আজকের পত্রিকা ডেস্ক

দেশের শীর্ষ ১০ ব্যবসায়ী গ্রুপ এবং তাদের স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ওঠা অর্থ পাচারের অভিযোগ তদন্তে যৌথ অনুসন্ধান ও তদন্ত দল গঠন করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এই টিম আন্তসংস্থা টাস্কফোর্সের অধীনে কাজ করবে। অভিযোগ ওঠা গ্রুপগুলো হলো এস আলম, বেক্সিমকো, নাবিল, সামিট, ওরিয়ন, জেমকন, নাসা, সিকদার ও আরামিট গ্রুপ। এনবিআরের আয়কর বিভাগের ১০ জন কর পরিদর্শক এবং কাস্টমস ও ভ্যাট বিভাগের ১০ জন সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে এ দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। তাঁরা কর ফাঁকি, অর্থ পাচার এবং মানিলন্ডারিং আইনের অধীন অপরাধগুলো তদন্ত করবেন।
ইতিমধ্যে গঠিত যৌথ অনুসন্ধান ও তদন্ত দল বা জয়েন্ট ইনভেস্টিগেশন টিম (জেআইটি) বিদেশে পাচার হওয়া সম্পদ দেশে ফেরাতে কাজ শুরু করেছে। এই টিমে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক), পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি), এনবিআরের কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সেল (সিআইসি) এবং কাস্টমস গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তর (সিআইআইডি) অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
এনবিআরের দুটি পৃথক আদেশ সূত্রে জানা গেছে, জেমকন গ্রুপ ও এর স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের অনুসন্ধান ও তদন্তের দায়িত্ব পেয়েছেন কর অঞ্চল-২০-এর কর পরিদর্শক মো. নাসিরউদ্দিন এবং কাস্টমস মূল্যায়ন ও অভ্যন্তরীণ নিরীক্ষা কমিশনারেট ঢাকার সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা মোছা. সিরাজুম মনিরা।
সামিট গ্রুপ ও এর স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের অনুসন্ধান ও তদন্ত করবেন আয়কর গোয়েন্দা ও তদন্ত ইউনিটের (আইটিআইআইইউ) কর পরিদর্শক মো. আবদুল্লাহ আল মামুন এবং কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সেলের (সিআইসি) সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা মো. গোলাম মোস্তফা।
ওরিয়ন গ্রুপ ও এর স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের অনুসন্ধান ও তদন্ত করবেন সিআইসির কর পরিদর্শক কাজী নুরুল ইসলাম মুকুল এবং কাস্টম হাউস ঢাকার সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা মো. আতিকুল ইসলাম।
নাসা গ্রুপের স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের অনুসন্ধান ও তদন্ত করবেন সিআইসির কর পরিদর্শক মো. মঞ্জুর হাসান এবং কাস্টমস গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের (সিআইআইডি) সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা মোসাম্মৎ ফেরদৌসী আক্তার।
শিকদার গ্রুপের স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের অনুসন্ধান ও তদন্ত করবেন উৎসে কর ব্যবস্থাপনা ইউনিটের কর পরিদর্শক নাজমুল হোসাইন এবং কাস্টমস রিস্ক ম্যানেজমেন্ট কমিশনারেটের সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা মো. শাহাবুল হক।
বেক্সিমকো গ্রুপ ও এর স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের অনুসন্ধান ও তদন্ত করবেন বৃহৎ করদাতা ইউনিটের (এলটিইউ) কর পরিদর্শক মো. সিরাজুল ইসলাম খান এবং সিআইসির সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা মো. শাহজাহান মিয়া।
নাবিল গ্রুপ ও এর স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের অনুসন্ধান ও তদন্ত করবেন কর অঞ্চল-৭-এর কর পরিদর্শক মো. ইয়াছিন আলী এবং মূল্য সংযোজন কর (মূসক) নিরীক্ষা, গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা এস এম খালেদুর রহমান।
এস আলম গ্রুপ ও এর স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের অনুসন্ধান ও তদন্ত করবেন কর অঞ্চল-১০-এর কর পরিদর্শক নূরুচ্ছাদাৎ তপু এবং কাস্টম হাউস ঢাকার সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা মো. ফাহাদ চৌধুরী।
সাইফুজ্জামান চৌধুরী ও তাঁর স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের অনুসন্ধান ও তদন্ত করবেন আয়কর গোয়েন্দা ও তদন্ত ইউনিটের কর পরিদর্শক মো. রেহানুল হক এবং কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেট ঢাকার সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা এস এম সায়েম।
এর মধ্যে সিআইডি তদন্ত করছে এস আলম, বেক্সিমকো, নাবিল ও জেমকন গ্রুপের আর্থিক অনিয়ম ও অর্থ পাচারের বিষয়ে। বাকি ছয়টির তদন্তে নেতৃত্ব দিচ্ছে দুদক।
এ বিষয়ে এনবিআরের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, প্রথম কাজ হলো, দেশের বাইরে টাকা পাচারের যে অভিযোগ, সেটি প্রমাণ করা। অর্থাৎ, এসব অর্থ বাংলাদেশ থেকেই নিয়ে গিয়ে তাঁরা বিদেশে সম্পদ গড়েছেন, সেটি প্রমাণ করা। এসব টাকা এলসির মাধ্যমে গেছে নাকি টিটির মাধ্যমে, অর্থাৎ, কোন চ্যানেলে গেছে, সেটি প্রমাণ করা। এর জন্য ব্যাংক ও অন্যান্য প্রতিষ্ঠান থেকে তথ্য সংগ্রহ করবেন অনুসন্ধান কর্মকর্তারা। তারপর কর ফাঁকিসহ অন্যান্য বিষয় আসবে।

দেশের শীর্ষ ১০ ব্যবসায়ী গ্রুপ এবং তাদের স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ওঠা অর্থ পাচারের অভিযোগ তদন্তে যৌথ অনুসন্ধান ও তদন্ত দল গঠন করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এই টিম আন্তসংস্থা টাস্কফোর্সের অধীনে কাজ করবে। অভিযোগ ওঠা গ্রুপগুলো হলো এস আলম, বেক্সিমকো, নাবিল, সামিট, ওরিয়ন, জেমকন, নাসা, সিকদার ও আরামিট গ্রুপ। এনবিআরের আয়কর বিভাগের ১০ জন কর পরিদর্শক এবং কাস্টমস ও ভ্যাট বিভাগের ১০ জন সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে এ দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। তাঁরা কর ফাঁকি, অর্থ পাচার এবং মানিলন্ডারিং আইনের অধীন অপরাধগুলো তদন্ত করবেন।
ইতিমধ্যে গঠিত যৌথ অনুসন্ধান ও তদন্ত দল বা জয়েন্ট ইনভেস্টিগেশন টিম (জেআইটি) বিদেশে পাচার হওয়া সম্পদ দেশে ফেরাতে কাজ শুরু করেছে। এই টিমে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক), পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি), এনবিআরের কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সেল (সিআইসি) এবং কাস্টমস গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তর (সিআইআইডি) অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
এনবিআরের দুটি পৃথক আদেশ সূত্রে জানা গেছে, জেমকন গ্রুপ ও এর স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের অনুসন্ধান ও তদন্তের দায়িত্ব পেয়েছেন কর অঞ্চল-২০-এর কর পরিদর্শক মো. নাসিরউদ্দিন এবং কাস্টমস মূল্যায়ন ও অভ্যন্তরীণ নিরীক্ষা কমিশনারেট ঢাকার সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা মোছা. সিরাজুম মনিরা।
সামিট গ্রুপ ও এর স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের অনুসন্ধান ও তদন্ত করবেন আয়কর গোয়েন্দা ও তদন্ত ইউনিটের (আইটিআইআইইউ) কর পরিদর্শক মো. আবদুল্লাহ আল মামুন এবং কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সেলের (সিআইসি) সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা মো. গোলাম মোস্তফা।
ওরিয়ন গ্রুপ ও এর স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের অনুসন্ধান ও তদন্ত করবেন সিআইসির কর পরিদর্শক কাজী নুরুল ইসলাম মুকুল এবং কাস্টম হাউস ঢাকার সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা মো. আতিকুল ইসলাম।
নাসা গ্রুপের স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের অনুসন্ধান ও তদন্ত করবেন সিআইসির কর পরিদর্শক মো. মঞ্জুর হাসান এবং কাস্টমস গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের (সিআইআইডি) সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা মোসাম্মৎ ফেরদৌসী আক্তার।
শিকদার গ্রুপের স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের অনুসন্ধান ও তদন্ত করবেন উৎসে কর ব্যবস্থাপনা ইউনিটের কর পরিদর্শক নাজমুল হোসাইন এবং কাস্টমস রিস্ক ম্যানেজমেন্ট কমিশনারেটের সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা মো. শাহাবুল হক।
বেক্সিমকো গ্রুপ ও এর স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের অনুসন্ধান ও তদন্ত করবেন বৃহৎ করদাতা ইউনিটের (এলটিইউ) কর পরিদর্শক মো. সিরাজুল ইসলাম খান এবং সিআইসির সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা মো. শাহজাহান মিয়া।
নাবিল গ্রুপ ও এর স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের অনুসন্ধান ও তদন্ত করবেন কর অঞ্চল-৭-এর কর পরিদর্শক মো. ইয়াছিন আলী এবং মূল্য সংযোজন কর (মূসক) নিরীক্ষা, গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা এস এম খালেদুর রহমান।
এস আলম গ্রুপ ও এর স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের অনুসন্ধান ও তদন্ত করবেন কর অঞ্চল-১০-এর কর পরিদর্শক নূরুচ্ছাদাৎ তপু এবং কাস্টম হাউস ঢাকার সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা মো. ফাহাদ চৌধুরী।
সাইফুজ্জামান চৌধুরী ও তাঁর স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের অনুসন্ধান ও তদন্ত করবেন আয়কর গোয়েন্দা ও তদন্ত ইউনিটের কর পরিদর্শক মো. রেহানুল হক এবং কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেট ঢাকার সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা এস এম সায়েম।
এর মধ্যে সিআইডি তদন্ত করছে এস আলম, বেক্সিমকো, নাবিল ও জেমকন গ্রুপের আর্থিক অনিয়ম ও অর্থ পাচারের বিষয়ে। বাকি ছয়টির তদন্তে নেতৃত্ব দিচ্ছে দুদক।
এ বিষয়ে এনবিআরের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, প্রথম কাজ হলো, দেশের বাইরে টাকা পাচারের যে অভিযোগ, সেটি প্রমাণ করা। অর্থাৎ, এসব অর্থ বাংলাদেশ থেকেই নিয়ে গিয়ে তাঁরা বিদেশে সম্পদ গড়েছেন, সেটি প্রমাণ করা। এসব টাকা এলসির মাধ্যমে গেছে নাকি টিটির মাধ্যমে, অর্থাৎ, কোন চ্যানেলে গেছে, সেটি প্রমাণ করা। এর জন্য ব্যাংক ও অন্যান্য প্রতিষ্ঠান থেকে তথ্য সংগ্রহ করবেন অনুসন্ধান কর্মকর্তারা। তারপর কর ফাঁকিসহ অন্যান্য বিষয় আসবে।

গত ১৫ মাসে অর্থনীতি স্থির হতে পারেনি। চাপ বাড়লে কখনো পরিস্থিতি খারাপের দিকে গেছে, আবার কিছুটা সামলে ওঠার ইঙ্গিতও এসেছে। কিন্তু ঠিক যখনই পথ পরিষ্কার মনে হয়েছে, তখনই নতুন সমস্যা আঘাত করেছে। ফলে পুরোনো সংকট আবার মাথা তোলে, আর অগ্রগতি থেমে যায়। এগোতে যতটা পারে, তার চেয়ে বেশি পিছিয়ে পড়তে হয়। এই ওঠানামা
৯ মিনিট আগে
ফরেন ইনভেস্টর চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ফিকি) ২০২৬-২৭ মেয়াদের জন্য সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রুপালী হক চৌধুরী।
১ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ রেলওয়েকে আয়কর রিটার্ন দাখিলের প্রমাণপত্র (পিএসআর) প্রদর্শনের বাধ্যবাধকতা থেকে অব্যাহতি দিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। সরকারি প্রতিষ্ঠান হিসেবে রেলওয়ে করযোগ্য সত্তা নয়, এমন বিবেচনায় এনবিআর এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
সন্ধ্যায় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে বাণিজ্যসচিবের সঙ্গে বৈঠক করেন ব্যবসায়ীরা। সেখানেই নতুন দাম নির্ধারণ হয় বলে বিজ্ঞপ্তিতে দাবি করা হয়। নতুন দাম আগামীকাল সোমবার থেকে কার্যকর হবে বলেও জানানো হয় বিজ্ঞপ্তিতে। তবে এ বিষয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

গত ১৫ মাসে অর্থনীতি স্থির হতে পারেনি। চাপ বাড়লে কখনো পরিস্থিতি খারাপের দিকে গেছে, আবার কিছুটা সামলে ওঠার ইঙ্গিতও এসেছে। কিন্তু ঠিক যখনই পথ পরিষ্কার মনে হয়েছে, তখনই নতুন সমস্যা আঘাত করেছে। ফলে পুরোনো সংকট আবার মাথা তোলে, আর অগ্রগতি থেমে যায়। এগোতে যতটা পারে, তার চেয়ে বেশি পিছিয়ে পড়তে হয়। এই ওঠানামা আর ঘন ঘন ধাক্কাতেই উন্নতির গতি দুর্বল হয়ে যাচ্ছে, আর ক্ষতির চক্রও বারবার ফিরে আসছে।
চলতি অর্থবছরে দেশের অর্থনীতি সম্প্রসারণের গতিপ্রবাহ নিয়ে আজ রোববার প্রকাশ করা ‘বাংলাদেশ পারচেজিং ম্যানেজার্স’ ইনডেক্স (পিএমআই)–নভেম্বরের প্রতিবেদনে এমন চিত্রই ফুটে উঠেছে।
পিএমআই প্রতিবেদন অনুযায়ী, গত অক্টোবর মাসে দেশের অর্থনীতি যে হারে সম্প্রসারণ হয়েছিল, নভেম্বরে তার গতিবিধি অগ্রসরমুখী না হয়ে বরং বাঁকবদলে অনেকটাই নিম্নমুখী হয়েছে। এ সময় কৃষি, নির্মাণ, সেবা ও শিল্প—এই চার প্রধান খাতগুলোতেই সম্প্রসারণের গতি কমেছে। প্রতিবেদনের তথ্যমতে, নভেম্বরে পিএমআই সূচক আগের মাসের তুলনায় ৭ দশমিক ৮ পয়েন্ট কমে ৫৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। অক্টোবরে পিএমআই সূচক ছিল ৬১ দশমিক ৮ পয়েন্ট।
তবে এ সময় সবচেয়ে খারাপ অবস্থান দেখা গেছে সেবা খাতের। কমেছে ১০ পয়েন্ট। এ ছাড়া শিল্প বা উৎপাদন খাতের গতি ৮ পয়েন্ট কমেছে। প্রতিবেদনে ভবিষ্যৎ ব্যবসা সূচকে, কৃষি, নির্মাণ ও সেবা খাতে গতি সম্প্রসারণের আশা করা হলেও উৎপাদন খাতের গতি সহসাই বাড়বে না বলেও পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে।
কৃষি, নির্মাণ, উৎপাদন ও সেবা—অর্থনীতির এই অন্যতম প্রধান চার খাতের ৪০০টি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের নির্বাহীদের মতামতের ভিত্তিতে পিএমআই প্রকাশ করা হয়। সূচক তৈরির ক্ষেত্রে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে কাঁচামাল ক্রয়, পণ্যের ক্রয়াদেশ, কর্মসংস্থানসহ বিভিন্ন তথ্য নেওয়া হয়। মূলত পিএমআই শূন্য থেকে ১০০ নম্বরের মধ্যে পরিমাপ করা হয়। সূচকের মান ৫০-এর বেশি হলে অর্থনীতির সম্প্রসারণ এবং ৫০-এর নিচে হলে সংকোচন বোঝায়। আর মান ৫০ থাকলে বুঝতে হবে সংশ্লিষ্ট খাতে ওই মাসে কোনো পরিবর্তন হয়নি।
ব্যবসায়ী ও উদ্যোক্তাদের অন্যতম সংগঠন মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স (এমসিসিআই) ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান পলিসি এক্সচেঞ্জ অব বাংলাদেশ যৌথভাবে পিএমআই প্রণয়ন করছে। সূচকটি প্রণয়নে সহযোগিতা দিয়ে থাকে যুক্তরাজ্যের ফরেন, কমনওয়েলথ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট কার্যালয় (এফসিডিও) ও সিঙ্গাপুর ইনস্টিটিউট অব পারচেজিং অ্যান্ড ম্যাটেরিয়ালস ম্যানেজমেন্ট (এসআইপিএমএম)।
চলতি অর্থবছরের জুলাইয়ে পিএমআই মান আগের মাসের তুলনায় বেড়ে ৬১ দশমিক ৫ পয়েন্টে উন্নীত হয়। কিন্তু আগস্টেই তা কমে ৫৮ দশমিক ৩ পয়েন্টে নামে। এরপর সেপ্টেম্বরে দশমিক ৮ শতাংশ বেড়ে ৫৯ দশমিক ১ পয়েন্টে উঠেছে। অক্টোবরেও কিছুটা বেড়ে ৬১ দশমিক ৮ পয়েন্টে উঠে আসে। সে হিসেবে টানা দুই মাস দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য ও অর্থনীতি সম্প্রসারণের গতি বেড়েছে। তবে নভেম্বরে তার ধারাবাহিক গতিতে ছেদ পড়ে, উল্টো ৭ দশমিক ৮ পয়েন্ট হ্রাস পায়।
পলিসি এক্সচেঞ্জ বাংলাদেশের চেয়ারম্যান ও সিইও ড. এম মাসরুর রিয়াজ বলেন, ‘নভেম্বর মাসের পিএমআই থেকে বোঝা যায়, অর্থনৈতিক সম্প্রসারণের গতি দুর্বল হয়ে এসেছে, যা বৈশ্বিক চাহিদা কমে যাওয়া ও রপ্তানি প্রতিযোগিতা হ্রাসের কারণে রপ্তানি খাতে চাপ, অভ্যন্তরীণ চাহিদার পতন এবং জাতীয় নির্বাচনের আগে ব্যবসাগুলোর বিনিয়োগ স্থগিত রাখার প্রবণতার ফল। বার্ষিক রপ্তানি কমে গেলেও মাসওয়ারি বৃদ্ধি এবং কৃষি ফসল কাটার ধারাবাহিকতা সামগ্রিক সম্প্রসারণ বজায় রাখতে সহায়তা করেছে। বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য, উৎপাদন খাত ছাড়া অন্যান্য সব খাতে ভবিষ্যৎ ব্যবসা সূচকের দ্রুততর সম্প্রসারণ লক্ষণীয়।

গত ১৫ মাসে অর্থনীতি স্থির হতে পারেনি। চাপ বাড়লে কখনো পরিস্থিতি খারাপের দিকে গেছে, আবার কিছুটা সামলে ওঠার ইঙ্গিতও এসেছে। কিন্তু ঠিক যখনই পথ পরিষ্কার মনে হয়েছে, তখনই নতুন সমস্যা আঘাত করেছে। ফলে পুরোনো সংকট আবার মাথা তোলে, আর অগ্রগতি থেমে যায়। এগোতে যতটা পারে, তার চেয়ে বেশি পিছিয়ে পড়তে হয়। এই ওঠানামা আর ঘন ঘন ধাক্কাতেই উন্নতির গতি দুর্বল হয়ে যাচ্ছে, আর ক্ষতির চক্রও বারবার ফিরে আসছে।
চলতি অর্থবছরে দেশের অর্থনীতি সম্প্রসারণের গতিপ্রবাহ নিয়ে আজ রোববার প্রকাশ করা ‘বাংলাদেশ পারচেজিং ম্যানেজার্স’ ইনডেক্স (পিএমআই)–নভেম্বরের প্রতিবেদনে এমন চিত্রই ফুটে উঠেছে।
পিএমআই প্রতিবেদন অনুযায়ী, গত অক্টোবর মাসে দেশের অর্থনীতি যে হারে সম্প্রসারণ হয়েছিল, নভেম্বরে তার গতিবিধি অগ্রসরমুখী না হয়ে বরং বাঁকবদলে অনেকটাই নিম্নমুখী হয়েছে। এ সময় কৃষি, নির্মাণ, সেবা ও শিল্প—এই চার প্রধান খাতগুলোতেই সম্প্রসারণের গতি কমেছে। প্রতিবেদনের তথ্যমতে, নভেম্বরে পিএমআই সূচক আগের মাসের তুলনায় ৭ দশমিক ৮ পয়েন্ট কমে ৫৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। অক্টোবরে পিএমআই সূচক ছিল ৬১ দশমিক ৮ পয়েন্ট।
তবে এ সময় সবচেয়ে খারাপ অবস্থান দেখা গেছে সেবা খাতের। কমেছে ১০ পয়েন্ট। এ ছাড়া শিল্প বা উৎপাদন খাতের গতি ৮ পয়েন্ট কমেছে। প্রতিবেদনে ভবিষ্যৎ ব্যবসা সূচকে, কৃষি, নির্মাণ ও সেবা খাতে গতি সম্প্রসারণের আশা করা হলেও উৎপাদন খাতের গতি সহসাই বাড়বে না বলেও পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে।
কৃষি, নির্মাণ, উৎপাদন ও সেবা—অর্থনীতির এই অন্যতম প্রধান চার খাতের ৪০০টি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের নির্বাহীদের মতামতের ভিত্তিতে পিএমআই প্রকাশ করা হয়। সূচক তৈরির ক্ষেত্রে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে কাঁচামাল ক্রয়, পণ্যের ক্রয়াদেশ, কর্মসংস্থানসহ বিভিন্ন তথ্য নেওয়া হয়। মূলত পিএমআই শূন্য থেকে ১০০ নম্বরের মধ্যে পরিমাপ করা হয়। সূচকের মান ৫০-এর বেশি হলে অর্থনীতির সম্প্রসারণ এবং ৫০-এর নিচে হলে সংকোচন বোঝায়। আর মান ৫০ থাকলে বুঝতে হবে সংশ্লিষ্ট খাতে ওই মাসে কোনো পরিবর্তন হয়নি।
ব্যবসায়ী ও উদ্যোক্তাদের অন্যতম সংগঠন মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স (এমসিসিআই) ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান পলিসি এক্সচেঞ্জ অব বাংলাদেশ যৌথভাবে পিএমআই প্রণয়ন করছে। সূচকটি প্রণয়নে সহযোগিতা দিয়ে থাকে যুক্তরাজ্যের ফরেন, কমনওয়েলথ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট কার্যালয় (এফসিডিও) ও সিঙ্গাপুর ইনস্টিটিউট অব পারচেজিং অ্যান্ড ম্যাটেরিয়ালস ম্যানেজমেন্ট (এসআইপিএমএম)।
চলতি অর্থবছরের জুলাইয়ে পিএমআই মান আগের মাসের তুলনায় বেড়ে ৬১ দশমিক ৫ পয়েন্টে উন্নীত হয়। কিন্তু আগস্টেই তা কমে ৫৮ দশমিক ৩ পয়েন্টে নামে। এরপর সেপ্টেম্বরে দশমিক ৮ শতাংশ বেড়ে ৫৯ দশমিক ১ পয়েন্টে উঠেছে। অক্টোবরেও কিছুটা বেড়ে ৬১ দশমিক ৮ পয়েন্টে উঠে আসে। সে হিসেবে টানা দুই মাস দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য ও অর্থনীতি সম্প্রসারণের গতি বেড়েছে। তবে নভেম্বরে তার ধারাবাহিক গতিতে ছেদ পড়ে, উল্টো ৭ দশমিক ৮ পয়েন্ট হ্রাস পায়।
পলিসি এক্সচেঞ্জ বাংলাদেশের চেয়ারম্যান ও সিইও ড. এম মাসরুর রিয়াজ বলেন, ‘নভেম্বর মাসের পিএমআই থেকে বোঝা যায়, অর্থনৈতিক সম্প্রসারণের গতি দুর্বল হয়ে এসেছে, যা বৈশ্বিক চাহিদা কমে যাওয়া ও রপ্তানি প্রতিযোগিতা হ্রাসের কারণে রপ্তানি খাতে চাপ, অভ্যন্তরীণ চাহিদার পতন এবং জাতীয় নির্বাচনের আগে ব্যবসাগুলোর বিনিয়োগ স্থগিত রাখার প্রবণতার ফল। বার্ষিক রপ্তানি কমে গেলেও মাসওয়ারি বৃদ্ধি এবং কৃষি ফসল কাটার ধারাবাহিকতা সামগ্রিক সম্প্রসারণ বজায় রাখতে সহায়তা করেছে। বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য, উৎপাদন খাত ছাড়া অন্যান্য সব খাতে ভবিষ্যৎ ব্যবসা সূচকের দ্রুততর সম্প্রসারণ লক্ষণীয়।

দেশের শীর্ষ ১০ ব্যবসায়ী গ্রুপ এবং তাদের স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ওঠা অর্থ পাচারের অভিযোগ তদন্তে যৌথ অনুসন্ধান ও তদন্ত দল গঠন করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এই টিম আন্তসংস্থা টাস্কফোর্সের অধীনে কাজ করবে। অভিযোগ ওঠা গ্রুপগুলো হলো এস আলম, বেক্সিমকো, নাবিল, সামিট, ওরিয়ন...
২১ ডিসেম্বর ২০২৪
ফরেন ইনভেস্টর চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ফিকি) ২০২৬-২৭ মেয়াদের জন্য সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রুপালী হক চৌধুরী।
১ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ রেলওয়েকে আয়কর রিটার্ন দাখিলের প্রমাণপত্র (পিএসআর) প্রদর্শনের বাধ্যবাধকতা থেকে অব্যাহতি দিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। সরকারি প্রতিষ্ঠান হিসেবে রেলওয়ে করযোগ্য সত্তা নয়, এমন বিবেচনায় এনবিআর এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
সন্ধ্যায় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে বাণিজ্যসচিবের সঙ্গে বৈঠক করেন ব্যবসায়ীরা। সেখানেই নতুন দাম নির্ধারণ হয় বলে বিজ্ঞপ্তিতে দাবি করা হয়। নতুন দাম আগামীকাল সোমবার থেকে কার্যকর হবে বলেও জানানো হয় বিজ্ঞপ্তিতে। তবে এ বিষয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ফরেন ইনভেস্টর চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ফিকি) ২০২৬-২৭ মেয়াদের জন্য সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রুপালী হক চৌধুরী।
এ ছাড়া জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন নেসলে বাংলাদেশ পিএলসির চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক দীপাল আবেইউক্রেমা এবং সহসভাপতি হয়েছেন লাফার্জহোলসিম বাংলাদেশ পিএলসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ ইকবাল চৌধুরী।
এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, আজ রোববার হোটেল লো মেরিডিয়েন ঢাকায় অনুষ্ঠিত ফিকির ৬২তম বার্ষিক সাধারণ সভায় (এজিএম) আগামী মেয়াদের জন্য ১৫ সদস্যের নতুন পরিচালনা পর্ষদের নাম ঘোষণা করা হয়। বর্তমান সভাপতি জাভেদ আখতারের স্থলাভিষিক্ত হবেন রুপালী হক চৌধুরী। ১৫ সদস্যের নতুন বোর্ড ১ জানুয়ারি দায়িত্ব গ্রহণ করবেন। বর্তমান বোর্ডের কার্যকাল শেষ হবে ৩১ ডিসেম্বর।

ফরেন ইনভেস্টর চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ফিকি) ২০২৬-২৭ মেয়াদের জন্য সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রুপালী হক চৌধুরী।
এ ছাড়া জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন নেসলে বাংলাদেশ পিএলসির চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক দীপাল আবেইউক্রেমা এবং সহসভাপতি হয়েছেন লাফার্জহোলসিম বাংলাদেশ পিএলসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ ইকবাল চৌধুরী।
এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, আজ রোববার হোটেল লো মেরিডিয়েন ঢাকায় অনুষ্ঠিত ফিকির ৬২তম বার্ষিক সাধারণ সভায় (এজিএম) আগামী মেয়াদের জন্য ১৫ সদস্যের নতুন পরিচালনা পর্ষদের নাম ঘোষণা করা হয়। বর্তমান সভাপতি জাভেদ আখতারের স্থলাভিষিক্ত হবেন রুপালী হক চৌধুরী। ১৫ সদস্যের নতুন বোর্ড ১ জানুয়ারি দায়িত্ব গ্রহণ করবেন। বর্তমান বোর্ডের কার্যকাল শেষ হবে ৩১ ডিসেম্বর।

দেশের শীর্ষ ১০ ব্যবসায়ী গ্রুপ এবং তাদের স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ওঠা অর্থ পাচারের অভিযোগ তদন্তে যৌথ অনুসন্ধান ও তদন্ত দল গঠন করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এই টিম আন্তসংস্থা টাস্কফোর্সের অধীনে কাজ করবে। অভিযোগ ওঠা গ্রুপগুলো হলো এস আলম, বেক্সিমকো, নাবিল, সামিট, ওরিয়ন...
২১ ডিসেম্বর ২০২৪
গত ১৫ মাসে অর্থনীতি স্থির হতে পারেনি। চাপ বাড়লে কখনো পরিস্থিতি খারাপের দিকে গেছে, আবার কিছুটা সামলে ওঠার ইঙ্গিতও এসেছে। কিন্তু ঠিক যখনই পথ পরিষ্কার মনে হয়েছে, তখনই নতুন সমস্যা আঘাত করেছে। ফলে পুরোনো সংকট আবার মাথা তোলে, আর অগ্রগতি থেমে যায়। এগোতে যতটা পারে, তার চেয়ে বেশি পিছিয়ে পড়তে হয়। এই ওঠানামা
৯ মিনিট আগে
বাংলাদেশ রেলওয়েকে আয়কর রিটার্ন দাখিলের প্রমাণপত্র (পিএসআর) প্রদর্শনের বাধ্যবাধকতা থেকে অব্যাহতি দিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। সরকারি প্রতিষ্ঠান হিসেবে রেলওয়ে করযোগ্য সত্তা নয়, এমন বিবেচনায় এনবিআর এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
সন্ধ্যায় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে বাণিজ্যসচিবের সঙ্গে বৈঠক করেন ব্যবসায়ীরা। সেখানেই নতুন দাম নির্ধারণ হয় বলে বিজ্ঞপ্তিতে দাবি করা হয়। নতুন দাম আগামীকাল সোমবার থেকে কার্যকর হবে বলেও জানানো হয় বিজ্ঞপ্তিতে। তবে এ বিষয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশ রেলওয়েকে আয়কর রিটার্ন দাখিলের প্রমাণপত্র (পিএসআর) প্রদর্শনের বাধ্যবাধকতা থেকে অব্যাহতি দিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। সরকারি প্রতিষ্ঠান হিসেবে রেলওয়ে করযোগ্য সত্তা নয়, এমন বিবেচনায় এনবিআর এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
আজ রোববার এ-সংক্রান্ত আদেশ জারি করা হয়।
আদেশে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ রেলওয়ে সরকারি প্রতিষ্ঠান ও করযোগ্য সত্তা না বিধায় জাতীয় রাজস্ব বোর্ড আয়কর আইন, ২০২৩-এর ধারা ২৬৪-এর উপধারা (৪)-এর ক্ষমতাবলে বাংলাদেশ রেলওয়েকে আয়কর রিটার্ন দাখিলের প্রমাণ (পিএসআর) উপস্থাপন করা থেকে অব্যাহতি দেওয়া হলো।
এনবিআরের কর্মকর্তারা জানান, সরকারি সংস্থাগুলোর মধ্যে যেসব প্রতিষ্ঠান করযোগ্য আয়ের আওতায় পড়ে না, তাদের বেলায় রিটার্ন দাখিল বা পিএসআর প্রদর্শনের বাধ্যবাধকতা প্রযোজ্য নয়। বাংলাদেশ রেলওয়ে যেহেতু সম্পূর্ণ সরকারি মালিকানাধীন এবং এর আয়-ব্যয় রাষ্ট্রীয় তহবিলের আওতায় পরিচালিত হয়, তাই পিএসআর প্রদর্শনের প্রয়োজনীয়তা ছিল একটি আনুষ্ঠানিক বাধ্যবাধকতামাত্র।

বাংলাদেশ রেলওয়েকে আয়কর রিটার্ন দাখিলের প্রমাণপত্র (পিএসআর) প্রদর্শনের বাধ্যবাধকতা থেকে অব্যাহতি দিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। সরকারি প্রতিষ্ঠান হিসেবে রেলওয়ে করযোগ্য সত্তা নয়, এমন বিবেচনায় এনবিআর এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
আজ রোববার এ-সংক্রান্ত আদেশ জারি করা হয়।
আদেশে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ রেলওয়ে সরকারি প্রতিষ্ঠান ও করযোগ্য সত্তা না বিধায় জাতীয় রাজস্ব বোর্ড আয়কর আইন, ২০২৩-এর ধারা ২৬৪-এর উপধারা (৪)-এর ক্ষমতাবলে বাংলাদেশ রেলওয়েকে আয়কর রিটার্ন দাখিলের প্রমাণ (পিএসআর) উপস্থাপন করা থেকে অব্যাহতি দেওয়া হলো।
এনবিআরের কর্মকর্তারা জানান, সরকারি সংস্থাগুলোর মধ্যে যেসব প্রতিষ্ঠান করযোগ্য আয়ের আওতায় পড়ে না, তাদের বেলায় রিটার্ন দাখিল বা পিএসআর প্রদর্শনের বাধ্যবাধকতা প্রযোজ্য নয়। বাংলাদেশ রেলওয়ে যেহেতু সম্পূর্ণ সরকারি মালিকানাধীন এবং এর আয়-ব্যয় রাষ্ট্রীয় তহবিলের আওতায় পরিচালিত হয়, তাই পিএসআর প্রদর্শনের প্রয়োজনীয়তা ছিল একটি আনুষ্ঠানিক বাধ্যবাধকতামাত্র।

দেশের শীর্ষ ১০ ব্যবসায়ী গ্রুপ এবং তাদের স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ওঠা অর্থ পাচারের অভিযোগ তদন্তে যৌথ অনুসন্ধান ও তদন্ত দল গঠন করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এই টিম আন্তসংস্থা টাস্কফোর্সের অধীনে কাজ করবে। অভিযোগ ওঠা গ্রুপগুলো হলো এস আলম, বেক্সিমকো, নাবিল, সামিট, ওরিয়ন...
২১ ডিসেম্বর ২০২৪
গত ১৫ মাসে অর্থনীতি স্থির হতে পারেনি। চাপ বাড়লে কখনো পরিস্থিতি খারাপের দিকে গেছে, আবার কিছুটা সামলে ওঠার ইঙ্গিতও এসেছে। কিন্তু ঠিক যখনই পথ পরিষ্কার মনে হয়েছে, তখনই নতুন সমস্যা আঘাত করেছে। ফলে পুরোনো সংকট আবার মাথা তোলে, আর অগ্রগতি থেমে যায়। এগোতে যতটা পারে, তার চেয়ে বেশি পিছিয়ে পড়তে হয়। এই ওঠানামা
৯ মিনিট আগে
ফরেন ইনভেস্টর চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ফিকি) ২০২৬-২৭ মেয়াদের জন্য সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রুপালী হক চৌধুরী।
১ ঘণ্টা আগে
সন্ধ্যায় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে বাণিজ্যসচিবের সঙ্গে বৈঠক করেন ব্যবসায়ীরা। সেখানেই নতুন দাম নির্ধারণ হয় বলে বিজ্ঞপ্তিতে দাবি করা হয়। নতুন দাম আগামীকাল সোমবার থেকে কার্যকর হবে বলেও জানানো হয় বিজ্ঞপ্তিতে। তবে এ বিষয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সরকারের আপত্তির পর ভোজ্যতেলের বর্ধিত দাম থেকে লিটারপ্রতি তিন টাকা কমানোর ঘোষণা দিয়েছেন মিলমালিকেরা। আজ রোববার (৭ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ ঘোষণা দেয় বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন।
এর আগে সন্ধ্যায় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে বাণিজ্যসচিবের সঙ্গে বৈঠক করে তারা। সেখানেই নতুন দাম নির্ধারণ হয় বলে বিজ্ঞপ্তিতে দাবি করা হয়। নতুন দাম আগামীকাল সোমবার (৮ ডিসেম্বর) থেকে কার্যকর হবে বলেও জানানো হয় বিজ্ঞপ্তিতে। তবে এ বিষয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
পূর্বঘোষণা ছাড়াই গত সপ্তাহের শেষ দিকে এককভাবে মিলমালিকেরা ভোজ্যতেলের দাম নির্ধারণ করেছিলেন। সে সময় লিটারে ৯ টাকা বাড়িয়ে ভোজ্যতেলের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়। ওই সময় বোতলজাত প্রতি লিটার ১৯৮ টাকা, পাঁচ লিটারের বোতল ৯৬৫ টাকা, খোলা সয়াবিন তেল প্রতি লিটার ১৭৯ টাকা ও প্রতি লিটার পাম তেল ১৬৯ টাকা নির্ধারণ করা হয়।
তবে এই দাম বাণিজ্য মন্ত্রণালয় মেনে নেয়নি। এর পরিপ্রেক্ষিতে বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন বলেছিলেন, সরকারকে না জানিয়ে ভোজ্যতেলের দাম বাড়িয়েছেন ব্যবসায়ীরা। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এখন ব্যবস্থা নেবে। পরে গত বৃহস্পতিবার ও আজ দুই দফা বৈঠক করে আবার নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়।
আজকের নতুন দাম অনুসারে এক লিটার সয়াবিন তেলের বোতলের দাম হবে ১৯৫ টাকা। পাঁচ লিটার বোতলের দাম হবে ৯৫৫ টাকা। খোলা সয়াবিন তেলের দাম প্রতি লিটার ১৭৬ টাকা ও খোলা পাম তেলের দাম প্রতি লিটার ১৬৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
সে হিসাবে সয়াবিনের বোতলজাত প্রতি লিটার ১৯৮ টাকা থেকে কমিয়ে ১৯৫ টাকা, পাঁচ লিটারের বোতলের দাম ৯৬৫ টাকা থেকে কমিয়ে ৯৫৫ টাকা, খোলা সয়াবিন তেলের দাম ১৭৯ টাকা থেকে কমিয়ে ১৭৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর পাম তেলের দাম প্রতি লিটারে ১৬৯ টাকা থেকে কমিয়ে ১৬৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এর আগে গত ৩ আগস্ট সরকার ও ব্যবসায়ীদের সমন্বয়ে নির্ধারিত দাম ছিল প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেল ১৮৯ টাকা, পাঁচ লিটারের সয়াবিন তেলের বোতল ৯২২ টাকা, প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন ১৬৯ টাকা ও পাম তেলের দাম ১৫০ টাকা। গত সপ্তাহ পর্যন্ত এই দামেই তেল বিক্রি হয়েছিল।

সরকারের আপত্তির পর ভোজ্যতেলের বর্ধিত দাম থেকে লিটারপ্রতি তিন টাকা কমানোর ঘোষণা দিয়েছেন মিলমালিকেরা। আজ রোববার (৭ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ ঘোষণা দেয় বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন।
এর আগে সন্ধ্যায় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে বাণিজ্যসচিবের সঙ্গে বৈঠক করে তারা। সেখানেই নতুন দাম নির্ধারণ হয় বলে বিজ্ঞপ্তিতে দাবি করা হয়। নতুন দাম আগামীকাল সোমবার (৮ ডিসেম্বর) থেকে কার্যকর হবে বলেও জানানো হয় বিজ্ঞপ্তিতে। তবে এ বিষয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
পূর্বঘোষণা ছাড়াই গত সপ্তাহের শেষ দিকে এককভাবে মিলমালিকেরা ভোজ্যতেলের দাম নির্ধারণ করেছিলেন। সে সময় লিটারে ৯ টাকা বাড়িয়ে ভোজ্যতেলের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়। ওই সময় বোতলজাত প্রতি লিটার ১৯৮ টাকা, পাঁচ লিটারের বোতল ৯৬৫ টাকা, খোলা সয়াবিন তেল প্রতি লিটার ১৭৯ টাকা ও প্রতি লিটার পাম তেল ১৬৯ টাকা নির্ধারণ করা হয়।
তবে এই দাম বাণিজ্য মন্ত্রণালয় মেনে নেয়নি। এর পরিপ্রেক্ষিতে বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন বলেছিলেন, সরকারকে না জানিয়ে ভোজ্যতেলের দাম বাড়িয়েছেন ব্যবসায়ীরা। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এখন ব্যবস্থা নেবে। পরে গত বৃহস্পতিবার ও আজ দুই দফা বৈঠক করে আবার নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়।
আজকের নতুন দাম অনুসারে এক লিটার সয়াবিন তেলের বোতলের দাম হবে ১৯৫ টাকা। পাঁচ লিটার বোতলের দাম হবে ৯৫৫ টাকা। খোলা সয়াবিন তেলের দাম প্রতি লিটার ১৭৬ টাকা ও খোলা পাম তেলের দাম প্রতি লিটার ১৬৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
সে হিসাবে সয়াবিনের বোতলজাত প্রতি লিটার ১৯৮ টাকা থেকে কমিয়ে ১৯৫ টাকা, পাঁচ লিটারের বোতলের দাম ৯৬৫ টাকা থেকে কমিয়ে ৯৫৫ টাকা, খোলা সয়াবিন তেলের দাম ১৭৯ টাকা থেকে কমিয়ে ১৭৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর পাম তেলের দাম প্রতি লিটারে ১৬৯ টাকা থেকে কমিয়ে ১৬৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এর আগে গত ৩ আগস্ট সরকার ও ব্যবসায়ীদের সমন্বয়ে নির্ধারিত দাম ছিল প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেল ১৮৯ টাকা, পাঁচ লিটারের সয়াবিন তেলের বোতল ৯২২ টাকা, প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন ১৬৯ টাকা ও পাম তেলের দাম ১৫০ টাকা। গত সপ্তাহ পর্যন্ত এই দামেই তেল বিক্রি হয়েছিল।

দেশের শীর্ষ ১০ ব্যবসায়ী গ্রুপ এবং তাদের স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ওঠা অর্থ পাচারের অভিযোগ তদন্তে যৌথ অনুসন্ধান ও তদন্ত দল গঠন করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এই টিম আন্তসংস্থা টাস্কফোর্সের অধীনে কাজ করবে। অভিযোগ ওঠা গ্রুপগুলো হলো এস আলম, বেক্সিমকো, নাবিল, সামিট, ওরিয়ন...
২১ ডিসেম্বর ২০২৪
গত ১৫ মাসে অর্থনীতি স্থির হতে পারেনি। চাপ বাড়লে কখনো পরিস্থিতি খারাপের দিকে গেছে, আবার কিছুটা সামলে ওঠার ইঙ্গিতও এসেছে। কিন্তু ঠিক যখনই পথ পরিষ্কার মনে হয়েছে, তখনই নতুন সমস্যা আঘাত করেছে। ফলে পুরোনো সংকট আবার মাথা তোলে, আর অগ্রগতি থেমে যায়। এগোতে যতটা পারে, তার চেয়ে বেশি পিছিয়ে পড়তে হয়। এই ওঠানামা
৯ মিনিট আগে
ফরেন ইনভেস্টর চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ফিকি) ২০২৬-২৭ মেয়াদের জন্য সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রুপালী হক চৌধুরী।
১ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ রেলওয়েকে আয়কর রিটার্ন দাখিলের প্রমাণপত্র (পিএসআর) প্রদর্শনের বাধ্যবাধকতা থেকে অব্যাহতি দিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। সরকারি প্রতিষ্ঠান হিসেবে রেলওয়ে করযোগ্য সত্তা নয়, এমন বিবেচনায় এনবিআর এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে