বাড়ানো হলো।
এখন সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৪৭০ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা। ২১ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ৪১১ টাকা বাড়িয়ে ২ লাখ ৭ হাজার ২১১ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এ ছাড়া ১৮ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ২৪৮ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম ১ লাখ ৭৭ হাজার ৬৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৬৩ টাকা বাড়িয়ে দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ৪৭ হাজার ৯০০ টাকা।

দেশের প্রায় সব ব্যাংকই এখন ডিজিটাল। শাখায় না গিয়েও ঘরে বসেই সেবা নিতে পারেন গ্রাহকেরা। নতুন যত প্রযুক্তি আসছে, তা-ও গ্রহণ করছে ব্যাংকগুলো। বলা যায়, ব্যাংকিং খাত ডিজিটালের রূপান্তর পর্বে রয়েছে। এই যখন অবস্থা তখন তাড়াহুড়ো করে নতুনভাবে আলাদা ডিজিটাল ব্যাংকের
২৭ অক্টোবর ২০২৩
শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক...
৮ ঘণ্টা আগে
দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগে
বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
৯ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল (SMILE) প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক ডিভাইস বিতরণ করা হয়।
দীর্ঘদিন ধরে আর্থিক সীমাবদ্ধতার কারণে পুনর্বাসন ও চিকিৎসাসেবা থেকে বঞ্চিত থাকা এই উপকারভোগীরা কৃত্রিম অঙ্গ পেয়ে নতুন জীবন ফিরে পেলেন। জালালাবাদ ডিজেবল্ড রিহ্যাবিলিটেশন সেন্টার অ্যান্ড হাসপাতালের (জেডিআরসিএইচ) সহযোগিতায় এই উদ্যোগ পরিচালিত হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সমন্বয় ও মনিটরিং উইংয়ের সচিব মো. আবদুল মান্নান। বিশেষ অতিথি ছিলেন শেভরন বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও প্রেসিডেন্ট এরিক এম ওয়াকার, করপোরেট অ্যাফেয়ার্স পরিচালক মুহাম্মদ ইমরুল কবির, সোশ্যাল ইনভেস্টমেন্ট প্রধান এ কে এম আরিফ আক্তার, সুইসকন্টাক্টের কান্ট্রি ডিরেক্টর হেলাল হোসেন এবং জেডিআরসিএইচ বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান রোটারিয়ান পিপি ইঞ্জিনিয়ার শোয়াইব আহমেদ মতিন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে মো. আবদুল মান্নান বলেন, ‘কৃত্রিম অঙ্গ সহায়তা শুধু চিকিৎসা নয়, এটি প্রতিবন্ধী মানুষের জীবনযাত্রায় মৌলিক পরিবর্তন আনে। শেভরন বাংলাদেশ, সুইসকন্টাক্ট ও জেডিআরসিএইচের যৌথ উদ্যোগ চলাচল সক্ষমতা ফিরিয়ে এনে উপকারভোগীদের জীবনে নতুন আশার দ্বার খুলে দিয়েছে।’
শেভরন বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও প্রেসিডেন্ট এরিক এম ওয়াকার বলেন, ‘বিশ্বের প্রায় ৮০ শতাংশ মানুষ এ ধরনের বিশেষায়িত পুনর্বাসন সেবার পর্যাপ্ত সুযোগ পায় না। এই উদ্যোগের মাধ্যমে ব্যক্তিকেন্দ্রিক সেবা পৌঁছে দিতে পারা আমাদের জন্য গর্বের। উপকারভোগীদের প্রতিটি অগ্রযাত্রাই একটি সম্ভাবনাময় ভবিষ্যতের দিকে দৃঢ় পদক্ষেপ।’
সুইসকন্টাক্টের কান্ট্রি ডিরেক্টর হেলাল হোসেন বলেন, ‘এই প্রকল্প কেবল চলাচল সক্ষমতা ফিরিয়ে দেয়নি; এটি উপকারভোগীদের কর্মজীবনে ফেরা, শিক্ষা চালিয়ে যাওয়া এবং সামাজিক ও অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে সক্রিয় অংশগ্রহণের সুযোগ সৃষ্টি করেছে—যা সমাজে অন্তর্ভুক্তি আরও সুদৃঢ় করেছে।’
করপোরেট অ্যাফেয়ার্স পরিচালক মুহাম্মদ ইমরুল কবির বলেন, ‘শেভরন তিন দশকের বেশি সময় ধরে বাংলাদেশের বিশ্বস্ত জ্বালানি অংশীদার। আমাদের অঙ্গীকার কেবল জ্বালানি সরবরাহেই সীমাবদ্ধ নয়। এসএমআইএল প্রকল্পের মতো উদ্যোগের মাধ্যমে আমরা চলাচল সক্ষমতা ও মানবিক মর্যাদা পুনরুদ্ধারে কাজ করছি। বাংলাদেশে আমাদের সামাজিক বিনিয়োগ কার্যক্রম জাতিসংঘ ঘোষিত ১৭টি টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যের মধ্যে ৯টির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ।’
অনুষ্ঠানে উপকারভোগীরা তাঁদের অভিজ্ঞতা তুলে ধরে বলেন, কৃত্রিম অঙ্গ পাওয়ার ফলে তাঁরা আবার স্বাভাবিক চলাচল, আত্মনির্ভরতা ও আত্মবিশ্বাস ফিরে পেয়েছেন। এই ইতিবাচক পরিবর্তনের প্রভাব পরিবার ও সমাজেও ছড়িয়ে পড়ছে।
গৃহস্থালি আয় স্থিতিশীল হওয়া ও আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধির ফলে এর ইতিবাচক প্রভাব পরিবার ও সমাজে ছড়িয়ে পড়ছে—যা কমিউনিটির স্থিতিশীলতা ও সামাজিক-অর্থনৈতিক উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করছে। এ সাফল্যের ধারাবাহিকতায় শেভরন বাংলাদেশ ও সুইসকন্টাক্ট এসএমআইএল প্রকল্পের মাধ্যমে টেকসই ও প্রভাবশালী উন্নয়ন উদ্যোগ বাস্তবায়নে কাজ করে যাচ্ছে। যৌথ প্রচেষ্টার মাধ্যমে তারা অর্থোটিক ও প্রোস্থেটিক সহায়তা প্রয়োজন, এমন মানুষের জীবনমান উন্নয়নে বাস্তব ও পরিমাপযোগ্য পরিবর্তন নিশ্চিত করছে।

শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল (SMILE) প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক ডিভাইস বিতরণ করা হয়।
দীর্ঘদিন ধরে আর্থিক সীমাবদ্ধতার কারণে পুনর্বাসন ও চিকিৎসাসেবা থেকে বঞ্চিত থাকা এই উপকারভোগীরা কৃত্রিম অঙ্গ পেয়ে নতুন জীবন ফিরে পেলেন। জালালাবাদ ডিজেবল্ড রিহ্যাবিলিটেশন সেন্টার অ্যান্ড হাসপাতালের (জেডিআরসিএইচ) সহযোগিতায় এই উদ্যোগ পরিচালিত হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সমন্বয় ও মনিটরিং উইংয়ের সচিব মো. আবদুল মান্নান। বিশেষ অতিথি ছিলেন শেভরন বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও প্রেসিডেন্ট এরিক এম ওয়াকার, করপোরেট অ্যাফেয়ার্স পরিচালক মুহাম্মদ ইমরুল কবির, সোশ্যাল ইনভেস্টমেন্ট প্রধান এ কে এম আরিফ আক্তার, সুইসকন্টাক্টের কান্ট্রি ডিরেক্টর হেলাল হোসেন এবং জেডিআরসিএইচ বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান রোটারিয়ান পিপি ইঞ্জিনিয়ার শোয়াইব আহমেদ মতিন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে মো. আবদুল মান্নান বলেন, ‘কৃত্রিম অঙ্গ সহায়তা শুধু চিকিৎসা নয়, এটি প্রতিবন্ধী মানুষের জীবনযাত্রায় মৌলিক পরিবর্তন আনে। শেভরন বাংলাদেশ, সুইসকন্টাক্ট ও জেডিআরসিএইচের যৌথ উদ্যোগ চলাচল সক্ষমতা ফিরিয়ে এনে উপকারভোগীদের জীবনে নতুন আশার দ্বার খুলে দিয়েছে।’
শেভরন বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও প্রেসিডেন্ট এরিক এম ওয়াকার বলেন, ‘বিশ্বের প্রায় ৮০ শতাংশ মানুষ এ ধরনের বিশেষায়িত পুনর্বাসন সেবার পর্যাপ্ত সুযোগ পায় না। এই উদ্যোগের মাধ্যমে ব্যক্তিকেন্দ্রিক সেবা পৌঁছে দিতে পারা আমাদের জন্য গর্বের। উপকারভোগীদের প্রতিটি অগ্রযাত্রাই একটি সম্ভাবনাময় ভবিষ্যতের দিকে দৃঢ় পদক্ষেপ।’
সুইসকন্টাক্টের কান্ট্রি ডিরেক্টর হেলাল হোসেন বলেন, ‘এই প্রকল্প কেবল চলাচল সক্ষমতা ফিরিয়ে দেয়নি; এটি উপকারভোগীদের কর্মজীবনে ফেরা, শিক্ষা চালিয়ে যাওয়া এবং সামাজিক ও অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে সক্রিয় অংশগ্রহণের সুযোগ সৃষ্টি করেছে—যা সমাজে অন্তর্ভুক্তি আরও সুদৃঢ় করেছে।’
করপোরেট অ্যাফেয়ার্স পরিচালক মুহাম্মদ ইমরুল কবির বলেন, ‘শেভরন তিন দশকের বেশি সময় ধরে বাংলাদেশের বিশ্বস্ত জ্বালানি অংশীদার। আমাদের অঙ্গীকার কেবল জ্বালানি সরবরাহেই সীমাবদ্ধ নয়। এসএমআইএল প্রকল্পের মতো উদ্যোগের মাধ্যমে আমরা চলাচল সক্ষমতা ও মানবিক মর্যাদা পুনরুদ্ধারে কাজ করছি। বাংলাদেশে আমাদের সামাজিক বিনিয়োগ কার্যক্রম জাতিসংঘ ঘোষিত ১৭টি টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যের মধ্যে ৯টির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ।’
অনুষ্ঠানে উপকারভোগীরা তাঁদের অভিজ্ঞতা তুলে ধরে বলেন, কৃত্রিম অঙ্গ পাওয়ার ফলে তাঁরা আবার স্বাভাবিক চলাচল, আত্মনির্ভরতা ও আত্মবিশ্বাস ফিরে পেয়েছেন। এই ইতিবাচক পরিবর্তনের প্রভাব পরিবার ও সমাজেও ছড়িয়ে পড়ছে।
গৃহস্থালি আয় স্থিতিশীল হওয়া ও আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধির ফলে এর ইতিবাচক প্রভাব পরিবার ও সমাজে ছড়িয়ে পড়ছে—যা কমিউনিটির স্থিতিশীলতা ও সামাজিক-অর্থনৈতিক উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করছে। এ সাফল্যের ধারাবাহিকতায় শেভরন বাংলাদেশ ও সুইসকন্টাক্ট এসএমআইএল প্রকল্পের মাধ্যমে টেকসই ও প্রভাবশালী উন্নয়ন উদ্যোগ বাস্তবায়নে কাজ করে যাচ্ছে। যৌথ প্রচেষ্টার মাধ্যমে তারা অর্থোটিক ও প্রোস্থেটিক সহায়তা প্রয়োজন, এমন মানুষের জীবনমান উন্নয়নে বাস্তব ও পরিমাপযোগ্য পরিবর্তন নিশ্চিত করছে।

দেশের প্রায় সব ব্যাংকই এখন ডিজিটাল। শাখায় না গিয়েও ঘরে বসেই সেবা নিতে পারেন গ্রাহকেরা। নতুন যত প্রযুক্তি আসছে, তা-ও গ্রহণ করছে ব্যাংকগুলো। বলা যায়, ব্যাংকিং খাত ডিজিটালের রূপান্তর পর্বে রয়েছে। এই যখন অবস্থা তখন তাড়াহুড়ো করে নতুনভাবে আলাদা ডিজিটাল ব্যাংকের
২৭ অক্টোবর ২০২৩
দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে
দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগে
বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
৯ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে। ডলারের বিনিময়হার ছিল ১২২ দশমিক ২৯ থেকে ১২২ দশমিক ৩০ টাকা আর কাট-অফ রেট ছিল ১২২ দশমিক ৩০ টাকা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে, ১১ ডিসেম্বর ১৬টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৫ কোটি ডলার (১৪৯ মিলিয়ন) কেনা হয়েছিল। এ সময় প্রতি ডলারের বিনিময়হার ছিল ১২২ টাকা ২৫ পয়সা থেকে ১২২ টাকা ২৯ পয়সা। আর কাট-অফ রেট ছিল ১২২ টাকা ৯ পয়সা। চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরে এখন পর্যন্ত নিলামপদ্ধতিতে মোট ২৮০ কোটি ৪৫ লাখ ডলার (২.৮০ বিলিয়ন) সংগ্রহ করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র জানান, আজ ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার কেনা হয়েছে।

দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে। ডলারের বিনিময়হার ছিল ১২২ দশমিক ২৯ থেকে ১২২ দশমিক ৩০ টাকা আর কাট-অফ রেট ছিল ১২২ দশমিক ৩০ টাকা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে, ১১ ডিসেম্বর ১৬টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৫ কোটি ডলার (১৪৯ মিলিয়ন) কেনা হয়েছিল। এ সময় প্রতি ডলারের বিনিময়হার ছিল ১২২ টাকা ২৫ পয়সা থেকে ১২২ টাকা ২৯ পয়সা। আর কাট-অফ রেট ছিল ১২২ টাকা ৯ পয়সা। চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরে এখন পর্যন্ত নিলামপদ্ধতিতে মোট ২৮০ কোটি ৪৫ লাখ ডলার (২.৮০ বিলিয়ন) সংগ্রহ করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র জানান, আজ ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার কেনা হয়েছে।

দেশের প্রায় সব ব্যাংকই এখন ডিজিটাল। শাখায় না গিয়েও ঘরে বসেই সেবা নিতে পারেন গ্রাহকেরা। নতুন যত প্রযুক্তি আসছে, তা-ও গ্রহণ করছে ব্যাংকগুলো। বলা যায়, ব্যাংকিং খাত ডিজিটালের রূপান্তর পর্বে রয়েছে। এই যখন অবস্থা তখন তাড়াহুড়ো করে নতুনভাবে আলাদা ডিজিটাল ব্যাংকের
২৭ অক্টোবর ২০২৩
দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে
শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক...
৮ ঘণ্টা আগে
বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
৯ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
আজ এক বিজ্ঞপ্তিতে কৃষি মন্ত্রণালয় এ তথ্য জানিয়েছে।
জানা যায়, চলতি মাসের শুরু থেকে হঠাৎ পেঁয়াজের দাম বাড়তে থাকে। তিন দিনের ব্যবধানে ১২০ টাকার পেঁয়াজের দাম বেড়ে ১৫০ টাকা পর্যন্ত ওঠে। এর পরিপ্রেক্ষিতে ৭ ডিসেম্বর থেকে পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া শুরু করে কৃষি মন্ত্রণালয়। শুরুতে প্রতিদিন ৫০ জন আমদানিকারককে ৩০ টন করে মোট ১ হাজার ৫০০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়। দীর্ঘ তিন মাস পর এই অনুমোদন দেওয়া হয়।
তবে এরপরও বাজারে দাম না কমলে আমদানির অনুমতির পরিমাণ বাড়ানো হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে আমদানি আরও বাড়ানো হয়। ১৩ ডিসেম্বর থেকে প্রতিদিন ২০০ জনকে ৩০ টন করে ৬ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়, যা আজ থেকে আরও বাড়িয়ে ১৭ হাজার ২৫০ টন করা হয়।
কৃষি মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে আজ বলা হয়, পেঁয়াজের বাজার সহনীয় রাখতে ১৫ ও ১৬ ডিসেম্বর দুই দিনের জন্য প্রতিদিন ৫৭৫টি করে আইপি (আমদানি অনুমতি) ইস্যু করা হবে। প্রতিটি আইপিতে আগের ন্যায় সর্বোচ্চ ৩০ টন পেঁয়াজের অনুমোদন দেওয়া হবে। আবেদনের বিষয় আগের ন্যায় বলবৎ থাকবে। অর্থাৎ গত ১ আগস্ট থেকে যেসব আমদানিকারক আমদানি অনুমতির জন্য আবেদন করেছেন, তাঁরাই কেবল এই দুই দিন আবেদন পুনরায় দাখিল করতে পারবেন। একজন আমদানিকারক একবারের জন্য আবেদনের সুযোগ পাবেন।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উদ্ভিদ সঙ্গনিরোধ উইংয়ের অতিরিক্ত উপপরিচালক (আমদানি) বনি আমিন খান বলেন, ‘মন্ত্রণালয়ের নির্দেশের পর আজ আমরা ৫৭৫ জনকে আমদানির অনুমোদন দিয়েছি। অনুমোদন নিয়ে এ দিন আমদানিকারকেরা ঋণপত্র খুলতে পেরেছেন। যদিও দুই দিনের কথা বলা হয়েছে, তবে সরকার প্রয়োজন মনে করলে সময় আরও বাড়বে। এর আগে গত শনিবার থেকে প্রতিদিন ৬ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দিয়ে আসছিলাম আমরা।’
দেশে সাধারণত প্রতিবেশী দেশ ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি করেন ব্যবসায়ীরা। সে হিসাবে যেদিন ঋণপত্র খোলেন, সেদিনই আমদানি করতে পারেন।

বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
আজ এক বিজ্ঞপ্তিতে কৃষি মন্ত্রণালয় এ তথ্য জানিয়েছে।
জানা যায়, চলতি মাসের শুরু থেকে হঠাৎ পেঁয়াজের দাম বাড়তে থাকে। তিন দিনের ব্যবধানে ১২০ টাকার পেঁয়াজের দাম বেড়ে ১৫০ টাকা পর্যন্ত ওঠে। এর পরিপ্রেক্ষিতে ৭ ডিসেম্বর থেকে পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া শুরু করে কৃষি মন্ত্রণালয়। শুরুতে প্রতিদিন ৫০ জন আমদানিকারককে ৩০ টন করে মোট ১ হাজার ৫০০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়। দীর্ঘ তিন মাস পর এই অনুমোদন দেওয়া হয়।
তবে এরপরও বাজারে দাম না কমলে আমদানির অনুমতির পরিমাণ বাড়ানো হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে আমদানি আরও বাড়ানো হয়। ১৩ ডিসেম্বর থেকে প্রতিদিন ২০০ জনকে ৩০ টন করে ৬ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়, যা আজ থেকে আরও বাড়িয়ে ১৭ হাজার ২৫০ টন করা হয়।
কৃষি মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে আজ বলা হয়, পেঁয়াজের বাজার সহনীয় রাখতে ১৫ ও ১৬ ডিসেম্বর দুই দিনের জন্য প্রতিদিন ৫৭৫টি করে আইপি (আমদানি অনুমতি) ইস্যু করা হবে। প্রতিটি আইপিতে আগের ন্যায় সর্বোচ্চ ৩০ টন পেঁয়াজের অনুমোদন দেওয়া হবে। আবেদনের বিষয় আগের ন্যায় বলবৎ থাকবে। অর্থাৎ গত ১ আগস্ট থেকে যেসব আমদানিকারক আমদানি অনুমতির জন্য আবেদন করেছেন, তাঁরাই কেবল এই দুই দিন আবেদন পুনরায় দাখিল করতে পারবেন। একজন আমদানিকারক একবারের জন্য আবেদনের সুযোগ পাবেন।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উদ্ভিদ সঙ্গনিরোধ উইংয়ের অতিরিক্ত উপপরিচালক (আমদানি) বনি আমিন খান বলেন, ‘মন্ত্রণালয়ের নির্দেশের পর আজ আমরা ৫৭৫ জনকে আমদানির অনুমোদন দিয়েছি। অনুমোদন নিয়ে এ দিন আমদানিকারকেরা ঋণপত্র খুলতে পেরেছেন। যদিও দুই দিনের কথা বলা হয়েছে, তবে সরকার প্রয়োজন মনে করলে সময় আরও বাড়বে। এর আগে গত শনিবার থেকে প্রতিদিন ৬ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দিয়ে আসছিলাম আমরা।’
দেশে সাধারণত প্রতিবেশী দেশ ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি করেন ব্যবসায়ীরা। সে হিসাবে যেদিন ঋণপত্র খোলেন, সেদিনই আমদানি করতে পারেন।

দেশের প্রায় সব ব্যাংকই এখন ডিজিটাল। শাখায় না গিয়েও ঘরে বসেই সেবা নিতে পারেন গ্রাহকেরা। নতুন যত প্রযুক্তি আসছে, তা-ও গ্রহণ করছে ব্যাংকগুলো। বলা যায়, ব্যাংকিং খাত ডিজিটালের রূপান্তর পর্বে রয়েছে। এই যখন অবস্থা তখন তাড়াহুড়ো করে নতুনভাবে আলাদা ডিজিটাল ব্যাংকের
২৭ অক্টোবর ২০২৩
দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে
শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক...
৮ ঘণ্টা আগে
দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগে