ইসমাইল হোসেন কিরন, হাতিয়া (নোয়াখালী)

নোয়াখালীর দ্বীপ উপজেলা হাতিয়া থেকে যাত্রীবাহী সি-ট্রাক চলাচলে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করা হচ্ছে। এ ক্ষেত্রে যাত্রীদের কাছে টিকিট বিক্রিতে বাধা, নির্দিষ্ট সময়ের আগে নৌযানটিকে ঘাট ছেড়ে যেতে বাধ্য করাসহ যাত্রী উঠতে বাধা দেওয়া হচ্ছে। এই কাজে ট্রলারমালিক সিন্ডিকেট জড়িত বলে অভিযোগ উঠেছে।
সম্প্রতি চেয়ারম্যান ঘাট-নলচিরা নৌপথে চলাচলকারী এসটি শৈবাল সি-ট্রাকের মাস্টার ও কর্মীদের ওপর হামলার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচার হলে আলোচনায় আসে বিষয়টি। ভিডিওতে দেখা যায়, সি-ট্রাকের মাস্টার ও কর্মীদের দিকে তেড়ে যাচ্ছে কয়েকজন। তারা নৌযানটিকে দ্রুত ঘাট ছেড়ে যেতে গালমন্দ করছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গত বছরের ৫ আগস্ট দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর হাতিয়ায় ঘাট ও যাত্রী পারাপার ব্যবস্থা প্রশাসনের নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়। ইজারাদার গা ঢাকা দেওয়ায় যে যার মতো করে ফিটনেসবিহীন ট্রলারে ঝুঁকি নিয়ে যাত্রী পারাপার করতে থাকে। প্রশাসনের তদারকি না থাকায় বিশাল সিন্ডিকেট তৈরি হয়। এর সদস্যরা ফিটনেসবিহীন ট্রলারের পাশাপাশি স্পিডবোট ও অন্যান্য নৌযান পরিচালনা শুরু করে।
এদিকে বর্ষা মৌসুমের কথা চিন্তা করে সম্প্রতি হাতিয়া থেকে যাত্রী পারাপারে সরকারি সি-ট্রাক চলাচলের ব্যবস্থা করে প্রশাসন। এতে বাধা দেওয়া শুরু করে সিন্ডিকেটটি। তারা কিছুদিন আগে চেয়ারম্যান ঘাটে সি-ট্রাকের টিকিট কাউন্টার বন্ধ করে দেয়। এর একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়। তাতে দেখা যায়, জামশেদ নামের এক ব্যক্তি টিকিট কাউন্টারে গিয়ে দায়িত্বরত ব্যক্তিদের বের করে দেন এবং টেবিলের ওপর রাখা টিকিটের বান্ডিল ছিঁড়ে ফেলেন। পরে বিষয়টি প্রশাসনের নজরে এলে নৌবাহিনীর সদস্যরা ঘাটে গিয়ে একজনকে আটক করেন।
কিছুদিন পর একটি সংঘবদ্ধ দল ঘাটে গিয়ে যাত্রীদের সি-ট্রাকে উঠতে বাধা দেয়। তারা ট্রাকের গোড়ায় দাঁড়িয়ে যাত্রীদের অন্য নৌযানে উঠতে বাধ্য করেন। এতে যাত্রীদের অনেককেই ক্ষোভ প্রকাশ করতে দেখা যায়। অনেক যাত্রীর সঙ্গে তাদের ধস্তাধস্তি হয়।
এপথে চলাচলকারী যাত্রী মোহাম্মদ ইদ্রিস বলেন, ‘শীত মৌসুমে সি-ট্রাক ছাড়াও অন্যান্য বাহনে নদী পার হওয়া যায়। কিন্তু বর্ষা মৌসুমে দ্বীপের সাত লাখ মানুষের নদী পারাপারের নিরাপদ ব্যবস্থা হলো এই সি-ট্রাক। কারণ, তখন নদী উত্তাল থাকে। এ সময় অন্য যানবাহনে চলাচলে ঝুঁকি থাকে। যেকোনো মূল্যে আমাদের সি-ট্রাক চলাচল ঠিক রাখতে হবে। এ বিষয়ে প্রশাসন ব্যবস্থা নিবে বলে আশা করছি।’
এসটি শৈবাল সি-ট্রাকের মাস্টার আফজাল হোসেন বলেন, ‘সম্প্রতি সাইফুল ও তার সহযোগী আলমগীর সি-ট্রাক ছাড়ার সময় ৮টায় থাকলেও সাড়ে ৭টায় ছেড়ে দেওয়ার জন্য আমাদের গালিগালাজ শুরু করে। সি-ট্রাকের রশি খুলে না দেওয়ায় স্টাফকে তুলে নিয়ে যাওয়ার হুমকি দেয়। একপর্যায়ে তারা আমার দিকে তেড়ে এসে গালমন্দ করে। পরে ৭টা ৪০ মিনিটে সি-ট্রাক ছেড়ে দিতে বাধ্য হই। বিষয়টি আমি প্রশাসনকে অবহিত করেছি। তারা মূলত সি ট্রাকে যাত্রী পারাপার বন্ধ রেখে অবৈধভাবে ট্রলারে যাত্রী পারাপারের সুবিধা নিতে এসব করছে।’
অভিযুক্ত সাইফুল ইসলাম হরনী ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এহছানুল হক জুয়েলের ভাই। এ বিষয়ে জানতে চাইলে সাইফুল বলেন, ঘটনার দিন ঘাটে সি-ট্রাক ছাড়ার সময় অতিবাহিত হয়ে গেলেও ছেড়ে না যাওয়ায় অনেকে উত্তেজিত হন। এ সময় তিনিও মাস্টারকে ঘাট ছেড়ে চলে যেতে বলেন। এ নিয়ে মাস্টারের সঙ্গে তাঁর কথা-কাটাকাটি হয়। তিনি ঘাটের কোনো দায়িত্বে আছেন কি না বা মাস্টারকে ছেড়ে যেতে বলতে পারেন কি না—এমন প্রশ্নের কোনো উত্তর তিনি দিতে পারেননি।
যোগাযোগ করা হলে হাতিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এ কে এম আজমল হুদা বলেন, ‘সি-ট্রাক বিআইডব্লিউটিসি (বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশন) থেকে ইজারা দেওয়া হয়েছে। কিন্তু কখন ছাড়বে তার কোনো সময়সূচি নির্দিষ্ট করে দেওয়া নাই। তাতে মাস্টার নিজের মতো করে যাত্রী পারাপার করে থাকেন। এতে করে স্থানীয় ট্রলার ও স্পিডবোট মালিকদের সঙ্গে সি-ট্রাক ইজারাদারের বিরোধ চলে আসছে। এ বিষয়ে একাধিকবার উভয় পক্ষকে নিয়ে বসা হয়েছে। কিন্তু কোনো পক্ষই বেঁধে দেওয়া নিয়ম মেনে চলে না।’

নোয়াখালীর দ্বীপ উপজেলা হাতিয়া থেকে যাত্রীবাহী সি-ট্রাক চলাচলে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করা হচ্ছে। এ ক্ষেত্রে যাত্রীদের কাছে টিকিট বিক্রিতে বাধা, নির্দিষ্ট সময়ের আগে নৌযানটিকে ঘাট ছেড়ে যেতে বাধ্য করাসহ যাত্রী উঠতে বাধা দেওয়া হচ্ছে। এই কাজে ট্রলারমালিক সিন্ডিকেট জড়িত বলে অভিযোগ উঠেছে।
সম্প্রতি চেয়ারম্যান ঘাট-নলচিরা নৌপথে চলাচলকারী এসটি শৈবাল সি-ট্রাকের মাস্টার ও কর্মীদের ওপর হামলার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচার হলে আলোচনায় আসে বিষয়টি। ভিডিওতে দেখা যায়, সি-ট্রাকের মাস্টার ও কর্মীদের দিকে তেড়ে যাচ্ছে কয়েকজন। তারা নৌযানটিকে দ্রুত ঘাট ছেড়ে যেতে গালমন্দ করছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গত বছরের ৫ আগস্ট দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর হাতিয়ায় ঘাট ও যাত্রী পারাপার ব্যবস্থা প্রশাসনের নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়। ইজারাদার গা ঢাকা দেওয়ায় যে যার মতো করে ফিটনেসবিহীন ট্রলারে ঝুঁকি নিয়ে যাত্রী পারাপার করতে থাকে। প্রশাসনের তদারকি না থাকায় বিশাল সিন্ডিকেট তৈরি হয়। এর সদস্যরা ফিটনেসবিহীন ট্রলারের পাশাপাশি স্পিডবোট ও অন্যান্য নৌযান পরিচালনা শুরু করে।
এদিকে বর্ষা মৌসুমের কথা চিন্তা করে সম্প্রতি হাতিয়া থেকে যাত্রী পারাপারে সরকারি সি-ট্রাক চলাচলের ব্যবস্থা করে প্রশাসন। এতে বাধা দেওয়া শুরু করে সিন্ডিকেটটি। তারা কিছুদিন আগে চেয়ারম্যান ঘাটে সি-ট্রাকের টিকিট কাউন্টার বন্ধ করে দেয়। এর একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়। তাতে দেখা যায়, জামশেদ নামের এক ব্যক্তি টিকিট কাউন্টারে গিয়ে দায়িত্বরত ব্যক্তিদের বের করে দেন এবং টেবিলের ওপর রাখা টিকিটের বান্ডিল ছিঁড়ে ফেলেন। পরে বিষয়টি প্রশাসনের নজরে এলে নৌবাহিনীর সদস্যরা ঘাটে গিয়ে একজনকে আটক করেন।
কিছুদিন পর একটি সংঘবদ্ধ দল ঘাটে গিয়ে যাত্রীদের সি-ট্রাকে উঠতে বাধা দেয়। তারা ট্রাকের গোড়ায় দাঁড়িয়ে যাত্রীদের অন্য নৌযানে উঠতে বাধ্য করেন। এতে যাত্রীদের অনেককেই ক্ষোভ প্রকাশ করতে দেখা যায়। অনেক যাত্রীর সঙ্গে তাদের ধস্তাধস্তি হয়।
এপথে চলাচলকারী যাত্রী মোহাম্মদ ইদ্রিস বলেন, ‘শীত মৌসুমে সি-ট্রাক ছাড়াও অন্যান্য বাহনে নদী পার হওয়া যায়। কিন্তু বর্ষা মৌসুমে দ্বীপের সাত লাখ মানুষের নদী পারাপারের নিরাপদ ব্যবস্থা হলো এই সি-ট্রাক। কারণ, তখন নদী উত্তাল থাকে। এ সময় অন্য যানবাহনে চলাচলে ঝুঁকি থাকে। যেকোনো মূল্যে আমাদের সি-ট্রাক চলাচল ঠিক রাখতে হবে। এ বিষয়ে প্রশাসন ব্যবস্থা নিবে বলে আশা করছি।’
এসটি শৈবাল সি-ট্রাকের মাস্টার আফজাল হোসেন বলেন, ‘সম্প্রতি সাইফুল ও তার সহযোগী আলমগীর সি-ট্রাক ছাড়ার সময় ৮টায় থাকলেও সাড়ে ৭টায় ছেড়ে দেওয়ার জন্য আমাদের গালিগালাজ শুরু করে। সি-ট্রাকের রশি খুলে না দেওয়ায় স্টাফকে তুলে নিয়ে যাওয়ার হুমকি দেয়। একপর্যায়ে তারা আমার দিকে তেড়ে এসে গালমন্দ করে। পরে ৭টা ৪০ মিনিটে সি-ট্রাক ছেড়ে দিতে বাধ্য হই। বিষয়টি আমি প্রশাসনকে অবহিত করেছি। তারা মূলত সি ট্রাকে যাত্রী পারাপার বন্ধ রেখে অবৈধভাবে ট্রলারে যাত্রী পারাপারের সুবিধা নিতে এসব করছে।’
অভিযুক্ত সাইফুল ইসলাম হরনী ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এহছানুল হক জুয়েলের ভাই। এ বিষয়ে জানতে চাইলে সাইফুল বলেন, ঘটনার দিন ঘাটে সি-ট্রাক ছাড়ার সময় অতিবাহিত হয়ে গেলেও ছেড়ে না যাওয়ায় অনেকে উত্তেজিত হন। এ সময় তিনিও মাস্টারকে ঘাট ছেড়ে চলে যেতে বলেন। এ নিয়ে মাস্টারের সঙ্গে তাঁর কথা-কাটাকাটি হয়। তিনি ঘাটের কোনো দায়িত্বে আছেন কি না বা মাস্টারকে ছেড়ে যেতে বলতে পারেন কি না—এমন প্রশ্নের কোনো উত্তর তিনি দিতে পারেননি।
যোগাযোগ করা হলে হাতিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এ কে এম আজমল হুদা বলেন, ‘সি-ট্রাক বিআইডব্লিউটিসি (বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশন) থেকে ইজারা দেওয়া হয়েছে। কিন্তু কখন ছাড়বে তার কোনো সময়সূচি নির্দিষ্ট করে দেওয়া নাই। তাতে মাস্টার নিজের মতো করে যাত্রী পারাপার করে থাকেন। এতে করে স্থানীয় ট্রলার ও স্পিডবোট মালিকদের সঙ্গে সি-ট্রাক ইজারাদারের বিরোধ চলে আসছে। এ বিষয়ে একাধিকবার উভয় পক্ষকে নিয়ে বসা হয়েছে। কিন্তু কোনো পক্ষই বেঁধে দেওয়া নিয়ম মেনে চলে না।’
ইসমাইল হোসেন কিরন, হাতিয়া (নোয়াখালী)

নোয়াখালীর দ্বীপ উপজেলা হাতিয়া থেকে যাত্রীবাহী সি-ট্রাক চলাচলে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করা হচ্ছে। এ ক্ষেত্রে যাত্রীদের কাছে টিকিট বিক্রিতে বাধা, নির্দিষ্ট সময়ের আগে নৌযানটিকে ঘাট ছেড়ে যেতে বাধ্য করাসহ যাত্রী উঠতে বাধা দেওয়া হচ্ছে। এই কাজে ট্রলারমালিক সিন্ডিকেট জড়িত বলে অভিযোগ উঠেছে।
সম্প্রতি চেয়ারম্যান ঘাট-নলচিরা নৌপথে চলাচলকারী এসটি শৈবাল সি-ট্রাকের মাস্টার ও কর্মীদের ওপর হামলার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচার হলে আলোচনায় আসে বিষয়টি। ভিডিওতে দেখা যায়, সি-ট্রাকের মাস্টার ও কর্মীদের দিকে তেড়ে যাচ্ছে কয়েকজন। তারা নৌযানটিকে দ্রুত ঘাট ছেড়ে যেতে গালমন্দ করছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গত বছরের ৫ আগস্ট দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর হাতিয়ায় ঘাট ও যাত্রী পারাপার ব্যবস্থা প্রশাসনের নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়। ইজারাদার গা ঢাকা দেওয়ায় যে যার মতো করে ফিটনেসবিহীন ট্রলারে ঝুঁকি নিয়ে যাত্রী পারাপার করতে থাকে। প্রশাসনের তদারকি না থাকায় বিশাল সিন্ডিকেট তৈরি হয়। এর সদস্যরা ফিটনেসবিহীন ট্রলারের পাশাপাশি স্পিডবোট ও অন্যান্য নৌযান পরিচালনা শুরু করে।
এদিকে বর্ষা মৌসুমের কথা চিন্তা করে সম্প্রতি হাতিয়া থেকে যাত্রী পারাপারে সরকারি সি-ট্রাক চলাচলের ব্যবস্থা করে প্রশাসন। এতে বাধা দেওয়া শুরু করে সিন্ডিকেটটি। তারা কিছুদিন আগে চেয়ারম্যান ঘাটে সি-ট্রাকের টিকিট কাউন্টার বন্ধ করে দেয়। এর একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়। তাতে দেখা যায়, জামশেদ নামের এক ব্যক্তি টিকিট কাউন্টারে গিয়ে দায়িত্বরত ব্যক্তিদের বের করে দেন এবং টেবিলের ওপর রাখা টিকিটের বান্ডিল ছিঁড়ে ফেলেন। পরে বিষয়টি প্রশাসনের নজরে এলে নৌবাহিনীর সদস্যরা ঘাটে গিয়ে একজনকে আটক করেন।
কিছুদিন পর একটি সংঘবদ্ধ দল ঘাটে গিয়ে যাত্রীদের সি-ট্রাকে উঠতে বাধা দেয়। তারা ট্রাকের গোড়ায় দাঁড়িয়ে যাত্রীদের অন্য নৌযানে উঠতে বাধ্য করেন। এতে যাত্রীদের অনেককেই ক্ষোভ প্রকাশ করতে দেখা যায়। অনেক যাত্রীর সঙ্গে তাদের ধস্তাধস্তি হয়।
এপথে চলাচলকারী যাত্রী মোহাম্মদ ইদ্রিস বলেন, ‘শীত মৌসুমে সি-ট্রাক ছাড়াও অন্যান্য বাহনে নদী পার হওয়া যায়। কিন্তু বর্ষা মৌসুমে দ্বীপের সাত লাখ মানুষের নদী পারাপারের নিরাপদ ব্যবস্থা হলো এই সি-ট্রাক। কারণ, তখন নদী উত্তাল থাকে। এ সময় অন্য যানবাহনে চলাচলে ঝুঁকি থাকে। যেকোনো মূল্যে আমাদের সি-ট্রাক চলাচল ঠিক রাখতে হবে। এ বিষয়ে প্রশাসন ব্যবস্থা নিবে বলে আশা করছি।’
এসটি শৈবাল সি-ট্রাকের মাস্টার আফজাল হোসেন বলেন, ‘সম্প্রতি সাইফুল ও তার সহযোগী আলমগীর সি-ট্রাক ছাড়ার সময় ৮টায় থাকলেও সাড়ে ৭টায় ছেড়ে দেওয়ার জন্য আমাদের গালিগালাজ শুরু করে। সি-ট্রাকের রশি খুলে না দেওয়ায় স্টাফকে তুলে নিয়ে যাওয়ার হুমকি দেয়। একপর্যায়ে তারা আমার দিকে তেড়ে এসে গালমন্দ করে। পরে ৭টা ৪০ মিনিটে সি-ট্রাক ছেড়ে দিতে বাধ্য হই। বিষয়টি আমি প্রশাসনকে অবহিত করেছি। তারা মূলত সি ট্রাকে যাত্রী পারাপার বন্ধ রেখে অবৈধভাবে ট্রলারে যাত্রী পারাপারের সুবিধা নিতে এসব করছে।’
অভিযুক্ত সাইফুল ইসলাম হরনী ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এহছানুল হক জুয়েলের ভাই। এ বিষয়ে জানতে চাইলে সাইফুল বলেন, ঘটনার দিন ঘাটে সি-ট্রাক ছাড়ার সময় অতিবাহিত হয়ে গেলেও ছেড়ে না যাওয়ায় অনেকে উত্তেজিত হন। এ সময় তিনিও মাস্টারকে ঘাট ছেড়ে চলে যেতে বলেন। এ নিয়ে মাস্টারের সঙ্গে তাঁর কথা-কাটাকাটি হয়। তিনি ঘাটের কোনো দায়িত্বে আছেন কি না বা মাস্টারকে ছেড়ে যেতে বলতে পারেন কি না—এমন প্রশ্নের কোনো উত্তর তিনি দিতে পারেননি।
যোগাযোগ করা হলে হাতিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এ কে এম আজমল হুদা বলেন, ‘সি-ট্রাক বিআইডব্লিউটিসি (বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশন) থেকে ইজারা দেওয়া হয়েছে। কিন্তু কখন ছাড়বে তার কোনো সময়সূচি নির্দিষ্ট করে দেওয়া নাই। তাতে মাস্টার নিজের মতো করে যাত্রী পারাপার করে থাকেন। এতে করে স্থানীয় ট্রলার ও স্পিডবোট মালিকদের সঙ্গে সি-ট্রাক ইজারাদারের বিরোধ চলে আসছে। এ বিষয়ে একাধিকবার উভয় পক্ষকে নিয়ে বসা হয়েছে। কিন্তু কোনো পক্ষই বেঁধে দেওয়া নিয়ম মেনে চলে না।’

নোয়াখালীর দ্বীপ উপজেলা হাতিয়া থেকে যাত্রীবাহী সি-ট্রাক চলাচলে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করা হচ্ছে। এ ক্ষেত্রে যাত্রীদের কাছে টিকিট বিক্রিতে বাধা, নির্দিষ্ট সময়ের আগে নৌযানটিকে ঘাট ছেড়ে যেতে বাধ্য করাসহ যাত্রী উঠতে বাধা দেওয়া হচ্ছে। এই কাজে ট্রলারমালিক সিন্ডিকেট জড়িত বলে অভিযোগ উঠেছে।
সম্প্রতি চেয়ারম্যান ঘাট-নলচিরা নৌপথে চলাচলকারী এসটি শৈবাল সি-ট্রাকের মাস্টার ও কর্মীদের ওপর হামলার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচার হলে আলোচনায় আসে বিষয়টি। ভিডিওতে দেখা যায়, সি-ট্রাকের মাস্টার ও কর্মীদের দিকে তেড়ে যাচ্ছে কয়েকজন। তারা নৌযানটিকে দ্রুত ঘাট ছেড়ে যেতে গালমন্দ করছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গত বছরের ৫ আগস্ট দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর হাতিয়ায় ঘাট ও যাত্রী পারাপার ব্যবস্থা প্রশাসনের নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়। ইজারাদার গা ঢাকা দেওয়ায় যে যার মতো করে ফিটনেসবিহীন ট্রলারে ঝুঁকি নিয়ে যাত্রী পারাপার করতে থাকে। প্রশাসনের তদারকি না থাকায় বিশাল সিন্ডিকেট তৈরি হয়। এর সদস্যরা ফিটনেসবিহীন ট্রলারের পাশাপাশি স্পিডবোট ও অন্যান্য নৌযান পরিচালনা শুরু করে।
এদিকে বর্ষা মৌসুমের কথা চিন্তা করে সম্প্রতি হাতিয়া থেকে যাত্রী পারাপারে সরকারি সি-ট্রাক চলাচলের ব্যবস্থা করে প্রশাসন। এতে বাধা দেওয়া শুরু করে সিন্ডিকেটটি। তারা কিছুদিন আগে চেয়ারম্যান ঘাটে সি-ট্রাকের টিকিট কাউন্টার বন্ধ করে দেয়। এর একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়। তাতে দেখা যায়, জামশেদ নামের এক ব্যক্তি টিকিট কাউন্টারে গিয়ে দায়িত্বরত ব্যক্তিদের বের করে দেন এবং টেবিলের ওপর রাখা টিকিটের বান্ডিল ছিঁড়ে ফেলেন। পরে বিষয়টি প্রশাসনের নজরে এলে নৌবাহিনীর সদস্যরা ঘাটে গিয়ে একজনকে আটক করেন।
কিছুদিন পর একটি সংঘবদ্ধ দল ঘাটে গিয়ে যাত্রীদের সি-ট্রাকে উঠতে বাধা দেয়। তারা ট্রাকের গোড়ায় দাঁড়িয়ে যাত্রীদের অন্য নৌযানে উঠতে বাধ্য করেন। এতে যাত্রীদের অনেককেই ক্ষোভ প্রকাশ করতে দেখা যায়। অনেক যাত্রীর সঙ্গে তাদের ধস্তাধস্তি হয়।
এপথে চলাচলকারী যাত্রী মোহাম্মদ ইদ্রিস বলেন, ‘শীত মৌসুমে সি-ট্রাক ছাড়াও অন্যান্য বাহনে নদী পার হওয়া যায়। কিন্তু বর্ষা মৌসুমে দ্বীপের সাত লাখ মানুষের নদী পারাপারের নিরাপদ ব্যবস্থা হলো এই সি-ট্রাক। কারণ, তখন নদী উত্তাল থাকে। এ সময় অন্য যানবাহনে চলাচলে ঝুঁকি থাকে। যেকোনো মূল্যে আমাদের সি-ট্রাক চলাচল ঠিক রাখতে হবে। এ বিষয়ে প্রশাসন ব্যবস্থা নিবে বলে আশা করছি।’
এসটি শৈবাল সি-ট্রাকের মাস্টার আফজাল হোসেন বলেন, ‘সম্প্রতি সাইফুল ও তার সহযোগী আলমগীর সি-ট্রাক ছাড়ার সময় ৮টায় থাকলেও সাড়ে ৭টায় ছেড়ে দেওয়ার জন্য আমাদের গালিগালাজ শুরু করে। সি-ট্রাকের রশি খুলে না দেওয়ায় স্টাফকে তুলে নিয়ে যাওয়ার হুমকি দেয়। একপর্যায়ে তারা আমার দিকে তেড়ে এসে গালমন্দ করে। পরে ৭টা ৪০ মিনিটে সি-ট্রাক ছেড়ে দিতে বাধ্য হই। বিষয়টি আমি প্রশাসনকে অবহিত করেছি। তারা মূলত সি ট্রাকে যাত্রী পারাপার বন্ধ রেখে অবৈধভাবে ট্রলারে যাত্রী পারাপারের সুবিধা নিতে এসব করছে।’
অভিযুক্ত সাইফুল ইসলাম হরনী ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এহছানুল হক জুয়েলের ভাই। এ বিষয়ে জানতে চাইলে সাইফুল বলেন, ঘটনার দিন ঘাটে সি-ট্রাক ছাড়ার সময় অতিবাহিত হয়ে গেলেও ছেড়ে না যাওয়ায় অনেকে উত্তেজিত হন। এ সময় তিনিও মাস্টারকে ঘাট ছেড়ে চলে যেতে বলেন। এ নিয়ে মাস্টারের সঙ্গে তাঁর কথা-কাটাকাটি হয়। তিনি ঘাটের কোনো দায়িত্বে আছেন কি না বা মাস্টারকে ছেড়ে যেতে বলতে পারেন কি না—এমন প্রশ্নের কোনো উত্তর তিনি দিতে পারেননি।
যোগাযোগ করা হলে হাতিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এ কে এম আজমল হুদা বলেন, ‘সি-ট্রাক বিআইডব্লিউটিসি (বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশন) থেকে ইজারা দেওয়া হয়েছে। কিন্তু কখন ছাড়বে তার কোনো সময়সূচি নির্দিষ্ট করে দেওয়া নাই। তাতে মাস্টার নিজের মতো করে যাত্রী পারাপার করে থাকেন। এতে করে স্থানীয় ট্রলার ও স্পিডবোট মালিকদের সঙ্গে সি-ট্রাক ইজারাদারের বিরোধ চলে আসছে। এ বিষয়ে একাধিকবার উভয় পক্ষকে নিয়ে বসা হয়েছে। কিন্তু কোনো পক্ষই বেঁধে দেওয়া নিয়ম মেনে চলে না।’

নিহত ব্যক্তির বন্ধু সোহেল জানান, ছয়টি মোটরসাইকেলে ঢাকার ডেমরা থেকে আট বন্ধু বান্দরবানে যাওয়ার জন্য রওনা হয়েছিলেন। উপজেলার মিরশ্বানী এলাকায় পৌঁছালে পূর্ব দিক থেকে আসা একটি মিনি ড্রাম ট্রাক মহাসড়কে উঠতে গেলে একটি মোটরসাইকেলকে ধাক্কা দেয়।
১ ঘণ্টা আগে
বিজয় দিবসে মহান মুক্তিযুদ্ধে বীর শহীদদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা জানিয়েছেন পিরোজপুরবাসী। আজ মঙ্গলবার সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে স্থানীয় বলেশ্বর ঘাটের শহীদ স্মৃতিস্তম্ভে ৩১ বার তোপধ্বনির মধ্য দিয়ে দিবসের কর্মসূচি শুরু হয়। শহরের গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান ও সড়কে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়।
১ ঘণ্টা আগে
ময়মনসিংহের ফুলপুরে বিজয় দিবস উদ্যাপনে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভ থেকে মুছে ফেলা হয়েছে জুলাই আন্দোলনের গ্রাফিতি। এ নিয়ে ক্ষোভ জানিয়েছেন বৈষমবিরোধী আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীরা।
২ ঘণ্টা আগে
মহান বিজয় দিবসে সর্বসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধের ফটক। প্রায় এক মাস ধরে প্রস্তুতির পর গত চার দিন সর্বসাধারণের প্রবেশ পুরোপুরি বন্ধ ছিল স্মৃতিসৌধ এলাকায়।
৩ ঘণ্টা আগেচৌদ্দগ্রাম (কুমিল্লা) প্রতিনিধি

কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে মিনি ড্রাম ট্রাকের সঙ্গে সংঘর্ষে ইব্রাহিম (৪১) নামের এক মোটরসাইকেলচালক নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন সালাউদ্দিন নামের মোটরসাইকেলের আরেক আরোহী।
আজ মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সকালে কালিকাপুর ইউনিয়ন মিরশ্বানী এলাকায় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে এই দুর্ঘটনা ঘটে। মিয়াবাজার হাইওয়ে থানার উপপরিদর্শক (এসআই) তোফায়েল আহমেদ এই তথ্য নিশ্চিত করেন।
নিহত ইব্রাহিম ঢাকার ডেমরার সারুলিয়া এলাকার ডগার পশ্চিম পাড়ার আবু তালেবের ছেলে। নিহত ব্যক্তির বন্ধু সোহেল জানান, ছয়টি মোটরসাইকেলে ঢাকার ডেমরা থেকে আট বন্ধু বান্দরবানে যাওয়ার জন্য রওনা হয়েছিলেন। উপজেলার মিরশ্বানী এলাকায় পৌঁছালে পূর্ব দিক থেকে আসা একটি মিনি ড্রাম ট্রাক মহাসড়কে উঠতে গেলে একটি মোটরসাইকেলকে ধাক্কা দেয়। এতে ইব্রাহিম ও সালাউদ্দিন গুরুতর আহত হন। তাঁদের উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে সেখানে ইব্রাহিমের মৃত্যু হয়। আহত সালাউদ্দিনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়েছে।
চৌদ্দগ্রাম স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক রবিউল হক বলেন, চিকিৎসাধীন অবস্থায় মোটরসাইকেলচালকের মৃত্যু হয়। আহত আরেকজনকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ঢাকায় পাঠানো হয়েছে।
মিয়াবাজার হাইওয়ে থানার এসআই তোফায়েল আহমেদ জানান, দুর্ঘটনার খবর পেয়ে লাশ উদ্ধার করে পুলিশ ফাঁড়িতে নিয়ে আসা হয়েছে। আইনি প্রক্রিয়া শেষ করে স্বজনদের কাছে লাশ হস্তান্তর করা হবে। মহাসড়কের অবস্থা স্বাভাবিক রয়েছে।

কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে মিনি ড্রাম ট্রাকের সঙ্গে সংঘর্ষে ইব্রাহিম (৪১) নামের এক মোটরসাইকেলচালক নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন সালাউদ্দিন নামের মোটরসাইকেলের আরেক আরোহী।
আজ মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সকালে কালিকাপুর ইউনিয়ন মিরশ্বানী এলাকায় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে এই দুর্ঘটনা ঘটে। মিয়াবাজার হাইওয়ে থানার উপপরিদর্শক (এসআই) তোফায়েল আহমেদ এই তথ্য নিশ্চিত করেন।
নিহত ইব্রাহিম ঢাকার ডেমরার সারুলিয়া এলাকার ডগার পশ্চিম পাড়ার আবু তালেবের ছেলে। নিহত ব্যক্তির বন্ধু সোহেল জানান, ছয়টি মোটরসাইকেলে ঢাকার ডেমরা থেকে আট বন্ধু বান্দরবানে যাওয়ার জন্য রওনা হয়েছিলেন। উপজেলার মিরশ্বানী এলাকায় পৌঁছালে পূর্ব দিক থেকে আসা একটি মিনি ড্রাম ট্রাক মহাসড়কে উঠতে গেলে একটি মোটরসাইকেলকে ধাক্কা দেয়। এতে ইব্রাহিম ও সালাউদ্দিন গুরুতর আহত হন। তাঁদের উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে সেখানে ইব্রাহিমের মৃত্যু হয়। আহত সালাউদ্দিনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়েছে।
চৌদ্দগ্রাম স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক রবিউল হক বলেন, চিকিৎসাধীন অবস্থায় মোটরসাইকেলচালকের মৃত্যু হয়। আহত আরেকজনকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ঢাকায় পাঠানো হয়েছে।
মিয়াবাজার হাইওয়ে থানার এসআই তোফায়েল আহমেদ জানান, দুর্ঘটনার খবর পেয়ে লাশ উদ্ধার করে পুলিশ ফাঁড়িতে নিয়ে আসা হয়েছে। আইনি প্রক্রিয়া শেষ করে স্বজনদের কাছে লাশ হস্তান্তর করা হবে। মহাসড়কের অবস্থা স্বাভাবিক রয়েছে।

নোয়াখালীর দ্বীপ উপজেলা হাতিয়া থেকে যাত্রীবাহী সি-ট্রাক চলাচলে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করা হচ্ছে। এ ক্ষেত্রে যাত্রীদের কাছে টিকিট বিক্রিতে বাধা, নির্দিষ্ট সময়ের আগে নৌযানটিকে ঘাট ছেড়ে যেতে বাধ্য করাসহ যাত্রী উঠতে বাধা দেওয়া হচ্ছে। এই কাজে ট্রলারমালিক সিন্ডিকেট জড়িত বলে অভিযোগ উঠেছে। সম্প্রতি চেয়ারম্যান
২৪ মে ২০২৫
বিজয় দিবসে মহান মুক্তিযুদ্ধে বীর শহীদদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা জানিয়েছেন পিরোজপুরবাসী। আজ মঙ্গলবার সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে স্থানীয় বলেশ্বর ঘাটের শহীদ স্মৃতিস্তম্ভে ৩১ বার তোপধ্বনির মধ্য দিয়ে দিবসের কর্মসূচি শুরু হয়। শহরের গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান ও সড়কে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়।
১ ঘণ্টা আগে
ময়মনসিংহের ফুলপুরে বিজয় দিবস উদ্যাপনে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভ থেকে মুছে ফেলা হয়েছে জুলাই আন্দোলনের গ্রাফিতি। এ নিয়ে ক্ষোভ জানিয়েছেন বৈষমবিরোধী আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীরা।
২ ঘণ্টা আগে
মহান বিজয় দিবসে সর্বসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধের ফটক। প্রায় এক মাস ধরে প্রস্তুতির পর গত চার দিন সর্বসাধারণের প্রবেশ পুরোপুরি বন্ধ ছিল স্মৃতিসৌধ এলাকায়।
৩ ঘণ্টা আগেপিরোজপুর প্রতিনিধি

বিজয় দিবসে মহান মুক্তিযুদ্ধে বীর শহীদদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা জানিয়েছেন পিরোজপুরবাসী। আজ মঙ্গলবার সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে স্থানীয় বলেশ্বর ঘাটের শহীদ স্মৃতিস্তম্ভে ৩১ বার তোপধ্বনির মধ্য দিয়ে দিবসের কর্মসূচি শুরু হয়। শহরের গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান ও সড়কে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়।
শহীদ স্মৃতিস্তম্ভে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন পিরোজপুরের জেলা প্রশাসক আবু সাঈদ, পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মনজুর আহমেদ সিদ্দিকী, জেলা বিএনপির আহ্বায়ক নজরুল ইসলাম খান, জেলা বিএনপির সদস্যসচিব সাইদুল ইসলাম কিসমত, পিরোজপুর প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক এস এম তানভীর আহম্মেদ, জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) যুগ্ম সমন্বয়ক আলামিন হোসেন প্রমুখ।
জেলা পরিষদ, স্বাস্থ্য বিভাগ, সরকারি সোহরাওয়ার্দী কলেজ, সড়ক বিভাগ, স্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর, জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর, পিরোজপুর প্রেসক্লাবসহ জেলার বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন ফুল দিয়ে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান।
সকাল ৯টায় জেলা স্টেডিয়ামে আনুষ্ঠানিকভাবে জাতীয় পতাকা উত্তোলন ও কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত হয়। আজ দিনব্যাপী বিভিন্ন অনুষ্ঠান ও প্রতিযোগিতার আয়োজন করছে জেলা প্রশাসন।

বিজয় দিবসে মহান মুক্তিযুদ্ধে বীর শহীদদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা জানিয়েছেন পিরোজপুরবাসী। আজ মঙ্গলবার সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে স্থানীয় বলেশ্বর ঘাটের শহীদ স্মৃতিস্তম্ভে ৩১ বার তোপধ্বনির মধ্য দিয়ে দিবসের কর্মসূচি শুরু হয়। শহরের গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান ও সড়কে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়।
শহীদ স্মৃতিস্তম্ভে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন পিরোজপুরের জেলা প্রশাসক আবু সাঈদ, পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মনজুর আহমেদ সিদ্দিকী, জেলা বিএনপির আহ্বায়ক নজরুল ইসলাম খান, জেলা বিএনপির সদস্যসচিব সাইদুল ইসলাম কিসমত, পিরোজপুর প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক এস এম তানভীর আহম্মেদ, জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) যুগ্ম সমন্বয়ক আলামিন হোসেন প্রমুখ।
জেলা পরিষদ, স্বাস্থ্য বিভাগ, সরকারি সোহরাওয়ার্দী কলেজ, সড়ক বিভাগ, স্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর, জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর, পিরোজপুর প্রেসক্লাবসহ জেলার বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন ফুল দিয়ে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান।
সকাল ৯টায় জেলা স্টেডিয়ামে আনুষ্ঠানিকভাবে জাতীয় পতাকা উত্তোলন ও কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত হয়। আজ দিনব্যাপী বিভিন্ন অনুষ্ঠান ও প্রতিযোগিতার আয়োজন করছে জেলা প্রশাসন।

নোয়াখালীর দ্বীপ উপজেলা হাতিয়া থেকে যাত্রীবাহী সি-ট্রাক চলাচলে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করা হচ্ছে। এ ক্ষেত্রে যাত্রীদের কাছে টিকিট বিক্রিতে বাধা, নির্দিষ্ট সময়ের আগে নৌযানটিকে ঘাট ছেড়ে যেতে বাধ্য করাসহ যাত্রী উঠতে বাধা দেওয়া হচ্ছে। এই কাজে ট্রলারমালিক সিন্ডিকেট জড়িত বলে অভিযোগ উঠেছে। সম্প্রতি চেয়ারম্যান
২৪ মে ২০২৫
নিহত ব্যক্তির বন্ধু সোহেল জানান, ছয়টি মোটরসাইকেলে ঢাকার ডেমরা থেকে আট বন্ধু বান্দরবানে যাওয়ার জন্য রওনা হয়েছিলেন। উপজেলার মিরশ্বানী এলাকায় পৌঁছালে পূর্ব দিক থেকে আসা একটি মিনি ড্রাম ট্রাক মহাসড়কে উঠতে গেলে একটি মোটরসাইকেলকে ধাক্কা দেয়।
১ ঘণ্টা আগে
ময়মনসিংহের ফুলপুরে বিজয় দিবস উদ্যাপনে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভ থেকে মুছে ফেলা হয়েছে জুলাই আন্দোলনের গ্রাফিতি। এ নিয়ে ক্ষোভ জানিয়েছেন বৈষমবিরোধী আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীরা।
২ ঘণ্টা আগে
মহান বিজয় দিবসে সর্বসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধের ফটক। প্রায় এক মাস ধরে প্রস্তুতির পর গত চার দিন সর্বসাধারণের প্রবেশ পুরোপুরি বন্ধ ছিল স্মৃতিসৌধ এলাকায়।
৩ ঘণ্টা আগেময়মনসিংহ প্রতিনিধি

ময়মনসিংহের ফুলপুরে বিজয় দিবস উদ্যাপনে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভ থেকে মুছে ফেলা হয়েছে জুলাই আন্দোলনের গ্রাফিতি। এ নিয়ে ক্ষোভ জানিয়েছেন বৈষমবিরোধী আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীরা।
সারা দেশের মতো চব্বিশের জুলাই আন্দোলনে যোগ দেন ফুলপুরের শিক্ষার্থীরাও। রাস্তা ব্যারিকেড দিয়ে দুর্বার আন্দোলন গড়ে তোলেন তাঁরা। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে সাইফুল ইসলাম নামের এক কৃষক শহীদ হন।
আন্দোলনের শক্তি সঞ্চার করতে ফুলপুর গোলচত্বরে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভের বেদিতে ‘পানি লাগবে কারও পানি, স্বাধীনতা এনেছি সংস্কারও আনব, এক সাঈদ লোকান্তরে লক্ষ সাঈদ ঘরে ঘরে’ এমন নানা উক্তি লেখেন শিক্ষার্থীরা। বিজয় দিবস উপলক্ষে স্মৃতিস্তম্ভের দেয়ালে লেখা এসব উক্তি মুছে ফেলায় ক্ষোভ জানিয়েছেন শিক্ষার্থীরা।
জুলাই যোদ্ধা সামাদ খান নাঈম বলেন, ‘দু-তিন দিন ধরে দেখছি, আমাদের অঙ্কিত গ্রাফিতি মুছে ফেলা হয়েছে। কারা এ কাজটি করেছে জানি না; তবে তা খুব খারাপ হয়েছে। এটা আশা করিনি। আমরা আন্দোলনের ফাঁকে ফাঁকে এগুলো এঁকেছিলাম। এখন ইচ্ছে করলেই তা আঁকা সম্ভব নয়।’
এ বিষয়ে গতকাল সোমবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে ফুলপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সাদিয়া ইসলাম সীমা বলেন, জুলাই আন্দোলনের কোনো গ্রাফিতি মুছে ফেলা হয়নি। তবে প্যানা পোস্টার ছিল, সেগুলো অপসারণ করা হয়েছে। উপজেলা শহরের গোলচত্বরে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভের দেয়ালে কোনো গ্রাফিতি ছিল না বলেও দাবি করেন তিনি। পরে রাত ১২টার দিকে ফুলপুর উপজেলা প্রশাসনের ফেসবুক আইডি থেকে একটি পোস্ট করা হয়। সেখানে বলা হয়, নির্বাচন কমিশনের নির্দেশ অনুযায়ী গোলচত্বরে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভে রাজনৈতিক নেতা-কর্মীদের পোস্টার অপসারণ করা হয়েছে। সেই সঙ্গে জুলাই আন্দোলনে অঙ্কিত গ্রাফিতি ফ্যাকাশে ও বিবর্ণ হয়ে স্থানীয় জুলাই যোদ্ধা ও ছাত্র প্রতিনিধিদের পরামর্শক্রমে নতুনভাবে গ্রাফিতি অঙ্কনের উদ্দেশ্যে চুন দিয়ে সাদা করা হয়। ১৬ ডিসেম্বর এই গ্রাফিতি ছাত্র-ছাত্রী ও জুলাই যোদ্ধাদের সমন্বয়ে নতুন করে আঁকা হবে বলে জানায় উপজেলা প্রশাসন। এ নিয়ে কাউকে বিভ্রান্তি না ছড়াতে অনুরোধ জানায় উপজেলা প্রশাসন।
ময়মনসিংহ সমাজ রূপান্তর সাংস্কৃতিক সংঘের সভাপতি ইমতিয়াজ আহমেদ বলেন, ‘কোনো কিছু মুছে দিয়ে লিখে দেওয়া প্রকৃত চেতনাকে ধারণ করে না। আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীরা নিজেদের অঙ্কিত লেখার মাধ্যমে সাহস সঞ্চার করেছিলেন। তাই ইতিহাস মুছে দেওয়া কোনোভাবেই কাম্য নয়।’

ময়মনসিংহের ফুলপুরে বিজয় দিবস উদ্যাপনে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভ থেকে মুছে ফেলা হয়েছে জুলাই আন্দোলনের গ্রাফিতি। এ নিয়ে ক্ষোভ জানিয়েছেন বৈষমবিরোধী আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীরা।
সারা দেশের মতো চব্বিশের জুলাই আন্দোলনে যোগ দেন ফুলপুরের শিক্ষার্থীরাও। রাস্তা ব্যারিকেড দিয়ে দুর্বার আন্দোলন গড়ে তোলেন তাঁরা। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে সাইফুল ইসলাম নামের এক কৃষক শহীদ হন।
আন্দোলনের শক্তি সঞ্চার করতে ফুলপুর গোলচত্বরে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভের বেদিতে ‘পানি লাগবে কারও পানি, স্বাধীনতা এনেছি সংস্কারও আনব, এক সাঈদ লোকান্তরে লক্ষ সাঈদ ঘরে ঘরে’ এমন নানা উক্তি লেখেন শিক্ষার্থীরা। বিজয় দিবস উপলক্ষে স্মৃতিস্তম্ভের দেয়ালে লেখা এসব উক্তি মুছে ফেলায় ক্ষোভ জানিয়েছেন শিক্ষার্থীরা।
জুলাই যোদ্ধা সামাদ খান নাঈম বলেন, ‘দু-তিন দিন ধরে দেখছি, আমাদের অঙ্কিত গ্রাফিতি মুছে ফেলা হয়েছে। কারা এ কাজটি করেছে জানি না; তবে তা খুব খারাপ হয়েছে। এটা আশা করিনি। আমরা আন্দোলনের ফাঁকে ফাঁকে এগুলো এঁকেছিলাম। এখন ইচ্ছে করলেই তা আঁকা সম্ভব নয়।’
এ বিষয়ে গতকাল সোমবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে ফুলপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সাদিয়া ইসলাম সীমা বলেন, জুলাই আন্দোলনের কোনো গ্রাফিতি মুছে ফেলা হয়নি। তবে প্যানা পোস্টার ছিল, সেগুলো অপসারণ করা হয়েছে। উপজেলা শহরের গোলচত্বরে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভের দেয়ালে কোনো গ্রাফিতি ছিল না বলেও দাবি করেন তিনি। পরে রাত ১২টার দিকে ফুলপুর উপজেলা প্রশাসনের ফেসবুক আইডি থেকে একটি পোস্ট করা হয়। সেখানে বলা হয়, নির্বাচন কমিশনের নির্দেশ অনুযায়ী গোলচত্বরে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভে রাজনৈতিক নেতা-কর্মীদের পোস্টার অপসারণ করা হয়েছে। সেই সঙ্গে জুলাই আন্দোলনে অঙ্কিত গ্রাফিতি ফ্যাকাশে ও বিবর্ণ হয়ে স্থানীয় জুলাই যোদ্ধা ও ছাত্র প্রতিনিধিদের পরামর্শক্রমে নতুনভাবে গ্রাফিতি অঙ্কনের উদ্দেশ্যে চুন দিয়ে সাদা করা হয়। ১৬ ডিসেম্বর এই গ্রাফিতি ছাত্র-ছাত্রী ও জুলাই যোদ্ধাদের সমন্বয়ে নতুন করে আঁকা হবে বলে জানায় উপজেলা প্রশাসন। এ নিয়ে কাউকে বিভ্রান্তি না ছড়াতে অনুরোধ জানায় উপজেলা প্রশাসন।
ময়মনসিংহ সমাজ রূপান্তর সাংস্কৃতিক সংঘের সভাপতি ইমতিয়াজ আহমেদ বলেন, ‘কোনো কিছু মুছে দিয়ে লিখে দেওয়া প্রকৃত চেতনাকে ধারণ করে না। আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীরা নিজেদের অঙ্কিত লেখার মাধ্যমে সাহস সঞ্চার করেছিলেন। তাই ইতিহাস মুছে দেওয়া কোনোভাবেই কাম্য নয়।’

নোয়াখালীর দ্বীপ উপজেলা হাতিয়া থেকে যাত্রীবাহী সি-ট্রাক চলাচলে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করা হচ্ছে। এ ক্ষেত্রে যাত্রীদের কাছে টিকিট বিক্রিতে বাধা, নির্দিষ্ট সময়ের আগে নৌযানটিকে ঘাট ছেড়ে যেতে বাধ্য করাসহ যাত্রী উঠতে বাধা দেওয়া হচ্ছে। এই কাজে ট্রলারমালিক সিন্ডিকেট জড়িত বলে অভিযোগ উঠেছে। সম্প্রতি চেয়ারম্যান
২৪ মে ২০২৫
নিহত ব্যক্তির বন্ধু সোহেল জানান, ছয়টি মোটরসাইকেলে ঢাকার ডেমরা থেকে আট বন্ধু বান্দরবানে যাওয়ার জন্য রওনা হয়েছিলেন। উপজেলার মিরশ্বানী এলাকায় পৌঁছালে পূর্ব দিক থেকে আসা একটি মিনি ড্রাম ট্রাক মহাসড়কে উঠতে গেলে একটি মোটরসাইকেলকে ধাক্কা দেয়।
১ ঘণ্টা আগে
বিজয় দিবসে মহান মুক্তিযুদ্ধে বীর শহীদদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা জানিয়েছেন পিরোজপুরবাসী। আজ মঙ্গলবার সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে স্থানীয় বলেশ্বর ঘাটের শহীদ স্মৃতিস্তম্ভে ৩১ বার তোপধ্বনির মধ্য দিয়ে দিবসের কর্মসূচি শুরু হয়। শহরের গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান ও সড়কে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়।
১ ঘণ্টা আগে
মহান বিজয় দিবসে সর্বসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধের ফটক। প্রায় এক মাস ধরে প্রস্তুতির পর গত চার দিন সর্বসাধারণের প্রবেশ পুরোপুরি বন্ধ ছিল স্মৃতিসৌধ এলাকায়।
৩ ঘণ্টা আগেসাভার (ঢাকা) প্রতিনিধি

মহান বিজয় দিবসে সর্বসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধের ফটক। প্রায় এক মাস ধরে প্রস্তুতির পর গত চার দিন সর্বসাধারণের প্রবেশ পুরোপুরি বন্ধ ছিল স্মৃতিসৌধ এলাকায়।
আজ মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সকালে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টা জাতীয় স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর পর এটি সবার জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়। এর আগে স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা জানাতে ভোররাত থেকে আশপাশ এলাকায় ভিড় জমাতে শুরু করে সাধারণ মানুষ।
এদিকে মহান বিজয় দিবসকে কেন্দ্র করে চার স্তরের নিরাপত্তাব্যবস্থা নিয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। নিয়মিত পোশাকের বাইরে সাদাপোশাকেও দায়িত্ব পালন করছে তারা।
ঢাকা রেঞ্জের ডিআইজি রেজাউল করিম মল্লিক বলেন, ‘যাঁদের আত্মত্যাগের মাধ্যমে আমরা একটি স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ পেয়েছি, তাঁদের স্মরণে ১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে জাতীয় স্মৃতিসৌধে দর্শনার্থীদের জন্য চার স্তরের নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। এ ছাড়া সাভারের আমিনবাজার থেকে শুরু করে জাতীয় স্মৃতিসৌধ পর্যন্ত আমাদের ট্রাফিক ব্যবস্থা উন্নত করার পাশাপাশি পোশাকে এবং সাদাপোশাকে ৪ হাজারের বেশি ফোর্স মোতায়েন করা হয়েছে। তারা জনগণের জানমাল রক্ষাসহ সার্বিক নিরাপত্তায় নিয়োজিত থাকবে।’
এর আগে গতকাল ১৫ ডিসেম্বর ঢাকা জেলা পুলিশ সুপারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছিল, মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে রাত ৩টা থেকে সকাল ৯টা পর্যন্ত ঢাকা-আশুলিয়া ও ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের গাবতলী, বাইপাইল পয়েন্টে ডাইভারশন চলবে। এ সময় বিকল্প রাস্তা ব্যবহারের জন্য সকল যানবাহনের চালককে অনুরোধ করা হয়।
প্রধান উপদেষ্টার গাড়িবহর স্মৃতিসৌধ থেকে সকাল ৭টা ৫ মিনিটের দিকে ঢাকার উদ্দেশে বের হয়ে যায়। এর কিছুক্ষণ পরেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী স্মৃতিসৌধ-সংলগ্ন সড়কে যান চলাচলের অনুমতি দেয়।

মহান বিজয় দিবসে সর্বসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধের ফটক। প্রায় এক মাস ধরে প্রস্তুতির পর গত চার দিন সর্বসাধারণের প্রবেশ পুরোপুরি বন্ধ ছিল স্মৃতিসৌধ এলাকায়।
আজ মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সকালে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টা জাতীয় স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর পর এটি সবার জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়। এর আগে স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা জানাতে ভোররাত থেকে আশপাশ এলাকায় ভিড় জমাতে শুরু করে সাধারণ মানুষ।
এদিকে মহান বিজয় দিবসকে কেন্দ্র করে চার স্তরের নিরাপত্তাব্যবস্থা নিয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। নিয়মিত পোশাকের বাইরে সাদাপোশাকেও দায়িত্ব পালন করছে তারা।
ঢাকা রেঞ্জের ডিআইজি রেজাউল করিম মল্লিক বলেন, ‘যাঁদের আত্মত্যাগের মাধ্যমে আমরা একটি স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ পেয়েছি, তাঁদের স্মরণে ১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে জাতীয় স্মৃতিসৌধে দর্শনার্থীদের জন্য চার স্তরের নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। এ ছাড়া সাভারের আমিনবাজার থেকে শুরু করে জাতীয় স্মৃতিসৌধ পর্যন্ত আমাদের ট্রাফিক ব্যবস্থা উন্নত করার পাশাপাশি পোশাকে এবং সাদাপোশাকে ৪ হাজারের বেশি ফোর্স মোতায়েন করা হয়েছে। তারা জনগণের জানমাল রক্ষাসহ সার্বিক নিরাপত্তায় নিয়োজিত থাকবে।’
এর আগে গতকাল ১৫ ডিসেম্বর ঢাকা জেলা পুলিশ সুপারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছিল, মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে রাত ৩টা থেকে সকাল ৯টা পর্যন্ত ঢাকা-আশুলিয়া ও ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের গাবতলী, বাইপাইল পয়েন্টে ডাইভারশন চলবে। এ সময় বিকল্প রাস্তা ব্যবহারের জন্য সকল যানবাহনের চালককে অনুরোধ করা হয়।
প্রধান উপদেষ্টার গাড়িবহর স্মৃতিসৌধ থেকে সকাল ৭টা ৫ মিনিটের দিকে ঢাকার উদ্দেশে বের হয়ে যায়। এর কিছুক্ষণ পরেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী স্মৃতিসৌধ-সংলগ্ন সড়কে যান চলাচলের অনুমতি দেয়।

নোয়াখালীর দ্বীপ উপজেলা হাতিয়া থেকে যাত্রীবাহী সি-ট্রাক চলাচলে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করা হচ্ছে। এ ক্ষেত্রে যাত্রীদের কাছে টিকিট বিক্রিতে বাধা, নির্দিষ্ট সময়ের আগে নৌযানটিকে ঘাট ছেড়ে যেতে বাধ্য করাসহ যাত্রী উঠতে বাধা দেওয়া হচ্ছে। এই কাজে ট্রলারমালিক সিন্ডিকেট জড়িত বলে অভিযোগ উঠেছে। সম্প্রতি চেয়ারম্যান
২৪ মে ২০২৫
নিহত ব্যক্তির বন্ধু সোহেল জানান, ছয়টি মোটরসাইকেলে ঢাকার ডেমরা থেকে আট বন্ধু বান্দরবানে যাওয়ার জন্য রওনা হয়েছিলেন। উপজেলার মিরশ্বানী এলাকায় পৌঁছালে পূর্ব দিক থেকে আসা একটি মিনি ড্রাম ট্রাক মহাসড়কে উঠতে গেলে একটি মোটরসাইকেলকে ধাক্কা দেয়।
১ ঘণ্টা আগে
বিজয় দিবসে মহান মুক্তিযুদ্ধে বীর শহীদদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা জানিয়েছেন পিরোজপুরবাসী। আজ মঙ্গলবার সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে স্থানীয় বলেশ্বর ঘাটের শহীদ স্মৃতিস্তম্ভে ৩১ বার তোপধ্বনির মধ্য দিয়ে দিবসের কর্মসূচি শুরু হয়। শহরের গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান ও সড়কে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়।
১ ঘণ্টা আগে
ময়মনসিংহের ফুলপুরে বিজয় দিবস উদ্যাপনে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভ থেকে মুছে ফেলা হয়েছে জুলাই আন্দোলনের গ্রাফিতি। এ নিয়ে ক্ষোভ জানিয়েছেন বৈষমবিরোধী আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীরা।
২ ঘণ্টা আগে