শেরপুর (বগুড়া) প্রতিনিধি

বগুড়ার শেরপুরে নিজের ভাড়াবাড়িতে আশ্রয় দেওয়া মেয়েশিশুকে (৭) ধর্ষণ করার মামলায় আসামি স্বপন মিয়াকে (৩১) গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। গতকাল বুধবার ভোরে তাঁকে ময়মনসিংহ থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ধর্ষণ মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা শেরপুর টাউন পুলিশ ফাঁড়ির উপপরিদর্শক (এসআই) শাহ আলম। তিনি বলেন, ‘গতকাল ভোরে স্বপন মিয়াকে বগুড়ার র্যাব-১২ ও র্যাব-১৪ সহযোগিতায় ময়মনসিংহের সদর থেকে স্বপন মিয়াকে গ্রেপ্তার করা হয়। ধর্ষণ মামলায় গ্রেপ্তার এড়াতে তিনি সেখানে আত্মগোপনে ছিলেন। বিকেলে তাঁকে শেরপুর থানা-পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে র্যাব।’
শেরপুর থানা সূত্রে জানা গেছে, গ্রেপ্তার স্বপন মিয়ার বাড়ি গাইবান্ধার সদর থানার টিনদহ গ্রামে। আর শিশুটির মায়ের বাড়ি গোপালগঞ্জ জেলার সদর থানা এলাকায়। তার মায়ের সঙ্গে বাবার বিচ্ছেদ হয়। এরপর থেকে দেশের বিভিন্ন শহরে প্লাস্টিকের বোতল কুড়িয়ে জীবন জীবিকা চালান তাঁরা। সাত বছরের শিশুটি তার মায়ের সঙ্গে থাকে।
শিশুটি মায়ের সঙ্গে কয়েক দিন আগে বগুড়ার শেরপুর শহরে প্লাস্টিকের বোতল কুড়াতে আসেন। এ সময় শহরের ধুনট রোড বাসস্ট্যান্ড এলাকায় স্বপন মিয়ার সঙ্গে পরিচয় হয়। স্বপন মা-মেয়েকে নিজের ভাড়া বাড়িতে থাকার জন্য আশ্রয় দেন। গত ১৫ মার্চ দুপুরে শিশুটির মা খাবার কিনতে হোটেলে যান। এ সময় স্বপন তাকে বাড়িতে একা পেয়ে ধর্ষণ করেন। পরের দিন সকালে শিশুটির মা বাদী হয়ে স্বপন মিয়ার বিরুদ্ধে ধর্ষণের মামলা করেন। এরপর থেকে তিনি পালিয়ে বেড়াচ্ছিলেন। অবশেষে তাঁকে ময়মনসিংহ থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
এ নিয়ে শেরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রেজাউল করিম বলেন, ‘স্বপন মিয়া এখন থানা-পুলিশের হেফাজতে রয়েছে। এই শিশু ধর্ষণ মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আজ বৃহস্পতিবার আদালতে তোলা হবে।’

বগুড়ার শেরপুরে নিজের ভাড়াবাড়িতে আশ্রয় দেওয়া মেয়েশিশুকে (৭) ধর্ষণ করার মামলায় আসামি স্বপন মিয়াকে (৩১) গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। গতকাল বুধবার ভোরে তাঁকে ময়মনসিংহ থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ধর্ষণ মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা শেরপুর টাউন পুলিশ ফাঁড়ির উপপরিদর্শক (এসআই) শাহ আলম। তিনি বলেন, ‘গতকাল ভোরে স্বপন মিয়াকে বগুড়ার র্যাব-১২ ও র্যাব-১৪ সহযোগিতায় ময়মনসিংহের সদর থেকে স্বপন মিয়াকে গ্রেপ্তার করা হয়। ধর্ষণ মামলায় গ্রেপ্তার এড়াতে তিনি সেখানে আত্মগোপনে ছিলেন। বিকেলে তাঁকে শেরপুর থানা-পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে র্যাব।’
শেরপুর থানা সূত্রে জানা গেছে, গ্রেপ্তার স্বপন মিয়ার বাড়ি গাইবান্ধার সদর থানার টিনদহ গ্রামে। আর শিশুটির মায়ের বাড়ি গোপালগঞ্জ জেলার সদর থানা এলাকায়। তার মায়ের সঙ্গে বাবার বিচ্ছেদ হয়। এরপর থেকে দেশের বিভিন্ন শহরে প্লাস্টিকের বোতল কুড়িয়ে জীবন জীবিকা চালান তাঁরা। সাত বছরের শিশুটি তার মায়ের সঙ্গে থাকে।
শিশুটি মায়ের সঙ্গে কয়েক দিন আগে বগুড়ার শেরপুর শহরে প্লাস্টিকের বোতল কুড়াতে আসেন। এ সময় শহরের ধুনট রোড বাসস্ট্যান্ড এলাকায় স্বপন মিয়ার সঙ্গে পরিচয় হয়। স্বপন মা-মেয়েকে নিজের ভাড়া বাড়িতে থাকার জন্য আশ্রয় দেন। গত ১৫ মার্চ দুপুরে শিশুটির মা খাবার কিনতে হোটেলে যান। এ সময় স্বপন তাকে বাড়িতে একা পেয়ে ধর্ষণ করেন। পরের দিন সকালে শিশুটির মা বাদী হয়ে স্বপন মিয়ার বিরুদ্ধে ধর্ষণের মামলা করেন। এরপর থেকে তিনি পালিয়ে বেড়াচ্ছিলেন। অবশেষে তাঁকে ময়মনসিংহ থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
এ নিয়ে শেরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রেজাউল করিম বলেন, ‘স্বপন মিয়া এখন থানা-পুলিশের হেফাজতে রয়েছে। এই শিশু ধর্ষণ মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আজ বৃহস্পতিবার আদালতে তোলা হবে।’

রাষ্ট্রীয় শোক এবং পুলিশের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে রাজধানীতে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস উড়িয়ে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদ্যাপন করেছে নগরবাসী। খ্রিষ্টীয় নববর্ষ ২০২৬-এর প্রথম প্রহরে নগরজুড়ে বাসাবাড়ির ছাদে ছাদে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস ওড়ানোর দৃশ্য দেখা যায়। এ সময় চারপাশে বিকট শব্দ শোনা যায়।
১৫ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
১ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে এসে মারা যাওয়া মো. নিরব হোসেন (৫৬) দৈনিক জনকণ্ঠের সাবেক প্রশাসনিক কর্মকর্তা। তাঁর বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের বড় ডালিমা গ্রামে। রাজধানীর বড় মগবাজারে তিনি পরিবারসহ বসবাস করতেন।
২ ঘণ্টা আগে
ভিডিওতে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির (ঠিকাদার প্রতিনিধি) সঙ্গে কথা বলার আগে কাজের বিলের ফাইল স্বাক্ষর করার সময় ৪৫ হাজার টাকা নেওয়ার বিষয়টিও উঠে আসে। এ ছাড়া নতুন করে আরও পাঁচ হাজার টাকা না দেওয়ায় গড়িমসি করতে থাকেন ওই প্রকৌশলী। একপর্যায়ে তাঁকে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির কাছ থেকে টাকা নিয়ে পকেটে রাখতে দেখা যায়।
৩ ঘণ্টা আগে