নওগাঁ প্রতিনিধি
নওগাঁ মেডিকেল কলেজ বন্ধ করার পরিকল্পনার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন করেছেন কলেজের শিক্ষার্থী ও ইন্টার্ন চিকিৎসকেরা।
শিক্ষার্থীরা আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে কলেজ হলরুমে সংবাদ সম্মেলনের পর বিক্ষোভ মিছিল বের করেন, যা শহরের প্রধান সড়কগুলো প্রদক্ষিণ শেষে মুক্তির মোড়ে গিয়ে শেষ হয়। পরে সেখানে মানববন্ধন হয়। এতে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ অংশ নেন।
শিক্ষার্থীরা জানান, নওগাঁ মেডিকেল কলেজ বন্ধের সিদ্ধান্ত কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। সরকার যদি মেডিকেল শিক্ষার মান উন্নয়ন করতে চায়, তবে অবকাঠামো উন্নয়ন করুক, শিক্ষার সুযোগ-সুবিধা বাড়াক। কিন্তু বন্ধের মতো সিদ্ধান্ত কোনোভাবেই মেনে নেওয়া হবে না। তাঁরা সংশ্লিষ্টদের দ্রুত এই সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসার আহ্বান জানান।
শিক্ষার্থীরা আরও বলেন, একাডেমিক ফলাফলের দিক থেকে দেশের অন্যান্য মেডিকেল কলেজের তুলনায় নওগাঁ মেডিকেল অনেক এগিয়ে। অথচ মান উন্নয়নের পরিবর্তে মেডিকেল কলেজ বন্ধের সিদ্ধান্ত চরম হঠকারিতার পরিচায়ক। তাঁরা হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, যদি এই সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করা হয়, তাহলে নওগাঁবাসীকে সঙ্গে নিয়ে বৃহত্তর আন্দোলন গড়ে তোলা হবে।
এ সময় পঞ্চম বর্ষের শিক্ষার্থী হাসিবুল হাসান রাকিব বলেন, ‘নওগাঁ মেডিকেল কলেজ কখনোই মানহীন নয়। আমাদের একাডেমিক ফলাফল সব সময় শীর্ষে। তাই কলেজ বন্ধের সিদ্ধান্ত সম্পূর্ণ অযৌক্তিক।’
চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী নুসাইবা বিনতে হক বলেন, অবকাঠামোগত সমস্যা সরকারের ব্যর্থতা, শিক্ষার্থীদের নয়। কলেজ বন্ধের সিদ্ধান্ত দ্রুত প্রত্যাহার করতে হবে।
ইন্টার্ন চিকিৎসক ফারহান সাদিক রওনক বলেন, সরকারি মেডিকেল কলেজের হাসপাতালকে টারশিয়ারি (তৃতীয় স্তরের) হাসপাতাল ধরা হয়, যেখানে উন্নত চিকিৎসাসেবা দেওয়া হয়। কিন্তু নওগাঁ মেডিকেল কলেজ বন্ধ হয়ে গেলে নওগাঁ সদর হাসপাতাল শুধু সেকেন্ডারি লেভেলের হাসপাতাল হিসেবে থেকে যাবে। এর ফলে জেলার ৩০ লাখ মানুষ উন্নত চিকিৎসাসেবা থেকে বঞ্চিত হবেন।
এ বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে কলেজের অধ্যক্ষ মুক্তার হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, নতুন ছয়টি মেডিকেল কলেজের মধ্যে নওগাঁ মেডিকেল কলেজ মানের দিক থেকে সবচেয়ে এগিয়ে। তবে সরকারের পক্ষ থেকে শোনা যাচ্ছে, এই মেডিকেল কলেজগুলো প্রত্যাশিত মান অর্জন করতে পারেনি। তাই শিক্ষার্থীদের অন্য মেডিকেল কলেজে স্থানান্তরের পরিকল্পনা করা হচ্ছে। তবে এখনো চূড়ান্ত কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।
নওগাঁ মেডিকেল কলেজ বন্ধ করার পরিকল্পনার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন করেছেন কলেজের শিক্ষার্থী ও ইন্টার্ন চিকিৎসকেরা।
শিক্ষার্থীরা আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে কলেজ হলরুমে সংবাদ সম্মেলনের পর বিক্ষোভ মিছিল বের করেন, যা শহরের প্রধান সড়কগুলো প্রদক্ষিণ শেষে মুক্তির মোড়ে গিয়ে শেষ হয়। পরে সেখানে মানববন্ধন হয়। এতে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ অংশ নেন।
শিক্ষার্থীরা জানান, নওগাঁ মেডিকেল কলেজ বন্ধের সিদ্ধান্ত কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। সরকার যদি মেডিকেল শিক্ষার মান উন্নয়ন করতে চায়, তবে অবকাঠামো উন্নয়ন করুক, শিক্ষার সুযোগ-সুবিধা বাড়াক। কিন্তু বন্ধের মতো সিদ্ধান্ত কোনোভাবেই মেনে নেওয়া হবে না। তাঁরা সংশ্লিষ্টদের দ্রুত এই সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসার আহ্বান জানান।
শিক্ষার্থীরা আরও বলেন, একাডেমিক ফলাফলের দিক থেকে দেশের অন্যান্য মেডিকেল কলেজের তুলনায় নওগাঁ মেডিকেল অনেক এগিয়ে। অথচ মান উন্নয়নের পরিবর্তে মেডিকেল কলেজ বন্ধের সিদ্ধান্ত চরম হঠকারিতার পরিচায়ক। তাঁরা হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, যদি এই সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করা হয়, তাহলে নওগাঁবাসীকে সঙ্গে নিয়ে বৃহত্তর আন্দোলন গড়ে তোলা হবে।
এ সময় পঞ্চম বর্ষের শিক্ষার্থী হাসিবুল হাসান রাকিব বলেন, ‘নওগাঁ মেডিকেল কলেজ কখনোই মানহীন নয়। আমাদের একাডেমিক ফলাফল সব সময় শীর্ষে। তাই কলেজ বন্ধের সিদ্ধান্ত সম্পূর্ণ অযৌক্তিক।’
চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী নুসাইবা বিনতে হক বলেন, অবকাঠামোগত সমস্যা সরকারের ব্যর্থতা, শিক্ষার্থীদের নয়। কলেজ বন্ধের সিদ্ধান্ত দ্রুত প্রত্যাহার করতে হবে।
ইন্টার্ন চিকিৎসক ফারহান সাদিক রওনক বলেন, সরকারি মেডিকেল কলেজের হাসপাতালকে টারশিয়ারি (তৃতীয় স্তরের) হাসপাতাল ধরা হয়, যেখানে উন্নত চিকিৎসাসেবা দেওয়া হয়। কিন্তু নওগাঁ মেডিকেল কলেজ বন্ধ হয়ে গেলে নওগাঁ সদর হাসপাতাল শুধু সেকেন্ডারি লেভেলের হাসপাতাল হিসেবে থেকে যাবে। এর ফলে জেলার ৩০ লাখ মানুষ উন্নত চিকিৎসাসেবা থেকে বঞ্চিত হবেন।
এ বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে কলেজের অধ্যক্ষ মুক্তার হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, নতুন ছয়টি মেডিকেল কলেজের মধ্যে নওগাঁ মেডিকেল কলেজ মানের দিক থেকে সবচেয়ে এগিয়ে। তবে সরকারের পক্ষ থেকে শোনা যাচ্ছে, এই মেডিকেল কলেজগুলো প্রত্যাশিত মান অর্জন করতে পারেনি। তাই শিক্ষার্থীদের অন্য মেডিকেল কলেজে স্থানান্তরের পরিকল্পনা করা হচ্ছে। তবে এখনো চূড়ান্ত কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।
বিচারিক আদালতের রায় বহাল রাখায় সন্তোষ প্রকাশ করে আবরার ফাহাদের মা রোকেয়া খাতুন বলেন, ‘যদিও আমি জানি, রায়ের পরে আমার যেমন কষ্ট হচ্ছে, যাঁরা আসামির মা, তাঁদেরও কষ্ট হবে। কারণ, কোনো মা-বাবা তাঁদের সন্তানকে সন্ত্রাসী হওয়ার জন্য পাঠাননি। সেই মা-বাবাদের কথা ভেবে আমারও কষ্ট হচ্ছে। তাঁরাও আমার মতো তাঁদের
৭ মিনিট আগেদিনাজপুরের খানসামা উপজেলার পাকেরহাট শাপলা চত্বরে একই সময়ে উপজেলা বিএনপির দুই গ্রুপের পাল্টাপাল্টি কর্মসূচি ঘিরে দিনভর নানা নাটকীয়তা ও উত্তেজনা দেখা গেছে। দুই গ্রুপের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনাও ঘটেছে। এ সময় আজ রোববার দুপুর পর্যন্ত অধিকাংশ দোকানপাট বন্ধ দেখা যায়। বেলা ২টার দিকে পরিস্থিতি স্বাভাবি
১৭ মিনিট আগেমাদারীপুরের সদর উপজেলায় পরিবারের সবাইকে অচেতন করে ঘর থেকে স্বর্ণালংকার ও টাকা লুট করে পালানোর সময় দুজনকে ধরে পিটুনি দিয়েছে গ্রামবাসী। পুলিশ তাঁদের আটক করে মাদারীপুর জেলা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। গতকাল শনিবার দিবাগত রাতে উপজেলার ছিলারচর ইউনিয়নের পশ্চিম রঘুরামপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। পরিবারের সবাইকে
৪৪ মিনিট আগেঢাকার গভর্নমেন্ট ল্যাবরেটরি স্কুলের ছাত্র আয়াজ হক হত্যা মামলায় দুই আসামির সাজা কমিয়েছেন হাইকোর্ট। এর মধ্যে ইনজামামুন ইসলাম ওরফে জিসানকে আমৃত্যু সশ্রম কারাদণ্ড থেকে ১২ বছর এবং তৌহিদুল ইসলামকে যাবজ্জীবন থেকে ১০ বছর করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে