শ্রীবরদী (শেরপুর) প্রতিনিধি
শেরপুরের শ্রীবরদী উপজেলায় ডোবায় পড়ে দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার বিকেলে উপজেলার কাকিলাকুড়া ইউনিয়নের মলামারি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
মারা যাওয়া শিশু দুটি হলো মলামারি এলাকার ইয়ানুর মিয়ার ছেলে স্বাধীন (৫) ও একই এলাকার শাহজালাল মিয়ার ছেলে আশরাফুল (৫)।
জানা গেছে, বিকেলে বাড়ির পাশে খেলতে যায় শিশু স্বাধীন ও আশরাফুল। খেলার একপর্যায়ে তারা বাড়ির পাশে ডোবার পানিতে পড়ে যায়। এ সময় পরিবারের লোকজন তাদের দেখতে না পেয়ে খোঁজাখুঁজি শুরু করে। পরে ডোবা থেকে তাদের মরদেহ উদ্ধার করে।
শ্রীবরদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আনোয়ার জাহিদ বলেন, এ বিষয়ে থানায় পৃথক দুটি অপমৃত্যু মামলা হয়েছে।
শেরপুরের শ্রীবরদী উপজেলায় ডোবায় পড়ে দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার বিকেলে উপজেলার কাকিলাকুড়া ইউনিয়নের মলামারি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
মারা যাওয়া শিশু দুটি হলো মলামারি এলাকার ইয়ানুর মিয়ার ছেলে স্বাধীন (৫) ও একই এলাকার শাহজালাল মিয়ার ছেলে আশরাফুল (৫)।
জানা গেছে, বিকেলে বাড়ির পাশে খেলতে যায় শিশু স্বাধীন ও আশরাফুল। খেলার একপর্যায়ে তারা বাড়ির পাশে ডোবার পানিতে পড়ে যায়। এ সময় পরিবারের লোকজন তাদের দেখতে না পেয়ে খোঁজাখুঁজি শুরু করে। পরে ডোবা থেকে তাদের মরদেহ উদ্ধার করে।
শ্রীবরদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আনোয়ার জাহিদ বলেন, এ বিষয়ে থানায় পৃথক দুটি অপমৃত্যু মামলা হয়েছে।
শুক্রবার (১৩ জুন) সকালে ঘাটে নোঙর করা দুটি ট্রলার থেকে ঝুড়িতে করে মাছ নামাতে দেখা যায় জেলে ও শ্রমিকদের। ক্রয়-বিক্রয়ের হাকডাকে মুখরিত হয়ে ওঠে পুরো এলাকা। তবে চাহিদার তুলনায় মাছের পরিমাণ অনেক কম থাকায় দাম ছিল আকাশছোঁয়া।
৪ মিনিট আগেনেত্রকোনার কেন্দুয়ায় সড়ক দুর্ঘটনা ও পানিতে ডুবে দুই শিশুসহ ৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুর আড়াইটা থেকে রাত ৯টার মধ্যে এসব ঘটনা ঘটে। জানা গেছে, বৃহস্পতিবার রাত ৯টার দিকে উপজেলার কেন্দুয়া-আঠারো বাড়ি সড়কের শিমুলতলা এলাকায় বাস চাপায় মিন্টু মিয়া নামে এক যুবক নিহত হন।
১৫ মিনিট আগেপ্রত্যক্ষদর্শী ও ভুক্তভোগীদের বরাত দিয়ে জানা যায়, ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা চেয়ারম্যান পরিবহন রনগোপালদীর দিকে যাওয়ার সময় তানভীর নামের এক যুবক মোটরসাইকেলযোগে ৬–৭ জন সহযোগী নিয়ে বাসটিকে অনুসরণ করেন। পরে সিকদার বাড়ির সামনে পৌঁছালে রাস্তার মাঝে গাছ ফেলে বাসের গতিরোধ করেন তারা।
১ ঘণ্টা আগেমানিকছড়ি উপজেলায় ৪৬৫ হেক্টর বাগানে চলতি মৌসুমে উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৭ হাজার মেট্রিক টন। উপজেলা কৃষি অফিস ও দক্ষিণ খাগড়াছড়ি ফলদ বাগান মালিক সমিতির তথ্যমতে, পাহাড়ি মাটি ও জলবায়ুর কারণে সব জাতের আম গাছে ফল আসার সময় ও পাকার সময় ভিন্ন হয়। ফলে পর্যায়ক্রমে হারভেস্ট চালানো যায়।
১ ঘণ্টা আগে