গঙ্গাচড়া (রংপুর) প্রতিনিধি

রংপুরের গঙ্গাচড়া উপজেলা নির্বাচন কার্যালয় থেকে স্মার্ট এনআইডি কার্ড বিতরণে গত নয় মাসে আগের এনআইডি কার্ড হারানোর মাশুল বাবদই আয় হয়েছে প্রায় ২৬ লাখ টাকা।
উপজেলা নির্বাচন কার্যালয়ে সূত্রে জানা গেছে, এ বছরের ১০ জানুয়ারি থেকে মাঠপর্যায় স্মার্ট এনআইডি কার্ড বিতরণ করা হয়। নির্দিষ্ট সময়ে মাঠপর্যায় বিতরণে পর এখন উপজেলা নির্বাচন কার্যালয় থেকে প্রতি সপ্তাহের রোববার ও বুধবার বিতরণ করা হচ্ছে। নিজ নামে স্মার্ট এনআইডি কার্ড সংগ্রহ করতে আসা ব্যক্তিকে আগের এনআইডি কার্ড জমা দিতে হয়। এরপর অন্যান্য প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে স্মার্ট এনআইডি কার্ড দেওয়া হয়।
যারা আগে এনআইডি কার্ড হারিয়ে ফেলেছেন তাঁদের নিয়ম অনুযায়ী চালানের মাধ্যমে নির্ধারিত কোডে সোনালী ব্যাংকে ভ্যাটসহ ৩৪৫ টাকা জমা দিতে হয়। জমাকৃত চালানের কপি জমা দিয়ে স্মার্ট এনআইডি কার্ড সংগ্রহ করতে হয়।
উপজেলায় ১০ জানুয়ারি থেকে ১ লাখ ৮৯ হাজার ৪৬৪টি স্মার্ট এনআইডি কার্ড বিতরণ কার্যক্রম শুরু হয়। ২৯ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ১ লাখ ৬০ হাজার ৭২১টি স্মার্ট কার্ড বিতরণ হয়। এ সময়ের মধ্যে ৭ হাজার ৪৯৭ জন আগের এনআইডি হারানোর মাশুল বাবদ প্রত্যেকে ভ্যাটসহ ৩৪৫ টাকা হারে ব্যাংকে জমা দেন। সে হিসাবে এই নয় মাসে এ বাবদ আদায় হয়েছে ২৫ লাখ ৮৬ হাজার ৪৬৫ টাকা।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা আইনুল হক বলেন, ‘স্মার্ট এনআইডি কার্ড সংগ্রহ করতে হলে ব্যক্তিকে তাঁর আগের আইডি কার্ডটি জমা দিতে হবে। যারা আগের আইডি কার্ড হারিয়ে ফেলেছেন তাঁদের সরকারি নিয়ম মোতাবেক ফি ও ভ্যাট আলাদা কোডে সোনালী ব্যাংকে জমা দিতে হবে। ব্যাংকে জমাকৃত অর্থের কপি জমা দিয়ে স্মার্ট আইডি কার্ড সংগ্রহ করতে হয়। সে নিয়মে এ অর্থ জমা হয়েছে। এ অর্থে আমাদের হাত দেওয়ার সুযোগ নেই, এটা সরকারের রাজস্ব আদায়।’

রংপুরের গঙ্গাচড়া উপজেলা নির্বাচন কার্যালয় থেকে স্মার্ট এনআইডি কার্ড বিতরণে গত নয় মাসে আগের এনআইডি কার্ড হারানোর মাশুল বাবদই আয় হয়েছে প্রায় ২৬ লাখ টাকা।
উপজেলা নির্বাচন কার্যালয়ে সূত্রে জানা গেছে, এ বছরের ১০ জানুয়ারি থেকে মাঠপর্যায় স্মার্ট এনআইডি কার্ড বিতরণ করা হয়। নির্দিষ্ট সময়ে মাঠপর্যায় বিতরণে পর এখন উপজেলা নির্বাচন কার্যালয় থেকে প্রতি সপ্তাহের রোববার ও বুধবার বিতরণ করা হচ্ছে। নিজ নামে স্মার্ট এনআইডি কার্ড সংগ্রহ করতে আসা ব্যক্তিকে আগের এনআইডি কার্ড জমা দিতে হয়। এরপর অন্যান্য প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে স্মার্ট এনআইডি কার্ড দেওয়া হয়।
যারা আগে এনআইডি কার্ড হারিয়ে ফেলেছেন তাঁদের নিয়ম অনুযায়ী চালানের মাধ্যমে নির্ধারিত কোডে সোনালী ব্যাংকে ভ্যাটসহ ৩৪৫ টাকা জমা দিতে হয়। জমাকৃত চালানের কপি জমা দিয়ে স্মার্ট এনআইডি কার্ড সংগ্রহ করতে হয়।
উপজেলায় ১০ জানুয়ারি থেকে ১ লাখ ৮৯ হাজার ৪৬৪টি স্মার্ট এনআইডি কার্ড বিতরণ কার্যক্রম শুরু হয়। ২৯ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ১ লাখ ৬০ হাজার ৭২১টি স্মার্ট কার্ড বিতরণ হয়। এ সময়ের মধ্যে ৭ হাজার ৪৯৭ জন আগের এনআইডি হারানোর মাশুল বাবদ প্রত্যেকে ভ্যাটসহ ৩৪৫ টাকা হারে ব্যাংকে জমা দেন। সে হিসাবে এই নয় মাসে এ বাবদ আদায় হয়েছে ২৫ লাখ ৮৬ হাজার ৪৬৫ টাকা।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা আইনুল হক বলেন, ‘স্মার্ট এনআইডি কার্ড সংগ্রহ করতে হলে ব্যক্তিকে তাঁর আগের আইডি কার্ডটি জমা দিতে হবে। যারা আগের আইডি কার্ড হারিয়ে ফেলেছেন তাঁদের সরকারি নিয়ম মোতাবেক ফি ও ভ্যাট আলাদা কোডে সোনালী ব্যাংকে জমা দিতে হবে। ব্যাংকে জমাকৃত অর্থের কপি জমা দিয়ে স্মার্ট আইডি কার্ড সংগ্রহ করতে হয়। সে নিয়মে এ অর্থ জমা হয়েছে। এ অর্থে আমাদের হাত দেওয়ার সুযোগ নেই, এটা সরকারের রাজস্ব আদায়।’

কিশোরগঞ্জের ভৈরব উপজেলায় ফসলি জমি থেকে মাটি কেটে সড়কে ব্যবহারের অভিযোগ উঠেছে। কৃষকেরা দাবি করেছেন, তাঁদের ফসলি জমি থেকে মাটি কেটে সড়ক নির্মাণের পর সেই জমি আবার ভরাট করে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। কিন্তু আট মাস পেরিয়ে গেলেও কথা রাখেনি তারা।
২ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে লক্ষ্মীপুরে চারটি আসনে বইছে ভোটের আমেজ। সব কটি আসনে প্রার্থী ঘোষণা দিয়ে গণসংযোগ ও উঠান বৈঠকে ব্যস্ত সময় পার করছে বড় দুই রাজনৈতিক দল বিএনপি ও জামায়াত। বসে নেই অন্য দলের প্রার্থীরাও। সকাল-বিকেল চালাচ্ছেন প্রচারণা।
২ ঘণ্টা আগে
রাষ্ট্রীয় শোক এবং পুলিশের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে রাজধানীতে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস উড়িয়ে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদ্যাপন করেছে নগরবাসী। খ্রিষ্টীয় নববর্ষ ২০২৬-এর প্রথম প্রহরে নগরজুড়ে বাসাবাড়ির ছাদে ছাদে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস ওড়ানোর দৃশ্য দেখা যায়। এ সময় চারপাশে বিকট শব্দ শোনা যায়।
৩ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
৪ ঘণ্টা আগে