গঙ্গাচড়া (রংপুর) প্রতিনিধি
বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেছেন, ‘গঙ্গাচড়ার তাঁত শিল্পের বিষয় নিয়ে আমাদের কোনো ধারণা ছিল না। আমাদের ঢাকায় রংপুরের গঙ্গাচড়ার তাঁত শিল্প নিয়ে সংসদে বসে আপনাদের এমপি আসাদুজ্জামান বাবলু ধারণা দিয়েছেন। শুধু ধারণাই দেননি তিনি আমাদের এই এলাকায় এনেছেন, আমরা আমাদের দায়িত্ব ও কর্তব্য আমরা বুঝতে পেরেছি।’
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে রংপুরের গঙ্গাচড়ায় তাঁত পল্লি পরিদর্শনে এসে তাঁত মালিক ও শ্রমিকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। এ সময় তাঁত মালিক ও শ্রমিকরাসহ বিভিন্ন নেতা-কর্মীরা তাঁকে ফুল দিয়ে বরণ করে নেয়।
নানক বলেন, ‘আমরা কখনোই এই বেনারসি তাঁত শিল্পকে ধ্বংস হতে দেব না।’ এ সময় তিনি তাঁত মালিক ও শ্রমিকদের উদ্দেশ্যে বলেন, ‘বাজারের প্রতিযোগিতায় আপনারা হেরে যাচ্ছেন। কারণ তিন দিন কষ্ট করে একটা শাড়ি তৈরি করেন। আর যারা সেমি অটো তাঁত চালায়, তারা এক দিনে তিনটা শাড়ি তৈরি করে। তাই তাঁদের খরচ অনেক কম পড়ে। সেমি অটোর পরবর্তী ধাপে উন্নত অটো তাঁত করার জন্য যা যা করার প্রয়োজনে আমরা তা করব। আমরা এখানে আমাদের নিজ উদ্যোগে ডিজাইন ও ট্রেনিং সেন্টার তৈরি করব। আপনারা আর কোনো দুশ্চিন্তা করবেন না। আপনারা যে কষ্ট করছেন ইনশা আল্লাহ এই কষ্টের সুফল মিলবে।’
গঙ্গাচড়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার নাহিদ তামান্নার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন—রংপুর-১ আসনের সংসদ সদস্য আসাদুজ্জামান বাবলু, রংপুর-৫ আসনের সংসদ সদস্য জাকির হোসেন, নীলফামারী-৪ আসনের সংসদ সদস্য সিদ্দিকুল আলম সিদ্দিক, সংরক্ষিত আসনের সংসদ সদস্য নাছিমা জামান ববি, পাট ও বস্ত্র মন্ত্রণালয়ের সচিব আব্দুর রউফ, রংপুর জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম আহ্বায়ক মাজেদ আলী বাবুল, রংপুর মহানগর শাখার যুগ্ম আহ্বায়ক আবুল কাশেম, গঙ্গাচড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আজিজুল ইসলাম, গজঘন্টা ইউপি চেয়ারম্যান লিয়াকত আলী প্রমুখ।
বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেছেন, ‘গঙ্গাচড়ার তাঁত শিল্পের বিষয় নিয়ে আমাদের কোনো ধারণা ছিল না। আমাদের ঢাকায় রংপুরের গঙ্গাচড়ার তাঁত শিল্প নিয়ে সংসদে বসে আপনাদের এমপি আসাদুজ্জামান বাবলু ধারণা দিয়েছেন। শুধু ধারণাই দেননি তিনি আমাদের এই এলাকায় এনেছেন, আমরা আমাদের দায়িত্ব ও কর্তব্য আমরা বুঝতে পেরেছি।’
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে রংপুরের গঙ্গাচড়ায় তাঁত পল্লি পরিদর্শনে এসে তাঁত মালিক ও শ্রমিকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। এ সময় তাঁত মালিক ও শ্রমিকরাসহ বিভিন্ন নেতা-কর্মীরা তাঁকে ফুল দিয়ে বরণ করে নেয়।
নানক বলেন, ‘আমরা কখনোই এই বেনারসি তাঁত শিল্পকে ধ্বংস হতে দেব না।’ এ সময় তিনি তাঁত মালিক ও শ্রমিকদের উদ্দেশ্যে বলেন, ‘বাজারের প্রতিযোগিতায় আপনারা হেরে যাচ্ছেন। কারণ তিন দিন কষ্ট করে একটা শাড়ি তৈরি করেন। আর যারা সেমি অটো তাঁত চালায়, তারা এক দিনে তিনটা শাড়ি তৈরি করে। তাই তাঁদের খরচ অনেক কম পড়ে। সেমি অটোর পরবর্তী ধাপে উন্নত অটো তাঁত করার জন্য যা যা করার প্রয়োজনে আমরা তা করব। আমরা এখানে আমাদের নিজ উদ্যোগে ডিজাইন ও ট্রেনিং সেন্টার তৈরি করব। আপনারা আর কোনো দুশ্চিন্তা করবেন না। আপনারা যে কষ্ট করছেন ইনশা আল্লাহ এই কষ্টের সুফল মিলবে।’
গঙ্গাচড়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার নাহিদ তামান্নার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন—রংপুর-১ আসনের সংসদ সদস্য আসাদুজ্জামান বাবলু, রংপুর-৫ আসনের সংসদ সদস্য জাকির হোসেন, নীলফামারী-৪ আসনের সংসদ সদস্য সিদ্দিকুল আলম সিদ্দিক, সংরক্ষিত আসনের সংসদ সদস্য নাছিমা জামান ববি, পাট ও বস্ত্র মন্ত্রণালয়ের সচিব আব্দুর রউফ, রংপুর জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম আহ্বায়ক মাজেদ আলী বাবুল, রংপুর মহানগর শাখার যুগ্ম আহ্বায়ক আবুল কাশেম, গঙ্গাচড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আজিজুল ইসলাম, গজঘন্টা ইউপি চেয়ারম্যান লিয়াকত আলী প্রমুখ।
আওয়ামী সরকারের পতনের পর রাজশাহীর বাগমারা উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক ডি এম জিয়াউর রহমান দলটির ২০০ নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে মামলা করতে একটি এজাহার প্রস্তুত করেছিলেন। তবে তা থানায় দেওয়ার আগেই পাঠান আওয়ামী লীগের লোকজনের কাছে এবং মামলার ভয় দেখিয়ে হাতিয়ে নেন মোটা অঙ্কের টাকা।
৪ ঘণ্টা আগেশাহিন আলম। বয়স ৩২ বছর। ফেনী জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের ড্রাফটম্যান। ২০১৮ সালের নভেম্বর মাসে চাকরিতে যোগ দেন ২১,৪৭০ টাকা বেতন স্কেলে। এই চাকরি যেন শাহিনের জন্য আলাদিনের চেরাগ হিসেবে এসেছে। এরপর ৬ বছরে তিনি শতকোটি টাকার মালিক হয়েছেন।
৪ ঘণ্টা আগেকাজের সময়সীমা ১৮ মাস। কিন্তু সে কাজ দুই মাস করার পর ফেলে রাখা হয়েছে। এদিকে কাজের মেয়াদ শেষ হয়েছে। কিন্তু খোঁজ নেই ঠিকাদারের। জানা গেছে, গত বছরের আগস্টে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পরই গা ঢাকা দেন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের লোকজন। এতে সড়ক সংস্কারকাজ বন্ধ হয়ে যায়। ফলে চরম দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে জনসাধারণকে।
৫ ঘণ্টা আগেমুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলার মানুষের যাতায়াতের অন্যতম ভরসা হয়ে দাঁড়িয়েছে ৩৭টি বাঁশের সাঁকো। বর্ষাকালে উপজেলার ১৪টি ইউনিয়নের প্রায় ১ লাখ মানুষের এক গ্রাম থেকে অন্য গ্রামে যোগাযোগের ক্ষেত্রে এসব সাঁকোই ভরসা। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়তে হয় তাঁদের।
৫ ঘণ্টা আগে