গঙ্গাচড়া (রংপুর) প্রতিনিধি

গত পাঁচ বছরে জাতীয় পার্টির সাবেক নেতা ও জাতীয় সংসদের বিরোধী দলীয় চিফ হুইপ মসিউর রহমান রাঙ্গাঁর নগদ অর্থ ১৬ গুণ বেড়েছে। একই সঙ্গে জমিসহ স্থাবর সম্পত্তির পরিমাণও বেড়েছে। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে দেওয়া হলফনামায় এসব তথ্য উঠে এসেছে।
এর আগে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জাতীয় পার্টির মনোনয়নে রংপুর-১ আসন থেকে মসিউর রহমান রাঙ্গাঁ নির্বাচিত হন। বহিষ্কৃত হওয়ার পর এবারও একই আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন তিনি।
মনোনয়নপত্রে দেওয়া হলফনামা মতে, ২০১৮ সালে তার নগদ অর্থ ছিল ২৭ লাখ ৮ হাজার ৫৪৬ টাকা। গত পাঁচ বছরে তা বেড়ে ২০২৩ সালে দাঁড়িয়েছে চার কোটি ২৪ লাখ ছয় হাজার ৬২৮ টাকায়। এ ছাড়া ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে পাঁচ বছর আগে জমা না থাকলেও এবার জমা রয়েছে এক কোটি ৬৯ লাখ ৫৯ হাজার ৬৯৩ টাকা।
২০১৮ সালের হলফনামায় সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ ছিল ৮৯ লাখ ৫৬ হাজার ৯৩৪ টাকা। এবারে সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ দেখানো হয়েছে দুই কোটি এক লাখ চার হাজার ২১৫ টাকা।
গত পাঁচ বছরে বেড়েছে জমিসহ স্থাবর সম্পত্তির পরিমাণও। ২০১৮ সালের হলফনামায় জমির পরিমাণ ১২ একর ৩৩ শতক দেখানো হয়েছিল। এবার তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৬ একর ৫৪ শতকে। আর পাঁচ বছর আগে কৃষি, অকৃষি জমি, আবাসিক ও বাণিজ্যিক ভবন, বাগান ও খামারের মূল্য ও আয় ছিল তিন কোটি ৬৪ লাখ ২০ হাজার ২৭৫ টাকা। এবারে সে আয় বেড়ে হয়েছে চার কোটি ৪৭ লাখ ৪৯ হাজার ৬৩৬ টাকা।
২০১৮ সালে ব্যাংক ঋণ দেখানো হয়েছিল ৯৩ লাখ ৫৩ হাজার ৪১৫ টাকা। এবারের হলফনামায় ব্যাংক ঋণ দেখানো হয়েছে, এক কোটি ৭৬ লাখ ৩২ হাজার ৭৭৭ টাকা। আয়ের উৎস হিসেবে দেখানো হয়েছে-কৃষি খাত, বাড়ি-দোকান ভাড়া, ব্যবসা, চাকরি, শেয়ার ও সঞ্চয়পত্র।

গত পাঁচ বছরে জাতীয় পার্টির সাবেক নেতা ও জাতীয় সংসদের বিরোধী দলীয় চিফ হুইপ মসিউর রহমান রাঙ্গাঁর নগদ অর্থ ১৬ গুণ বেড়েছে। একই সঙ্গে জমিসহ স্থাবর সম্পত্তির পরিমাণও বেড়েছে। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে দেওয়া হলফনামায় এসব তথ্য উঠে এসেছে।
এর আগে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জাতীয় পার্টির মনোনয়নে রংপুর-১ আসন থেকে মসিউর রহমান রাঙ্গাঁ নির্বাচিত হন। বহিষ্কৃত হওয়ার পর এবারও একই আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন তিনি।
মনোনয়নপত্রে দেওয়া হলফনামা মতে, ২০১৮ সালে তার নগদ অর্থ ছিল ২৭ লাখ ৮ হাজার ৫৪৬ টাকা। গত পাঁচ বছরে তা বেড়ে ২০২৩ সালে দাঁড়িয়েছে চার কোটি ২৪ লাখ ছয় হাজার ৬২৮ টাকায়। এ ছাড়া ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে পাঁচ বছর আগে জমা না থাকলেও এবার জমা রয়েছে এক কোটি ৬৯ লাখ ৫৯ হাজার ৬৯৩ টাকা।
২০১৮ সালের হলফনামায় সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ ছিল ৮৯ লাখ ৫৬ হাজার ৯৩৪ টাকা। এবারে সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ দেখানো হয়েছে দুই কোটি এক লাখ চার হাজার ২১৫ টাকা।
গত পাঁচ বছরে বেড়েছে জমিসহ স্থাবর সম্পত্তির পরিমাণও। ২০১৮ সালের হলফনামায় জমির পরিমাণ ১২ একর ৩৩ শতক দেখানো হয়েছিল। এবার তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৬ একর ৫৪ শতকে। আর পাঁচ বছর আগে কৃষি, অকৃষি জমি, আবাসিক ও বাণিজ্যিক ভবন, বাগান ও খামারের মূল্য ও আয় ছিল তিন কোটি ৬৪ লাখ ২০ হাজার ২৭৫ টাকা। এবারে সে আয় বেড়ে হয়েছে চার কোটি ৪৭ লাখ ৪৯ হাজার ৬৩৬ টাকা।
২০১৮ সালে ব্যাংক ঋণ দেখানো হয়েছিল ৯৩ লাখ ৫৩ হাজার ৪১৫ টাকা। এবারের হলফনামায় ব্যাংক ঋণ দেখানো হয়েছে, এক কোটি ৭৬ লাখ ৩২ হাজার ৭৭৭ টাকা। আয়ের উৎস হিসেবে দেখানো হয়েছে-কৃষি খাত, বাড়ি-দোকান ভাড়া, ব্যবসা, চাকরি, শেয়ার ও সঞ্চয়পত্র।

কিশোরগঞ্জের ভৈরব উপজেলায় ফসলি জমি থেকে মাটি কেটে সড়কে ব্যবহারের অভিযোগ উঠেছে। কৃষকেরা দাবি করেছেন, তাঁদের ফসলি জমি থেকে মাটি কেটে সড়ক নির্মাণের পর সেই জমি আবার ভরাট করে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। কিন্তু আট মাস পেরিয়ে গেলেও কথা রাখেনি তারা।
২ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে লক্ষ্মীপুরে চারটি আসনে বইছে ভোটের আমেজ। সব কটি আসনে প্রার্থী ঘোষণা দিয়ে গণসংযোগ ও উঠান বৈঠকে ব্যস্ত সময় পার করছে বড় দুই রাজনৈতিক দল বিএনপি ও জামায়াত। বসে নেই অন্য দলের প্রার্থীরাও। সকাল-বিকেল চালাচ্ছেন প্রচারণা।
২ ঘণ্টা আগে
রাষ্ট্রীয় শোক এবং পুলিশের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে রাজধানীতে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস উড়িয়ে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদ্যাপন করেছে নগরবাসী। খ্রিষ্টীয় নববর্ষ ২০২৬-এর প্রথম প্রহরে নগরজুড়ে বাসাবাড়ির ছাদে ছাদে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস ওড়ানোর দৃশ্য দেখা যায়। এ সময় চারপাশে বিকট শব্দ শোনা যায়।
৩ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
৪ ঘণ্টা আগে