জামালপুর প্রতিনিধি

জামালপুর সদরের নান্দিনায় অ–মুক্তিযোদ্ধার নামে ঘাট ইজারা দেওয়ার অভিযোগে মামলা করেছেন চার মুক্তিযোদ্ধা। গত ১৮ জুন জামালপুরের যুগ্ম জেলা জজের প্রথম আদালতে মামলাটি করা হয়।
মামলার বাদীরা হলেন—জামালপুর শহরের দেওয়ানপাড়া এলাকার মৃত মীর বক্সের ছেলে যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. মুখলেছুর রহমান, বগাবাইদ এলাকার মৃত জমশেদ আলীর ছেলে যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা খন্দকার জালাল উদ্দিন, পিঙ্গলহাটি এলাকার মৃত মকবুল হোসেনের ছেলে যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল মজিদ ও পাথালিয়া এলাকার মৃত সেকান্দর আলীর ছেলে বীর মুক্তিযোদ্ধা সিরাজুল ইসলাম।
মামলার বিবাদীরা হলেন—জেলার সরিষাবাড়ী থানার পোগলদিঘা ইউনিয়নের রুদ্রবয়ড়া গ্রামের মৃত বদর আলী সরকারের ছেলে একেএম ফজলুল হক, জামালপুরের জেলা প্রশাসক ও জামালপুর জেলা পরিষদের সচিব।
মামলার বিবরণীতে উল্লেখ করা হয়, জামালপুর সদর উপজেলার নান্দিনা, হামিদপুর, নুন্দেরচর, গোবিন্দবাড়ি ফেরি ও কুলঘাট ১৮ লাখ ১৭ হাজার ৫৬৬ টাকায় ২০২৩–২৪ অর্থবছরের জন্য গত ২০ জুন জামালপুর জেলা গেজেটধারী যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা সমবায় সমিতি লিমিটেডের কথিত সভাপতি অমুক্তিযোদ্ধা একেএম ফজলুল হককে ইজারা দেওয়া হয়। তিনি নিজেকে ভারতে ট্রেনিংপ্রাপ্ত একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা বলে পরিচয় দিলেও জাল কাগজপত্র তৈরি করেছেন।
বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্টে ভারতে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকায় ১৬৭২০ নম্বরটি তিনি নিজের দাবি করলেও এই নম্বরটি শেরপুর জেলার শ্রীবর্দী থানার বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. নাজিম উদ্দিনের। এসব বিষয়ে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় এবং জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল তদন্ত করে ২০০৩ সালের ২২ ডিসেম্বর জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিলের ৬৮ নং সভায় ফজলুল হকের সনদ বাতিল করে প্রজ্ঞাপন জারি করে। এরপরও তিনি জাল কাগজপত্র তৈরি করে নিজেকে বীর মুক্তিযোদ্ধা পরিচয় দেন।
এমন অবস্থায় গত ৮ জুন বাদীরা জেলা প্রশাসক ও জেলা পরিষদ কার্যালয়ে গিয়ে একজন অ–মুক্তিযোদ্ধার নামে দেওয়া ঘাটের ইজারা বাতিলের অনুরোধ করলেও কাজ হয়নি। তাই তাঁরা মামলা করেছেন।
মামলার বাদী মুক্তিযোদ্ধা মো. মুখলেছুর রহমান বলেন, ‘আমি আগে জানতাম না যে, ওই লোক মুক্তিযোদ্ধা না। পরে যখন মাঠপর্যায়ের মুক্তিযোদ্ধারা আমাকে বিষয়টা অবগত করেন তখন আমি বাদী হয়ে মামলা করি। অ–মুক্তিযোদ্ধা হয়ে সরকারি টাকা আত্মসাৎ করছেন তিনি। এরা আমাদের কলঙ্ক। আমরা চাই সরকার যাতে এ বিষয়ে পদক্ষেপ নেয়। একজন প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা যেন ঘাট পায়।’
অভিযোগের বিষয়ে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে একেএম ফজলুল হক বলেন, ‘মামলা করলে এমন মিথ্যা অভিযোগ করবেই। জেলা পরিষদ আমাকে যাচাই-বাছাই করেই ঘাট ইজারা দিয়েছে। আমি ভারতে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত একজন মুক্তিযোদ্ধা। আমার কাছে সব-কাগজপত্র আছে। এসব অভিযোগ সব মিথ্যা।’
এ বিষয়ে জামালপুর জেলা পরিষদের ভারপ্রাপ্ত প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মুন মুন জাহান লিজা ফোনে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জেলা পরিষদ থেকে কোনো একটি ঘাট যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাদের দেওয়া হয়ে থাকে। মুক্তিযোদ্ধারা জেলা প্রশাসকের কাছে ঘাটের জন্য আবেদন করেন। মুক্তিযোদ্ধাদের দুটি সংগঠন থেকে দুটি আবেদন জমা পড়ে। জেলা প্রশাসক সমবায় অফিসকে তদন্ত করে প্রতিবেদন জমা দেওয়ার নির্দেশ দেন। সমবায় অফিসের তদন্ত প্রতিবেদনের আলোকে ওই মুক্তিযোদ্ধাকে ঘাট দেওয়া হয়। এ ব্যাপারে মুক্তিযোদ্ধা মুখলেছুর রহমান হিরু জেলা প্রশাসকের বরাবর ওই মুক্তিযোদ্ধাকে ঘাট দিলে কোনো আপত্তি নেই মর্মে একটি অনাপত্তিপত্র জমা দেন। ওই ঘাট নিয়ে একটি মামলা হয়েছে আমি শুনেছি।’

জামালপুর সদরের নান্দিনায় অ–মুক্তিযোদ্ধার নামে ঘাট ইজারা দেওয়ার অভিযোগে মামলা করেছেন চার মুক্তিযোদ্ধা। গত ১৮ জুন জামালপুরের যুগ্ম জেলা জজের প্রথম আদালতে মামলাটি করা হয়।
মামলার বাদীরা হলেন—জামালপুর শহরের দেওয়ানপাড়া এলাকার মৃত মীর বক্সের ছেলে যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. মুখলেছুর রহমান, বগাবাইদ এলাকার মৃত জমশেদ আলীর ছেলে যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা খন্দকার জালাল উদ্দিন, পিঙ্গলহাটি এলাকার মৃত মকবুল হোসেনের ছেলে যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল মজিদ ও পাথালিয়া এলাকার মৃত সেকান্দর আলীর ছেলে বীর মুক্তিযোদ্ধা সিরাজুল ইসলাম।
মামলার বিবাদীরা হলেন—জেলার সরিষাবাড়ী থানার পোগলদিঘা ইউনিয়নের রুদ্রবয়ড়া গ্রামের মৃত বদর আলী সরকারের ছেলে একেএম ফজলুল হক, জামালপুরের জেলা প্রশাসক ও জামালপুর জেলা পরিষদের সচিব।
মামলার বিবরণীতে উল্লেখ করা হয়, জামালপুর সদর উপজেলার নান্দিনা, হামিদপুর, নুন্দেরচর, গোবিন্দবাড়ি ফেরি ও কুলঘাট ১৮ লাখ ১৭ হাজার ৫৬৬ টাকায় ২০২৩–২৪ অর্থবছরের জন্য গত ২০ জুন জামালপুর জেলা গেজেটধারী যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা সমবায় সমিতি লিমিটেডের কথিত সভাপতি অমুক্তিযোদ্ধা একেএম ফজলুল হককে ইজারা দেওয়া হয়। তিনি নিজেকে ভারতে ট্রেনিংপ্রাপ্ত একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা বলে পরিচয় দিলেও জাল কাগজপত্র তৈরি করেছেন।
বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্টে ভারতে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকায় ১৬৭২০ নম্বরটি তিনি নিজের দাবি করলেও এই নম্বরটি শেরপুর জেলার শ্রীবর্দী থানার বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. নাজিম উদ্দিনের। এসব বিষয়ে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় এবং জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল তদন্ত করে ২০০৩ সালের ২২ ডিসেম্বর জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিলের ৬৮ নং সভায় ফজলুল হকের সনদ বাতিল করে প্রজ্ঞাপন জারি করে। এরপরও তিনি জাল কাগজপত্র তৈরি করে নিজেকে বীর মুক্তিযোদ্ধা পরিচয় দেন।
এমন অবস্থায় গত ৮ জুন বাদীরা জেলা প্রশাসক ও জেলা পরিষদ কার্যালয়ে গিয়ে একজন অ–মুক্তিযোদ্ধার নামে দেওয়া ঘাটের ইজারা বাতিলের অনুরোধ করলেও কাজ হয়নি। তাই তাঁরা মামলা করেছেন।
মামলার বাদী মুক্তিযোদ্ধা মো. মুখলেছুর রহমান বলেন, ‘আমি আগে জানতাম না যে, ওই লোক মুক্তিযোদ্ধা না। পরে যখন মাঠপর্যায়ের মুক্তিযোদ্ধারা আমাকে বিষয়টা অবগত করেন তখন আমি বাদী হয়ে মামলা করি। অ–মুক্তিযোদ্ধা হয়ে সরকারি টাকা আত্মসাৎ করছেন তিনি। এরা আমাদের কলঙ্ক। আমরা চাই সরকার যাতে এ বিষয়ে পদক্ষেপ নেয়। একজন প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা যেন ঘাট পায়।’
অভিযোগের বিষয়ে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে একেএম ফজলুল হক বলেন, ‘মামলা করলে এমন মিথ্যা অভিযোগ করবেই। জেলা পরিষদ আমাকে যাচাই-বাছাই করেই ঘাট ইজারা দিয়েছে। আমি ভারতে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত একজন মুক্তিযোদ্ধা। আমার কাছে সব-কাগজপত্র আছে। এসব অভিযোগ সব মিথ্যা।’
এ বিষয়ে জামালপুর জেলা পরিষদের ভারপ্রাপ্ত প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মুন মুন জাহান লিজা ফোনে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জেলা পরিষদ থেকে কোনো একটি ঘাট যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাদের দেওয়া হয়ে থাকে। মুক্তিযোদ্ধারা জেলা প্রশাসকের কাছে ঘাটের জন্য আবেদন করেন। মুক্তিযোদ্ধাদের দুটি সংগঠন থেকে দুটি আবেদন জমা পড়ে। জেলা প্রশাসক সমবায় অফিসকে তদন্ত করে প্রতিবেদন জমা দেওয়ার নির্দেশ দেন। সমবায় অফিসের তদন্ত প্রতিবেদনের আলোকে ওই মুক্তিযোদ্ধাকে ঘাট দেওয়া হয়। এ ব্যাপারে মুক্তিযোদ্ধা মুখলেছুর রহমান হিরু জেলা প্রশাসকের বরাবর ওই মুক্তিযোদ্ধাকে ঘাট দিলে কোনো আপত্তি নেই মর্মে একটি অনাপত্তিপত্র জমা দেন। ওই ঘাট নিয়ে একটি মামলা হয়েছে আমি শুনেছি।’
জামালপুর প্রতিনিধি

জামালপুর সদরের নান্দিনায় অ–মুক্তিযোদ্ধার নামে ঘাট ইজারা দেওয়ার অভিযোগে মামলা করেছেন চার মুক্তিযোদ্ধা। গত ১৮ জুন জামালপুরের যুগ্ম জেলা জজের প্রথম আদালতে মামলাটি করা হয়।
মামলার বাদীরা হলেন—জামালপুর শহরের দেওয়ানপাড়া এলাকার মৃত মীর বক্সের ছেলে যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. মুখলেছুর রহমান, বগাবাইদ এলাকার মৃত জমশেদ আলীর ছেলে যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা খন্দকার জালাল উদ্দিন, পিঙ্গলহাটি এলাকার মৃত মকবুল হোসেনের ছেলে যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল মজিদ ও পাথালিয়া এলাকার মৃত সেকান্দর আলীর ছেলে বীর মুক্তিযোদ্ধা সিরাজুল ইসলাম।
মামলার বিবাদীরা হলেন—জেলার সরিষাবাড়ী থানার পোগলদিঘা ইউনিয়নের রুদ্রবয়ড়া গ্রামের মৃত বদর আলী সরকারের ছেলে একেএম ফজলুল হক, জামালপুরের জেলা প্রশাসক ও জামালপুর জেলা পরিষদের সচিব।
মামলার বিবরণীতে উল্লেখ করা হয়, জামালপুর সদর উপজেলার নান্দিনা, হামিদপুর, নুন্দেরচর, গোবিন্দবাড়ি ফেরি ও কুলঘাট ১৮ লাখ ১৭ হাজার ৫৬৬ টাকায় ২০২৩–২৪ অর্থবছরের জন্য গত ২০ জুন জামালপুর জেলা গেজেটধারী যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা সমবায় সমিতি লিমিটেডের কথিত সভাপতি অমুক্তিযোদ্ধা একেএম ফজলুল হককে ইজারা দেওয়া হয়। তিনি নিজেকে ভারতে ট্রেনিংপ্রাপ্ত একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা বলে পরিচয় দিলেও জাল কাগজপত্র তৈরি করেছেন।
বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্টে ভারতে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকায় ১৬৭২০ নম্বরটি তিনি নিজের দাবি করলেও এই নম্বরটি শেরপুর জেলার শ্রীবর্দী থানার বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. নাজিম উদ্দিনের। এসব বিষয়ে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় এবং জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল তদন্ত করে ২০০৩ সালের ২২ ডিসেম্বর জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিলের ৬৮ নং সভায় ফজলুল হকের সনদ বাতিল করে প্রজ্ঞাপন জারি করে। এরপরও তিনি জাল কাগজপত্র তৈরি করে নিজেকে বীর মুক্তিযোদ্ধা পরিচয় দেন।
এমন অবস্থায় গত ৮ জুন বাদীরা জেলা প্রশাসক ও জেলা পরিষদ কার্যালয়ে গিয়ে একজন অ–মুক্তিযোদ্ধার নামে দেওয়া ঘাটের ইজারা বাতিলের অনুরোধ করলেও কাজ হয়নি। তাই তাঁরা মামলা করেছেন।
মামলার বাদী মুক্তিযোদ্ধা মো. মুখলেছুর রহমান বলেন, ‘আমি আগে জানতাম না যে, ওই লোক মুক্তিযোদ্ধা না। পরে যখন মাঠপর্যায়ের মুক্তিযোদ্ধারা আমাকে বিষয়টা অবগত করেন তখন আমি বাদী হয়ে মামলা করি। অ–মুক্তিযোদ্ধা হয়ে সরকারি টাকা আত্মসাৎ করছেন তিনি। এরা আমাদের কলঙ্ক। আমরা চাই সরকার যাতে এ বিষয়ে পদক্ষেপ নেয়। একজন প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা যেন ঘাট পায়।’
অভিযোগের বিষয়ে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে একেএম ফজলুল হক বলেন, ‘মামলা করলে এমন মিথ্যা অভিযোগ করবেই। জেলা পরিষদ আমাকে যাচাই-বাছাই করেই ঘাট ইজারা দিয়েছে। আমি ভারতে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত একজন মুক্তিযোদ্ধা। আমার কাছে সব-কাগজপত্র আছে। এসব অভিযোগ সব মিথ্যা।’
এ বিষয়ে জামালপুর জেলা পরিষদের ভারপ্রাপ্ত প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মুন মুন জাহান লিজা ফোনে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জেলা পরিষদ থেকে কোনো একটি ঘাট যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাদের দেওয়া হয়ে থাকে। মুক্তিযোদ্ধারা জেলা প্রশাসকের কাছে ঘাটের জন্য আবেদন করেন। মুক্তিযোদ্ধাদের দুটি সংগঠন থেকে দুটি আবেদন জমা পড়ে। জেলা প্রশাসক সমবায় অফিসকে তদন্ত করে প্রতিবেদন জমা দেওয়ার নির্দেশ দেন। সমবায় অফিসের তদন্ত প্রতিবেদনের আলোকে ওই মুক্তিযোদ্ধাকে ঘাট দেওয়া হয়। এ ব্যাপারে মুক্তিযোদ্ধা মুখলেছুর রহমান হিরু জেলা প্রশাসকের বরাবর ওই মুক্তিযোদ্ধাকে ঘাট দিলে কোনো আপত্তি নেই মর্মে একটি অনাপত্তিপত্র জমা দেন। ওই ঘাট নিয়ে একটি মামলা হয়েছে আমি শুনেছি।’

জামালপুর সদরের নান্দিনায় অ–মুক্তিযোদ্ধার নামে ঘাট ইজারা দেওয়ার অভিযোগে মামলা করেছেন চার মুক্তিযোদ্ধা। গত ১৮ জুন জামালপুরের যুগ্ম জেলা জজের প্রথম আদালতে মামলাটি করা হয়।
মামলার বাদীরা হলেন—জামালপুর শহরের দেওয়ানপাড়া এলাকার মৃত মীর বক্সের ছেলে যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. মুখলেছুর রহমান, বগাবাইদ এলাকার মৃত জমশেদ আলীর ছেলে যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা খন্দকার জালাল উদ্দিন, পিঙ্গলহাটি এলাকার মৃত মকবুল হোসেনের ছেলে যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল মজিদ ও পাথালিয়া এলাকার মৃত সেকান্দর আলীর ছেলে বীর মুক্তিযোদ্ধা সিরাজুল ইসলাম।
মামলার বিবাদীরা হলেন—জেলার সরিষাবাড়ী থানার পোগলদিঘা ইউনিয়নের রুদ্রবয়ড়া গ্রামের মৃত বদর আলী সরকারের ছেলে একেএম ফজলুল হক, জামালপুরের জেলা প্রশাসক ও জামালপুর জেলা পরিষদের সচিব।
মামলার বিবরণীতে উল্লেখ করা হয়, জামালপুর সদর উপজেলার নান্দিনা, হামিদপুর, নুন্দেরচর, গোবিন্দবাড়ি ফেরি ও কুলঘাট ১৮ লাখ ১৭ হাজার ৫৬৬ টাকায় ২০২৩–২৪ অর্থবছরের জন্য গত ২০ জুন জামালপুর জেলা গেজেটধারী যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা সমবায় সমিতি লিমিটেডের কথিত সভাপতি অমুক্তিযোদ্ধা একেএম ফজলুল হককে ইজারা দেওয়া হয়। তিনি নিজেকে ভারতে ট্রেনিংপ্রাপ্ত একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা বলে পরিচয় দিলেও জাল কাগজপত্র তৈরি করেছেন।
বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্টে ভারতে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকায় ১৬৭২০ নম্বরটি তিনি নিজের দাবি করলেও এই নম্বরটি শেরপুর জেলার শ্রীবর্দী থানার বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. নাজিম উদ্দিনের। এসব বিষয়ে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় এবং জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল তদন্ত করে ২০০৩ সালের ২২ ডিসেম্বর জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিলের ৬৮ নং সভায় ফজলুল হকের সনদ বাতিল করে প্রজ্ঞাপন জারি করে। এরপরও তিনি জাল কাগজপত্র তৈরি করে নিজেকে বীর মুক্তিযোদ্ধা পরিচয় দেন।
এমন অবস্থায় গত ৮ জুন বাদীরা জেলা প্রশাসক ও জেলা পরিষদ কার্যালয়ে গিয়ে একজন অ–মুক্তিযোদ্ধার নামে দেওয়া ঘাটের ইজারা বাতিলের অনুরোধ করলেও কাজ হয়নি। তাই তাঁরা মামলা করেছেন।
মামলার বাদী মুক্তিযোদ্ধা মো. মুখলেছুর রহমান বলেন, ‘আমি আগে জানতাম না যে, ওই লোক মুক্তিযোদ্ধা না। পরে যখন মাঠপর্যায়ের মুক্তিযোদ্ধারা আমাকে বিষয়টা অবগত করেন তখন আমি বাদী হয়ে মামলা করি। অ–মুক্তিযোদ্ধা হয়ে সরকারি টাকা আত্মসাৎ করছেন তিনি। এরা আমাদের কলঙ্ক। আমরা চাই সরকার যাতে এ বিষয়ে পদক্ষেপ নেয়। একজন প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা যেন ঘাট পায়।’
অভিযোগের বিষয়ে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে একেএম ফজলুল হক বলেন, ‘মামলা করলে এমন মিথ্যা অভিযোগ করবেই। জেলা পরিষদ আমাকে যাচাই-বাছাই করেই ঘাট ইজারা দিয়েছে। আমি ভারতে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত একজন মুক্তিযোদ্ধা। আমার কাছে সব-কাগজপত্র আছে। এসব অভিযোগ সব মিথ্যা।’
এ বিষয়ে জামালপুর জেলা পরিষদের ভারপ্রাপ্ত প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মুন মুন জাহান লিজা ফোনে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জেলা পরিষদ থেকে কোনো একটি ঘাট যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাদের দেওয়া হয়ে থাকে। মুক্তিযোদ্ধারা জেলা প্রশাসকের কাছে ঘাটের জন্য আবেদন করেন। মুক্তিযোদ্ধাদের দুটি সংগঠন থেকে দুটি আবেদন জমা পড়ে। জেলা প্রশাসক সমবায় অফিসকে তদন্ত করে প্রতিবেদন জমা দেওয়ার নির্দেশ দেন। সমবায় অফিসের তদন্ত প্রতিবেদনের আলোকে ওই মুক্তিযোদ্ধাকে ঘাট দেওয়া হয়। এ ব্যাপারে মুক্তিযোদ্ধা মুখলেছুর রহমান হিরু জেলা প্রশাসকের বরাবর ওই মুক্তিযোদ্ধাকে ঘাট দিলে কোনো আপত্তি নেই মর্মে একটি অনাপত্তিপত্র জমা দেন। ওই ঘাট নিয়ে একটি মামলা হয়েছে আমি শুনেছি।’

অভিযুক্ত মো. আ. হালিম তাঁর বিরুদ্ধে তোলা অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ‘আমার বাসায় ছয়টি পরিবার ভাড়া থাকে। এর মধ্যে একটি বাসা মা-মেয়ে পরিচয়ে চারজন নারী দুই মাস আগে ভাড়া নেন। তাঁরা কোথায় কী কাজ করেন, তা আমার জানার বিষয় নয়। আমার সঙ্গে কোনো আলোচনা না করেই আমাকে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে।
১৫ মিনিট আগে
বিএনপিতে যোগদানের এক দিন পার না হতেই নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের কুমিল্লা উত্তর জেলার সাবেক সহসভাপতি মোহাম্মদ শাহীন মিয়াকে (৩৪) আটক করেছে জেলা পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ (ডিবি)। গতকাল সোমবার (২২ ডিসেম্বর) রাত ৮টার দিকে দেবিদ্বার উপজেলার ১ নম্বর বড়শালঘর ইউনিয়নের সৈয়দপুর বাজারে তাঁর নিজ ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান...
১ ঘণ্টা আগে
ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা গেছে, মঙ্গলবার সকাল ৬টা ৪০ মিনিটে আগুন লাগার সংবাদ পাওয়া যায়। খবর পাওয়ার মাত্র ৫ মিনিটের মধ্যে, অর্থাৎ সকাল ৬টা ৪৫ মিনিটে ফায়ার সার্ভিসের ইউনিটগুলো ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ শুরু করে।
২ ঘণ্টা আগে
নেছারাবাদে নির্দোষ ও নিরপরাধ আওয়ামী লীগ সমর্থকসহ সাধারণ জনগণকে হয়রানি না করার জন্য পিরোজপুরের জেলা প্রশাসকের কাছে অনুরোধ জানিয়েছেন বিএনপি নেতা মো. মইনুল হাসান। গতকাল সোমবার দুপুরে নেছারাবাদ উপজেলা প্রশাসন আয়োজিত এক মতবিনিময় সভায় তিনি এই দাবি জানান।
৩ ঘণ্টা আগেকলাপাড়া (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি

নিজের বাড়িতে যৌনকর্মীদের (পতিতা) আশ্রয় দেওয়ার অভিযোগে কুয়াকাটা পৌরসভার ৫ নম্বর ওয়ার্ড জামায়াতে ইসলামীর সভাপতি আ. হালিমকে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। গতকাল সোমবার (২২ ডিসেম্বর) সন্ধ্যার পর কুয়াকাটা প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলনে এই তথ্য নিশ্চিত করেন কুয়াকাটা পৌর জামায়াতের আমির মাওলানা মো. শহীদুল ইসলাম।
জামায়াত নেতারা বলেন, অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে রোববার বিশেষ রোকন বৈঠক আহ্বান করা হয়। বৈঠকে উত্থাপিত অভিযোগ ও প্রাপ্ত তথ্য পর্যালোচনা করে দেখা যায়, বিষয়টি জামায়াতে ইসলামীর নীতিমালা ও আদর্শ পরিপন্থী। তাই সাংগঠনিক শৃঙ্খলা রক্ষার স্বার্থে আ. হালিমকে দল থেকে বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন কুয়াকাটা পৌর জামায়াতের সাবেক আমির মাওলানা মোহাম্মদ মাঈনুল ইসলাম মন্নান, লতাচাপলী ইউনিয়ন জামায়াতের আমির রাসেল মুসুল্লি, পৌর জামায়াতের সেক্রেটারি মাওলানা আল আমিন মৃধা, যুব জামায়াতের সভাপতি হেমায়েত উদ্দিন সিকদার এবং জামায়াতের ৩ নম্বর ওয়ার্ড সেক্রেটারি শাহাবুদ্দিন ফরাজি।
কুয়াকাটা পৌর জামায়াতের সাবেক আমির মাওলানা মোহাম্মদ মাঈনুল ইসলাম মন্নান বলেন, ‘জামায়াতে ইসলামী একটি আদর্শভিত্তিক সংগঠন। এখানে ব্যক্তির চেয়ে সংগঠনের আদর্শ ও নৈতিকতা গুরুত্বপূর্ণ। কোনো নেতার বিরুদ্ধে অনৈতিক কর্মকাণ্ডের অভিযোগ উঠলে তা দলীয়ভাবে গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করা হয়। সংগঠনের সুনাম ও আদর্শ রক্ষার স্বার্থেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।’
কলাপাড়া উপজেলা জামায়াতে ইসলামীর আমির মাওলানা মোহাম্মদ আব্দুল কাইয়ুম বলেন, ‘একটি অভিযোগের ভিত্তিতে বিশেষ রোকন বৈঠক ডেকে কুয়াকাটা পৌর ৫ নম্বর ওয়ার্ড সভাপতিকে বহিষ্কার করা হয়েছে। জামায়াতে ইসলামী করতে হলে অবশ্যই সাংগঠনিক নিয়মকানুন ও দলীয় নীতিমালা মেনে চলতে হয়।’
তবে অভিযুক্ত মো. আ. হালিম তাঁর বিরুদ্ধে তোলা অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ‘আমার বাসায় ছয়টি পরিবার ভাড়া থাকে। এর মধ্যে একটি বাসা মা-মেয়ে পরিচয়ে চারজন নারী দুই মাস আগে ভাড়া নেন। তাঁরা কোথায় কী কাজ করেন, তা আমার জানার বিষয় নয়। আমার সঙ্গে কোনো আলোচনা না করেই আমাকে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে আমি শিগগির সংবাদ সম্মেলন করব।’

নিজের বাড়িতে যৌনকর্মীদের (পতিতা) আশ্রয় দেওয়ার অভিযোগে কুয়াকাটা পৌরসভার ৫ নম্বর ওয়ার্ড জামায়াতে ইসলামীর সভাপতি আ. হালিমকে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। গতকাল সোমবার (২২ ডিসেম্বর) সন্ধ্যার পর কুয়াকাটা প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলনে এই তথ্য নিশ্চিত করেন কুয়াকাটা পৌর জামায়াতের আমির মাওলানা মো. শহীদুল ইসলাম।
জামায়াত নেতারা বলেন, অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে রোববার বিশেষ রোকন বৈঠক আহ্বান করা হয়। বৈঠকে উত্থাপিত অভিযোগ ও প্রাপ্ত তথ্য পর্যালোচনা করে দেখা যায়, বিষয়টি জামায়াতে ইসলামীর নীতিমালা ও আদর্শ পরিপন্থী। তাই সাংগঠনিক শৃঙ্খলা রক্ষার স্বার্থে আ. হালিমকে দল থেকে বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন কুয়াকাটা পৌর জামায়াতের সাবেক আমির মাওলানা মোহাম্মদ মাঈনুল ইসলাম মন্নান, লতাচাপলী ইউনিয়ন জামায়াতের আমির রাসেল মুসুল্লি, পৌর জামায়াতের সেক্রেটারি মাওলানা আল আমিন মৃধা, যুব জামায়াতের সভাপতি হেমায়েত উদ্দিন সিকদার এবং জামায়াতের ৩ নম্বর ওয়ার্ড সেক্রেটারি শাহাবুদ্দিন ফরাজি।
কুয়াকাটা পৌর জামায়াতের সাবেক আমির মাওলানা মোহাম্মদ মাঈনুল ইসলাম মন্নান বলেন, ‘জামায়াতে ইসলামী একটি আদর্শভিত্তিক সংগঠন। এখানে ব্যক্তির চেয়ে সংগঠনের আদর্শ ও নৈতিকতা গুরুত্বপূর্ণ। কোনো নেতার বিরুদ্ধে অনৈতিক কর্মকাণ্ডের অভিযোগ উঠলে তা দলীয়ভাবে গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করা হয়। সংগঠনের সুনাম ও আদর্শ রক্ষার স্বার্থেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।’
কলাপাড়া উপজেলা জামায়াতে ইসলামীর আমির মাওলানা মোহাম্মদ আব্দুল কাইয়ুম বলেন, ‘একটি অভিযোগের ভিত্তিতে বিশেষ রোকন বৈঠক ডেকে কুয়াকাটা পৌর ৫ নম্বর ওয়ার্ড সভাপতিকে বহিষ্কার করা হয়েছে। জামায়াতে ইসলামী করতে হলে অবশ্যই সাংগঠনিক নিয়মকানুন ও দলীয় নীতিমালা মেনে চলতে হয়।’
তবে অভিযুক্ত মো. আ. হালিম তাঁর বিরুদ্ধে তোলা অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ‘আমার বাসায় ছয়টি পরিবার ভাড়া থাকে। এর মধ্যে একটি বাসা মা-মেয়ে পরিচয়ে চারজন নারী দুই মাস আগে ভাড়া নেন। তাঁরা কোথায় কী কাজ করেন, তা আমার জানার বিষয় নয়। আমার সঙ্গে কোনো আলোচনা না করেই আমাকে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে আমি শিগগির সংবাদ সম্মেলন করব।’

জামালপুর সদরের নান্দিনায় অ–মুক্তিযোদ্ধার নামে ঘাট ইজারা দেওয়ার অভিযোগে মামলা করেছেন চার মুক্তিযোদ্ধা। গত ১৮ জুন জামালপুরের যুগ্ম জেলা জজের প্রথম আদালতে মামলাটি করা হয়।
২৭ জুন ২০২৩
বিএনপিতে যোগদানের এক দিন পার না হতেই নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের কুমিল্লা উত্তর জেলার সাবেক সহসভাপতি মোহাম্মদ শাহীন মিয়াকে (৩৪) আটক করেছে জেলা পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ (ডিবি)। গতকাল সোমবার (২২ ডিসেম্বর) রাত ৮টার দিকে দেবিদ্বার উপজেলার ১ নম্বর বড়শালঘর ইউনিয়নের সৈয়দপুর বাজারে তাঁর নিজ ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান...
১ ঘণ্টা আগে
ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা গেছে, মঙ্গলবার সকাল ৬টা ৪০ মিনিটে আগুন লাগার সংবাদ পাওয়া যায়। খবর পাওয়ার মাত্র ৫ মিনিটের মধ্যে, অর্থাৎ সকাল ৬টা ৪৫ মিনিটে ফায়ার সার্ভিসের ইউনিটগুলো ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ শুরু করে।
২ ঘণ্টা আগে
নেছারাবাদে নির্দোষ ও নিরপরাধ আওয়ামী লীগ সমর্থকসহ সাধারণ জনগণকে হয়রানি না করার জন্য পিরোজপুরের জেলা প্রশাসকের কাছে অনুরোধ জানিয়েছেন বিএনপি নেতা মো. মইনুল হাসান। গতকাল সোমবার দুপুরে নেছারাবাদ উপজেলা প্রশাসন আয়োজিত এক মতবিনিময় সভায় তিনি এই দাবি জানান।
৩ ঘণ্টা আগেদেবিদ্বার (কুমিল্লা) সংবাদদাতা

বিএনপিতে যোগদানের এক দিন পার না হতেই নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের কুমিল্লা উত্তর জেলার সাবেক সহসভাপতি মোহাম্মদ শাহীন মিয়াকে (৩৪) আটক করেছে জেলা পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ (ডিবি)। গতকাল সোমবার (২২ ডিসেম্বর) রাত ৮টার দিকে দেবিদ্বার উপজেলার ১ নম্বর বড়শালঘর ইউনিয়নের সৈয়দপুর বাজারে তাঁর নিজ ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ‘শাহীন ফার্মেসি’ থেকে ডিবি ও থানা-পুলিশের যৌথ অভিযানে তাঁকে আটক করা হয়।
মোহাম্মদ শাহীন মিয়া বড়শালঘর গ্রামের মৃত শহিদ মেম্বারের ছেলে। তিনি নিষিদ্ধ সংগঠন কুমিল্লা উত্তর জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সহসভাপতি এবং কুমিল্লা-৪ দেবিদ্বার আসনের সাবেক সংসদ সদস্য রাজী মোহাম্মদ ফখরুলের আস্থাভাজন ছিলেন।
এর আগে গত রোববার (২১ ডিসেম্বর) দুপুরে দেবিদ্বার পৌর এলাকার গুনাইঘরে ‘শহীদ জিয়া মিলনায়তনে’ আনুষ্ঠানিকভাবে শালঘর ইউনিয়নের আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের দুই শতাধিক নেতা-কর্মী বিএনপিতে যোগদান করেন। অনুষ্ঠানে বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য, টানা চারবারের সাবেক এমপি ও আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কুমিল্লা-৪ (দেবিদ্বার) আসনে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী ইঞ্জিনিয়ার মঞ্জুরুল আহসান মুন্সির হাতে তাঁরা বিএনপির পতাকা তুলে দেন। যোগদানকারীদের মধ্যে মোহাম্মদ শাহীন মিয়াও ছিলেন।
ওই যোগদান কার্যক্রম সম্পন্ন হয় আওয়ামী লীগের বড়শালঘর ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি জহিরুল ইসলাম জারু চেয়ারম্যানের নির্দেশে এবং উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাবেক সহসভাপতি ও ইউপি সদস্য আলম হাজারীর নেতৃত্বে। যোগদানকারীরা সবাই সাবেক আওয়ামী লীগ এমপি রাজী মোহাম্মদ ফখরুলের সমর্থক ছিলেন।
এ বিষয়ে সদ্য বিএনপিতে যোগদানকারী ইউপি সদস্য আলম হাজারী বলেন, ‘শাহীনের বিরুদ্ধে কোনো মামলা নেই। কেন তাঁকে আটক করা হলো, সেটিও আমরা জানি না।’
কুমিল্লা উত্তর জেলা বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার রেজভিউল আহসান মুন্সি বলেন, ‘মোহাম্মদ শাহীন মিয়া আমাদের পুরোনো কর্মী। বিগত সরকারের আমলে নিরাপত্তার কারণে তিনি ভিন্নভাবে চলাফেরা করেছেন। তাঁর বিরুদ্ধে কোনো মামলা নেই।’
দেবিদ্বার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গোলাম সারোয়ার শাহীন মিয়াকে আটকের বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, তিনি বর্তমানে ছুটিতে আছেন। অভিযানে থাকা ওসি (তদন্ত) মঈনুদ্দিনের কাছ থেকে বিস্তারিত জানা যাবে।
মঈনুদ্দিন বলেন, ‘শাহীনকে ডিবি পুলিশ আটক করেছে। কোন মামলায় তাঁকে আটক দেখানো হয়েছে, তা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলে জানানো হবে।’
এ বিষয়ে জেলা গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশের ওসি মো. শামসুল আলম শাহ বলেন, গ্রেপ্তারের বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। তদন্ত শেষে বিস্তারিত জানানো হবে।

বিএনপিতে যোগদানের এক দিন পার না হতেই নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের কুমিল্লা উত্তর জেলার সাবেক সহসভাপতি মোহাম্মদ শাহীন মিয়াকে (৩৪) আটক করেছে জেলা পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ (ডিবি)। গতকাল সোমবার (২২ ডিসেম্বর) রাত ৮টার দিকে দেবিদ্বার উপজেলার ১ নম্বর বড়শালঘর ইউনিয়নের সৈয়দপুর বাজারে তাঁর নিজ ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ‘শাহীন ফার্মেসি’ থেকে ডিবি ও থানা-পুলিশের যৌথ অভিযানে তাঁকে আটক করা হয়।
মোহাম্মদ শাহীন মিয়া বড়শালঘর গ্রামের মৃত শহিদ মেম্বারের ছেলে। তিনি নিষিদ্ধ সংগঠন কুমিল্লা উত্তর জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সহসভাপতি এবং কুমিল্লা-৪ দেবিদ্বার আসনের সাবেক সংসদ সদস্য রাজী মোহাম্মদ ফখরুলের আস্থাভাজন ছিলেন।
এর আগে গত রোববার (২১ ডিসেম্বর) দুপুরে দেবিদ্বার পৌর এলাকার গুনাইঘরে ‘শহীদ জিয়া মিলনায়তনে’ আনুষ্ঠানিকভাবে শালঘর ইউনিয়নের আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের দুই শতাধিক নেতা-কর্মী বিএনপিতে যোগদান করেন। অনুষ্ঠানে বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য, টানা চারবারের সাবেক এমপি ও আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কুমিল্লা-৪ (দেবিদ্বার) আসনে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী ইঞ্জিনিয়ার মঞ্জুরুল আহসান মুন্সির হাতে তাঁরা বিএনপির পতাকা তুলে দেন। যোগদানকারীদের মধ্যে মোহাম্মদ শাহীন মিয়াও ছিলেন।
ওই যোগদান কার্যক্রম সম্পন্ন হয় আওয়ামী লীগের বড়শালঘর ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি জহিরুল ইসলাম জারু চেয়ারম্যানের নির্দেশে এবং উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাবেক সহসভাপতি ও ইউপি সদস্য আলম হাজারীর নেতৃত্বে। যোগদানকারীরা সবাই সাবেক আওয়ামী লীগ এমপি রাজী মোহাম্মদ ফখরুলের সমর্থক ছিলেন।
এ বিষয়ে সদ্য বিএনপিতে যোগদানকারী ইউপি সদস্য আলম হাজারী বলেন, ‘শাহীনের বিরুদ্ধে কোনো মামলা নেই। কেন তাঁকে আটক করা হলো, সেটিও আমরা জানি না।’
কুমিল্লা উত্তর জেলা বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার রেজভিউল আহসান মুন্সি বলেন, ‘মোহাম্মদ শাহীন মিয়া আমাদের পুরোনো কর্মী। বিগত সরকারের আমলে নিরাপত্তার কারণে তিনি ভিন্নভাবে চলাফেরা করেছেন। তাঁর বিরুদ্ধে কোনো মামলা নেই।’
দেবিদ্বার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গোলাম সারোয়ার শাহীন মিয়াকে আটকের বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, তিনি বর্তমানে ছুটিতে আছেন। অভিযানে থাকা ওসি (তদন্ত) মঈনুদ্দিনের কাছ থেকে বিস্তারিত জানা যাবে।
মঈনুদ্দিন বলেন, ‘শাহীনকে ডিবি পুলিশ আটক করেছে। কোন মামলায় তাঁকে আটক দেখানো হয়েছে, তা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলে জানানো হবে।’
এ বিষয়ে জেলা গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশের ওসি মো. শামসুল আলম শাহ বলেন, গ্রেপ্তারের বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। তদন্ত শেষে বিস্তারিত জানানো হবে।

জামালপুর সদরের নান্দিনায় অ–মুক্তিযোদ্ধার নামে ঘাট ইজারা দেওয়ার অভিযোগে মামলা করেছেন চার মুক্তিযোদ্ধা। গত ১৮ জুন জামালপুরের যুগ্ম জেলা জজের প্রথম আদালতে মামলাটি করা হয়।
২৭ জুন ২০২৩
অভিযুক্ত মো. আ. হালিম তাঁর বিরুদ্ধে তোলা অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ‘আমার বাসায় ছয়টি পরিবার ভাড়া থাকে। এর মধ্যে একটি বাসা মা-মেয়ে পরিচয়ে চারজন নারী দুই মাস আগে ভাড়া নেন। তাঁরা কোথায় কী কাজ করেন, তা আমার জানার বিষয় নয়। আমার সঙ্গে কোনো আলোচনা না করেই আমাকে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে।
১৫ মিনিট আগে
ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা গেছে, মঙ্গলবার সকাল ৬টা ৪০ মিনিটে আগুন লাগার সংবাদ পাওয়া যায়। খবর পাওয়ার মাত্র ৫ মিনিটের মধ্যে, অর্থাৎ সকাল ৬টা ৪৫ মিনিটে ফায়ার সার্ভিসের ইউনিটগুলো ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ শুরু করে।
২ ঘণ্টা আগে
নেছারাবাদে নির্দোষ ও নিরপরাধ আওয়ামী লীগ সমর্থকসহ সাধারণ জনগণকে হয়রানি না করার জন্য পিরোজপুরের জেলা প্রশাসকের কাছে অনুরোধ জানিয়েছেন বিএনপি নেতা মো. মইনুল হাসান। গতকাল সোমবার দুপুরে নেছারাবাদ উপজেলা প্রশাসন আয়োজিত এক মতবিনিময় সভায় তিনি এই দাবি জানান।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজধানীর আরমানিটোলার বাবুবাজার এলাকায় হাজী টাওয়ার নামের ১৪ তলা ভবনের ষষ্ঠতলায় আগুন লাগার ঘটনা ঘটেছে। আজ মঙ্গলবার সকাল ৬টা ৪০ মিনিটে আগুন লাগার খবর পেয়ে নিয়ন্ত্রণে কাজ শুরু করে ফায়ার সার্ভিসের ৯টি ইউনিট। সকাল ৭টা ২০ মিনিটে আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে।
ফায়ার সার্ভিস সদর দপ্তর থেকে আজ সকালে খুদে বার্তায় সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানানো হয়।
ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা গেছে, মঙ্গলবার সকাল ৬টা ৪০ মিনিটে আগুন লাগার সংবাদ পাওয়া যায়। খবর পাওয়ার মাত্র ৫ মিনিটের মধ্যে, অর্থাৎ সকাল ৬টা ৪৫ মিনিটে ফায়ার সার্ভিসের ইউনিটগুলো ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ শুরু করে।

হাজী টাওয়ারের আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সদরঘাট ফায়ার স্টেশন থেকে ২টি, সিদ্দিকবাজার ফায়ার স্টেশন থেকে ৫টি এবং সূত্রাপুর ফায়ার স্টেশন থেকে ২টিসহ মোট ৯টি ইউনিট ঘটনাস্থলে কাজ করে। পরে সকাল ৭টা ২০ মিনিটে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা।
তাৎক্ষণিকভাবে আগুন লাগার কারণ ও ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ জানা যায়নি। এ বিষয়ে তদন্ত শেষে বিস্তারিত জানানো হবে বলে জানিয়েছে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।

রাজধানীর আরমানিটোলার বাবুবাজার এলাকায় হাজী টাওয়ার নামের ১৪ তলা ভবনের ষষ্ঠতলায় আগুন লাগার ঘটনা ঘটেছে। আজ মঙ্গলবার সকাল ৬টা ৪০ মিনিটে আগুন লাগার খবর পেয়ে নিয়ন্ত্রণে কাজ শুরু করে ফায়ার সার্ভিসের ৯টি ইউনিট। সকাল ৭টা ২০ মিনিটে আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে।
ফায়ার সার্ভিস সদর দপ্তর থেকে আজ সকালে খুদে বার্তায় সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানানো হয়।
ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা গেছে, মঙ্গলবার সকাল ৬টা ৪০ মিনিটে আগুন লাগার সংবাদ পাওয়া যায়। খবর পাওয়ার মাত্র ৫ মিনিটের মধ্যে, অর্থাৎ সকাল ৬টা ৪৫ মিনিটে ফায়ার সার্ভিসের ইউনিটগুলো ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ শুরু করে।

হাজী টাওয়ারের আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সদরঘাট ফায়ার স্টেশন থেকে ২টি, সিদ্দিকবাজার ফায়ার স্টেশন থেকে ৫টি এবং সূত্রাপুর ফায়ার স্টেশন থেকে ২টিসহ মোট ৯টি ইউনিট ঘটনাস্থলে কাজ করে। পরে সকাল ৭টা ২০ মিনিটে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা।
তাৎক্ষণিকভাবে আগুন লাগার কারণ ও ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ জানা যায়নি। এ বিষয়ে তদন্ত শেষে বিস্তারিত জানানো হবে বলে জানিয়েছে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।

জামালপুর সদরের নান্দিনায় অ–মুক্তিযোদ্ধার নামে ঘাট ইজারা দেওয়ার অভিযোগে মামলা করেছেন চার মুক্তিযোদ্ধা। গত ১৮ জুন জামালপুরের যুগ্ম জেলা জজের প্রথম আদালতে মামলাটি করা হয়।
২৭ জুন ২০২৩
অভিযুক্ত মো. আ. হালিম তাঁর বিরুদ্ধে তোলা অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ‘আমার বাসায় ছয়টি পরিবার ভাড়া থাকে। এর মধ্যে একটি বাসা মা-মেয়ে পরিচয়ে চারজন নারী দুই মাস আগে ভাড়া নেন। তাঁরা কোথায় কী কাজ করেন, তা আমার জানার বিষয় নয়। আমার সঙ্গে কোনো আলোচনা না করেই আমাকে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে।
১৫ মিনিট আগে
বিএনপিতে যোগদানের এক দিন পার না হতেই নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের কুমিল্লা উত্তর জেলার সাবেক সহসভাপতি মোহাম্মদ শাহীন মিয়াকে (৩৪) আটক করেছে জেলা পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ (ডিবি)। গতকাল সোমবার (২২ ডিসেম্বর) রাত ৮টার দিকে দেবিদ্বার উপজেলার ১ নম্বর বড়শালঘর ইউনিয়নের সৈয়দপুর বাজারে তাঁর নিজ ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান...
১ ঘণ্টা আগে
নেছারাবাদে নির্দোষ ও নিরপরাধ আওয়ামী লীগ সমর্থকসহ সাধারণ জনগণকে হয়রানি না করার জন্য পিরোজপুরের জেলা প্রশাসকের কাছে অনুরোধ জানিয়েছেন বিএনপি নেতা মো. মইনুল হাসান। গতকাল সোমবার দুপুরে নেছারাবাদ উপজেলা প্রশাসন আয়োজিত এক মতবিনিময় সভায় তিনি এই দাবি জানান।
৩ ঘণ্টা আগেনেছারাবাদ (পিরোজপুর) প্রতিনিধি

নেছারাবাদে নির্দোষ ও নিরপরাধ আওয়ামী লীগ সমর্থকসহ সাধারণ জনগণকে হয়রানি না করার জন্য পিরোজপুরের জেলা প্রশাসকের কাছে অনুরোধ জানিয়েছেন বিএনপি নেতা মো. মইনুল হাসান। গতকাল সোমবার দুপুরে নেছারাবাদ উপজেলা প্রশাসন আয়োজিত এক মতবিনিময় সভায় তিনি এই দাবি জানান। জেলা প্রশাসকের সফর উপলক্ষে নেছারাবাদ উপজেলা পরিষদ হলরুমে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন পিরোজপুর জেলা প্রশাসক মো. আবু সাঈদ। সভাপতিত্ব করেন নেছারাবাদ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) অমিত দত্ত। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন নেছারাবাদ-কাউখালী সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার সাবিহা মেহবুবা, নেছারাবাদ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মেহেদী হাসান।
সভায় স্বরূপকাঠি পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মইনুল হাসান বলেন, ‘নেছারাবাদ উপজেলায় যেন কোনো নির্দোষ ও নিরীহ মানুষকে হয়রানি করা না হয়। গ্রেপ্তারের ক্ষেত্রে যেকোনো ধরনের আর্থিক লেনদেন বা হয়রানি বন্ধ করতে হবে।’ প্রকৃত অপরাধীদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনার দাবি জানান তিনি। বিএনপির এই নেতা আরও বলেন, ‘বিএনপির প্রার্থী আহমেদ সোহেল মঞ্জুর সুমনও ইতিপূর্বে সংশ্লিষ্ট প্রশাসনকে একই ধরনের অনুরোধ জানিয়েছেন।’ পাশাপাশি ধর্মকে অপব্যবহার করে নেছারাবাদে কোনো ধরনের বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি যেন না হয়, সে বিষয়ে প্রশাসনের কঠোর নজরদারির আহ্বান জানান তিনি।
এর আগে একই সভায় বক্তব্য দেন জামায়াত নেতা মো. গোলাম আযম। তিনি অভিযোগ করে বলেন, অতীতে ডিবি পুলিশের মাধ্যমে নির্দোষ কিছু মানুষকে ধরে গ্রেপ্তার-বাণিজ্য করা হয়েছে। এ ধরনের কর্মকাণ্ড বন্ধ করে প্রকৃত অপরাধীদের গ্রেপ্তারের মাধ্যমে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখার দাবি জানান তিনি।
নেছারাবাদ উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. রায়হান মাহমুদের সঞ্চালনায় মঞ্চে আরও উপস্থিত ছিলেন, নেছারাবাদ সেনাক্যাম্পের কমান্ডার ক্যাপ্টেন আল আরাফ, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তানভীর হোসেন জয় প্রমুখ।

নেছারাবাদে নির্দোষ ও নিরপরাধ আওয়ামী লীগ সমর্থকসহ সাধারণ জনগণকে হয়রানি না করার জন্য পিরোজপুরের জেলা প্রশাসকের কাছে অনুরোধ জানিয়েছেন বিএনপি নেতা মো. মইনুল হাসান। গতকাল সোমবার দুপুরে নেছারাবাদ উপজেলা প্রশাসন আয়োজিত এক মতবিনিময় সভায় তিনি এই দাবি জানান। জেলা প্রশাসকের সফর উপলক্ষে নেছারাবাদ উপজেলা পরিষদ হলরুমে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন পিরোজপুর জেলা প্রশাসক মো. আবু সাঈদ। সভাপতিত্ব করেন নেছারাবাদ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) অমিত দত্ত। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন নেছারাবাদ-কাউখালী সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার সাবিহা মেহবুবা, নেছারাবাদ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মেহেদী হাসান।
সভায় স্বরূপকাঠি পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মইনুল হাসান বলেন, ‘নেছারাবাদ উপজেলায় যেন কোনো নির্দোষ ও নিরীহ মানুষকে হয়রানি করা না হয়। গ্রেপ্তারের ক্ষেত্রে যেকোনো ধরনের আর্থিক লেনদেন বা হয়রানি বন্ধ করতে হবে।’ প্রকৃত অপরাধীদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনার দাবি জানান তিনি। বিএনপির এই নেতা আরও বলেন, ‘বিএনপির প্রার্থী আহমেদ সোহেল মঞ্জুর সুমনও ইতিপূর্বে সংশ্লিষ্ট প্রশাসনকে একই ধরনের অনুরোধ জানিয়েছেন।’ পাশাপাশি ধর্মকে অপব্যবহার করে নেছারাবাদে কোনো ধরনের বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি যেন না হয়, সে বিষয়ে প্রশাসনের কঠোর নজরদারির আহ্বান জানান তিনি।
এর আগে একই সভায় বক্তব্য দেন জামায়াত নেতা মো. গোলাম আযম। তিনি অভিযোগ করে বলেন, অতীতে ডিবি পুলিশের মাধ্যমে নির্দোষ কিছু মানুষকে ধরে গ্রেপ্তার-বাণিজ্য করা হয়েছে। এ ধরনের কর্মকাণ্ড বন্ধ করে প্রকৃত অপরাধীদের গ্রেপ্তারের মাধ্যমে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখার দাবি জানান তিনি।
নেছারাবাদ উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. রায়হান মাহমুদের সঞ্চালনায় মঞ্চে আরও উপস্থিত ছিলেন, নেছারাবাদ সেনাক্যাম্পের কমান্ডার ক্যাপ্টেন আল আরাফ, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তানভীর হোসেন জয় প্রমুখ।

জামালপুর সদরের নান্দিনায় অ–মুক্তিযোদ্ধার নামে ঘাট ইজারা দেওয়ার অভিযোগে মামলা করেছেন চার মুক্তিযোদ্ধা। গত ১৮ জুন জামালপুরের যুগ্ম জেলা জজের প্রথম আদালতে মামলাটি করা হয়।
২৭ জুন ২০২৩
অভিযুক্ত মো. আ. হালিম তাঁর বিরুদ্ধে তোলা অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ‘আমার বাসায় ছয়টি পরিবার ভাড়া থাকে। এর মধ্যে একটি বাসা মা-মেয়ে পরিচয়ে চারজন নারী দুই মাস আগে ভাড়া নেন। তাঁরা কোথায় কী কাজ করেন, তা আমার জানার বিষয় নয়। আমার সঙ্গে কোনো আলোচনা না করেই আমাকে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে।
১৫ মিনিট আগে
বিএনপিতে যোগদানের এক দিন পার না হতেই নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের কুমিল্লা উত্তর জেলার সাবেক সহসভাপতি মোহাম্মদ শাহীন মিয়াকে (৩৪) আটক করেছে জেলা পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ (ডিবি)। গতকাল সোমবার (২২ ডিসেম্বর) রাত ৮টার দিকে দেবিদ্বার উপজেলার ১ নম্বর বড়শালঘর ইউনিয়নের সৈয়দপুর বাজারে তাঁর নিজ ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান...
১ ঘণ্টা আগে
ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা গেছে, মঙ্গলবার সকাল ৬টা ৪০ মিনিটে আগুন লাগার সংবাদ পাওয়া যায়। খবর পাওয়ার মাত্র ৫ মিনিটের মধ্যে, অর্থাৎ সকাল ৬টা ৪৫ মিনিটে ফায়ার সার্ভিসের ইউনিটগুলো ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ শুরু করে।
২ ঘণ্টা আগে