পঞ্চগড় প্রতিনিধি

পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় মৌসুমের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। আজ শুক্রবার (৩ জানুয়ারি) সকাল ৯টায় তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা ছিল ৮.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন তেঁতুলিয়া আবহাওয়া অফিসের সিনিয়র আবহাওয়া পর্যবেক্ষক জিতেন্দ্রনাথ রায়।
উত্তরের হিমেল হাওয়া কয়েক গুণ বাড়িয়ে দিয়েছে শীতের তীব্রতা। বয়ে যাচ্ছে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ। ঠান্ডা বাতাসে দিশেহারা হয়ে পড়ছে সাধারণ মানুষ।
স্থানীয়রা জানান, হিম বাতাস ও ঘন কুয়াশার কারণে জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। শীতের কারণে বেশি দুর্ভোগে রয়েছে খেটে খাওয়া ও ছিন্নমূল মানুষ। টান পড়ছে আয়রোজগারে। প্রয়োজনীয় কাজ ছাড়া বাড়ির বাইরে বের হচ্ছে না জনসাধারণ। যারা বের হচ্ছে, তারাও শীতের কথা মাথায় রেখে গরম কাপড় পরেই বের হচ্ছে। সড়কে মানুষের উপস্থিতি তুলনামূলক কম। শীত থেকে নিজেদের রক্ষা করতে মানুষ খড়কুটোয় আগুন জ্বালিয়ে শীত নিবারণের চেষ্টা করছে।
উপজেলার হাসপাতালগুলোতে বাড়ছে ঠান্ডাজনিত বিভিন্ন ধরনের রোগীর সংখ্যা। এর মধ্যে নিউমোনিয়া ও শ্বাসকষ্ট নিয়ে ভর্তির সংখ্যা বেশি। এদিকে জেলা প্রশাসনের পাশাপাশি বিভিন্ন সংগঠন ও ব্যক্তি উদ্যোগে শীতার্তদের মধ্যে শীতবস্ত্র বিতরণ অব্যাহত রেখেছে।
তেঁতুলিয়া আবহাওয়া অফিসের সিনিয়র আবহাওয়া পর্যবেক্ষক জিতেন্দ্রনাথ রায় বলেন, শুক্রবার সকাল ৯টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৮ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করে তেঁতুলিয়া আবহাওয়া অফিস। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৯ শতাংশ। এটি এই মৌসুমের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা।
জেলা প্রশাসক মো. সাবেত আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পঞ্চগড়ের শীতার্ত মানুষের মধ্যে সরকারিভাবে শীতবস্ত্র হিসেবে ৩০ হাজার কম্বল বিতরণ করা হয়েছে। সরকারিভাবে পাওয়া কম্বল জেলার পাঁচটি উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তাদের মাধ্যমে শীতার্ত মানুষের মধ্যে বিতরণ করা হয়েছে। এ ছাড়া বিভিন্ন বেসরকারি প্রতিষ্ঠান জেলা প্রশাসনের সঙ্গে সমন্বয় করে শীতার্ত মানুষের মধ্যে শীতবস্ত্র বিতরণ করছে।’

পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় মৌসুমের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। আজ শুক্রবার (৩ জানুয়ারি) সকাল ৯টায় তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা ছিল ৮.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন তেঁতুলিয়া আবহাওয়া অফিসের সিনিয়র আবহাওয়া পর্যবেক্ষক জিতেন্দ্রনাথ রায়।
উত্তরের হিমেল হাওয়া কয়েক গুণ বাড়িয়ে দিয়েছে শীতের তীব্রতা। বয়ে যাচ্ছে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ। ঠান্ডা বাতাসে দিশেহারা হয়ে পড়ছে সাধারণ মানুষ।
স্থানীয়রা জানান, হিম বাতাস ও ঘন কুয়াশার কারণে জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। শীতের কারণে বেশি দুর্ভোগে রয়েছে খেটে খাওয়া ও ছিন্নমূল মানুষ। টান পড়ছে আয়রোজগারে। প্রয়োজনীয় কাজ ছাড়া বাড়ির বাইরে বের হচ্ছে না জনসাধারণ। যারা বের হচ্ছে, তারাও শীতের কথা মাথায় রেখে গরম কাপড় পরেই বের হচ্ছে। সড়কে মানুষের উপস্থিতি তুলনামূলক কম। শীত থেকে নিজেদের রক্ষা করতে মানুষ খড়কুটোয় আগুন জ্বালিয়ে শীত নিবারণের চেষ্টা করছে।
উপজেলার হাসপাতালগুলোতে বাড়ছে ঠান্ডাজনিত বিভিন্ন ধরনের রোগীর সংখ্যা। এর মধ্যে নিউমোনিয়া ও শ্বাসকষ্ট নিয়ে ভর্তির সংখ্যা বেশি। এদিকে জেলা প্রশাসনের পাশাপাশি বিভিন্ন সংগঠন ও ব্যক্তি উদ্যোগে শীতার্তদের মধ্যে শীতবস্ত্র বিতরণ অব্যাহত রেখেছে।
তেঁতুলিয়া আবহাওয়া অফিসের সিনিয়র আবহাওয়া পর্যবেক্ষক জিতেন্দ্রনাথ রায় বলেন, শুক্রবার সকাল ৯টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৮ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করে তেঁতুলিয়া আবহাওয়া অফিস। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৯ শতাংশ। এটি এই মৌসুমের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা।
জেলা প্রশাসক মো. সাবেত আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পঞ্চগড়ের শীতার্ত মানুষের মধ্যে সরকারিভাবে শীতবস্ত্র হিসেবে ৩০ হাজার কম্বল বিতরণ করা হয়েছে। সরকারিভাবে পাওয়া কম্বল জেলার পাঁচটি উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তাদের মাধ্যমে শীতার্ত মানুষের মধ্যে বিতরণ করা হয়েছে। এ ছাড়া বিভিন্ন বেসরকারি প্রতিষ্ঠান জেলা প্রশাসনের সঙ্গে সমন্বয় করে শীতার্ত মানুষের মধ্যে শীতবস্ত্র বিতরণ করছে।’

রাষ্ট্রীয় শোক এবং পুলিশের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে রাজধানীতে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস উড়িয়ে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদ্যাপন করেছে নগরবাসী। খ্রিষ্টীয় নববর্ষ ২০২৬-এর প্রথম প্রহরে নগরজুড়ে বাসাবাড়ির ছাদে ছাদে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস ওড়ানোর দৃশ্য দেখা যায়। এ সময় চারপাশে বিকট শব্দ শোনা যায়।
৫ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
১ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে এসে মারা যাওয়া মো. নিরব হোসেন (৫৬) দৈনিক জনকণ্ঠের সাবেক প্রশাসনিক কর্মকর্তা। তাঁর বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের বড় ডালিমা গ্রামে। রাজধানীর বড় মগবাজারে তিনি পরিবারসহ বসবাস করতেন।
২ ঘণ্টা আগে
ভিডিওতে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির (ঠিকাদার প্রতিনিধি) সঙ্গে কথা বলার আগে কাজের বিলের ফাইল স্বাক্ষর করার সময় ৪৫ হাজার টাকা নেওয়ার বিষয়টিও উঠে আসে। এ ছাড়া নতুন করে আরও পাঁচ হাজার টাকা না দেওয়ায় গড়িমসি করতে থাকেন ওই প্রকৌশলী। একপর্যায়ে তাঁকে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির কাছ থেকে টাকা নিয়ে পকেটে রাখতে দেখা যায়।
২ ঘণ্টা আগে