চিলমারী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি

ঢলে নদ-নদীর পানি বেড়ে কুড়িগ্রামের চিলমারীতে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। এসব এলাকায় দেখা দিয়েছে খাদ্য ও বিশুদ্ধ পানির সংকট। অনেকে গবাদিপশু নিয়ে ভোগান্তিতে পড়েছেন। বেসরকারি সংস্থার (এনজিও) সহায়তা তৎপরতা কম।
উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে জানা গেছে, নিম্নাঞ্চলে ঢলের পানি ঘরে প্রবেশ করায় অনেকে বাড়ি-ঘর ছেড়ে আশ্রয়কেন্দ্র কিংবা উঁচু স্থানে যাচ্ছেন। যাঁদের নৌকা আছে তাঁরা নৌকায় আশ্রয় নিয়েছেন। অনেকে ঘরের ভেতরে মাচা ও চৌকি উঁচু করে সেখানে থাকছেন। রান্নার কাজ করতে সমস্যায় পড়তে হচ্ছে মানুষের।
বন্যা পরিস্থিতিতে উপজেলা প্রশাসন বানভাসিদের সহায়তায় কাজ করে যাচ্ছে। বেসরকারি সংস্থার (এনজিও) তেমন তৎপরতা নেই বলে জানান পানিবন্দী অনেক মানুষ।
বন্যা পরিস্থিতি নিয়ে চিলমারী উপজেলার নয়ারহাট ইউনিয়নের বজরাদিয়ারখাতা এলাকার মাহফুজার রহমান, আ. রশিদ, শামছুল হক ও সাইফুল ইসলামের সঙ্গে কথা হয়। তাঁরা বলেন, বাড়িঘরে পানি ওঠায় গবাদিপশু ও বাচ্চাদের নিয়ে খুব বিপদে আছি। খাদ্য ও বিশুদ্ধ পানি ঠিকমতো পাওয়া যায় না। গত দুই দিনে গ্রামের প্রায় ১৭টি বাড়ি নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। এখানে কায়ো হামার খোঁজ-খবর নেয় নাই। কোনো এনজিও ত্রাণ দেয় নাই।
বজরাদিয়ারখাতা এলাকার মোছা. মতিজন বেগম (৫৫) বলেন, ‘বানের পানি আসি হামার বাড়ি-ঘর ভাঙিয়ে গেইছে। এখন বাজাররত এহনা আশ্রয় নিছি। বাজার দেখি এটিও পানি উঠবে, কই যামো এলা খায়া-না খায়া দিন পারছি। গরু-ছাগলও না খায়া আছে।’
নয়ারহাট ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) ১ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য মো. রফিকুল ইসলাম উজ্জ্বল বলেন, ‘উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সাধারণ জিআর এবং বন্যার্তদের জন্য সহায়তা এলেও আমার ওয়ার্ডে কাউকে তা দেয়নি, ফলে বন্যার্ত ওয়ার্ডবাসীকে নিয়ে বিপাকে রয়েছি।’
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) মো. মোশাররফ হোসেন জানান, চিলমারী উপজেলার জন্য ৩৬ মেট্রিক টন চাল ও নগদ ২ লাখ ১০ হাজার টাকা বরাদ্দ পেয়েছেন। ত্রাণ বিতরণ কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. মিনহাজুল ইসলাম বলেন, ‘ঢলে উপজেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। প্লাবিত অঞ্চলে খাদ্য ও বিশুদ্ধ পানির সংকট দেখা দিয়েছে। এখানে কার্যক্রম চালানো এনজিওগুলোর দুর্গত মানুষের জন্য সহায়তার কোনো দৃশ্যমান কার্যক্রম আমার নজরে আসেনি। তবে আজ দুটি এনজিও আমাকে ফোন দিয়েছিল। তারা বন্যার্ত মানুষের পাশে দাঁড়াবে।’

ঢলে নদ-নদীর পানি বেড়ে কুড়িগ্রামের চিলমারীতে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। এসব এলাকায় দেখা দিয়েছে খাদ্য ও বিশুদ্ধ পানির সংকট। অনেকে গবাদিপশু নিয়ে ভোগান্তিতে পড়েছেন। বেসরকারি সংস্থার (এনজিও) সহায়তা তৎপরতা কম।
উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে জানা গেছে, নিম্নাঞ্চলে ঢলের পানি ঘরে প্রবেশ করায় অনেকে বাড়ি-ঘর ছেড়ে আশ্রয়কেন্দ্র কিংবা উঁচু স্থানে যাচ্ছেন। যাঁদের নৌকা আছে তাঁরা নৌকায় আশ্রয় নিয়েছেন। অনেকে ঘরের ভেতরে মাচা ও চৌকি উঁচু করে সেখানে থাকছেন। রান্নার কাজ করতে সমস্যায় পড়তে হচ্ছে মানুষের।
বন্যা পরিস্থিতিতে উপজেলা প্রশাসন বানভাসিদের সহায়তায় কাজ করে যাচ্ছে। বেসরকারি সংস্থার (এনজিও) তেমন তৎপরতা নেই বলে জানান পানিবন্দী অনেক মানুষ।
বন্যা পরিস্থিতি নিয়ে চিলমারী উপজেলার নয়ারহাট ইউনিয়নের বজরাদিয়ারখাতা এলাকার মাহফুজার রহমান, আ. রশিদ, শামছুল হক ও সাইফুল ইসলামের সঙ্গে কথা হয়। তাঁরা বলেন, বাড়িঘরে পানি ওঠায় গবাদিপশু ও বাচ্চাদের নিয়ে খুব বিপদে আছি। খাদ্য ও বিশুদ্ধ পানি ঠিকমতো পাওয়া যায় না। গত দুই দিনে গ্রামের প্রায় ১৭টি বাড়ি নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। এখানে কায়ো হামার খোঁজ-খবর নেয় নাই। কোনো এনজিও ত্রাণ দেয় নাই।
বজরাদিয়ারখাতা এলাকার মোছা. মতিজন বেগম (৫৫) বলেন, ‘বানের পানি আসি হামার বাড়ি-ঘর ভাঙিয়ে গেইছে। এখন বাজাররত এহনা আশ্রয় নিছি। বাজার দেখি এটিও পানি উঠবে, কই যামো এলা খায়া-না খায়া দিন পারছি। গরু-ছাগলও না খায়া আছে।’
নয়ারহাট ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) ১ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য মো. রফিকুল ইসলাম উজ্জ্বল বলেন, ‘উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সাধারণ জিআর এবং বন্যার্তদের জন্য সহায়তা এলেও আমার ওয়ার্ডে কাউকে তা দেয়নি, ফলে বন্যার্ত ওয়ার্ডবাসীকে নিয়ে বিপাকে রয়েছি।’
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) মো. মোশাররফ হোসেন জানান, চিলমারী উপজেলার জন্য ৩৬ মেট্রিক টন চাল ও নগদ ২ লাখ ১০ হাজার টাকা বরাদ্দ পেয়েছেন। ত্রাণ বিতরণ কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. মিনহাজুল ইসলাম বলেন, ‘ঢলে উপজেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। প্লাবিত অঞ্চলে খাদ্য ও বিশুদ্ধ পানির সংকট দেখা দিয়েছে। এখানে কার্যক্রম চালানো এনজিওগুলোর দুর্গত মানুষের জন্য সহায়তার কোনো দৃশ্যমান কার্যক্রম আমার নজরে আসেনি। তবে আজ দুটি এনজিও আমাকে ফোন দিয়েছিল। তারা বন্যার্ত মানুষের পাশে দাঁড়াবে।’

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
১ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে এসে মারা যাওয়া মো. নিরব হোসেন (৫৬) দৈনিক জনকণ্ঠের সাবেক প্রশাসনিক কর্মকর্তা। তাঁর বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের বড় ডালিমা গ্রামে। রাজধানীর বড় মগবাজারে তিনি পরিবারসহ বসবাস করতেন।
১ ঘণ্টা আগে
ভিডিওতে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির (ঠিকাদার প্রতিনিধি) সঙ্গে কথা বলার আগে কাজের বিলের ফাইল স্বাক্ষর করার সময় ৪৫ হাজার টাকা নেওয়ার বিষয়টিও উঠে আসে। এ ছাড়া নতুন করে আরও পাঁচ হাজার টাকা না দেওয়ায় গড়িমসি করতে থাকেন ওই প্রকৌশলী। একপর্যায়ে তাঁকে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির কাছ থেকে টাকা নিয়ে পকেটে রাখতে দেখা যায়।
২ ঘণ্টা আগে
চট্টগ্রামের আনোয়ারায় কনকনে শীতের মধ্যে সড়কের পাশ থেকে উদ্ধার হওয়া দুই শিশুর পরিচয় শনাক্ত হয়েছে। তাদের বাড়ি খাগড়াছড়ি জেলার মানিকছড়ি উপজেলায়।
২ ঘণ্টা আগে