Ajker Patrika

নওগাঁয় দ্বিতীয় দিনের মতো চলছে বাস ধর্মঘট

নওগাঁ প্রতিনিধি
আপডেট : ১৮ অক্টোবর ২০২৩, ১৫: ৪৮
নওগাঁয় দ্বিতীয় দিনের মতো চলছে বাস ধর্মঘট

নওগাঁয় সিএনজিচালিত অটোরিকশাচালক ও বাস শ্রমিকদের মধ্যে দ্বন্দ্বের জেরে দ্বিতীয় দিনেও আন্তজেলা ও জেলার অভ্যন্তরীণ সব রুটে বাস চলাচল বন্ধ রয়েছে। এতে চরম দুর্ভোগে পড়েছে যাত্রীরা।

অন্যদিকে এই দ্বন্দ্বের জেরে গত সোমবার বিকেল থেকে সিএনজিচালিত অটোরিকশা বন্ধ থাকলেও আজ বুধবার সকাল থেকে সড়কে অটোরিকশা চলাচল স্বাভাবিক দেখা গেছে। অটোরিকশার চালকেরা বলছেন, তাঁদের নিজেদের সংগঠনের সিদ্ধান্তের পর জনগণের ভোগান্তি কমাতে অটোরিকশা চলাচল স্বাভাবিক রেখেছেন তাঁরা। এর আগে অটোরিকশার শ্রমিকেরা বাসশ্রমিকদের মারধরের প্রতিবাদে গতকাল মঙ্গলবার সকাল থেকে বাস চলাচল বন্ধ রাখেন বাস মালিক ও শ্রমিকেরা। পরে অটোরিকশাও চলাচল বন্ধ করে দেন চালকেরা।

আজ সকাল ১০টায় শহরের বালুডাঙ্গা বাস টার্মিনালে গিয়ে দেখা যায়, বাস ধর্মঘটের কারণে টার্মিনাল থেকে কোনো বাস ছেড়ে যাচ্ছে না। টার্মিনাল এলাকায় সারিবদ্ধভাবে রাখা হয়েছে বাস। যাত্রীরা টার্মিনালে এসে দাঁড়িয়ে আছে। গন্তব্যে যেতে না পেরে চরম দুর্ভোগে পড়েছে তারা। তবে সিএনজি অটোস্ট্যান্ড এলাকায় গিয়ে অটোরিকশা চলাচল স্বাভাবিক দেখা গেছে।

সাধারণ যাত্রীদের কাছ থেকে জানা গেছে, বাস বন্ধ থাকায় এখন একমাত্র ভরসা সিএনজি ও ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। গতকাল সকালে অটোরিকশাও বন্ধ ছিল। তবে বাস বন্ধ থাকায় আজ বাধ্য হয়ে অতিরিক্ত ভাড়া দিয়ে অটোরিকশায় গন্তব্যে যেতে হচ্ছে।

নজিপুরের যাত্রী মিনহাজ ফারাবি বলেন, ‘পরিবহন মালিক-শ্রমিকেরা যেসব কারণে ধর্মঘটের ডাক দিয়েছেন, সেগুলো দ্রুত সমাধান করা উচিত। এভাবে আমাদের দুর্ভোগে ফেলার কোনো যৌক্তিকতা নাই।’ বাস টার্মিনালে দাঁড়িয়ে থাকা আব্দুল হান্নান বলেন, ‘অনেকক্ষণ অপেক্ষা করেও কোনো বাস পাইনি। আবার সিএনজি অটোরিকশা ভাড়া চাইছে বেশি। এখন বাধ্য হয়ে বেশি ভাড়া দিয়েই অফিসে যেতে হবে।’

পরিবহনসংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, অটোরিকশা চালাতে বাধা দেওয়াকে কেন্দ্র করে বাস ও অটোরিকশাশ্রমিকদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। ওই ঘটনার পর সন্ধ্যায় নওগাঁ শহরের বালুডাঙ্গা বাসস্ট্যান্ডে অটোরিকশার নিবন্ধন প্রদান, সড়কে চলাচলে বাধা দেওয়াসহ অটোরিকশাচালককে মারধরের প্রতিবাদে অটোরিকশা শ্রমিক ইউনিয়ন ও মালিকেরা সড়ক অবরোধ করে বাস চলাচল বন্ধ করে দেন। এ সময় উভয় পক্ষের মধ্যে উত্তেজনাকর পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। এ ঘটনার জেরে গতকাল মঙ্গলবার ভোর থেকে বাস ধর্মঘটের ডাক দিয়েছেন বাস মালিক ও শ্রমিকেরা। সেই সঙ্গে অটোরিকশার মালিকেরাও তাঁদের অটোরিকশা চলাচল বন্ধ করে দেন।

জেলা বাস মালিক সমিতির সভাপতি শহিদুল ইসলাম বলেন, বুধবার দুপুর পর্যন্ত বাস চলাচলের বিষয়ে নতুন কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি। তবে সমস্যা সমাধানের জন্য দুপুরের পর বাস মালিক সমিতি ও শ্রমিক ইউনিয়নের নেতৃবৃন্দ আলোচনায় বসবেন। আলোচনা শেষে বিকেলে বাস চলাচলের বিষয়ে একটা সিদ্ধান্ত আসতে পারে।

নওগাঁ সিএনজি শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক আশিক হোসেন বলেন, ‘গত সোমবারের ঘটনাটি পরে সমাধান হয়েছে। এরপর বাস চলাচলের কথা থাকলেও তাঁরা (বাসমালিক) বন্ধ রাখেন। পরে জানতে পারলাম অন্য কোনো ঘটনাকে কেন্দ্র করে তাঁরা বাস বন্ধ রেখেছেন। কিন্তু আমাদের সঙ্গে ঘটে যাওয়া বিষয়টি তাঁরা সামনে নিয়ে আসছেন।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমরা আমাদের সংগঠনের সিদ্ধান্তের পর জনগণের ভোগান্তি যেন না হয় সে জন্য অটোরিকশা চলাচল স্বাভাবিক রেখেছি।’

নওগাঁ সদর থানার ওসি ফয়সাল বিন আহসান বলেন, বাস চলাচল স্বাভাবিক করতে আলোচনা চলছে। আশা করছি দ্রুত যান চলাচল স্বাভাবিক হবে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

হেডফোন কানে রেললাইনে যুবক, ট্রেনে কাটা পড়ে নিহত

ফেনী প্রতিনিধি
প্রতীকী ছবি
প্রতীকী ছবি

ফেনীতে ট্রেনে কাটা পড়ে আবদুল্লাহ আল নাহিদ (২২) নামের এক যুবক মারা গেছেন। আজ সোমবার (২২ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় ঢাকা-চট্টগ্রাম রেলপথের সদর উপজেলার উত্তর শিবপুর এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহত নাহিদ সদর উপজেলার শর্শদি ইউনিয়নের দেওয়ানগঞ্জ এলাকার দেবীপুর গ্রামের আবু তাহেরের ছেলে।  

পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা গেছে, চট্টগ্রামগামী সাগরিকা ট্রেনটি উত্তর শিবপুর এলাকা অতিক্রম করার সময় এ দুর্ঘটনা ঘটে। পরে খবর পেয়ে রেলওয়ে স্টেশন পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মরদেহটি উদ্ধার করে।

এ ব্যাপারে ফেনী রেলওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ দীপক দেওয়ান বলেন, নিহত যুবক হেডফোন কানে রেললাইনে হাঁটছিলেন। পরে চট্টগ্রামগামী ট্রেনটি তাঁকে পেছন থেকে ধাক্কা দিলে রেললাইনের এক পাশে ছিটকে পড়েন তিনি। স্থানীয় বাসিন্দাদের মাধ্যমে খবর পেয়ে তাৎক্ষণিক পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়। পরিবারের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ময়নাতদন্ত ছাড়াই মরদেহ হস্তান্তর করা হয়েছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

গণঅধিকার পরিষদ সদস্যের মরদেহ উদ্ধার

সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি  
হাফিজুল ইসলাম হাফিজ। ছবি: সংগৃহীত
হাফিজুল ইসলাম হাফিজ। ছবি: সংগৃহীত

সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর উপজেলায় যমুনা নদীর পাড়ে একটি ড্রেজার থেকে হাফিজুল ইসলাম হাফিজ (৩০) নামের গণঅধিকার পরিষদের এক সদস্যের মরদেহ উদ্ধার করেছে নৌ পুলিশ। সোমবার (২২ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে উপজেলার জালালপুর ইউনিয়নের পাড়ামোহনপুর এলাকা থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। পরিবারের পক্ষ থেকে কোনো অভিযোগ না থাকায় বিনা ময়নাতদন্তে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তরের প্রক্রিয়া চলছে।

নিহত হাফিজুল ইসলাম ওই উপজেলার জালালপুর ইউনিয়নের বাঐখোলা গ্রামের মৃত কমল মুন্সীর ছেলে। তিনি গণঅধিকার পরিষদের একজন সদস্য ছিলেন বলে জানান স্থানীয়রা।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, যমুনা নদীর আড়কান্দি ও পাড়ামোহনপুরসহ আশপাশের এলাকায় নদীতীর সংরক্ষণ বাঁধের পাশে বালুর ব্যবসা চলছিল। হাফিজুল ইসলামও ওই কাজে যুক্ত ছিলেন। রোববার রাতে একটি ড্রেজারের বাল্কহেডের ইঞ্জিন অংশে চার সহযোগীর সঙ্গে ঘুমিয়ে পড়েন তিনি। সোমবার দুপুর ১২টার দিকে তাঁর মৃত্যুর বিষয়টি জানাজানি হলে এনায়েতপুর থানা-পুলিশ ও চৌহালী নৌ পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে মরদেহ উদ্ধার করে।

স্থানীয় বাসিন্দা জামাল প্রামাণিক জানান, নদীভাঙনে বসতভিটা হারানোর পর হাফিজুল ইসলাম ঢাকায় চাকরি করতেন। কয়েক মাস আগে এলাকায় ফিরে এসে তিনি বালুর ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত হন। তিনি নিজেকে গণঅধিকার পরিষদের একজন সদস্য হিসেবে পরিচয় দিতেন।

এ বিষয়ে চৌহালী নৌ পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ ফিরোজ উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নিহতের শরীরে কোনো আঘাতের চিহ্ন পাওয়া যায়নি। পরিবারের পক্ষ থেকেও কোনো অভিযোগ না থাকায় আইনগত প্রক্রিয়া শেষে মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তরের প্রক্রিয়া চলছে।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

কাজ করার পরেও ডিস্টার্ব করতে আসলে ১, ২, ৩, ৪ করে দেব: জিএস আম্মার

রাবি প্রতিনিধি  
ফেসবুক পোস্ট। ছবি: সংগৃহীত
ফেসবুক পোস্ট। ছবি: সংগৃহীত

‘রাকসু সাধারণ সম্পাদকের যা কাজ, আমি তার সবটুকুই করছি কি না, তা একবার দেখে যান। কাজ করার পরেও যদি ডিস্টার্ব করতে আসেন, তবে ১,২, ৩,৪ করে দেব’ বলে মন্তব্য করেছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (রাকসু) সাধারণ সম্পাদক সালাহউদ্দিন আম্মার।

আজ সোমবার রাবি শাখা ছাত্রদলের এক নেতার বক্তব্যের জবাবে সন্ধ্যায় নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্টের এক পোস্টে তিনি এ মন্তব্য করেন।

পোস্টে সালাহউদ্দিন আম্মার বলেন, ‘আমি আল্টিমেটাম দিয়েছিলাম আওয়ামী ফ্যাসিবাদ ও ভারতীয় আধিপত্যবাদের পক্ষে থাকা শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা যদি ক্যাম্পাসে ঢোকে, তবে তাদের জোহা চত্বরে বেঁধে রাখব।

এতে রেগে গেল ক্যাম্পাসের ছাত্রদল আর বিএনপি! ছাত্রদল ও ছাত্রলীগ একই ভাষায় বিবৃতি দিল। এমনকি বিএনপিপন্থী শিক্ষকেরা ভিসির কাছে নালিশ দিলেন যে, তারা নাকি ক্যাম্পাসে আসতে ভয় পাচ্ছেন। আমি বললাম, আওয়ামী লীগের কথা, আর ভয় পাচ্ছে বিএনপির শিক্ষকেরা!’

রাকসু জিএস ছাত্রদলকে ‘চাচা’ ও ‘চান্দাভাই’ আখ্যা দিয়ে লেখেন, ‘আরেকটি বিষয়ে আসি ছাত্রদলের আহ্বায়ক ভিসির চেয়ারসহ তাকে পদ্মা নদীতে ফেলে দিতে চেয়েছিলেন; আমার কথার চেয়ে কি সেটি বেশি বড় ছিল?

‘তখন বিএনপির ‘‘চেতনাবাজদের’’ বিবৃতি কোথায় ছিল? ছাত্রদলের এক ‘‘চাচা’’ আজ ঘোষণা দিলেন ৩০ মিনিটে তালা মেরে দেবেন। বলি চাচা শোনেন, মন দিয়ে শুনবেন! ২০০৭ থেকে ২০২৫ পর্যন্ত কুকুর-বিড়ালের মতো এই ক্যাম্পাসে পড়ে থেকে ক্যাম্পাসের বোঝা হব না। একদিন থাকলেও থাকার মতোই থাকব। একেকজন ১০ থেকে ১২ বছর ক্যাম্পাসে থেকে কী জনকল্যাণ করছেন, তা একটু ভেবে দেখবেন।’

আম্মার আরও লেখেন, ‘গঠনতন্ত্র অনুযায়ী রাকসু সাধারণ সম্পাদকের যা কাজ, আমি তার সবটুকুই করছি কি না তা একবার দেখে যান। কাজ করার পরেও যদি ডিস্টার্ব করতে আসেন, তবে ১,২, ৩,৪ করে দেব। সবচেয়ে বড় কথা, কোনো মেয়াদোত্তীর্ণ অছাত্রকে যেন রাকসুর আশপাশে না দেখি। তাদের জন্য ‘‘রুয়া’’ আছে, রাকসুতে কাজ নেই। আমি আওয়ামী ফ্যাসিস্টদের উৎখাতে কাজ করব, সাহস থাকলে এসো চান্দাভাই।’

এর আগে শাখা ছাত্রদলের মিছিল শেষে অনুষ্ঠিত সমাবেশে সংগঠনটির সিনিয়র সহসভাপতি শাকিলুর রহমান সোহাগ বলেন, ‘রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদল আপনার মতো ‘‘ফুটেজখোর’’ সালাহউদ্দিন আম্মারকে মাত্র ৩০ মিনিটের ব্যবধানে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বের করে দিতে সক্ষম।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

ঢামেকে তরুণীর লাশ ফেলে পালালেন ‘স্বামী’

ঢামেক প্রতিবেদক
ফাইল ছবি
ফাইল ছবি

ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের জরুরি বিভাগের সামনে অজ্ঞাতনামা এক তরুণীর মরদেহ ফেলে কৌশলে পালিয়ে গেছেন স্বামী পরিচয় দেওয়া এক ব্যক্তি। নিহত তরুণীর বয়স আনুমানিক ২০ বছর এবং তাঁর থুতনিতে কালো দাগ পাওয়া গেছে।

আজ সোমবার (২২ ডিসেম্বর) সন্ধ্যার দিকে ঘটনাটি ঘটে।

হাসপাতালের জরুরি বিভাগের বেসরকারি ট্রলিম্যান মো. হাসান ঘটনার বর্ণনা দিয়ে জানান, সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে সিএনজিচালিত অটোরিকশায় করে এক ব্যক্তি ওই তরুণীকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। তিনি নিজেকে তরুণীর স্বামী বলে পরিচয় দেন এবং তাঁকে ট্রলিতে তুলে জরুরি বিভাগের সামনে রাখেন।

ট্রলিম্যান আরও জানান, রোগীকে ভেতরে নেওয়ার কথা বললে ওই ব্যক্তি জানান, তাঁর একজন পরিচিত আসছেন, তিনি এলে ভেতরে নেওয়া হবে। এরপর প্রায় দুই ঘণ্টা হাসপাতালের বাইরে ট্রলিতে রেখেই অপেক্ষা করেন তিনি। রাত সোয়া ৮টার দিকে কৌশলে তরুণীকে ট্রলিতে রেখেই সেখান থেকে পালিয়ে যান ওই ব্যক্তি। পরে জরুরি বিভাগের চিকিৎসকেরা তরুণীকে পরীক্ষা করে মৃত ঘোষণা করেন।

ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক জানান, তরুণীর বয়স আনুমানিক ২০ বছর। তাঁর থুতনিকে কালো দাগ রয়েছে। যে ব্যক্তি তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে এসেছিলেন, তিনি কৌশলে ওই তরুণীকে রেখে পালিয়ে গেছেন। ওই তরুণীর মরদেহ মর্গে রাখা হয়েছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত