নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিনিয়োগকারীদের না জানিয়ে শেয়ার বিক্রি করে ১৬১ কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সদস্যভুক্ত ব্রোকারেজ হাউস মশিউর সিকিউরিটিজ লিমিটেড। তবে এ ঘটনায় কোনো প্রতিকার পাননি বিনিয়োগকারীরা। হারানো পুঁজি ফিরে পেতে তাঁরা ড. ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর পল্টনে ক্যাপিটাল মার্কেট জার্নালিস্টস ফোরামের (সিএমজেএফ) কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন করে বিনিয়োগকারীরা এই আহ্বান করেছেন। এ সময় কান্নায় ভেঙে পড়েন তাঁরা।
মশিউর সিকিউরিটিজের প্রতারণার শিকার বিনিয়োগকারী ফারহানা জাফরিন। হাউসটির মাধ্যমে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করে ২৫ বছরের জমানো পুঁজি ১ কোটি টাকা হারিয়েছেন তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে কান্নারত ফারহানা জাফরিন বলেন, ‘আমি চাকরিজীবনের সব জমানো পুঁজি মশিউর সিকিউরিটিজে রেখে আজ নিঃস্ব। একটি টাকাও ফেরত পাইনি।’
আবু মাসুদ নামের আরেক বিনিয়োগকারী বলেন, ‘আমি ৩৬ লাখ টাকা বিনিয়োগ করেছি। আমাদের পোর্টফোলিও এক রকম দেখাত আর তাদের অন্য সার্ভারে আরেক রকম হিসাব রাখত, যার কারণে আমরা সঠিক তথ্য পেতাম না। হাউসটি আমাদের নম্বরের জায়গায় তাদের নিজেদের নম্বর দিয়ে সিডিবিএলে তথ্য পাঠাত, যার কারণে আমরা সিডিবিএল থেকে কোনো তথ্য পেতাম না।’
আরেক বিনিয়োগকারী শাহজাহান আলী বলেন, ‘মশিউর সিকিউরিটিজ আমাকে ৪০ লাখ ১৫ হাজার ৯০০ টাকার চেক দেয়। কিন্তু টাকা তুলতে গিয়ে চেক ডিজঅনার হয়। যার ফলে আমরা আর টাকা পাইনি। মশিউর সিকিউরিটিজের প্রতারণার জন্য আমরা নিয়ন্ত্রক সংস্থা ও সরকারের হস্তক্ষেপ কামনা করছি।’
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য দেওয়ার সময় গাজী মো. ইলিয়াস বলেন, মশিউর সিকিউরিটিজ বিনিয়োগকারীদের অ্যাকাউন্টে রক্ষিত শেয়ার ও জমা করা অর্থ বাবদ প্রায় ১৬১ কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছে। হাউসটি গ্রাহকের শেয়ার বিক্রি করে পৃথক ব্যাকঅফিস সফটওয়্যার ব্যবহার করে ক্লায়েন্টের ই–মেইলে জাল পোর্টফোলিও পাঠায়, যা মূল পোর্টফোলিওর অনুরূপ। যাতে করে গ্রাহক বুঝতে না পারে যে তাঁর পোর্টফোলিওতে থাকা শেয়ার বিক্রি হয়েছে।
মো. ইলিয়াস আরও বলেন, ‘আমরা জানি, শেয়ার বিক্রি কিংবা কিনলে সিডিবিএল থেকে কনফারমেশন মেসেজ আসে। এ ক্ষেত্রে গ্রাহকের মোবাইল নম্বর পরিবর্তন করে নিজেদের মোবাইল নম্বর চালিয়ে দেয় মশিউর সিকিউরিটিজ। যাতে গ্রাহক শেয়ার বিক্রির মেসেজ না পায়। এভাবে প্রতিষ্ঠানটি জালিয়াতির আশ্রয় নেয়।’
ইলিয়াস বলেন, রেকর্ড ডেটের আগে বেশি দামে যে পরিমাণ শেয়ার বিক্রি করে, রেকর্ড ডেটের পর সেই পরিমাণ শেয়ার কম দামে কিনে রেখে দিত হাউসটি। এভাবে মুনাফা তুলে নিত। বিনিয়োগকারীরা বুঝতে পারত না এবং রেকর্ড ডেটের পরে কোম্পানির ঘোষণা করা লভ্যাংশও পেত না। দীর্ঘদিন প্রবাসী বিনিয়োগকারীদের সঙ্গেও এ ধরনের প্রতারণার কাজ করেছে হাউসটি। গ্রাহকের পোর্টফোলিওতে থাকা নগদ টাকা ফেরত না দিয়ে আত্মসাৎ করেছে মশিউর সিকিউরিটিজ কর্তৃপক্ষ।
ইলিয়াস যোগ করেন, বিষয়টি জানাজানি হলে প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক শেখ মোগলজান রহমান মিঠু বিভিন্ন সময় চেক ইস্যু করে দিয়েছেন গ্রাহকদের। তবে আজ পর্যন্ত একটি চেকও পাস হয়নি। কিছু কিছু চেকের মেয়াদ পার হয়ে গেছে। গত ১৯ ফেব্রুয়ারি তিনি বিনিয়োগকারীদের টাকা ধাপে ধাপে পরিশোধ করবেন বলে অঙ্গীকার করেন। কিন্তু এখন পর্যন্ত তিনি একটি টাকাও পরিশোধ করেননি, বরং কালক্ষেপণ করছেন।
গাজী মো. ইলিয়াস বলেন, আজকে সব পুঁজি হারিয়ে বিনিয়োগকারীরা চরম অশান্তি ও কষ্টে দিন পার করছে। ইতিমধ্যে অনেক বিনিয়োগকারী কষ্টে ও টাকার অভাবে মারা গেছেন। মানুষের সারা জীবনের সঞ্চয় মশিউর সিকিউরিটিজ নিয়ন্ত্রক সংস্থার নাকের ডগা দিয়ে নিয়ে যাবে, তা দুঃখজনক ও স্পর্শকাতর। নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিনিয়োগকারীদের অর্থের নিরাপত্তা দিতে সম্পূর্ণ ব্যর্থ।
ইলিয়াস বলেন, ‘আমরা সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মহোদয়, অর্থ উপদেষ্টা মহোদয়সহ সংশ্লিষ্ট সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করছি, এমন প্রতিষ্ঠিত প্রতারকের হাত থেকে আমাদের অর্থ উদ্ধারে সহযোগিতা চাই। প্রতারক হাউস এবং বিএসইসি ও ডিএসইর দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই।’
এর আগে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনে (বিএসইসি) জমা দেওয়া ডিএসইয়ের পরিদর্শন প্রতিবেদনে মশিউর সিকিউরিটিজের ১৬১ কোটি টাকা আত্মসাতের বিষয়টি উঠে আসে। এর মধ্যে গ্রাহকের সমন্বিত হিসাবে ঘাটতি (সিসিএ) ৬৮ কোটি ৫৮ লাখ টাকা এবং শেয়ার বিক্রি করে নিয়েছে ৯২ কোটি ৩৫ লাখ টাকা। দেশের শেয়ারবাজারের ইতিহাসে একক কোনো ব্রোকারেজ হাউসের এটিই সবচেয়ে বড় জালিয়াতি।
ইলেকট্রনিক পদ্ধতিতে শেয়ার সংরক্ষণকারী কোম্পানি সিডিবিএল সূত্রে জানা যায়, মশিউর সিকিউরিটিজে বিও হিসাব প্রায় ২ লাখ। এর মধ্যে সক্রিয় বিও হিসাব প্রায় ৪৪ হাজার।

বিনিয়োগকারীদের না জানিয়ে শেয়ার বিক্রি করে ১৬১ কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সদস্যভুক্ত ব্রোকারেজ হাউস মশিউর সিকিউরিটিজ লিমিটেড। তবে এ ঘটনায় কোনো প্রতিকার পাননি বিনিয়োগকারীরা। হারানো পুঁজি ফিরে পেতে তাঁরা ড. ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর পল্টনে ক্যাপিটাল মার্কেট জার্নালিস্টস ফোরামের (সিএমজেএফ) কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন করে বিনিয়োগকারীরা এই আহ্বান করেছেন। এ সময় কান্নায় ভেঙে পড়েন তাঁরা।
মশিউর সিকিউরিটিজের প্রতারণার শিকার বিনিয়োগকারী ফারহানা জাফরিন। হাউসটির মাধ্যমে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করে ২৫ বছরের জমানো পুঁজি ১ কোটি টাকা হারিয়েছেন তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে কান্নারত ফারহানা জাফরিন বলেন, ‘আমি চাকরিজীবনের সব জমানো পুঁজি মশিউর সিকিউরিটিজে রেখে আজ নিঃস্ব। একটি টাকাও ফেরত পাইনি।’
আবু মাসুদ নামের আরেক বিনিয়োগকারী বলেন, ‘আমি ৩৬ লাখ টাকা বিনিয়োগ করেছি। আমাদের পোর্টফোলিও এক রকম দেখাত আর তাদের অন্য সার্ভারে আরেক রকম হিসাব রাখত, যার কারণে আমরা সঠিক তথ্য পেতাম না। হাউসটি আমাদের নম্বরের জায়গায় তাদের নিজেদের নম্বর দিয়ে সিডিবিএলে তথ্য পাঠাত, যার কারণে আমরা সিডিবিএল থেকে কোনো তথ্য পেতাম না।’
আরেক বিনিয়োগকারী শাহজাহান আলী বলেন, ‘মশিউর সিকিউরিটিজ আমাকে ৪০ লাখ ১৫ হাজার ৯০০ টাকার চেক দেয়। কিন্তু টাকা তুলতে গিয়ে চেক ডিজঅনার হয়। যার ফলে আমরা আর টাকা পাইনি। মশিউর সিকিউরিটিজের প্রতারণার জন্য আমরা নিয়ন্ত্রক সংস্থা ও সরকারের হস্তক্ষেপ কামনা করছি।’
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য দেওয়ার সময় গাজী মো. ইলিয়াস বলেন, মশিউর সিকিউরিটিজ বিনিয়োগকারীদের অ্যাকাউন্টে রক্ষিত শেয়ার ও জমা করা অর্থ বাবদ প্রায় ১৬১ কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছে। হাউসটি গ্রাহকের শেয়ার বিক্রি করে পৃথক ব্যাকঅফিস সফটওয়্যার ব্যবহার করে ক্লায়েন্টের ই–মেইলে জাল পোর্টফোলিও পাঠায়, যা মূল পোর্টফোলিওর অনুরূপ। যাতে করে গ্রাহক বুঝতে না পারে যে তাঁর পোর্টফোলিওতে থাকা শেয়ার বিক্রি হয়েছে।
মো. ইলিয়াস আরও বলেন, ‘আমরা জানি, শেয়ার বিক্রি কিংবা কিনলে সিডিবিএল থেকে কনফারমেশন মেসেজ আসে। এ ক্ষেত্রে গ্রাহকের মোবাইল নম্বর পরিবর্তন করে নিজেদের মোবাইল নম্বর চালিয়ে দেয় মশিউর সিকিউরিটিজ। যাতে গ্রাহক শেয়ার বিক্রির মেসেজ না পায়। এভাবে প্রতিষ্ঠানটি জালিয়াতির আশ্রয় নেয়।’
ইলিয়াস বলেন, রেকর্ড ডেটের আগে বেশি দামে যে পরিমাণ শেয়ার বিক্রি করে, রেকর্ড ডেটের পর সেই পরিমাণ শেয়ার কম দামে কিনে রেখে দিত হাউসটি। এভাবে মুনাফা তুলে নিত। বিনিয়োগকারীরা বুঝতে পারত না এবং রেকর্ড ডেটের পরে কোম্পানির ঘোষণা করা লভ্যাংশও পেত না। দীর্ঘদিন প্রবাসী বিনিয়োগকারীদের সঙ্গেও এ ধরনের প্রতারণার কাজ করেছে হাউসটি। গ্রাহকের পোর্টফোলিওতে থাকা নগদ টাকা ফেরত না দিয়ে আত্মসাৎ করেছে মশিউর সিকিউরিটিজ কর্তৃপক্ষ।
ইলিয়াস যোগ করেন, বিষয়টি জানাজানি হলে প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক শেখ মোগলজান রহমান মিঠু বিভিন্ন সময় চেক ইস্যু করে দিয়েছেন গ্রাহকদের। তবে আজ পর্যন্ত একটি চেকও পাস হয়নি। কিছু কিছু চেকের মেয়াদ পার হয়ে গেছে। গত ১৯ ফেব্রুয়ারি তিনি বিনিয়োগকারীদের টাকা ধাপে ধাপে পরিশোধ করবেন বলে অঙ্গীকার করেন। কিন্তু এখন পর্যন্ত তিনি একটি টাকাও পরিশোধ করেননি, বরং কালক্ষেপণ করছেন।
গাজী মো. ইলিয়াস বলেন, আজকে সব পুঁজি হারিয়ে বিনিয়োগকারীরা চরম অশান্তি ও কষ্টে দিন পার করছে। ইতিমধ্যে অনেক বিনিয়োগকারী কষ্টে ও টাকার অভাবে মারা গেছেন। মানুষের সারা জীবনের সঞ্চয় মশিউর সিকিউরিটিজ নিয়ন্ত্রক সংস্থার নাকের ডগা দিয়ে নিয়ে যাবে, তা দুঃখজনক ও স্পর্শকাতর। নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিনিয়োগকারীদের অর্থের নিরাপত্তা দিতে সম্পূর্ণ ব্যর্থ।
ইলিয়াস বলেন, ‘আমরা সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মহোদয়, অর্থ উপদেষ্টা মহোদয়সহ সংশ্লিষ্ট সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করছি, এমন প্রতিষ্ঠিত প্রতারকের হাত থেকে আমাদের অর্থ উদ্ধারে সহযোগিতা চাই। প্রতারক হাউস এবং বিএসইসি ও ডিএসইর দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই।’
এর আগে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনে (বিএসইসি) জমা দেওয়া ডিএসইয়ের পরিদর্শন প্রতিবেদনে মশিউর সিকিউরিটিজের ১৬১ কোটি টাকা আত্মসাতের বিষয়টি উঠে আসে। এর মধ্যে গ্রাহকের সমন্বিত হিসাবে ঘাটতি (সিসিএ) ৬৮ কোটি ৫৮ লাখ টাকা এবং শেয়ার বিক্রি করে নিয়েছে ৯২ কোটি ৩৫ লাখ টাকা। দেশের শেয়ারবাজারের ইতিহাসে একক কোনো ব্রোকারেজ হাউসের এটিই সবচেয়ে বড় জালিয়াতি।
ইলেকট্রনিক পদ্ধতিতে শেয়ার সংরক্ষণকারী কোম্পানি সিডিবিএল সূত্রে জানা যায়, মশিউর সিকিউরিটিজে বিও হিসাব প্রায় ২ লাখ। এর মধ্যে সক্রিয় বিও হিসাব প্রায় ৪৪ হাজার।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিনিয়োগকারীদের না জানিয়ে শেয়ার বিক্রি করে ১৬১ কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সদস্যভুক্ত ব্রোকারেজ হাউস মশিউর সিকিউরিটিজ লিমিটেড। তবে এ ঘটনায় কোনো প্রতিকার পাননি বিনিয়োগকারীরা। হারানো পুঁজি ফিরে পেতে তাঁরা ড. ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর পল্টনে ক্যাপিটাল মার্কেট জার্নালিস্টস ফোরামের (সিএমজেএফ) কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন করে বিনিয়োগকারীরা এই আহ্বান করেছেন। এ সময় কান্নায় ভেঙে পড়েন তাঁরা।
মশিউর সিকিউরিটিজের প্রতারণার শিকার বিনিয়োগকারী ফারহানা জাফরিন। হাউসটির মাধ্যমে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করে ২৫ বছরের জমানো পুঁজি ১ কোটি টাকা হারিয়েছেন তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে কান্নারত ফারহানা জাফরিন বলেন, ‘আমি চাকরিজীবনের সব জমানো পুঁজি মশিউর সিকিউরিটিজে রেখে আজ নিঃস্ব। একটি টাকাও ফেরত পাইনি।’
আবু মাসুদ নামের আরেক বিনিয়োগকারী বলেন, ‘আমি ৩৬ লাখ টাকা বিনিয়োগ করেছি। আমাদের পোর্টফোলিও এক রকম দেখাত আর তাদের অন্য সার্ভারে আরেক রকম হিসাব রাখত, যার কারণে আমরা সঠিক তথ্য পেতাম না। হাউসটি আমাদের নম্বরের জায়গায় তাদের নিজেদের নম্বর দিয়ে সিডিবিএলে তথ্য পাঠাত, যার কারণে আমরা সিডিবিএল থেকে কোনো তথ্য পেতাম না।’
আরেক বিনিয়োগকারী শাহজাহান আলী বলেন, ‘মশিউর সিকিউরিটিজ আমাকে ৪০ লাখ ১৫ হাজার ৯০০ টাকার চেক দেয়। কিন্তু টাকা তুলতে গিয়ে চেক ডিজঅনার হয়। যার ফলে আমরা আর টাকা পাইনি। মশিউর সিকিউরিটিজের প্রতারণার জন্য আমরা নিয়ন্ত্রক সংস্থা ও সরকারের হস্তক্ষেপ কামনা করছি।’
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য দেওয়ার সময় গাজী মো. ইলিয়াস বলেন, মশিউর সিকিউরিটিজ বিনিয়োগকারীদের অ্যাকাউন্টে রক্ষিত শেয়ার ও জমা করা অর্থ বাবদ প্রায় ১৬১ কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছে। হাউসটি গ্রাহকের শেয়ার বিক্রি করে পৃথক ব্যাকঅফিস সফটওয়্যার ব্যবহার করে ক্লায়েন্টের ই–মেইলে জাল পোর্টফোলিও পাঠায়, যা মূল পোর্টফোলিওর অনুরূপ। যাতে করে গ্রাহক বুঝতে না পারে যে তাঁর পোর্টফোলিওতে থাকা শেয়ার বিক্রি হয়েছে।
মো. ইলিয়াস আরও বলেন, ‘আমরা জানি, শেয়ার বিক্রি কিংবা কিনলে সিডিবিএল থেকে কনফারমেশন মেসেজ আসে। এ ক্ষেত্রে গ্রাহকের মোবাইল নম্বর পরিবর্তন করে নিজেদের মোবাইল নম্বর চালিয়ে দেয় মশিউর সিকিউরিটিজ। যাতে গ্রাহক শেয়ার বিক্রির মেসেজ না পায়। এভাবে প্রতিষ্ঠানটি জালিয়াতির আশ্রয় নেয়।’
ইলিয়াস বলেন, রেকর্ড ডেটের আগে বেশি দামে যে পরিমাণ শেয়ার বিক্রি করে, রেকর্ড ডেটের পর সেই পরিমাণ শেয়ার কম দামে কিনে রেখে দিত হাউসটি। এভাবে মুনাফা তুলে নিত। বিনিয়োগকারীরা বুঝতে পারত না এবং রেকর্ড ডেটের পরে কোম্পানির ঘোষণা করা লভ্যাংশও পেত না। দীর্ঘদিন প্রবাসী বিনিয়োগকারীদের সঙ্গেও এ ধরনের প্রতারণার কাজ করেছে হাউসটি। গ্রাহকের পোর্টফোলিওতে থাকা নগদ টাকা ফেরত না দিয়ে আত্মসাৎ করেছে মশিউর সিকিউরিটিজ কর্তৃপক্ষ।
ইলিয়াস যোগ করেন, বিষয়টি জানাজানি হলে প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক শেখ মোগলজান রহমান মিঠু বিভিন্ন সময় চেক ইস্যু করে দিয়েছেন গ্রাহকদের। তবে আজ পর্যন্ত একটি চেকও পাস হয়নি। কিছু কিছু চেকের মেয়াদ পার হয়ে গেছে। গত ১৯ ফেব্রুয়ারি তিনি বিনিয়োগকারীদের টাকা ধাপে ধাপে পরিশোধ করবেন বলে অঙ্গীকার করেন। কিন্তু এখন পর্যন্ত তিনি একটি টাকাও পরিশোধ করেননি, বরং কালক্ষেপণ করছেন।
গাজী মো. ইলিয়াস বলেন, আজকে সব পুঁজি হারিয়ে বিনিয়োগকারীরা চরম অশান্তি ও কষ্টে দিন পার করছে। ইতিমধ্যে অনেক বিনিয়োগকারী কষ্টে ও টাকার অভাবে মারা গেছেন। মানুষের সারা জীবনের সঞ্চয় মশিউর সিকিউরিটিজ নিয়ন্ত্রক সংস্থার নাকের ডগা দিয়ে নিয়ে যাবে, তা দুঃখজনক ও স্পর্শকাতর। নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিনিয়োগকারীদের অর্থের নিরাপত্তা দিতে সম্পূর্ণ ব্যর্থ।
ইলিয়াস বলেন, ‘আমরা সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মহোদয়, অর্থ উপদেষ্টা মহোদয়সহ সংশ্লিষ্ট সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করছি, এমন প্রতিষ্ঠিত প্রতারকের হাত থেকে আমাদের অর্থ উদ্ধারে সহযোগিতা চাই। প্রতারক হাউস এবং বিএসইসি ও ডিএসইর দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই।’
এর আগে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনে (বিএসইসি) জমা দেওয়া ডিএসইয়ের পরিদর্শন প্রতিবেদনে মশিউর সিকিউরিটিজের ১৬১ কোটি টাকা আত্মসাতের বিষয়টি উঠে আসে। এর মধ্যে গ্রাহকের সমন্বিত হিসাবে ঘাটতি (সিসিএ) ৬৮ কোটি ৫৮ লাখ টাকা এবং শেয়ার বিক্রি করে নিয়েছে ৯২ কোটি ৩৫ লাখ টাকা। দেশের শেয়ারবাজারের ইতিহাসে একক কোনো ব্রোকারেজ হাউসের এটিই সবচেয়ে বড় জালিয়াতি।
ইলেকট্রনিক পদ্ধতিতে শেয়ার সংরক্ষণকারী কোম্পানি সিডিবিএল সূত্রে জানা যায়, মশিউর সিকিউরিটিজে বিও হিসাব প্রায় ২ লাখ। এর মধ্যে সক্রিয় বিও হিসাব প্রায় ৪৪ হাজার।

বিনিয়োগকারীদের না জানিয়ে শেয়ার বিক্রি করে ১৬১ কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সদস্যভুক্ত ব্রোকারেজ হাউস মশিউর সিকিউরিটিজ লিমিটেড। তবে এ ঘটনায় কোনো প্রতিকার পাননি বিনিয়োগকারীরা। হারানো পুঁজি ফিরে পেতে তাঁরা ড. ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর পল্টনে ক্যাপিটাল মার্কেট জার্নালিস্টস ফোরামের (সিএমজেএফ) কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন করে বিনিয়োগকারীরা এই আহ্বান করেছেন। এ সময় কান্নায় ভেঙে পড়েন তাঁরা।
মশিউর সিকিউরিটিজের প্রতারণার শিকার বিনিয়োগকারী ফারহানা জাফরিন। হাউসটির মাধ্যমে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করে ২৫ বছরের জমানো পুঁজি ১ কোটি টাকা হারিয়েছেন তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে কান্নারত ফারহানা জাফরিন বলেন, ‘আমি চাকরিজীবনের সব জমানো পুঁজি মশিউর সিকিউরিটিজে রেখে আজ নিঃস্ব। একটি টাকাও ফেরত পাইনি।’
আবু মাসুদ নামের আরেক বিনিয়োগকারী বলেন, ‘আমি ৩৬ লাখ টাকা বিনিয়োগ করেছি। আমাদের পোর্টফোলিও এক রকম দেখাত আর তাদের অন্য সার্ভারে আরেক রকম হিসাব রাখত, যার কারণে আমরা সঠিক তথ্য পেতাম না। হাউসটি আমাদের নম্বরের জায়গায় তাদের নিজেদের নম্বর দিয়ে সিডিবিএলে তথ্য পাঠাত, যার কারণে আমরা সিডিবিএল থেকে কোনো তথ্য পেতাম না।’
আরেক বিনিয়োগকারী শাহজাহান আলী বলেন, ‘মশিউর সিকিউরিটিজ আমাকে ৪০ লাখ ১৫ হাজার ৯০০ টাকার চেক দেয়। কিন্তু টাকা তুলতে গিয়ে চেক ডিজঅনার হয়। যার ফলে আমরা আর টাকা পাইনি। মশিউর সিকিউরিটিজের প্রতারণার জন্য আমরা নিয়ন্ত্রক সংস্থা ও সরকারের হস্তক্ষেপ কামনা করছি।’
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য দেওয়ার সময় গাজী মো. ইলিয়াস বলেন, মশিউর সিকিউরিটিজ বিনিয়োগকারীদের অ্যাকাউন্টে রক্ষিত শেয়ার ও জমা করা অর্থ বাবদ প্রায় ১৬১ কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছে। হাউসটি গ্রাহকের শেয়ার বিক্রি করে পৃথক ব্যাকঅফিস সফটওয়্যার ব্যবহার করে ক্লায়েন্টের ই–মেইলে জাল পোর্টফোলিও পাঠায়, যা মূল পোর্টফোলিওর অনুরূপ। যাতে করে গ্রাহক বুঝতে না পারে যে তাঁর পোর্টফোলিওতে থাকা শেয়ার বিক্রি হয়েছে।
মো. ইলিয়াস আরও বলেন, ‘আমরা জানি, শেয়ার বিক্রি কিংবা কিনলে সিডিবিএল থেকে কনফারমেশন মেসেজ আসে। এ ক্ষেত্রে গ্রাহকের মোবাইল নম্বর পরিবর্তন করে নিজেদের মোবাইল নম্বর চালিয়ে দেয় মশিউর সিকিউরিটিজ। যাতে গ্রাহক শেয়ার বিক্রির মেসেজ না পায়। এভাবে প্রতিষ্ঠানটি জালিয়াতির আশ্রয় নেয়।’
ইলিয়াস বলেন, রেকর্ড ডেটের আগে বেশি দামে যে পরিমাণ শেয়ার বিক্রি করে, রেকর্ড ডেটের পর সেই পরিমাণ শেয়ার কম দামে কিনে রেখে দিত হাউসটি। এভাবে মুনাফা তুলে নিত। বিনিয়োগকারীরা বুঝতে পারত না এবং রেকর্ড ডেটের পরে কোম্পানির ঘোষণা করা লভ্যাংশও পেত না। দীর্ঘদিন প্রবাসী বিনিয়োগকারীদের সঙ্গেও এ ধরনের প্রতারণার কাজ করেছে হাউসটি। গ্রাহকের পোর্টফোলিওতে থাকা নগদ টাকা ফেরত না দিয়ে আত্মসাৎ করেছে মশিউর সিকিউরিটিজ কর্তৃপক্ষ।
ইলিয়াস যোগ করেন, বিষয়টি জানাজানি হলে প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক শেখ মোগলজান রহমান মিঠু বিভিন্ন সময় চেক ইস্যু করে দিয়েছেন গ্রাহকদের। তবে আজ পর্যন্ত একটি চেকও পাস হয়নি। কিছু কিছু চেকের মেয়াদ পার হয়ে গেছে। গত ১৯ ফেব্রুয়ারি তিনি বিনিয়োগকারীদের টাকা ধাপে ধাপে পরিশোধ করবেন বলে অঙ্গীকার করেন। কিন্তু এখন পর্যন্ত তিনি একটি টাকাও পরিশোধ করেননি, বরং কালক্ষেপণ করছেন।
গাজী মো. ইলিয়াস বলেন, আজকে সব পুঁজি হারিয়ে বিনিয়োগকারীরা চরম অশান্তি ও কষ্টে দিন পার করছে। ইতিমধ্যে অনেক বিনিয়োগকারী কষ্টে ও টাকার অভাবে মারা গেছেন। মানুষের সারা জীবনের সঞ্চয় মশিউর সিকিউরিটিজ নিয়ন্ত্রক সংস্থার নাকের ডগা দিয়ে নিয়ে যাবে, তা দুঃখজনক ও স্পর্শকাতর। নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিনিয়োগকারীদের অর্থের নিরাপত্তা দিতে সম্পূর্ণ ব্যর্থ।
ইলিয়াস বলেন, ‘আমরা সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মহোদয়, অর্থ উপদেষ্টা মহোদয়সহ সংশ্লিষ্ট সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করছি, এমন প্রতিষ্ঠিত প্রতারকের হাত থেকে আমাদের অর্থ উদ্ধারে সহযোগিতা চাই। প্রতারক হাউস এবং বিএসইসি ও ডিএসইর দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই।’
এর আগে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনে (বিএসইসি) জমা দেওয়া ডিএসইয়ের পরিদর্শন প্রতিবেদনে মশিউর সিকিউরিটিজের ১৬১ কোটি টাকা আত্মসাতের বিষয়টি উঠে আসে। এর মধ্যে গ্রাহকের সমন্বিত হিসাবে ঘাটতি (সিসিএ) ৬৮ কোটি ৫৮ লাখ টাকা এবং শেয়ার বিক্রি করে নিয়েছে ৯২ কোটি ৩৫ লাখ টাকা। দেশের শেয়ারবাজারের ইতিহাসে একক কোনো ব্রোকারেজ হাউসের এটিই সবচেয়ে বড় জালিয়াতি।
ইলেকট্রনিক পদ্ধতিতে শেয়ার সংরক্ষণকারী কোম্পানি সিডিবিএল সূত্রে জানা যায়, মশিউর সিকিউরিটিজে বিও হিসাব প্রায় ২ লাখ। এর মধ্যে সক্রিয় বিও হিসাব প্রায় ৪৪ হাজার।

সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ। রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
২ দিন আগে
তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
২ দিন আগে
বাংলাদেশ মনিটরের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম। গ্যালাক্সি গ্রুপের পক্ষে লিড স্পনসর চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ। অন্যদিকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার পক্ষে হসপিটালিটি পার্টনার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন হোটেলটির জেনারেল...
২ দিন আগে
আজ বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এনবিআর জানায়, প্রাথমিকভাবে যশোরের বেনাপোল কাস্টম হাউসে ১৫ ডিসেম্বর থেকে এই সাব-মডিউলের পাইলট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর আগে ট্রাক প্রবেশ ও বহির্গমনের তথ্য ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হতো, যা সময়সাপেক্ষ ও ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার ঝুঁকি ছিল।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ।
রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠান চলাকালে ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সদের পারফরম্যান্সের জন্য বিশেষ বোনাসের ঘোষণা দেন বাংলাদেশ ব্যাংকনিযুক্ত নগদের প্রশাসক মো. মোতাছিম বিল্লাহ। ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে ৭০ জনের নগদ অ্যাকাউন্টে চলে যায় এই অর্থ।
দেশের প্রত্যন্ত এলাকা থেকে ঢাকায় আসা-যাওয়া, খাওয়া, হোটেলে অবস্থানসহ অন্য সব খরচ নগদের পক্ষ থেকে বহন করা হয়।
সেরা পারফর্মারদের অভিনন্দন জানিয়ে নগদের প্রশাসক মো. মোতাছিম বিল্লাহ বলেন, অনেক চ্যালেঞ্জের মাঝেও বাজারে নগদ একটা ভালো প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়ে তুলেছে। বাংলাদেশে ক্যাশলেস লেনদেনের আরও প্রসার ঘটাতে নগদ ভূমিকা রাখবে বলে সরকারের নীতিনির্ধারকদের প্রত্যাশা রয়েছে। সুতরাং, যত অপপ্রচারই নগদকে নিয়ে হোক না কেন, সেসবে কান না দিয়ে নগদের সাফল্যের জন্য সবাইকে কাজ করতে হবে।
নগদের সেবার প্রসার ঘটাতে এ সময় মোতাছিম বিল্লাহ ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সদের কাছ থেকে নগদ বিষয়ে পরামর্শ ও সুপারিশ জানতে চান। তাঁদের সুপারিশের পরিপ্রেক্ষিতে নগদ প্রশাসক বলেন, অল্প সময়ের ভেতরই সেবার কলেবর আরও বাড়বে নগদে। ফলে লেনদেনের অঙ্ক যেমন অনেক গুণ বাড়বে, একই সঙ্গে গ্রাহকেরাও অনেক বেশি উপকৃত হবেন।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ব্যাংকনিযুক্ত নগদের জ্যেষ্ঠ সহযোগী প্রশাসক মো. হাবিবুর রহমান, ডাক বিভাগনিযুক্ত নগদের জ্যেষ্ঠ সহযোগী প্রশাসক মো. আবু তালেব, নগদের চিফ কমার্শিয়াল অফিসার মোহাম্মদ শাহীন সারওয়ার ভূঁইয়া বক্তব্য দেন।
বক্তারা বলেন, আগামী বছরে বিদেশ থেকে আসা রেমিট্যান্স, বাংলা কিউআর, সব আর্থিক প্রতিষ্ঠানের লেনদেনের জন্য আন্তসংযোগ গেম চেঞ্জারের ভূমিকা পালন করবে নগদ। ফলে ২০২৬ সাল নগদের সেরা সাফল্যের বছর হবে বলেও মনে করেন তাঁরা।

সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ।
রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠান চলাকালে ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সদের পারফরম্যান্সের জন্য বিশেষ বোনাসের ঘোষণা দেন বাংলাদেশ ব্যাংকনিযুক্ত নগদের প্রশাসক মো. মোতাছিম বিল্লাহ। ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে ৭০ জনের নগদ অ্যাকাউন্টে চলে যায় এই অর্থ।
দেশের প্রত্যন্ত এলাকা থেকে ঢাকায় আসা-যাওয়া, খাওয়া, হোটেলে অবস্থানসহ অন্য সব খরচ নগদের পক্ষ থেকে বহন করা হয়।
সেরা পারফর্মারদের অভিনন্দন জানিয়ে নগদের প্রশাসক মো. মোতাছিম বিল্লাহ বলেন, অনেক চ্যালেঞ্জের মাঝেও বাজারে নগদ একটা ভালো প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়ে তুলেছে। বাংলাদেশে ক্যাশলেস লেনদেনের আরও প্রসার ঘটাতে নগদ ভূমিকা রাখবে বলে সরকারের নীতিনির্ধারকদের প্রত্যাশা রয়েছে। সুতরাং, যত অপপ্রচারই নগদকে নিয়ে হোক না কেন, সেসবে কান না দিয়ে নগদের সাফল্যের জন্য সবাইকে কাজ করতে হবে।
নগদের সেবার প্রসার ঘটাতে এ সময় মোতাছিম বিল্লাহ ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সদের কাছ থেকে নগদ বিষয়ে পরামর্শ ও সুপারিশ জানতে চান। তাঁদের সুপারিশের পরিপ্রেক্ষিতে নগদ প্রশাসক বলেন, অল্প সময়ের ভেতরই সেবার কলেবর আরও বাড়বে নগদে। ফলে লেনদেনের অঙ্ক যেমন অনেক গুণ বাড়বে, একই সঙ্গে গ্রাহকেরাও অনেক বেশি উপকৃত হবেন।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ব্যাংকনিযুক্ত নগদের জ্যেষ্ঠ সহযোগী প্রশাসক মো. হাবিবুর রহমান, ডাক বিভাগনিযুক্ত নগদের জ্যেষ্ঠ সহযোগী প্রশাসক মো. আবু তালেব, নগদের চিফ কমার্শিয়াল অফিসার মোহাম্মদ শাহীন সারওয়ার ভূঁইয়া বক্তব্য দেন।
বক্তারা বলেন, আগামী বছরে বিদেশ থেকে আসা রেমিট্যান্স, বাংলা কিউআর, সব আর্থিক প্রতিষ্ঠানের লেনদেনের জন্য আন্তসংযোগ গেম চেঞ্জারের ভূমিকা পালন করবে নগদ। ফলে ২০২৬ সাল নগদের সেরা সাফল্যের বছর হবে বলেও মনে করেন তাঁরা।

বিনিয়োগকারীদের না জানিয়ে শেয়ার বিক্রি করে ১৬১ কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সদস্যভুক্ত ব্রোকারেজ হাউস মশিউর সিকিউরিটিজ লিমিটেড। তবে এ ঘটনায় কোনো প্রতিকার পাননি বিনিয়োগকারীরা। হারানো পুঁজি ফিরে পেতে তাঁরা ড. ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
১০ এপ্রিল ২০২৫
তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
২ দিন আগে
বাংলাদেশ মনিটরের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম। গ্যালাক্সি গ্রুপের পক্ষে লিড স্পনসর চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ। অন্যদিকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার পক্ষে হসপিটালিটি পার্টনার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন হোটেলটির জেনারেল...
২ দিন আগে
আজ বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এনবিআর জানায়, প্রাথমিকভাবে যশোরের বেনাপোল কাস্টম হাউসে ১৫ ডিসেম্বর থেকে এই সাব-মডিউলের পাইলট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর আগে ট্রাক প্রবেশ ও বহির্গমনের তথ্য ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হতো, যা সময়সাপেক্ষ ও ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার ঝুঁকি ছিল।
২ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ডিএসইর প্রধান প্রযুক্তি কর্মকর্তা ড. আসিফুর রহমান, প্রধান আর্থিক কর্মকর্তা মো. ছামিউল ইসলাম, প্রধান রেগুলেটরি কর্মকর্তা মো. শফিকুল ইসলাম ভূঁইয়াসহ ডিএসইর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় মোহাম্মদ আসাদুর রহমান বলেন, ইনফরমেশন হেল্প ডেস্কের মাধ্যমে পুঁজিবাজারসংশ্লিষ্ট তথ্য প্রদান আরও সহজ হবে এবং বিনিয়োগকারী ও অন্য অংশীজনদের বিভিন্ন জিজ্ঞাসার দ্রুত ও কার্যকর সমাধান নিশ্চিত করা সম্ভব হবে। এর ফলে ডিএসইর সেবার মান আরও গ্রাহকবান্ধব ও স্বচ্ছ হবে।
ডিএসইর এমডি আশা প্রকাশ করেন, এই হেল্প ডেস্ক ডিএসইর বাজার অংশগ্রহণকারীদের আস্থা বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
পুঁজিবাজারসংক্রান্ত সব ধরনের তথ্যের জন্য +৮৮-০২-৪১০৪০১৮৯, ০৯৬৬৬৭০২০৭০ নম্বরে যোগাযোগ করা যাবে বলে অনুষ্ঠানে জানানো হয়।

তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ডিএসইর প্রধান প্রযুক্তি কর্মকর্তা ড. আসিফুর রহমান, প্রধান আর্থিক কর্মকর্তা মো. ছামিউল ইসলাম, প্রধান রেগুলেটরি কর্মকর্তা মো. শফিকুল ইসলাম ভূঁইয়াসহ ডিএসইর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় মোহাম্মদ আসাদুর রহমান বলেন, ইনফরমেশন হেল্প ডেস্কের মাধ্যমে পুঁজিবাজারসংশ্লিষ্ট তথ্য প্রদান আরও সহজ হবে এবং বিনিয়োগকারী ও অন্য অংশীজনদের বিভিন্ন জিজ্ঞাসার দ্রুত ও কার্যকর সমাধান নিশ্চিত করা সম্ভব হবে। এর ফলে ডিএসইর সেবার মান আরও গ্রাহকবান্ধব ও স্বচ্ছ হবে।
ডিএসইর এমডি আশা প্রকাশ করেন, এই হেল্প ডেস্ক ডিএসইর বাজার অংশগ্রহণকারীদের আস্থা বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
পুঁজিবাজারসংক্রান্ত সব ধরনের তথ্যের জন্য +৮৮-০২-৪১০৪০১৮৯, ০৯৬৬৬৭০২০৭০ নম্বরে যোগাযোগ করা যাবে বলে অনুষ্ঠানে জানানো হয়।

বিনিয়োগকারীদের না জানিয়ে শেয়ার বিক্রি করে ১৬১ কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সদস্যভুক্ত ব্রোকারেজ হাউস মশিউর সিকিউরিটিজ লিমিটেড। তবে এ ঘটনায় কোনো প্রতিকার পাননি বিনিয়োগকারীরা। হারানো পুঁজি ফিরে পেতে তাঁরা ড. ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
১০ এপ্রিল ২০২৫
সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ। রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
২ দিন আগে
বাংলাদেশ মনিটরের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম। গ্যালাক্সি গ্রুপের পক্ষে লিড স্পনসর চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ। অন্যদিকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার পক্ষে হসপিটালিটি পার্টনার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন হোটেলটির জেনারেল...
২ দিন আগে
আজ বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এনবিআর জানায়, প্রাথমিকভাবে যশোরের বেনাপোল কাস্টম হাউসে ১৫ ডিসেম্বর থেকে এই সাব-মডিউলের পাইলট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর আগে ট্রাক প্রবেশ ও বহির্গমনের তথ্য ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হতো, যা সময়সাপেক্ষ ও ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার ঝুঁকি ছিল।
২ দিন আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

দেশের অন্যতম ভ্রমণ ও পর্যটনবিষয়ক প্রকাশনা বাংলাদেশ মনিটর আয়োজিত ‘বাংলাদেশ ট্রাভেল, ট্যুরিজম ও হসপিটালিটি অ্যাওয়ার্ড (BTTHA) ২০২৫’-এর লিড স্পনসর হিসেবে চুক্তিবদ্ধ হয়েছে দেশের ভ্রমণশিল্পের শীর্ষস্থানীয় প্রতিষ্ঠান গ্যালাক্সি গ্রুপ।
একই সঙ্গে পাঁচ তারকা হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকা এই আয়োজনের হসপিটালিটি পার্টনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করবে।
দেশের ভ্রমণ, পর্যটন ও আতিথেয়তা শিল্পে একমাত্র স্বীকৃত এই পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানটি এবার দ্বিতীয়বারের মতো অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।
গতকাল বুধবার ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকা হোটেলে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে সংশ্লিষ্ট চুক্তিসমূহ স্বাক্ষরিত হয়।
বাংলাদেশ মনিটরের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম। গ্যালাক্সি গ্রুপের পক্ষে লিড স্পনসর চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ। অন্যদিকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার পক্ষে হসপিটালিটি পার্টনার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন হোটেলটির জেনারেল ম্যানেজার ডেভিড ও’ হ্যানলন।
চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ মনিটরের সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম বলেন, গ্যালাক্সি ও ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার সম্পৃক্ততায় অ্যাওয়ার্ড প্রোগ্রামের মর্যাদা ও পরিসর আরও বৃদ্ধি পাবে। এর মাধ্যমে দেশের ভ্রমণ ও আতিথেয়তা শিল্পে উৎকর্ষতা অর্জন এবং উত্তম চর্চা উৎসাহিত হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
গ্যালাক্সি গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ বলেন, পর্যটন ও আতিথেয়তা খাতে উদ্ভাবন, সেবার মান এবং টেকসই উন্নয়নকে স্বীকৃতি প্রদানকারী একটি মহতী উদ্যোগের সঙ্গে যুক্ত হতে পেরে তারা গর্বিত।
ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার জেনারেল ম্যানেজার ডেভিড ও’ হ্যানলন বিশ্বমানের আতিথেয়তা প্রদানের পাশাপাশি অসাধারণ অর্জনকে স্বীকৃতি দেওয়ার লক্ষ্যে এমন একটি আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন প্ল্যাটফর্মের সঙ্গে যুক্ত থাকার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন।
চলতি বছর ২৫টি ক্যাটাগরিতে ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে পুরস্কারের জন্য মনোনীত করা হয়েছে। শুধু আবেদনকারী ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানই পুরস্কারের জন্য বিবেচিত হবে। সমাজের বিভিন্ন স্তরের প্রতিনিধিত্বকারী অভিজ্ঞ ব্যক্তিদের সমন্বয়ে গঠিত একটি বিচারক প্যানেল বিশেষজ্ঞদের মূল্যায়ন এবং পাবলিক ভোটিংয়ের ভিত্তিতে বিজয়ীদের চূড়ান্ত করবেন।
এবার নতুন করে যুক্ত করা হয়েছে দুটি বিশেষ ক্যাটাগরি—সর্বাধিক পর্যটনবান্ধব বিদেশি গন্তব্য, বাংলাদেশের সর্বাধিক জনপ্রিয় পর্যটন স্পট। এই দুটি ক্যাটাগরির বিজয়ী সরাসরি পাবলিক ভোটিংয়ের মাধ্যমে নির্ধারিত হবে।
বাংলাদেশের পর্যটন ইকোসিস্টেমের উন্নয়নে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখা ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা জানানোর লক্ষ্যে বাংলাদেশ মনিটর ২০২৪ সালে প্রথমবারের মতো এই পুরস্কারের প্রবর্তন করে।
প্রথম আসরের সাফল্যের ধারাবাহিকতায় এ বছর আরও বৃহৎ পরিসরে এই আয়োজন করা হচ্ছে, যেখানে অংশগ্রহণের সংখ্যা বৃদ্ধি এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে দৃশ্যমানতা বাড়ানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

দেশের অন্যতম ভ্রমণ ও পর্যটনবিষয়ক প্রকাশনা বাংলাদেশ মনিটর আয়োজিত ‘বাংলাদেশ ট্রাভেল, ট্যুরিজম ও হসপিটালিটি অ্যাওয়ার্ড (BTTHA) ২০২৫’-এর লিড স্পনসর হিসেবে চুক্তিবদ্ধ হয়েছে দেশের ভ্রমণশিল্পের শীর্ষস্থানীয় প্রতিষ্ঠান গ্যালাক্সি গ্রুপ।
একই সঙ্গে পাঁচ তারকা হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকা এই আয়োজনের হসপিটালিটি পার্টনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করবে।
দেশের ভ্রমণ, পর্যটন ও আতিথেয়তা শিল্পে একমাত্র স্বীকৃত এই পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানটি এবার দ্বিতীয়বারের মতো অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।
গতকাল বুধবার ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকা হোটেলে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে সংশ্লিষ্ট চুক্তিসমূহ স্বাক্ষরিত হয়।
বাংলাদেশ মনিটরের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম। গ্যালাক্সি গ্রুপের পক্ষে লিড স্পনসর চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ। অন্যদিকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার পক্ষে হসপিটালিটি পার্টনার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন হোটেলটির জেনারেল ম্যানেজার ডেভিড ও’ হ্যানলন।
চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ মনিটরের সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম বলেন, গ্যালাক্সি ও ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার সম্পৃক্ততায় অ্যাওয়ার্ড প্রোগ্রামের মর্যাদা ও পরিসর আরও বৃদ্ধি পাবে। এর মাধ্যমে দেশের ভ্রমণ ও আতিথেয়তা শিল্পে উৎকর্ষতা অর্জন এবং উত্তম চর্চা উৎসাহিত হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
গ্যালাক্সি গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ বলেন, পর্যটন ও আতিথেয়তা খাতে উদ্ভাবন, সেবার মান এবং টেকসই উন্নয়নকে স্বীকৃতি প্রদানকারী একটি মহতী উদ্যোগের সঙ্গে যুক্ত হতে পেরে তারা গর্বিত।
ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার জেনারেল ম্যানেজার ডেভিড ও’ হ্যানলন বিশ্বমানের আতিথেয়তা প্রদানের পাশাপাশি অসাধারণ অর্জনকে স্বীকৃতি দেওয়ার লক্ষ্যে এমন একটি আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন প্ল্যাটফর্মের সঙ্গে যুক্ত থাকার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন।
চলতি বছর ২৫টি ক্যাটাগরিতে ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে পুরস্কারের জন্য মনোনীত করা হয়েছে। শুধু আবেদনকারী ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানই পুরস্কারের জন্য বিবেচিত হবে। সমাজের বিভিন্ন স্তরের প্রতিনিধিত্বকারী অভিজ্ঞ ব্যক্তিদের সমন্বয়ে গঠিত একটি বিচারক প্যানেল বিশেষজ্ঞদের মূল্যায়ন এবং পাবলিক ভোটিংয়ের ভিত্তিতে বিজয়ীদের চূড়ান্ত করবেন।
এবার নতুন করে যুক্ত করা হয়েছে দুটি বিশেষ ক্যাটাগরি—সর্বাধিক পর্যটনবান্ধব বিদেশি গন্তব্য, বাংলাদেশের সর্বাধিক জনপ্রিয় পর্যটন স্পট। এই দুটি ক্যাটাগরির বিজয়ী সরাসরি পাবলিক ভোটিংয়ের মাধ্যমে নির্ধারিত হবে।
বাংলাদেশের পর্যটন ইকোসিস্টেমের উন্নয়নে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখা ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা জানানোর লক্ষ্যে বাংলাদেশ মনিটর ২০২৪ সালে প্রথমবারের মতো এই পুরস্কারের প্রবর্তন করে।
প্রথম আসরের সাফল্যের ধারাবাহিকতায় এ বছর আরও বৃহৎ পরিসরে এই আয়োজন করা হচ্ছে, যেখানে অংশগ্রহণের সংখ্যা বৃদ্ধি এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে দৃশ্যমানতা বাড়ানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

বিনিয়োগকারীদের না জানিয়ে শেয়ার বিক্রি করে ১৬১ কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সদস্যভুক্ত ব্রোকারেজ হাউস মশিউর সিকিউরিটিজ লিমিটেড। তবে এ ঘটনায় কোনো প্রতিকার পাননি বিনিয়োগকারীরা। হারানো পুঁজি ফিরে পেতে তাঁরা ড. ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
১০ এপ্রিল ২০২৫
সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ। রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
২ দিন আগে
তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
২ দিন আগে
আজ বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এনবিআর জানায়, প্রাথমিকভাবে যশোরের বেনাপোল কাস্টম হাউসে ১৫ ডিসেম্বর থেকে এই সাব-মডিউলের পাইলট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর আগে ট্রাক প্রবেশ ও বহির্গমনের তথ্য ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হতো, যা সময়সাপেক্ষ ও ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার ঝুঁকি ছিল।
২ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ভারত থেকে আমদানি করা পণ্যবাহী ট্রাকের চলাচল আরও স্বচ্ছ ও প্রযুক্তিনির্ভর করতে অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমে ‘ট্রাক মুভমেন্ট’ নামে নতুন একটি সাব-মডিউল চালু করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এর মাধ্যমে প্রতিটি ভারতীয় পণ্যবাহী ট্রাকের প্রবেশ, অবস্থানকাল এবং খালি ট্রাকের ফেরত-সংক্রান্ত তথ্য ইলেকট্রনিকভাবে সংরক্ষণ করা হবে।
আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায় এনবিআর।
এনবিআর জানায়, প্রাথমিকভাবে যশোরের বেনাপোল কাস্টম হাউসে ১৫ ডিসেম্বর থেকে এই সাব-মডিউলের পাইলট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর আগে ট্রাক প্রবেশ ও বহির্গমনের তথ্য ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হতো, যা সময়সাপেক্ষ ও ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার ঝুঁকি ছিল।
নতুন মডিউল চালুর ফলে ভারতীয় প্রতিটি ট্রাকের আগমন ও বহির্গমনের প্রকৃত তথ্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংরক্ষিত থাকবে। এতে ট্রাকের অবস্থানকাল নির্ধারণ, সীমান্ত এলাকায় ট্রাক চলাচল কার্যকরভাবে মনিটরিং এবং রিয়েল-টাইম রিপোর্ট তৈরি করা সম্ভব হবে। পাশাপাশি তথ্য ব্যবস্থাপনায় দক্ষতা বাড়বে, রাজস্বহানি রোধে সহায়ক হবে এবং স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত হবে বলে জানিয়েছে এনবিআর।
এনবিআরের বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, সীমান্ত বাণিজ্য ব্যবস্থাপনায় এই ডিজিটাল উদ্যোগ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। ট্রাক চলাচলের নির্ভুল তথ্য থাকায় শুল্ক ও কর ব্যবস্থাপনায় নজরদারি জোরদার হবে, একই সঙ্গে সীমান্ত সুরক্ষাও বাড়বে।
খুব শিগগির দেশের সব স্থলবন্দরে অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমের ‘ট্রাক মুভমেন্ট’ সাব-মডিউলটি লাইভ অপারেশনে আনার পরিকল্পনা রয়েছে এনবিআরের। এতে স্থলবন্দরভিত্তিক আমদানি কার্যক্রম আরও গতিশীল ও আধুনিক হবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

ভারত থেকে আমদানি করা পণ্যবাহী ট্রাকের চলাচল আরও স্বচ্ছ ও প্রযুক্তিনির্ভর করতে অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমে ‘ট্রাক মুভমেন্ট’ নামে নতুন একটি সাব-মডিউল চালু করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এর মাধ্যমে প্রতিটি ভারতীয় পণ্যবাহী ট্রাকের প্রবেশ, অবস্থানকাল এবং খালি ট্রাকের ফেরত-সংক্রান্ত তথ্য ইলেকট্রনিকভাবে সংরক্ষণ করা হবে।
আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায় এনবিআর।
এনবিআর জানায়, প্রাথমিকভাবে যশোরের বেনাপোল কাস্টম হাউসে ১৫ ডিসেম্বর থেকে এই সাব-মডিউলের পাইলট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর আগে ট্রাক প্রবেশ ও বহির্গমনের তথ্য ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হতো, যা সময়সাপেক্ষ ও ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার ঝুঁকি ছিল।
নতুন মডিউল চালুর ফলে ভারতীয় প্রতিটি ট্রাকের আগমন ও বহির্গমনের প্রকৃত তথ্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংরক্ষিত থাকবে। এতে ট্রাকের অবস্থানকাল নির্ধারণ, সীমান্ত এলাকায় ট্রাক চলাচল কার্যকরভাবে মনিটরিং এবং রিয়েল-টাইম রিপোর্ট তৈরি করা সম্ভব হবে। পাশাপাশি তথ্য ব্যবস্থাপনায় দক্ষতা বাড়বে, রাজস্বহানি রোধে সহায়ক হবে এবং স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত হবে বলে জানিয়েছে এনবিআর।
এনবিআরের বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, সীমান্ত বাণিজ্য ব্যবস্থাপনায় এই ডিজিটাল উদ্যোগ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। ট্রাক চলাচলের নির্ভুল তথ্য থাকায় শুল্ক ও কর ব্যবস্থাপনায় নজরদারি জোরদার হবে, একই সঙ্গে সীমান্ত সুরক্ষাও বাড়বে।
খুব শিগগির দেশের সব স্থলবন্দরে অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমের ‘ট্রাক মুভমেন্ট’ সাব-মডিউলটি লাইভ অপারেশনে আনার পরিকল্পনা রয়েছে এনবিআরের। এতে স্থলবন্দরভিত্তিক আমদানি কার্যক্রম আরও গতিশীল ও আধুনিক হবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

বিনিয়োগকারীদের না জানিয়ে শেয়ার বিক্রি করে ১৬১ কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সদস্যভুক্ত ব্রোকারেজ হাউস মশিউর সিকিউরিটিজ লিমিটেড। তবে এ ঘটনায় কোনো প্রতিকার পাননি বিনিয়োগকারীরা। হারানো পুঁজি ফিরে পেতে তাঁরা ড. ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
১০ এপ্রিল ২০২৫
সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ। রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
২ দিন আগে
তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
২ দিন আগে
বাংলাদেশ মনিটরের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম। গ্যালাক্সি গ্রুপের পক্ষে লিড স্পনসর চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ। অন্যদিকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার পক্ষে হসপিটালিটি পার্টনার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন হোটেলটির জেনারেল...
২ দিন আগে