কাউনিয়া (রংপুর) প্রতিনিধি

রংপুরের কাউনিয়া উপজেলার হারাগাছ থানার ওসি যদি কারো ইশারায় চলেন তাহলে থানা ঘেরাও করে রাখা হুমকি দয়েছেন পৌর মেয়র এরশাদুল হক এরশাদ। গতকাল সোমবার রাতে উপজেলার হারাগাছায় মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে সাংস্কৃতিক জোটের আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অথিতির বক্তব্যে তিনি এই হুমকি দেন।
ওই অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন রংপুর মেট্টোপলিটন পুলিশের হারাগাছ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি রেজাউল করিম।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে হারাগাছ থানার ওসি বলেন, তিনি থানাকে দালাল মুক্ত রাখবেন। থানায় যে কোনো অভিযোগ, জিডি ও মামলা করার জন্য কোনো দালালের প্রয়োজন হবে না। যে কোনো বিষয়ে যে কেউ তাঁর সঙ্গে সরাসরি দেখা করতে পারেন, নিতে পারেন পরামর্শও।
থানার ওসির বক্তব্য প্রসঙ্গে পৌর মেয়র এরশাদুল বলেন, ‘অনুষ্ঠানে হারাগাছ থানার ওসি সুন্দর সুন্দর কথা বলছেন। এর আগে হারাগাছ থানায় তিন-চার ওসি চলে গেছেন, কিন্তু তাঁরাও মাদক মুক্ত করতে পারে নাই। আপনি ওসি থানাকে দালাল মুক্ত করার কথা বলেছেন। আমি স্পষ্ট ভাষায় বলছি কারো ইশারায়, আপনি (ওসি) যদি এর থেকে ব্যতয় ঘটান তা হলে আমি আপনার থানা ঘেরাও করে রাখব।’
পৌর মেয়র এরশাদুল আরও বলেন, ‘এখানকার মানুষের মধ্যে পুলিশের উপর যে ভুল ধারনা রয়েছে। আপনি (ওসি) সেই ভুল ধারনা মানুষের মাঝ থেকে দুর করবেন। পাশাপাশি হারাগাছকে মাদক মুক্ত করবেন। আপনি (ওসি) ভালো কাজ করেন আমি মেয়র আপনার সঙ্গে থাকব।’
প্রকাশ্য অনুষ্ঠানে মেয়রের এমন বক্তব্যকে প্রসঙ্গে স্থানীয় সচেতন মহল বলছে, হারাগাছ একটি শ্রমিক অধ্যুষিত এলাকা। এখানকার প্রায় ৮৫ ভাগ মানুষ শ্রমজীবি। আর এলাকার একজন জনপ্রতিনিধি প্রকাশ্যে থানা ঘেরাও রাখার ঘোষণার বক্তব্য উস্কানিমুলক। কারণ গত বছর পুলিশ নির্যাতনে এক ব্যক্তি নিহত হওয়ার অভিযোগে বিক্ষুদ্ধ জনতা থানা ঘেরাও ও ভাংচুরের ঘটনা ঘটিয়েছিল।
মেয়রের বক্তব্য প্রসঙ্গে রংপুর মেট্টোপলিটন উপপুলিশ কমিশনার (অপরাধ) আবু মারুফ হোসেন বলেন, প্রকাশ্য অনুষ্ঠানে হারাগাছ পৌর মেয়রের এমন বক্তব্য দেওয়া উচিত হয় নাই। তিনি তো একজন দায়িত্বশীল জনপ্রতিনিধি। তাঁর বক্তব্যের বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

রংপুরের কাউনিয়া উপজেলার হারাগাছ থানার ওসি যদি কারো ইশারায় চলেন তাহলে থানা ঘেরাও করে রাখা হুমকি দয়েছেন পৌর মেয়র এরশাদুল হক এরশাদ। গতকাল সোমবার রাতে উপজেলার হারাগাছায় মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে সাংস্কৃতিক জোটের আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অথিতির বক্তব্যে তিনি এই হুমকি দেন।
ওই অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন রংপুর মেট্টোপলিটন পুলিশের হারাগাছ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি রেজাউল করিম।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে হারাগাছ থানার ওসি বলেন, তিনি থানাকে দালাল মুক্ত রাখবেন। থানায় যে কোনো অভিযোগ, জিডি ও মামলা করার জন্য কোনো দালালের প্রয়োজন হবে না। যে কোনো বিষয়ে যে কেউ তাঁর সঙ্গে সরাসরি দেখা করতে পারেন, নিতে পারেন পরামর্শও।
থানার ওসির বক্তব্য প্রসঙ্গে পৌর মেয়র এরশাদুল বলেন, ‘অনুষ্ঠানে হারাগাছ থানার ওসি সুন্দর সুন্দর কথা বলছেন। এর আগে হারাগাছ থানায় তিন-চার ওসি চলে গেছেন, কিন্তু তাঁরাও মাদক মুক্ত করতে পারে নাই। আপনি ওসি থানাকে দালাল মুক্ত করার কথা বলেছেন। আমি স্পষ্ট ভাষায় বলছি কারো ইশারায়, আপনি (ওসি) যদি এর থেকে ব্যতয় ঘটান তা হলে আমি আপনার থানা ঘেরাও করে রাখব।’
পৌর মেয়র এরশাদুল আরও বলেন, ‘এখানকার মানুষের মধ্যে পুলিশের উপর যে ভুল ধারনা রয়েছে। আপনি (ওসি) সেই ভুল ধারনা মানুষের মাঝ থেকে দুর করবেন। পাশাপাশি হারাগাছকে মাদক মুক্ত করবেন। আপনি (ওসি) ভালো কাজ করেন আমি মেয়র আপনার সঙ্গে থাকব।’
প্রকাশ্য অনুষ্ঠানে মেয়রের এমন বক্তব্যকে প্রসঙ্গে স্থানীয় সচেতন মহল বলছে, হারাগাছ একটি শ্রমিক অধ্যুষিত এলাকা। এখানকার প্রায় ৮৫ ভাগ মানুষ শ্রমজীবি। আর এলাকার একজন জনপ্রতিনিধি প্রকাশ্যে থানা ঘেরাও রাখার ঘোষণার বক্তব্য উস্কানিমুলক। কারণ গত বছর পুলিশ নির্যাতনে এক ব্যক্তি নিহত হওয়ার অভিযোগে বিক্ষুদ্ধ জনতা থানা ঘেরাও ও ভাংচুরের ঘটনা ঘটিয়েছিল।
মেয়রের বক্তব্য প্রসঙ্গে রংপুর মেট্টোপলিটন উপপুলিশ কমিশনার (অপরাধ) আবু মারুফ হোসেন বলেন, প্রকাশ্য অনুষ্ঠানে হারাগাছ পৌর মেয়রের এমন বক্তব্য দেওয়া উচিত হয় নাই। তিনি তো একজন দায়িত্বশীল জনপ্রতিনিধি। তাঁর বক্তব্যের বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

রাষ্ট্রীয় শোক এবং পুলিশের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে রাজধানীতে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস উড়িয়ে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদ্যাপন করেছে নগরবাসী। খ্রিষ্টীয় নববর্ষ ২০২৬-এর প্রথম প্রহরে নগরজুড়ে বাসাবাড়ির ছাদে ছাদে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস ওড়ানোর দৃশ্য দেখা যায়। এ সময় চারপাশে বিকট শব্দ শোনা যায়।
১ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
২ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে এসে মারা যাওয়া মো. নিরব হোসেন (৫৬) দৈনিক জনকণ্ঠের সাবেক প্রশাসনিক কর্মকর্তা। তাঁর বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের বড় ডালিমা গ্রামে। রাজধানীর বড় মগবাজারে তিনি পরিবারসহ বসবাস করতেন।
৩ ঘণ্টা আগে
ভিডিওতে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির (ঠিকাদার প্রতিনিধি) সঙ্গে কথা বলার আগে কাজের বিলের ফাইল স্বাক্ষর করার সময় ৪৫ হাজার টাকা নেওয়ার বিষয়টিও উঠে আসে। এ ছাড়া নতুন করে আরও পাঁচ হাজার টাকা না দেওয়ায় গড়িমসি করতে থাকেন ওই প্রকৌশলী। একপর্যায়ে তাঁকে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির কাছ থেকে টাকা নিয়ে পকেটে রাখতে দেখা যায়।
৩ ঘণ্টা আগে