প্রতিনিধি, উল্লাপাড়া (সিরাজগঞ্জ)

সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায় সবুজ ঘাসে ছেয়ে গেছে প্রতিটি মাঠ। গবাদিপশুর চারণ ভূমিতে পরিণত হয়েছে মাঠগুলো। গত ১ মাস আগে উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে বন্যার পানি অস্বাভাবিক ভাবে বৃদ্ধি পাওয়ায় উপজেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়। এতে করে গো-খাদ্যের সংকট দেখা দেওয়ায় দুশ্চিন্তার ভাঁজ পড়ে খামারিদের কপালে। একদিকে পানিতে তলিয়ে যাওয়া কাঁচা ঘাসের সংকট অন্যদিকে খড়, গমের ভুসি, ভুট্টা, খৈলসহ অনন্যা খাদ্যের দাম বেড়ে দ্বিগুণ হয়। কিন্তু বর্তমানে বন্যার পানি মাঠ থেকে নেমে যাওয়ায় খামারিরা আবারও গবাদিপশুকে কাঁচা ঘাস খাওয়াতে শুরু করায় স্বস্তি ফিরেছে।
সরেজমিনে দেখা যায়, উপজেলার পূর্নিমাগাঁতী ইউনিয়নের কোনাগাঁতী গ্রামের মাঠে খামারি আব্দুর রহিম মনের আনন্দে তাঁর গবাদিপশুগুলোকে মাঠের ঘাস খাওয়াচ্ছেন। বন্যার পানিতে মাঠ তলিয়ে যাওয়ায় গরু লালন পালন করা খুব কষ্ট হয়ে পড়েছিল বলে জানান তিনি। এখন আর মাঠে পানি নেই তাই গরুকে কাঁচা ঘাস খাওয়াতে মাঠে নিয়ে এসেছেন। এতে করে গো-খাদ্যের সংকট অনেক অংশেই কমে গেছে বলে জানান তিনি।
এ বিষয়ে উল্লাপাড়া উপজেলা প্রাণীসম্পদ কর্মকর্তা ডা. মোর্শেদ উদ্দিন মুঠোফোনে জানান, উপজেলায় বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে প্রায় তিন হাজার খামার রয়েছে। পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় এই সকল খামারিরা তাঁদের গবাদিপশুকে অনেক কষ্টে লালন পালন করেছেন। তবে এখন পানি মাঠ থেকে নেমে যাওয়ায় তাঁরা মাঠের কচি ঘাস খাওয়াতে শুরু করেছেন।
তিনি আরও জানান, রাতে যদি বৃষ্টি হয় পরদিন সকালে কচি ঘাসে সূর্যের আলো পড়লে ওই কচি ঘাসে নাইট্রেট বিষক্রিয়া হতে পারে। সে ক্ষেত্রে ঘাস শুকিয়ে খাওয়ানো ভালো। আর একদম কচি ঘাস খাওয়ানোর চেয়ে বয়স্ক ঘাস খাওয়ানো উচিত।

সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায় সবুজ ঘাসে ছেয়ে গেছে প্রতিটি মাঠ। গবাদিপশুর চারণ ভূমিতে পরিণত হয়েছে মাঠগুলো। গত ১ মাস আগে উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে বন্যার পানি অস্বাভাবিক ভাবে বৃদ্ধি পাওয়ায় উপজেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়। এতে করে গো-খাদ্যের সংকট দেখা দেওয়ায় দুশ্চিন্তার ভাঁজ পড়ে খামারিদের কপালে। একদিকে পানিতে তলিয়ে যাওয়া কাঁচা ঘাসের সংকট অন্যদিকে খড়, গমের ভুসি, ভুট্টা, খৈলসহ অনন্যা খাদ্যের দাম বেড়ে দ্বিগুণ হয়। কিন্তু বর্তমানে বন্যার পানি মাঠ থেকে নেমে যাওয়ায় খামারিরা আবারও গবাদিপশুকে কাঁচা ঘাস খাওয়াতে শুরু করায় স্বস্তি ফিরেছে।
সরেজমিনে দেখা যায়, উপজেলার পূর্নিমাগাঁতী ইউনিয়নের কোনাগাঁতী গ্রামের মাঠে খামারি আব্দুর রহিম মনের আনন্দে তাঁর গবাদিপশুগুলোকে মাঠের ঘাস খাওয়াচ্ছেন। বন্যার পানিতে মাঠ তলিয়ে যাওয়ায় গরু লালন পালন করা খুব কষ্ট হয়ে পড়েছিল বলে জানান তিনি। এখন আর মাঠে পানি নেই তাই গরুকে কাঁচা ঘাস খাওয়াতে মাঠে নিয়ে এসেছেন। এতে করে গো-খাদ্যের সংকট অনেক অংশেই কমে গেছে বলে জানান তিনি।
এ বিষয়ে উল্লাপাড়া উপজেলা প্রাণীসম্পদ কর্মকর্তা ডা. মোর্শেদ উদ্দিন মুঠোফোনে জানান, উপজেলায় বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে প্রায় তিন হাজার খামার রয়েছে। পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় এই সকল খামারিরা তাঁদের গবাদিপশুকে অনেক কষ্টে লালন পালন করেছেন। তবে এখন পানি মাঠ থেকে নেমে যাওয়ায় তাঁরা মাঠের কচি ঘাস খাওয়াতে শুরু করেছেন।
তিনি আরও জানান, রাতে যদি বৃষ্টি হয় পরদিন সকালে কচি ঘাসে সূর্যের আলো পড়লে ওই কচি ঘাসে নাইট্রেট বিষক্রিয়া হতে পারে। সে ক্ষেত্রে ঘাস শুকিয়ে খাওয়ানো ভালো। আর একদম কচি ঘাস খাওয়ানোর চেয়ে বয়স্ক ঘাস খাওয়ানো উচিত।

কিশোরগঞ্জের ভৈরব উপজেলায় ফসলি জমি থেকে মাটি কেটে সড়কে ব্যবহারের অভিযোগ উঠেছে। কৃষকেরা দাবি করেছেন, তাঁদের ফসলি জমি থেকে মাটি কেটে সড়ক নির্মাণের পর সেই জমি আবার ভরাট করে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। কিন্তু আট মাস পেরিয়ে গেলেও কথা রাখেনি তারা।
৩ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে লক্ষ্মীপুরে চারটি আসনে বইছে ভোটের আমেজ। সব কটি আসনে প্রার্থী ঘোষণা দিয়ে গণসংযোগ ও উঠান বৈঠকে ব্যস্ত সময় পার করছে বড় দুই রাজনৈতিক দল বিএনপি ও জামায়াত। বসে নেই অন্য দলের প্রার্থীরাও। সকাল-বিকেল চালাচ্ছেন প্রচারণা।
৩ ঘণ্টা আগে
রাষ্ট্রীয় শোক এবং পুলিশের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে রাজধানীতে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস উড়িয়ে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদ্যাপন করেছে নগরবাসী। খ্রিষ্টীয় নববর্ষ ২০২৬-এর প্রথম প্রহরে নগরজুড়ে বাসাবাড়ির ছাদে ছাদে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস ওড়ানোর দৃশ্য দেখা যায়। এ সময় চারপাশে বিকট শব্দ শোনা যায়।
৪ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
৬ ঘণ্টা আগে