রিমন রহমান, রাজশাহী

আট মাস ধরে মজুরি পান না রাজশাহী রেশম কারখানার শ্রমিকেরা। ঈদের আগে মজুরির টাকা পাবেন কি না তা নিয়েও রয়েছে অনিশ্চয়তা। এই রোজায় তাহলে সংসার চলছে কীভাবে, এমন প্রশ্নে কারখানার প্রিন্টিং শাখার কর্মচারী জয়নাল আবেদীন লালন বলেন, ‘ইফতার কিংবা সাহ্রিতে কোনো দিন শাক, আলু ভর্তা, ডিম ভাজিই ভরসা। ইফতারে হয়তো মুড়ি মাখিয়ে খেয়ে নিই। কখনোবা ভাত থাকলেই সেটাই খেয়ে নিই।’
জয়নাল বলেন, ‘কোনো দিন খাই, কোনো দিন খেতে পারি না। এই অবস্থায় সংসার চলছে। ধারদেনা অনেক হয়ে গেছে। দোকানদারও আর বাকি দিতে চান না। আমাদের দৈনিক বেতন ৩০০ টাকা। এতে কি হয়? এক কেজি আটা এখন ৫৫ থেকে ৬০ টাকা। এক কেজি চাল ৬০ থেকে ৭০ টাকা। তাহলে কীভাবে আমাদের সংসার চলে?’
‘ঈদের আগে বেতন পাব বলেও তো মনে হচ্ছে না। তিন রোজাতে টাকা দেওয়ার কথা ছিল, আজ ১৪ রোজা। আর কয়েক দিন বাদে ঈদ। সন্তানদের জামা-কাপড়ও বা কিনব কীভাবে জানা নেই।’ বলেন জয়নাল।
রাজশাহী মহানগরীর শিরোইল এলাকায় অবস্থিত রাষ্ট্রায়ত্ত এই রেশম কারখানাটি ২০০২ সালে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। রাজশাহীর রেশমের ঐতিহ্য ফেরাতে এটি আবার চালু হয় ২০১৮ সালে। এরপর পুরোনো দক্ষ শ্রমিকদের অনেকেই কাজে ফিরেছেন। এখন কারখানার ৯টি লুমে কাপড় উৎপাদন চলছে। মাসে প্রায় ৭০০ থেকে ৮০০ মিটার রেশম কাপড় উৎপাদন হচ্ছে। কারখানার কয়েকটি শাখায় এখন কাজ করছেন ৩৭ জন শ্রমিক। তাঁরা ঠিকমতো মজুরি পাচ্ছেন না। এমন অবস্থায় মানবেতর জীবন কাটছে তাঁদের।
কারখানার শ্রমিক মোসা. মুন্নির ২৫ বছরের ছেলে জিম দুই মাস আগে মারা গেছেন বিনা চিকিৎসায়। জন্ডিসে আক্রান্ত ছেলের চিকিৎসার জন্য কারখানায় পাওনা টাকার মধ্যে অন্তত দুই হাজার চেয়েও পাননি মুন্নি।
মুন্নির সঙ্গে কথা হলে তিনি বলেন, ‘আট মাস থেকে বেতন নাই। সংসার খুব কষ্ট করে চলে। আমার বাচ্চা মরে গেল, ওরা টাকা দিল না। এরা মায়া-দয়া কিছু বুঝে না। এখানকার মাথাও ভালো না। যে কারখানা চালায় সেও ভালো না। আমরা কী করে চলছি এই রোজা-রমজানের দিনে কারও কি কোনো চিন্তা আছে? ওরা তো বেতন পাচ্ছে, ওদের তো চিন্তা নাই। চিন্তা তো আমাদের। আজ দিব, কাল দিব, পরশু দিব বলেও বেতন দেয় না।’
ছেলের কথা মনে করে কান্নায় ভেঙে পড়েন মুন্নি। চোখের পানি মুছতে মুছতে মুন্নি বলতে থাকলেন, ‘আমার যে ছেলে মরে গেল, আমার পাওনা টাকা চাইতে গেলাম তা-ও দিল না। বিনা চিকিৎসায় আমার ছেলে মারা গেল। এই দুঃখ কোথায় থুবো? এরা কোনো চিন্তাভাবনায় করে না।’
প্রিন্টিং শাখার শ্রমিক পারুল বেগম বলেন, ‘আটটা মাস চলছে, একটা টাকা পাইনি আমরা। বেতনের কথা বলতে গেলে চলে যেতে বলে। আমাদের দিন চলছে খুব কষ্টে। কোনো দিন খাই, কোনো দিন খাই না। যেদিন জুটাতে পারছি সেদিন খাচ্ছি, না পারলে খাচ্ছি না। ছোট বাচ্চাদের যেমন ঘোরায়, সে রকম আমাদের দিনের পর দিন ঘুরাচ্ছে।’
এই কারখানার শ্রমিকদের কিছু দৈনিক ৩০০ টাকা মজুরির ভিত্তিতে কাজ করেন। আর যাঁরা লুম মেশিনে কাপড় বোনান, তাঁরা প্রতি গজের জন্য পান ৫০ টাকা। তাঁরা মাসে সর্বোচ্চ সাত হাজার টাকার কাজ করতে পারেন। উৎপাদিত কাপড় কারখানার প্রধান ফটকের পাশে শো-রুম থেকে বিক্রি করে টাকা জমা করা হচ্ছে রাষ্ট্রীয় কোষাগারে। কিন্তু শ্রমিকেরা মজুরি পাচ্ছেন না।
এ নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করে শ্রমিক শামসুল আলম বললেন, ‘কাপড় বুনে আমরা মাসে সর্বোচ্চ ৭ হাজার টাকা তুলতে পারি। এই বেতনও এত দিন বন্ধ। খুবই কষ্টকর অবস্থা আমাদের। বাড়ির জিনিসপত্রও বিক্রি করতে হয়েছে। এখন মানবেতর জীবন যাপন করতে হচ্ছে। সামনে ঈদ, ঈদ তো আমাদের হবে না। কঠিন অবস্থা। আন্দোলন করলাম। তা-ও লাভ হলো না।’
বন্ধ হওয়ার আগে এই কারখানায় ৩১ বছর কাজ করেছেন আশরাফ আলী। নতুন করে চালুর পর আবার কাজ করছেন তিনি। আশরাফ বলেন, ‘কারখানা চালাবে এ রকম কোনো পরিকল্পনা নেই। ঈদের মার্কেট ধরতে হবে, সে চিন্তাও নাই। সামনে ঈদ, কী অবস্থা আমাদের? কর্মকর্তারা পোলাও-বিরিয়ানি খাবে, ওরাই খাক। ঈদের আগেও আমাদের বেতন দেয়নি। আটটা মাস চিন্তা করেন, আমরা বেতনই বা পাই কয় টাকা? আটটা মাস চলছে কীভাবে?’
সানোয়ার হোসেন আগে এখানে কাজ করেছেন ২৫ বছর। কারখানা চালুর পর ২০১৮ সালে আবার এসেছেন। তিনি বলেন, ‘ঈদের আগে বেতন পাওয়ার আশা ছেড়ে দিয়েছি। যদি হয় জুন-জুলাইয়ের পর, নতুন বাজেট পাস হলে। তার আগে কোনো নিশ্চয়তা নাই। এখানকার এমপি ফজলে হোসেন বাদশাও কিছু করছেন না। বলছেন, দেন-দরবার করছি, কোনো রেজাল্ট নাই। আসছেন, ঘুরছেন-ফিরছেন চলে যাচ্ছেন।’
সানোয়ার বলেন, ঈদ নিয়ে রেশম কারখানায় বাড়তি কাপড় উৎপাদনেরও কোনো পরিকল্পনা নেই কর্তৃপক্ষের।
সানোয়ার আরও বলেন, ‘ঈদের আগে মানুষের একটা পরিকল্পনা থাকে। এখানে কিচ্ছু নাই। আমি নিজে বলেছি যে স্যার ঈদের মার্কেটটা ধরেন। ধরল না। এখন বন্ধ করে দিলেই বাঁচে।’
আঞ্চলিক রেশম সম্প্রসারণ কার্যালয়ের উপপরিচালক এবং রেশম কারখানার অতিরিক্ত দায়িত্বে থাকা ব্যবস্থাপক কাজী মাসুদ রেজা বলেন, বাংলাদেশে শুধু এখানেই খাঁটি রেশম কাপড় উৎপাদন হয়। তাই এর চাহিদা অনেক বেশি। এবার ঈদের আগেও অন্য বছরের তুলনায় বেশি কাপড় বিক্রি হচ্ছে। ভবিষ্যতে ভালোভাবেই কারখানা সচল রাখার পরিকল্পনা আছে।
শ্রমিকদের মজুরি না দেওয়ার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘কারখানা চালু করা হয়েছে ১৭-১৮ বছর পরে বন্ধ থাকার পরে। কিন্তু সরকারিভাবে কীভাবে চালানো হবে, সে রকম কোনো সিস্টেমে আনা হয়নি। ভবিষ্যতে কোনো পরিকল্পনায় এনে ভালো করে চালানো হবে। আমাদের বাংলাদেশ রেশম বোর্ডের মহাপরিচালক বলেছেন যেহেতু ঈদ আসন্ন, অন্তত তিন মাসের বেতনের যেন ব্যবস্থা করা হয়। আমরা ঈদের আগে এ টাকাটা দেওয়ার আশা করছি।’

আট মাস ধরে মজুরি পান না রাজশাহী রেশম কারখানার শ্রমিকেরা। ঈদের আগে মজুরির টাকা পাবেন কি না তা নিয়েও রয়েছে অনিশ্চয়তা। এই রোজায় তাহলে সংসার চলছে কীভাবে, এমন প্রশ্নে কারখানার প্রিন্টিং শাখার কর্মচারী জয়নাল আবেদীন লালন বলেন, ‘ইফতার কিংবা সাহ্রিতে কোনো দিন শাক, আলু ভর্তা, ডিম ভাজিই ভরসা। ইফতারে হয়তো মুড়ি মাখিয়ে খেয়ে নিই। কখনোবা ভাত থাকলেই সেটাই খেয়ে নিই।’
জয়নাল বলেন, ‘কোনো দিন খাই, কোনো দিন খেতে পারি না। এই অবস্থায় সংসার চলছে। ধারদেনা অনেক হয়ে গেছে। দোকানদারও আর বাকি দিতে চান না। আমাদের দৈনিক বেতন ৩০০ টাকা। এতে কি হয়? এক কেজি আটা এখন ৫৫ থেকে ৬০ টাকা। এক কেজি চাল ৬০ থেকে ৭০ টাকা। তাহলে কীভাবে আমাদের সংসার চলে?’
‘ঈদের আগে বেতন পাব বলেও তো মনে হচ্ছে না। তিন রোজাতে টাকা দেওয়ার কথা ছিল, আজ ১৪ রোজা। আর কয়েক দিন বাদে ঈদ। সন্তানদের জামা-কাপড়ও বা কিনব কীভাবে জানা নেই।’ বলেন জয়নাল।
রাজশাহী মহানগরীর শিরোইল এলাকায় অবস্থিত রাষ্ট্রায়ত্ত এই রেশম কারখানাটি ২০০২ সালে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। রাজশাহীর রেশমের ঐতিহ্য ফেরাতে এটি আবার চালু হয় ২০১৮ সালে। এরপর পুরোনো দক্ষ শ্রমিকদের অনেকেই কাজে ফিরেছেন। এখন কারখানার ৯টি লুমে কাপড় উৎপাদন চলছে। মাসে প্রায় ৭০০ থেকে ৮০০ মিটার রেশম কাপড় উৎপাদন হচ্ছে। কারখানার কয়েকটি শাখায় এখন কাজ করছেন ৩৭ জন শ্রমিক। তাঁরা ঠিকমতো মজুরি পাচ্ছেন না। এমন অবস্থায় মানবেতর জীবন কাটছে তাঁদের।
কারখানার শ্রমিক মোসা. মুন্নির ২৫ বছরের ছেলে জিম দুই মাস আগে মারা গেছেন বিনা চিকিৎসায়। জন্ডিসে আক্রান্ত ছেলের চিকিৎসার জন্য কারখানায় পাওনা টাকার মধ্যে অন্তত দুই হাজার চেয়েও পাননি মুন্নি।
মুন্নির সঙ্গে কথা হলে তিনি বলেন, ‘আট মাস থেকে বেতন নাই। সংসার খুব কষ্ট করে চলে। আমার বাচ্চা মরে গেল, ওরা টাকা দিল না। এরা মায়া-দয়া কিছু বুঝে না। এখানকার মাথাও ভালো না। যে কারখানা চালায় সেও ভালো না। আমরা কী করে চলছি এই রোজা-রমজানের দিনে কারও কি কোনো চিন্তা আছে? ওরা তো বেতন পাচ্ছে, ওদের তো চিন্তা নাই। চিন্তা তো আমাদের। আজ দিব, কাল দিব, পরশু দিব বলেও বেতন দেয় না।’
ছেলের কথা মনে করে কান্নায় ভেঙে পড়েন মুন্নি। চোখের পানি মুছতে মুছতে মুন্নি বলতে থাকলেন, ‘আমার যে ছেলে মরে গেল, আমার পাওনা টাকা চাইতে গেলাম তা-ও দিল না। বিনা চিকিৎসায় আমার ছেলে মারা গেল। এই দুঃখ কোথায় থুবো? এরা কোনো চিন্তাভাবনায় করে না।’
প্রিন্টিং শাখার শ্রমিক পারুল বেগম বলেন, ‘আটটা মাস চলছে, একটা টাকা পাইনি আমরা। বেতনের কথা বলতে গেলে চলে যেতে বলে। আমাদের দিন চলছে খুব কষ্টে। কোনো দিন খাই, কোনো দিন খাই না। যেদিন জুটাতে পারছি সেদিন খাচ্ছি, না পারলে খাচ্ছি না। ছোট বাচ্চাদের যেমন ঘোরায়, সে রকম আমাদের দিনের পর দিন ঘুরাচ্ছে।’
এই কারখানার শ্রমিকদের কিছু দৈনিক ৩০০ টাকা মজুরির ভিত্তিতে কাজ করেন। আর যাঁরা লুম মেশিনে কাপড় বোনান, তাঁরা প্রতি গজের জন্য পান ৫০ টাকা। তাঁরা মাসে সর্বোচ্চ সাত হাজার টাকার কাজ করতে পারেন। উৎপাদিত কাপড় কারখানার প্রধান ফটকের পাশে শো-রুম থেকে বিক্রি করে টাকা জমা করা হচ্ছে রাষ্ট্রীয় কোষাগারে। কিন্তু শ্রমিকেরা মজুরি পাচ্ছেন না।
এ নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করে শ্রমিক শামসুল আলম বললেন, ‘কাপড় বুনে আমরা মাসে সর্বোচ্চ ৭ হাজার টাকা তুলতে পারি। এই বেতনও এত দিন বন্ধ। খুবই কষ্টকর অবস্থা আমাদের। বাড়ির জিনিসপত্রও বিক্রি করতে হয়েছে। এখন মানবেতর জীবন যাপন করতে হচ্ছে। সামনে ঈদ, ঈদ তো আমাদের হবে না। কঠিন অবস্থা। আন্দোলন করলাম। তা-ও লাভ হলো না।’
বন্ধ হওয়ার আগে এই কারখানায় ৩১ বছর কাজ করেছেন আশরাফ আলী। নতুন করে চালুর পর আবার কাজ করছেন তিনি। আশরাফ বলেন, ‘কারখানা চালাবে এ রকম কোনো পরিকল্পনা নেই। ঈদের মার্কেট ধরতে হবে, সে চিন্তাও নাই। সামনে ঈদ, কী অবস্থা আমাদের? কর্মকর্তারা পোলাও-বিরিয়ানি খাবে, ওরাই খাক। ঈদের আগেও আমাদের বেতন দেয়নি। আটটা মাস চিন্তা করেন, আমরা বেতনই বা পাই কয় টাকা? আটটা মাস চলছে কীভাবে?’
সানোয়ার হোসেন আগে এখানে কাজ করেছেন ২৫ বছর। কারখানা চালুর পর ২০১৮ সালে আবার এসেছেন। তিনি বলেন, ‘ঈদের আগে বেতন পাওয়ার আশা ছেড়ে দিয়েছি। যদি হয় জুন-জুলাইয়ের পর, নতুন বাজেট পাস হলে। তার আগে কোনো নিশ্চয়তা নাই। এখানকার এমপি ফজলে হোসেন বাদশাও কিছু করছেন না। বলছেন, দেন-দরবার করছি, কোনো রেজাল্ট নাই। আসছেন, ঘুরছেন-ফিরছেন চলে যাচ্ছেন।’
সানোয়ার বলেন, ঈদ নিয়ে রেশম কারখানায় বাড়তি কাপড় উৎপাদনেরও কোনো পরিকল্পনা নেই কর্তৃপক্ষের।
সানোয়ার আরও বলেন, ‘ঈদের আগে মানুষের একটা পরিকল্পনা থাকে। এখানে কিচ্ছু নাই। আমি নিজে বলেছি যে স্যার ঈদের মার্কেটটা ধরেন। ধরল না। এখন বন্ধ করে দিলেই বাঁচে।’
আঞ্চলিক রেশম সম্প্রসারণ কার্যালয়ের উপপরিচালক এবং রেশম কারখানার অতিরিক্ত দায়িত্বে থাকা ব্যবস্থাপক কাজী মাসুদ রেজা বলেন, বাংলাদেশে শুধু এখানেই খাঁটি রেশম কাপড় উৎপাদন হয়। তাই এর চাহিদা অনেক বেশি। এবার ঈদের আগেও অন্য বছরের তুলনায় বেশি কাপড় বিক্রি হচ্ছে। ভবিষ্যতে ভালোভাবেই কারখানা সচল রাখার পরিকল্পনা আছে।
শ্রমিকদের মজুরি না দেওয়ার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘কারখানা চালু করা হয়েছে ১৭-১৮ বছর পরে বন্ধ থাকার পরে। কিন্তু সরকারিভাবে কীভাবে চালানো হবে, সে রকম কোনো সিস্টেমে আনা হয়নি। ভবিষ্যতে কোনো পরিকল্পনায় এনে ভালো করে চালানো হবে। আমাদের বাংলাদেশ রেশম বোর্ডের মহাপরিচালক বলেছেন যেহেতু ঈদ আসন্ন, অন্তত তিন মাসের বেতনের যেন ব্যবস্থা করা হয়। আমরা ঈদের আগে এ টাকাটা দেওয়ার আশা করছি।’

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের নাম পরিবর্তন করে রাখ হয়েছে ‘শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক হল’, শেখ রাসেল হলের নাম পরিবর্তন করে রাখা হয়েছে ‘নবাব সলিমুল্লাহ হল’। এ ছাড়া শেখ হাসিনা হলের নাম পরিবর্তন করে ‘জুলাই চব্বিশ জাগরণী হল’ এবং বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলের নাম পরিবর্তন করে ‘শহীদ ফেলানী খাতুন হল’ না
১৯ মিনিট আগে
হবিগঞ্জ-বানিয়াচং আঞ্চলিক সড়কের রত্না বেইলি সেতুর দুটি পাটাতন ভেঙে পাথরবোঝাই ট্রাক আটকে যাওয়ায় বন্ধ হয়ে গেছে ওই পথে সব ধরনের যান চলাচল। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছে শতাধিক যাত্রী ও ওই পথে চলাচলকারীরা। শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সকাল ৯টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
নরসিংদীর বেলাব উপজেলার আড়িয়াল খাঁ নদের তীর থেকে আব্দুর রশিদ (৪০) নামের এক অটোরিকশাচালকের রক্তাক্ত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বিন্নাবাইদ ইউনিয়নের ভাওয়ালেরচর এলাকায় নদীর তীর থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
১ ঘণ্টা আগে
অবশেষে ৬৮ বছরে পা দিতে চলা রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে মানসিক রোগীদের জন্য একটি পূর্ণাঙ্গ মনোরোগ ওয়ার্ড চালু হলো। হাসপাতালটির বহির্বিভাগে প্রতিদিনই উল্লেখযোগ্য সংখ্যক মানসিক রোগী চিকিৎসা নিতে এলেও ভর্তির সুযোগ ছিল না।
১ ঘণ্টা আগেজাবি প্রতিনিধি

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) শেখ হাসিনা ও তাঁর স্বজনদের নামে থাকা চারটি আবাসিক হলের নাম পরিবর্তন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কর্তৃপক্ষ। আজ শুক্রবার সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার এ বি এম আজিজুর রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
আজিজুর রহমান বলেন, ‘গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় অনুষ্ঠিত বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সভায় শেখ পরিবারের নামে থাকা চারটি হলের নাম পরিবর্তন করে নতুন নামকরণের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।’
এসব হলের মধ্যে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের নাম পরিবর্তন করে রাখ হয়েছে ‘শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক হল’, শেখ রাসেল হলের নাম পরিবর্তন করে রাখা হয়েছে ‘নবাব সলিমুল্লাহ হল’। এ ছাড়া শেখ হাসিনা হলের নাম পরিবর্তন করে ‘জুলাই চব্বিশ জাগরণী হল’ এবং বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলের নাম পরিবর্তন করে ‘শহীদ ফেলানী খাতুন হল’ নাম রাখা হয়েছে।

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) শেখ হাসিনা ও তাঁর স্বজনদের নামে থাকা চারটি আবাসিক হলের নাম পরিবর্তন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কর্তৃপক্ষ। আজ শুক্রবার সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার এ বি এম আজিজুর রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
আজিজুর রহমান বলেন, ‘গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় অনুষ্ঠিত বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সভায় শেখ পরিবারের নামে থাকা চারটি হলের নাম পরিবর্তন করে নতুন নামকরণের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।’
এসব হলের মধ্যে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের নাম পরিবর্তন করে রাখ হয়েছে ‘শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক হল’, শেখ রাসেল হলের নাম পরিবর্তন করে রাখা হয়েছে ‘নবাব সলিমুল্লাহ হল’। এ ছাড়া শেখ হাসিনা হলের নাম পরিবর্তন করে ‘জুলাই চব্বিশ জাগরণী হল’ এবং বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলের নাম পরিবর্তন করে ‘শহীদ ফেলানী খাতুন হল’ নাম রাখা হয়েছে।

‘ইফতার কিংবা সাহ্রিতে কোনো দিন শাক, আলু ভর্তা, ডিম ভাজিই ভরসা। ইফতারে হয়তো মুড়ি মাখিয়ে খেয়ে নিই। কখনোবা ভাত থাকলেই সেটাই খেয়ে নিই।’
০৬ এপ্রিল ২০২৩
হবিগঞ্জ-বানিয়াচং আঞ্চলিক সড়কের রত্না বেইলি সেতুর দুটি পাটাতন ভেঙে পাথরবোঝাই ট্রাক আটকে যাওয়ায় বন্ধ হয়ে গেছে ওই পথে সব ধরনের যান চলাচল। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছে শতাধিক যাত্রী ও ওই পথে চলাচলকারীরা। শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সকাল ৯টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
নরসিংদীর বেলাব উপজেলার আড়িয়াল খাঁ নদের তীর থেকে আব্দুর রশিদ (৪০) নামের এক অটোরিকশাচালকের রক্তাক্ত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বিন্নাবাইদ ইউনিয়নের ভাওয়ালেরচর এলাকায় নদীর তীর থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
১ ঘণ্টা আগে
অবশেষে ৬৮ বছরে পা দিতে চলা রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে মানসিক রোগীদের জন্য একটি পূর্ণাঙ্গ মনোরোগ ওয়ার্ড চালু হলো। হাসপাতালটির বহির্বিভাগে প্রতিদিনই উল্লেখযোগ্য সংখ্যক মানসিক রোগী চিকিৎসা নিতে এলেও ভর্তির সুযোগ ছিল না।
১ ঘণ্টা আগেহবিগঞ্জ প্রতিনিধি

হবিগঞ্জ-বানিয়াচং আঞ্চলিক সড়কের রত্না বেইলি সেতুর দুটি পাটাতন ভেঙে পাথরবোঝাই ট্রাক আটকে যাওয়ায় বন্ধ হয়ে গেছে ওই পথে সব ধরনের যান চলাচল। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছে শতাধিক যাত্রী ও ওই পথে চলাচলকারীরা। শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সকাল ৯টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় সূত্র জানায়, জাফলং থেকে ছেড়ে আসা বানিয়াচংগামী পাথরবোঝাই একটি ট্রাক ব্রিজের ওপর ওঠামাত্রই ব্রিজের দুটি পাটাতন ভেঙে যায়। মুহূর্তেই ট্রাকের পেছনের দুটি চাকা ধসে পড়ে এবং পুরো ট্রাকটি ব্রিজে আটকে যায়।
এতে দীর্ঘ লাইনে আটকা পড়ে যাত্রীবাহী বাস, সিএনজিচালিত অটোরিকশা, টমটম, প্রাইভেট কারসহ অসংখ্য যানবাহন। বিপাকে পড়েন সাধারণ মানুষ, শিক্ষার্থী, রোগী এবং নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য ব্যবসায়ীরা।
দুর্ঘটনার পর ব্রিজের একপাশ থেকে অন্যপাশে যাওয়ার জন্য যাত্রীরা ঝুঁকি নিয়ে হেঁটে ভাঙা অংশ অতিক্রম করছে। এতে যেকোনো মুহূর্তে বড় ধরনের দুর্ঘটনার আশঙ্কা প্রকাশ করেছে স্থানীয়রা।
এ বিষয়ে স্থানীয় এক প্রত্যক্ষদর্শী বলেন, ‘ট্রাকটি ব্রিজে উঠতেই জোরে শব্দ হয়। একটু পরই দেখি পাটাতন নিচে ধসে গেছে। ভাগ্য ভালো যে ট্রাকটি পুরোপুরি নিচে পড়ে যায়নি। তবে এখন তো ও পথে চলাচলকারীরা আটকা পড়ে আছে।’
যাত্রীরা জানান, রত্না বেইলি ব্রিজটি বহুদিন ধরে জরাজীর্ণ অবস্থায় রয়েছে। ভারী যানবাহনের অতিরিক্ত চাপের কারণে যেকোনো সময় বড় দুর্ঘটনা ঘটতে পারে—এমন আশঙ্কা দীর্ঘদিন ধরেই ছিল। এদিকে যাত্রীদের দাবি, এখানে যেন বেইলি ব্রিজের পরিবর্তে দ্রুত স্থায়ী সেতু নির্মাণ করা হয়, যাতে প্রতিদিনের এ দুর্ভোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
এ বিষয়ে হবিগঞ্জ সওজের নির্বাহী প্রকৌশলী জাকির হোসেন বলেন, ‘ব্রিজটি দ্রুত মেরামত করার কাজ চলছে। পাথরবোঝাই ট্রাকটিতে বেশি লোড থাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটেছে।’

হবিগঞ্জ-বানিয়াচং আঞ্চলিক সড়কের রত্না বেইলি সেতুর দুটি পাটাতন ভেঙে পাথরবোঝাই ট্রাক আটকে যাওয়ায় বন্ধ হয়ে গেছে ওই পথে সব ধরনের যান চলাচল। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছে শতাধিক যাত্রী ও ওই পথে চলাচলকারীরা। শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সকাল ৯টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় সূত্র জানায়, জাফলং থেকে ছেড়ে আসা বানিয়াচংগামী পাথরবোঝাই একটি ট্রাক ব্রিজের ওপর ওঠামাত্রই ব্রিজের দুটি পাটাতন ভেঙে যায়। মুহূর্তেই ট্রাকের পেছনের দুটি চাকা ধসে পড়ে এবং পুরো ট্রাকটি ব্রিজে আটকে যায়।
এতে দীর্ঘ লাইনে আটকা পড়ে যাত্রীবাহী বাস, সিএনজিচালিত অটোরিকশা, টমটম, প্রাইভেট কারসহ অসংখ্য যানবাহন। বিপাকে পড়েন সাধারণ মানুষ, শিক্ষার্থী, রোগী এবং নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য ব্যবসায়ীরা।
দুর্ঘটনার পর ব্রিজের একপাশ থেকে অন্যপাশে যাওয়ার জন্য যাত্রীরা ঝুঁকি নিয়ে হেঁটে ভাঙা অংশ অতিক্রম করছে। এতে যেকোনো মুহূর্তে বড় ধরনের দুর্ঘটনার আশঙ্কা প্রকাশ করেছে স্থানীয়রা।
এ বিষয়ে স্থানীয় এক প্রত্যক্ষদর্শী বলেন, ‘ট্রাকটি ব্রিজে উঠতেই জোরে শব্দ হয়। একটু পরই দেখি পাটাতন নিচে ধসে গেছে। ভাগ্য ভালো যে ট্রাকটি পুরোপুরি নিচে পড়ে যায়নি। তবে এখন তো ও পথে চলাচলকারীরা আটকা পড়ে আছে।’
যাত্রীরা জানান, রত্না বেইলি ব্রিজটি বহুদিন ধরে জরাজীর্ণ অবস্থায় রয়েছে। ভারী যানবাহনের অতিরিক্ত চাপের কারণে যেকোনো সময় বড় দুর্ঘটনা ঘটতে পারে—এমন আশঙ্কা দীর্ঘদিন ধরেই ছিল। এদিকে যাত্রীদের দাবি, এখানে যেন বেইলি ব্রিজের পরিবর্তে দ্রুত স্থায়ী সেতু নির্মাণ করা হয়, যাতে প্রতিদিনের এ দুর্ভোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
এ বিষয়ে হবিগঞ্জ সওজের নির্বাহী প্রকৌশলী জাকির হোসেন বলেন, ‘ব্রিজটি দ্রুত মেরামত করার কাজ চলছে। পাথরবোঝাই ট্রাকটিতে বেশি লোড থাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটেছে।’

‘ইফতার কিংবা সাহ্রিতে কোনো দিন শাক, আলু ভর্তা, ডিম ভাজিই ভরসা। ইফতারে হয়তো মুড়ি মাখিয়ে খেয়ে নিই। কখনোবা ভাত থাকলেই সেটাই খেয়ে নিই।’
০৬ এপ্রিল ২০২৩
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের নাম পরিবর্তন করে রাখ হয়েছে ‘শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক হল’, শেখ রাসেল হলের নাম পরিবর্তন করে রাখা হয়েছে ‘নবাব সলিমুল্লাহ হল’। এ ছাড়া শেখ হাসিনা হলের নাম পরিবর্তন করে ‘জুলাই চব্বিশ জাগরণী হল’ এবং বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলের নাম পরিবর্তন করে ‘শহীদ ফেলানী খাতুন হল’ না
১৯ মিনিট আগে
নরসিংদীর বেলাব উপজেলার আড়িয়াল খাঁ নদের তীর থেকে আব্দুর রশিদ (৪০) নামের এক অটোরিকশাচালকের রক্তাক্ত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বিন্নাবাইদ ইউনিয়নের ভাওয়ালেরচর এলাকায় নদীর তীর থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
১ ঘণ্টা আগে
অবশেষে ৬৮ বছরে পা দিতে চলা রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে মানসিক রোগীদের জন্য একটি পূর্ণাঙ্গ মনোরোগ ওয়ার্ড চালু হলো। হাসপাতালটির বহির্বিভাগে প্রতিদিনই উল্লেখযোগ্য সংখ্যক মানসিক রোগী চিকিৎসা নিতে এলেও ভর্তির সুযোগ ছিল না।
১ ঘণ্টা আগেনরসিংদী প্রতিনিধি

নরসিংদীর বেলাব উপজেলার আড়িয়াল খাঁ নদের তীর থেকে আব্দুর রশিদ (৪০) নামের এক অটোরিকশাচালকের রক্তাক্ত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বিন্নাবাইদ ইউনিয়নের ভাওয়ালেরচর এলাকায় নদীর তীর থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
আব্দুর রশিদ কিশোরগঞ্জের কটিয়াদী উপজেলার লোহাজুরী ইউনিয়নের দক্ষিণ লোহাজুরী গ্রামের বাসিন্দা। পেশায় তিনি ছিলেন অটোরিকশাচালক; তবে নিয়মিত আড়িয়াল খাঁ নদে বড়শি দিয়ে মাছ শিকার করা ছিল তাঁর নেশা।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সকাল ৬টার দিকে ভাওয়ালেরচর এলাকায় নদীর পাড়ে রক্তাক্ত লাশ পড়ে থাকতে দেখে স্থানীয় বাসিন্দারা পুলিশে খবর দেন। লাশের পাশেই মোবাইল ফোন ও অটোরিকশাটি ছিল। পরে স্বজনেরা এসে লাশ শনাক্ত করেন। আব্দুর রশিদের মাথা ও শরীরে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। প্রাথমিকভাবে পুলিশ মনে করছে, তিনি দুষ্কৃতকারীর হামলার শিকার হয়েছেন।
নিহত ব্যক্তির ভাই কাজল মিয়া বলেন, ‘প্রতিদিন বিকেল থেকে রাত ১১-১২টা পর্যন্ত অটোরিকশা চালিয়ে তারপর নদীর পাড়ে বসে মাছ শিকার করে বাড়ি ফিরত ভাই। কিন্তু গতকাল রাতে আর বাড়ি ফেরেনি। সকালে খবর পেয়ে নদীর পাড়ে এসে ভাইয়ের মরদেহ দেখতে পাই।’
নিহত ব্যক্তির ছেলে হৃদয় বলেন, ‘রাতে বাড়ি না ফেরায় কল দিলে ফোন বন্ধ পাই। সকালে খবর শুনে নদীর পাড়ে এসে বাবার মরদেহ, মোবাইল ও অটোরিকশা পড়ে থাকতে দেখি।’
বেলাব থানার পরিদর্শক (তদন্ত) নাসির উদ্দিন বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। ময়নাতদন্তের জন্য নরসিংদী সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানোর প্রক্রিয়া চলছে। বিষয়টি পিবিআইকে জানানো হয়েছে। ঘটনাটি গুরুত্ব সহকারে তদন্ত করা হচ্ছে। আইনগত প্রক্রিয়া চলমান।

নরসিংদীর বেলাব উপজেলার আড়িয়াল খাঁ নদের তীর থেকে আব্দুর রশিদ (৪০) নামের এক অটোরিকশাচালকের রক্তাক্ত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বিন্নাবাইদ ইউনিয়নের ভাওয়ালেরচর এলাকায় নদীর তীর থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
আব্দুর রশিদ কিশোরগঞ্জের কটিয়াদী উপজেলার লোহাজুরী ইউনিয়নের দক্ষিণ লোহাজুরী গ্রামের বাসিন্দা। পেশায় তিনি ছিলেন অটোরিকশাচালক; তবে নিয়মিত আড়িয়াল খাঁ নদে বড়শি দিয়ে মাছ শিকার করা ছিল তাঁর নেশা।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সকাল ৬টার দিকে ভাওয়ালেরচর এলাকায় নদীর পাড়ে রক্তাক্ত লাশ পড়ে থাকতে দেখে স্থানীয় বাসিন্দারা পুলিশে খবর দেন। লাশের পাশেই মোবাইল ফোন ও অটোরিকশাটি ছিল। পরে স্বজনেরা এসে লাশ শনাক্ত করেন। আব্দুর রশিদের মাথা ও শরীরে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। প্রাথমিকভাবে পুলিশ মনে করছে, তিনি দুষ্কৃতকারীর হামলার শিকার হয়েছেন।
নিহত ব্যক্তির ভাই কাজল মিয়া বলেন, ‘প্রতিদিন বিকেল থেকে রাত ১১-১২টা পর্যন্ত অটোরিকশা চালিয়ে তারপর নদীর পাড়ে বসে মাছ শিকার করে বাড়ি ফিরত ভাই। কিন্তু গতকাল রাতে আর বাড়ি ফেরেনি। সকালে খবর পেয়ে নদীর পাড়ে এসে ভাইয়ের মরদেহ দেখতে পাই।’
নিহত ব্যক্তির ছেলে হৃদয় বলেন, ‘রাতে বাড়ি না ফেরায় কল দিলে ফোন বন্ধ পাই। সকালে খবর শুনে নদীর পাড়ে এসে বাবার মরদেহ, মোবাইল ও অটোরিকশা পড়ে থাকতে দেখি।’
বেলাব থানার পরিদর্শক (তদন্ত) নাসির উদ্দিন বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। ময়নাতদন্তের জন্য নরসিংদী সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানোর প্রক্রিয়া চলছে। বিষয়টি পিবিআইকে জানানো হয়েছে। ঘটনাটি গুরুত্ব সহকারে তদন্ত করা হচ্ছে। আইনগত প্রক্রিয়া চলমান।

‘ইফতার কিংবা সাহ্রিতে কোনো দিন শাক, আলু ভর্তা, ডিম ভাজিই ভরসা। ইফতারে হয়তো মুড়ি মাখিয়ে খেয়ে নিই। কখনোবা ভাত থাকলেই সেটাই খেয়ে নিই।’
০৬ এপ্রিল ২০২৩
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের নাম পরিবর্তন করে রাখ হয়েছে ‘শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক হল’, শেখ রাসেল হলের নাম পরিবর্তন করে রাখা হয়েছে ‘নবাব সলিমুল্লাহ হল’। এ ছাড়া শেখ হাসিনা হলের নাম পরিবর্তন করে ‘জুলাই চব্বিশ জাগরণী হল’ এবং বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলের নাম পরিবর্তন করে ‘শহীদ ফেলানী খাতুন হল’ না
১৯ মিনিট আগে
হবিগঞ্জ-বানিয়াচং আঞ্চলিক সড়কের রত্না বেইলি সেতুর দুটি পাটাতন ভেঙে পাথরবোঝাই ট্রাক আটকে যাওয়ায় বন্ধ হয়ে গেছে ওই পথে সব ধরনের যান চলাচল। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছে শতাধিক যাত্রী ও ওই পথে চলাচলকারীরা। শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সকাল ৯টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
অবশেষে ৬৮ বছরে পা দিতে চলা রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে মানসিক রোগীদের জন্য একটি পূর্ণাঙ্গ মনোরোগ ওয়ার্ড চালু হলো। হাসপাতালটির বহির্বিভাগে প্রতিদিনই উল্লেখযোগ্য সংখ্যক মানসিক রোগী চিকিৎসা নিতে এলেও ভর্তির সুযোগ ছিল না।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী

অবশেষে ৬৮ বছরে পা দিতে চলা রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে মানসিক রোগীদের জন্য একটি পূর্ণাঙ্গ মনোরোগ ওয়ার্ড চালু হলো। হাসপাতালটির বহির্বিভাগে প্রতিদিনই উল্লেখযোগ্য সংখ্যক মানসিক রোগী চিকিৎসা নিতে এলেও ভর্তির সুযোগ ছিল না। গুরুতর রোগীদের কিছু ক্ষেত্রে মেডিসিন বিভাগে রাখা হলেও, পূর্ণাঙ্গ ওয়ার্ডের অভাবে এতদিন অনেককেই ফিরিয়ে দিতে হতো।
হাসপাতাল প্রতিষ্ঠার ৬৭ বছর পর এই প্রথম ২৫ শয্যার একটি সুসজ্জিত মনোরোগ ওয়ার্ড চালু করা হয়েছে। হাসপাতালটির পুরাতন আইসিইউ ভবনে এই নতুন ওয়ার্ডটি গড়ে তোলা হয়েছে।
এই ওয়ার্ডে রোগী ভর্তির জন্য নির্দিষ্ট বিন্যাস রাখা হয়েছে। এর মধ্যে পুরুষদের জন্য ১০টি, নারীদের জন্য ৭ টি, শিশু-কিশোরদের জন্য ৫টি এবং উচ্চ পর্যবেক্ষণের জন্য ৩টি শয্যা সংরক্ষিত রয়েছে। এ ছাড়া রোগীদের চিকিৎসার সুবিধার জন্য থেরাপি ও কাউন্সেলিং রুমসহ আধুনিক সুযোগ-সুবিধার ব্যবস্থা করা হয়েছে। ওয়ার্ডের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন মনোরোগ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক মোস্তফা আলী।
এই ওয়ার্ডটি চালুর পেছনে সবচেয়ে বড় কারণ ছিল কলেজের স্বীকৃতি বজায় রাখা। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, আগামী মার্চ মাসেই ওয়ার্ল্ড ফেডারেশন ফর মেডিকেল এডুকেশন (ডব্লিউএফএমই) থেকে একটি প্রতিনিধি দল রাজশাহী মেডিকেল কলেজ পরিদর্শনে আসবে। পরিদর্শনকালে মনোরোগ বিভাগের ওয়ার্ড না পেলে কলেজের পয়েন্ট কমে যাওয়ার এবং অ্যাক্রিডিটেশনে বড় ধরনের সমস্যা হওয়ার আশঙ্কা ছিল। এতে করে এই কলেজের শিক্ষার্থীদের দেশের বাইরে উচ্চশিক্ষা বা পড়াশোনা করার সুযোগ কমে যেত। এ ছাড়া এফসিপিএস এবং ডিপ্লোমা কোর্সের শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণের জন্যও এমন একটি ওয়ার্ড জরুরি ছিল।
কলেজ কর্তৃপক্ষের অনুরোধ শুনে সদ্যবিদায়ী পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এফএম শামীম আহাম্মদ দ্রুত এই ওয়ার্ড চালুর উদ্যোগ নেন এবং গত বুধবার এটির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন। উদ্বোধনের সময় তাঁর সঙ্গে নতুন পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল পি কে এম মাসুদ-উল-ইসলামসহ মনোরোগ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকেরা উপস্থিত ছিলেন।
ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এফএম শামীম আহাম্মদ এ প্রসঙ্গে বলেন, ‘উত্তরবঙ্গের সবচেয়ে বড় এই হাসপাতালে যে ৬৭ বছরেও মানসিক রোগীদের জন্য ওয়ার্ড চালু হয়নি, এটি সত্যিই অবাক হওয়ার মতো বিষয়। আমরা প্রয়োজনীয়তা অনুধাবন করে দ্রুততম সময়ের মধ্যে এটি চালু করেছি। এখন থেকে এ অঞ্চলের মানসিক রোগীরা হাসপাতালে ভর্তি থেকেও উন্নত চিকিৎসা নিতে পারবেন।’
ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এফএম শামীম আহাম্মদ ২০২৩ সালের ৩১ জানুয়ারি রামেক হাসপাতালের পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। তাঁর উদ্যোগেগত ২৩ অক্টোবর শুধু সাপে কাটা রোগীদের জন্য বিশেষায়িত ওয়ার্ড চালু করা হয়।
কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এই বিশেষায়িত ওয়ার্ড চালুর পর থেকে এখন পর্যন্ত রামেক হাসপাতালে একজনও সাপে কাটা রোগীর মৃত্যু হয়নি, যেখানে আগে প্রায় প্রতিদিনই এই রোগে মৃত্যুর ঘটনা ঘটতো। গতকাল বৃহস্পতিবার তিনি নতুন পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল পি কে এম মাসুদ-উল-ইসলামের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর করেছেন।

অবশেষে ৬৮ বছরে পা দিতে চলা রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে মানসিক রোগীদের জন্য একটি পূর্ণাঙ্গ মনোরোগ ওয়ার্ড চালু হলো। হাসপাতালটির বহির্বিভাগে প্রতিদিনই উল্লেখযোগ্য সংখ্যক মানসিক রোগী চিকিৎসা নিতে এলেও ভর্তির সুযোগ ছিল না। গুরুতর রোগীদের কিছু ক্ষেত্রে মেডিসিন বিভাগে রাখা হলেও, পূর্ণাঙ্গ ওয়ার্ডের অভাবে এতদিন অনেককেই ফিরিয়ে দিতে হতো।
হাসপাতাল প্রতিষ্ঠার ৬৭ বছর পর এই প্রথম ২৫ শয্যার একটি সুসজ্জিত মনোরোগ ওয়ার্ড চালু করা হয়েছে। হাসপাতালটির পুরাতন আইসিইউ ভবনে এই নতুন ওয়ার্ডটি গড়ে তোলা হয়েছে।
এই ওয়ার্ডে রোগী ভর্তির জন্য নির্দিষ্ট বিন্যাস রাখা হয়েছে। এর মধ্যে পুরুষদের জন্য ১০টি, নারীদের জন্য ৭ টি, শিশু-কিশোরদের জন্য ৫টি এবং উচ্চ পর্যবেক্ষণের জন্য ৩টি শয্যা সংরক্ষিত রয়েছে। এ ছাড়া রোগীদের চিকিৎসার সুবিধার জন্য থেরাপি ও কাউন্সেলিং রুমসহ আধুনিক সুযোগ-সুবিধার ব্যবস্থা করা হয়েছে। ওয়ার্ডের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন মনোরোগ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক মোস্তফা আলী।
এই ওয়ার্ডটি চালুর পেছনে সবচেয়ে বড় কারণ ছিল কলেজের স্বীকৃতি বজায় রাখা। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, আগামী মার্চ মাসেই ওয়ার্ল্ড ফেডারেশন ফর মেডিকেল এডুকেশন (ডব্লিউএফএমই) থেকে একটি প্রতিনিধি দল রাজশাহী মেডিকেল কলেজ পরিদর্শনে আসবে। পরিদর্শনকালে মনোরোগ বিভাগের ওয়ার্ড না পেলে কলেজের পয়েন্ট কমে যাওয়ার এবং অ্যাক্রিডিটেশনে বড় ধরনের সমস্যা হওয়ার আশঙ্কা ছিল। এতে করে এই কলেজের শিক্ষার্থীদের দেশের বাইরে উচ্চশিক্ষা বা পড়াশোনা করার সুযোগ কমে যেত। এ ছাড়া এফসিপিএস এবং ডিপ্লোমা কোর্সের শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণের জন্যও এমন একটি ওয়ার্ড জরুরি ছিল।
কলেজ কর্তৃপক্ষের অনুরোধ শুনে সদ্যবিদায়ী পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এফএম শামীম আহাম্মদ দ্রুত এই ওয়ার্ড চালুর উদ্যোগ নেন এবং গত বুধবার এটির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন। উদ্বোধনের সময় তাঁর সঙ্গে নতুন পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল পি কে এম মাসুদ-উল-ইসলামসহ মনোরোগ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকেরা উপস্থিত ছিলেন।
ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এফএম শামীম আহাম্মদ এ প্রসঙ্গে বলেন, ‘উত্তরবঙ্গের সবচেয়ে বড় এই হাসপাতালে যে ৬৭ বছরেও মানসিক রোগীদের জন্য ওয়ার্ড চালু হয়নি, এটি সত্যিই অবাক হওয়ার মতো বিষয়। আমরা প্রয়োজনীয়তা অনুধাবন করে দ্রুততম সময়ের মধ্যে এটি চালু করেছি। এখন থেকে এ অঞ্চলের মানসিক রোগীরা হাসপাতালে ভর্তি থেকেও উন্নত চিকিৎসা নিতে পারবেন।’
ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এফএম শামীম আহাম্মদ ২০২৩ সালের ৩১ জানুয়ারি রামেক হাসপাতালের পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। তাঁর উদ্যোগেগত ২৩ অক্টোবর শুধু সাপে কাটা রোগীদের জন্য বিশেষায়িত ওয়ার্ড চালু করা হয়।
কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এই বিশেষায়িত ওয়ার্ড চালুর পর থেকে এখন পর্যন্ত রামেক হাসপাতালে একজনও সাপে কাটা রোগীর মৃত্যু হয়নি, যেখানে আগে প্রায় প্রতিদিনই এই রোগে মৃত্যুর ঘটনা ঘটতো। গতকাল বৃহস্পতিবার তিনি নতুন পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল পি কে এম মাসুদ-উল-ইসলামের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর করেছেন।

‘ইফতার কিংবা সাহ্রিতে কোনো দিন শাক, আলু ভর্তা, ডিম ভাজিই ভরসা। ইফতারে হয়তো মুড়ি মাখিয়ে খেয়ে নিই। কখনোবা ভাত থাকলেই সেটাই খেয়ে নিই।’
০৬ এপ্রিল ২০২৩
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের নাম পরিবর্তন করে রাখ হয়েছে ‘শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক হল’, শেখ রাসেল হলের নাম পরিবর্তন করে রাখা হয়েছে ‘নবাব সলিমুল্লাহ হল’। এ ছাড়া শেখ হাসিনা হলের নাম পরিবর্তন করে ‘জুলাই চব্বিশ জাগরণী হল’ এবং বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলের নাম পরিবর্তন করে ‘শহীদ ফেলানী খাতুন হল’ না
১৯ মিনিট আগে
হবিগঞ্জ-বানিয়াচং আঞ্চলিক সড়কের রত্না বেইলি সেতুর দুটি পাটাতন ভেঙে পাথরবোঝাই ট্রাক আটকে যাওয়ায় বন্ধ হয়ে গেছে ওই পথে সব ধরনের যান চলাচল। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছে শতাধিক যাত্রী ও ওই পথে চলাচলকারীরা। শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সকাল ৯টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
নরসিংদীর বেলাব উপজেলার আড়িয়াল খাঁ নদের তীর থেকে আব্দুর রশিদ (৪০) নামের এক অটোরিকশাচালকের রক্তাক্ত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বিন্নাবাইদ ইউনিয়নের ভাওয়ালেরচর এলাকায় নদীর তীর থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
১ ঘণ্টা আগে