ওমর ফারুক, চট্টগ্রাম

চতুর্থ প্রজন্মের বেসরকারি ব্যাংক ‘ইউনিয়ন ব্যাংক পিএলসি’। ২০১৩ সালে লাইসেন্স পাওয়া এই ব্যাংকের বিতরণ করা ঋণের পরিমাণ ২৭ হাজার ৭৬৭ কোটি টাকা। এই ঋণের প্রায় ৬২ শতাংশ অর্থাৎ ১৭ হাজার ২২৯ কোটি টাকাই নামে-বেনামে হাতিয়ে নিয়েছে বিতর্কিত শিল্পগ্রুপ এস আলম। ঋণের নামে লুট করা এই টাকা সবচেয়ে বেশি নেওয়া হয়েছে ব্যাংকটির চট্টগ্রামের খাতুনগঞ্জ শাখা থেকে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যমতে, ইউনিয়ন ব্যাংকের সবচেয়ে বেশি ঋণ বিতরণ হয়েছে খাতুনগঞ্জ শাখা থেকে, যার পরিমাণ ২ হাজার ৪৫২ কোটি টাকা। এই ঋণের ৯৯ দশমিক ৩৮ শতাংশ (২ হাজার ৪৩৭ কোটি টাকা) এখন খেলাপিতে পরিণত হয়েছে।
ইউনিয়ন ব্যাংকের মোট ঋণের প্রায় ৯৪ শতাংশ অর্থাৎ ২ হাজার ৩০৬ কোটি টাকা লুট করেছে দেশের বিতর্কিত শিল্পগ্রুপ এস আলম। নামে-বেনামে সংশ্লিষ্ট ৩৭টি প্রতিষ্ঠানের নামে গ্রুপটি এই ঋণ নেয় বলে বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যে উঠে এসেছে।
ইউনিয়ন ব্যাংকের খাতুনগঞ্জ শাখার কর্মকর্তারা জানান, বিতরণ করা ঋণের বেশির ভাগই দেওয়া হয়েছে প্রধান কার্যালয়ের নির্দেশনায়। তখন পুরো ব্যাংকের নিয়ন্ত্রণ ছিল এস আলম গ্রুপের কাছে। গত বছরের ৫ আগস্ট পরবর্তী সময়ে এস আলম পরিবারের সদস্যরা দেশে না ফেরায় গ্রুপটির কাছ থেকে কোনো সহযোগিতা পাওয়া যাচ্ছে না। এতে শাখার প্রায় পুরো ঋণই খেলাপি হয়ে গেছে।
ইউনিয়ন ব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট ও খাতুনগঞ্জ শাখার ব্যবস্থাপক এম রেজাউল করিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংক ও প্রধান কার্যালয়ের নির্দেশনায় খেলাপি গ্রাহকদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। ইতিমধ্যে এসব গ্রাহকের বিরুদ্ধে লিগ্যাল নোটিশ পাঠানো হয়েছে। এরপরও ঋণ শোধ না করলে মামলা করা হবে। তবে বেশির ভাগ ঋণের বিপরীতে ব্যাংকের কাছে কোনো কোলাটারেল সিকিউরিটি (সহায়ক জামানত) না থাকায় ঋণ আদায় সহজ হবে না বলে জানিয়েছেন তিনি।
এস আলম গ্রুপ বিভিন্ন নামে ইউনিয়ন ব্যাংকের খাতুনগঞ্জ শাখা থেকে বিপুল পরিমাণ অর্থ বের করে নেয়। প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ভিক্টোর করপোরেশন ৮৬ কোটি, মুরাদ এন্টারপ্রাইজ ৮০ কোটি, মা-মণি করপোরেশন ১০৯ কোটি, চৌধুরী অ্যান্ড হোসাইন ট্রেড লিংক ৯১ কোটি, সাফরান ট্রেড ইন্টারন্যাশনাল ৮৯ কোটি, ইউনাইটেড সুপার ট্রেডার্স ৭৭ কোটি, মুনলাইট ট্রেডিং হাউস ৭৫ কোটি, রিজেনেবল ট্রেডার্স ৮৪ কোটি, ক্রিস্টাল ক্লিয়ার ট্রেড লিংক ৮৬ কোটি, রেইনবো বিজনেস অ্যান্ড ট্রেডিং হাউস ৭৭ কোটি, গ্রিন ক্যাসেল ট্রেডিং হাউস ৭৮ কোটি, ডেলিগেট ট্রেড ইন্টারন্যাশনাল ৬৩ কোটি, গ্রিন এক্সপোজ ট্রেডার্স ৬৬ কোটি, এম আর সি বিজনেস হাউস ৬১ কোটি, গ্লোব ট্রেডার্স ৬৫ কোটি, তৈয়ব অ্যান্ড ট্রেডার্স ৬৪ কোটি টাকা, জাভা রিয়েল স্টেট অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট ১৬ কোটি, শাহ আমানত ট্রেডার্স ৮১ কোটি, একতা এন্টারপ্রাইজ ৬১ কোটি, ইকো ট্রেড কর্নার ১০৪ কোটি, আনসার এন্টারপ্রাইজ ২৩ কোটি, জামশেদ এন্টারপ্রাইজ ৫৭ কোটি, জেএইচ বিজনেস হাউস ৫৭ কোটি, ইউনিক ট্রেড অ্যান্ড বিজনেস হাউস ৮৮ কোটি, এক্সপ্রেস মার্চেন্ট সার্ভিস, ৫৩ কোটি, ইম্পেরিয়াল করপোরেশন ৪২ কোটি, রয়াল এন্টারপ্রাইজ ৭৭ কোটি, লাইনেজ বিজনেস হাউস ৭৬ কোটি, ডিলাক্সিয়াম ট্রেডিং করপোরেশন ৬৩ কোটি, বাণিজ্য বিতান করপোরেশন ৮০ কোটি, জিনিয়াস ট্রেডিং ৫৯ কোটি, মুসা এন্টারপ্রাইজ ৮ কোটি, এস এম ট্রেডিং ৬ কোটি ও ফাতেমা শিপিং লাইনস আড়াই কোটি টাকা ঋণ নেয়।
সংশ্লিষ্টরা জানান, ইউনিয়ন ব্যাংকের খাতুনগঞ্জ শাখা ছিল যেন এস আলমের মানিব্যাগ। যখনই কোনো নগদ অর্থের প্রয়োজন হতো তখনই ইউনিয়ন ব্যাংককে বলার সঙ্গে সঙ্গে টাকা পৌঁছে যেত গ্রুপটির সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের কাছে। কোনো কাগজপত্র ছাড়াই বিভিন্ন মেয়াদে ব্যবসার উন্নয়নের নামে শাখার স্থগিত হিসাব থেকে ৭ কোটি ৮১ লাখ টাকা নিয়ে গেছে তারা।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে ইউনিয়ন ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা বলেন, ৩৭টি প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে ২ হাজার ৩০৬ কোটি টাকা উদ্ধারে ঋণগ্রহীতাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে। এসব ঋণগ্রহীতার মধ্যে অনেকে এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান সাইফুল আলম মাসুদের আত্মীয়, গ্রুপের কর্মকর্তা-কর্মচারী—এমনকি আত্মীয় কিংবা কর্মচারী নন এমন ব্যক্তির নামেও ঋণ নেওয়া হয়েছে। তবে নামে-বেনামে এই ঋণ নিয়েছে এস আলম গ্রুপ।
এস আলম গ্রুপের একাধিক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার সঙ্গে যোগাযোগ করেও এ বিষয়ে কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
উল্লেখ্য, দেশের বিতর্কিত শিল্পগ্রুপ এস আলমের কাছে সরকারি-বেসরকারি কমপক্ষে ২০টি ব্যাংকের ঋণ দেড় লাখ কোটি টাকার বেশি। ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর এস আলম পরিবারের কোনো সদস্য আর দেশে ফেরেননি।
এরপর থেকে গ্রুপটির কর্ণধার, পরিবারের সদস্য ও ঋণের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট আত্মীয় ও কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে মামলা করেছে পাওনাদার ব্যাংক ও দুদক। এসব মামলায় সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা ও দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন একাধিক আদালত। পাওনা আদায়ে সম্পত্তি নিলামে তুলেছে অনেক ব্যাংক।

চতুর্থ প্রজন্মের বেসরকারি ব্যাংক ‘ইউনিয়ন ব্যাংক পিএলসি’। ২০১৩ সালে লাইসেন্স পাওয়া এই ব্যাংকের বিতরণ করা ঋণের পরিমাণ ২৭ হাজার ৭৬৭ কোটি টাকা। এই ঋণের প্রায় ৬২ শতাংশ অর্থাৎ ১৭ হাজার ২২৯ কোটি টাকাই নামে-বেনামে হাতিয়ে নিয়েছে বিতর্কিত শিল্পগ্রুপ এস আলম। ঋণের নামে লুট করা এই টাকা সবচেয়ে বেশি নেওয়া হয়েছে ব্যাংকটির চট্টগ্রামের খাতুনগঞ্জ শাখা থেকে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যমতে, ইউনিয়ন ব্যাংকের সবচেয়ে বেশি ঋণ বিতরণ হয়েছে খাতুনগঞ্জ শাখা থেকে, যার পরিমাণ ২ হাজার ৪৫২ কোটি টাকা। এই ঋণের ৯৯ দশমিক ৩৮ শতাংশ (২ হাজার ৪৩৭ কোটি টাকা) এখন খেলাপিতে পরিণত হয়েছে।
ইউনিয়ন ব্যাংকের মোট ঋণের প্রায় ৯৪ শতাংশ অর্থাৎ ২ হাজার ৩০৬ কোটি টাকা লুট করেছে দেশের বিতর্কিত শিল্পগ্রুপ এস আলম। নামে-বেনামে সংশ্লিষ্ট ৩৭টি প্রতিষ্ঠানের নামে গ্রুপটি এই ঋণ নেয় বলে বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যে উঠে এসেছে।
ইউনিয়ন ব্যাংকের খাতুনগঞ্জ শাখার কর্মকর্তারা জানান, বিতরণ করা ঋণের বেশির ভাগই দেওয়া হয়েছে প্রধান কার্যালয়ের নির্দেশনায়। তখন পুরো ব্যাংকের নিয়ন্ত্রণ ছিল এস আলম গ্রুপের কাছে। গত বছরের ৫ আগস্ট পরবর্তী সময়ে এস আলম পরিবারের সদস্যরা দেশে না ফেরায় গ্রুপটির কাছ থেকে কোনো সহযোগিতা পাওয়া যাচ্ছে না। এতে শাখার প্রায় পুরো ঋণই খেলাপি হয়ে গেছে।
ইউনিয়ন ব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট ও খাতুনগঞ্জ শাখার ব্যবস্থাপক এম রেজাউল করিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংক ও প্রধান কার্যালয়ের নির্দেশনায় খেলাপি গ্রাহকদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। ইতিমধ্যে এসব গ্রাহকের বিরুদ্ধে লিগ্যাল নোটিশ পাঠানো হয়েছে। এরপরও ঋণ শোধ না করলে মামলা করা হবে। তবে বেশির ভাগ ঋণের বিপরীতে ব্যাংকের কাছে কোনো কোলাটারেল সিকিউরিটি (সহায়ক জামানত) না থাকায় ঋণ আদায় সহজ হবে না বলে জানিয়েছেন তিনি।
এস আলম গ্রুপ বিভিন্ন নামে ইউনিয়ন ব্যাংকের খাতুনগঞ্জ শাখা থেকে বিপুল পরিমাণ অর্থ বের করে নেয়। প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ভিক্টোর করপোরেশন ৮৬ কোটি, মুরাদ এন্টারপ্রাইজ ৮০ কোটি, মা-মণি করপোরেশন ১০৯ কোটি, চৌধুরী অ্যান্ড হোসাইন ট্রেড লিংক ৯১ কোটি, সাফরান ট্রেড ইন্টারন্যাশনাল ৮৯ কোটি, ইউনাইটেড সুপার ট্রেডার্স ৭৭ কোটি, মুনলাইট ট্রেডিং হাউস ৭৫ কোটি, রিজেনেবল ট্রেডার্স ৮৪ কোটি, ক্রিস্টাল ক্লিয়ার ট্রেড লিংক ৮৬ কোটি, রেইনবো বিজনেস অ্যান্ড ট্রেডিং হাউস ৭৭ কোটি, গ্রিন ক্যাসেল ট্রেডিং হাউস ৭৮ কোটি, ডেলিগেট ট্রেড ইন্টারন্যাশনাল ৬৩ কোটি, গ্রিন এক্সপোজ ট্রেডার্স ৬৬ কোটি, এম আর সি বিজনেস হাউস ৬১ কোটি, গ্লোব ট্রেডার্স ৬৫ কোটি, তৈয়ব অ্যান্ড ট্রেডার্স ৬৪ কোটি টাকা, জাভা রিয়েল স্টেট অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট ১৬ কোটি, শাহ আমানত ট্রেডার্স ৮১ কোটি, একতা এন্টারপ্রাইজ ৬১ কোটি, ইকো ট্রেড কর্নার ১০৪ কোটি, আনসার এন্টারপ্রাইজ ২৩ কোটি, জামশেদ এন্টারপ্রাইজ ৫৭ কোটি, জেএইচ বিজনেস হাউস ৫৭ কোটি, ইউনিক ট্রেড অ্যান্ড বিজনেস হাউস ৮৮ কোটি, এক্সপ্রেস মার্চেন্ট সার্ভিস, ৫৩ কোটি, ইম্পেরিয়াল করপোরেশন ৪২ কোটি, রয়াল এন্টারপ্রাইজ ৭৭ কোটি, লাইনেজ বিজনেস হাউস ৭৬ কোটি, ডিলাক্সিয়াম ট্রেডিং করপোরেশন ৬৩ কোটি, বাণিজ্য বিতান করপোরেশন ৮০ কোটি, জিনিয়াস ট্রেডিং ৫৯ কোটি, মুসা এন্টারপ্রাইজ ৮ কোটি, এস এম ট্রেডিং ৬ কোটি ও ফাতেমা শিপিং লাইনস আড়াই কোটি টাকা ঋণ নেয়।
সংশ্লিষ্টরা জানান, ইউনিয়ন ব্যাংকের খাতুনগঞ্জ শাখা ছিল যেন এস আলমের মানিব্যাগ। যখনই কোনো নগদ অর্থের প্রয়োজন হতো তখনই ইউনিয়ন ব্যাংককে বলার সঙ্গে সঙ্গে টাকা পৌঁছে যেত গ্রুপটির সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের কাছে। কোনো কাগজপত্র ছাড়াই বিভিন্ন মেয়াদে ব্যবসার উন্নয়নের নামে শাখার স্থগিত হিসাব থেকে ৭ কোটি ৮১ লাখ টাকা নিয়ে গেছে তারা।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে ইউনিয়ন ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা বলেন, ৩৭টি প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে ২ হাজার ৩০৬ কোটি টাকা উদ্ধারে ঋণগ্রহীতাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে। এসব ঋণগ্রহীতার মধ্যে অনেকে এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান সাইফুল আলম মাসুদের আত্মীয়, গ্রুপের কর্মকর্তা-কর্মচারী—এমনকি আত্মীয় কিংবা কর্মচারী নন এমন ব্যক্তির নামেও ঋণ নেওয়া হয়েছে। তবে নামে-বেনামে এই ঋণ নিয়েছে এস আলম গ্রুপ।
এস আলম গ্রুপের একাধিক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার সঙ্গে যোগাযোগ করেও এ বিষয়ে কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
উল্লেখ্য, দেশের বিতর্কিত শিল্পগ্রুপ এস আলমের কাছে সরকারি-বেসরকারি কমপক্ষে ২০টি ব্যাংকের ঋণ দেড় লাখ কোটি টাকার বেশি। ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর এস আলম পরিবারের কোনো সদস্য আর দেশে ফেরেননি।
এরপর থেকে গ্রুপটির কর্ণধার, পরিবারের সদস্য ও ঋণের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট আত্মীয় ও কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে মামলা করেছে পাওনাদার ব্যাংক ও দুদক। এসব মামলায় সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা ও দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন একাধিক আদালত। পাওনা আদায়ে সম্পত্তি নিলামে তুলেছে অনেক ব্যাংক।
ওমর ফারুক, চট্টগ্রাম

চতুর্থ প্রজন্মের বেসরকারি ব্যাংক ‘ইউনিয়ন ব্যাংক পিএলসি’। ২০১৩ সালে লাইসেন্স পাওয়া এই ব্যাংকের বিতরণ করা ঋণের পরিমাণ ২৭ হাজার ৭৬৭ কোটি টাকা। এই ঋণের প্রায় ৬২ শতাংশ অর্থাৎ ১৭ হাজার ২২৯ কোটি টাকাই নামে-বেনামে হাতিয়ে নিয়েছে বিতর্কিত শিল্পগ্রুপ এস আলম। ঋণের নামে লুট করা এই টাকা সবচেয়ে বেশি নেওয়া হয়েছে ব্যাংকটির চট্টগ্রামের খাতুনগঞ্জ শাখা থেকে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যমতে, ইউনিয়ন ব্যাংকের সবচেয়ে বেশি ঋণ বিতরণ হয়েছে খাতুনগঞ্জ শাখা থেকে, যার পরিমাণ ২ হাজার ৪৫২ কোটি টাকা। এই ঋণের ৯৯ দশমিক ৩৮ শতাংশ (২ হাজার ৪৩৭ কোটি টাকা) এখন খেলাপিতে পরিণত হয়েছে।
ইউনিয়ন ব্যাংকের মোট ঋণের প্রায় ৯৪ শতাংশ অর্থাৎ ২ হাজার ৩০৬ কোটি টাকা লুট করেছে দেশের বিতর্কিত শিল্পগ্রুপ এস আলম। নামে-বেনামে সংশ্লিষ্ট ৩৭টি প্রতিষ্ঠানের নামে গ্রুপটি এই ঋণ নেয় বলে বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যে উঠে এসেছে।
ইউনিয়ন ব্যাংকের খাতুনগঞ্জ শাখার কর্মকর্তারা জানান, বিতরণ করা ঋণের বেশির ভাগই দেওয়া হয়েছে প্রধান কার্যালয়ের নির্দেশনায়। তখন পুরো ব্যাংকের নিয়ন্ত্রণ ছিল এস আলম গ্রুপের কাছে। গত বছরের ৫ আগস্ট পরবর্তী সময়ে এস আলম পরিবারের সদস্যরা দেশে না ফেরায় গ্রুপটির কাছ থেকে কোনো সহযোগিতা পাওয়া যাচ্ছে না। এতে শাখার প্রায় পুরো ঋণই খেলাপি হয়ে গেছে।
ইউনিয়ন ব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট ও খাতুনগঞ্জ শাখার ব্যবস্থাপক এম রেজাউল করিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংক ও প্রধান কার্যালয়ের নির্দেশনায় খেলাপি গ্রাহকদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। ইতিমধ্যে এসব গ্রাহকের বিরুদ্ধে লিগ্যাল নোটিশ পাঠানো হয়েছে। এরপরও ঋণ শোধ না করলে মামলা করা হবে। তবে বেশির ভাগ ঋণের বিপরীতে ব্যাংকের কাছে কোনো কোলাটারেল সিকিউরিটি (সহায়ক জামানত) না থাকায় ঋণ আদায় সহজ হবে না বলে জানিয়েছেন তিনি।
এস আলম গ্রুপ বিভিন্ন নামে ইউনিয়ন ব্যাংকের খাতুনগঞ্জ শাখা থেকে বিপুল পরিমাণ অর্থ বের করে নেয়। প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ভিক্টোর করপোরেশন ৮৬ কোটি, মুরাদ এন্টারপ্রাইজ ৮০ কোটি, মা-মণি করপোরেশন ১০৯ কোটি, চৌধুরী অ্যান্ড হোসাইন ট্রেড লিংক ৯১ কোটি, সাফরান ট্রেড ইন্টারন্যাশনাল ৮৯ কোটি, ইউনাইটেড সুপার ট্রেডার্স ৭৭ কোটি, মুনলাইট ট্রেডিং হাউস ৭৫ কোটি, রিজেনেবল ট্রেডার্স ৮৪ কোটি, ক্রিস্টাল ক্লিয়ার ট্রেড লিংক ৮৬ কোটি, রেইনবো বিজনেস অ্যান্ড ট্রেডিং হাউস ৭৭ কোটি, গ্রিন ক্যাসেল ট্রেডিং হাউস ৭৮ কোটি, ডেলিগেট ট্রেড ইন্টারন্যাশনাল ৬৩ কোটি, গ্রিন এক্সপোজ ট্রেডার্স ৬৬ কোটি, এম আর সি বিজনেস হাউস ৬১ কোটি, গ্লোব ট্রেডার্স ৬৫ কোটি, তৈয়ব অ্যান্ড ট্রেডার্স ৬৪ কোটি টাকা, জাভা রিয়েল স্টেট অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট ১৬ কোটি, শাহ আমানত ট্রেডার্স ৮১ কোটি, একতা এন্টারপ্রাইজ ৬১ কোটি, ইকো ট্রেড কর্নার ১০৪ কোটি, আনসার এন্টারপ্রাইজ ২৩ কোটি, জামশেদ এন্টারপ্রাইজ ৫৭ কোটি, জেএইচ বিজনেস হাউস ৫৭ কোটি, ইউনিক ট্রেড অ্যান্ড বিজনেস হাউস ৮৮ কোটি, এক্সপ্রেস মার্চেন্ট সার্ভিস, ৫৩ কোটি, ইম্পেরিয়াল করপোরেশন ৪২ কোটি, রয়াল এন্টারপ্রাইজ ৭৭ কোটি, লাইনেজ বিজনেস হাউস ৭৬ কোটি, ডিলাক্সিয়াম ট্রেডিং করপোরেশন ৬৩ কোটি, বাণিজ্য বিতান করপোরেশন ৮০ কোটি, জিনিয়াস ট্রেডিং ৫৯ কোটি, মুসা এন্টারপ্রাইজ ৮ কোটি, এস এম ট্রেডিং ৬ কোটি ও ফাতেমা শিপিং লাইনস আড়াই কোটি টাকা ঋণ নেয়।
সংশ্লিষ্টরা জানান, ইউনিয়ন ব্যাংকের খাতুনগঞ্জ শাখা ছিল যেন এস আলমের মানিব্যাগ। যখনই কোনো নগদ অর্থের প্রয়োজন হতো তখনই ইউনিয়ন ব্যাংককে বলার সঙ্গে সঙ্গে টাকা পৌঁছে যেত গ্রুপটির সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের কাছে। কোনো কাগজপত্র ছাড়াই বিভিন্ন মেয়াদে ব্যবসার উন্নয়নের নামে শাখার স্থগিত হিসাব থেকে ৭ কোটি ৮১ লাখ টাকা নিয়ে গেছে তারা।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে ইউনিয়ন ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা বলেন, ৩৭টি প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে ২ হাজার ৩০৬ কোটি টাকা উদ্ধারে ঋণগ্রহীতাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে। এসব ঋণগ্রহীতার মধ্যে অনেকে এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান সাইফুল আলম মাসুদের আত্মীয়, গ্রুপের কর্মকর্তা-কর্মচারী—এমনকি আত্মীয় কিংবা কর্মচারী নন এমন ব্যক্তির নামেও ঋণ নেওয়া হয়েছে। তবে নামে-বেনামে এই ঋণ নিয়েছে এস আলম গ্রুপ।
এস আলম গ্রুপের একাধিক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার সঙ্গে যোগাযোগ করেও এ বিষয়ে কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
উল্লেখ্য, দেশের বিতর্কিত শিল্পগ্রুপ এস আলমের কাছে সরকারি-বেসরকারি কমপক্ষে ২০টি ব্যাংকের ঋণ দেড় লাখ কোটি টাকার বেশি। ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর এস আলম পরিবারের কোনো সদস্য আর দেশে ফেরেননি।
এরপর থেকে গ্রুপটির কর্ণধার, পরিবারের সদস্য ও ঋণের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট আত্মীয় ও কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে মামলা করেছে পাওনাদার ব্যাংক ও দুদক। এসব মামলায় সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা ও দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন একাধিক আদালত। পাওনা আদায়ে সম্পত্তি নিলামে তুলেছে অনেক ব্যাংক।

চতুর্থ প্রজন্মের বেসরকারি ব্যাংক ‘ইউনিয়ন ব্যাংক পিএলসি’। ২০১৩ সালে লাইসেন্স পাওয়া এই ব্যাংকের বিতরণ করা ঋণের পরিমাণ ২৭ হাজার ৭৬৭ কোটি টাকা। এই ঋণের প্রায় ৬২ শতাংশ অর্থাৎ ১৭ হাজার ২২৯ কোটি টাকাই নামে-বেনামে হাতিয়ে নিয়েছে বিতর্কিত শিল্পগ্রুপ এস আলম। ঋণের নামে লুট করা এই টাকা সবচেয়ে বেশি নেওয়া হয়েছে ব্যাংকটির চট্টগ্রামের খাতুনগঞ্জ শাখা থেকে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যমতে, ইউনিয়ন ব্যাংকের সবচেয়ে বেশি ঋণ বিতরণ হয়েছে খাতুনগঞ্জ শাখা থেকে, যার পরিমাণ ২ হাজার ৪৫২ কোটি টাকা। এই ঋণের ৯৯ দশমিক ৩৮ শতাংশ (২ হাজার ৪৩৭ কোটি টাকা) এখন খেলাপিতে পরিণত হয়েছে।
ইউনিয়ন ব্যাংকের মোট ঋণের প্রায় ৯৪ শতাংশ অর্থাৎ ২ হাজার ৩০৬ কোটি টাকা লুট করেছে দেশের বিতর্কিত শিল্পগ্রুপ এস আলম। নামে-বেনামে সংশ্লিষ্ট ৩৭টি প্রতিষ্ঠানের নামে গ্রুপটি এই ঋণ নেয় বলে বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যে উঠে এসেছে।
ইউনিয়ন ব্যাংকের খাতুনগঞ্জ শাখার কর্মকর্তারা জানান, বিতরণ করা ঋণের বেশির ভাগই দেওয়া হয়েছে প্রধান কার্যালয়ের নির্দেশনায়। তখন পুরো ব্যাংকের নিয়ন্ত্রণ ছিল এস আলম গ্রুপের কাছে। গত বছরের ৫ আগস্ট পরবর্তী সময়ে এস আলম পরিবারের সদস্যরা দেশে না ফেরায় গ্রুপটির কাছ থেকে কোনো সহযোগিতা পাওয়া যাচ্ছে না। এতে শাখার প্রায় পুরো ঋণই খেলাপি হয়ে গেছে।
ইউনিয়ন ব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট ও খাতুনগঞ্জ শাখার ব্যবস্থাপক এম রেজাউল করিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংক ও প্রধান কার্যালয়ের নির্দেশনায় খেলাপি গ্রাহকদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। ইতিমধ্যে এসব গ্রাহকের বিরুদ্ধে লিগ্যাল নোটিশ পাঠানো হয়েছে। এরপরও ঋণ শোধ না করলে মামলা করা হবে। তবে বেশির ভাগ ঋণের বিপরীতে ব্যাংকের কাছে কোনো কোলাটারেল সিকিউরিটি (সহায়ক জামানত) না থাকায় ঋণ আদায় সহজ হবে না বলে জানিয়েছেন তিনি।
এস আলম গ্রুপ বিভিন্ন নামে ইউনিয়ন ব্যাংকের খাতুনগঞ্জ শাখা থেকে বিপুল পরিমাণ অর্থ বের করে নেয়। প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ভিক্টোর করপোরেশন ৮৬ কোটি, মুরাদ এন্টারপ্রাইজ ৮০ কোটি, মা-মণি করপোরেশন ১০৯ কোটি, চৌধুরী অ্যান্ড হোসাইন ট্রেড লিংক ৯১ কোটি, সাফরান ট্রেড ইন্টারন্যাশনাল ৮৯ কোটি, ইউনাইটেড সুপার ট্রেডার্স ৭৭ কোটি, মুনলাইট ট্রেডিং হাউস ৭৫ কোটি, রিজেনেবল ট্রেডার্স ৮৪ কোটি, ক্রিস্টাল ক্লিয়ার ট্রেড লিংক ৮৬ কোটি, রেইনবো বিজনেস অ্যান্ড ট্রেডিং হাউস ৭৭ কোটি, গ্রিন ক্যাসেল ট্রেডিং হাউস ৭৮ কোটি, ডেলিগেট ট্রেড ইন্টারন্যাশনাল ৬৩ কোটি, গ্রিন এক্সপোজ ট্রেডার্স ৬৬ কোটি, এম আর সি বিজনেস হাউস ৬১ কোটি, গ্লোব ট্রেডার্স ৬৫ কোটি, তৈয়ব অ্যান্ড ট্রেডার্স ৬৪ কোটি টাকা, জাভা রিয়েল স্টেট অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট ১৬ কোটি, শাহ আমানত ট্রেডার্স ৮১ কোটি, একতা এন্টারপ্রাইজ ৬১ কোটি, ইকো ট্রেড কর্নার ১০৪ কোটি, আনসার এন্টারপ্রাইজ ২৩ কোটি, জামশেদ এন্টারপ্রাইজ ৫৭ কোটি, জেএইচ বিজনেস হাউস ৫৭ কোটি, ইউনিক ট্রেড অ্যান্ড বিজনেস হাউস ৮৮ কোটি, এক্সপ্রেস মার্চেন্ট সার্ভিস, ৫৩ কোটি, ইম্পেরিয়াল করপোরেশন ৪২ কোটি, রয়াল এন্টারপ্রাইজ ৭৭ কোটি, লাইনেজ বিজনেস হাউস ৭৬ কোটি, ডিলাক্সিয়াম ট্রেডিং করপোরেশন ৬৩ কোটি, বাণিজ্য বিতান করপোরেশন ৮০ কোটি, জিনিয়াস ট্রেডিং ৫৯ কোটি, মুসা এন্টারপ্রাইজ ৮ কোটি, এস এম ট্রেডিং ৬ কোটি ও ফাতেমা শিপিং লাইনস আড়াই কোটি টাকা ঋণ নেয়।
সংশ্লিষ্টরা জানান, ইউনিয়ন ব্যাংকের খাতুনগঞ্জ শাখা ছিল যেন এস আলমের মানিব্যাগ। যখনই কোনো নগদ অর্থের প্রয়োজন হতো তখনই ইউনিয়ন ব্যাংককে বলার সঙ্গে সঙ্গে টাকা পৌঁছে যেত গ্রুপটির সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের কাছে। কোনো কাগজপত্র ছাড়াই বিভিন্ন মেয়াদে ব্যবসার উন্নয়নের নামে শাখার স্থগিত হিসাব থেকে ৭ কোটি ৮১ লাখ টাকা নিয়ে গেছে তারা।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে ইউনিয়ন ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা বলেন, ৩৭টি প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে ২ হাজার ৩০৬ কোটি টাকা উদ্ধারে ঋণগ্রহীতাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে। এসব ঋণগ্রহীতার মধ্যে অনেকে এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান সাইফুল আলম মাসুদের আত্মীয়, গ্রুপের কর্মকর্তা-কর্মচারী—এমনকি আত্মীয় কিংবা কর্মচারী নন এমন ব্যক্তির নামেও ঋণ নেওয়া হয়েছে। তবে নামে-বেনামে এই ঋণ নিয়েছে এস আলম গ্রুপ।
এস আলম গ্রুপের একাধিক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার সঙ্গে যোগাযোগ করেও এ বিষয়ে কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
উল্লেখ্য, দেশের বিতর্কিত শিল্পগ্রুপ এস আলমের কাছে সরকারি-বেসরকারি কমপক্ষে ২০টি ব্যাংকের ঋণ দেড় লাখ কোটি টাকার বেশি। ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর এস আলম পরিবারের কোনো সদস্য আর দেশে ফেরেননি।
এরপর থেকে গ্রুপটির কর্ণধার, পরিবারের সদস্য ও ঋণের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট আত্মীয় ও কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে মামলা করেছে পাওনাদার ব্যাংক ও দুদক। এসব মামলায় সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা ও দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন একাধিক আদালত। পাওনা আদায়ে সম্পত্তি নিলামে তুলেছে অনেক ব্যাংক।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে আগামীকাল বুধবার দেশের সব পোশাক কারখানা বন্ধ রাখার অনুরোধ জানিয়েছে পোশাকমালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ)। আজ মঙ্গলবার পোশাকমালিকদের কাছে পাঠানো এক চিঠিতে এই অনুরোধ জানানো হয়। একই সঙ্গে জানাজার আগপর্যন্ত দেশের বিপণ
২ ঘণ্টা আগে
জ্বালানি তেল প্রতিষ্ঠান স্ট্যান্ডার্ড এশিয়াটিক অয়েল কোম্পানি লিমিটেডের (এসএওসিএল) প্রায় ২ কোটি ৫৫ লাখ টাকা আত্মসাৎ ও মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগে পাঁচজনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গতকাল সোমবার দুদকের উপপরিচালক (মানি লন্ডারিং) মো. জাহাঙ্গীর আলম মামলাটি করেন।
১৯ ঘণ্টা আগে
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির শরিয়াহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল রোববার (২৮ ডিসেম্বর) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে আয়োজিত এ সভায় সভাপতিত্ব করেন কাউন্সিলের চেয়ারম্যান মুফতি ছাঈদ আহমাদ।
১ দিন আগে
শীতের রাত পেরিয়ে ভোরের আলো ফোটার আগেই যশোরের গ্রামাঞ্চলে শুরু হয় ব্যস্ততা। খেজুরগাছের নিচে হাজির হন গাছিরা। আগের বিকেলে কাটা গাছের ‘চোখ’ বেয়ে সারা রাত মাটির হাঁড়িতে জমেছে সুমিষ্ট খেজুর রস।
১ দিন আগেখালেদা জিয়ার মৃত্যু
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে আগামীকাল বুধবার দেশের সব পোশাক কারখানা বন্ধ রাখার অনুরোধ জানিয়েছে পোশাকমালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ)। আজ মঙ্গলবার পোশাকমালিকদের কাছে পাঠানো এক চিঠিতে এই অনুরোধ জানানো হয়। একই সঙ্গে জানাজার আগপর্যন্ত দেশের বিপণিবিতানগুলো বন্ধ রাখার অনুরোধ জানিয়েছে বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতি।
চিঠিতে বিজিএমইএ বলে, ‘দেশের তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন দেশনেত্রী খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে সরকার তিন দিনের রাষ্ট্রীয় শোক ও এক দিনের সাধারণ ছুটি ঘোষণা করেছে। সরকারের এ সিদ্ধান্তের সঙ্গে একমত পোষণ করে বিজিএমইএর সদস্যভুক্ত সব পোশাকশিল্প কারখানায় আগামীকাল বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) এক দিনের সাধারণ ছুটি ঘোষণা করার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করছি।’
পৃথক বিবৃতিতে বিজিএমইএ বলেছে, বাংলাদেশের তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর প্রতি সম্মান প্রদর্শন করে বিজিএমইএর সদস্যভুক্ত সব পোশাকশিল্প প্রতিষ্ঠানে আগামীকাল এক দিনের ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে।
বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতির সভাপতি হেলাল উদ্দীনের স্বাক্ষর করা এক চিঠিতে খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক জানিয়ে সারা দেশের বিপণিবিতান ও দোকানপাট বন্ধ রাখার অনুরোধ জানানো হয়।
ব্যবসায়ী সংগঠনগুলোর শোক
খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে বিজিএমইএ ছাড়াও শোক জানিয়েছে দি ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার্স অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এফবিসিসিআই), ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (ডিসিসিআই), টেক্সটাইল মিলের মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশন (বিটিএমএ) ও ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)।
এ ছাড়া শোক জানিয়েছে ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরাম (ইআরএফ), ক্যাপিটাল মার্কেট জার্নালিস্ট ফোরাম (সিএমজেএফ), রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড হাউজিং অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (রিহ্যাব), কনজ্যুমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব), বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস) ও বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেসসহ (বেসিস) আরও অনেক সংগঠন।
সংগঠনগুলো পৃথক বার্তায় বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছে। তারা খালেদা জিয়ার রুহের মাগফিরাত চেয়ে শোকসন্তপ্ত পরিবারকে ধৈর্য ধারণ করতে বলেছে।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে আগামীকাল বুধবার দেশের সব পোশাক কারখানা বন্ধ রাখার অনুরোধ জানিয়েছে পোশাকমালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ)। আজ মঙ্গলবার পোশাকমালিকদের কাছে পাঠানো এক চিঠিতে এই অনুরোধ জানানো হয়। একই সঙ্গে জানাজার আগপর্যন্ত দেশের বিপণিবিতানগুলো বন্ধ রাখার অনুরোধ জানিয়েছে বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতি।
চিঠিতে বিজিএমইএ বলে, ‘দেশের তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন দেশনেত্রী খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে সরকার তিন দিনের রাষ্ট্রীয় শোক ও এক দিনের সাধারণ ছুটি ঘোষণা করেছে। সরকারের এ সিদ্ধান্তের সঙ্গে একমত পোষণ করে বিজিএমইএর সদস্যভুক্ত সব পোশাকশিল্প কারখানায় আগামীকাল বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) এক দিনের সাধারণ ছুটি ঘোষণা করার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করছি।’
পৃথক বিবৃতিতে বিজিএমইএ বলেছে, বাংলাদেশের তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর প্রতি সম্মান প্রদর্শন করে বিজিএমইএর সদস্যভুক্ত সব পোশাকশিল্প প্রতিষ্ঠানে আগামীকাল এক দিনের ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে।
বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতির সভাপতি হেলাল উদ্দীনের স্বাক্ষর করা এক চিঠিতে খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক জানিয়ে সারা দেশের বিপণিবিতান ও দোকানপাট বন্ধ রাখার অনুরোধ জানানো হয়।
ব্যবসায়ী সংগঠনগুলোর শোক
খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে বিজিএমইএ ছাড়াও শোক জানিয়েছে দি ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার্স অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এফবিসিসিআই), ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (ডিসিসিআই), টেক্সটাইল মিলের মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশন (বিটিএমএ) ও ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)।
এ ছাড়া শোক জানিয়েছে ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরাম (ইআরএফ), ক্যাপিটাল মার্কেট জার্নালিস্ট ফোরাম (সিএমজেএফ), রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড হাউজিং অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (রিহ্যাব), কনজ্যুমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব), বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস) ও বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেসসহ (বেসিস) আরও অনেক সংগঠন।
সংগঠনগুলো পৃথক বার্তায় বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছে। তারা খালেদা জিয়ার রুহের মাগফিরাত চেয়ে শোকসন্তপ্ত পরিবারকে ধৈর্য ধারণ করতে বলেছে।

চতুর্থ প্রজন্মের বেসরকারি ব্যাংক ‘ইউনিয়ন ব্যাংক পিএলসি’। ২০১৩ সালে লাইসেন্স পাওয়া এই ব্যাংকের বিতরণ করা ঋণের পরিমাণ ২৭ হাজার ৭৬৭ কোটি টাকা। এই ঋণের প্রায় ৬২ শতাংশ অর্থাৎ ১৭ হাজার ২২৯ কোটি টাকাই নামে-বেনামে হাতিয়ে নিয়েছে বিতর্কিত শিল্পগ্রুপ এস আলম। ঋণের নামে লুট করা এই টাকা সবচেয়ে বেশি নেওয়া হয়েছে
২১ জুন ২০২৫
জ্বালানি তেল প্রতিষ্ঠান স্ট্যান্ডার্ড এশিয়াটিক অয়েল কোম্পানি লিমিটেডের (এসএওসিএল) প্রায় ২ কোটি ৫৫ লাখ টাকা আত্মসাৎ ও মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগে পাঁচজনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গতকাল সোমবার দুদকের উপপরিচালক (মানি লন্ডারিং) মো. জাহাঙ্গীর আলম মামলাটি করেন।
১৯ ঘণ্টা আগে
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির শরিয়াহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল রোববার (২৮ ডিসেম্বর) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে আয়োজিত এ সভায় সভাপতিত্ব করেন কাউন্সিলের চেয়ারম্যান মুফতি ছাঈদ আহমাদ।
১ দিন আগে
শীতের রাত পেরিয়ে ভোরের আলো ফোটার আগেই যশোরের গ্রামাঞ্চলে শুরু হয় ব্যস্ততা। খেজুরগাছের নিচে হাজির হন গাছিরা। আগের বিকেলে কাটা গাছের ‘চোখ’ বেয়ে সারা রাত মাটির হাঁড়িতে জমেছে সুমিষ্ট খেজুর রস।
১ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম

জ্বালানি তেল প্রতিষ্ঠান স্ট্যান্ডার্ড এশিয়াটিক অয়েল কোম্পানি লিমিটেডের (এসএওসিএল) প্রায় ২ কোটি ৫৫ লাখ টাকা আত্মসাৎ ও মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগে পাঁচজনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গতকাল সোমবার দুদকের উপপরিচালক (মানি লন্ডারিং) মো. জাহাঙ্গীর আলম মামলাটি করেন।
মামলার আসামিরা হলেন এসএওসিএলের কর্মকর্তা (এইচআর) আব্দুল্লাহ আল মামুন (৩৭), উপব্যবস্থাপক (হিসাব) ও ডিপো ইনচার্জ মোহাম্মদ মাহমুদুল হক (৪৫), গোল্ডেন সিফাত এন্টারপ্রাইজের মালিক মোহাম্মদ গিয়াস উদ্দিন গিয়াস (৪৬), আজহার টেলিকমের স্বত্বাধিকারী মো. সোহেল রানা (৪৪) এবং মেসার্স মদিনা কোয়ালিটির স্বত্বাধিকারী মো. মাসুদ মিয়া (৫১)।
দুদক চট্টগ্রামের উপপরিচালক সুবেল আহমেদ বলেন, আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে ক্ষমতার অপব্যবহার করে স্ট্যান্ডার্ড এশিয়াটিক অয়েল কোম্পানি লিমিটেডের হিসাব থেকে প্রায় ২ কোটি ৫৫ লাখ টাকা বিভিন্নভাবে স্থানান্তর ও আত্মসাৎ করেন।
এজাহার থেকে প্রাপ্ত তথ্যমতে, ২০১৮-১৯ অর্থবছরে এসএওসিএলের এলসি-সংক্রান্ত লেনদেনের নামে প্রকৃত সরবরাহকারীর পরিবর্তে ভুয়া ও সম্পর্কহীন প্রতিষ্ঠানের অনুকূলে চেক ইস্যু করার বিষয় দুদকের অনুসন্ধানে উঠে আসে। পরে এসব চেকের অর্থ বিভিন্ন ব্যক্তিগত ও বাণিজ্যিক অ্যাকাউন্টে স্থানান্তর কিংবা নগদে উত্তোলন করে আত্মসাৎ করা হয়। অধিকাংশ ক্ষেত্রে কোনো এলসি খোলা হয়নি এবং লেনদেনগুলো কোম্পানির জেভি-০৮ ও জেনারেল লেজারে অন্তর্ভুক্তও করা হয়নি।
অনুসন্ধান প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, পাঁচটি চেকের মধ্যে তিনটির অর্থ গোল্ডেন সিফাত এন্টারপ্রাইজ, আজহার টেলিকম ও মদিনা কোয়ালিটির অ্যাকাউন্টে জমা হয় এবং বাকি দুটি চেকের অর্থ নগদে উত্তোলন করা হয়। চেক জমাদানকারী হিসেবে বারবার আব্দুল্লাহ আল মামুনের নাম পাওয়া গেছে। সংশ্লিষ্ট পেমেন্ট ভাউচারে নিরীক্ষা বিভাগের স্বাক্ষর না থাকাও অনিয়মের প্রমাণ হিসেবে উঠে এসেছে।

জ্বালানি তেল প্রতিষ্ঠান স্ট্যান্ডার্ড এশিয়াটিক অয়েল কোম্পানি লিমিটেডের (এসএওসিএল) প্রায় ২ কোটি ৫৫ লাখ টাকা আত্মসাৎ ও মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগে পাঁচজনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গতকাল সোমবার দুদকের উপপরিচালক (মানি লন্ডারিং) মো. জাহাঙ্গীর আলম মামলাটি করেন।
মামলার আসামিরা হলেন এসএওসিএলের কর্মকর্তা (এইচআর) আব্দুল্লাহ আল মামুন (৩৭), উপব্যবস্থাপক (হিসাব) ও ডিপো ইনচার্জ মোহাম্মদ মাহমুদুল হক (৪৫), গোল্ডেন সিফাত এন্টারপ্রাইজের মালিক মোহাম্মদ গিয়াস উদ্দিন গিয়াস (৪৬), আজহার টেলিকমের স্বত্বাধিকারী মো. সোহেল রানা (৪৪) এবং মেসার্স মদিনা কোয়ালিটির স্বত্বাধিকারী মো. মাসুদ মিয়া (৫১)।
দুদক চট্টগ্রামের উপপরিচালক সুবেল আহমেদ বলেন, আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে ক্ষমতার অপব্যবহার করে স্ট্যান্ডার্ড এশিয়াটিক অয়েল কোম্পানি লিমিটেডের হিসাব থেকে প্রায় ২ কোটি ৫৫ লাখ টাকা বিভিন্নভাবে স্থানান্তর ও আত্মসাৎ করেন।
এজাহার থেকে প্রাপ্ত তথ্যমতে, ২০১৮-১৯ অর্থবছরে এসএওসিএলের এলসি-সংক্রান্ত লেনদেনের নামে প্রকৃত সরবরাহকারীর পরিবর্তে ভুয়া ও সম্পর্কহীন প্রতিষ্ঠানের অনুকূলে চেক ইস্যু করার বিষয় দুদকের অনুসন্ধানে উঠে আসে। পরে এসব চেকের অর্থ বিভিন্ন ব্যক্তিগত ও বাণিজ্যিক অ্যাকাউন্টে স্থানান্তর কিংবা নগদে উত্তোলন করে আত্মসাৎ করা হয়। অধিকাংশ ক্ষেত্রে কোনো এলসি খোলা হয়নি এবং লেনদেনগুলো কোম্পানির জেভি-০৮ ও জেনারেল লেজারে অন্তর্ভুক্তও করা হয়নি।
অনুসন্ধান প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, পাঁচটি চেকের মধ্যে তিনটির অর্থ গোল্ডেন সিফাত এন্টারপ্রাইজ, আজহার টেলিকম ও মদিনা কোয়ালিটির অ্যাকাউন্টে জমা হয় এবং বাকি দুটি চেকের অর্থ নগদে উত্তোলন করা হয়। চেক জমাদানকারী হিসেবে বারবার আব্দুল্লাহ আল মামুনের নাম পাওয়া গেছে। সংশ্লিষ্ট পেমেন্ট ভাউচারে নিরীক্ষা বিভাগের স্বাক্ষর না থাকাও অনিয়মের প্রমাণ হিসেবে উঠে এসেছে।

চতুর্থ প্রজন্মের বেসরকারি ব্যাংক ‘ইউনিয়ন ব্যাংক পিএলসি’। ২০১৩ সালে লাইসেন্স পাওয়া এই ব্যাংকের বিতরণ করা ঋণের পরিমাণ ২৭ হাজার ৭৬৭ কোটি টাকা। এই ঋণের প্রায় ৬২ শতাংশ অর্থাৎ ১৭ হাজার ২২৯ কোটি টাকাই নামে-বেনামে হাতিয়ে নিয়েছে বিতর্কিত শিল্পগ্রুপ এস আলম। ঋণের নামে লুট করা এই টাকা সবচেয়ে বেশি নেওয়া হয়েছে
২১ জুন ২০২৫
সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে আগামীকাল বুধবার দেশের সব পোশাক কারখানা বন্ধ রাখার অনুরোধ জানিয়েছে পোশাকমালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ)। আজ মঙ্গলবার পোশাকমালিকদের কাছে পাঠানো এক চিঠিতে এই অনুরোধ জানানো হয়। একই সঙ্গে জানাজার আগপর্যন্ত দেশের বিপণ
২ ঘণ্টা আগে
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির শরিয়াহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল রোববার (২৮ ডিসেম্বর) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে আয়োজিত এ সভায় সভাপতিত্ব করেন কাউন্সিলের চেয়ারম্যান মুফতি ছাঈদ আহমাদ।
১ দিন আগে
শীতের রাত পেরিয়ে ভোরের আলো ফোটার আগেই যশোরের গ্রামাঞ্চলে শুরু হয় ব্যস্ততা। খেজুরগাছের নিচে হাজির হন গাছিরা। আগের বিকেলে কাটা গাছের ‘চোখ’ বেয়ে সারা রাত মাটির হাঁড়িতে জমেছে সুমিষ্ট খেজুর রস।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির শরিয়াহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
গতকাল রোববার (২৮ ডিসেম্বর) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে আয়োজিত এই সভায় সভাপতিত্ব করেন কাউন্সিলের চেয়ারম্যান মুফতি ছাঈদ আহমাদ।
সভায় উপস্থিত ছিলেন ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মো. ওমর ফারুক খাঁন এবং শরিয়াহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের সদস্যসচিব অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আব্দুস সামাদ। এ ছাড়া কাউন্সিলের অন্য সদস্যবৃন্দ সভায় অংশগ্রহণ করেন।

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির শরিয়াহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
গতকাল রোববার (২৮ ডিসেম্বর) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে আয়োজিত এই সভায় সভাপতিত্ব করেন কাউন্সিলের চেয়ারম্যান মুফতি ছাঈদ আহমাদ।
সভায় উপস্থিত ছিলেন ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মো. ওমর ফারুক খাঁন এবং শরিয়াহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের সদস্যসচিব অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আব্দুস সামাদ। এ ছাড়া কাউন্সিলের অন্য সদস্যবৃন্দ সভায় অংশগ্রহণ করেন।

চতুর্থ প্রজন্মের বেসরকারি ব্যাংক ‘ইউনিয়ন ব্যাংক পিএলসি’। ২০১৩ সালে লাইসেন্স পাওয়া এই ব্যাংকের বিতরণ করা ঋণের পরিমাণ ২৭ হাজার ৭৬৭ কোটি টাকা। এই ঋণের প্রায় ৬২ শতাংশ অর্থাৎ ১৭ হাজার ২২৯ কোটি টাকাই নামে-বেনামে হাতিয়ে নিয়েছে বিতর্কিত শিল্পগ্রুপ এস আলম। ঋণের নামে লুট করা এই টাকা সবচেয়ে বেশি নেওয়া হয়েছে
২১ জুন ২০২৫
সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে আগামীকাল বুধবার দেশের সব পোশাক কারখানা বন্ধ রাখার অনুরোধ জানিয়েছে পোশাকমালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ)। আজ মঙ্গলবার পোশাকমালিকদের কাছে পাঠানো এক চিঠিতে এই অনুরোধ জানানো হয়। একই সঙ্গে জানাজার আগপর্যন্ত দেশের বিপণ
২ ঘণ্টা আগে
জ্বালানি তেল প্রতিষ্ঠান স্ট্যান্ডার্ড এশিয়াটিক অয়েল কোম্পানি লিমিটেডের (এসএওসিএল) প্রায় ২ কোটি ৫৫ লাখ টাকা আত্মসাৎ ও মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগে পাঁচজনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গতকাল সোমবার দুদকের উপপরিচালক (মানি লন্ডারিং) মো. জাহাঙ্গীর আলম মামলাটি করেন।
১৯ ঘণ্টা আগে
শীতের রাত পেরিয়ে ভোরের আলো ফোটার আগেই যশোরের গ্রামাঞ্চলে শুরু হয় ব্যস্ততা। খেজুরগাছের নিচে হাজির হন গাছিরা। আগের বিকেলে কাটা গাছের ‘চোখ’ বেয়ে সারা রাত মাটির হাঁড়িতে জমেছে সুমিষ্ট খেজুর রস।
১ দিন আগেজাহিদ হাসান, যশোর

শীতের রাত পেরিয়ে ভোরের আলো ফোটার আগেই যশোরের গ্রামাঞ্চলে শুরু হয় ব্যস্ততা। খেজুরগাছের নিচে হাজির হন গাছিরা। আগের বিকেলে কাটা গাছের ‘চোখ’ বেয়ে সারা রাত মাটির হাঁড়িতে জমেছে সুমিষ্ট খেজুর রস। ভোরে সেই রস নামিয়ে শুরু হয় আরেক কর্মযজ্ঞ; চুলায় জ্বাল দিয়ে গুড় তৈরির কাজ। বাড়ির নারীরাই মূলত এই প্রক্রিয়ায় নেতৃত্ব দেন। কয়েক ঘণ্টা জ্বালানোর পর তৈরি হয় সুস্বাদু খেজুর গুড় ও পাটালি।
শীত মৌসুম এলেই এমন দৃশ্য দেখা যায় খেজুর গুড়ের জেলা খ্যাত যশোরের প্রায় প্রতিটি গ্রামে। সম্প্রতি যশোরের খেজুর গুড় ভৌগোলিক নির্দেশক (জিআই) পণ্যের স্বীকৃতি পাওয়ায় এর ঐতিহ্যের পাশাপাশি অর্থনৈতিক সম্ভাবনাও নতুন করে সামনে এসেছে।
উৎপাদন ও বাজারের চিত্র
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, চলতি মৌসুমে যশোরে প্রায় ১২০ কোটি টাকার খেজুর রস ও গুড় উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এই উৎপাদন গ্রামীণ অর্থনীতির চাকা আরও গতিশীল করবে বলে আশা সংশ্লিষ্টদের।
বর্তমানে খেজুরের কাঁচা রস প্রতি মাটির হাঁড়ি ২০০ থেকে ৪০০ টাকা, দানা গুড় প্রতি কেজি ৩৫০-৪০০ টাকা এবং পাটালি প্রতি কেজি ৪৫০-৬০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। বাজারদর বাড়লেও গাছিরা বলছেন, শ্রম ও ঝুঁকির তুলনায় লাভ সীমিত।
গাছির সংকট বড় চ্যালেঞ্জ
যশোর সদর উপজেলার নওয়াপাড়া গ্রামের গাছি আজিবর প্রায় ৩৫ বছর ধরে খেজুর গাছ কাটছেন। তিনি বলেন, ‘আগে দেড় শ গাছ কাটতাম, এখন বয়সের কারণে ৩৫-৪০টার বেশি পারি না। রস ও গুড়ের দাম বেড়েছে ঠিকই, কিন্তু কাটার মতো গাছ কমে গেছে। আবার গাছ থাকলেও দক্ষ গাছির অভাব। এবার বেশি শীত পড়ায় রসও ভালো নামছে, গুড়ের উৎপাদনও বেশি।’

মনিরামপুর উপজেলার সরসকাটি গ্রামের গাছি অতিয়ারও প্রায় ৪০ বছর ধরে এই পেশায় যুক্ত। তিনি বলেন, এবার ৫০টা গাছ কাটছি। প্রতিদিন ৮-১০ কেজি গুড় তৈরি হয়। কাজটা খুব কষ্টের। তবে শীত মৌসুমে এই আয়েই পুরো বছরের সংসার চলে।
ই-কমার্সে বাড়ছে চাহিদা
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, যশোর জেলায় মোট খেজুরগাছের সংখ্যা ২৩ লাখ ৩০ হাজার ৬৯৫। এগুলোর মধ্যে চলতি মৌসুমে রস আহরণের উপযোগী গাছ রয়েছে ৩ লাখ ৭ হাজার ১৩০টি।
উৎপাদিত গুড় প্রথমে স্থানীয় হাটে বিক্রি হয়, পরে পাইকারদের মাধ্যমে তা দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে সরবরাহ করা হয়। যশোরের খেজুর গুড় এখন বিদেশেও রপ্তানি হচ্ছে। পাশাপাশি ই-কমার্স ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমভিত্তিক উদ্যোক্তাদের হাত ধরে গুড় ও পাটালি সরাসরি ভোক্তার ঘরে পৌঁছানো হচ্ছে। এতে বাজার যেমন সম্প্রসারিত হচ্ছে, তেমনি তৈরি হচ্ছে নতুন কর্মসংস্থান।
কৃষি বিভাগের উদ্যোগ
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক মোশাররফ হোসেন বলেন, যশোরের খেজুর গুড়ের স্বাদ ও মানের কারণে চাহিদা সব সময় বেশি। এবার শীত বেশি হওয়ায় রসের পরিমাণ ও মান—দুটোই ভালো। চলতি মৌসুমে প্রায় ১২০ কোটি টাকার রস ও গুড় উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। নিরাপদ খেজুর রস এবং গুড় উৎপাদনে কৃষকদের পরামর্শ ও প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। উঠান বৈঠকের মাধ্যমে গাছিদের উদ্বুদ্ধ করা হচ্ছে।

শীতের রাত পেরিয়ে ভোরের আলো ফোটার আগেই যশোরের গ্রামাঞ্চলে শুরু হয় ব্যস্ততা। খেজুরগাছের নিচে হাজির হন গাছিরা। আগের বিকেলে কাটা গাছের ‘চোখ’ বেয়ে সারা রাত মাটির হাঁড়িতে জমেছে সুমিষ্ট খেজুর রস। ভোরে সেই রস নামিয়ে শুরু হয় আরেক কর্মযজ্ঞ; চুলায় জ্বাল দিয়ে গুড় তৈরির কাজ। বাড়ির নারীরাই মূলত এই প্রক্রিয়ায় নেতৃত্ব দেন। কয়েক ঘণ্টা জ্বালানোর পর তৈরি হয় সুস্বাদু খেজুর গুড় ও পাটালি।
শীত মৌসুম এলেই এমন দৃশ্য দেখা যায় খেজুর গুড়ের জেলা খ্যাত যশোরের প্রায় প্রতিটি গ্রামে। সম্প্রতি যশোরের খেজুর গুড় ভৌগোলিক নির্দেশক (জিআই) পণ্যের স্বীকৃতি পাওয়ায় এর ঐতিহ্যের পাশাপাশি অর্থনৈতিক সম্ভাবনাও নতুন করে সামনে এসেছে।
উৎপাদন ও বাজারের চিত্র
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, চলতি মৌসুমে যশোরে প্রায় ১২০ কোটি টাকার খেজুর রস ও গুড় উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এই উৎপাদন গ্রামীণ অর্থনীতির চাকা আরও গতিশীল করবে বলে আশা সংশ্লিষ্টদের।
বর্তমানে খেজুরের কাঁচা রস প্রতি মাটির হাঁড়ি ২০০ থেকে ৪০০ টাকা, দানা গুড় প্রতি কেজি ৩৫০-৪০০ টাকা এবং পাটালি প্রতি কেজি ৪৫০-৬০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। বাজারদর বাড়লেও গাছিরা বলছেন, শ্রম ও ঝুঁকির তুলনায় লাভ সীমিত।
গাছির সংকট বড় চ্যালেঞ্জ
যশোর সদর উপজেলার নওয়াপাড়া গ্রামের গাছি আজিবর প্রায় ৩৫ বছর ধরে খেজুর গাছ কাটছেন। তিনি বলেন, ‘আগে দেড় শ গাছ কাটতাম, এখন বয়সের কারণে ৩৫-৪০টার বেশি পারি না। রস ও গুড়ের দাম বেড়েছে ঠিকই, কিন্তু কাটার মতো গাছ কমে গেছে। আবার গাছ থাকলেও দক্ষ গাছির অভাব। এবার বেশি শীত পড়ায় রসও ভালো নামছে, গুড়ের উৎপাদনও বেশি।’

মনিরামপুর উপজেলার সরসকাটি গ্রামের গাছি অতিয়ারও প্রায় ৪০ বছর ধরে এই পেশায় যুক্ত। তিনি বলেন, এবার ৫০টা গাছ কাটছি। প্রতিদিন ৮-১০ কেজি গুড় তৈরি হয়। কাজটা খুব কষ্টের। তবে শীত মৌসুমে এই আয়েই পুরো বছরের সংসার চলে।
ই-কমার্সে বাড়ছে চাহিদা
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, যশোর জেলায় মোট খেজুরগাছের সংখ্যা ২৩ লাখ ৩০ হাজার ৬৯৫। এগুলোর মধ্যে চলতি মৌসুমে রস আহরণের উপযোগী গাছ রয়েছে ৩ লাখ ৭ হাজার ১৩০টি।
উৎপাদিত গুড় প্রথমে স্থানীয় হাটে বিক্রি হয়, পরে পাইকারদের মাধ্যমে তা দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে সরবরাহ করা হয়। যশোরের খেজুর গুড় এখন বিদেশেও রপ্তানি হচ্ছে। পাশাপাশি ই-কমার্স ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমভিত্তিক উদ্যোক্তাদের হাত ধরে গুড় ও পাটালি সরাসরি ভোক্তার ঘরে পৌঁছানো হচ্ছে। এতে বাজার যেমন সম্প্রসারিত হচ্ছে, তেমনি তৈরি হচ্ছে নতুন কর্মসংস্থান।
কৃষি বিভাগের উদ্যোগ
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক মোশাররফ হোসেন বলেন, যশোরের খেজুর গুড়ের স্বাদ ও মানের কারণে চাহিদা সব সময় বেশি। এবার শীত বেশি হওয়ায় রসের পরিমাণ ও মান—দুটোই ভালো। চলতি মৌসুমে প্রায় ১২০ কোটি টাকার রস ও গুড় উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। নিরাপদ খেজুর রস এবং গুড় উৎপাদনে কৃষকদের পরামর্শ ও প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। উঠান বৈঠকের মাধ্যমে গাছিদের উদ্বুদ্ধ করা হচ্ছে।

চতুর্থ প্রজন্মের বেসরকারি ব্যাংক ‘ইউনিয়ন ব্যাংক পিএলসি’। ২০১৩ সালে লাইসেন্স পাওয়া এই ব্যাংকের বিতরণ করা ঋণের পরিমাণ ২৭ হাজার ৭৬৭ কোটি টাকা। এই ঋণের প্রায় ৬২ শতাংশ অর্থাৎ ১৭ হাজার ২২৯ কোটি টাকাই নামে-বেনামে হাতিয়ে নিয়েছে বিতর্কিত শিল্পগ্রুপ এস আলম। ঋণের নামে লুট করা এই টাকা সবচেয়ে বেশি নেওয়া হয়েছে
২১ জুন ২০২৫
সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে আগামীকাল বুধবার দেশের সব পোশাক কারখানা বন্ধ রাখার অনুরোধ জানিয়েছে পোশাকমালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ)। আজ মঙ্গলবার পোশাকমালিকদের কাছে পাঠানো এক চিঠিতে এই অনুরোধ জানানো হয়। একই সঙ্গে জানাজার আগপর্যন্ত দেশের বিপণ
২ ঘণ্টা আগে
জ্বালানি তেল প্রতিষ্ঠান স্ট্যান্ডার্ড এশিয়াটিক অয়েল কোম্পানি লিমিটেডের (এসএওসিএল) প্রায় ২ কোটি ৫৫ লাখ টাকা আত্মসাৎ ও মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগে পাঁচজনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গতকাল সোমবার দুদকের উপপরিচালক (মানি লন্ডারিং) মো. জাহাঙ্গীর আলম মামলাটি করেন।
১৯ ঘণ্টা আগে
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির শরিয়াহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল রোববার (২৮ ডিসেম্বর) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে আয়োজিত এ সভায় সভাপতিত্ব করেন কাউন্সিলের চেয়ারম্যান মুফতি ছাঈদ আহমাদ।
১ দিন আগে