Ajker Patrika

ঘন কুয়াশায় বঙ্গবন্ধু সেতুতে টোল আদায় বন্ধ, যানবাহনের দীর্ঘ সারি

ভূঞাপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি
আপডেট : ২৯ ডিসেম্বর ২০২২, ০৯: ৫১
ঘন কুয়াশায় বঙ্গবন্ধু সেতুতে টোল আদায় বন্ধ, যানবাহনের দীর্ঘ সারি

ঘন কুয়াশায় বঙ্গবন্ধু সেতুতে রাতে দুই ঘণ্টা টোল আদায় বন্ধ থাকায় ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কে যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। সেতুর পূর্ব টোলপ্লাজা থেকে কালিহাতী উপজেলার ভাবলা পর্যন্ত প্রায় ১০ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। এতে করে চরম ভোগান্তিতে পড়েছে যাত্রী ও চালকেরা।

এদিকে মহাসড়কে যানজটের কারণে উত্তরবঙ্গ থেকে ছেড়ে আসা ঢাকাগামী পরিবহনগুলোকে বঙ্গবন্ধু সেতু পূর্ব গোলচত্বর থেকে ভূঞাপুর দিয়ে আঞ্চলিক সড়ক ব্যবহার করে ঘুরে যেতে দেখা গেছে।

বঙ্গবন্ধু সেতুর ট্রাফিক কন্ট্রোলরুম সূত্রে জানা গেছে, অতিরিক্ত ঘন কুয়াশায় সেতুর ওপর দুর্ঘটনা এড়াতে বুধবার রাত ১২টা থেকে রাত ২টা পর্যন্ত পূর্ব ও পশ্চিম টোল প্লাজায় বুথগুলো বন্ধ রাখা হয়। পরে মহাসড়কে গাড়ির দীর্ঘ লাইন ও যানজট সৃষ্টি হওয়ায় উভয় পাড়ে ১৪টি টোল বুথের মধ্যে সেতুর পূর্ব পাড়ে দুটি ও পশ্চিমের দুটি টোল বুথ খোলা রাখা হয়। এখনো ঘন কুয়াশা থাকায় যান চলাচলে বিঘ্ন ঘটছে।

ঘন কুয়াশার কারণে সৃষ্টি হয়েছে এই যানজটমহাসড়কে যানজটের কবলে পড়ে বেশি বিপাকে পড়েছেন কাঁচামাল বহনকারী ট্রাকচালকেরা। চালকেরা জানান, কুয়াশা বেশি হলেই সেতুতে টোল আদায় বন্ধ রাখা হয়। দীর্ঘ সময় গাড়ি বন্ধ থাকায় তারা ঘুমিয়ে পড়েন। অনেকেই এলোমেলোভাবে গাড়ি রেখে সড়ক আটকে রাখেন। এ ছাড়া সকালের দিকে মহাসড়কে গাড়ির চাপ বেড়ে যায়। ফলে যানজটের সৃষ্টি হয়।

কালিহাতী উপজেলার ভাবলা পর্যন্ত প্রায় ১০ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে সৃষ্টি হয়েছে এই যানজটবঙ্গবন্ধু সেতু পূর্ব থানার পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘কয়েক দিন ধরেই ঘন কুয়াশার কারণে সেতুতে টোল আদায় বন্ধ থাকায় সকালের দিকে মহাসড়কে যানজটের সৃষ্টি হচ্ছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাত থেকে বঙ্গবন্ধু সেতু টোলপ্লাজা থেকে কালিহাতী উপজেলার হাতিয়া পর্যন্ত মহাসড়কে পরিবহনের দীর্ঘ লাইন রয়েছে। মহাসড়কে পরিবহন চলাচল স্বাভাবিক করতে পুলিশ কাজ করছে।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

পটিয়ায় আওয়ামী লীগের বিজয় দিবস উদ্‌যাপন, ক্ষুব্ধ জুলাই গণ-অভ্যুত্থানকারীরা

পটিয়া (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি  
গৈড়লার টেক এলাকায় স্মৃতিস্তম্ভের সামনে কার্যক্রম নিষিদ্ধ দল আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের কয়েক নেতা-কর্মী। ছবি: সংগৃহীত
গৈড়লার টেক এলাকায় স্মৃতিস্তম্ভের সামনে কার্যক্রম নিষিদ্ধ দল আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের কয়েক নেতা-কর্মী। ছবি: সংগৃহীত

চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলায় বিজয় দিবসে মুক্তিযুদ্ধের একটি স্মৃতিস্তম্ভে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেছে কার্যক্রম নিষিদ্ধ দল আওয়ামী লীগ। আজ মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) ভোরে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের পাশে উপজেলার গৈড়লার টেক এলাকায় স্মৃতিস্তম্ভে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন দলটির নেতা-কর্মীরা। এই ঘটনায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের আন্দোলনকারীরা।

কর্মসূচিতে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের ১০-১২ জন নেতা-কর্মী উপস্থিত ছিলেন। তাঁরা শেখ মুজিবুর রহমান ও শেখ হাসিনার নামে বিভিন্ন স্লোগান দেন।

পটিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতা আবু সালেহ মোহাম্মদ শাহরিয়ার শাহরুর নেতৃত্বে কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন পটিয়া পৌরসভা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক সাইফুল্লাহ পলাশ, যুবলীগ নেতা জয়নাল আবেদিন রাসেল ও আমানুল্লাহ শিমুল। এ ছাড়া নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের মোরশেদ অভি, পার্থ, জানে আলম, রুবেলসহ আরও কয়েকজন এতে অংশ নেন।

এদিকে কার্যক্রম নিষিদ্ধ দলের এই প্রকাশ্য কর্মসূচি নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। সংগঠনটির দক্ষিণ জেলা শাখার সংগঠক তালহা রহমান বলেন, ‘যারা ছাত্র আন্দোলনের সময় আমাদের ওপর হামলা করেছিল; তারাই আজ আওয়ামী লীগের নেতৃত্ব দিচ্ছে। খুনিদের সংগঠন হিসেবে পরিচিত নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের প্রকাশ্যে কর্মসূচি পালন করতে পারা আমাদের জন্য লজ্জাজনক। দ্রুত সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের আইনের আওতায় আনা উচিত।’

পটিয়া থানার ওসি (তদন্ত) যুযুৎসু যশ চাকমা বলেন, নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কোনো মিছিল বা কর্মসূচির বিষয়ে পুলিশ অবগত নয়। তবে বিষয়টির সত্যতা যাচাই করে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

রাজবাড়ীতে ভ্যানে ট্রাকের ধাক্কা, যুবক নিহত

রাজবাড়ী প্রতিনিধি
হাসপাতালে স্বজনদের আহাজারি। ছবি: আজকের পত্রিকা
হাসপাতালে স্বজনদের আহাজারি। ছবি: আজকের পত্রিকা

রাজবাড়ীর পাংশায় ট্রাকের ধাক্কায় মেহেদী হাসান নামের এক ভ্যানযাত্রী নিহত হয়েছেন। আহত হন আরেক যাত্রী। আজ মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বাবুপাড়া ইউনিয়নের হেনা মোড় এলাকায় রাজবাড়ী-কুষ্টিয়া আঞ্চলিক মহাসড়কে এই দুর্ঘটনা ঘটে। পাংশা হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মাসুদুর রহমান মুরাদ এই তথ্য নিশ্চিত করেন।

নিহত মেহেদী হাসান বাবুপাড়া গ্রামের মিরাজ হোসেনের ছেলে। আহত আরেক যাত্রীর নাম আব্দুর রাজ্জাক। তিনি হাবাসপুর ইউনিয়নের চরঝিকড়ী গ্রামের হাবিবুর রহমানের ছেলে।

স্থানীয় বাসিন্দাদের বরাতে পাংশা হাইওয়ে থানার ওসি মাসুদুর রহমান মুরাদ বলেন, ওই দুই যাত্রী টোব্যাকো কোম্পানিতে চাকরি করতেন। সকালে পাংশা থেকে ভ্যানে করে তাঁরা মাছপাড়া বাজারে যাচ্ছিলেন। হেনা মোড় এলাকায় পৌঁছালে কুষ্টিয়াগামী একটি ট্রাক ভ্যানটিকে ধাক্বা দেয়। পরে স্থানীয় বাসিন্দারা তাঁদেরকে উদ্ধার করে পাংশা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মেহেদী হাসানকে মৃত ঘোষণা করেন। ওসি বলেন, ঘটনার পরপরই চালক ট্রাক নিয়ে পালিয়ে যান। তাঁকে আটকের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

ধানমন্ডি ৩২-এ ভাসানি, সিরাজ সিকদার, হাদির ছবি টানালেন জুলাই যোদ্ধারা

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
আপডেট : ১৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৩: ১৫
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে মওলানা ভাসানী, সিরাজুল আলম খান, সিরাজ সিকদার, মেজর জলিল ও হাদির ছবি টানায় জুলাই যোদ্ধারা। ছবি: আজকের পত্রিকা
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে মওলানা ভাসানী, সিরাজুল আলম খান, সিরাজ সিকদার, মেজর জলিল ও হাদির ছবি টানায় জুলাই যোদ্ধারা। ছবি: আজকের পত্রিকা

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী, সিরাজুল আলম খান, সিরাজ সিকদার, মেজর জলিল ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির ছবি টানিয়েছেন জুলাই যোদ্ধারা।

আজ মঙ্গলবার ভোরে জুলাই আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক ও জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) যুগ্ম সদস্যসচিব আরিফ সোহেলের নেতৃত্বে বিজয় র‍্যালির পর এই ছবি টানানো হয়।

এ সময় আরিফ সোহেল বলেন, ‘আওয়ামী ফ্যাসিস্ট আমলে মুক্তিযুদ্ধকে শেখ পরিবার ও আওয়ামী লীগের সম্পত্তিতে পরিণত করা হয়েছিল। যদিও পাক আক্রমণের মুখে পালিয়ে যাওয়া আওয়ামী লীগের অপেক্ষা না করেই দেশের আপামর কৃষক-শ্রমিক-ছাত্র-জনতা স্বতঃস্ফূর্তভাবে একাত্তরের জনযুদ্ধকে বিজয়ের দিকে নিয়ে গেছে। যুদ্ধ শেষে ভারতীয় আধিপত্যবাদের মুখে জনগণই আবার সংগ্রাম গড়ে তুলেছে।’

আরিফ সোহেল আরও বলেন, ‘একাত্তরের জনযুদ্ধ ও পরবর্তী সংগ্রামের মুছে দেওয়া বীর সিরাজ সিকদার, সিরাজুল আলম খান, মেজর জলিল, মওলানা ভাসানী এবং আজকের সংগ্রামের পথিকৃৎ ওসমান হাদিকে স্মরণে রেখে আমরা একটি সংক্ষিপ্ত বিজয় র‍্যালি করে ধানমন্ডি ৩২-এ গিয়েছে। এই র‍্যালির মধ্য দিয়ে আমরা একাত্তরের জনযুদ্ধকে শেখ পরিবারের ও আওয়ামী ন্যারেটিভের কবল থেকে জনগণের কাছে ফিরিয়ে দেওয়ার সংগ্রামকে তাৎপর্য দিতে চেয়েছি।’

এ সময় জুলাই যোদ্ধারা শরিফ ওসমান হাদিকে হত্যার উদ্দেশে হামলার তীব্র প্রতিবাদ জানান। তাঁরা অবিলম্বে মূল হামলাকারী ও হামলার পরিকল্পনাকারীর গ্রেপ্তার দাবি করেন।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

জবির মূল ফটকে পাকিস্তানের পতাকা আঁকতে বাধা, ভিসিকে অবরুদ্ধ করে ছাত্রদলের বিক্ষোভ

  জবি প্রতিনিধি
আপডেট : ১৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৩: ২১
জবির মূল ফটকে পাকিস্তানের পতাকা আঁকতে বাধা, ভিসিকে অবরুদ্ধ করে ছাত্রদলের বিক্ষোভ

‎‎জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে (জবি) ক্যাম্পাসে পাকিস্তানের পতাকা এঁকে পদদলিত করতে বাধা দেওয়ায় উপাচার্যকে অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছে ক্যাম্পাস শাখা ছাত্রদল। ‎

গতকাল সোমবার দিবাগত রাত ১টার দিকে শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক মেহেদী হাসান হিমেল ও সদস্যসচিব শামসুল আরেফিনের নেতৃত্বে এই বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করা হয়। মিছিলটি ক্যাম্পাসের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে প্রশাসনিক ভবনের সামনে গিয়ে শেষ হয়। এ সময় তাঁরা রাতভর উপাচার্যের গাড়ি অবরোধ করে রাখেন।

‎এ সময় নেতা-কর্মীরা ‘পাকিস্তানের দালালেরা হুঁশিয়ার সাবধান’, ‘দিয়েছি তো রক্ত, আরও দেব রক্ত’, ‘সবার আগে বাংলাদেশ’সহ বিভিন্ন স্লোগান দেন। ‎

‎প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, আনুমানিক রাত ১টার দিকে ক্যাম্পাসের মূল ফটকে পাকিস্তানের পতাকা অঙ্কন শুরু করেন শাখা ছাত্রদল ও ছাত্র অধিকারের কয়েকজন নেতা-কর্মী। এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল টিম বাধা দিলে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে তাঁদের কথা-কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক মেহেদী হাসান হিমেল ও সদস্যসচিব শামসুল আরেফিনের নেতৃত্বে ছাত্রদলের নেতা-কর্মীরা রাতভর প্রধান ফটকে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করেন। এ সময় তাঁরা উপাচার্যের গাড়িও অবরোধ করে রাখেন। পরে ভোর ৫টার দিকে ছাত্রদলের নেতা-কর্মীরা অবরোধ তুলে নিলে উপাচার্যসহ প্রক্টরিয়াল বডির সদস্যরা ক্যাম্পাস ত্যাগ করেন।

‎এ বিষয়ে শাখা ছাত্রদলের সদস্যসচিব শামসুল আরেফিন বলেন, ‘চব্বিশের জুলাইয়ের পর আমরা মনে করেছিলাম, ভিন্নমতকে প্রকাশ করতে পারব। কিন্তু আজকের ঘটনা দেখে মনে হচ্ছে, আমরা এখনো স্বাধীন হতে পারিনি। জবিতে কোনো স্বৈরাচার কিংবা মবতন্ত্রের আত্মপ্রকাশ করতে পারবে না। ছাত্রদল বাংলাদেশের জন্য ঘুমায় না। সবার আগে বাংলাদেশ।’ ‎

‎শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক মেহেদী হাসান হিমেল বলেন, ‘বিজয়ের মাসে প্রতীকী প্রতিবাদে পাকিস্তানের পতাকা আঁকতে গেলে প্রক্টরিয়াল বডির দ্বারা বাধাগ্রস্ত হয়। ১৯৭১-এর গণহত্যায় কিছু পাকিস্তানি সমর্থক সমর্থন জুগিয়েছিল। তাদের প্রেতাত্মারা এখনো বাংলাদেশে রয়েছে। পাকিস্তানকে হেয় করলে তাদের অন্তরে জ্বালা করে। সেই জায়গা থেকে পাকিস্তানি পতাকা এঁকে প্রতীকী প্রতিবাদে তারা বাধা দিয়েছে।’ ‎

জবি-পাকিস্তান-২

‎এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ড. তাজাম্মুল হক বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের ভেতরে ভিন্ন দেশের কোনো পতাকা অঙ্কন করতে হলে প্রশাসনের পূর্বানুমতি প্রয়োজন। কিন্তু কোনো ধরনের অনুমতি ছাড়াই মেইন গেটে পাকিস্তানের পতাকা অঙ্কন শুরু করা হলে প্রক্টরিয়াল টিম বাধা প্রদান করে। এরপরও তারা আমাদের নির্দেশনা উপেক্ষা করে পতাকা অঙ্কন সম্পন্ন করে।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত