পঞ্চগড় প্রতিনিধি

ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেছেন, দেশে পেপারলেস স্মার্ট সরকারব্যবস্থা গড়ে তোলা হবে। এতে সরকারি যেকোনো সেবা পেতে নাগরিকদের দপ্তরে ঘুরতে হবে না।
আজ শনিবার দুপুরে পঞ্চগড়ের দেবীগঞ্জে শেখ কামাল আইটি ট্রেনিং অ্যান্ড ইনকিউবেশন সেন্টার নির্মাণকাজের উদ্বোধন শেষে তিনি এসব কথা বলেন। দেবীগঞ্জ পৌর এলাকার কলেজপাড়ায় ৩ একর জায়গায় ৬০ কোটি টাকা ব্যয়ে এই আইটি ট্রেনিং অ্যান্ড ইনকিউবেশন সেন্টারের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন তিনি।
এ সময় প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, ‘আমাদের পরবর্তী লক্ষ্য দেশে পেপারলেস স্মার্ট সরকারব্যবস্থা গ্রহণ করা। স্মার্ট বাংলাদেশে সরকারের কোনো সেবা পেতে, স্মার্ট নাগরিককে সরকারের কোনো দপ্তরে ঘুরতে হবে না। তার স্মার্ট ফোনের মাধ্যমেই পেপারলেস স্মার্ট সার্ভিস পেয়ে যাবেন।’
এই সময় আরও উপস্থিত ছিলেন পঞ্চগড়-২ আসনের সংসদ সদস্য নুরুল ইসলাম সুজন, পঞ্চগড় জেলা প্রশাসক মো. জহিরুল ইসলাম, পুলিশ সুপার সিরাজুল হুদা প্রমুখ।
জুনায়েদ আহমেদ পলক বলেন, শেখ কামাল আইটি ট্রেনিং অ্যান্ড ইনকিউবেশন সেন্টার পঞ্চগড়বাসীর জন্য প্রধানমন্ত্রীর এক অনন্য উপহার। এতে একদিকে যেমন বেকারত্ব দূর হবে, একই সঙ্গে তথ্যপ্রযুক্তিতে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন বৃদ্ধি পাবে।
তিনি আরও বলেন, ১৫ বছর আগে প্রাইমারি স্কুল, হাইস্কুল, কলেজে কিংবা বিশ্ববিদ্যালয়ও কম্পিউটার ল্যাব দূরের কথা একটি কম্পিউটারও চোখে দেখিনি। আজকে সেই কম্পিউটার মাধ্যমিক উচ্চমাধ্যমিক কলেজ পর্যন্ত দিয়ে দিয়েছেন। আগামী বছর প্রাথমিক পর্যায়ে শেখ রাসেল ল্যাব স্থাপন করা হবে।
তিনি বলেন, আজ ইন্টারনেটকে প্রধানমন্ত্রী সুলভ ও সহজ করেছেন। বর্তমানে ১৩ কোটিরও বেশি ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা। যা ১৫ বছর আগে মাত্র ৫০ লাখ ছিল। এখন প্রত্যন্ত অঞ্চলের ছেলে-মেয়েরা ইউরোপ, আমেরিকার মতো আধুনিক প্রযুক্তি শিক্ষায় শিক্ষিত হতে পারবে। তারা রোবটিক্স এ ইন্টারনেট অফ থিমস, আর্টিফিশিয়াল, ইন্টারনেট সাইবার সিকিউরিটি, ভার্চুয়ালিটি সম্পর্কে হাতের কলমে জানার সুযোগ পাবে।

ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেছেন, দেশে পেপারলেস স্মার্ট সরকারব্যবস্থা গড়ে তোলা হবে। এতে সরকারি যেকোনো সেবা পেতে নাগরিকদের দপ্তরে ঘুরতে হবে না।
আজ শনিবার দুপুরে পঞ্চগড়ের দেবীগঞ্জে শেখ কামাল আইটি ট্রেনিং অ্যান্ড ইনকিউবেশন সেন্টার নির্মাণকাজের উদ্বোধন শেষে তিনি এসব কথা বলেন। দেবীগঞ্জ পৌর এলাকার কলেজপাড়ায় ৩ একর জায়গায় ৬০ কোটি টাকা ব্যয়ে এই আইটি ট্রেনিং অ্যান্ড ইনকিউবেশন সেন্টারের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন তিনি।
এ সময় প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, ‘আমাদের পরবর্তী লক্ষ্য দেশে পেপারলেস স্মার্ট সরকারব্যবস্থা গ্রহণ করা। স্মার্ট বাংলাদেশে সরকারের কোনো সেবা পেতে, স্মার্ট নাগরিককে সরকারের কোনো দপ্তরে ঘুরতে হবে না। তার স্মার্ট ফোনের মাধ্যমেই পেপারলেস স্মার্ট সার্ভিস পেয়ে যাবেন।’
এই সময় আরও উপস্থিত ছিলেন পঞ্চগড়-২ আসনের সংসদ সদস্য নুরুল ইসলাম সুজন, পঞ্চগড় জেলা প্রশাসক মো. জহিরুল ইসলাম, পুলিশ সুপার সিরাজুল হুদা প্রমুখ।
জুনায়েদ আহমেদ পলক বলেন, শেখ কামাল আইটি ট্রেনিং অ্যান্ড ইনকিউবেশন সেন্টার পঞ্চগড়বাসীর জন্য প্রধানমন্ত্রীর এক অনন্য উপহার। এতে একদিকে যেমন বেকারত্ব দূর হবে, একই সঙ্গে তথ্যপ্রযুক্তিতে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন বৃদ্ধি পাবে।
তিনি আরও বলেন, ১৫ বছর আগে প্রাইমারি স্কুল, হাইস্কুল, কলেজে কিংবা বিশ্ববিদ্যালয়ও কম্পিউটার ল্যাব দূরের কথা একটি কম্পিউটারও চোখে দেখিনি। আজকে সেই কম্পিউটার মাধ্যমিক উচ্চমাধ্যমিক কলেজ পর্যন্ত দিয়ে দিয়েছেন। আগামী বছর প্রাথমিক পর্যায়ে শেখ রাসেল ল্যাব স্থাপন করা হবে।
তিনি বলেন, আজ ইন্টারনেটকে প্রধানমন্ত্রী সুলভ ও সহজ করেছেন। বর্তমানে ১৩ কোটিরও বেশি ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা। যা ১৫ বছর আগে মাত্র ৫০ লাখ ছিল। এখন প্রত্যন্ত অঞ্চলের ছেলে-মেয়েরা ইউরোপ, আমেরিকার মতো আধুনিক প্রযুক্তি শিক্ষায় শিক্ষিত হতে পারবে। তারা রোবটিক্স এ ইন্টারনেট অফ থিমস, আর্টিফিশিয়াল, ইন্টারনেট সাইবার সিকিউরিটি, ভার্চুয়ালিটি সম্পর্কে হাতের কলমে জানার সুযোগ পাবে।

রাষ্ট্রীয় শোক এবং পুলিশের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে রাজধানীতে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস উড়িয়ে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদ্যাপন করেছে নগরবাসী। খ্রিষ্টীয় নববর্ষ ২০২৬-এর প্রথম প্রহরে নগরজুড়ে বাসাবাড়ির ছাদে ছাদে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস ওড়ানোর দৃশ্য দেখা যায়। এ সময় চারপাশে বিকট শব্দ শোনা যায়।
৭ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
১ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে এসে মারা যাওয়া মো. নিরব হোসেন (৫৬) দৈনিক জনকণ্ঠের সাবেক প্রশাসনিক কর্মকর্তা। তাঁর বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের বড় ডালিমা গ্রামে। রাজধানীর বড় মগবাজারে তিনি পরিবারসহ বসবাস করতেন।
২ ঘণ্টা আগে
ভিডিওতে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির (ঠিকাদার প্রতিনিধি) সঙ্গে কথা বলার আগে কাজের বিলের ফাইল স্বাক্ষর করার সময় ৪৫ হাজার টাকা নেওয়ার বিষয়টিও উঠে আসে। এ ছাড়া নতুন করে আরও পাঁচ হাজার টাকা না দেওয়ায় গড়িমসি করতে থাকেন ওই প্রকৌশলী। একপর্যায়ে তাঁকে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির কাছ থেকে টাকা নিয়ে পকেটে রাখতে দেখা যায়।
২ ঘণ্টা আগে