নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট
সিলেটের গোলাপগঞ্জে ব্যবসায়ী এহতেশামুল হক শাহিন হত্যা মামলায় একজনকে মৃত্যুদণ্ড ও চারজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। আজ বুধবার সিলেটের অতিরিক্ত দায়রা জজ প্রথম আদালতের বিচারক মাহমুদুল হাসান এ রায় ঘোষণা করেন।
আদালতের অতিরিক্ত পিপি মো. আবু তাহের এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় রায়ে দুজন আসামিকে খালাস দিয়েছেন আদালত। সাজাপ্রাপ্তদের মধ্যে ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিকে ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড আর যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে দণ্ডিত চারজনকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে তিন মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি ওয়াহিদুর রহমান সানি গোলাপগঞ্জ উপজেলার হাজিপুর গ্রামের মাহবুবুর রহমান ফয়সালের ছেলে। যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন একই উপজেলার কায়স্তগ্রাম (কুসুমবাগ) গ্রামের জামাল হোসেনের ছেলে সারওয়ার হোসেন, মানিক মিয়ার ছেলে শাকিল আহমেদ, নূর ইসলামের ছেলে ফাহিম ইসলাম এবং বিশ্বনাথ উপজেলার বাহাড়া (দুবাগ) গ্রামের আহমদ আলীর ছেলে রায়হান আহমেদ অনিক।
আদালতের কোর্ট পরিদর্শক মো. জামশেদ আলম বলেন, রায় ঘোষণার সময় অনিক ছাড়া অন্যরা আদালতে উপস্থিত ছিলেন। অনিকের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন আদালত।
জামশেদ আলম আরও বলেন, এ ছাড়া অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় এই মামলায় দুজনকে খালাস দেওয়া হয়েছে। তাঁরা হলেন জামিনে থাকা উপজেলার ফুলবাড়ী ইউনিয়নের হাজিপুর (শুকনা) গ্রামের মাজেদুর রহমান ও হাজিপুর সাতঘরি গ্রামের মহিউদ্দিন বাদাই।
রায়ে সন্তুষ্টি প্রকাশ করে মামলার বাদী ইফতেখারুল হক সবুজ জানান, ‘আমরা ন্যায়বিচার পেয়েছি। এখন দ্রুত রায় কার্যকরের দাবি জানাচ্ছি।’
মামলার নথিপত্র থেকে জানা যায়, ২০২১ সালের ২১ মার্চ রাত দেড়টার দিকে ব্যবসায়ী এহতেশামুল হক শাহিন বাড়ি ফিরছিলেন। পথে দুর্বৃত্তরা রাস্তায় কলাগাছ ফেলে সিএনজির গতিরোধ করে। পরে তারা শাহিনকে উপর্যুপরি ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যায়। পরিবার ও চালকের সহায়তায় তাঁকে সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
সিলেটের গোলাপগঞ্জে ব্যবসায়ী এহতেশামুল হক শাহিন হত্যা মামলায় একজনকে মৃত্যুদণ্ড ও চারজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। আজ বুধবার সিলেটের অতিরিক্ত দায়রা জজ প্রথম আদালতের বিচারক মাহমুদুল হাসান এ রায় ঘোষণা করেন।
আদালতের অতিরিক্ত পিপি মো. আবু তাহের এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় রায়ে দুজন আসামিকে খালাস দিয়েছেন আদালত। সাজাপ্রাপ্তদের মধ্যে ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিকে ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড আর যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে দণ্ডিত চারজনকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে তিন মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি ওয়াহিদুর রহমান সানি গোলাপগঞ্জ উপজেলার হাজিপুর গ্রামের মাহবুবুর রহমান ফয়সালের ছেলে। যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন একই উপজেলার কায়স্তগ্রাম (কুসুমবাগ) গ্রামের জামাল হোসেনের ছেলে সারওয়ার হোসেন, মানিক মিয়ার ছেলে শাকিল আহমেদ, নূর ইসলামের ছেলে ফাহিম ইসলাম এবং বিশ্বনাথ উপজেলার বাহাড়া (দুবাগ) গ্রামের আহমদ আলীর ছেলে রায়হান আহমেদ অনিক।
আদালতের কোর্ট পরিদর্শক মো. জামশেদ আলম বলেন, রায় ঘোষণার সময় অনিক ছাড়া অন্যরা আদালতে উপস্থিত ছিলেন। অনিকের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন আদালত।
জামশেদ আলম আরও বলেন, এ ছাড়া অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় এই মামলায় দুজনকে খালাস দেওয়া হয়েছে। তাঁরা হলেন জামিনে থাকা উপজেলার ফুলবাড়ী ইউনিয়নের হাজিপুর (শুকনা) গ্রামের মাজেদুর রহমান ও হাজিপুর সাতঘরি গ্রামের মহিউদ্দিন বাদাই।
রায়ে সন্তুষ্টি প্রকাশ করে মামলার বাদী ইফতেখারুল হক সবুজ জানান, ‘আমরা ন্যায়বিচার পেয়েছি। এখন দ্রুত রায় কার্যকরের দাবি জানাচ্ছি।’
মামলার নথিপত্র থেকে জানা যায়, ২০২১ সালের ২১ মার্চ রাত দেড়টার দিকে ব্যবসায়ী এহতেশামুল হক শাহিন বাড়ি ফিরছিলেন। পথে দুর্বৃত্তরা রাস্তায় কলাগাছ ফেলে সিএনজির গতিরোধ করে। পরে তারা শাহিনকে উপর্যুপরি ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যায়। পরিবার ও চালকের সহায়তায় তাঁকে সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
জেলায় মোট জেলের সংখ্যা প্রায় ৫২ হাজার। এর মধ্যে নিবন্ধিত ৪২ হাজার। তারা মূলত রামগতির আলেকজান্ডার থেকে চাঁদপুরের ষাটনল পর্যন্ত ১০০ কিলোমিটার দীর্ঘ মেঘনায় মাছ শিকার করে জীবিকা নির্বাহ করেন। কিন্তু এখন প্রায় ৩০টি মাছঘাটে দেখা যাচ্ছে হতাশার চিত্র—জেলেরা খালি হাতে ফিরছেন, আড়ৎদাররা বসে...
১১ মিনিট আগেগত মঙ্গলবার রাত ৯টার দিকে বদরগঞ্জ সরকারি খাদ্যগুদাম থেকে সরকারি চাল ট্রলিতে নিয়ে মধুপুর ইউনিয়নের বোর্ডঘরা এলাকায় বাপ্পি সাহা তাঁর ব্যক্তিগত গদিঘরে রাখছিলেন। এ সময় এলাকার মানুষ ট্রলিসহ চালের বস্তা আটক করে ইউএনওকে খবর দেন। ইউএনও ওইদিন রাত সাড়ে ৯টার দিকে ঘটনাস্থলে গিয়ে গদিঘরের উঠানে ট্রলিতে রাখা...
১ ঘণ্টা আগে৭০ শতাংশ প্রাকৃতিক সবুজ ঘাস ও খড়ে আমি ২টি দেশী বলদ ও ১টি শাইওয়াল ষাঁড় মোটাতাজা করছি। বিগত কয়েক বছর ধরে ভেজাল খাদ্য পরিহার এবং চিকিৎসকের পরামর্শে সবুজ ঘাস চাষে গরু লালন-পালনে পরিচিত লাভ করেছি। ফলে কোরবানির গরু বাজারে তুলতে হয় না। আগেভাগে বাড়িতে এসে সমতলের কোরবানিদাতারা নিয়ে যান...
১ ঘণ্টা আগেতার সংসারে স্ত্রী ও তিন সন্তান। বড় ছেলে সপ্তম শ্রেণির ছাত্র, মেয়ে প্রাথমিক স্কুলে পড়ে, আর ছোট ছেলে স্কুলে যাওয়ার বয়সেই পা রাখেনি। মিলনের আয়ের ওপর নির্ভর করে তাদের খাবার, পড়াশোনা ও চিকিৎসা— সবকিছু। সম্পত্তি বলতে বাবার রেখে যাওয়া মাত্র দুই শতাংশ ভিটেমাটি। খাবার থাকবে কি না, সেটা নির্ভর করে....
১ ঘণ্টা আগে