ত্রিশাল (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি

আপনার ভাইকে অপহরণ করেছি তিন লাখ টাকা দিলে ছেড়ে দেব, না হলে মেরে রাস্তায় ফেলে রাখব। এমন সংবাদে যখন বড়ভাই দিশেহারা তখন ছোট ভাইকে খুঁজতে পুলিশের সহযোগিতা নেন তিনি। পুলিশ অপহরণকারী চক্রকে আটক করে জানতে পারে এটা ছিল তাঁর ছোট ভাইয়ের সাজানো একটি নাটক।
পরে জানা যায়, অনলাইন গেমের টাকা সংগ্রহ করতেই এমন পরিকল্পনা করে স্কুল পড়ুয়া তিন শিক্ষার্থী। ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলায় এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ছোট ভাই ও তার দুই সহপাঠী তাকে সহযোগিতা করে।
জানা যায়, গত ৯ ফেব্রয়ারি বিকেলে গেইমের টাকা জোগাড় করতে নিজে অপহরণ হয়েছে এমন সংবাদ পরিবারের কাছে পৌঁছানোর পরিকল্পনা করে অষ্টম শ্রেণি পড়ুয়া ওই কিশোর। পরিকল্পনা অনুযায়ী ওই কিশোর সকালে বের হয়ে আমতলিতে তারা তিন বন্ধু একত্রিত হয়ে উপজেলার সীমান্তবর্তী এক নির্জনস্থানে যায়। প্রথমে ওই কিশোরের ভাবীর নম্বরে কল করে তিন লাখ টাকা দাবি করে তার বাকি দুই বন্ধু। অন্যথায় তাঁর দেবরকে হত্যা করা হবে বলে জানানো হয়। এরপর তারা আত্বগোপনে চলে যায়। কিছুক্ষন পরে তার বড় ভাইকে ফোন দিয়ে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে তারা। এরপর রাতের মধ্যে তিন লাখ টাকা দাবি করে। টাকা না দিলে তাঁর ছোট ভাইকে মেরে ফেলার হুমকি দেয় তারা। এমন ঘটনায় বড় ভাই দিশেহারা হয়ে ত্রিশাল থানা-পুলিশকে বিষয়টি জানান। এ সময় থানায় বসে থাকা অবস্থায় অপহরনকারীরা টাকার জন্য তাগিদ দিতে থাকে।
অভিযোগ পেয়ে ত্রিশাল থানা-পুলিশ তথ্যপ্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে অপহরনকারীচক্র অবস্থান নিশ্চিত করে। পুলিশের পরামর্শেই বড় ভাইয়ের মোবাইলে কথা বলে সময় ক্ষেপন করে এবং টাকার অংক কমানোর কথাবার্তা চলতে থাকে। এত টাকা রাতের বেলা জোগাড় করা তাঁদের পক্ষে সম্ভব না বলে দরকষাকষির একপর্যায়ে ২৫ হাজার টাকা দফারফা হয়। ২৫ হাজার টাকা বিনিময়ে তার ছোট ভাইকে ছেড়ে দেওয়ার বিষয়ে সিন্ধান্ত হয়। এরপর বড়ভাই অপহরনকারীর দেওয়া নম্বর অনুযায়ী ৫ হাজার টাকা পাঠায়। স্থানীয় গোহাটা মোড় থেকে রাত ১২টার দিকে টাকা উত্তোলন করে নিয়ে যায় তারা। এরপর পুলিশ বিকাশ দোকানের অবস্থান নিশ্চিত করে। পরে বড় ভাইকে আরও দশ হাজার টাকা পাঠাতে বলে পুলিশ। এরপর তিনজন রাত দেড়টার দিকে এই টাকা উত্তোলন করতে আসলে আগে থেকে অবস্থান নেওয়া ত্রিশাল থানা-পুলিশের একটি টিম তাদের আটক করে থানায় নিয়ে আসে।
এ সময় ত্রিশাল থানা-পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে মোবাইলের অনলাইন গেইমের টাকা জোগাড়ের জন্যেই অপহরনের নাটক সাজনো হয় বলে জানায় ওই তিন স্কুল পড়ুয়া শিক্ষার্থী।
অপহৃত শিক্ষার্থী থানা থেকে বের হয়ে বলে, ‘ইন্টারনেটে মোবাইল গেম খেলতে টাকা লাগে। তাই এই পন্থা নিয়েছি।’ সে আরও বলে, ‘বাবার অনেক টাকা আছে। গেমের কথা বললে টাকা দেয় না তাই এই পথ বেছে নিয়েছি। মোবাইলে গেমে অনেক টাকা ধার হয়ে গেছে তা পরিশোধ করার আর অন্য কোনো উপায় ছিল না।’
ত্রিশাল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মাইন উদ্দিন বলেন, তথ্য প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে দিনরাত চেষ্টা করে তাদেরকে আটক করা হয়েছে এবং এই অপহরণ নাটকের মূল কারণ খুঁজে বের করা হয়েছে। অপরাধীরা কিশোর হওয়ায় পরিবারের কাছে মুচলেকা দিয়ে তাদের পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
ওসি আরও বলেন, স্মার্টফোনে ডিজিটাল ভিডিও গেম খেলার আসক্তি বেড়েছে শিশু-কিশোরদের। অবাধে অভিভাবকদের সামনেই প্রকাশ্যে এসব ব্যবহার করছে শিশু-কিশোরেরা। মোবাইল আর গেম তাদের জীবনের অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ হয়ে গেছে। সহপাঠীদের আছে এমন কথায় অনেক সময়ে অভিভাবকেরাও শিশুদের হাতে মোবাইল দিয়ে নিজেরা সংসারের কাজে ব্যস্ত থাকছেন। যা সমাজে ব্যাপক ব্যাধির আকার ধারন করেছে।

আপনার ভাইকে অপহরণ করেছি তিন লাখ টাকা দিলে ছেড়ে দেব, না হলে মেরে রাস্তায় ফেলে রাখব। এমন সংবাদে যখন বড়ভাই দিশেহারা তখন ছোট ভাইকে খুঁজতে পুলিশের সহযোগিতা নেন তিনি। পুলিশ অপহরণকারী চক্রকে আটক করে জানতে পারে এটা ছিল তাঁর ছোট ভাইয়ের সাজানো একটি নাটক।
পরে জানা যায়, অনলাইন গেমের টাকা সংগ্রহ করতেই এমন পরিকল্পনা করে স্কুল পড়ুয়া তিন শিক্ষার্থী। ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলায় এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ছোট ভাই ও তার দুই সহপাঠী তাকে সহযোগিতা করে।
জানা যায়, গত ৯ ফেব্রয়ারি বিকেলে গেইমের টাকা জোগাড় করতে নিজে অপহরণ হয়েছে এমন সংবাদ পরিবারের কাছে পৌঁছানোর পরিকল্পনা করে অষ্টম শ্রেণি পড়ুয়া ওই কিশোর। পরিকল্পনা অনুযায়ী ওই কিশোর সকালে বের হয়ে আমতলিতে তারা তিন বন্ধু একত্রিত হয়ে উপজেলার সীমান্তবর্তী এক নির্জনস্থানে যায়। প্রথমে ওই কিশোরের ভাবীর নম্বরে কল করে তিন লাখ টাকা দাবি করে তার বাকি দুই বন্ধু। অন্যথায় তাঁর দেবরকে হত্যা করা হবে বলে জানানো হয়। এরপর তারা আত্বগোপনে চলে যায়। কিছুক্ষন পরে তার বড় ভাইকে ফোন দিয়ে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে তারা। এরপর রাতের মধ্যে তিন লাখ টাকা দাবি করে। টাকা না দিলে তাঁর ছোট ভাইকে মেরে ফেলার হুমকি দেয় তারা। এমন ঘটনায় বড় ভাই দিশেহারা হয়ে ত্রিশাল থানা-পুলিশকে বিষয়টি জানান। এ সময় থানায় বসে থাকা অবস্থায় অপহরনকারীরা টাকার জন্য তাগিদ দিতে থাকে।
অভিযোগ পেয়ে ত্রিশাল থানা-পুলিশ তথ্যপ্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে অপহরনকারীচক্র অবস্থান নিশ্চিত করে। পুলিশের পরামর্শেই বড় ভাইয়ের মোবাইলে কথা বলে সময় ক্ষেপন করে এবং টাকার অংক কমানোর কথাবার্তা চলতে থাকে। এত টাকা রাতের বেলা জোগাড় করা তাঁদের পক্ষে সম্ভব না বলে দরকষাকষির একপর্যায়ে ২৫ হাজার টাকা দফারফা হয়। ২৫ হাজার টাকা বিনিময়ে তার ছোট ভাইকে ছেড়ে দেওয়ার বিষয়ে সিন্ধান্ত হয়। এরপর বড়ভাই অপহরনকারীর দেওয়া নম্বর অনুযায়ী ৫ হাজার টাকা পাঠায়। স্থানীয় গোহাটা মোড় থেকে রাত ১২টার দিকে টাকা উত্তোলন করে নিয়ে যায় তারা। এরপর পুলিশ বিকাশ দোকানের অবস্থান নিশ্চিত করে। পরে বড় ভাইকে আরও দশ হাজার টাকা পাঠাতে বলে পুলিশ। এরপর তিনজন রাত দেড়টার দিকে এই টাকা উত্তোলন করতে আসলে আগে থেকে অবস্থান নেওয়া ত্রিশাল থানা-পুলিশের একটি টিম তাদের আটক করে থানায় নিয়ে আসে।
এ সময় ত্রিশাল থানা-পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে মোবাইলের অনলাইন গেইমের টাকা জোগাড়ের জন্যেই অপহরনের নাটক সাজনো হয় বলে জানায় ওই তিন স্কুল পড়ুয়া শিক্ষার্থী।
অপহৃত শিক্ষার্থী থানা থেকে বের হয়ে বলে, ‘ইন্টারনেটে মোবাইল গেম খেলতে টাকা লাগে। তাই এই পন্থা নিয়েছি।’ সে আরও বলে, ‘বাবার অনেক টাকা আছে। গেমের কথা বললে টাকা দেয় না তাই এই পথ বেছে নিয়েছি। মোবাইলে গেমে অনেক টাকা ধার হয়ে গেছে তা পরিশোধ করার আর অন্য কোনো উপায় ছিল না।’
ত্রিশাল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মাইন উদ্দিন বলেন, তথ্য প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে দিনরাত চেষ্টা করে তাদেরকে আটক করা হয়েছে এবং এই অপহরণ নাটকের মূল কারণ খুঁজে বের করা হয়েছে। অপরাধীরা কিশোর হওয়ায় পরিবারের কাছে মুচলেকা দিয়ে তাদের পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
ওসি আরও বলেন, স্মার্টফোনে ডিজিটাল ভিডিও গেম খেলার আসক্তি বেড়েছে শিশু-কিশোরদের। অবাধে অভিভাবকদের সামনেই প্রকাশ্যে এসব ব্যবহার করছে শিশু-কিশোরেরা। মোবাইল আর গেম তাদের জীবনের অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ হয়ে গেছে। সহপাঠীদের আছে এমন কথায় অনেক সময়ে অভিভাবকেরাও শিশুদের হাতে মোবাইল দিয়ে নিজেরা সংসারের কাজে ব্যস্ত থাকছেন। যা সমাজে ব্যাপক ব্যাধির আকার ধারন করেছে।
ত্রিশাল (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি

আপনার ভাইকে অপহরণ করেছি তিন লাখ টাকা দিলে ছেড়ে দেব, না হলে মেরে রাস্তায় ফেলে রাখব। এমন সংবাদে যখন বড়ভাই দিশেহারা তখন ছোট ভাইকে খুঁজতে পুলিশের সহযোগিতা নেন তিনি। পুলিশ অপহরণকারী চক্রকে আটক করে জানতে পারে এটা ছিল তাঁর ছোট ভাইয়ের সাজানো একটি নাটক।
পরে জানা যায়, অনলাইন গেমের টাকা সংগ্রহ করতেই এমন পরিকল্পনা করে স্কুল পড়ুয়া তিন শিক্ষার্থী। ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলায় এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ছোট ভাই ও তার দুই সহপাঠী তাকে সহযোগিতা করে।
জানা যায়, গত ৯ ফেব্রয়ারি বিকেলে গেইমের টাকা জোগাড় করতে নিজে অপহরণ হয়েছে এমন সংবাদ পরিবারের কাছে পৌঁছানোর পরিকল্পনা করে অষ্টম শ্রেণি পড়ুয়া ওই কিশোর। পরিকল্পনা অনুযায়ী ওই কিশোর সকালে বের হয়ে আমতলিতে তারা তিন বন্ধু একত্রিত হয়ে উপজেলার সীমান্তবর্তী এক নির্জনস্থানে যায়। প্রথমে ওই কিশোরের ভাবীর নম্বরে কল করে তিন লাখ টাকা দাবি করে তার বাকি দুই বন্ধু। অন্যথায় তাঁর দেবরকে হত্যা করা হবে বলে জানানো হয়। এরপর তারা আত্বগোপনে চলে যায়। কিছুক্ষন পরে তার বড় ভাইকে ফোন দিয়ে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে তারা। এরপর রাতের মধ্যে তিন লাখ টাকা দাবি করে। টাকা না দিলে তাঁর ছোট ভাইকে মেরে ফেলার হুমকি দেয় তারা। এমন ঘটনায় বড় ভাই দিশেহারা হয়ে ত্রিশাল থানা-পুলিশকে বিষয়টি জানান। এ সময় থানায় বসে থাকা অবস্থায় অপহরনকারীরা টাকার জন্য তাগিদ দিতে থাকে।
অভিযোগ পেয়ে ত্রিশাল থানা-পুলিশ তথ্যপ্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে অপহরনকারীচক্র অবস্থান নিশ্চিত করে। পুলিশের পরামর্শেই বড় ভাইয়ের মোবাইলে কথা বলে সময় ক্ষেপন করে এবং টাকার অংক কমানোর কথাবার্তা চলতে থাকে। এত টাকা রাতের বেলা জোগাড় করা তাঁদের পক্ষে সম্ভব না বলে দরকষাকষির একপর্যায়ে ২৫ হাজার টাকা দফারফা হয়। ২৫ হাজার টাকা বিনিময়ে তার ছোট ভাইকে ছেড়ে দেওয়ার বিষয়ে সিন্ধান্ত হয়। এরপর বড়ভাই অপহরনকারীর দেওয়া নম্বর অনুযায়ী ৫ হাজার টাকা পাঠায়। স্থানীয় গোহাটা মোড় থেকে রাত ১২টার দিকে টাকা উত্তোলন করে নিয়ে যায় তারা। এরপর পুলিশ বিকাশ দোকানের অবস্থান নিশ্চিত করে। পরে বড় ভাইকে আরও দশ হাজার টাকা পাঠাতে বলে পুলিশ। এরপর তিনজন রাত দেড়টার দিকে এই টাকা উত্তোলন করতে আসলে আগে থেকে অবস্থান নেওয়া ত্রিশাল থানা-পুলিশের একটি টিম তাদের আটক করে থানায় নিয়ে আসে।
এ সময় ত্রিশাল থানা-পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে মোবাইলের অনলাইন গেইমের টাকা জোগাড়ের জন্যেই অপহরনের নাটক সাজনো হয় বলে জানায় ওই তিন স্কুল পড়ুয়া শিক্ষার্থী।
অপহৃত শিক্ষার্থী থানা থেকে বের হয়ে বলে, ‘ইন্টারনেটে মোবাইল গেম খেলতে টাকা লাগে। তাই এই পন্থা নিয়েছি।’ সে আরও বলে, ‘বাবার অনেক টাকা আছে। গেমের কথা বললে টাকা দেয় না তাই এই পথ বেছে নিয়েছি। মোবাইলে গেমে অনেক টাকা ধার হয়ে গেছে তা পরিশোধ করার আর অন্য কোনো উপায় ছিল না।’
ত্রিশাল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মাইন উদ্দিন বলেন, তথ্য প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে দিনরাত চেষ্টা করে তাদেরকে আটক করা হয়েছে এবং এই অপহরণ নাটকের মূল কারণ খুঁজে বের করা হয়েছে। অপরাধীরা কিশোর হওয়ায় পরিবারের কাছে মুচলেকা দিয়ে তাদের পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
ওসি আরও বলেন, স্মার্টফোনে ডিজিটাল ভিডিও গেম খেলার আসক্তি বেড়েছে শিশু-কিশোরদের। অবাধে অভিভাবকদের সামনেই প্রকাশ্যে এসব ব্যবহার করছে শিশু-কিশোরেরা। মোবাইল আর গেম তাদের জীবনের অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ হয়ে গেছে। সহপাঠীদের আছে এমন কথায় অনেক সময়ে অভিভাবকেরাও শিশুদের হাতে মোবাইল দিয়ে নিজেরা সংসারের কাজে ব্যস্ত থাকছেন। যা সমাজে ব্যাপক ব্যাধির আকার ধারন করেছে।

আপনার ভাইকে অপহরণ করেছি তিন লাখ টাকা দিলে ছেড়ে দেব, না হলে মেরে রাস্তায় ফেলে রাখব। এমন সংবাদে যখন বড়ভাই দিশেহারা তখন ছোট ভাইকে খুঁজতে পুলিশের সহযোগিতা নেন তিনি। পুলিশ অপহরণকারী চক্রকে আটক করে জানতে পারে এটা ছিল তাঁর ছোট ভাইয়ের সাজানো একটি নাটক।
পরে জানা যায়, অনলাইন গেমের টাকা সংগ্রহ করতেই এমন পরিকল্পনা করে স্কুল পড়ুয়া তিন শিক্ষার্থী। ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলায় এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ছোট ভাই ও তার দুই সহপাঠী তাকে সহযোগিতা করে।
জানা যায়, গত ৯ ফেব্রয়ারি বিকেলে গেইমের টাকা জোগাড় করতে নিজে অপহরণ হয়েছে এমন সংবাদ পরিবারের কাছে পৌঁছানোর পরিকল্পনা করে অষ্টম শ্রেণি পড়ুয়া ওই কিশোর। পরিকল্পনা অনুযায়ী ওই কিশোর সকালে বের হয়ে আমতলিতে তারা তিন বন্ধু একত্রিত হয়ে উপজেলার সীমান্তবর্তী এক নির্জনস্থানে যায়। প্রথমে ওই কিশোরের ভাবীর নম্বরে কল করে তিন লাখ টাকা দাবি করে তার বাকি দুই বন্ধু। অন্যথায় তাঁর দেবরকে হত্যা করা হবে বলে জানানো হয়। এরপর তারা আত্বগোপনে চলে যায়। কিছুক্ষন পরে তার বড় ভাইকে ফোন দিয়ে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে তারা। এরপর রাতের মধ্যে তিন লাখ টাকা দাবি করে। টাকা না দিলে তাঁর ছোট ভাইকে মেরে ফেলার হুমকি দেয় তারা। এমন ঘটনায় বড় ভাই দিশেহারা হয়ে ত্রিশাল থানা-পুলিশকে বিষয়টি জানান। এ সময় থানায় বসে থাকা অবস্থায় অপহরনকারীরা টাকার জন্য তাগিদ দিতে থাকে।
অভিযোগ পেয়ে ত্রিশাল থানা-পুলিশ তথ্যপ্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে অপহরনকারীচক্র অবস্থান নিশ্চিত করে। পুলিশের পরামর্শেই বড় ভাইয়ের মোবাইলে কথা বলে সময় ক্ষেপন করে এবং টাকার অংক কমানোর কথাবার্তা চলতে থাকে। এত টাকা রাতের বেলা জোগাড় করা তাঁদের পক্ষে সম্ভব না বলে দরকষাকষির একপর্যায়ে ২৫ হাজার টাকা দফারফা হয়। ২৫ হাজার টাকা বিনিময়ে তার ছোট ভাইকে ছেড়ে দেওয়ার বিষয়ে সিন্ধান্ত হয়। এরপর বড়ভাই অপহরনকারীর দেওয়া নম্বর অনুযায়ী ৫ হাজার টাকা পাঠায়। স্থানীয় গোহাটা মোড় থেকে রাত ১২টার দিকে টাকা উত্তোলন করে নিয়ে যায় তারা। এরপর পুলিশ বিকাশ দোকানের অবস্থান নিশ্চিত করে। পরে বড় ভাইকে আরও দশ হাজার টাকা পাঠাতে বলে পুলিশ। এরপর তিনজন রাত দেড়টার দিকে এই টাকা উত্তোলন করতে আসলে আগে থেকে অবস্থান নেওয়া ত্রিশাল থানা-পুলিশের একটি টিম তাদের আটক করে থানায় নিয়ে আসে।
এ সময় ত্রিশাল থানা-পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে মোবাইলের অনলাইন গেইমের টাকা জোগাড়ের জন্যেই অপহরনের নাটক সাজনো হয় বলে জানায় ওই তিন স্কুল পড়ুয়া শিক্ষার্থী।
অপহৃত শিক্ষার্থী থানা থেকে বের হয়ে বলে, ‘ইন্টারনেটে মোবাইল গেম খেলতে টাকা লাগে। তাই এই পন্থা নিয়েছি।’ সে আরও বলে, ‘বাবার অনেক টাকা আছে। গেমের কথা বললে টাকা দেয় না তাই এই পথ বেছে নিয়েছি। মোবাইলে গেমে অনেক টাকা ধার হয়ে গেছে তা পরিশোধ করার আর অন্য কোনো উপায় ছিল না।’
ত্রিশাল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মাইন উদ্দিন বলেন, তথ্য প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে দিনরাত চেষ্টা করে তাদেরকে আটক করা হয়েছে এবং এই অপহরণ নাটকের মূল কারণ খুঁজে বের করা হয়েছে। অপরাধীরা কিশোর হওয়ায় পরিবারের কাছে মুচলেকা দিয়ে তাদের পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
ওসি আরও বলেন, স্মার্টফোনে ডিজিটাল ভিডিও গেম খেলার আসক্তি বেড়েছে শিশু-কিশোরদের। অবাধে অভিভাবকদের সামনেই প্রকাশ্যে এসব ব্যবহার করছে শিশু-কিশোরেরা। মোবাইল আর গেম তাদের জীবনের অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ হয়ে গেছে। সহপাঠীদের আছে এমন কথায় অনেক সময়ে অভিভাবকেরাও শিশুদের হাতে মোবাইল দিয়ে নিজেরা সংসারের কাজে ব্যস্ত থাকছেন। যা সমাজে ব্যাপক ব্যাধির আকার ধারন করেছে।

বাজারে ছোট একটি চায়ের দোকান চালান বাদশা ব্যাপারী। দোকানে কেবল একটি বাতি ও একটি ফ্যান চালানো হয়। সাধারণত তাঁর মাসিক বিল ২০০ থেকে ৩০০ টাকার মধ্যে আসে। কিন্তু চলতি মাসে তাঁর হাতে এসেছে ৫৫ হাজার ৫৫০ টাকার বিদ্যুৎ বিল। বিল হাতে পেয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন তিনি।
১৭ মিনিট আগে
বগুড়ার এক বাসা থেকে ফাবিয়া তাসনিম সিধি (২৯) নামের এক প্রভাষকের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে বগুড়া শহরের চক ফরিদ এলাকায় ভাড়া বাসা থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
৩৮ মিনিট আগে
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় বাসের চাপায় একটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার তিন যাত্রী নিহত হয়েছেন। এই ঘটনায় শিশুসহ আরও চারজন আহত হয়। আজ শুক্রবার দুপুর পৌনে ১২টার দিকে ফরিদপুর-ভাঙ্গা-বরিশাল মহাসড়কের কৈডুবী সদরদি রেলক্রসিং এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
নোয়াখালীর হাতিয়ার জাগলার চর এলাকার মেঘনা নদীতে অভিযান চালিয়েছে কোস্ট গার্ড। এ সময় একটি নৌকা থেকে ৫ হাজার ৬০০ কেজি জাটকা ইলিশ জব্দ করা হয়। এই ঘটনায় আটক কয়েকজন মাঝিমাল্লার কাছ থেকে মুচলেকা নিয়ে তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হয়।
২ ঘণ্টা আগেটঙ্গিবাড়ী (মুন্সিগঞ্জ) প্রতিনিধি

বাজারে ছোট একটি চায়ের দোকান চালান বাদশা ব্যাপারী। দোকানে কেবল একটি বাতি ও একটি ফ্যান চালানো হয়। সাধারণত তাঁর মাসিক বিল ২০০ থেকে ৩০০ টাকার মধ্যে আসে। কিন্তু চলতি মাসে তাঁর হাতে এসেছে ৫৫ হাজার ৫৫০ টাকার বিদ্যুৎ বিল। বিল হাতে পেয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন তিনি।
মুন্সিগঞ্জের টঙ্গিবাড়ী উপজেলার দিঘিরপাড় ইউনিয়নের লিটুখান বাজারের দোকানদার বাদশা ব্যাপারী। বিদ্যুৎ বিলের ব্যাপারে বাদশা বলেন, ‘এটা অসম্ভব। আমার দোকানে এত বিদ্যুৎ ব্যবহারের সুযোগই নেই। বিলের নম্বরে ফোন করলে শুধু অফিসে যেতে বলে।’
এমন ‘ভুতুড়ে’ বিদ্যুৎ বিল পেয়েছেন লিটুখান বাজারের আরেক দোকানদার শহীদ খান। বাজারে খাবারের দোকান রয়েছে তাঁর। দোকানে দুটি বাতি, একটি ফ্যান ও একটি ছোট ফ্রিজ ব্যবহার করা হয়। প্রতি মাসে যেখানে ৬০০ থেকে ৮০০ টাকা বিল দিতেন, সেখানে এবার বিল এসেছে ২৪ হাজার ২১৬ টাকা। শহীদ বলেন, ‘বিলটা দেখে দাঁড়াতেই পারছিলাম না। এমন বিল হলে দোকান চালানোই কঠিন হয়ে যাবে।’
বাজারের অন্য ব্যবসায়ীরা অভিযোগ করে বলেন, কয়েক মাস ধরে এলাকায় এমন অস্বাভাবিক বিল আসছে। তাঁদের ধারণা, মিটার রিডিং অথবা বিলিং পদ্ধতিতে গুরুতর ত্রুটি রয়েছে। দ্রুত তদন্ত করে সঠিক হিসাব ঠিক করার পাশাপাশি দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
বিল প্রস্তুতকারী কর্মী সুমি রানী দাস বলেন, সংশ্লিষ্ট গ্রাহকদের অফিসে যোগাযোগের পরামর্শ দেওয়া হয়েছিল। তিনি বলেন, ‘তারা অফিসে এলে আমরা সরেজমিন যাচাই করে বিল পুনরায় বিবেচনা করব।’
টঙ্গিবাড়ী পল্লী বিদ্যুৎ জোনাল অফিসের ডিজিএম মো. আব্দুস ছালাম বলেন, ‘মিটার রিডিং বা বিলিং সিস্টেমে ত্রুটি থাকতে পারে। আমরা সরেজমিন যাচাই করে দ্রুত সমাধানের পদক্ষেপ নেব। ভোক্তাদের অফিসে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে।’

বাজারে ছোট একটি চায়ের দোকান চালান বাদশা ব্যাপারী। দোকানে কেবল একটি বাতি ও একটি ফ্যান চালানো হয়। সাধারণত তাঁর মাসিক বিল ২০০ থেকে ৩০০ টাকার মধ্যে আসে। কিন্তু চলতি মাসে তাঁর হাতে এসেছে ৫৫ হাজার ৫৫০ টাকার বিদ্যুৎ বিল। বিল হাতে পেয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন তিনি।
মুন্সিগঞ্জের টঙ্গিবাড়ী উপজেলার দিঘিরপাড় ইউনিয়নের লিটুখান বাজারের দোকানদার বাদশা ব্যাপারী। বিদ্যুৎ বিলের ব্যাপারে বাদশা বলেন, ‘এটা অসম্ভব। আমার দোকানে এত বিদ্যুৎ ব্যবহারের সুযোগই নেই। বিলের নম্বরে ফোন করলে শুধু অফিসে যেতে বলে।’
এমন ‘ভুতুড়ে’ বিদ্যুৎ বিল পেয়েছেন লিটুখান বাজারের আরেক দোকানদার শহীদ খান। বাজারে খাবারের দোকান রয়েছে তাঁর। দোকানে দুটি বাতি, একটি ফ্যান ও একটি ছোট ফ্রিজ ব্যবহার করা হয়। প্রতি মাসে যেখানে ৬০০ থেকে ৮০০ টাকা বিল দিতেন, সেখানে এবার বিল এসেছে ২৪ হাজার ২১৬ টাকা। শহীদ বলেন, ‘বিলটা দেখে দাঁড়াতেই পারছিলাম না। এমন বিল হলে দোকান চালানোই কঠিন হয়ে যাবে।’
বাজারের অন্য ব্যবসায়ীরা অভিযোগ করে বলেন, কয়েক মাস ধরে এলাকায় এমন অস্বাভাবিক বিল আসছে। তাঁদের ধারণা, মিটার রিডিং অথবা বিলিং পদ্ধতিতে গুরুতর ত্রুটি রয়েছে। দ্রুত তদন্ত করে সঠিক হিসাব ঠিক করার পাশাপাশি দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
বিল প্রস্তুতকারী কর্মী সুমি রানী দাস বলেন, সংশ্লিষ্ট গ্রাহকদের অফিসে যোগাযোগের পরামর্শ দেওয়া হয়েছিল। তিনি বলেন, ‘তারা অফিসে এলে আমরা সরেজমিন যাচাই করে বিল পুনরায় বিবেচনা করব।’
টঙ্গিবাড়ী পল্লী বিদ্যুৎ জোনাল অফিসের ডিজিএম মো. আব্দুস ছালাম বলেন, ‘মিটার রিডিং বা বিলিং সিস্টেমে ত্রুটি থাকতে পারে। আমরা সরেজমিন যাচাই করে দ্রুত সমাধানের পদক্ষেপ নেব। ভোক্তাদের অফিসে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে।’

আপনার ভাইকে অপহরণ করেছি তিন লাখ টাকা দিলে ছেড়ে দেব, না হলে মেরে রাস্তায় ফেলে রাখব। এমন সংবাদে যখন বড়ভাই দিশেহারা তখন ছোট ভাইকে খুঁজতে পুলিশের সহযোগিতা নেন তিনি। পুলিশ অপহরণকারী চক্রকে আটক করে জানতে পারে এটা ছিল তাঁর ছোট ভাইয়ের সাজানো একটি নাটক।
১২ ফেব্রুয়ারি ২০২২
বগুড়ার এক বাসা থেকে ফাবিয়া তাসনিম সিধি (২৯) নামের এক প্রভাষকের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে বগুড়া শহরের চক ফরিদ এলাকায় ভাড়া বাসা থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
৩৮ মিনিট আগে
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় বাসের চাপায় একটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার তিন যাত্রী নিহত হয়েছেন। এই ঘটনায় শিশুসহ আরও চারজন আহত হয়। আজ শুক্রবার দুপুর পৌনে ১২টার দিকে ফরিদপুর-ভাঙ্গা-বরিশাল মহাসড়কের কৈডুবী সদরদি রেলক্রসিং এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
নোয়াখালীর হাতিয়ার জাগলার চর এলাকার মেঘনা নদীতে অভিযান চালিয়েছে কোস্ট গার্ড। এ সময় একটি নৌকা থেকে ৫ হাজার ৬০০ কেজি জাটকা ইলিশ জব্দ করা হয়। এই ঘটনায় আটক কয়েকজন মাঝিমাল্লার কাছ থেকে মুচলেকা নিয়ে তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হয়।
২ ঘণ্টা আগেবগুড়া প্রতিনিধি

বগুড়ার এক বাসা থেকে ফাবিয়া তাসনিম সিধি (২৯) নামের এক প্রভাষকের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে বগুড়া শহরের চক ফরিদ এলাকায় ভাড়া বাসা থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
মৃত ফাবিয়া বগুড়ার সরকারি শাহ সুলতান কলেজের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের প্রভাষক। বছর দেড়েক আগে তিনি কলেজটিতে যোগদান করেন।
এই তথ্য নিশ্চিত করে বগুড়া সদর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মাহফুজার রহমান জানান, ফাবিয়া অবিবাহিত। তিনি বগুড়া শহরের চক ফরিদ এলাকায় ডা. রাশেদুল হাসানের বাড়ির তিনতলায় ভাড়া বাসায় তাঁর মায়ের সঙ্গে থাকতেন। কয়েক দিন আগে তাঁর মা গ্রামের বাড়ি ময়মনসিংহে যান। গতকাল দুপুরের পর থেকে মেয়েকে ফোনে না পাওয়ায় তাঁর মা রাত ১০টার দিকে বগুড়া আসেন। অনেক ডাকাডাকি করে দরজা না খোলায় পুলিশে খবর দেওয়া হয়। পরে পুলিশ সেখানে গিয়ে স্থানীয় বাসিন্দাদের উপস্থিতিতে দরজা ভেঙে ঘরে ঢুকে বাসার বাথরুমে ফাবিয়ার লাশ দেখতে পায়।
পুলিশ জানায়, মৃত ব্যক্তির নাক দিয়ে রক্ত ঝরছিল এবং মাথার পেছনে আঘাতের চিহ্ন ছাড়াও জিবে দাঁত দিয়ে কামড় দেওয়া ছিল। লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
সদর থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মাহফুজার রহমান বলেন, ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পাওয়া গেলে মৃত্যুর সঠিক কারণ নিশ্চিত হওয়া যাবে।

বগুড়ার এক বাসা থেকে ফাবিয়া তাসনিম সিধি (২৯) নামের এক প্রভাষকের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে বগুড়া শহরের চক ফরিদ এলাকায় ভাড়া বাসা থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
মৃত ফাবিয়া বগুড়ার সরকারি শাহ সুলতান কলেজের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের প্রভাষক। বছর দেড়েক আগে তিনি কলেজটিতে যোগদান করেন।
এই তথ্য নিশ্চিত করে বগুড়া সদর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মাহফুজার রহমান জানান, ফাবিয়া অবিবাহিত। তিনি বগুড়া শহরের চক ফরিদ এলাকায় ডা. রাশেদুল হাসানের বাড়ির তিনতলায় ভাড়া বাসায় তাঁর মায়ের সঙ্গে থাকতেন। কয়েক দিন আগে তাঁর মা গ্রামের বাড়ি ময়মনসিংহে যান। গতকাল দুপুরের পর থেকে মেয়েকে ফোনে না পাওয়ায় তাঁর মা রাত ১০টার দিকে বগুড়া আসেন। অনেক ডাকাডাকি করে দরজা না খোলায় পুলিশে খবর দেওয়া হয়। পরে পুলিশ সেখানে গিয়ে স্থানীয় বাসিন্দাদের উপস্থিতিতে দরজা ভেঙে ঘরে ঢুকে বাসার বাথরুমে ফাবিয়ার লাশ দেখতে পায়।
পুলিশ জানায়, মৃত ব্যক্তির নাক দিয়ে রক্ত ঝরছিল এবং মাথার পেছনে আঘাতের চিহ্ন ছাড়াও জিবে দাঁত দিয়ে কামড় দেওয়া ছিল। লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
সদর থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মাহফুজার রহমান বলেন, ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পাওয়া গেলে মৃত্যুর সঠিক কারণ নিশ্চিত হওয়া যাবে।

আপনার ভাইকে অপহরণ করেছি তিন লাখ টাকা দিলে ছেড়ে দেব, না হলে মেরে রাস্তায় ফেলে রাখব। এমন সংবাদে যখন বড়ভাই দিশেহারা তখন ছোট ভাইকে খুঁজতে পুলিশের সহযোগিতা নেন তিনি। পুলিশ অপহরণকারী চক্রকে আটক করে জানতে পারে এটা ছিল তাঁর ছোট ভাইয়ের সাজানো একটি নাটক।
১২ ফেব্রুয়ারি ২০২২
বাজারে ছোট একটি চায়ের দোকান চালান বাদশা ব্যাপারী। দোকানে কেবল একটি বাতি ও একটি ফ্যান চালানো হয়। সাধারণত তাঁর মাসিক বিল ২০০ থেকে ৩০০ টাকার মধ্যে আসে। কিন্তু চলতি মাসে তাঁর হাতে এসেছে ৫৫ হাজার ৫৫০ টাকার বিদ্যুৎ বিল। বিল হাতে পেয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন তিনি।
১৭ মিনিট আগে
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় বাসের চাপায় একটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার তিন যাত্রী নিহত হয়েছেন। এই ঘটনায় শিশুসহ আরও চারজন আহত হয়। আজ শুক্রবার দুপুর পৌনে ১২টার দিকে ফরিদপুর-ভাঙ্গা-বরিশাল মহাসড়কের কৈডুবী সদরদি রেলক্রসিং এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
নোয়াখালীর হাতিয়ার জাগলার চর এলাকার মেঘনা নদীতে অভিযান চালিয়েছে কোস্ট গার্ড। এ সময় একটি নৌকা থেকে ৫ হাজার ৬০০ কেজি জাটকা ইলিশ জব্দ করা হয়। এই ঘটনায় আটক কয়েকজন মাঝিমাল্লার কাছ থেকে মুচলেকা নিয়ে তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হয়।
২ ঘণ্টা আগেফরিদপুর প্রতিনিধি

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় বাসের চাপায় একটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার তিন যাত্রী নিহত হয়েছেন। এই ঘটনায় শিশুসহ আরও চারজন আহত হয়। আজ শুক্রবার বেলা পৌনে ১২টার দিকে ফরিদপুর-ভাঙ্গা-বরিশাল মহাসড়কের কৈডুবী সদরদি রেলক্রসিং এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে। ভাঙ্গা হাইওয়ে থানার উপপরিদর্শক (এসআই) সোহেল মিয়া এই তথ্য নিশ্চিত করেন।
নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে দুজন নারী ও একজন পুরুষ। তাৎক্ষণিকভাবে তাঁদের পরিচয় শনাক্ত করা যায়নি।
খবর পেয়ে পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ঘটনাস্থলে গিয়ে উদ্ধার অভিযান চালান। আহত ব্যক্তিদের উদ্ধার করে ভাঙ্গা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠানো হয়েছে।
হাইওয়ে থানার এসআই সোহেল মিয়া বলেন, অটোরিকশাটি ভাঙ্গা থেকে টেকেরহাটের উদ্দেশে যাচ্ছিল। কৈডুবী সদরদি রেলক্রসিং এলাকায় পৌঁছালে বিপরীত দিক থেকে আসা নিউ মডার্ন পরিবহনের একটি বাস অটোরিকশাটিকে চাপা দেয়। এই ঘটনায় বাসটি আটক করা হয়েছে।

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় বাসের চাপায় একটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার তিন যাত্রী নিহত হয়েছেন। এই ঘটনায় শিশুসহ আরও চারজন আহত হয়। আজ শুক্রবার বেলা পৌনে ১২টার দিকে ফরিদপুর-ভাঙ্গা-বরিশাল মহাসড়কের কৈডুবী সদরদি রেলক্রসিং এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে। ভাঙ্গা হাইওয়ে থানার উপপরিদর্শক (এসআই) সোহেল মিয়া এই তথ্য নিশ্চিত করেন।
নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে দুজন নারী ও একজন পুরুষ। তাৎক্ষণিকভাবে তাঁদের পরিচয় শনাক্ত করা যায়নি।
খবর পেয়ে পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ঘটনাস্থলে গিয়ে উদ্ধার অভিযান চালান। আহত ব্যক্তিদের উদ্ধার করে ভাঙ্গা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠানো হয়েছে।
হাইওয়ে থানার এসআই সোহেল মিয়া বলেন, অটোরিকশাটি ভাঙ্গা থেকে টেকেরহাটের উদ্দেশে যাচ্ছিল। কৈডুবী সদরদি রেলক্রসিং এলাকায় পৌঁছালে বিপরীত দিক থেকে আসা নিউ মডার্ন পরিবহনের একটি বাস অটোরিকশাটিকে চাপা দেয়। এই ঘটনায় বাসটি আটক করা হয়েছে।

আপনার ভাইকে অপহরণ করেছি তিন লাখ টাকা দিলে ছেড়ে দেব, না হলে মেরে রাস্তায় ফেলে রাখব। এমন সংবাদে যখন বড়ভাই দিশেহারা তখন ছোট ভাইকে খুঁজতে পুলিশের সহযোগিতা নেন তিনি। পুলিশ অপহরণকারী চক্রকে আটক করে জানতে পারে এটা ছিল তাঁর ছোট ভাইয়ের সাজানো একটি নাটক।
১২ ফেব্রুয়ারি ২০২২
বাজারে ছোট একটি চায়ের দোকান চালান বাদশা ব্যাপারী। দোকানে কেবল একটি বাতি ও একটি ফ্যান চালানো হয়। সাধারণত তাঁর মাসিক বিল ২০০ থেকে ৩০০ টাকার মধ্যে আসে। কিন্তু চলতি মাসে তাঁর হাতে এসেছে ৫৫ হাজার ৫৫০ টাকার বিদ্যুৎ বিল। বিল হাতে পেয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন তিনি।
১৭ মিনিট আগে
বগুড়ার এক বাসা থেকে ফাবিয়া তাসনিম সিধি (২৯) নামের এক প্রভাষকের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে বগুড়া শহরের চক ফরিদ এলাকায় ভাড়া বাসা থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
৩৮ মিনিট আগে
নোয়াখালীর হাতিয়ার জাগলার চর এলাকার মেঘনা নদীতে অভিযান চালিয়েছে কোস্ট গার্ড। এ সময় একটি নৌকা থেকে ৫ হাজার ৬০০ কেজি জাটকা ইলিশ জব্দ করা হয়। এই ঘটনায় আটক কয়েকজন মাঝিমাল্লার কাছ থেকে মুচলেকা নিয়ে তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হয়।
২ ঘণ্টা আগেহাতিয়া (নোয়াখালী) প্রতিনিধি

নোয়াখালীর হাতিয়ার জাগলার চর এলাকার মেঘনা নদীতে অভিযান চালিয়েছে কোস্ট গার্ড। এ সময় একটি নৌকা থেকে ৫ হাজার ৬০০ কেজি জাটকা ইলিশ জব্দ করা হয়। এই ঘটনায় আটক কয়েকজন মাঝিমাল্লার কাছ থেকে মুচলেকা নিয়ে তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হয়।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে কোস্ট গার্ড হাতিয়ার একটি দল এই অভিযান চালায়। জব্দ করা জাটকাগুলোর মূল্য প্রায় ২৮ লাখ টাকা।
কোস্ট গার্ড মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট মো. আবুল কাশেম জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মেঘনা নদীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে কোস্ট গার্ড। অভিযানে মেঘনা নদীর জাগলার চর এলাকায় একটি কাঠের নৌকায় তল্লাশি করা হয়। ওই নৌকা থেকে ৫ হাজার ৬০০ কেজি জাটকা জব্দ করা হয়। এ সময় মাঝিদের মুচলেকা নিয়ে নৌকা ছেড়ে দেওয়া হয়। জব্দ মাছগুলো মৎস্য কর্মকর্তাসহ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের উপস্থিতিতে এতিমখানা ও দুস্থ ব্যক্তিদের মধ্যে বিতরণ করা হয়েছে। মৎস্য সম্পদ রক্ষায় কোস্ট গার্ডের এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে জানান এই কর্মকর্তা।

নোয়াখালীর হাতিয়ার জাগলার চর এলাকার মেঘনা নদীতে অভিযান চালিয়েছে কোস্ট গার্ড। এ সময় একটি নৌকা থেকে ৫ হাজার ৬০০ কেজি জাটকা ইলিশ জব্দ করা হয়। এই ঘটনায় আটক কয়েকজন মাঝিমাল্লার কাছ থেকে মুচলেকা নিয়ে তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হয়।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে কোস্ট গার্ড হাতিয়ার একটি দল এই অভিযান চালায়। জব্দ করা জাটকাগুলোর মূল্য প্রায় ২৮ লাখ টাকা।
কোস্ট গার্ড মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট মো. আবুল কাশেম জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মেঘনা নদীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে কোস্ট গার্ড। অভিযানে মেঘনা নদীর জাগলার চর এলাকায় একটি কাঠের নৌকায় তল্লাশি করা হয়। ওই নৌকা থেকে ৫ হাজার ৬০০ কেজি জাটকা জব্দ করা হয়। এ সময় মাঝিদের মুচলেকা নিয়ে নৌকা ছেড়ে দেওয়া হয়। জব্দ মাছগুলো মৎস্য কর্মকর্তাসহ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের উপস্থিতিতে এতিমখানা ও দুস্থ ব্যক্তিদের মধ্যে বিতরণ করা হয়েছে। মৎস্য সম্পদ রক্ষায় কোস্ট গার্ডের এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে জানান এই কর্মকর্তা।

আপনার ভাইকে অপহরণ করেছি তিন লাখ টাকা দিলে ছেড়ে দেব, না হলে মেরে রাস্তায় ফেলে রাখব। এমন সংবাদে যখন বড়ভাই দিশেহারা তখন ছোট ভাইকে খুঁজতে পুলিশের সহযোগিতা নেন তিনি। পুলিশ অপহরণকারী চক্রকে আটক করে জানতে পারে এটা ছিল তাঁর ছোট ভাইয়ের সাজানো একটি নাটক।
১২ ফেব্রুয়ারি ২০২২
বাজারে ছোট একটি চায়ের দোকান চালান বাদশা ব্যাপারী। দোকানে কেবল একটি বাতি ও একটি ফ্যান চালানো হয়। সাধারণত তাঁর মাসিক বিল ২০০ থেকে ৩০০ টাকার মধ্যে আসে। কিন্তু চলতি মাসে তাঁর হাতে এসেছে ৫৫ হাজার ৫৫০ টাকার বিদ্যুৎ বিল। বিল হাতে পেয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন তিনি।
১৭ মিনিট আগে
বগুড়ার এক বাসা থেকে ফাবিয়া তাসনিম সিধি (২৯) নামের এক প্রভাষকের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে বগুড়া শহরের চক ফরিদ এলাকায় ভাড়া বাসা থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
৩৮ মিনিট আগে
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় বাসের চাপায় একটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার তিন যাত্রী নিহত হয়েছেন। এই ঘটনায় শিশুসহ আরও চারজন আহত হয়। আজ শুক্রবার দুপুর পৌনে ১২টার দিকে ফরিদপুর-ভাঙ্গা-বরিশাল মহাসড়কের কৈডুবী সদরদি রেলক্রসিং এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে