রাবি প্রতিনিধি

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) শিক্ষার্থীদের বাকি খাইয়ে বিপাকে পড়েছেন মানিক হোসেন বাবু নামের এক হোটেল ব্যবসায়ী। শিক্ষার্থীদের কাছে প্রায় আড়াই লাখ টাকার বাকি পড়ে আছে তাঁর। ‘বাধ্য’ হয়ে গত কয়েক দিন থেকেই দোকান বন্ধ রেখে ধারদেনা করে অতি কষ্টে দিনাতিপাত করছেন তিনি। তাঁর দাবি, বাকি খাওয়া শিক্ষার্থীদের অধিকাংশই ছাত্রলীগের ‘ছেলেপেলে’।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, মানিকের বাড়ি বিশ্ববিদ্যালয় সংলগ্ন মেহেরচণ্ডী এলাকায়। ২০০০ সাল থেকে তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ জিয়াউর রহমান হলের সামনে একটি খাবারের দোকান চালিয়ে আসছেন। শিক্ষার্থীরা তাঁকে ‘বাবু ভাই’ বলে ডাকেন। আশপাশের প্রায় পাঁচটি হলের শিক্ষার্থীরা তাঁর দোকানে খেয়ে থাকেন। অত্যধিক বাকি পড়ায় গত বুধবার (২১ ডিসেম্বর) তিনি তাঁর খাবারের দোকানটি বন্ধ করে দিয়েছেন। দোকান বন্ধ হওয়ায় দোকানে কাজ করা ১৩ জন কর্মচারীও কাজ হারিয়েছে।
দোকান মালিক ও শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, গত ১২ নভেম্বর রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের কমিটি হওয়ার কথা ছিল। এ কমিটি হওয়ার আগে দলবল নিয়ে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা তাঁর হোটেলে খেয়েছেন। আর মানিককে বলেছেন কমিটি হলে তাঁরা একেবারে পুরো টাকা দিয়ে দেবেন। তবে ১২ নভেম্বর সেই কমিটি হয়নি। আর টাকাও পাচ্ছেন না মানিক। অনেকে এ মাস পর্যন্ত সময় নিয়েছেন টাকা দেবেন বলে। তাঁদের মধ্যে রাজনীতির বাইরে সাধারণ শিক্ষার্থীরাও আছেন। এর আগে মানিকের দোকান থেকে ছাত্রলীগের দুই নেতা মাসিক চাঁদা তুলতেন। চলতি বছর জানাজানির পর সেটা বন্ধ হয়ে যায়।
হঠাৎ দোকান বন্ধের বিষয়ে কথা হয় হোটেল মালিক মানিক হোসেন বাবুর সঙ্গে। এ সময় তিনি ১৫০ জনের নাম সংবলিত একটি টালি খাতা দেখান। সেখানে শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে পাওনা টাকার বিভিন্ন অঙ্ক দেখা যায়। বাকির খাতাতে একজনের কাছ থেকে সর্বোচ্চ ২৯ হাজার টাকা পর্যন্ত পাওনা রয়েছে।
বলেন, ‘করোনার পর থেকে ৩-৪ জন আছে যারা কোনো টাকাই দেয়নি। তবে ছাত্রলীগের সম্মেলনের কারণে বেশি বাকি পড়ে যায়। ছাত্রলীগের ছেলেরা বলে সম্মেলনের পরে টাকা দেবে। কিন্তু সম্মেলন স্থগিত হয়ে যাওয়ার পর তারা আর কেউ কাছে ভিড়ছে না। ফলে বাধ্য হয়ে আমি দোকান বন্ধ রেখেছি। আর বর্তমানে আমি লোকের কাছ থেকে ধারদেনা করে চলছি।’
বাবু আরও বলেন, ‘শিক্ষার্থীরা বাকি খাওয়ার পর টাকা চাইলে বলে সামনের মাসে দেব, বাসায় সমস্যা। নিজের টাকা দিয়ে এত দিন দোকান চালিয়েছি। কিন্তু সে টাকা পয়সাও ফুরিয়ে যাওয়ায় হোটেলের বাজার করতে পারছি না।’
ছাত্রলীগের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘বাকি খাওয়া শিক্ষার্থীদের মধ্যে ছাত্রলীগের ছেলেপেলেরাই বেশি। সাধারণ শিক্ষার্থীও আছে। তবে পলিটিক্যাল ছেলেদের কাছে বাকির অঙ্ক বেশি। সব মিলিয়ে শিক্ষার্থীদের কাছে বাকি পাব প্রায় দুই-আড়াই লাখ টাকা ওপরে। এক নেতার কাছে সর্বোচ্চ ২৯ হাজার টাকা পাব।’
দোকানদার বাবু বলেন, ‘আমার দোকানে ১৩ জন কর্মচারী রয়েছে। তাদের দৈনিক ৪-৫ হাজার টাকা দেওয়া লাগে। কিন্তু বাকি বিক্রি করে লাভের বদলে লোকসান গুনতে হচ্ছে। ঠিকমতো কর্মচারীদের মজুরি দিতে পারিনি। শিক্ষার্থীদের বাকি খাওয়াতে গিয়ে যেখানে হোটেলের জন্য বাজার করি সেখানেও আমার অনেক টাকা বাকি হয়ে গেছে। দোকানে যারা খায় আমি তো তাদেরকে কখনো না করি না। শিক্ষার্থীদের কাছে আমার দাবি এই অভাবের সময় বাকির টাকা যেন পরিশোধ করে দেয়। আমি আবার নতুন করে ব্যবসাটা শুরু করতে চাই।’
শিক্ষার্থীদের এমন কর্মকাণ্ডে বিশ্ববিদ্যালয়ের সুনাম নষ্ট হচ্ছে উল্লেখ করে শহীদ জিয়াউর রহমান হলের আবাসিক শিক্ষার্থী শাহরিয়ার আজিম বলেন, ‘আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা পড়ালেখা করলেও অনেকে নৈতিকতায় পিছিয়ে আছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী হয়ে ন্যূনতম নীতি-নৈতিকতা তাদের মধ্যে নেই। এই শিক্ষার্থীদের জন্য ক্যাম্পাসের সুনাম নষ্ট হচ্ছে। এদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া উচিত। আর শিক্ষার্থীদের বাকি খাওয়ার বিষয়ে দোকানদারদের আরও সচেতন হওয়া উচিত।’
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা বিপ্লবী ছাত্র মৈত্রীর সভাপতি শাকিল হোসেন বলেন, ‘মূলত ছাত্রলীগ করে বলেই তারা এত বাকি করেছে। সাধারণ শিক্ষার্থীরাও হয়তো বাকি করেছে তবে পরিমাণ খুবই কম। তারা ছাত্রলীগ বলেই ওই দোকানদার সেই টাকা চাওয়ার কোনো সাহস পাননি। অবশ্য ছাত্রলীগের বিরুদ্ধে এই অভিযোগ নতুন নয়। এর আগেও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের ক্যানটিনেও বাকি খেয়ে টাকা দেননি তারা। এ নিয়ে গণমাধ্যমে খবর হয়েছে। ছাত্রলীগের হলের নেতাদের বিরুদ্ধে যত অভিযোগ ওঠে সেই অভিযোগগুলোর প্রেক্ষিতে কোনো ব্যবস্থা না নেওয়ায় তারা আশকারা পেয়েছে। যার ফল বঙ্গবন্ধু হলের শফি ও জিয়া হলের বাবুর মতো ক্ষুদ্র হোটেল ব্যবসায়ীর নিঃস্ব হওয়া।’
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ফয়সাল আহমেদ (রুনু) বলেন, ‘ছাত্রলীগের নাম ব্যবহার করে বাকি খাওয়ার কোনো সুযোগ নেই। তবে কে খেয়েছেন আর কে বাকি রেখেছেন, এটা আমার জানা নেই। এত টাকা বাকি তিনি কেন দিলেন সেটিও আমার বোধগম্য নয়। তবে ওই খাবারের দোকানের মালিক এ বিষয়ে আমাদের জানালে ছাত্রনেতা হিসেবে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলে তাঁর বাকি পড়ে যাওয়া টাকাগুলো তুলে দেওয়ার ব্যবস্থা করব।’

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) শিক্ষার্থীদের বাকি খাইয়ে বিপাকে পড়েছেন মানিক হোসেন বাবু নামের এক হোটেল ব্যবসায়ী। শিক্ষার্থীদের কাছে প্রায় আড়াই লাখ টাকার বাকি পড়ে আছে তাঁর। ‘বাধ্য’ হয়ে গত কয়েক দিন থেকেই দোকান বন্ধ রেখে ধারদেনা করে অতি কষ্টে দিনাতিপাত করছেন তিনি। তাঁর দাবি, বাকি খাওয়া শিক্ষার্থীদের অধিকাংশই ছাত্রলীগের ‘ছেলেপেলে’।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, মানিকের বাড়ি বিশ্ববিদ্যালয় সংলগ্ন মেহেরচণ্ডী এলাকায়। ২০০০ সাল থেকে তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ জিয়াউর রহমান হলের সামনে একটি খাবারের দোকান চালিয়ে আসছেন। শিক্ষার্থীরা তাঁকে ‘বাবু ভাই’ বলে ডাকেন। আশপাশের প্রায় পাঁচটি হলের শিক্ষার্থীরা তাঁর দোকানে খেয়ে থাকেন। অত্যধিক বাকি পড়ায় গত বুধবার (২১ ডিসেম্বর) তিনি তাঁর খাবারের দোকানটি বন্ধ করে দিয়েছেন। দোকান বন্ধ হওয়ায় দোকানে কাজ করা ১৩ জন কর্মচারীও কাজ হারিয়েছে।
দোকান মালিক ও শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, গত ১২ নভেম্বর রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের কমিটি হওয়ার কথা ছিল। এ কমিটি হওয়ার আগে দলবল নিয়ে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা তাঁর হোটেলে খেয়েছেন। আর মানিককে বলেছেন কমিটি হলে তাঁরা একেবারে পুরো টাকা দিয়ে দেবেন। তবে ১২ নভেম্বর সেই কমিটি হয়নি। আর টাকাও পাচ্ছেন না মানিক। অনেকে এ মাস পর্যন্ত সময় নিয়েছেন টাকা দেবেন বলে। তাঁদের মধ্যে রাজনীতির বাইরে সাধারণ শিক্ষার্থীরাও আছেন। এর আগে মানিকের দোকান থেকে ছাত্রলীগের দুই নেতা মাসিক চাঁদা তুলতেন। চলতি বছর জানাজানির পর সেটা বন্ধ হয়ে যায়।
হঠাৎ দোকান বন্ধের বিষয়ে কথা হয় হোটেল মালিক মানিক হোসেন বাবুর সঙ্গে। এ সময় তিনি ১৫০ জনের নাম সংবলিত একটি টালি খাতা দেখান। সেখানে শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে পাওনা টাকার বিভিন্ন অঙ্ক দেখা যায়। বাকির খাতাতে একজনের কাছ থেকে সর্বোচ্চ ২৯ হাজার টাকা পর্যন্ত পাওনা রয়েছে।
বলেন, ‘করোনার পর থেকে ৩-৪ জন আছে যারা কোনো টাকাই দেয়নি। তবে ছাত্রলীগের সম্মেলনের কারণে বেশি বাকি পড়ে যায়। ছাত্রলীগের ছেলেরা বলে সম্মেলনের পরে টাকা দেবে। কিন্তু সম্মেলন স্থগিত হয়ে যাওয়ার পর তারা আর কেউ কাছে ভিড়ছে না। ফলে বাধ্য হয়ে আমি দোকান বন্ধ রেখেছি। আর বর্তমানে আমি লোকের কাছ থেকে ধারদেনা করে চলছি।’
বাবু আরও বলেন, ‘শিক্ষার্থীরা বাকি খাওয়ার পর টাকা চাইলে বলে সামনের মাসে দেব, বাসায় সমস্যা। নিজের টাকা দিয়ে এত দিন দোকান চালিয়েছি। কিন্তু সে টাকা পয়সাও ফুরিয়ে যাওয়ায় হোটেলের বাজার করতে পারছি না।’
ছাত্রলীগের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘বাকি খাওয়া শিক্ষার্থীদের মধ্যে ছাত্রলীগের ছেলেপেলেরাই বেশি। সাধারণ শিক্ষার্থীও আছে। তবে পলিটিক্যাল ছেলেদের কাছে বাকির অঙ্ক বেশি। সব মিলিয়ে শিক্ষার্থীদের কাছে বাকি পাব প্রায় দুই-আড়াই লাখ টাকা ওপরে। এক নেতার কাছে সর্বোচ্চ ২৯ হাজার টাকা পাব।’
দোকানদার বাবু বলেন, ‘আমার দোকানে ১৩ জন কর্মচারী রয়েছে। তাদের দৈনিক ৪-৫ হাজার টাকা দেওয়া লাগে। কিন্তু বাকি বিক্রি করে লাভের বদলে লোকসান গুনতে হচ্ছে। ঠিকমতো কর্মচারীদের মজুরি দিতে পারিনি। শিক্ষার্থীদের বাকি খাওয়াতে গিয়ে যেখানে হোটেলের জন্য বাজার করি সেখানেও আমার অনেক টাকা বাকি হয়ে গেছে। দোকানে যারা খায় আমি তো তাদেরকে কখনো না করি না। শিক্ষার্থীদের কাছে আমার দাবি এই অভাবের সময় বাকির টাকা যেন পরিশোধ করে দেয়। আমি আবার নতুন করে ব্যবসাটা শুরু করতে চাই।’
শিক্ষার্থীদের এমন কর্মকাণ্ডে বিশ্ববিদ্যালয়ের সুনাম নষ্ট হচ্ছে উল্লেখ করে শহীদ জিয়াউর রহমান হলের আবাসিক শিক্ষার্থী শাহরিয়ার আজিম বলেন, ‘আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা পড়ালেখা করলেও অনেকে নৈতিকতায় পিছিয়ে আছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী হয়ে ন্যূনতম নীতি-নৈতিকতা তাদের মধ্যে নেই। এই শিক্ষার্থীদের জন্য ক্যাম্পাসের সুনাম নষ্ট হচ্ছে। এদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া উচিত। আর শিক্ষার্থীদের বাকি খাওয়ার বিষয়ে দোকানদারদের আরও সচেতন হওয়া উচিত।’
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা বিপ্লবী ছাত্র মৈত্রীর সভাপতি শাকিল হোসেন বলেন, ‘মূলত ছাত্রলীগ করে বলেই তারা এত বাকি করেছে। সাধারণ শিক্ষার্থীরাও হয়তো বাকি করেছে তবে পরিমাণ খুবই কম। তারা ছাত্রলীগ বলেই ওই দোকানদার সেই টাকা চাওয়ার কোনো সাহস পাননি। অবশ্য ছাত্রলীগের বিরুদ্ধে এই অভিযোগ নতুন নয়। এর আগেও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের ক্যানটিনেও বাকি খেয়ে টাকা দেননি তারা। এ নিয়ে গণমাধ্যমে খবর হয়েছে। ছাত্রলীগের হলের নেতাদের বিরুদ্ধে যত অভিযোগ ওঠে সেই অভিযোগগুলোর প্রেক্ষিতে কোনো ব্যবস্থা না নেওয়ায় তারা আশকারা পেয়েছে। যার ফল বঙ্গবন্ধু হলের শফি ও জিয়া হলের বাবুর মতো ক্ষুদ্র হোটেল ব্যবসায়ীর নিঃস্ব হওয়া।’
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ফয়সাল আহমেদ (রুনু) বলেন, ‘ছাত্রলীগের নাম ব্যবহার করে বাকি খাওয়ার কোনো সুযোগ নেই। তবে কে খেয়েছেন আর কে বাকি রেখেছেন, এটা আমার জানা নেই। এত টাকা বাকি তিনি কেন দিলেন সেটিও আমার বোধগম্য নয়। তবে ওই খাবারের দোকানের মালিক এ বিষয়ে আমাদের জানালে ছাত্রনেতা হিসেবে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলে তাঁর বাকি পড়ে যাওয়া টাকাগুলো তুলে দেওয়ার ব্যবস্থা করব।’

দৈনিক প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার পত্রিকায় হামলার মধ্য দিয়ে মতপ্রকাশ, বাক্স্বাধীনতা ও সমালোচনামূলক কণ্ঠস্বরকে (ভয়েস অব ডিসেন্স) দমনের চেষ্টা করা হয়েছে। এই আক্রমণ সরাসরি গণতন্ত্রকে আঘাত করেছে এবং মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে অর্জিত বাংলাদেশের ধারণার ওপর আঘাত হানা হয়েছে। তবে দুর্বৃত্তদের ঠেকাতে আইন-শৃঙ্খলা
৪ মিনিট আগে
কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদের দানবাক্সে এবার ১১ কোটি ৭৮ লাখ ৪৮ হাজার ৫৩৮ টাকা মিলেছে। আজ শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) সকাল ৭টায় ১৩টি সিন্দুক খুলে ৩৫ বস্তা টাকা পাওয়া যায়। সেগুলো গণনা শেষে সন্ধ্যা ৭টা ২০ মিনিটের দিকে মোট টাকার পরিমাণ জানান কিশোরগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ও দানবাক্স খোলা কমিটির..
১১ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে হবিগঞ্জ-২ (বানিয়াচং-আজমিরীগঞ্জ) আসনে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী মনোনীত প্রার্থী শেখ মো. জিল্লুর রহমান আজমীর বিরুদ্ধে নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগে ব্যাখ্যা তলব করেছে নির্বাচন কমিশনের নির্বাচনী অনুসন্ধান ও বিচারিক কমিটি। শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) এই আসনের নির্বাচনী...
২০ মিনিট আগে
অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টি না হওয়ায় ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীর নেতৃত্বাধীন কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ। আজ শনিবার দলের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক শফিকুল ইসলাম দেলোয়ার স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
২৫ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দৈনিক প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার পত্রিকায় হামলার মধ্য দিয়ে মতপ্রকাশ, বাক্স্বাধীনতা ও সমালোচনামূলক কণ্ঠস্বরকে (ভয়েস অব ডিসেন্স) দমনের চেষ্টা করা হয়েছে। এই আক্রমণ সরাসরি গণতন্ত্রকে আঘাত করেছে এবং মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে অর্জিত বাংলাদেশের ধারণার ওপর আঘাত হানা হয়েছে। তবে দুর্বৃত্তদের ঠেকাতে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কার্যকর পদক্ষেপ নেয়নি। হামলার সময় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের উপস্থিতিতেও কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
আজ শনিবার দুপুরে সেগুনবাগিচায় ক্র্যাব কার্যালয়ের সামনে আয়োজিত মানববন্ধনে বক্তারা এসব কথা বলেন।
মানববন্ধনে প্রথম আলোর নির্বাহী সম্পাদক সাজ্জাদ শরিফ বলেন, ‘এই হামলা এমন এক সময়ে ঘটেছে, যখন দেশ একটি গণতান্ত্রিক উত্তরণের দিকে এগোচ্ছে। এটি সেই উত্তরণকে বাধাগ্রস্ত করার একটি প্রচেষ্টা। যদিও ঘটনার সব কারণ এখনো জানা যায়নি এবং অনেক অভিযুক্ত গ্রেপ্তার হননি, তবুও গণমাধ্যমের ওপর যে আঘাত হানা হয়েছে, তা স্পষ্ট। গণমাধ্যমের মূল কাজই হলো তর্ক ও মতপার্থক্য প্রকাশ করা; গণতন্ত্র মানেই ভিন্নমতকে সম্মান করা।’
ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) সভাপতি আবু সালেহ আকন বলেন, ‘দেশের শীর্ষস্থানীয় দুটি দৈনিকের কার্যালয়ে হামলা, লুটপাট ও অগ্নিসংযোগ শুধু দুটি গণমাধ্যমের ওপর আক্রমণ নয়; এটি গণমাধ্যমের স্বাধীনতা, বাক্স্বাধীনতা ও গণতন্ত্রের ওপর সরাসরি আঘাত। গত ১৬ বছরে দেড় হাজারের বেশি মানুষ শহীদ হয়েছে, হাজার হাজার আহত হয়েছে। সেই রক্তের বিনিময়ে অর্জিত পরিবর্তনের পরও আজ সাংবাদিকদের রাস্তায় দাঁড়িয়ে প্রতিবাদ করতে হচ্ছে। পুলিশকে জানানো হলেও তারা কার্যকর ব্যবস্থা নেয়নি। অতীতের ফ্যাসিবাদী আমলে সাংবাদিক হত্যা, নির্যাতন ও গণমাধ্যম বন্ধের বহু ঘটনার বিচার হয়নি। সাগর-রুনি হত্যাসহ অন্তত ৬৫ সাংবাদিক হত্যার বিচার আজও অধরা। অতীতে গণমাধ্যম বন্ধ এবং সাংবাদিকদের নির্যাতনের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তুলতে না পারার খেসারত আজ দিতে হচ্ছে। গণমাধ্যমের স্বাধীনতা রক্ষায় ঐক্যের কোনো বিকল্প নেই। যতক্ষণ না দোষীদের শাস্তি নিশ্চিত হচ্ছে, ততক্ষণ প্রতিবাদ চালিয়ে যেতে হবে।’
ডিআরইউর সাবেক সভাপতি সাখাওয়াত হোসেন বাদশা বলেন, ‘সংকটময় পরিস্থিতিতে সাংবাদিকদের ওপর হামলা এবং সংবাদপত্রে অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে। প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারে কর্মরত সাংবাদিকদের পুড়িয়ে মারার লক্ষ্যেই এই হামলা চালানো হয়েছিল। শুধু এই দুটি পত্রিকায় নয়, যখন নিউ এজ সম্পাদক নূরুল কবীর সন্ত্রাসীদের প্রতিহত করতে যান, তাঁর ওপরও হামলা করা হয়। দোষীদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।’
ক্র্যাবের সভাপতি মির্জা মেহেদী তমাল বলেন, দৈনিক প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার কার্যালয়ে হামলা ও অগ্নিসংযোগ গণমাধ্যমের স্বাধীনতার ওপর সরাসরি আঘাত। এর আগেও গণমাধ্যমের ওপর হামলা হয়েছে, কিন্তু বারবার গণমাধ্যম ঘুরে দাঁড়িয়েছে; এবারও দাঁড়াবে। শুধু হামলাকারী নয়, নেপথ্যের উসকানিদাতা ও পরিকল্পনাকারীদেরও বিচারের আওতায় আনতে হবে। অবিলম্বে দায়ীদের গ্রেপ্তার না করলে এর দায় প্রশাসনকেই নিতে হবে।
মানববন্ধনে ক্র্যাবের সাধারণ সম্পাদক এম এম বাদশাহর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত হয়। এতে আরও বক্তব্য দেন প্রথম আলোর উপসম্পাদক লাজ্জাত এনাব মহছি, হেড অব ক্রাইম অ্যান্ড পলিটিকস টিপু সুলতান, ক্র্যাবের সাবেক সভাপতি মধুসূদন মণ্ডল, খায়রুজ্জামান কামাল, কামরুজ্জামান খান, ডিআরইউর সাবেক সহসভাপতি ওসমান গণি বাবুল, ক্র্যাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সারোয়ার আলম, আলাউদ্দিন আরিফ, আসাদুজ্জামান বিকু, ক্র্যাবের সহসভাপতি উমর ফারুক আলহাদী, প্রথম আলোর জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক নজরুল ইসলাম, ডিআরইউর সাবেক যুগ্ম সম্পাদক নাদিয়া শারমিন, রিপোর্টার্স অ্যাগেইনস্ট করাপশনের (র্যাক) সভাপতি শাফি উদ্দিন আহমদ, ক্র্যাবের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক নেহাল হাসনাইন, কার্যনির্বাহী সদস্য জিয়া খান, ক্র্যাবের সাবেক দপ্তর সম্পাদক ইসমাঈল হুসাইন ইমু, ক্র্যাবের সাবেক কার্যনির্বাহী সদস্য আমানুর রহমান রনি প্রমুখ।
বক্তারা গণমাধ্যমের স্বাধীনতা রক্ষায় সাংবাদিকদের ঐক্যবদ্ধ থাকা এবং হামলায় দোষীদের দ্রুত বিচারের আওতায় আনার ওপর জোর দেন।

দৈনিক প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার পত্রিকায় হামলার মধ্য দিয়ে মতপ্রকাশ, বাক্স্বাধীনতা ও সমালোচনামূলক কণ্ঠস্বরকে (ভয়েস অব ডিসেন্স) দমনের চেষ্টা করা হয়েছে। এই আক্রমণ সরাসরি গণতন্ত্রকে আঘাত করেছে এবং মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে অর্জিত বাংলাদেশের ধারণার ওপর আঘাত হানা হয়েছে। তবে দুর্বৃত্তদের ঠেকাতে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কার্যকর পদক্ষেপ নেয়নি। হামলার সময় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের উপস্থিতিতেও কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
আজ শনিবার দুপুরে সেগুনবাগিচায় ক্র্যাব কার্যালয়ের সামনে আয়োজিত মানববন্ধনে বক্তারা এসব কথা বলেন।
মানববন্ধনে প্রথম আলোর নির্বাহী সম্পাদক সাজ্জাদ শরিফ বলেন, ‘এই হামলা এমন এক সময়ে ঘটেছে, যখন দেশ একটি গণতান্ত্রিক উত্তরণের দিকে এগোচ্ছে। এটি সেই উত্তরণকে বাধাগ্রস্ত করার একটি প্রচেষ্টা। যদিও ঘটনার সব কারণ এখনো জানা যায়নি এবং অনেক অভিযুক্ত গ্রেপ্তার হননি, তবুও গণমাধ্যমের ওপর যে আঘাত হানা হয়েছে, তা স্পষ্ট। গণমাধ্যমের মূল কাজই হলো তর্ক ও মতপার্থক্য প্রকাশ করা; গণতন্ত্র মানেই ভিন্নমতকে সম্মান করা।’
ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) সভাপতি আবু সালেহ আকন বলেন, ‘দেশের শীর্ষস্থানীয় দুটি দৈনিকের কার্যালয়ে হামলা, লুটপাট ও অগ্নিসংযোগ শুধু দুটি গণমাধ্যমের ওপর আক্রমণ নয়; এটি গণমাধ্যমের স্বাধীনতা, বাক্স্বাধীনতা ও গণতন্ত্রের ওপর সরাসরি আঘাত। গত ১৬ বছরে দেড় হাজারের বেশি মানুষ শহীদ হয়েছে, হাজার হাজার আহত হয়েছে। সেই রক্তের বিনিময়ে অর্জিত পরিবর্তনের পরও আজ সাংবাদিকদের রাস্তায় দাঁড়িয়ে প্রতিবাদ করতে হচ্ছে। পুলিশকে জানানো হলেও তারা কার্যকর ব্যবস্থা নেয়নি। অতীতের ফ্যাসিবাদী আমলে সাংবাদিক হত্যা, নির্যাতন ও গণমাধ্যম বন্ধের বহু ঘটনার বিচার হয়নি। সাগর-রুনি হত্যাসহ অন্তত ৬৫ সাংবাদিক হত্যার বিচার আজও অধরা। অতীতে গণমাধ্যম বন্ধ এবং সাংবাদিকদের নির্যাতনের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তুলতে না পারার খেসারত আজ দিতে হচ্ছে। গণমাধ্যমের স্বাধীনতা রক্ষায় ঐক্যের কোনো বিকল্প নেই। যতক্ষণ না দোষীদের শাস্তি নিশ্চিত হচ্ছে, ততক্ষণ প্রতিবাদ চালিয়ে যেতে হবে।’
ডিআরইউর সাবেক সভাপতি সাখাওয়াত হোসেন বাদশা বলেন, ‘সংকটময় পরিস্থিতিতে সাংবাদিকদের ওপর হামলা এবং সংবাদপত্রে অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে। প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারে কর্মরত সাংবাদিকদের পুড়িয়ে মারার লক্ষ্যেই এই হামলা চালানো হয়েছিল। শুধু এই দুটি পত্রিকায় নয়, যখন নিউ এজ সম্পাদক নূরুল কবীর সন্ত্রাসীদের প্রতিহত করতে যান, তাঁর ওপরও হামলা করা হয়। দোষীদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।’
ক্র্যাবের সভাপতি মির্জা মেহেদী তমাল বলেন, দৈনিক প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার কার্যালয়ে হামলা ও অগ্নিসংযোগ গণমাধ্যমের স্বাধীনতার ওপর সরাসরি আঘাত। এর আগেও গণমাধ্যমের ওপর হামলা হয়েছে, কিন্তু বারবার গণমাধ্যম ঘুরে দাঁড়িয়েছে; এবারও দাঁড়াবে। শুধু হামলাকারী নয়, নেপথ্যের উসকানিদাতা ও পরিকল্পনাকারীদেরও বিচারের আওতায় আনতে হবে। অবিলম্বে দায়ীদের গ্রেপ্তার না করলে এর দায় প্রশাসনকেই নিতে হবে।
মানববন্ধনে ক্র্যাবের সাধারণ সম্পাদক এম এম বাদশাহর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত হয়। এতে আরও বক্তব্য দেন প্রথম আলোর উপসম্পাদক লাজ্জাত এনাব মহছি, হেড অব ক্রাইম অ্যান্ড পলিটিকস টিপু সুলতান, ক্র্যাবের সাবেক সভাপতি মধুসূদন মণ্ডল, খায়রুজ্জামান কামাল, কামরুজ্জামান খান, ডিআরইউর সাবেক সহসভাপতি ওসমান গণি বাবুল, ক্র্যাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সারোয়ার আলম, আলাউদ্দিন আরিফ, আসাদুজ্জামান বিকু, ক্র্যাবের সহসভাপতি উমর ফারুক আলহাদী, প্রথম আলোর জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক নজরুল ইসলাম, ডিআরইউর সাবেক যুগ্ম সম্পাদক নাদিয়া শারমিন, রিপোর্টার্স অ্যাগেইনস্ট করাপশনের (র্যাক) সভাপতি শাফি উদ্দিন আহমদ, ক্র্যাবের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক নেহাল হাসনাইন, কার্যনির্বাহী সদস্য জিয়া খান, ক্র্যাবের সাবেক দপ্তর সম্পাদক ইসমাঈল হুসাইন ইমু, ক্র্যাবের সাবেক কার্যনির্বাহী সদস্য আমানুর রহমান রনি প্রমুখ।
বক্তারা গণমাধ্যমের স্বাধীনতা রক্ষায় সাংবাদিকদের ঐক্যবদ্ধ থাকা এবং হামলায় দোষীদের দ্রুত বিচারের আওতায় আনার ওপর জোর দেন।

‘বাকি খাওয়া শিক্ষার্থীদের মধ্যে ছাত্রলীগের ছেলেপেলেরাই বেশি। সাধারণ শিক্ষার্থীও আছে। তবে পলিটিক্যাল ছেলেদের কাছে বাকির অঙ্ক বেশি। সব মিলিয়ে শিক্ষার্থীদের কাছে বাকি পাব প্রায় দুই-আড়াই লাখ টাকা ওপরে। এক নেতার কাছে সর্বোচ্চ ২৯ হাজার টাকা পাব।’
২৬ ডিসেম্বর ২০২২
কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদের দানবাক্সে এবার ১১ কোটি ৭৮ লাখ ৪৮ হাজার ৫৩৮ টাকা মিলেছে। আজ শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) সকাল ৭টায় ১৩টি সিন্দুক খুলে ৩৫ বস্তা টাকা পাওয়া যায়। সেগুলো গণনা শেষে সন্ধ্যা ৭টা ২০ মিনিটের দিকে মোট টাকার পরিমাণ জানান কিশোরগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ও দানবাক্স খোলা কমিটির..
১১ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে হবিগঞ্জ-২ (বানিয়াচং-আজমিরীগঞ্জ) আসনে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী মনোনীত প্রার্থী শেখ মো. জিল্লুর রহমান আজমীর বিরুদ্ধে নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগে ব্যাখ্যা তলব করেছে নির্বাচন কমিশনের নির্বাচনী অনুসন্ধান ও বিচারিক কমিটি। শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) এই আসনের নির্বাচনী...
২০ মিনিট আগে
অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টি না হওয়ায় ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীর নেতৃত্বাধীন কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ। আজ শনিবার দলের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক শফিকুল ইসলাম দেলোয়ার স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
২৫ মিনিট আগেকিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি

কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদের দানবাক্সে এবার ১১ কোটি ৭৮ লাখ ৪৮ হাজার ৫৩৮ টাকা মিলেছে। আজ শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) সকাল ৭টায় ১৩টি সিন্দুক খুলে ৩৫ বস্তা টাকা পাওয়া যায়। সেগুলো গণনা শেষে সন্ধ্যা ৭টা ২০ মিনিটের দিকে মোট টাকার পরিমাণ জানান কিশোরগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ও দানবাক্স খোলা কমিটির আহ্বায়ক মো. এরশাদুল আহমেদ।
অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট জানান, এবার সিন্দুক খোলা হয়েছে ৩ মাস ২৭ দিন পর। এর আগে চলতি বছরের ৩০ আগস্ট মসজিদের ১৩টি দানবাক্স খুলে পাওয়া যায় ৩২ বস্তা টাকা। তখন ৪ মাস ১৮ দিনে এই পরিমাণ টাকা জমা পড়েছিল দানবাক্সগুলোতে। পাওয়া গিয়েছিল ১২ কোটি ৯ লাখ ৩৭ হাজার ২২০ টাকা। এ ছাড়া বৈদেশিক মুদ্রা, সোনা ও রুপা পাওয়া যায়।
শনিবার সকাল ৭টায় এরশাদুল আহমেদের তত্ত্বাবধানে জেলা প্রশাসক (ডিসি) মোহাম্মদ আসলাম মোল্লা ও পুলিশ সুপার (এসপি) এস এম ফরহাদ হোসেনের উপস্থিতিতে দানবাক্সগুলো খোলা হয়। এ সময় অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মিজাবে রহমত, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মোহাম্মদ নাহিদ হাসান খানসহ দায়িত্বপ্রাপ্ত ম্যাজিস্ট্রেট ও প্রশাসনের কর্মকর্তারাও উপস্থিত ছিলেন।
পাগলা মসজিদ কর্তৃপক্ষ জানায়, টাকা গণনায় অংশ নেয় পাগলা মসজিদসংলগ্ন মাদ্রাসার ১১০ জন ও আল-জামিয়াতুল ইমদাদিয়া মাদ্রাসার ২৫০ জন ছাত্র, পাগলা মসজিদের ৩৩ জন স্টাফ, রূপালী ব্যাংকের ১০০ জন কর্মকর্তা, এ ছাড়া আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী প্রায় অর্ধশতাধিক সদস্য গণনায় অংশ নিয়েছেন। টাকা গোনা শেষ করতে সময় ১২ ঘণ্টা ২০ মিনিট।
মসজিদ কমিটি জানিয়েছে, গত ৩০ আগস্ট দানবাক্স খুলে ১২ কোটি ৯ লাখ ৩৭ হাজার ২২০ টাকা পাওয়া যায়; মসজিদটির ইতিহাসের সর্বোচ্চ দান। এর আগে ১২ এপ্রিল পাওয়া যায় ৯ কোটি ১৭ লাখ ৮০ হাজার ৬৮৭ টাকা। আর গত বছরের ৩০ নভেম্বর পাওয়া গিয়েছিল ৮ কোটি ২১ লাখ ৩৪ হাজার ৩০৪ টাকা।
রূপালী ব্যাংকের সহকারী মহাব্যবস্থাপক (এজিএম) মোহাম্মদ আলী হারিছি জানান, ‘দানবাক্সে এবারও বিদেশি মুদ্রা, সোনা ও রুপার অলংকার পাওয়া গেছে। অনেকে চিঠিও দিয়েছেন। কেউ চাকরির জন্য দোয়া চেয়েছে। কেউ সুস্থতার জন্য। কেউ আবার সন্তানের সাফল্যের জন্য লিখেছেন।’
কিশোরগঞ্জের জেলা প্রশাসক ও পাগলা মসজিদ পরিচালনা কমিটির সভাপতি মোহাম্মদ আসলাম মোল্লা বলেন, পাগলা মসজিদকেন্দ্রিক একটি ইসলামি কমপ্লেক্স গড়ে তোলা হবে। ভবনটি হবে ১০ তলাবিশিষ্ট এবং এখানে বহুমুখী কাজ করা হবে। এখানে অনাথ-এতিমদের জন্য লেখাপড়ার ব্যবস্থা, ধর্মীয় শিক্ষা, মাদ্রাসাশিক্ষা, একটি সমৃদ্ধ পাঠাগার, ক্যাফেটেরিয়া ও আইটি সেকশনও থাকবে।
আসলাম মোল্লা আরও বলেন, এই মসজিদের বর্তমান আয়তন ৫ দশমিক ৫ একর। ১০ তলাবিশিষ্ট আধুনিক ভবনের জন্য আরও কিছু জায়গা কেনা হবে। এই মুহূর্তে পাগলা মসজিদের অ্যাকাউন্টে মানুষের দানের ১০৪ কোটি টাকা জমা আছে। ইতিমধ্যে মসজিদ কমপ্লেক্সের জন্য নকশা জমা দিয়েছে ১২টি প্রতিষ্ঠান। রাজশাহী প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশেষজ্ঞ দল পরীক্ষা করে একটি প্রতিষ্ঠানকে মনোনয়ন দিয়েছে। জেলা প্রশাসন ও মসজিদ কমিটি দ্রুত কার্যাদেশ দেবে এবং কাজ শুরু হয়ে যাবে।
কিশোরগঞ্জের পুলিশ সুপার এস এম ফরহাদ হোসেন জানান, দানবাক্স খোলা থেকে শুরু করে বস্তায় ভরা এবং গণনা শেষে ব্যাংক পর্যন্ত সব টাকা নিরাপদে পৌঁছে দেওয়া পর্যন্ত সার্বিক নিরাপত্তার কাজে তিনিসহ তাঁর পুলিশ সদস্যরা যথাযথ দায়িত্ব পালন করেছেন। সারা বছরই পাগলা মসজিদে পুলিশের নিরাপত্তা থাকে।
দানবাক্স খোলার পর গণনা দেখতে মসজিদের আশপাশে ভিড় করে উৎসুক মানুষ। তাদের মধ্যে অনেকে আসে দূরদূরান্ত থেকে। তবে বেশি লোকজন আসে প্রতি শুক্রবারে। মসজিদটিতে নিয়মিত হাঁস, মুরগি, গরু, ছাগলের পাশাপাশি নানা ধরনের জিনিসপত্র দান করে বিভিন্ন জেলা থেকে আসা মানুষ। ইটনা উপজেলা থেকে আরিফ রহমান এসেছেন টাকা গণনা দেখতে। তিনি বলেন, এ যেন টাকার পাহাড়। লাইনে বসে টাকা গুনছে মাদ্রাসার শত শত শিক্ষার্থী।
মসজিদ কর্তৃপক্ষ জানায়, আধুনিক তুরস্কের বসফরাস প্রণালির পাশের মাল্টিপারপাস মসজিদগুলোর আদলে পাগলা মসজিদকে কেন্দ্র করে একটি বৃহৎ ইসলামি কমপ্লেক্স গড়ে তোলার পরিকল্পনা আছে। প্রায় ১০ তলাবিশিষ্ট এ ভবনে একসঙ্গে ৪০ থেকে ৫০ হাজার মুসল্লির নামাজ আদায়ের ব্যবস্থা থাকবে। পাশাপাশি নারী মুসল্লিদের জন্য আলাদা জায়গা, এতিমদের শিক্ষাব্যবস্থা, মাদ্রাসা, লাইব্রেরি, ক্যাফেটেরিয়া, আইটি সেকশনসহ বিভিন্ন সুবিধা থাকবে। জেলা প্রশাসনের তত্ত্বাবধানে এ প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হবে।
শহরের ঐতিহাসিক স্থাপনার মধ্যে পাগলা মসজিদ অন্যতম। শহরের পশ্চিমে হারুয়া এলাকায় নরসুন্দা নদীর তীরে মসজিদটি গড়ে ওঠে। কথিত আছে, খাস নিয়তে এ মসজিদে দান করলে মানুষের মনের আশা পূরণ হয়। সে জন্য দূরদূরান্ত থেকে অসংখ্য মানুষ এখানে এসে দান করে থাকে। মানুষ টাকাপয়সা ছাড়া স্বর্ণালংকারও দান করে। এ ছাড়া গবাদিপশু, হাঁস-মুরগিসহ বিভিন্ন ধরনের জিনিসপত্রও মসজিদটিতে দান করা হয়।

কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদের দানবাক্সে এবার ১১ কোটি ৭৮ লাখ ৪৮ হাজার ৫৩৮ টাকা মিলেছে। আজ শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) সকাল ৭টায় ১৩টি সিন্দুক খুলে ৩৫ বস্তা টাকা পাওয়া যায়। সেগুলো গণনা শেষে সন্ধ্যা ৭টা ২০ মিনিটের দিকে মোট টাকার পরিমাণ জানান কিশোরগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ও দানবাক্স খোলা কমিটির আহ্বায়ক মো. এরশাদুল আহমেদ।
অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট জানান, এবার সিন্দুক খোলা হয়েছে ৩ মাস ২৭ দিন পর। এর আগে চলতি বছরের ৩০ আগস্ট মসজিদের ১৩টি দানবাক্স খুলে পাওয়া যায় ৩২ বস্তা টাকা। তখন ৪ মাস ১৮ দিনে এই পরিমাণ টাকা জমা পড়েছিল দানবাক্সগুলোতে। পাওয়া গিয়েছিল ১২ কোটি ৯ লাখ ৩৭ হাজার ২২০ টাকা। এ ছাড়া বৈদেশিক মুদ্রা, সোনা ও রুপা পাওয়া যায়।
শনিবার সকাল ৭টায় এরশাদুল আহমেদের তত্ত্বাবধানে জেলা প্রশাসক (ডিসি) মোহাম্মদ আসলাম মোল্লা ও পুলিশ সুপার (এসপি) এস এম ফরহাদ হোসেনের উপস্থিতিতে দানবাক্সগুলো খোলা হয়। এ সময় অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মিজাবে রহমত, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মোহাম্মদ নাহিদ হাসান খানসহ দায়িত্বপ্রাপ্ত ম্যাজিস্ট্রেট ও প্রশাসনের কর্মকর্তারাও উপস্থিত ছিলেন।
পাগলা মসজিদ কর্তৃপক্ষ জানায়, টাকা গণনায় অংশ নেয় পাগলা মসজিদসংলগ্ন মাদ্রাসার ১১০ জন ও আল-জামিয়াতুল ইমদাদিয়া মাদ্রাসার ২৫০ জন ছাত্র, পাগলা মসজিদের ৩৩ জন স্টাফ, রূপালী ব্যাংকের ১০০ জন কর্মকর্তা, এ ছাড়া আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী প্রায় অর্ধশতাধিক সদস্য গণনায় অংশ নিয়েছেন। টাকা গোনা শেষ করতে সময় ১২ ঘণ্টা ২০ মিনিট।
মসজিদ কমিটি জানিয়েছে, গত ৩০ আগস্ট দানবাক্স খুলে ১২ কোটি ৯ লাখ ৩৭ হাজার ২২০ টাকা পাওয়া যায়; মসজিদটির ইতিহাসের সর্বোচ্চ দান। এর আগে ১২ এপ্রিল পাওয়া যায় ৯ কোটি ১৭ লাখ ৮০ হাজার ৬৮৭ টাকা। আর গত বছরের ৩০ নভেম্বর পাওয়া গিয়েছিল ৮ কোটি ২১ লাখ ৩৪ হাজার ৩০৪ টাকা।
রূপালী ব্যাংকের সহকারী মহাব্যবস্থাপক (এজিএম) মোহাম্মদ আলী হারিছি জানান, ‘দানবাক্সে এবারও বিদেশি মুদ্রা, সোনা ও রুপার অলংকার পাওয়া গেছে। অনেকে চিঠিও দিয়েছেন। কেউ চাকরির জন্য দোয়া চেয়েছে। কেউ সুস্থতার জন্য। কেউ আবার সন্তানের সাফল্যের জন্য লিখেছেন।’
কিশোরগঞ্জের জেলা প্রশাসক ও পাগলা মসজিদ পরিচালনা কমিটির সভাপতি মোহাম্মদ আসলাম মোল্লা বলেন, পাগলা মসজিদকেন্দ্রিক একটি ইসলামি কমপ্লেক্স গড়ে তোলা হবে। ভবনটি হবে ১০ তলাবিশিষ্ট এবং এখানে বহুমুখী কাজ করা হবে। এখানে অনাথ-এতিমদের জন্য লেখাপড়ার ব্যবস্থা, ধর্মীয় শিক্ষা, মাদ্রাসাশিক্ষা, একটি সমৃদ্ধ পাঠাগার, ক্যাফেটেরিয়া ও আইটি সেকশনও থাকবে।
আসলাম মোল্লা আরও বলেন, এই মসজিদের বর্তমান আয়তন ৫ দশমিক ৫ একর। ১০ তলাবিশিষ্ট আধুনিক ভবনের জন্য আরও কিছু জায়গা কেনা হবে। এই মুহূর্তে পাগলা মসজিদের অ্যাকাউন্টে মানুষের দানের ১০৪ কোটি টাকা জমা আছে। ইতিমধ্যে মসজিদ কমপ্লেক্সের জন্য নকশা জমা দিয়েছে ১২টি প্রতিষ্ঠান। রাজশাহী প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশেষজ্ঞ দল পরীক্ষা করে একটি প্রতিষ্ঠানকে মনোনয়ন দিয়েছে। জেলা প্রশাসন ও মসজিদ কমিটি দ্রুত কার্যাদেশ দেবে এবং কাজ শুরু হয়ে যাবে।
কিশোরগঞ্জের পুলিশ সুপার এস এম ফরহাদ হোসেন জানান, দানবাক্স খোলা থেকে শুরু করে বস্তায় ভরা এবং গণনা শেষে ব্যাংক পর্যন্ত সব টাকা নিরাপদে পৌঁছে দেওয়া পর্যন্ত সার্বিক নিরাপত্তার কাজে তিনিসহ তাঁর পুলিশ সদস্যরা যথাযথ দায়িত্ব পালন করেছেন। সারা বছরই পাগলা মসজিদে পুলিশের নিরাপত্তা থাকে।
দানবাক্স খোলার পর গণনা দেখতে মসজিদের আশপাশে ভিড় করে উৎসুক মানুষ। তাদের মধ্যে অনেকে আসে দূরদূরান্ত থেকে। তবে বেশি লোকজন আসে প্রতি শুক্রবারে। মসজিদটিতে নিয়মিত হাঁস, মুরগি, গরু, ছাগলের পাশাপাশি নানা ধরনের জিনিসপত্র দান করে বিভিন্ন জেলা থেকে আসা মানুষ। ইটনা উপজেলা থেকে আরিফ রহমান এসেছেন টাকা গণনা দেখতে। তিনি বলেন, এ যেন টাকার পাহাড়। লাইনে বসে টাকা গুনছে মাদ্রাসার শত শত শিক্ষার্থী।
মসজিদ কর্তৃপক্ষ জানায়, আধুনিক তুরস্কের বসফরাস প্রণালির পাশের মাল্টিপারপাস মসজিদগুলোর আদলে পাগলা মসজিদকে কেন্দ্র করে একটি বৃহৎ ইসলামি কমপ্লেক্স গড়ে তোলার পরিকল্পনা আছে। প্রায় ১০ তলাবিশিষ্ট এ ভবনে একসঙ্গে ৪০ থেকে ৫০ হাজার মুসল্লির নামাজ আদায়ের ব্যবস্থা থাকবে। পাশাপাশি নারী মুসল্লিদের জন্য আলাদা জায়গা, এতিমদের শিক্ষাব্যবস্থা, মাদ্রাসা, লাইব্রেরি, ক্যাফেটেরিয়া, আইটি সেকশনসহ বিভিন্ন সুবিধা থাকবে। জেলা প্রশাসনের তত্ত্বাবধানে এ প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হবে।
শহরের ঐতিহাসিক স্থাপনার মধ্যে পাগলা মসজিদ অন্যতম। শহরের পশ্চিমে হারুয়া এলাকায় নরসুন্দা নদীর তীরে মসজিদটি গড়ে ওঠে। কথিত আছে, খাস নিয়তে এ মসজিদে দান করলে মানুষের মনের আশা পূরণ হয়। সে জন্য দূরদূরান্ত থেকে অসংখ্য মানুষ এখানে এসে দান করে থাকে। মানুষ টাকাপয়সা ছাড়া স্বর্ণালংকারও দান করে। এ ছাড়া গবাদিপশু, হাঁস-মুরগিসহ বিভিন্ন ধরনের জিনিসপত্রও মসজিদটিতে দান করা হয়।

‘বাকি খাওয়া শিক্ষার্থীদের মধ্যে ছাত্রলীগের ছেলেপেলেরাই বেশি। সাধারণ শিক্ষার্থীও আছে। তবে পলিটিক্যাল ছেলেদের কাছে বাকির অঙ্ক বেশি। সব মিলিয়ে শিক্ষার্থীদের কাছে বাকি পাব প্রায় দুই-আড়াই লাখ টাকা ওপরে। এক নেতার কাছে সর্বোচ্চ ২৯ হাজার টাকা পাব।’
২৬ ডিসেম্বর ২০২২
দৈনিক প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার পত্রিকায় হামলার মধ্য দিয়ে মতপ্রকাশ, বাক্স্বাধীনতা ও সমালোচনামূলক কণ্ঠস্বরকে (ভয়েস অব ডিসেন্স) দমনের চেষ্টা করা হয়েছে। এই আক্রমণ সরাসরি গণতন্ত্রকে আঘাত করেছে এবং মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে অর্জিত বাংলাদেশের ধারণার ওপর আঘাত হানা হয়েছে। তবে দুর্বৃত্তদের ঠেকাতে আইন-শৃঙ্খলা
৪ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে হবিগঞ্জ-২ (বানিয়াচং-আজমিরীগঞ্জ) আসনে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী মনোনীত প্রার্থী শেখ মো. জিল্লুর রহমান আজমীর বিরুদ্ধে নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগে ব্যাখ্যা তলব করেছে নির্বাচন কমিশনের নির্বাচনী অনুসন্ধান ও বিচারিক কমিটি। শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) এই আসনের নির্বাচনী...
২০ মিনিট আগে
অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টি না হওয়ায় ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীর নেতৃত্বাধীন কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ। আজ শনিবার দলের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক শফিকুল ইসলাম দেলোয়ার স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
২৫ মিনিট আগেহবিগঞ্জ প্রতিনিধি

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে হবিগঞ্জ-২ (বানিয়াচং-আজমিরীগঞ্জ) আসনে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী মনোনীত প্রার্থী শেখ মো. জিল্লুর রহমান আজমীর বিরুদ্ধে নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগে ব্যাখ্যা তলব করেছে নির্বাচন কমিশনের নির্বাচনী অনুসন্ধান ও বিচারিক কমিটি।
শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) এই আসনের নির্বাচনী অনুসন্ধান ও বিচারিক কমিটির চেয়ারম্যান মো. মেহেদী হাসান সুমন ব্যাখ্যা তলব করেছেন।
আগামী ৫ জানুয়ারি সকাল ১০টায় হবিগঞ্জ সার্কিট হাউসের কনফারেন্স কক্ষে কমিটির সামনে সশরীরে হাজির হয়ে লিখিত ও মৌখিক ব্যাখ্যা প্রদানের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এ বিষয়ে আজমিরীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে (ওসি) স্থায়ী ঠিকানায় নোটিশ জারি করে বিষয়টি নিশ্চিত করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
নোটিশে বলা হয়, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা যায়, শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) বানিয়াচং উপজেলার দৌলতপুর ইউনিয়নের কাদিরগঞ্জ উচ্চবিদ্যালয়ে প্রার্থী শেখ জিল্লুর রহমান আজমীর অনুদানে ফ্রি চক্ষু চিকিৎসাসেবার আয়োজন করা হয়। এতে বিপুলসংখ্যক মানুষের উপস্থিতি ছিল এবং সেখানে তিনি নিজে দলীয় নেতা-কর্মীদের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী নামীয় ব্যানারসহ উপস্থিত ছিলেন।
নোটিশে উল্লেখ করা হয়, এ কার্যক্রম সংসদ নির্বাচনে রাজনৈতিক দল ও প্রার্থীর আচরণ বিধিমালা, ২০২৫-এর বিধি ৪(১) লঙ্ঘনের শামিল। পাশাপাশি ভিডিও পর্যালোচনায় আরও দেখা যায়, অনুষ্ঠানে উপস্থিত নেতা-কর্মীরা তাঁর জন্য ও বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর জন্য দোয়া চান এবং একজন ব্যক্তি দাঁড়িপাল্লা প্রতীকের উল্লেখ করেন, যা প্রকারান্তরে নির্বাচনী প্রচারণার অন্তর্ভুক্ত। এটি আচরণ বিধিমালার বিধি ১৮ লঙ্ঘন করেছে বলে মনে করে কমিটি।
নির্বাচনী অনুসন্ধান ও বিচারিক কমিটি জানিয়েছে, অভিযোগসংক্রান্ত ভিডিও তাদের কার্যালয়ে সংরক্ষিত রয়েছে। এ অবস্থায় শেখ মো. জিল্লুর রহমান আজমীকে আগামী ৫ জানুয়ারি সকাল ১০টায় হবিগঞ্জ সার্কিট হাউসের কনফারেন্স রুমে কমিটির সামনে সশরীরে হাজির হয়ে লিখিত ও মৌখিক ব্যাখ্যা প্রদানের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। নির্ধারিত তারিখে হাজির হয়ে ব্যাখ্যা প্রদানে ব্যর্থ হলে বিধি অনুযায়ী তাঁর বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে হবিগঞ্জ-২ (বানিয়াচং-আজমিরীগঞ্জ) আসনে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী মনোনীত প্রার্থী শেখ মো. জিল্লুর রহমান আজমীর বিরুদ্ধে নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগে ব্যাখ্যা তলব করেছে নির্বাচন কমিশনের নির্বাচনী অনুসন্ধান ও বিচারিক কমিটি।
শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) এই আসনের নির্বাচনী অনুসন্ধান ও বিচারিক কমিটির চেয়ারম্যান মো. মেহেদী হাসান সুমন ব্যাখ্যা তলব করেছেন।
আগামী ৫ জানুয়ারি সকাল ১০টায় হবিগঞ্জ সার্কিট হাউসের কনফারেন্স কক্ষে কমিটির সামনে সশরীরে হাজির হয়ে লিখিত ও মৌখিক ব্যাখ্যা প্রদানের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এ বিষয়ে আজমিরীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে (ওসি) স্থায়ী ঠিকানায় নোটিশ জারি করে বিষয়টি নিশ্চিত করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
নোটিশে বলা হয়, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা যায়, শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) বানিয়াচং উপজেলার দৌলতপুর ইউনিয়নের কাদিরগঞ্জ উচ্চবিদ্যালয়ে প্রার্থী শেখ জিল্লুর রহমান আজমীর অনুদানে ফ্রি চক্ষু চিকিৎসাসেবার আয়োজন করা হয়। এতে বিপুলসংখ্যক মানুষের উপস্থিতি ছিল এবং সেখানে তিনি নিজে দলীয় নেতা-কর্মীদের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী নামীয় ব্যানারসহ উপস্থিত ছিলেন।
নোটিশে উল্লেখ করা হয়, এ কার্যক্রম সংসদ নির্বাচনে রাজনৈতিক দল ও প্রার্থীর আচরণ বিধিমালা, ২০২৫-এর বিধি ৪(১) লঙ্ঘনের শামিল। পাশাপাশি ভিডিও পর্যালোচনায় আরও দেখা যায়, অনুষ্ঠানে উপস্থিত নেতা-কর্মীরা তাঁর জন্য ও বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর জন্য দোয়া চান এবং একজন ব্যক্তি দাঁড়িপাল্লা প্রতীকের উল্লেখ করেন, যা প্রকারান্তরে নির্বাচনী প্রচারণার অন্তর্ভুক্ত। এটি আচরণ বিধিমালার বিধি ১৮ লঙ্ঘন করেছে বলে মনে করে কমিটি।
নির্বাচনী অনুসন্ধান ও বিচারিক কমিটি জানিয়েছে, অভিযোগসংক্রান্ত ভিডিও তাদের কার্যালয়ে সংরক্ষিত রয়েছে। এ অবস্থায় শেখ মো. জিল্লুর রহমান আজমীকে আগামী ৫ জানুয়ারি সকাল ১০টায় হবিগঞ্জ সার্কিট হাউসের কনফারেন্স রুমে কমিটির সামনে সশরীরে হাজির হয়ে লিখিত ও মৌখিক ব্যাখ্যা প্রদানের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। নির্ধারিত তারিখে হাজির হয়ে ব্যাখ্যা প্রদানে ব্যর্থ হলে বিধি অনুযায়ী তাঁর বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

‘বাকি খাওয়া শিক্ষার্থীদের মধ্যে ছাত্রলীগের ছেলেপেলেরাই বেশি। সাধারণ শিক্ষার্থীও আছে। তবে পলিটিক্যাল ছেলেদের কাছে বাকির অঙ্ক বেশি। সব মিলিয়ে শিক্ষার্থীদের কাছে বাকি পাব প্রায় দুই-আড়াই লাখ টাকা ওপরে। এক নেতার কাছে সর্বোচ্চ ২৯ হাজার টাকা পাব।’
২৬ ডিসেম্বর ২০২২
দৈনিক প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার পত্রিকায় হামলার মধ্য দিয়ে মতপ্রকাশ, বাক্স্বাধীনতা ও সমালোচনামূলক কণ্ঠস্বরকে (ভয়েস অব ডিসেন্স) দমনের চেষ্টা করা হয়েছে। এই আক্রমণ সরাসরি গণতন্ত্রকে আঘাত করেছে এবং মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে অর্জিত বাংলাদেশের ধারণার ওপর আঘাত হানা হয়েছে। তবে দুর্বৃত্তদের ঠেকাতে আইন-শৃঙ্খলা
৪ মিনিট আগে
কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদের দানবাক্সে এবার ১১ কোটি ৭৮ লাখ ৪৮ হাজার ৫৩৮ টাকা মিলেছে। আজ শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) সকাল ৭টায় ১৩টি সিন্দুক খুলে ৩৫ বস্তা টাকা পাওয়া যায়। সেগুলো গণনা শেষে সন্ধ্যা ৭টা ২০ মিনিটের দিকে মোট টাকার পরিমাণ জানান কিশোরগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ও দানবাক্স খোলা কমিটির..
১১ মিনিট আগে
অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টি না হওয়ায় ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীর নেতৃত্বাধীন কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ। আজ শনিবার দলের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক শফিকুল ইসলাম দেলোয়ার স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
২৫ মিনিট আগেটাঙ্গাইল প্রতিনিধি

অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টি না হওয়ায় ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীর নেতৃত্বাধীন কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ। আজ শনিবার দলের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক শফিকুল ইসলাম দেলোয়ার স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এর আগে গত বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী ও বিশেষ বর্ধিত সভায় আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন থেকে দূরে বা বাইরে থাকার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে অবাধ, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের প্রত্যাশায় কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের জন্ম। এটি একটি গণতান্ত্রিক নির্বাচনমুখী দল এবং সব সময় অবাধ, নিরপেক্ষ নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী। কিন্তু যেখানে সবার অংশগ্রহণে একটি অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচন খুবই প্রয়োজন, সেখানে এখনো অনেককে নির্বাচন থেকে দূরে রাখা হচ্ছে।
এ অবস্থায় একটি অবাধ, সুষ্ঠু, শান্তিপূর্ণ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন আশা করা যায় না। সাধারণ মানুষের মধ্যে তেমন উৎসাহ ও উদ্দীপনাও দেখা যাচ্ছে না। তাই ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ অংশ নেবে না।
এতে আরও বলা হয়, গত তিন-তিনবার জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে না হয়ে পাতানো রূপ নেওয়ায় দেশের মানুষ ক্ষুব্ধ হয়ে ’২৪-এর জুলাই অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে বিগত সরকারের পতন ঘটায়। দেশবাসীর প্রত্যাশা একটি অবাধ, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন। কিন্তু অন্তর্বর্তী সরকার সার্বিকভাবে সবাইকে নিয়ে একটি নির্বাচনের পরিবেশ এখনো সৃষ্টি করতে পারেনি; বরং বিগত সরকারের আমলে যা হয়েছে তার চেয়ে খারাপভাবে দেশ চলছে।
মানুষের জানমালের কোনো নিরাপত্তা নেই, আইনশৃঙ্খলার চরম অবনতি হয়েছে। খোয়া যাওয়া অস্ত্র উদ্ধারের কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি; বরং নির্বাচনের সময় সরকারিভাবে অস্ত্রের অনুমোদন দিয়ে পরিস্থিতি আরও ঘোলাটে করা হচ্ছে।

অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টি না হওয়ায় ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীর নেতৃত্বাধীন কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ। আজ শনিবার দলের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক শফিকুল ইসলাম দেলোয়ার স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এর আগে গত বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী ও বিশেষ বর্ধিত সভায় আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন থেকে দূরে বা বাইরে থাকার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে অবাধ, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের প্রত্যাশায় কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের জন্ম। এটি একটি গণতান্ত্রিক নির্বাচনমুখী দল এবং সব সময় অবাধ, নিরপেক্ষ নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী। কিন্তু যেখানে সবার অংশগ্রহণে একটি অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচন খুবই প্রয়োজন, সেখানে এখনো অনেককে নির্বাচন থেকে দূরে রাখা হচ্ছে।
এ অবস্থায় একটি অবাধ, সুষ্ঠু, শান্তিপূর্ণ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন আশা করা যায় না। সাধারণ মানুষের মধ্যে তেমন উৎসাহ ও উদ্দীপনাও দেখা যাচ্ছে না। তাই ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ অংশ নেবে না।
এতে আরও বলা হয়, গত তিন-তিনবার জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে না হয়ে পাতানো রূপ নেওয়ায় দেশের মানুষ ক্ষুব্ধ হয়ে ’২৪-এর জুলাই অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে বিগত সরকারের পতন ঘটায়। দেশবাসীর প্রত্যাশা একটি অবাধ, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন। কিন্তু অন্তর্বর্তী সরকার সার্বিকভাবে সবাইকে নিয়ে একটি নির্বাচনের পরিবেশ এখনো সৃষ্টি করতে পারেনি; বরং বিগত সরকারের আমলে যা হয়েছে তার চেয়ে খারাপভাবে দেশ চলছে।
মানুষের জানমালের কোনো নিরাপত্তা নেই, আইনশৃঙ্খলার চরম অবনতি হয়েছে। খোয়া যাওয়া অস্ত্র উদ্ধারের কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি; বরং নির্বাচনের সময় সরকারিভাবে অস্ত্রের অনুমোদন দিয়ে পরিস্থিতি আরও ঘোলাটে করা হচ্ছে।

‘বাকি খাওয়া শিক্ষার্থীদের মধ্যে ছাত্রলীগের ছেলেপেলেরাই বেশি। সাধারণ শিক্ষার্থীও আছে। তবে পলিটিক্যাল ছেলেদের কাছে বাকির অঙ্ক বেশি। সব মিলিয়ে শিক্ষার্থীদের কাছে বাকি পাব প্রায় দুই-আড়াই লাখ টাকা ওপরে। এক নেতার কাছে সর্বোচ্চ ২৯ হাজার টাকা পাব।’
২৬ ডিসেম্বর ২০২২
দৈনিক প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার পত্রিকায় হামলার মধ্য দিয়ে মতপ্রকাশ, বাক্স্বাধীনতা ও সমালোচনামূলক কণ্ঠস্বরকে (ভয়েস অব ডিসেন্স) দমনের চেষ্টা করা হয়েছে। এই আক্রমণ সরাসরি গণতন্ত্রকে আঘাত করেছে এবং মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে অর্জিত বাংলাদেশের ধারণার ওপর আঘাত হানা হয়েছে। তবে দুর্বৃত্তদের ঠেকাতে আইন-শৃঙ্খলা
৪ মিনিট আগে
কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদের দানবাক্সে এবার ১১ কোটি ৭৮ লাখ ৪৮ হাজার ৫৩৮ টাকা মিলেছে। আজ শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) সকাল ৭টায় ১৩টি সিন্দুক খুলে ৩৫ বস্তা টাকা পাওয়া যায়। সেগুলো গণনা শেষে সন্ধ্যা ৭টা ২০ মিনিটের দিকে মোট টাকার পরিমাণ জানান কিশোরগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ও দানবাক্স খোলা কমিটির..
১১ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে হবিগঞ্জ-২ (বানিয়াচং-আজমিরীগঞ্জ) আসনে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী মনোনীত প্রার্থী শেখ মো. জিল্লুর রহমান আজমীর বিরুদ্ধে নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগে ব্যাখ্যা তলব করেছে নির্বাচন কমিশনের নির্বাচনী অনুসন্ধান ও বিচারিক কমিটি। শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) এই আসনের নির্বাচনী...
২০ মিনিট আগে